Tag: Ayodhya

Ayodhya

  • Ram Temple Inauguration: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনে আমন্ত্রিত সচিন ও কোহলি

    Ram Temple Inauguration: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনে আমন্ত্রিত সচিন ও কোহলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হল ভারত তথা বিশ্ব ক্রিকেটের দুই সেরা তারকা সচিন তেন্ডুলকর এবং বিরাট কোহলিকে। রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাঁদের উপস্থিত থাকার জন্য আর্জি জানিয়েছে শ্রী রাম জন্মভূমি ট্রাস্ট। ওই দিন রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ১৬০টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।

    বিরাট নিমন্ত্রণ

    সচিন এবং বিরাটকে প্রায় দেখা যায় দেশের একাধিক জাগ্রত মন্দিরে প্রার্থনা করতে। গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেট ম্যাচের আগে নিম করৌলি বাবার মন্দিরে পুজো দিতে দেখা গিয়েছে বিরাট এবং অনুষ্কাকে। সচিন তেন্ডুলকরও প্রায়ই পুজো দেন সিদ্ধিবিয়ানক মন্দিরে। তবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অযোধ্যায় তাঁদের দেখা যাবে কি না, সেই বিষয়ে এখনই নিশ্চিত করে কিছু জানা যায়নি। ২০২০ সালের আগস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রাম মন্দিরের (Ram Temple) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ২২ তারিখ ওই মন্দিরের উদ্বোধন হবে। 

    আমন্ত্রিত কারা

    রাম মন্দির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। প্রায় ২৫ হাজার হিন্দু পুরোহিত এবং ১৩৬ সনাতনীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠায়। দেশ-বিদেশের প্রায় ১০ হাজার সাংবাদিক এই মন্দির প্রতিষ্ঠার কভারেজে উপস্থিত থাকবেন ২২ জানুয়ারি। এমনটাই জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের জাতীয় মুখপাত্র বিনোদ বনসল বলেন, ‘১ থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ১০ লাখ রামভক্ত পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। সকলের হাতেই তুলে দেওয়া হবে আমন্ত্রণপত্র। সঙ্গে পাঠানো হবে অক্ষত চাল। স্থানীয় মন্দিরকেই রাম মন্দির হিসেবে বিবেচনা করে ২২ জানুয়ারি সেখানে পূজার্চনার জন্য অনুরোধ করা হবে আমন্ত্রণপত্রে। সকাল ১১টা থেকে সকলকে মন্দিরে মন্দিরে প্রার্থনায় অংশ নিতে বলা হবে।’ 

    আরও পড়ুন: ‘রাজস্থানে-রক্তপাত’! কার্ণি সেনার প্রধানের মৃত্যু, আজ দিনভর বনধের ডাক

    আগামী ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে বহু প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের। রামলালার মূর্তি অযোধ্যার অস্থায়ী মন্দির থেকে নবনির্মিত রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে নিয়ে যাবেন খোদ নরেন্দ্র মোদী। প্রায় ৫০০ মিটার পথ খালি পায়ে মূর্তি হাতে নিয়ে হাঁটবেন তিনি। বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার, অমিতাভ বচ্চন, শিল্পপতি রতন টাটা, মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানি ছাড়াও আরও নানান ক্ষেত্রের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, বলে খবর। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বাংলায় ব্যাপক জনসংযোগ করবে আরএসএস

    Ram Mandir: রামমন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বাংলায় ব্যাপক জনসংযোগ করবে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন নরেন্দ্র মোদি। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন ঘিরে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা এখন তুঙ্গে। বাংলাতেও রামমন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে সফল করতে আদাজল খেয়ে নেমেছে সঙ্ঘ পরিবার। বাংলাতে বাড়ি বাড়ি যাওয়ার কর্মসূচি নিয়েছে সঙ্ঘ। এছাড়াও উদ্বোধনের পর কয়েক হাজার ভক্তকে ট্রেনে চাপিয়ে রামমন্দির (Ram Mandir) দর্শন করাতে অযোধ্যাও নিয়ে যাওয়া হবে। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের কার্যকারিণী বৈঠক গত মাসে গুজরাটের ভুজে বসেছিল। সেখানেই স্থির হয়েছে ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি রামমন্দিরের ছবি হাতে ৫ লাখ গ্রামে জনসংযোগ করবে সঙ্ঘ।

