Tag: Assembly

Assembly

  • Suvendu Adhikari: “প্রস্তুত থাকুন…বিধানসভায় দেখা হবে”, মমতার উদ্দেশে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “প্রস্তুত থাকুন…বিধানসভায় দেখা হবে”, মমতার উদ্দেশে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রস্তুত থাকুন। কী ভাষায় উত্তর দিতে হয়, আমরা বুঝিয়ে দেব। বিধানসভায় দেখা হবে।” এই ‘হুঙ্কার’ যাঁকে দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), সেই তাঁকেই রবিবার কটাক্ষ করেছেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষও।

    বিশেষ অধিবেশন (Suvendu Adhikari)

    আরজি করকাণ্ডের (RG Kar Incident) জেরে আজ, সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে দু’দিনের বিশেষ অধিবেশন। ধর্ষকদের ফাঁসির সাজার ব্যবস্থা করতেই বসছে বিশেষ অধিবেশন। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত বিল পেশ হবে বিধানসভায়। সোমবার দুপুর ২টোয় বসবে অধিবেশন। এদিন শোকপ্রস্তাবের পরেই শেষ হয়ে যাবে অধিবেশন। শোকপ্রস্তাবে আরজি করকাণ্ডে নির্যাতিতার উল্লেখ থাকবে কিনা, সে প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি। তবে বিধানসভার এই বিশেষ অধিবেশন যে উত্তাল হবে, সে ব্যাপারে পদ্ম শিবিরে ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। রবিবার বিকেলে রীতিমতো হুঙ্কার দিলেন শুভেন্দু। ধর্মতলায় চলছে বিজেপির সপ্তাহব্যাপী ধর্না অবস্থান। সেখানে আসেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    শুভেন্দুর হুঙ্কার

    শুভেন্দু বলেন (Suvendu Adhikari), “আরজি কর ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কোন ভাষায় জবাব দিতে হয়, তা আমাদের জানা আছে। দল হিসেবে বিজেপি বিধানসভায় তা দেখিয়েও দেবে।” ধর্ষণ করলেই ফাঁসির সাজা হবে। এই মর্মে আইন করতে বিধানসভায় বিল আনতে চলেছে রাজ্য সরকার। দশ দিনের মধ্যে এই বিল পাশ করানো হবে বলেও মেয়ো রোডে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সমাবেশে ঘোষণা করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। সেই মতো এদিন বসতে চলেছে বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন।

    আরও পড়ুন: “নাটক বন্ধ করুন মমতা”, ধর্ষণ-বিরোধী বিলকে কটাক্ষ দিলীপের

    রবিবারই বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ  ধর্ষণ-বিরোধী বিল আনতে উদ্যোগী হওয়ায় রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করেছিলেন। বলেছিলেন, “প্রকাশ্যে মহিলাদের ওপর হামলা হচ্ছে। আরজি করে মহিলার মৃতদেহের ময়না তদন্তের সময় বাড়ির লোককে রাখা হয়নি। যারা অপরাধীদের আড়াল করছে, তারা কোন মুখে বড় বড় কথা বলে?” তিনি বলেছিলেন, “আজ নাটক করছে, ফাঁসির আইন আনবে। কে অধিকার দিয়েছে আইন করার? এই নাটক বন্ধ করুন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।”

    বস্তুত, ধর্ষণ রুখতে কড়া সাজার সংস্থান রয়েছে কেন্দ্রেরই নয়া আইনে। তার পরেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর আলাদা আইন আনার (RG Kar Incident) উদ্যোগ আসলে আইওয়াশের চেষ্টা বলেই দাবি (Suvendu Adhikari) ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: আর নমাজ বিরতি পাবেন না অসমের মুসলমান বিধায়করা, কেন জানেন?

