Tag: Assembly

Assembly

  • Assembly Bypoll Results: কালীগঞ্জে বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া বোমায় ছাত্রীর মৃত্যু, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Assembly Bypoll Results: কালীগঞ্জে বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া বোমায় ছাত্রীর মৃত্যু, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপনির্বাচনের (Assembly Bypoll Results) বলি এক নাবালিকা। পশ্চিমবঙ্গের কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের ঘটনা (Updates)। চার রাজ্যের ৫টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হয়েছিল ১৯ জুন, বৃহস্পতিবার। ফল বের হয় ২৩ জুন, সোমবার। এদিন বাংলার কালীগঞ্জ আসনেও ভোটের ফল বেরিয়েছে। ভোট গণনা চলাকালীন বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় বছর নয়েকের এক ছাত্রীর। পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন দুপুরে বড়চাঁদগড় এলাকায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় ওই নাবালিকা জখম হয়। পরে তার মৃত্যু হয়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই আসনে জয়ী হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের আলিফা আহমেদ। বছর আটত্রিশের আলিফা এই কেন্দ্রের প্রয়াত বিধায়ক নাসিরউদ্দিন আহমেদের মেয়ে।

    কী বলছেন মৃতের মা

    স্থানীয়দের একটা বড় অংশের অভিযোগ, এদিন ভোট গণনায় তৃণমূল প্রার্থীর জয়ের ইঙ্গিত মিলতেই মেলেন্দি এলাকায় বিজয় মিছিল বের করেন রাজ্যের শাসক দলের নেতা-কর্মীরা। ওই বিজয় মিছিল থেকেই সিপিএম কর্মীদের বাড়ি লক্ষ্য করে ছোড়া হয় বোমা। সেই সময় স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল চতুর্থ শ্রেণির ওই নাবালিকা। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় তামান্না খাতুন নামের ওই ছাত্রীর। বোমা বিস্ফোরণের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিরোধীদের অভিযোগ, তৃণমূলের ছোড়া বোমার ঘায়ে মৃত্যু হয়েছে ওই ছাত্রীর। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। তিনি বলেন, “তৃণমূল রক্তপাত ছাড়া ভোটে জিততে পারে না।” তাঁর (Assembly Bypoll Results) প্রশ্ন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনকালে এটাই জয়ের মূল্য?” তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন তামান্নার মা-ও। মৃতের মা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, “কারা বোমা ছুড়েছে, আমি দেখেছি। আমরা সিপিএম করি। ওদের নাম না জানলেও, সকলের মুখ চেনা, সবাই তৃণমূল করে।”

    কোন কেন্দ্রে কে জয়ী

    এদিন অকাল বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরিয়েছে গুজরাটের কাদি এবং বিসাবদর কেন্দ্রের, পাঞ্জাবের লুধিয়ানা পশ্চিম কেন্দ্রে এবং কেরলের নীলম্বুর কেন্দ্রে। পাঞ্জাবের লুধিয়ানা পশ্চিম আসনে জয়ী হয়েছেন রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ আপ প্রার্থী সঞ্জীব অরোরা। নীলাম্বুর কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন (Updates) কংগ্রেসের আর্যদান শৌকথ। গুজরাটের দুই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন বিজেপির কিরীট প্যাটেল ও রাজেন্দ্র চাভদা (Assembly Bypoll Results)।

  • West Bengal Assembly: বিধানসভার ফ্লোরে ফেলে মার, মহিলা বিধায়কদের গায়ে হাত! বড় অভিযোগ বিজেপির

    West Bengal Assembly: বিধানসভার ফ্লোরে ফেলে মার, মহিলা বিধায়কদের গায়ে হাত! বড় অভিযোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোম-সকালে ধুন্ধুমারকাণ্ড বিধানসভায় (West Bengal Assembly)। পাঁজাকোলা করে বিধানসভা থেকে বের করে দেওয়া হল বিজেপি (BJP MLAs Suspended) বিধায়ক মনোজ ওঁরাওকে। ঘটনার সূত্রপাত গত বৃহস্পতিবার। সেদিন একটি বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন বিজেপি বিধায়করা। মন্ত্রীর জবাব না শুনেই বিধানসভা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন পদ্ম-বিধায়করা। সেই কারণে রেকর্ড থেকে বাদ দেওয়া হয় বিজেপি বিধায়কদের বক্তব্য। এরই প্রতিবাদে সোমবার বিধানসভায় তুমুল বিক্ষোভ দেখান গেরুয়া বিধায়করা। এদিন অধিবেশনের শুরুতেই ওই বিষয়ে পয়েন্ট অফ অর্ডার তোলেন অশোক লাহিড়ি।

    অশোকের বক্তব্য (West Bengal Assembly)

    তিনি বলেন, “কোন আইনে তাঁর বক্তব্য রেকর্ড থেকে বাদ দেওয়া হল, তা জানাতে হবে অধ্যক্ষকে।” অধ্যক্ষের বদলে এর জবাব দিতে শুরু করেন তৃণমূলের চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। এর পরেই শুরু হয় তুমুল বিক্ষোভ। পরিস্থিতি সামলাতে মার্শাল ডাকেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। মার্শালের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন মনোজ। তাঁকে পাঁজাকোলা করে বিধানসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়। মনোজ এবং অগ্নিমিত্রা পল, দীপক বর্মন এবং শঙ্কর ঘোষকে পুরো অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়। গণতন্ত্রের কণ্ঠ রোধ করা হচ্ছে এই অভিযোগ তুলে বিধানসভার বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা।

