Tag: attack

attack

  • Attack: কয়লাকাণ্ডে সিবিআই হাজিরার আগেই খুন রাজু ঝা! তথ্য ফাঁস হওয়ার আশঙ্কাতেই কি হত্যা?

    Attack: কয়লাকাণ্ডে সিবিআই হাজিরার আগেই খুন রাজু ঝা! তথ্য ফাঁস হওয়ার আশঙ্কাতেই কি হত্যা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ কয়লাকাণ্ডে সিবিআইকে বড় কারও নাম বলে দেবেন বলেই কয়লা মাফিয়া রাজু ঝাকে খুন করা হয়েছে। এমনই দাবি করেছেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ইতিমধ্যেই খুনের ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহে সিবিআই তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছিল। সোমবারই তাঁর হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল। তার আগেই তাঁকে খুন করতে ফিল্মি কায়দায় হামলার (Attack) ঘটনা ঘটেছে। তিনি একসময় শিল্পাঞ্চলে কয়লাপাচারের কিংপিন ছিলেন। বেআইনি কোন রুট ধরে এই পাচার হত তা তার মুখস্থ ছিল। কোন পুলিশ অফিসার, প্রশাসনিক কর্তা এবং রাজনৈতিক নেতার কাছে কত নজরানা যেত তা তাঁর নখদর্পণে ছিল। কয়েকদিন আগেই তাঁর ওপর হামলার (Attack) ঘটনা ঘটেছিল। যদিও সে যাত্রায় তিনি প্রাণে রক্ষা পেয়ে যান। তবে, এবার কেন্দ্রীয় সংস্থা ডাকার ঠিক আগেই তাঁকে খুন করা হল। স্বাভাবিকভাবে কয়লাপাচারকাণ্ডে তিনি অনেকের জড়িত থাকার নাম বলে দিতে পারতেন। আর তাই পরিকল্পিতভাবে তাঁকে খুন করা হয়েছে বলে ওয়াকিবহল মনে করছে।

    শুটআউটের আগে লতিফের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে কেন?

    কয়লা মাফিয়া রাজু ঝা দুর্গাপুর-আসানসোল শিল্পাঞ্চলের বেতাজ বাদশা। তাঁর সঙ্গে গরুপাচারকাণ্ডে অন্যতম মাথা আব্দুল লতিফের ভালো সম্পর্ক ছিল। বহু বছর ধরেই তাঁরা বন্ধু হিসেবেই পরিচিত ছিল। লতিফের বাড়ি ইলামবাজার। তাঁর সঙ্গে এনামূল হকের ভাল সম্পর্ক ছিল। অন্ধকার জগতে সকলেই লতিফকে এনামূলের ভাই হিসেবেই জানত। জানা গিয়েছে, এই লতিফের দুধ সাদা গাড়িতে করেই রাজু ঝা কলকাতায় যাচ্ছিলেন। গাড়ির পিছনের সিটে বসেছিলেন লতিফ আর ব্রতীন মুখোপাধ্যায়। আর নুরুল হোসেন নামে একজন গাড়ি চালাচ্ছিলেন। শক্তিগড়ে ল্যাংচার দোকানের সামনে তাঁদের গাড়ি দাঁড়িয়েছিল। শুটআউটের আগেই গাড়ির চালক নুরুল নেমে গিয়েছিলেন। হামলার (Attack) সময় রহস্যজনকভাবে লতিফ নিজের গাড়ি থেকে নেমে গিয়েছিলেন। নীল রংয়ের গাড়ি থেকে তাঁকে গুলি করা হয়। শক্তিগড় স্টেশনের কাছ থেকে গাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়। ঘটনার আগেই লতিফ কেন গাড়ি থেকে নেমে গেলেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    কে এই রাজু ঝা?