    রামমন্দির দর্শন

    এ রাজ্যে সমাজের প্রতিটি বর্গের মানুষকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সামিল হওয়ার আবেদন জানাবে সঙ্ঘ। উদ্বোধনের দিন প্রতিটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ছোট-বড় নানা উৎসবের আয়োজনও করবে সঙ্ঘ পরিবার। এমনটাই ঘোষণা করেছেন মোহন ভাগবত। চলতি বছরের বিজয়া দশমীর ভাষণেই একথা বলতে শোনা যায় সঙ্ঘ প্রধানকে। সূত্রের খবর, উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার পর ২৬ জানুয়ারি থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রামমন্দির (Ram Mandir) দর্শনের কর্মসূচি নেবে সঙ্ঘ পরিবার। পশ্চিমবঙ্গ থেকে এই কর্মসূচিতে প্রায় ৬ হাজার ভক্তকে অযোধ্যায় নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা চলছে। আপাতত সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ৬ ফেব্রুয়ারি বাংলার ভক্তরা রওনা দেবেন রামনগরীতে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দক্ষিণবঙ্গের মুখপাত্র সৌরিশ মুখোপাধ্যায়ের কথায়, ‘‘সারা দেশের প্রতিটা প্রান্ত থেকে সমস্ত রাম ভক্তদের কাছে নিমন্ত্রণ নিয়ে যাব। প্রতিটা গ্রাম, শহর অলিতে-গলিতে যাব। সবাইকে বলব রাম মন্দির দেখতে আসুন।’’

    কী বলছেন বাংলার আরএসএস নেতা?

    এ বিষয়ে দক্ষিণবঙ্গের রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রান্ত প্রচার প্রমুখ বিপ্লব রায় বলেন, ‘‘বাংলায় আমরা ৪০ লক্ষ পরিবারে যাব। অযোধ্যার রামমন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রসাদ নিয়ে বাড়ি বাড়ি যাব। ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি এই কর্মসূচি চলবে। ১ জানুয়ারি কল্পতরু দিবসের দিন শুরু হবে। ১৫ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি পর্যন্ত চলবে। একইসঙ্গে রাম মন্দিরে যাওয়ার জন্য আমন্ত্রণপত্র নিয়ে যাব। মার্চ পর্যন্ত উদ্বোধনপর্ব চলবে। সেখানে এক একটা প্রান্তকে এক একটা সময় দেওয়া হবে। প্রতিদিন এক থেকে দেড় লক্ষ মানুষের ব্যবস্থা থাকবে যাতে সুষ্ঠুভাবে কর্মসূচি হয়। তার জন্য আবেদন করব, আপনারাও আসুন সময় করে। আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আসুন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ৫ নভেম্বর রাম জন্মভূমিতে ‘অক্ষত পুজো’, অর্ডার দেওয়া হল ১০০ কুইন্টাল চালের

    Ram Mandir: ৫ নভেম্বর রাম জন্মভূমিতে ‘অক্ষত পুজো’, অর্ডার দেওয়া হল ১০০ কুইন্টাল চালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি ২০২৪ সালে অযোধ্যায় রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে (Ram Mandir)। সেই অনুষ্ঠানে হাজির থাকার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সর সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবতের। তার আগে আগামী ৫ নভেম্বর রাম জন্মভূমিতে অনুষ্ঠিত হবে ‘অক্ষত পুজো’। এই অক্ষত পুজোকে ঘিরে এখন সাজোসাজো রব অযোধ্যা জুড়ে। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে ১০০ কুইন্টাল চালের অর্ডারও দিয়ে ফেলেছে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। অক্ষত পূজার দিন গোটা দেশে এই একশ কুইন্টাল চালের ভোগ প্রসাদ বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন ট্রাস্টের সচিব চম্পত রাই।

    কী বলছেন ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর সচিব? 