    কী বললেন শঙ্কর

    বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, “বিধানসভার ভিতরে অত্যাচার চালানো হচ্ছে। এর আগে মনোজ টিগ্গা, দেবলীনা হেমব্রম, আবদুল মান্নানদের মেরে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আবারও আমাদের হাসপাতালে পাঠাতে চায়। মার্শাল দিয়ে আমাদের ওপর আক্রমণ করা হল! বাংলার এই অপশাসন থেকে যদি মুক্তি দিতে না পারি, তাহলে আমরা বিজেপি কর্মীই নই।” তিনি বলেন, “ফ্লোরের মধ্যে আমাদের ফেলে মারা হয়েছে। মহিলা বিধায়কদের গায়েও হাত তুলেছে (BJP MLAs Suspended)। তারপর টানতে টানতে কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে (West Bengal Assembly)। এমনকি, আগের দিনও এরা একই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল।”

    তুমুল হট্টগোল

    জানা গিয়েছে, এদিন বিজেপির পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক শঙ্করকে ‘মেনশন’ পর্বে বলতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এই অভিযোগ তুলেই স্পিকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা। পালটা চিৎকার শুরু করেন তৃণমূল বিধায়করা। এই সময় স্পিকার বিজেপি বিধায়কদের সাসপেন্ড করার হুঁশিয়ারি দেন। অভিযোগ, এই সময় কাগজ ছিঁড়ে প্রতিবাদ জানান বিজেপি বিধায়ক দীপক বর্মন। শুরু হয় তুমুল হট্টগোল। তার পরেই মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের আবেদনের ভিত্তিতে চলতি অধিবেশনের জন্য বিজেপির চার বিধায়ককে সাসপেন্ড করেন স্পিকার।

    ডাকা হল মার্শাল

    সাসপেন্ড হওয়া বিজেপি বিধায়কদের বিধানসভা থেকে বের করে দিতে মার্শাল ডাকেন স্পিকার। সেই সময় বিধানসভার নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে বিধায়কদের ধাক্কাধাক্কি হয় বলে অভিযোগ। ঠেলাঠেলির চোটে বিধানসভা কক্ষেই পড়ে যান বিধায়ক শঙ্কর। তাঁর চশমা ভেঙে যায়। বিধানসভা কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয় বিজেপি বিধায়ক মিহির গোস্বামীকে (West Bengal Assembly)। এরই মধ্যেই তৃণমূল বিধায়ক অসীমা পাত্রের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন বিজেপির অগ্নিমিত্রা। ক্রমেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে থাকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নামেন অরূপ এবং বিজেপি বিধায়করা। এই হট্টগোলের মধ্যেই তৃণমূল পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ বক্তৃতা দিতে শুরু করেন। তিনি নিশানা করেন পদ্ম শিবিরকে (BJP MLAs Suspended)। এই সময় বিধানসভার নিরাপত্তারক্ষীরা ঘিরে রাখেন বিজেপি বিধায়কদের। আলোচনা শুরু হয় নেতাজি সুভাষ ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয় বিল নিয়ে।

    আসরে শুভেন্দু

    বিধানসভায় যখন এই সব কাণ্ড চলছে, তখন বিধানসভা কক্ষে উপস্থিত ছিলেন না রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (West Bengal Assembly)। তিনি ব্যস্ত ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবসের একটি কর্মসূচিতে। বিজেপি বিধায়কদের সাসপেনশনের খবর পেয়ে বিধানসভায় চলে আসেন তিনি। এরপর পুরো ঘটনাটি শোনেন বিজেপি বিধায়কদের কাছ থেকে। তারপর তিনি বিধায়কদের ভাঙা চশমা, ঘড়ি নিয়ে অভিযোগ জানাতে যান অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। অধ্যক্ষের সঙ্গে তুমুল তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন শুভেন্দু। ওয়েলে নেমে স্লোগান দিতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা। এই সময় শুভেন্দুকে নিজের আসনে গিয়ে বসতে বলেন অধ্যক্ষ। সে কথা কানে না তুলে নিজের বক্তব্যই পেশ করতে থাকেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (West Bengal Assembly)। এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর বিধানসভা কক্ষ থেকে ওয়াক আউট করেন বিজেপি বিধায়করা। বাইরে বেরিয়ে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন তাঁরা। তাঁদের হাতে তখন ধরা, ‘চুপ বিধানসভা চলছে’ লেখা পোস্টার (BJP MLAs Suspended)।

    বড় অভিযোগ শুভেন্দুর

    শুভেন্দু বলেন, “সিকিউরিটি মার্শাল আমাকে গোল করে ঘিরে রেখেছিল। ২০ জন মহিলা সিকিউরিটি দিয়ে সার্কেল করে রাখা হয়। ওরা চেয়েছিল আমি মহিলা নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে হাতাহাতি করি। কিন্তু হাতদুটো ট্রাউজারের পকেটে ঢুকিয়ে রেখেছিলাম। আমি ঠিক করেই রেখেছিলাম, হাত বের করব না। ১৫ মিনিট ধরে ধর্না চালিয়েছিলাম।” প্রসঙ্গত, গত সোমবারও অধিবেশন চলাকালীন (West Bengal Assembly) সাসপেন্ড করা হয়েছিল মনোজকে।

  • Assembly Bypolls: বৃষ্টি মাথায় নদিয়ার কালীগঞ্জ বিধানসভায় চলছে উপনির্বাচন, ভোটগ্রহণ দেশের আরও ৪ কেন্দ্রেও