    Himanta Biswa Sarma: আর নমাজ বিরতি পাবেন না অসমের মুসলমান বিধায়করা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছিল ইংরেজ জমানায়। আর তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে তাকে জারি রেখেছিল কংগ্রেস। ফি শুক্রবার অসম বিধানসভায় থাকত দু’ঘণ্টার নমাজ বিরতি (Namaz Break)। এবার তাতেই কাঁচি করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)।

    নমাজ বিরতিতে কোপ (Himanta Biswa Sarma)

    বিধানসভায় ঘোষণা করে দিলেন, জুম্মাবারের নমাজ আদায়ের বিরতি আর মিলবে না। তাঁর সাফ কথা, ঔপনিবেশিক আমলের অভ্যাসে বদল আনতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম সরকার। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করার জন্য অসম বিধানসভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দাইমারি ও বিধায়কদের ধন্যবাদও জানান মুখ্যমন্ত্রী। মুসলমানদের কাছে শুক্রবার হল জুম্মাবার। এদিন বেলা ১২টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত নমাজ পাঠের বিরতি পেতেন অসমের মুসলমান বিধায়ক ও কর্মীরা। ইংরেজ আমল থেকে চলে আসা এই প্রথায়ই এবার ইতি টানলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: হিন্দু-নির্যাতনের নয়া ভিডিও ভাইরাল, মৌলবীর কীর্তিতে অবাক দুনিয়া

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “হিন্দু ও মুসলমান বিধায়করা মিলিতভাবে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। আমাদের বিধানসভার হিন্দু ও মুসলমানরা বিধায়কের রুলিং কমিটিতে বসে এবং সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, দু’ঘণ্টা বিরতি ঠিক নয়। আমাদের এই সময়ও কাজ করা উচিত।” তিনি বলেন, “এই প্রথাটি ১৯৩৭ সালে শুরু হয়েছিল। গতকাল থেকে বন্ধ করা হয়েছে (Himanta Biswa Sarma)।”

    প্রসঙ্গত, ১৯৩৭ সালে অসম বিধানসভায় এই প্রথা চালু করেছিল মুসলিম লিগ। সেই সময় থেকেই রাজ্যের মুসলিম বিধায়করা প্রতি শুক্রবার দু’ঘণ্টার জন্য নমাজ আদায়ের বিরতি পেতেন। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, এখন থেকে শুক্রবারও (Namaz Break) বিধানসভার কাজ হবে স্বাভাবিকভাবে। প্রতিদিনই বিধানসভায় কাজ শুরু হবে সকাল সাড়ে ৯টায় (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

       

  • Yogi Adityanath: আকবর নগরের নাম পাল্টে হল ‘সৌমিত্র বন’, ঘোষণা যোগীর, জানেন এই নামের তাৎপর্য?

    Yogi Adityanath: আকবর নগরের নাম পাল্টে হল ‘সৌমিত্র বন’, ঘোষণা যোগীর, জানেন এই নামের তাৎপর্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকবরনগর এখন ‘সৌমিত্র বন’ নামে নামাঙ্কিত হয়েছে। ভগবান রামের ছোট ভাই লক্ষ্মণের নামে এই নামকরণ করা হয়েছে। উত্তর প্রদেশের বিধানসভায় আজ মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) এই কথা ঘোষণা করেছেন। এই ভাবে এলাকায় অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপের কথা বলে সমাজবাদী পার্টির তীব্র সমালোচনা করেছেন তিনি।

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi Adityanath)?

    আজ মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) লখনউ সেন্ট্রাল বিধানসভা কেন্দ্র থেকে এসপি বিধায়ক রবিদাস মেহরোত্রার প্রশ্নের জবাব দেওয়ার সময় বলেছেন, “লখনউয়ের ইতিহাস দেখলে জানতে পারবেন, যেখানে গোমতী এবং কুকরাইল নদীর সঙ্গম ছিল। আকবরনগর, ১৯৮৪ সালে স্থাপিত হয়েছিল, তবে এর বেশিরভাগই অবৈধ নির্মাণ হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জাল নথি ও কাগজপত্র দেখিয়ে অবৈধ ভাবে নিবন্ধীকরণ করে পুনর্বাসন দেওয়ার কাজ হয়েছে। এখন থেকে আকবরনগর এখন সৌমিত্র বন নামে জানা যাবে। ভগবান রামের ছোট ভাই লক্ষ্মণের নামে হবে ‘সৌমিত্র বন’।”