    রাজু ঝা-র আদি বাড়ি বিহারের দ্বারভাঙা। এলাকার তার আসল নাম রাজেশ ঝা। তিনি দুর্গাপুরে রাজু ঝা নামেই পরিচিত। রাজুর উত্থান রানিগঞ্জ থেকে। রানিগঞ্জের মাড়োয়ারি সনাতন বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছিলেন। পরে, সরজু উপাধ্যায় নামে এক কয়লা কারবারের দলে সে নাম লেখায়। পরবর্তী সময়ে কয়লার ট্রাকের খালাসি হয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া তাঁর কাজ ছিল। সরজুকে খুন করা হয়। নয়ের দশকে কয়লা মাফিয়া হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ। বাম জমানা থেকে কয়লা-মাফিয়া হিসেবে দাপিয়ে রাজত্ব করেছেন তিনি। ২০১১ সালের আগে, খনি অঞ্চলে প্রায় দেড় দশক ধরে অবৈধ কয়লার কারবারে রাজুর নাম ছিল প্রথম সারিতে। অণ্ডাল থেকে ডানকুনির আগে পর্যন্ত তাঁর অবৈধ কয়লার কারবার চলত। তবে ২০১১ সালে সরকার বদলের পাশাপাশি তাঁর সাম্রাজ্যের পতন শুরু হয়।

    বীরভূমের বিভিন্ন থানাতে বেআইনি কয়লা কারবারের অভিযোগ রয়েছে তার নামে। কয়লা কারবারের রাজত্ব হাতছাড়া হতে তিনি ধীরে ধীরে দুর্গাপুরে বিভিন্ন ব্যবসা শুরু করেন। দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারে রয়েছে তাঁর একাধিক বিলাসবহুল রেস্তোরাঁ, পার্কিং প্লাজ়া, শাড়ির দোকান। দুর্গাপুরের বিধাননগরে তাঁর আভিজাত্যপূর্ণ বিলাসবহুল একটি বাড়িও করেন। এরপর রাজু ঝা ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে দুর্গাপুরের একটি সভায় বিজেপিতে যোগ দেন। বিধানসভা ভোটের পর থেকে বিজেপির সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্ক নেই। বেশ কিছুদিন এলাকার বাইরে ছিলেন তিনি। এখন এলাকায় ফিরে দাদাগিরি ট্যাক্স জারি করেছিল। তাতে শিল্পাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা চটে গিয়েছিলেন। অন্ডালের এক মাফিয়ার রাজত্বে তিনি থাবা বসাচ্ছিলেন। ফলে, তাঁর সঙ্গে একটা শত্রুতা তৈরি হয়েছিল। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় সংস্থা কয়লাপাচার কাণ্ডে ডেকে পাঠানোর আগেই তাঁর এই খুনের ঘটনায় রহস্য দানা বাঁধছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পরই হামলা! গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু দুজনের, জখম একাধিক কর্মী, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    Attack: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পরই হামলা! গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু দুজনের, জখম একাধিক কর্মী, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী বাছাইকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে উত্তাল হয়ে উঠল চোপড়া। প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পর প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। আর এই ঘটনায় তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটে উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থানার চুটিয়াখোর গ্রাম পঞ্চায়েতের দিঘাবানা এলাকায়। দলীয় কর্মীদের হামলায় (Attack) গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হল দুজন তৃণমূল কর্মীর। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের নাম ফয়জুল রহমান (৫৪) এবং হাসু মহম্মদ (৪৫)। ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফয়জুলের মৃত্যু হয়। হাসু মহম্মদকে হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয়। এছাড়া বেশ কয়েকজন জখম হন। তাঁদের দলুয়া ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় চোপড়া থানার বিশাল পুলিশবাহিনী।