    Assembly Bypolls: বৃষ্টি মাথায় নদিয়ার কালীগঞ্জ বিধানসভায় চলছে উপনির্বাচন, ভোটগ্রহণ দেশের আরও ৪ কেন্দ্রেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব, গুজরাট এবং কেরলের পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রে শুরু হয়ে গিয়েছে উপনির্বাচন (Assembly Bypolls)। এদিন সকাল ৭টায় ভোট গ্রহণ শুরু হওয়ার ঢের আগে থেকেই বিভিন্ন বুথে ভিড় করেছেন ভোটাররা (NDA)। এদিন যে পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ চলছে, তার মধ্যে একটি আসন পশ্চিমবঙ্গের। এটি হল নদিয়ার কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র। রাজ্যে চলছে নিম্নচাপের বৃষ্টি। সেই বৃষ্টি উপেক্ষা করেই বিভিন্ন বুথে ভিড় করেছেন ভোটাররা।

    ভোট চলছে কালীগঞ্জে (Assembly Bypolls)

    কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে হচ্ছে ত্রিমুখী লড়াই। এই আসনটির রাশ ছিল তৃণমূলের হাতে। প্রয়াত তৃণমূল বিধায়ক নাসিরউদ্দিন আহমেদের কন্যা আলিফা আহমেদকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। বামফ্রন্টের সমর্থনে কংগ্রেসের প্রতীকে লড়ছেন কাবিলউদ্দিন শেখ। আর পদ্মপ্রতীকে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন বিজেপির আশিস ঘোষ। তিনি স্থানীয় পঞ্চায়েতের সদস্য। প্রাক্তন মণ্ডল সভাপতিও। এই বিধানসভা আসনের জন্য ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে ১৬২টি, বুথের সংখ্যা ৩০৯। ভোটার রয়েছেন ২ লাখ ৫২ হাজার ৬৭০ জন। বৃষ্টি মাথায় করেই সকাল থেকে বুথে বুথে ভিড় করেছেন ভোটাররা।

    কড়া নিরাপত্তা বলয়

    কালীগঞ্জ কেন্দ্রে রয়েছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। মোতায়েন করা হয়েছে ১৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও ৭০০ পুলিশ। নজরদারিতে থাকছে ২০টি ক্যুইক রেসপন্স টিম এবং র‌্যাপিড অ্যাকশন ফোর্সের ৬টি টিম। কমিশন সূত্রে খবর, ১০০ শতাংশ বুথেই থাকছে ওয়েবকাস্টিংয়ের ব্যবস্থা। নজরদারির জন্য জেলা ও বিধানসভা ভিত্তিক কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। প্রতিটি স্তরে নজরদারিতে থাকবেন একজন করে নোডাল অফিসার। ২০১১ এবং ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে কালীগঞ্জ আসনটি দখল করেছিল তৃণমূল। এই দু’বারই জয়ী হয়েছিলেন নাসিরউদ্দিন আহমেদ। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের এই প্রার্থী পেয়েছিলেন ১ লাখ ১১ হাজার ৬৯৬টি ভোট। বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ ঘোষ পেয়েছিলেন ৬৪ হাজার ৭০৯টি ভোট। প্রায় ৪৭ হাজার ভোটে তাঁকে হারিয়েছিলেন নাসিরউদ্দিন (Assembly Bypolls)।

    কালীগঞ্জ সংখ্যালঘু অধ্যুষিত

    কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রটি কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের (NDA) অন্তর্গত। গত লোকসভা নির্বাচনে বিধানসভা ভিত্তিক ফলের নিরিখে কালীগঞ্জে বিজেপির চেয়ে ৩০ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে ছিল তৃণমূল। কালীগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনে জন্য যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছিল নির্বাচন কমিশন, সেই তালিকা থেকে বাদ গিয়েছে ৫ হাজার ৮৪০ জন ভোটার। এঁদের মধ্যে ৩ হাজার ৪২৬ জন মৃত। কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রটি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত। ২ লাখ ৫৩ হাজার ভোটারের সিংহভাগই সংখ্যালঘু। সেই কারণেই এই কেন্দ্রে তৃণমূল এবং বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী করেছে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের থেকে। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই ওই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থী। কালীগঞ্জের মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৩০ হাজার ৩৬৩ জন। মহিলা ভোটার (NDA) ১ লাখ ২২ হাজার ৩০৩ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ৪ জন (Assembly Bypolls)।

    ভোট চলছে পাঞ্জাবে

    পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি উপনির্বাচন হচ্ছে আপ শাসিত পাঞ্জাবের লুধিয়ানা (পশ্চিম) কেন্দ্রেও। আপ বিধায়ক গুরপ্রীত সিং গোগীর মৃত্যুর জেরে হচ্ছে অকাল নির্বাচন। কেন্দ্রের রাশ ধরে রাখতে আপ প্রার্থী করেছে রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জীব অরোরাকে। অরোরার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির জীবন গুপ্তা। এখানে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন ভারত ভূষণ আশু, শিরোমণি অকালি দলের তরফে লড়ছেন পরুপকার সিং ঘুম্মান।

    গুজরাটের দুই আসনেও ভোট

    উপনির্বাচন হচ্ছে গুজরাটের দুই আসনেও। একটি হল কাড়ি বিধানসভা এবং অন্যটি বিসাবদার। বিজেপি বিধায়ক কারসনভাই সোলাঙ্কির মৃত্যুতে খালি হয় কাড়ি আসনটি। গেরুয়া শিবির এখানে প্রার্থী করেছে রাজেন্দ্র চাভদাকে। আর কংগ্রেসের প্রতীকে লড়ছেন রমেশ চাভদা। আপ প্রার্থী করেছে জগদীশ চাভদাকে (Assembly Bypolls)। বিসাবদারে আগের বিধায়ক ভায়ানি ভূপেন্দ্রভাই আপ ছেড়ে যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে (NDA)। এবার ওই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী করেছে কিরিত প্যাটেলকে। কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন নিতিন রানপরিয়া। আপের প্রতীকে লড়ছেন দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতা গোপাল ইটালিয়া।