    জমি দখলকারী মাফিয়ারা সমাজবাদী ঘনিষ্ঠ

    সামজবাদী বিধায়কে প্রশ্নের উত্তরে যোগী (Yogi Adityanath) আরও বলেছেন, “আপনারা গিয়ে দেখে নিন কুকরাইল, নদী নাকি নালা! আজ সেখানে আপনি নদী দেখবেন, কিন্তু নালা নয়। দেশ জুড়ে নদী সংস্কারের অভিযান চলছে। আমরা বলি জলই জীবন, কিন্তু আমরা কি একে ধ্বংস করে জীবন কল্পনা করতে পারি? একদিকে সমাজবাদীরা গোমতী নদীকে ‘মা’ বলছেন, আবার অন্যদিকে পুরো নদীকে নোংরা নালায় পরিণত করেছেন। এটা তাঁদের দ্বিচারিতা। নদী সংস্কারের জন্য যে প্রচেষ্টা করা হচ্ছে, তার জন্য তো সরকারকে প্রশংসা করা উচিত আপনাদের। গরিব মানুষকে ঠকিয়ে জমি দখলকারী মাফিয়াদের বেশিরভাগই সমাজবাদী পার্টির ঘনিষ্ঠ। আমরা ইন্দ্রপ্রস্থ নগর এবং পান্ত নগরে মাফিয়াদের চিহ্নিত করেছি।”

    আরও পড়ুনঃ লাভ জিহাদ বন্ধে কঠোর আইন আনছে যোগী সরকার, কী আছে বিলে জানেন?

    ১৮০০-র বেশি পরিবার ঘর পেয়েছেন

    গত ১৯ জুন আকবর নগরের (Soumitra Van) কুকরাইল নদীর পাড়ে অবৈধ নির্মাণের ভাঙার কাজ শেষ করেছে যোগী সরকার (Yogi Adityanath)। বুলডোজার সহ ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে মোট ১১৬৯টি অবৈধ বাড়িঘর এবং ১০০টিরও বেশি দোকান ভেঙে ফেলা হয়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ২৪.৫ একর জমির ওপর অবৈধ দখল উচ্ছেদের কাজ শুরু হয়েছিল। ওই এলাকায় হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের ধর্মীয় স্থানসহ মোট ১৩২০টিরও বেশি অবৈধ নির্মাণ ভেঙে ফেলা হয়েছে। আকবরনগরে বসবাসকারী পরিবারগুলি যাঁরা বাড়ি হারিয়েছেন, তাঁদের জন্য শহরের অন্যান্য অংশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে বিকল্প আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মোট ১৮০০-র বেশি পরিবার ঘর পেয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CAG Report: ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে বিধানসভায় বিজেপির তুমুল বিক্ষোভ, আলোচনার দাবিতে সরব বিধায়করা

    CAG Report: ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে বিধানসভায় বিজেপির তুমুল বিক্ষোভ, আলোচনার দাবিতে সরব বিধায়করা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভায় ক্যাগ বা সিএজি রিপোর্টকে (CAG Report) ঘিরে সোচ্চার হয়ে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপির বিধায়ক ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীরা। তাঁরা আলোচনার দাবিতে সরব হলে অধিবেশন মুলতুবি করে দেন বিধানসভার স্পিকার। এরপর বিজেপি বিধায়করা সভার বাইরে বেরিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এই ঘটনায় রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    সিএজি রিপোর্টে কী বলা হয়েছে (CAG Report)?

    সিএজি (CAG Report) অর্থাৎ কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্টে বলা হয়, ১ লক্ষ ৯৪ হাজার কোটি টাকার কোনও রকম খরচের হিসাব দেয়নি রাজ্যে মমতার সরকার। ফলে রাজ্যের মা-মাটি সরকারের বিরুদ্ধে বিরাট দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। উল্লেখ্য শাসক দলের পক্ষ থেকে এই সিএজি রিপোর্টকে অস্বীকার করা হয়েছে। এবার আজ মঙ্গলবার বিধানসভার অধিবেশনে বিজেপি এই আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়ে আলোচনার দাবি জানায়। এরপর বিধানসভায় ব্যাপক হট্টগোলের কারণে স্পিকার অধিবেশন মুলতুবি করে দেন।