    প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পর কেন গুলি চলল? Attack

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে কে প্রার্থী হবে তা নিয়ে এদিন দিঘাবানা এলাকায় বৈঠক ছিল। সেই বৈঠকে কে এবার প্রার্থী হবে তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়। প্রার্থী ঠিক করার জন্য কোর কমিটির সদস্যরা আসেন। বহু আলোচনার পর দুজনের নাম ঠিক হয়। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য নাসিরের এক অনুগামীকে প্রার্থী হিসেবে ঠিক করা হয়। আর শামসুল রহমান নামে অন্য এক তৃণমূল কর্মীর নাম ঠিক হয়। মৃত তৃণমূল কর্মী ফয়জুলের ভাই শামসুল। কিন্তু, বৈঠকের এই সিদ্ধান্ত নাসির ও তাঁর অনুগামীদের পছন্দ হয়নি। বৈঠক শেষ হওয়ার পর সকলেই বেরিয়ে আসেন। শামসুলের অনুগামীরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন। যেটা নাসির ও তাঁর অনুগামীরা সহ্য করতে পারেনি। মৃত তৃণমূল কর্মীর ভাই মহম্মদ আব্বাস বলেন, নাসিররা একজনের নাম পাঠাতে চেয়েছিল। কিন্তু, বৈঠকে কোর কমিটির নেতারা দুটি নাম নিয়ে যান। সেটা নাসির ও তার দলবলের পছন্দ হয়নি। বৈঠক শেষে সকলেই বাড়ি ফিরছিলাম। সবাই আনন্দে ছিলাম। আচমকা রাস্তায় উঠতেই নাসির ও তার লোকজন হামলা (Attack)  চালায়। আমাদের লক্ষ্য করে এলোপাথারি গুলি চালানো শুরু করে। সূত্রের খবর, বুথ কমিটির বৈঠকে পঞ্চায়েতের প্রার্থী নিয়ে দুই শিবিরের বচসা হয়। তখনকার মতো মিটেও যায়। কিন্তু, বাড়ি ফেরার সময় বাইরের কিছু দুষ্কৃতী এসে ফয়জুল ও হাসু মহম্মদকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সেখানেই দুজনেই রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন। গুলি লাগে আরও কয়েকজনের। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, এগুলি সবই ছড়রা গুলি।

    কী বললেন মৃত তৃণমূল কর্মীর ছেলে? Attack

    মৃত তৃণমূল কর্মীর ছেলে কাদের রহমান বলেন, বুথের মিটিং দেখতে এসেছিল বাবা। এবার পঞ্চায়েতে যে প্রার্থী হবে তার দিকে বাবার সমর্থন রয়েছে। এটাই অপরাধ। এরজন্যই বাবাকে ওরা প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে দিল। আরও অনেকের গুলি লেগেছে। বাবা মাটিতে পড়ে যেতেই আমরা ছুটে যাই। রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করি। সেখানেই বাবার মৃত্যু হয়। যাদের গুলিতে আমার বাবার প্রাণ গেল, তারা সবাই তৃণমূলের অন্য গোষ্ঠীর মদতপুষ্ট। এলাকায় তৃণমূল এখন দুটি শিবিরে ভাগ হয়ে গিয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি? Attack

    গোষ্ঠীকোন্দলকে কেন্দ্র করে শাসক দলের মুখ পুড়েছে। দলের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন মৃত পরিবারের লোকজন। এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, ঘটনার খবর পেয়েছি। কি কারণে এই ঘটনা ঘটেছে তা এখনও জানা যায়নি। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    বিজেপির সহ সভাপতির কী বক্তব্য? Attack

    বিজেপির সহ সভাপতি সুরজিত্ সেন বলেন, প্রার্থী নিয়ে নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে। দলীয় কর্মী খুন হয়ে যাচ্ছে। পঞ্চায়েত ভোট আসার আগে এই ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে। আর পঞ্চায়েত ভোট কতটা শান্তিপূর্ণ হবে তা বোঝাই যাচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack: পঞ্চায়েতে ফাইল লোপাটের অভিযোগকে কেন্দ্র করে তৃণমূলীদের হামলা! রণক্ষেত্র মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকা, কেন জানেন?

    Attack: পঞ্চায়েতে ফাইল লোপাটের অভিযোগকে কেন্দ্র করে তৃণমূলীদের হামলা! রণক্ষেত্র মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাতের অন্ধকারে পঞ্চায়েত অফিস থেকে ফাইল লোপাট করার অভিযোগকে কেন্দ্র করে কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে উঠল হরিশ্চন্দ্রপুর থানার সুলতাননগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা। তৃণমূলীদের হামলায় (Attack) সিপিএমের যুব সংগঠনের তিনজন কর্মী জখম হন। আক্রান্ত হন কংগ্রেসের এক পঞ্চায়েত সদস্য। তাঁর মধ্যে একজন গুরুতর জখম হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিক্ষোভ কর্মসূচি নেয় সিপিএম ও কংগ্রেস। সিপিএম এবং তৃণমূলের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ।