    ভোট কেরলেও

    বিধানসভার উপনির্বাচন হচ্ছে কেরলের নীলাম্বুরেও। এ রাজ্যের পরবর্তী বিধানসভা নির্বাচনের এক বছরেরও কম সময় আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই উপনির্বাচন। এই কেন্দ্রটি খালি হয়েছিল পিভি আনওয়ারের কারণে। বাম সমর্থনে তিনি নির্বাচিত হয়েছে দু’বার। পরে যোগ দেন কংগ্রেসে। শেষমেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নির্দল প্রার্থী হিসেবে। এই কেন্দ্রে কংগ্রেস প্রার্থী করেছে প্রাক্তন বিধায়ক আর্যাদান মোহাম্মদের পুত্র আর্যাদান শাউকতকে। রাজ্যের শাসক দল এলডিএফ প্রার্থী করেছে এম স্বরাজকে। প্রসঙ্গত, নীলাম্বুর বিধানসভা কেন্দ্রটি ওয়েনাড় লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত। বর্তমানে এই কেন্দ্রের সাংসদ কংগ্রেসের প্রিয়ঙ্কা গান্ধী ভদ্র (Assembly Bypolls)।

  • World Health Assembly: “একটি সুস্থ বিশ্বের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে অন্তর্ভুক্তিকরণ, সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি এবং সহযোগিতার ওপর”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    World Health Assembly: “একটি সুস্থ বিশ্বের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে অন্তর্ভুক্তিকরণ, সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি এবং সহযোগিতার ওপর”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একটি সুস্থ বিশ্বের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে অন্তর্ভুক্তিকরণ, সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি এবং সহযোগিতার ওপর। ভারতের স্বাস্থ্য সংস্কারে অন্তর্ভুক্তিকরণ প্রধান নীতি। আমরা আয়ুষ্মান ভারত চালাচ্ছি—বিশ্বের বৃহত্তম স্বাস্থ্যবিমা প্রকল্প।” মঙ্গলবার এমনই মন্তব্য করেন (World Health Assembly) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন নয়াদিল্লি থেকে ভার্চুয়ালি জেনেভায় অনুষ্ঠিত ৭৮তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে ভাষণ দেন তিনি (PM Modi)। ‘এক বিশ্ব, এক স্বাস্থ্য’ এই ঐক্যবদ্ধ মূলভাবের আওতায় বিশ্ব স্বাস্থ্য উদ্যোগে ভারতের অবদানের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

    আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প (World Health Assembly)

    এদিন তাঁর ভাষণে অবধারিতভাবেই আসে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের কথা। তিনি বলেন, “আমরা আয়ুষ্মান ভারত চালাচ্ছি—বিশ্বের বৃহত্তম স্বাস্থ্যবিমা প্রকল্প। এটি ৫৮ কোটি মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করে। সম্প্রতি এই কর্মসূচি সম্প্রসারিত হয়ে ৭০ বছরের ঊর্ধ্বে সব ভারতীয়কেও আওতায় এনেছে।” প্রধানমন্ত্রী ভারতের হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টার নেটওয়ার্কের গুরুত্বও তুলে ধরেন, যা ক্যানসার, ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের মতো রোগ চিহ্নিত ও নির্ণয়ে কাজ করে।

    হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টারের বিশাল নেটওয়ার্ক

    তিনি বলেন, “আমাদের কাছে হাজার হাজার হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টারের একটি বিশাল নেটওয়ার্ক রয়েছে। এরা ক্যানসার, ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশনের মতো রোগ নির্ণয় ও চিহ্নিত করে। হাজার হাজার সরকারি ফার্মাসিস্ট বাজারদরের তুলনায় অনেক কম দামে উচ্চ মানের ওষুধ সরবরাহ করে।” এদিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী ভারতের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো, উদ্ভাবন ও বৈশ্বিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি ফের মনে করিয়ে দেন।

    প্রধানমন্ত্রী এ বছর আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে অংশগ্রহণের জন্য দেশগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এবার যোগ দিবসের থিম “এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য-এর জন্য যোগ” (World Health Assembly)।

    তিনি বলেন, জুন মাসে ১১তম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ বছরের থিম হল ‘এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য-এর জন্য যোগ’। যে দেশ থেকে যোগ বিশ্বকে উপহার দেওয়া হয়েছে, সেই দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমি সকল দেশকে এতে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানাই।” প্রধানমন্ত্রী ডব্লিউএইচও (WHO) -র সদস্য দেশগুলোকে ভবিষ্যৎ মহামারির বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী সহযোগিতার লক্ষ্যে আইএনবি চুক্তি সফলভাবে আলোচনার জন্য অভিনন্দনও জানিয়েছেন।

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমি ডব্লিউএইচও এবং সমস্ত সদস্য দেশকে আইএনবি চুক্তির সফল আলোচনার জন্য অভিনন্দন জানাই। এটি একটি যৌথ অঙ্গীকার, যার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতের মহামারির বিরুদ্ধে বৃহত্তর সহযোগিতার সঙ্গে লড়াই করতে পারব এবং একটি সুস্থ পৃথিবী গড়ে তুলতে পারব। আসুন আমরা নিশ্চিত করি, যেন কেউ পিছিয়ে না পড়ে (World Health Assembly)।”

  • West Bengal Assembly: ‘‘ধর্মাচরণে বাধা তৈরি করছে রাজ্য’’, বিধানসভা বয়কট করলেন বিজেপি বিধায়করা