    অক্ষত পুজো নিয়ে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর সচিব চম্পত রাই বলেন, ‘‘ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ১০০ কুইন্টাল চালের অর্ডার দেওয়া হয়েছে। অক্ষত পুজোতে এই চাল ব্যবহার করা হবে। তারপর গোটা দেশে সেই চাল রামভক্তদের মধ্যে বিলি করা হবে। এর সঙ্গেই এক কুইন্টাল হলুদ বাটা এবং দেশি ঘিও আনা হবে রাম জন্মভূমিতে (Ram Mandir)।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘৫ নভেম্বরের অক্ষত পুজোতে ভগবান রামলালার সামনে ওই চাল ভরা কলসিগুলি সমর্পণ করা হবে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মাধ্যমে ফের রামলালার সেই ভোগ প্রসাদ সকলের মধ্যে বিতরণ করা হবে। এই পুজিত অক্ষত ভোগের সঙ্গেই দু’কোটি চিঠি প্রেরকের মাধ্যমে পাঠানো হবে রামভক্তদের। যে চিঠিগুলি ছাপানো হয়েছে।’’

    সারাদেশের ৫ লাখ গ্রামে পৌঁছাবে অক্ষত ভোগ

    ১০০ কুইন্টাল চালের সঙ্গে এক কুইন্টাল ঘি এবং এক কুইন্টাল হলুদ বাটা মেশানো হবে। তারপর তা পেতলের কলসিতে ভরে রাখা হবে। সেই মাখা চাল পরে বিতরণ করা হবে। অক্ষত পুজো উপলক্ষে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতাকর্মীরাও ৫ নভেম্বর অযোধ্যায় হাজির থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। প্রত্যেক বিশ্বহিন্দু পরিষদের প্রতিনিধির হাতে তুলে দেওয়া হবে ৫ কেজি করে অক্ষত ভোগ। প্রতিনিধিরা এরপর ওই ভোগ নিজের নিজের এলাকায় গিয়ে মন্দিরে নিবেদন করবেন (Ram Mandir)। তারপর সেই ভোগ প্রত্যেক ব্লক, জেলা কিংবা গ্রামের প্রতিনিধিদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ভারতের ৫ লাখ গ্রামে অক্ষত চাল বিতরণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’এর পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে আগামী ২২ শে জানুয়ারি যখন রামমূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে, সেদিন যেন প্রত্যেক রামভক্ত বাড়িতে অন্ততপক্ষে পাঁচটি করে প্রদীপ জ্বালান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir Ayodhya: রাম মন্দির উদ্বোধনে কয়েক লক্ষ ভক্ত সমাগম! অযোধ্যায় হোটেলের চাহিদা তুঙ্গে

    Ram Mandir Ayodhya: রাম মন্দির উদ্বোধনে কয়েক লক্ষ ভক্ত সমাগম! অযোধ্যায় হোটেলের চাহিদা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দিরের (Ram Mandir Ayodhya) উদ্বোধন হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত দিয়েই দ্বারোদঘাটন হবে রামলালার মন্দিরের। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উৎসবে অংশ নিতে পেরে তিনি গর্বিত অনুভব করবেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ঐতিহাসিক এই মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে বহু মানুষ ভিড় করবে অযোধ্যায়। ওই সময় সেখানকার সব হোটেলের প্রায় ৮০ শতাংশ ভর্তি হয়ে গিয়েছে। ওই সময় সেখানে হোটেলের মূল্যও আকাশ ছোঁয়া।

    অযোধ্যায় হোটেলের চাহিদা

    রাম মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে আগামী ১৯ থেকে ২৩ জানুয়ারি অযোধ্যার অধিকাংশ হোটেলেরই ৮০ শতাংশ ঘর ভর্তি হয়ে গিয়েছে। যা পড়ে রয়েছে, তার চাহিদাও তুঙ্গে।  প্রতি রাতে হোটেলের মূল্য ২১ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠেছে। যে হোটেলের ঘর ভাড়া ২ হাজার টাকা তা এখন প্রায় ৮ হাজার টাকা হয়েছে। ওই সময় হোটেলের খাদ্য তালিকাতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। রাখা হচ্ছে হরেক নিরামিষ পদ। নতুন নতুন নানা খাবার। থাকছে মিলেট শস্যের হরেক পদও। 

    ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখে অযোধ্যায় (Ram Mandir Ayodhya) ভগবান শ্রী রামলালার শ্রী বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে। এমনটাই উল্লেখ করে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেছে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। মন্দিরের নির্মাণ কমিটির চেয়ারপার্সন নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন, তিনতলা এই অযোধ্যার মন্দিরের গ্রাউন্ড ফ্লোরের নির্মাণ কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।  ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট অযোধ্যায় রামমন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুন: বিরাটের জন্মদিনে বিশেষ ভাবনা সিএবির! বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুত ইডেন