    ঠিক কী নিয়ে গন্ডগোল? Attack

    সোমবার রাত সাড়ে নটা নাগাদ পঞ্চায়েতের সেক্রেটারি বাপি বিশ্বাস, পঞ্চায়েতের অন্য এক কর্মী বিপ্লব চক্রবর্তী এবং পঞ্চায়েতের সহায়ক দীপঙ্কর প্রামানিক নামে তিন সরকারি কর্মচারী পঞ্চায়েত অফিসে তালা খুলে ভিতরে ঢোকেন। ওই সময় দুজন ডিওয়াইএফআইয়ের কর্মী ও একজন পঞ্চায়েত সদস্য পঞ্চায়েতের সামনে দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। রাতের বেলায় পঞ্চায়েতের গেট খোলা দেখতে পেয়ে তাঁরা থমকে দাঁড়ান। পঞ্চায়েতের সেক্রেটারি বাপি বিশ্বাস তাঁদেরকে দেখে গেটে তালা মেরে পালানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। এতেই তাঁদের সন্দেহ হয়। মোবাইল ভিডিও রেকর্ডিং করে তাঁরা পঞ্চায়েত সেক্রেটারির নাম,পরিচয় ও রাতে পঞ্চায়েত অফিস খোলার কারণ জানতে চান। কিন্তু, তিনি কোনও কিছুর উত্তর না দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। বাম যুব নেতাদের আশঙ্কা, পঞ্চায়েত থেকে ১০০ দিনের প্রকল্পের ফাইল লোপাট করার জন্যই রাতের অন্ধকারে তাঁরা এসেছিলেন। যদিও পঞ্চায়েত কর্মী চলে যাওয়ার পর তাঁরা বাইক নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। রাস্তাতেই দল বেঁধে তৃণমূলের ছেলেরা এসে হামলা (Attack) চালায়।  ডিওয়াইএফআইয়ের এক নেতা এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যসহ কয়েকজনকে বেধড়ক মারধর (Attack) করা হয় বলে অভিযোগ। বাঁশ দিয়ে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় ডিওয়াইএফআই নেতা মহম্মদ ইরফানের। মারধর (Attack) করা হয় গ্রাম পঞ্চায়েতের কংগ্রেস সদস্য আসরাফুল হককেও। রাতেই ইরফানকে হরিশ্চন্দ্রপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মঙ্গলবার সকালে তাঁকে মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। দুটি বাইক ভাঙচুর করা হয়। গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী কাউশার আলি ও উপ প্রধান ওয়াহেদুর রহমানের নেতৃত্বে ওই হামলা (Attack) চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ।

    কেন হামলা চালাল তৃণমূলীরা? Attack

    আক্রান্তদের অভিযোগ, সুলতান নগর গ্রাম পঞ্চায়েতে ১০০ দিন প্রকল্পের ১০ কোটি টাকা দুর্নীতি হয়েছে। এনিয়ে প্রশাসনকে জানিয়ে কোনও কাজ হয়নি। পরে, কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। ৭ এপ্রিল সেই মামলার প্রথম শুনানি। জেলে যাওয়ার ভয়ে প্রধান এবং উপ প্রধানের সহযোগিতায় পঞ্চায়েতের ওই কর্মীরা তাঁরা ফাইলগুলো লোপাট করার চেষ্টা করছিলেন। প্রতিবাদ করায় তৃণমূলের বাহিনী হামলা চালায়। পরে, নিজেরা পঞ্চায়েত অফিস ভাঙচুর করে আমাদের নামে ভাঙচুরের অভিযোগ এনেছে।  

    কী বললেন অভিযুক্ত পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী? Attack