    West Bengal Assembly: ‘‘ধর্মাচরণে বাধা তৈরি করছে রাজ্য’’, বিধানসভা বয়কট করলেন বিজেপি বিধায়করা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা প্রশ্নে বিধানসভায় (West Bengal Assembly) মুলতুবি প্রস্তাব আনলেন প্রধান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপির দাবি, ভারতের মাটিতে স্বাধীনভাবে নিজের নিজের ধর্মচর্চা করার অধিকার সংবিধান স্বীকৃত। সেই অধিকারে বাধা দেওয়া হচ্ছে। একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষের তরফে এটি করা হচ্ছে৷ শুক্রবার, বিধানসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বের শেষে মুলতুবি প্রস্তাব আলোচনার জন্য ওঠে। কিন্তু, আলোচনায় বিরোধী দলের কোনও সদস্যই প্রস্তাবটি পাঠ করার সুযোগ পাননি। এরপর হট্টোগোল শুরু হয়। শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিধানসভা বয়কট (BJP Walk Out) করেন বিজেপির বিধায়করা। 

    ধর্মাচরণে বাধা

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ, ‘‘ধর্মাচরণে বাধা তৈরি করছে রাজ্য়। এ ব্যাপারে বিধানসভায় (West Bengal Assembly) আলোচনা চেয়েছিলাম। অথচ অধ্যক্ষ নিজেই সেই প্রস্তাব খারিজ করে দিলেন। গরিষ্ঠতা, দম্ভ, অহঙ্কার দিয়ে বিধানসভার মধ্যেও বিরোধীদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা হচ্ছে। বাধ্য হয়েই ওয়াকআউট।’’ এ ব্যাপারে অধ্যক্ষর প্রতিক্রিয়া অবশ্য জানা যায়নি। বুধবার রাজ্যের নারী ও শিশু সুরক্ষা নিয়ে বলতে না দেওয়ার অভিযোগে বিধানসভা বয়কট করেছিলেন গেরুয়া বিধায়করা। আর শুক্রবার ‘ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে’- অভিযোগে কক্ষে মুলতুবি প্রস্তাব আনা হয়েছিল। শুভেন্দু অধিকারী, শঙ্কর ঘোষ, মনোজ ওঁরাও, অশোক দিন্দা, দীপক বর্মণ একযোগে এই অনাস্থা প্রস্তাব এনেছিলেন।

    আরও পড়ুন: ১৪০ কোটি ভারতবাসীর গর্ব! বন্ধু অ্যালবানিজের সঙ্গে রোহিতদের দেখে খুশি মোদি

    ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ

    শুভেন্দুর অভিযোগ, বৃহস্পতিবার বীরভূমের পুরন্দরপুরে বজরংবলীর মূর্তি ও মন্দির ভাঙা হয়েছে। এ ব্যাপারেই আলোচনা চাওয়া হয়েছিল। তাঁর কথায়, ‘‘ভারতীয় সংবিধানের ধর্মের স্বাধীনতার কথা বলা আছে। ২৫, ২৬, ২৭, ২৮ ধারা বারেবারে লঙ্ঘিত হচ্ছে। যেমন ফালাকাটা, গার্ডেনরিচ, রাজাবাজার, নোদাখালি, বেলডাঙা- বিশেষ সম্প্রদায় হিন্দুদের অনুষ্ঠানে বাধা তৈরি করছে। অবিলম্বে এই জিনিস বন্ধ করা উচিত। অথচ রাজ্য এ বিষয়ে ব্যর্থ। সভায় এ বিষয়ে আলোচনার দাবি জানালে তা খারিজ করা হয়।’’ শুভেন্দু স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ‘‘শতাংশের হিসেব দেখলে সবচেয়ে বেশি ভোট আমরা হিন্দু জনগোষ্ঠী এবং জনজাতিদের পেয়েছি। আমরা যদি তাদের ধর্ম পালনে নিরাপত্তা দিতে না-পারি, তাদের কথা বিধানসভায় বলতে না-পারি, তাহলে কী মূল্য আছে আমাদের!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “সুশাসন ও কল্যাণ নীতির জন্যই জয়”, বললেন যোগী আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: “সুশাসন ও কল্যাণ নীতির জন্যই জয়”, বললেন যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “উপনির্বাচনে বিজেপি যে ডমিনেট করছে, তার কারণ সুশাসন ও কল্যাণ নীতি।” শনিবার কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)।

    এগিয়ে বিজেপি

    এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিজেপি (UP Bypolls) গাজিয়াবাদ এবং খৈর আসনে জিতেছে। এগিয়ে রয়েছে কুণ্ডারকি, ফুলপুর, মাজহাওয়ান এবং কাতেহারিতে। বিজেপির সহযোগী রাষ্ট্রীয় লোক দল (আরএলডি) মীরাপুর আসনে এগিয়ে রয়েছে। সমাজবাদী পার্টি সিসমাউতে জিতেছে এবং করহালে এগিয়ে রয়েছে।  এদিন সন্ধেয় জানা যায়, ৯টির মধ্যে ৭টি আসনে জিতেছে বিজেপি।

    কী লিখলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী

    ট্যুইট-বার্তায় আদিত্যনাথ লিখেছেন, “উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা উপনির্বাচনে বিজেপি-এনডিএর জয় হল জনগণের অটুট বিশ্বাসের প্রমাণ, যা সফল নেতৃত্ব ও মহামান্য প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদিজির নির্দেশনায় স্থাপন করা হয়েছে। এই জয় হল ডাবল ইঞ্জিন সরকারের নিরাপত্তা, সুশাসন এবং জনকল্যাণমূলক নীতি, এবং নিবেদিত কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল।”

    তিনি বলেন, উত্তরপ্রদেশের সম্মানিত ভোটারদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যাঁরা উত্তরপ্রদেশের সুশাসন ও উন্নয়নের পক্ষে ভোট দিয়েছেন এবং সমস্ত বিজয়ী প্রার্থীকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই! এদিন আরও একবার যোগী বলেন, “বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে”, “এক হন তো সুরক্ষিত হন”।

    মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে প্রচারে গিয়ে আদিত্যনাথ তাঁর বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে স্লোগানের জয়গান গেয়েছিলেন। তার জেরে বিরোধীদের ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন। আদিত্যনাথ স্বয়ং এই স্লোগান সমর্থন করে বলেন, বিরোধীরাই জাত ও ধর্মের ভিত্তিতে মানুষকে বিভক্ত করছে।

    আরও পড়ুন: বিহার উপনির্বাচনে এনডিএ জোট চারে চার, শূন্য ‘ইন্ডি’, যোগীরাজ্যেও জয় ৭টিতে

    উত্তরপ্রদেশ (Yogi Adityanath) বিধানসভা উপনির্বাচনে ন’টি আসনে বিজেপি ডমিনেট করছে। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই দুটি আসনে জয়ী হয়েছে তারা। চারটিতে এগিয়ে রয়েছে। গাজিয়াবাদে বিজেপির সঞ্জীব শর্মা সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী সিং রাজ জাটভকে ৬৯ হাজার ৩৫১ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। খাইরেয় বিজেপি প্রার্থী সুরেন্দ্র দিলের সমাজবাদী পার্টির চারু কাইনকে ৩৮ হাজার ৩৯৩ ভোটে পরাস্ত করেন।

    এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফুলপুরে বিজেপির প্রার্থী দীপক প্যাটেল সমাজবাদী পার্টির মহম্মদ মুজতবা সিদ্দিকির থেকে ১১ হাজার ১৩টি ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। কাটেহারিতে বিজেপি প্রার্থী ধর্মরাজ নিষাদ সমাজবাদী পার্টির শোভাবতী বর্মার থেকে ১৫ হাজার ৪১০ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। আর এক বিজেপি প্রার্থী সুচিস্মিতা মৌর্য (UP Bypolls) সমাজবাদী পার্টির জ্যোতি বিন্দের থেকে এগিয়ে রয়েছে ৬ হাজার ৮০০ ভোটে (Yogi Adityanath)।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: নির্যাতিতার স্মরণে আলাদা শোকপ্রস্তাব পাঠ, বিধানসভায় মৌন-মিছিল বিজেপির

    BJP: নির্যাতিতার স্মরণে আলাদা শোকপ্রস্তাব পাঠ, বিধানসভায় মৌন-মিছিল বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নজিরবিহীন! বিধানসভার ইতিহাসে বেনজির ঘটনা ঘটালেন বিজেপি (BJP) বিধায়করা। সৌজন্য, আরজি করের ঘটনা (RG Kar incident)। অধিবেশন মুলতুবি হয়ে যাওয়ার পরেও বিধানসভায় ঠায় বসে রইলেন তাঁরা। আলাদা করে পাঠ করলেন শোকপ্রস্তাব। নেতৃত্বে শুভেন্দু অধিকারী। বিধানসভায় এভাবেই পদ্ম শিবির স্মৃতি তর্পণ করলেন নির্যাতিতার। এর পর, বিধানসভা চত্বরে মোমবাতি হাতে করলেন মৌন-মিছিল।

    শুভেন্দুর অনুরোধ (BJP)

    আরজি করকাণ্ডের জেরে দু’দিনের বিশেষ অধিবেশন বসেছে আজ সোমবার থেকে। উদ্দেশ্য, ধর্ষকদের ফাঁসির সাজার ব্যবস্থা করতে বিল পাশ করানো। নির্ধারিত সূচি মেনে অধিবেশন শুরু হয় দুপুর ২টো নাগাদ। অধিবেশনের শুরুতেই প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের জন্য শোকপ্রস্তাব পাঠ করা হয়। সেই সময় স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অনুরোধ করেন, আরজি করের নির্যাতিতার জন্যও শোকপ্রস্তাব পাঠ করতে। শুভেন্দুর প্রস্তাবে আপত্তি জানান স্পিকার। জানিয়ে দেন, নির্যাতিতার নামোল্লেখ করার ক্ষেত্রে আইনি বাধা রয়েছে।

    পদ্মের প্রস্তাব পাঠ

    শুভেন্দু পরামর্শ দেন, ‘৯ অগাস্ট’ বা ‘ডাক্তার বোন’ এমন কিছু বলেও যদি শোকপ্রস্তাব পাঠ করা সম্ভব হয়। তাতেও সাড়া দেননি স্পিকার। এর পর মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত মুলতুবি হয়ে যায় অধিবেশন। একে একে বেরিয়ে যান বিধায়করা। অধিবেশন কক্ষে রয়ে যান পদ্ম বিধায়করা। শুভেন্দু নির্যাতিতার নামোল্লেখ না করেই শোকপ্রস্তাব পাঠ করেন। তার পরেও প্রায় ১৫ মিনিট বিধানসভায় ঠায় বসেছিলেন পদ্ম বিধায়করা। এখানেই শেষ নয়। অধিবেশন কক্ষেই এক মিনিট নীরবতা পালন করেন শুভেন্দু ও অন্য বিজেপি বিধায়কেরা। পরে কক্ষ থেকে বেরিয়ে বিধানসভার ইনার লবি সহ চারপাশে আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে মোমবাতি হাতে মৌনমিছিল করেন বিজেপি বিধায়করা। 

    আরও পড়ুন: “প্রস্তুত থাকুন…বিধানসভায় দেখা হবে”, মমতার উদ্দেশে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    শুভেন্দু (BJP) বলেন, “আমরা বলেছিলাম আইন মেনে প্রস্তাব পাঠ করুন। আমরা পরে পাঠ করেছি। আমরা হাতে আলো নিয়ে মৌন মিছিল করেছি।” তিনি বলেন, “আমি বলেছিলাম ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে নিহত কর্মরতা চিকিৎসকের কথা উল্লেখ করুন। কিন্তু স্পিকার তা প্রত্যাখান করেন। আমরা বুদ্ধবাবুকে সম্মান করি বলে প্রতিবাদ করে কিছু বলিনি। পরে আমরা আমাদের মতো করে প্রয়াত বোনকে সম্মান জানিয়েছি।” 