    হাজার হাজার ভক্ত সমাগম

    রামমন্দির নিয়ে দেশজুড়ে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে। মন্দিরের অধিকাংশ নির্মাণকাজই প্রায় সম্পূর্ণ হওয়ার পথে। রামমন্দিরের দেওয়ালগুলিতে সুন্দর নকশা আঁকা হয়েছে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার শুভ অনুষ্ঠানে দেশের প্রায় চার হাজার সাধু-সন্ত উপস্থিত থাকবেন অযোধ্যায়। সঙ্গে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, আড়াই হাজার চিন্তাবিদ এবং অন্যান্য বিশিষ্টজনেদের। উপস্থিত থাকার কথা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্য নাথের। থাকবেন বহু রাজনীতিবিদ, নেতা, মন্ত্রীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: নতুন বছরেই খুলছে রামমন্দিরের দ্বার, শুভদিনটি কবে জানেন?

    Ayodhya Ram Mandir: নতুন বছরেই খুলছে রামমন্দিরের দ্বার, শুভদিনটি কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তার আগেই জন সাধারণের জন্য অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) দ্বার খুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছিল হিন্দুত্ববাদী একাধিক সংগঠনের তরফে। নতুন বছরের জানুয়ারি মাসেই মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালা প্রতিষ্ঠিত হবেন বলেও জানা গিয়েছিল। তবে ঠিক কবে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে, তা জানা গিয়েছিল না। এবার জানা গেল সেই শুভদিনটিও।

    উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    শনিবার রামমন্দির কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে মন্দিরের। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন সংঘ নেতা জি জোশী। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সাধু-সন্তদেরও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পাঠানো হয়েছে আমন্ত্রণপত্র। রামমন্দিরের প্রধান পুরোহিত সত্যেন্দ্র দাস জানান, রামলালা দর্শনে ভক্তদের যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সেজন্য বসানো হচ্ছে ৪২টি দরজা। মন্দিরের গর্ভগৃহে একটি সোনার দরজাও বসানো হবে। দরজায় খোদাই থাকবে ময়ূর, কলস, চক্র এবং ফুল। গর্ভগৃহে বসানো হবে রামের দুটি ছোট মূর্তি। গর্ভগৃহের দেওয়াল তৈরি হচ্ছে দুধসাদা মার্বেল পাথর দিয়ে। বৈদ্যুতিক যানের মাধ্যমে দর্শনার্থীরা যেতে পারবেন মন্দিরের ভেতরে।

    বিদেশিদের জন্য ঘর

    টানা দু বছর ধরে চলছে রামমন্দির (Ayodhya Ram Mandir) নির্মাণের কাজ। জানা গিয়েছে, যেভাবে মন্দিরটি গড়ে তোলা হচ্ছে, তাতে ভূমিকম্প হলেও, এর কোনও ক্ষতি হবে না। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সেক্রেটারি চম্পত রাই জানান, মন্দিরের আয়ু অন্তত এক হাজার বছর। মন্দির নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১৮০০ কোটি টাকা। রামমন্দিরের নির্মাণশৈলি দেখতে আসতে পারেন ভিনদেশিরাও। বিদেশি অতিথিদের থাকার জন্য তাই এখানে থাকছে ঘর। অযোধ্যার ১০০টি প্লট দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠনকে।

    আরও পড়ুুন: জি২০-এর মঞ্চেও ‘ইন্ডিয়া’র বদলে লেখা ‘ভারত’, দেশের নাম তাহলে বদলাচ্ছেই!

    এদিকে, রামমন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) উদ্বোধনের কথা মাথায় রেখে ঢেলে সাজানো হচ্ছে অযোধ্যা শহরকে। তৈরি করা হচ্ছে ঝাঁ চকচকে অযোধ্যা স্টেশন, আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের দর্শনার্থীরা যাতে অনায়াসে রামলালার দর্শনে আসতে পারেন, তাই অযোধ্যাকে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে একাধিক হাইওয়ের সঙ্গে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: রামমন্দির উদ্বোধন জানুয়ারিতেই, কাজ চলছে ২৪ ঘণ্টা  