    অভিযুক্ত পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী কাউশার আলি বলেন, পথশ্রী প্রকল্পসহ একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন রয়েছে। পঞ্চায়েত কর্মীরা অফিসে কাজ করছিলেন। বিরোধীরা এসে পঞ্চায়েত ভাঙচুর করে। ফাইল লোপাটের অভিযোগ ভিত্তিহীন। কাউকে কোনও হামলা (Attack) চালানো হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Conflict: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাই বৈঠকে হামলা! তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    Conflict: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাই বৈঠকে হামলা! তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েত নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, প্রার্থী বাছাইকে কেন্দ্র করে মালদহ জেলায় তৃণমূলের কোন্দল (Conflict) প্রকাশ্যে চলে আসছে। হরিশ্চন্দ্রপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের পর এবার মানিকচক থানার নুরপুর এলাকা। প্রার্থী বাছাইকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ালো মানিকচক থানার নুরপুর এলাকায়।  বৈঠক চলাকালীন তৃণমূলের একাংশ কর্মীদের নিজেদের মধ্যেই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে বলে অভিযোগ। তবে, গন্ডগোল শুধু হাতাহাতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। দুপক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়। আর তাতে চারজন কর্মী জখম হন। খবর পেয়ে নুরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বরমপুর এলাকার তৃণমূল কার্যালয়ে বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। আহতদের চিকিৎসার জন্য ভর্তি করানো হয়েছে মালিকচক গ্রামীণ হাসপাতালে। এর আগে হরিশ্চন্দ্রপুর-১ পঞ্চায়েতের একাধিক বুথে প্রার্থী নিয়ে দলীয় কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক গন্ডগোল হয়। দলীয় নেতৃত্বকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। তবে, প্রার্থী ঠিক করা নিয়ে দলীয় কোন্দলের (Conflict) জেরে  নুরপুরে রক্তপাতের ঘটনায় বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে শাসক দল।

    ঠিক কী নিয়ে গন্ডগোল?

    এদিন নুরপুরে তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে বরমপুর বুথের প্রার্থী নিয়ে আলোচনা বৈঠক হয়। সেখান চারজনের নাম ঠিক করা হয়। শেখ রজিম নামে এক তৃণমূল কর্মী বলেন, দলীয় নেতাদের সামনে বুথে প্রার্থী নিয়ে আলোচনা চলছিল। আচমকাই জাবির শেখ নামে এক তৃণমূল কর্মী দলবল নিয়ে এসে হামলা চালায়। আমাদের মারধর করা হয়। বৈঠকে যে প্রার্থী ঠিক করা হয় তা জাবিরদের পছন্দ নয়। তারা এই এলাকায় নিজেদের মতো প্রার্থী দেবে। সেই প্রার্থী আমাদের মানতে হবে। এটা হতে পারে না। হামলার জেরে চারজন জখম হয়েছে। আমরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে মানিকচক থানার পুলিশ। দলীয় নেতৃত্বকে সব কিছু জানানো হয়েছে। তারা এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছে। স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য, প্রার্থী নিয়ে মতানৈক্য (Conflict) হয়েছিল। তাতে সামান্য গন্ডগোল হয়। পরে, দুপক্ষের সঙ্গে বসে বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়া হবে।

    সিপিএমের  মানিকচক-১ এরিয়া কমিটির সম্পাদক মহম্মদ আমিরুল হক বলেন, তৃণমূলের সব জায়গায় গোষ্ঠী কোন্দল (Conflict) হচ্ছে। আসলে তৃণমূলের প্রার্থী হতে পারলেই পাঁচ বছর ধরে চুরি করার সুযোগ মিলবে। সেটা কেউ হাত ছাড়া করতে চাইছে না বলেই গন্ডগোল হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: খোদ কলকাতায় শীতলা মায়ের জাগরণে আক্রান্ত হিন্দুরা! তীব্র নিন্দা শুভেন্দুর, সরব নেটিজেনরাও

    Suvendu Adhikari: খোদ কলকাতায় শীতলা মায়ের জাগরণে আক্রান্ত হিন্দুরা! তীব্র নিন্দা শুভেন্দুর, সরব নেটিজেনরাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোদ কলকাতা শহরের প্রাণকেন্দ্রে মা শীতলার জাগরণে হিন্দুরা আক্রান্ত হলেন বলে অভিযোগ উঠল। এই নিয়ে সমাজমাধ্যমে হামলার ভিডিও প্রকাশ করে তীব্র নিন্দা করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    জানা গিয়েছে, শহরের প্রাণকেন্দ্র কলেজ স্ট্রিট বাটার কাছে একটি শীতলা মায়ের জাগরণ অনুষ্ঠান চলছিল। অভিযোগ, সেখানে দল বেঁধে হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। আক্রান্তদের দাবি, হামলাকারীরা মুসলিম সম্প্রদায়ের। অভিযোগ, দল বেঁধে তারা এসে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হিন্দুদের উপর মারধর করে বলে অভিযোগ। সোশ্যাল মিডিয়াতে ১ মিনিট ৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। মোবাইলে তোলা সেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, চারিদিকে লণ্ডভণ্ড হয়ে রয়েছে। ভাঙা চেয়ার, ছেঁড়া জুতো রাস্তায় পড়ে রয়েছে। লোকজনের চিত্কার শোনা যাচ্ছে। কয়েকজনকে এলোপাথাড়ি পাথর ছুড়তে দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই হামলার ঘটনা নিয়ে একজন বলছেন, যেটা হচ্ছে, সেটা ঠিক হচ্ছে না। মুহূর্তের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। মোবাইলে তোলা সেই ছবি দেখলে বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের স্মৃতি উসকে দেবে। খোদ কলকাতার বুকে এই ধরনের ঘটনায় শিউরে উঠেছেন নেটিজেনরা। 

