Tag: assembly polls 2026

  • Phantom Voters: ভুতুড়ে ভোটার ধরতে জেলাশাসকদের নির্দেশ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের

    Phantom Voters: ভুতুড়ে ভোটার ধরতে জেলাশাসকদের নির্দেশ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুতুড়ে ভোটারদের (Phantom Voters) চিহ্নিত করতে জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (Bengal CEO) মনোজ আগরওয়াল। সোমবার তিনি ওই নির্দেশ দিয়েছেন জেলাশাসকদের। গত এক বছরে রাজ্যের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে তাঁদের। জেলাশাসকরা একই সঙ্গে জেলার নির্বাচনী আধিকারিক (DEO) হিসেবেও কাজ করেন। তাই ১৪ অগাস্টের মধ্যে তাঁদের এই রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।

    নির্বাচনী আধিকারিকদের নির্দেশ (Phantom Voters)

    জেলার নির্বাচনী আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা প্রবীণ আধিকারিকদের নিয়ে দল গঠন করে ফর্ম-৬ (যা ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য ব্যবহার করা হয়) নিষ্পত্তির একটি নমুনা সমীক্ষা পরিচালনা করবেন। এই আধিকারিকরাই খতিয়ে দেখবেন এবং রিপোর্ট করবেন যে নির্বাচনী নথিভুক্তি আধিকারিকেরা (ERO) কীভাবে ফর্ম-৬-এর আবেদনের নিষ্পত্তি করছেন। জেলার নির্বাচনী আধিকারিকদের উদ্দেশে পাঠানো চিঠিতে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক বলেছেন, “অনেক নির্বাচনী কর্মী ১৯৬০ সালের ভোটার নথিভুক্তি আইনের বিধান যথাযথভাবে অনুসরণ করছেন না।” সিইও-র চিঠিটি এমন একটা সময়ে প্রকাশ্যে এল, যখন নির্বাচন কমিশন পশ্চিমবঙ্গে ২০০২ সালের বিশেষ নিবিড় সংশোধন (SIR) ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে ১০৯টি বিধানসভা কেন্দ্রজুড়ে ১১টি জেলার ভোটারদের যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

    সিইওর নজরে ২

    সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সিইওর নজরে রয়েছেন ময়না ও বারুইপুরের দু’জন ইআরও। কারণ ভোটার তালিকায় অনিয়ম নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তাঁরা ঠিকঠাক উত্তর দিতে পারেননি (Phantom Voters)। সিইওর (Bengal CEO) চিঠিতে বলা হয়েছে, “ক্রমাগত আপডেটের সময় ইআরওরা যে ফর্ম ৬ জমা দিয়েছেন, তার এক শতাংশেরও কম নমুনা পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে যে দু’জন ইআরও ভুতুড়ে ভোটারদের জন্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ফর্ম ৬ নিয়েছেন।” চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, “এই সব ক্ষেত্রে কোনও জরুরি প্রয়োজন বা বাস্তব প্রয়োজন ছাড়াই বিএলওদের যাচাই করা তথ্য বাদ দেওয়া হয়েছিল। একই ধরনের নথি বহু সংখ্যক আবেদনপত্র ও তাদের ভেরিফিকেশন রিপোর্টের জন্য নেওয়া হয়েছে।”

    অনিয়মের কথা কবুল!

    ওই চিঠি থেকেই জানা গিয়েছে, দুই ইআরও স্বীকার করেছেন যে, তাঁরা অন্যান্য আধিকারিক মায় ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদেরও ইউজার অ্যাক্সেস দিয়েছিলেন। তাঁরা পরে ফর্ম ৬-এর আবেদনগুলি নিষ্পত্তি করে দেন। সূত্রের খবর, সিইও ওই দুই ইআরও-সহ আরও যে সব আধিকারিক এই ধরনের অনিয়মে জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছেন। নির্বাচন কমিশনের (Bengal CEO) এক আধিকারিক বলেন, “যদি কোনও (Phantom Voters) ইআরও, সহকারী ইআরও বা অন্য কেউ ভোটার তালিকা প্রস্তুতি, সংশোধন বা কোনও অন্তর্ভুক্তি বা বাদ দেওয়ার দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কর্তব্যে গাফিলতি বা দুর্নীতি করেন, তাহলে তাঁদের ন্যূনতম তিন মাসের কারাদণ্ড এবং সর্বোচ্চ দু’বছরের জেল ও জরিমানা হতে পারে।”

    নতুন ভোটার নয়, উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে বয়স্ক ভোটারদের নাম

    নির্বাচন কমিশনের নজরে এসেছে, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর দিনাজপুর, কোচবিহার, মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলার সীমান্ত অঞ্চলে ২৫-৪০ বছর বয়সিদের ভোটার তালিকায় নাম লেখানোর হার বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। অথচ এই হার বেশি থাকার কথা ১৮-২১ বছর বয়সি নতুন ভোটারদেরই। ওই চিঠিতেই বলা হয়েছে, মাত্র এক শতাংশ ফর্ম পরীক্ষা করেই বিস্তর অনিয়ম ধরা পড়েছে। এ ক্ষেত্রে ইআরওকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। তাঁরা ভুয়ো আবেদনপত্র জমা নিয়েছেন। শুধু তাই নয়, বিএলওরা কোনও রকম যাচাই না করেই তার অনুমোদনও দিয়েছেন বলে চিঠিতে জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (Phantom Voters)।

    কী বলেছিল কমিশন?