    প্রসঙ্গত, ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিল আনছে রাজ্য। মঙ্গলবার পেশ হবে ‘অপরাজিতা মহিলা ও শিশু (পশ্চিমবঙ্গ ফৌজদারি আইন সংশোধনী) বিল, ২০২৪।’ এদিনই বিলটি পাশ করিয়ে রাজ্যপালের কাছে পাঠিয়ে দ্রুত আইনে পরিণত করতে চায় (BJP) রাজ্য সরকার (RG Kar incident)।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “প্রস্তুত থাকুন…বিধানসভায় দেখা হবে”, মমতার উদ্দেশে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “প্রস্তুত থাকুন…বিধানসভায় দেখা হবে”, মমতার উদ্দেশে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রস্তুত থাকুন। কী ভাষায় উত্তর দিতে হয়, আমরা বুঝিয়ে দেব। বিধানসভায় দেখা হবে।” এই ‘হুঙ্কার’ যাঁকে দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), সেই তাঁকেই রবিবার কটাক্ষ করেছেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষও।

    বিশেষ অধিবেশন (Suvendu Adhikari)

    আরজি করকাণ্ডের (RG Kar Incident) জেরে আজ, সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে দু’দিনের বিশেষ অধিবেশন। ধর্ষকদের ফাঁসির সাজার ব্যবস্থা করতেই বসছে বিশেষ অধিবেশন। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত বিল পেশ হবে বিধানসভায়। সোমবার দুপুর ২টোয় বসবে অধিবেশন। এদিন শোকপ্রস্তাবের পরেই শেষ হয়ে যাবে অধিবেশন। শোকপ্রস্তাবে আরজি করকাণ্ডে নির্যাতিতার উল্লেখ থাকবে কিনা, সে প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি। তবে বিধানসভার এই বিশেষ অধিবেশন যে উত্তাল হবে, সে ব্যাপারে পদ্ম শিবিরে ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। রবিবার বিকেলে রীতিমতো হুঙ্কার দিলেন শুভেন্দু। ধর্মতলায় চলছে বিজেপির সপ্তাহব্যাপী ধর্না অবস্থান। সেখানে আসেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    শুভেন্দুর হুঙ্কার

    শুভেন্দু বলেন (Suvendu Adhikari), “আরজি কর ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কোন ভাষায় জবাব দিতে হয়, তা আমাদের জানা আছে। দল হিসেবে বিজেপি বিধানসভায় তা দেখিয়েও দেবে।” ধর্ষণ করলেই ফাঁসির সাজা হবে। এই মর্মে আইন করতে বিধানসভায় বিল আনতে চলেছে রাজ্য সরকার। দশ দিনের মধ্যে এই বিল পাশ করানো হবে বলেও মেয়ো রোডে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সমাবেশে ঘোষণা করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। সেই মতো এদিন বসতে চলেছে বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন।

    আরও পড়ুন: “নাটক বন্ধ করুন মমতা”, ধর্ষণ-বিরোধী বিলকে কটাক্ষ দিলীপের

    রবিবারই বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ  ধর্ষণ-বিরোধী বিল আনতে উদ্যোগী হওয়ায় রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করেছিলেন। বলেছিলেন, “প্রকাশ্যে মহিলাদের ওপর হামলা হচ্ছে। আরজি করে মহিলার মৃতদেহের ময়না তদন্তের সময় বাড়ির লোককে রাখা হয়নি। যারা অপরাধীদের আড়াল করছে, তারা কোন মুখে বড় বড় কথা বলে?” তিনি বলেছিলেন, “আজ নাটক করছে, ফাঁসির আইন আনবে। কে অধিকার দিয়েছে আইন করার? এই নাটক বন্ধ করুন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।”

    বস্তুত, ধর্ষণ রুখতে কড়া সাজার সংস্থান রয়েছে কেন্দ্রেরই নয়া আইনে। তার পরেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর আলাদা আইন আনার (RG Kar Incident) উদ্যোগ আসলে আইওয়াশের চেষ্টা বলেই দাবি (Suvendu Adhikari) ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: আর নমাজ বিরতি পাবেন না অসমের মুসলমান বিধায়করা, কেন জানেন?

    Himanta Biswa Sarma: আর নমাজ বিরতি পাবেন না অসমের মুসলমান বিধায়করা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছিল ইংরেজ জমানায়। আর তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে তাকে জারি রেখেছিল কংগ্রেস। ফি শুক্রবার অসম বিধানসভায় থাকত দু’ঘণ্টার নমাজ বিরতি (Namaz Break)। এবার তাতেই কাঁচি করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)।

    নমাজ বিরতিতে কোপ (Himanta Biswa Sarma)

    বিধানসভায় ঘোষণা করে দিলেন, জুম্মাবারের নমাজ আদায়ের বিরতি আর মিলবে না। তাঁর সাফ কথা, ঔপনিবেশিক আমলের অভ্যাসে বদল আনতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম সরকার। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করার জন্য অসম বিধানসভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দাইমারি ও বিধায়কদের ধন্যবাদও জানান মুখ্যমন্ত্রী। মুসলমানদের কাছে শুক্রবার হল জুম্মাবার। এদিন বেলা ১২টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত নমাজ পাঠের বিরতি পেতেন অসমের মুসলমান বিধায়ক ও কর্মীরা। ইংরেজ আমল থেকে চলে আসা এই প্রথায়ই এবার ইতি টানলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: হিন্দু-নির্যাতনের নয়া ভিডিও ভাইরাল, মৌলবীর কীর্তিতে অবাক দুনিয়া