    হামলার ঘটনা নিয়ে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) কী টুইট করেছেন

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই হামলা চালানোর ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছেন। ভিডিওটি নিজের টুইটার হ্যাণ্ডল থেকে শেয়ার করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি লেখেন, ‘এই হচ্ছে আমার রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা। এই হল সেন্ট্রাল কলকাতার মতো জায়গার আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতি। জাগরণ মঞ্চের উপর হামলা চালানো হল। কারা হামলা চালিয়েছে এবং কী কারণে চালিয়েছে তা ভিডিওটি দেখলেই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। কলকাতার প্রাণকেন্দ্রেই চালানো হল এই আক্রমণ। কলকাতার নগরপালকে অনুরোধ করবো তিনি যেন যথাযথ ব্যবস্থা নেন।’

    বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) শেয়ার করা ভিডিওতে নানা ধরনের মন্তব্য করেছেন নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, ‘মিনি পাকিস্তান তো হয়েই গেছে। এইবার বড় পাকিস্তান হয়ে যাবে। উত্তর দিনাজপুর, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, দুই ২৪ পরগনাতে হিন্দুরা সংখ্যালঘু। এইবার আবার আমাদের উদ্বাস্তু হয়ে আসাম, ওড়িশাতে চলে যেতে হবে।’ অন্য একজন লিখেছেন, ‘পশ্চিমবাংলায় জঙ্গলের রাজত্ব চালাচ্ছে টিএমসি এবং এর সর্বোচ্চ ক্ষমতাধারি হচ্ছে অসৎ গুন্ডা বদমাইশ। অতএব এখানে ওই দলের কাছে ভালো কিছু আশা করা বাতুলতা মাত্র।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।                                                     

  • Nisith Pramanik: নিশীথের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ওপর হামলায় উত্তপ্ত কোচবিহার

    Nisith Pramanik: নিশীথের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ওপর হামলায় উত্তপ্ত কোচবিহার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের (Nisith Pramanik) গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর ছোড়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল কোচবিহারে। নিশীথ প্রামাণিকের সামনেই চলল গুলি। রণক্ষেত্রের আকৃতি নিয়েছে দিনহাটা। ঘটনার পরেই তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে শুরু হয় সংঘর্ষ। 

    তৃণমূলের পরিকল্পিত কর্মসূচি?

    শনিবার পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দিনহাটার বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করতে যান নিশীথ। লক্ষ্য ছিল ক্ষতিগ্রস্ত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং জনসংযোগ করা। কিন্তু দিনহাটার বুড়িরহাট এলাকায় তাঁর কনভয়ে পৌঁছলে তৃণমূল কর্মীরা তাঁকে কালো পতাকা দেখান। সে সময় উপস্থিত থাকা বিজেপি কর্মী সমর্থক এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে বচসা এবং হাতাহাতি শুরু হয়। এর পরই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কনভয়ে ঢিল ছুঁড়তে শুরু করেন তৃণমূল সমর্থকরা। মন্ত্রীর গাড়ির কাঁচ ভেঙে যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর পর নিরাপত্তারক্ষীরা নিশীথকে (Nisith Pramanik) সেখান থেকে বের করে নিয়ে যান।  