    প্রসঙ্গত, ভোটার (Bengal CEO) তালিকা থেকে ভুয়ো ভোটারদের বাদ দিতে আগেই কমিশনের তরফে জানানো হয়েছিল রেজিস্ট্রার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার ডেটাবেস এবার যুক্ত করা হচ্ছে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে। ফলে যখনই কারও জন্ম বা মৃত্যু রেজিস্ট্রেশন করা হবে, তখন কমিশনের সিস্টেমেও সেই তথ্য নথিভুক্ত হয়ে যাবে। ভোটার তালিকায় কখনও কখনও মৃত ব্যক্তির নামও থাকে, বাদ যান যিনি জীবিত, তাঁর নাম। কমিশন সূত্রে খবর, এহেন বিভ্রান্তি এড়াতেই চালু হচ্ছে এই নয়া ব্যবস্থা। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্যের ভিত্তিতেই ভোটার তালিকায় মৃত ভোটারের নাম দ্রুত ও সহজ পদ্ধতিতে বাদ দেওয়া যাবে। এজন্য একটি বিশেষ সফটওয়্যার বা সিস্টেমের সঙ্গে ইতিমধ্যেই ইআরও এবং বিএলওদের যুক্ত করা হয়েছে। ফলে এবার থেকে জন্ম বা মৃত্যুর রেজিস্ট্রেশন হলেই সেই তথ্য একেবারেই পৌঁছে যাবে ভোটার তালিকা তৈরির কাজে যুক্ত কর্মীদের কাছে। কমিশনের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, ডুপ্লিকেট এপিক (EPIC) নম্বর বরাদ্দের সময় কিছু ভুলের কারণে বিভিন্ন রাজ্যে একাধিক ব্যক্তিকে একই নম্বর দেওয়া হয়েছে। এবার প্রযুক্তিগত (Bengal CEO) দল ও সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিটি ভোটারকে একক এপিক নম্বর দেওয়ার ব্যবস্থাও করা হবে (Phantom Voters)।

  • PM Modi: তৃণমূলকে মাত দিতে ১৮ জুলাই দুর্গাপুরে প্রধানমন্ত্রী, জানুন তাঁর কর্মসূচি

    PM Modi: তৃণমূলকে মাত দিতে ১৮ জুলাই দুর্গাপুরে প্রধানমন্ত্রী, জানুন তাঁর কর্মসূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ জুলাই ধর্মতলায় সমাবেশ তৃণমূলের। ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ওই জনসভায়ই ভোটের বাদ্যি বাজিয়ে দেবে তৃণমূল। তবে ঘাসফুল শিবিরকে সেই সুযোগ দেবে না পদ্ম শিবির (BJP)। তৃণমূলের সেই জনসমাবেশের ঠিক তিন দিন আগেই রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীকে এনে বিপক্ষ দলকে মাত দিতে চাইছে বিজেপি। ১৮ জুলাই রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এবার তিনি সভা করবেন দক্ষিণবঙ্গে, দুর্গাপুরে। প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়ে কার্যত ফুটছে বঙ্গ বিজেপি শিবির।

    নজরে দক্ষিণবঙ্গ (PM Modi)

    পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, ১৮ জুলাই পশ্চিমবঙ্গে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে তিনি এসেছিলেন উত্তরবঙ্গে, আলিপুরদুয়ারে। সেখানেও সভা করেছিলেন তিনি। এবার নজরে দক্ষিণবঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী যেদিন পশ্চিমবঙ্গ সফরে আসছেন, সেই দিনই বিহারেও বেশ কিছু কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। বিজেপির রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য জানান, ১৮ জুলাই দুপুরে অন্ডাল বিমানবন্দরে অবতরণ করবে প্রধামন্ত্রীর বিমান। সেখান থেকে তিনি সোজা যাবেন নেহরু স্টেডিয়ামে। সেখানেই এক জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি।

    ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচন

    রাজনৈতিক শিবিরের ধারণা, ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় সংগঠনকে শক্তিশালী করা ও প্রস্তুতির বার্তা দেওয়ার লক্ষ্যেই মোদির এই পশ্চিমবঙ্গ সফর। বিজেপির তরফে এ রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি প্রকাশ করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, শুক্রবার বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের বিমানে বিহারের দ্বারভাঙা বিমানবন্দর থেকে দুর্গাপুরের উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। বেলা ২টো ৪৫ মিনিট নাগাদ দুর্গাপুরের অন্ডাল বিমানবন্দর থেকে নেমে তিনি রওনা দেবেন পরবর্তী সরকারি কর্মসূচিতে যোগ দিতে। বেলা তিনটে থেকে সাড়ে তিনটে পর্যন্ত দুর্গাপুরের বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ৩টে ৪০ মিনিট নাগাদ তিনি উপস্থিত হবেন নেহরু স্টেডিয়ামের জনসভায়। বিকেল ৫টা নাগাদ সেখান থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    তৃণমূলকে উৎখাত করতে ঘুঁটি সাজাচ্ছে পদ্ম শিবির

    রাজনৈতিক মহলের মতে, ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্য থেকে তৃণমূলকে উৎখাত করতে ঘুঁটি সাজাচ্ছে পদ্ম শিবির। সেই কারণেই বদল করা হয়েছে রাজ্য সভাপতি। বিজেপির (BJP) অধ্যাপক নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারকে সরিয়ে ওই পদে বসানো হয়েছে শমীক ভট্টাচার্যকে। এবার স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) নিয়ে এসে ছাব্বিশের ভোটের আগে ওয়ার্মআপ ম্যাচ সেরে নিতে চাইছে গেরুয়া শিবির। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রুটিন সফর হলেও, রাজ্যে রাজনৈতিক বার্তা দেওয়ার গুরুত্ব রয়েছে এই সফরে। আমরা চাই, ২১ জুলাইয়ের আগে বাংলার মাটিতে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) একটি শক্তিশালী বার্তা দিয়ে যান।”

    প্রধানমন্ত্রীর রোড-শো

    বিজেপি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রীর এবারের কর্মসূচিতে রোড-শো নেই। তবে তাঁর যাত্রাপথ এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যে, অন্ডাল বিমানবন্দর থেকে নেহরু স্টেডিয়ামে যাওয়ার শেষ তিন কিলোমিটার পথ তিনি করতে পারেন রোড-শো। এই পথের দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। শেষ তিন কিলোমিটার জনসংযোগ করবেন প্রধানমন্ত্রী। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, ওই তিন কিলোমিটার পথের দু’পাশে জড়ো হবেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। দলীয় পতাকা, ফ্লেক্স, ফেস্টুন, ব্যানারে সাজানো হবে ওই রাস্তাটা। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কনভয় যখন ওই এলাকা দিয়ে যাবে, তখন রাস্তার দুপাশে উপস্থিত জনতা পুষ্পবৃষ্টি করবে। যদিও প্রধানমন্ত্রী কনভয় থেকে নামবেন না। তবে এই ধরনের জমায়েত দেখলে গাড়িতে বসেই করজোড়ে এবং সহাস্য শুভেচ্ছা গ্রহণ করতে করতেই এগোন প্রধানমন্ত্রী। অনেক সময় গাড়ির দরজা খুলে পাদানিতে দাঁড়িয়ে জনতার উদ্দেশে হাতও নাড়তে দেখা গিয়েছে তাঁকে। বিজেপি সূত্রে খবর, তেমন কোনও উপায়েই নেহরু স্টেডিয়ামে আয়োজিত জনসভায় ঢোকার আগে প্রধানমন্ত্রী একপ্রস্ত জনসংযোগ সেরে নেবেন।

    গুচ্ছ সরকারি কর্মসূচির উদ্বোধন

    প্রধানমন্ত্রী এদিন (BJP) দুর্গাপুরে একগুচ্ছ সরকারি কর্মসূচির উদ্বোধনও করবেন। এর মধ্যে রয়েছে দুর্গাপুর থেকে কলকাতা গ্যাস পাইপলাইন পরিষেবা। বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় গ্যাস বিতরণ প্রকল্পের পাশাপাশি রঘুনাথপুরে এবং মেজিয়ায় তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্পের একাংশ। এছাড়াও একাধিক প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন তিনি। সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী এদিন সাড়ে ৫ থেকে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। প্রসঙ্গত, গত ২৯ মে আলিপুরদুয়ারে জনসভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই বিজেপির তৎকালীন রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত বলেছিলেন, “এখন থেকে প্রতি মাসে একবার করে বাংলায় আসবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।” সেই মতো প্রধানমন্ত্রীর পশ্চিমবঙ্গ সফর হওয়ার কথা ছিল জুনে। তবে ঠাসা কর্মসূচির কারণে ওই মাসে এ রাজ্যে আসতে পারেননি তিনি। তাই আসছেন জুলাইয়ে। এরপর ফের অগাস্টে বঙ্গ সফরে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির প্রস্তুতিপর্ব খতিয়ে দেখতে দুর্গাপুরে ঘাঁটি গেড়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সুনীল বনশল, রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। তাঁদের (BJP) সঙ্গে রয়েছেন দুই সাংসদ সৌমিত্র খাঁ এবং সৌমেন্দু অধিকারী-সহ বিজেপির অন্য নেতারা (PM Modi)।

LinkedIn
Share