    সিএজি নিয়ে তদন্তের দাবি বিজেপির

    সিএজি (CAG Report) রিপোর্টের প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে, আলোচনার কথা বলে বিধানসভায় মুলতুবি প্রস্তাব জমা করে বিজেপি। বিজেপির এই পরিষদীয় দলের নেতাদের মধ্যে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, মনোজ ওঁরাও, শঙ্কর ঘোষ সহ মোট ছয় জন বিধায়ক। তাঁদের দাবি ছিল, সিএজি নিয়ে বিধানসভায় আলোচনা করতে হবে। কিন্তু এই আলোচনায় সম্মতি দেননি স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

    চোর চোর স্লোগান

    সিএজি (CAG Report) নিয়ে আলোচনার অনুমতি না পেয়ে বিজেপি বিধায়কেরা সভার অন্দরেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে ব্যাপক স্লোগান দিতে শুরু করেন। এরপর শাসক দলের উদ্দেশ্যে একাধিক আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে চোর চোর স্লোগান দেওয়া হয়। রেশন বণ্টন দুর্নীতি, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি সহ একাধিক বিষয়ে শাসক দলের বিধায়ক এবং মন্ত্রীদের উদ্দেশ্যে স্লোগান দেওয়া হয়।

    বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পলের বক্তব্য

    সিএজি (CAG Report) নিয়ে বিধানসভায় আনা বিজেপির মুলতুবি প্রস্তাব সম্পর্কে বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল বলেন, “সিএজির রিপোর্টে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। যদি কেউ কিছু করে না থাকেন তাহলে ভয় কিসের? স্পিকার তো নিরপেক্ষ, ওঁর উচিত ছিল আলোচনার অনুমতি দেওয়া।” উল্লেখ্য ২০১১ থেকে ২০২১ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত আর্থিক খরচের শংসাপত্র জমা দিতে পারেনি রাজ্য সরকার। আবার মোদি রাজ্যের মমতার সরকারকে সমালোচনা করে বলেছেন, ২ লক্ষ ২৯ হাজার কোটি টাকার শংসাপত্র দেখায়নি। অবশ্য মমতা পালটা চিঠি লিখে জানান, ২০০২-৩ সালের হিসাব চাওয়া হয়েছে। সেই সময় তৃণমূল ছিল না রাজ্যে। সিএজি নিয়ে রাজ্যের রাজনীতি এখন ব্যাপক সরগরম।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Conflict: ডানা ছাঁটা হল টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যানের, কেন জানেন?

    Conflict: ডানা ছাঁটা হল টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যানের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ  গোষ্ঠী কোন্দলে (Conflict) জেরবার টিটাগড় পুরসভা। চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল (Conflict) এমন পর্যায় গিয়েছে যে পুরবোর্ড আড়াআড়িভাবে ভাগ হয়ে গিয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরেই জেলা নেতৃত্ব বিষয়টি নজরে রাখছিল। এবার বিধানসভায় তলব করে টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউয়ের ডানা ছাঁটা হল। সোমবার সোমবার বিধানসভায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং প্রাক্তন চেয়ারম্যানকে ডেকে পাঠানো হয়। বৈঠকে ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়, বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী, মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই টিটাগড় পুরসভায় চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দলের জেরে অচলাবস্থা নিয়ে কথা হয়। ভাইস চেয়ারম্যান মহম্মদ জলিল জেলা নেতৃত্বের সামনে বলেন, চেয়ারম্যান সকলের সামনে অপমান করেছে। এভাবে বোর্ড মিটিংয়ে এই ধরনের আচরণ করতে পারে না। তাই, আমরা মিটিং ওয়াক আউট করেছিলাম। বিষয়টি জানার পর জেলা নেতৃত্ব নতুন করে কমিটি গঠন করে পুরসভা পরিচালনার কথা বলেন। ঠিক হয়েছে, গোষ্ঠী কোন্দল (Conflict) কমাতে পুরসভায় এককভাবে চেয়ারম্যান কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। একইসঙ্গে পুরসভা পরিচালনার জন্য ৯ জনের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে কারা কারা থাকবে তা দলের পক্ষ থেকে ঠিক করে দেওয়া হয়। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন ৯ জনের কমিটিতে পুরসভার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, তিনজন সিআইসি, প্রাক্তন চেয়ারম্যান, টাউন সভাপতি, শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি এবং যুব সভাপতিকে রাখা হয়েছে। এই আটজনের কমিটির সদস্যদের নিয়ে প্রতি মাসে বৈঠক করতে হবে বলে দলের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়। এইধরনের ঘটনা নজিরবিহীন। এর আগে টিটাগড় পুরসভা পরিচালনা করতে গিয়ে দলকে এভাবে হস্তক্ষেপ করতে হয়নি। বৈঠকের পর টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউ বলেন, জেলা নেতৃত্ব যা নির্দেশ দিয়েছে সেই মতো এবার পুরসভা পরিচালনা হবে। নতুন কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেই সব কাজ করা হবে। অন্যদিকে,  টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী বলেন, দল যা দায়িত্ব দিয়েছে, সেই দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করব।