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “হিন্দু ও মুসলমান বিধায়করা মিলিতভাবে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। আমাদের বিধানসভার হিন্দু ও মুসলমানরা বিধায়কের রুলিং কমিটিতে বসে এবং সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, দু’ঘণ্টা বিরতি ঠিক নয়। আমাদের এই সময়ও কাজ করা উচিত।” তিনি বলেন, “এই প্রথাটি ১৯৩৭ সালে শুরু হয়েছিল। গতকাল থেকে বন্ধ করা হয়েছে (Himanta Biswa Sarma)।”

    প্রসঙ্গত, ১৯৩৭ সালে অসম বিধানসভায় এই প্রথা চালু করেছিল মুসলিম লিগ। সেই সময় থেকেই রাজ্যের মুসলিম বিধায়করা প্রতি শুক্রবার দু’ঘণ্টার জন্য নমাজ আদায়ের বিরতি পেতেন। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, এখন থেকে শুক্রবারও (Namaz Break) বিধানসভার কাজ হবে স্বাভাবিকভাবে। প্রতিদিনই বিধানসভায় কাজ শুরু হবে সকাল সাড়ে ৯টায় (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

       

  • Yogi Adityanath: আকবর নগরের নাম পাল্টে হল ‘সৌমিত্র বন’, ঘোষণা যোগীর, জানেন এই নামের তাৎপর্য?

    Yogi Adityanath: আকবর নগরের নাম পাল্টে হল ‘সৌমিত্র বন’, ঘোষণা যোগীর, জানেন এই নামের তাৎপর্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকবরনগর এখন ‘সৌমিত্র বন’ নামে নামাঙ্কিত হয়েছে। ভগবান রামের ছোট ভাই লক্ষ্মণের নামে এই নামকরণ করা হয়েছে। উত্তর প্রদেশের বিধানসভায় আজ মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) এই কথা ঘোষণা করেছেন। এই ভাবে এলাকায় অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপের কথা বলে সমাজবাদী পার্টির তীব্র সমালোচনা করেছেন তিনি।

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi Adityanath)?

    আজ মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) লখনউ সেন্ট্রাল বিধানসভা কেন্দ্র থেকে এসপি বিধায়ক রবিদাস মেহরোত্রার প্রশ্নের জবাব দেওয়ার সময় বলেছেন, “লখনউয়ের ইতিহাস দেখলে জানতে পারবেন, যেখানে গোমতী এবং কুকরাইল নদীর সঙ্গম ছিল। আকবরনগর, ১৯৮৪ সালে স্থাপিত হয়েছিল, তবে এর বেশিরভাগই অবৈধ নির্মাণ হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জাল নথি ও কাগজপত্র দেখিয়ে অবৈধ ভাবে নিবন্ধীকরণ করে পুনর্বাসন দেওয়ার কাজ হয়েছে। এখন থেকে আকবরনগর এখন সৌমিত্র বন নামে জানা যাবে। ভগবান রামের ছোট ভাই লক্ষ্মণের নামে হবে ‘সৌমিত্র বন’।”

    জমি দখলকারী মাফিয়ারা সমাজবাদী ঘনিষ্ঠ

    সামজবাদী বিধায়কে প্রশ্নের উত্তরে যোগী (Yogi Adityanath) আরও বলেছেন, “আপনারা গিয়ে দেখে নিন কুকরাইল, নদী নাকি নালা! আজ সেখানে আপনি নদী দেখবেন, কিন্তু নালা নয়। দেশ জুড়ে নদী সংস্কারের অভিযান চলছে। আমরা বলি জলই জীবন, কিন্তু আমরা কি একে ধ্বংস করে জীবন কল্পনা করতে পারি? একদিকে সমাজবাদীরা গোমতী নদীকে ‘মা’ বলছেন, আবার অন্যদিকে পুরো নদীকে নোংরা নালায় পরিণত করেছেন। এটা তাঁদের দ্বিচারিতা। নদী সংস্কারের জন্য যে প্রচেষ্টা করা হচ্ছে, তার জন্য তো সরকারকে প্রশংসা করা উচিত আপনাদের। গরিব মানুষকে ঠকিয়ে জমি দখলকারী মাফিয়াদের বেশিরভাগই সমাজবাদী পার্টির ঘনিষ্ঠ। আমরা ইন্দ্রপ্রস্থ নগর এবং পান্ত নগরে মাফিয়াদের চিহ্নিত করেছি।”

    আরও পড়ুনঃ লাভ জিহাদ বন্ধে কঠোর আইন আনছে যোগী সরকার, কী আছে বিলে জানেন?

    ১৮০০-র বেশি পরিবার ঘর পেয়েছেন

    গত ১৯ জুন আকবর নগরের (Soumitra Van) কুকরাইল নদীর পাড়ে অবৈধ নির্মাণের ভাঙার কাজ শেষ করেছে যোগী সরকার (Yogi Adityanath)। বুলডোজার সহ ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে মোট ১১৬৯টি অবৈধ বাড়িঘর এবং ১০০টিরও বেশি দোকান ভেঙে ফেলা হয়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ২৪.৫ একর জমির ওপর অবৈধ দখল উচ্ছেদের কাজ শুরু হয়েছিল। ওই এলাকায় হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের ধর্মীয় স্থানসহ মোট ১৩২০টিরও বেশি অবৈধ নির্মাণ ভেঙে ফেলা হয়েছে। আকবরনগরে বসবাসকারী পরিবারগুলি যাঁরা বাড়ি হারিয়েছেন, তাঁদের জন্য শহরের অন্যান্য অংশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে বিকল্প আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মোট ১৮০০-র বেশি পরিবার ঘর পেয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share