    আরও পড়ুন: ‘‘নওশাদের হয়ে পথে নামুন আমরা পাশে আছি’’! তৃণমূলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    এ বিষয়ে নিশীথ প্রামাণিকের (Nishith Pramanik) বক্তব্য, “বাংলা এখন দুষ্কৃতীদের রাজত্ব হয়ে গিয়েছে। যে ভাবে দুষ্কৃতীরা হামলা করছে, তা কখনও স্বাভাবিক রাজনীতির পরিবেশ হতে পারে না। বাংলার মানুষ দেখুন, কী চলছে।”

    গত ১১ ফেব্রুয়ারি কোচবিহারে সভা করতে গিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিএসএফের গুলিতে রাজবংশী যুবকের মৃত্যুর ঘটনার জন্যে দায়ী করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ এবং ওই দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাংসদ নিশীথ প্রামাণিককে (Nisith Pramanik)। এরপর রাজবংশী যুবকের মৃত্যুর প্রতিবাদে তৃণমূল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাওয়ের কর্মসূচি গ্রহণ করে। এর মধ্যে একটি হুইপ জারি করেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী তথা দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ। জানান, নিশীথ যদি সিতাই এবং দিনহাটার কোনও ব্লকে সভা করতে আসেন তাঁকে কালো পতাকা দেখানো হবে। একই সঙ্গে ওই এলাকাগুলিতে বিজেপি সভা বা কর্মসূচি করলে তৃণমূল বুথ সভাপতিকে অপসারণ করা হবে। আর আজ তাই করেন তৃণমূল সমর্থকরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

              

       

     

  • Chhattisgarh: তরুণীকে স্ক্রুডাইভার দিয়ে ৫১ বার আঘাত করে খুন করল বাস কন্ডাক্টর

    Chhattisgarh: তরুণীকে স্ক্রুডাইভার দিয়ে ৫১ বার আঘাত করে খুন করল বাস কন্ডাক্টর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফোনে কথা বলতে না চাওয়ার জেরে এক তরুণীকে স্ক্রু-ড্রাইভার দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করল এক যুবক। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh)। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে অভিযুক্ত যুবক বাস কন্ডাক্টর।

    কী ঘটেছে?  

    সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) করবা জেলার পাম্প হাউস কলোনিতে এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানিয়েছে, ২০ বছরের তরুণীর সঙ্গে ওই যুবকের তিন বছর আগে পরিচয় হয়। যুবকটি বাসের চালকের সহকারী হিসেবে কাজ করত। ওই বাসে নিয়মিত যাতায়াত করতেন নিহত তরুণী। একটা সময় পরে গিয়ে দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে যে, অভিযুক্ত যশপুর জেলার বাসিন্দা।

    আরও পড়ুন: দুর্ঘটনার কবলে প্রধানমন্ত্রীর ভাই প্রহ্লাদ মোদির গাড়ি, ধাক্কা ডিভাইডার 

    পরবর্তীতে কর্মসূত্রে গুজরাটের আহমেদাবাদ চলে যায় ওই যুবক (Chhattisgarh)। এর পরেও ফোনে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল দুজনের। বেশ কিছুদিন ধরে যুবকের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন ওই তরুণী। ২৪ ডিসেম্বর ওই তরুণীর বাড়িতে চলে যায় ওই যুবক।

    আরও পড়ুন: অনুব্রত-গড়ে ভাঙন! তৃণমূল ছেড়ে শুভেন্দুর সভায় বিজেপিতে যোগ কেষ্টর ডেপুটির     
     
    বাড়িতে (Chhattisgarh) কেউ না থাকার সুযোগে মুখে বালিশচাপা দিয়ে একটি স্ক্রু-ড্রাইভার দিয়ে ওই তরুণীকে ৫১ বার আঘাত করে পালিয়ে যায় ওই যুবক। পরে তরুণীর ভাই তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।   
     
    এ বিষয়ে পুলিশ আধিকারিক (Chhattisgarh) বিশ্বদীপক ত্রিপাঠি জানান, নিহত ওই তরুণী যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়ার পর থেকেই তাঁকে ও বাড়ির লোকজনকে ফোনে হুমকি দিত ওই যুবক। ওই যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। পলাতক ওই যুবকের খোঁজে তল্লাশি চাল্লাচ্ছে পুলিশ। পলাতক আসামিদের সন্ধানে চারটি দল গঠন করেছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

LinkedIn
Share