    টিটাগড়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল কেন? Conflict

    গত ৩ মার্চ টিটাগর পুরসভায় একটি প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দলে (Conflict) পুরবোর্ড মিটিং সরগরম হয়ে ওঠে। ভাইস চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ১৩ জন কাউন্সিলর পুরবোর্ড থেকে ওয়াক আউট করেন। মূলত, পুরবোর্ডে সকলের সামনে ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে চেয়ারম্যান খারাপ ব্যবহার করেন। এমনকী ৩ নম্বর ওয়ার্ডে একটি বিল্ডিং অনুমোদন দেওয়া নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে মতানৈক্য হয়। চেয়ারম্যান এক তরফাভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলে বোর্ডের একটি বড় অংশ প্রশ্ন তোলে। ৩ মার্চ থেকে পুরবোর্ড আড়াআড়িভাবে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পুরসভা পরিচলনার হাল ফেরাতেই জেলা নেতৃত্ব হস্তক্ষেপ করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly: কর্নাটকে রাজ্যসভায় জয়ী কংগ্রেসের নাসির, অনুগামীদের গলায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান!

    Karnataka Assembly: কর্নাটকে রাজ্যসভায় জয়ী কংগ্রেসের নাসির, অনুগামীদের গলায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি জিতেছেন কংগ্রেসের প্রতীকে। সাংসদ হয়েছেন ভারতের সংসদের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার। অথচ দলীয় প্রার্থীর জয়ে উল্লসিত কংগ্রেসের নাসির হুসেনের অনুগামীরা ধ্বনি দিতে শুরু করলেন পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে (Karnataka Assembly)। অন্তত এমনই অভিযোগ বিজেপির। কর্নাটকের এই ঘটনায় চাঞ্চল্য গোটা দেশে। কংগ্রেস অবশ্য খারিজ করে দিয়েছে বিজেপির অভিযোগ।

    পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান

    মঙ্গলবার গোটা দেশে রাজ্যসভার ১৫টি আসনে হয় নির্বাচন। এর মধ্যে ছিল কর্নাটকের একটি আসনও। এখানে কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের রাজনৈতিক সচিব নাসির হুসেন। নির্বাচনে জয়ের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নাসির। সেই সময় হঠাৎই পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দিতে থাকেন (Karnataka Assembly) নাসিরের অনুগামীরা। এর কিছুক্ষণ পরেই নাসিরের অনুগামীদের পাকিস্তান-প্রেমের কথার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে দেন বিজেপির আইটি সেলের সভাপতি অমিত মালব্য। ভিডিওটিতে স্পষ্টই পাকিস্তানের হয়ে গলা ফাটাতে দেখা গিয়েছে নাসিরের অনুগামীদের। তবে এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম

    ‘কংগ্রেসের আবেগ বিপজ্জনক’

    এক্স বার্তায় অমিত জানিয়েছেন, “পাকিস্তানের প্রতি কংগ্রেসের আবেগ বিপজ্জনক। এটা দেশের পক্ষে নিরাপদ নয়। এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবে বিজেপি।” নাসিরের অনুগামীদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানের নিন্দায় সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর ও কর্নাটকের নেতা সিটি রবি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁরাও।

    আরও পড়ুুন: এবার মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস! অ্যালকেমিস্ট মামলায় তলব করল ইডি

    নাসির ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বেঙ্গালুরু পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন কর্নাটকের বিজেপি নেতৃত্ব। মামলা করা হয়েছে ১৫৩ ধারায়। বুধবার বিধান সৌধের সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারকে বরখাস্ত করার দাবিও জানানো হবে বলে জানান তাঁরা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী বলেন, “বিধানসভার মধ্যে নাসির হুসেনের অনুগামীরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছেন। ভিডিওতে তা স্পষ্ট। তার পরেও কংগ্রেস সাংসদ বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের ঘনিষ্ঠ নাসির হুসেন। পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান নিয়ে কংগ্রেস কোনও ব্যবস্থা না নিলে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলনে নামবে বিজেপি (Karnataka Assembly)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue Issue: ‘‘পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন হয়নি, তাই ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত’’! মুখ্যমন্ত্রীর কথায় ওয়াকআউট বিজেপির

    Dengue Issue: ‘‘পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন হয়নি, তাই ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত’’! মুখ্যমন্ত্রীর কথায় ওয়াকআউট বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা সহ জেলায় জেলায়  ডেঙ্গি (Dengue Issue) পরিস্থিতি উদ্বেগজনক আকার নিয়েছে। আক্রান্ত এবং মৃত্যুর হার বাড়ছে। এই পরিস্থিতি নিয়ে আজ, সোমবার বিধানসভায় আলোচনার দাবি তোলেন বিজেপি বিধায়করা। জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে সাড়ে তিন হাজার ছাড়িয়েছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। চলতি সপ্তাহেই রাজ্যজুড়ে আক্রান্ত হয়েছে ৬৭৫, কেবল জুলাইয়েই মৃত ৮। এই আবহে এদিন ডেঙ্গি ইস্যুতে উত্তাল বিধানসভা (Bidhansabha)। ডেঙ্গি নিয়ে মুলতুবি প্রস্তাব দেয় বিজেপি। স্পিকার নাকচ করায় বিধানসভায় ওয়াকআউট করে বিজেপি (BJP)।

    কী বলছেন মুখ্যমন্ত্রী

    জুলাই মাসেই ডেঙ্গিতে (Dengue Issue) রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের বলে অভিযোগ। এই বিষয়টি নিয়ে আজ বিধানসভা অধিবেশনে কারণ ব্যাখ্যা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গি আবার ট্রেন্ড, কোনও বছর কম হয়, কোনও বছর বেশি’, নিজের নিজের এলাকায় নজর রাখুন’, বিধানসভায় জনপ্রতিনিধিদের এই নির্দেশ দেন তৃণমূল সুপ্রিমো। বিধানসভায় ডেন্সি-পরিসংখ্যান দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্ত ৪ হাজার ৪০১ জন। ডেঙ্গি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে রাজ্য সরকার।’ এদিন অধিবেশন কক্ষে তিনি বলেন, ‘পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন না হওয়ার জেরেই সমস্যা হচ্ছে। পঞ্চায়েত কাজ করতে পারছে না। তাই দ্রুত পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করা দরকার।’ মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের পরই বিধানসভার অধিবেশন কক্ষে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা। আর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপি বিধায়করা ওয়াকআউট করেন।

    আরও পড়ুন: চলতি সপ্তাহে ৬৭৫ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত! আজ উত্তাল হতে পারে বিধানসভা

    কী বলছেন বিরোধী দলনেতা

    শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য, এই রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে। একশো জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু সেই তথ্য সরকার চেপে যাচ্ছে। কলকাতা পুরসভার অন্তর্গত কসবা, তিলজলাতে গেলেই বোঝা হবে বাংলার ডেঙ্গির (Dengue Issue) পরিস্থিতি। এসব নিয়ে তোলপাড় হয়ে ওঠে বিধানসভার অধিবেশন কক্ষ। বিরোধী দলনেতার দাবি, পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনের সঙ্গে ডেঙ্গি প্রতিরোধে পদক্ষেপ করার কোনও যোগ নেই।  শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‌মুখ্যসচিব ডেঙ্গি নিয়ে কোনও কথা বলছেন না। বিডিও, বিএমওএইচ, সিএমওএইচদের কোনও নির্দেশ দিচ্ছেন না। ১০০র বেশি লোক মারা গিয়েছে। ওঁ সবটাই লুকোচ্ছেন।’ প্রতিবাদ জানাতে এদিন মশা, মশারি নিয়ে বিধানসভার মধ্যেই অভিনব ওয়াকআউট করে বিজেপি। রীতিমতো বিক্ষোভে মেতে ওঠেন বিজেপি বিধায়করা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: হাতে আলু নিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি বিধায়কদের! কৃষকদের হয়ে সওয়াল শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: হাতে আলু নিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি বিধায়কদের! কৃষকদের হয়ে সওয়াল শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলুর বন্ড বিলি ঘিরে আলুচাষিদের (Potato Farmer) বিক্ষোভের ঘটনা বিধানসভা চত্বরে তুলল বিজেপি। বিধানসভার বাইরে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপি বিধায়করা। সোমবার শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) নেতৃত্বে বিজেপি বিধায়করা হাতে আলু নিয়ে বিক্ষোভ দেখান। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন। বিজেপির সোনামূখীর বিধায়ক দিবাকর ঘরামীর ক্ষেতের আলু নিয়ে এই বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।

    কী বললেন শুভেন্দু

    এদিন বিধানসভার বাইরে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “আলু চাষিরা বিঘা প্রতি প্রায় ১০ হাজার টাকা ক্ষতিতে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। আমরা বিধানসভায় আজ এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি। কিন্তু তার উত্তর সন্তোষজনক নয়। আমরা চাই সরকার যে এমএসপি ঘোষণা করেছে সেই এমএসপি মূল্যে আলু ক্রয় করতে হবে। এই বছরের শর্টটার্মের কৃষি ঋণ রাজ্য সরকারকে পরিশোধ করতে হবে। কৃষকদের ন্যায্যমূল্য দিতে হবে।” বিগত কয়েকদিন ধরেই রাজ্যের বিভিন্ন জেলার আলু চাষিরা সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন। তাঁদের দাবি, ফলনে যে খরচা হচ্ছে সেই খরচায় তাঁদের পোশাচ্ছে না। আরও বেশি দাম আশা করেন তাঁরা। এমনকী সরকারেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কয়েকদিন আগে হুগলিতেও বড় মাপের বিক্ষোভ হয়েছিল।

    আরও পড়ুন:শুভেন্দুর শহিদ তর্পণ সভায় না পুলিশের, শর্তসাপেক্ষে মিলল আদালতের অনুমতি

    চা-বাগান নিয়েও সওয়াল

    সোমবার বিধানসভার কৃষকদের অধিকারের দাবিতে বিধানসভার ভিতরে এবং পরে বিধানসভার বাইরেও বিক্ষোভ দেখান শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) নেতৃত্বাধীন বিজেপির বিধায়কেরা। সেই বিক্ষোভে শুভেন্দু-সহ বিজেপির সমস্ত বিধায়কই হাজির হন হাতে আলু এবং গলায় প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে। শাসককে ধিক্কার জানিয়ে বিজেপি বিধায়করা বলেন, ‘‘এই সরকার শুধু চোর ডাকাতদের হাত মজবুত করতে জানে, কৃষকদের স্বার্থের কথা বললেই মুখে কুলুপ দেয়।’’ আলুচাষিদের পাশাপাশি শুভেন্দুদের (Suvendu Adhikari) বিক্ষোভে উঠে আসে উত্তরবঙ্গের চা-বাগান এবং জঙ্গল কেটে আবাসন নির্মাণের প্রসঙ্গও।  শুভেন্দু বলেন, ‘‘জঙ্গল কেটে উষ্ণায়ন বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। আর যাঁরা জঙ্গল কাটছেন, তাঁরা সরকারের তহবিল ভরছেন বলে তাঁদের কিছু বলা হচ্ছে না।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share