    Ram Temple: রামমন্দির উদ্বোধন জানুয়ারিতেই, কাজ চলছে ২৪ ঘণ্টা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। দেশে তারও আগে রয়েছে একটি মেগা ইভেন্ট। সেটি হল অযোধ্যায় (Ayodhya) রামমন্দির (Ram Temple) উদ্বোধন। জানুয়ারি মাসে মকর সংক্রান্তির পরে পরেই উদ্বোধন হওয়ার কথা ওই মন্দিরের। তার পরেই দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে মন্দিরের দ্বার। সেই কারণেই সম্প্রতি মন্দিরের কাজ হচ্ছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায়। এতদিন কাজ চলছিল ঢিমেতালে। তবে যেহেতু মন্দির কর্তৃপক্ষ চাইছেন জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহেই মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন করতে, তাই কাজ চলছে দ্রুত লয়ে।

    বাড়ল কর্মীর সংখ্যা

    আগে মন্দিরে নির্মাণ কাজে নিযুক্ত ছিলেন ৫৫০ জন কর্মী। সেটা বাড়ানো হয়েছে প্রায় তিনগুণ। বর্তমানে কাজ করছেন ১ হাজার ৬০০ জন। বাড়ানো হয়েছে কাজের সময়ও। আগে কাজ হত দিনে ১৮ ঘণ্টা করে। বর্তমানে কাজ হচ্ছে ২৪ ঘণ্টাই। জানা গিয়েছে, মন্দিরের (Ram Temple) গর্ভগৃহের মেঝের কাজ খানিক বাকি রয়েছে। সম্পূর্ণ হয়নি ইলেকট্রিকের কাজও। তাই দ্রুত লয়ে চলছে কাজ। এই গর্ভগৃহেই প্রতিষ্ঠিত হবে ভগবান রামের মূর্তি।

    কী বললেন প্রজেক্ট ম্যানেজার?

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের প্রজেক্ট ম্যানেজার জগদীশ আফালে বলেন, এই মুহূর্তে আমাদের মূল লক্ষ্য হল ডিসেম্বরের মধ্যে মন্দিরের গ্রাউন্ড ফ্লোরের কাজ শেষ করা। মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠার জন্যই এটা দ্রুত শেষ করতে হবে। ফার্স্ট ফ্লোরের কাজও ১ জুলাই শুরু হয়েছে। এটাও জানুয়ারির মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। মন্দিরের উদ্বোধন হয়ে গেলে তা খুলে দেওয়া হবে দর্শনার্থীদের জন্য। তবে আগামী বছরের মার্চ মাসের আগে দর্শনার্থীদের (Ram Temple) যেতে দেওয়া হবে না ফার্স্ট ফ্লোরে। কারণ মার্চের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে যাবে ওই ফ্লোরের।

    আরও পড়ুুন: “পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রহসন”, কটাক্ষ শুভেন্দুর, দিলেন ‘প্রমাণ’ও

    তারপরেই সেখানে যেতে দেওয়া হবে দর্শনার্থীদের। প্রজেক্ট ম্যানেজার জানান, মন্দির চত্বরের বাইরে যে দেওয়াল তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে, বৃষ্টির কারণে তা বিঘ্নিত হচ্ছে। কিন্তু ভিতরের কাজ চলছে যথারীতি। ২৪ ঘণ্টা কাজ হওয়ায় নির্মাণে গতিও এসেছে। ইঞ্জিনিয়ার, সুপারভাইজিং স্টাফ সহ সব মিলিয়ে প্রায় ১২০০ জন কাজ করছেন। জানা গিয়েছে, সূর্যাস্তের পরে খোদাই সম্পর্কিত (Ram Temple) সব কাজ বন্ধ থাকছে। তবে বাকি কাজ চলছে বিরামহীনভাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya: অযোধ্যায় রামলালার বিগ্রহ তৈরির পাথর আসছে নেপাল থেকে! জানেন এই শীলার মাহাত্ম্য?

    Ayodhya: অযোধ্যায় রামলালার বিগ্রহ তৈরির পাথর আসছে নেপাল থেকে! জানেন এই শীলার মাহাত্ম্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় (Ayodhya) রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজ পুরোদমে চলছে, অক্টোবর মাসের মধ্যে প্রথম তল সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলেই শোনা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কথায়, সম্পূর্ণ মন্দিরটি ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে। সূত্রের খবর, মন্দিরের বাইরের দিকের নির্মাণ কাজে কারিগররা বেশ ভাল মানের পাথর ব্যবহার করছেন।

    নেপালের কালী গণ্ডকী নদী থেকে আসছে শিলা

    বিশ্বাস মতে, পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশী দেশ নেপাল দেবী সীতার জন্মস্থান। তাই মন্দির নির্মাণের কাজে হাত লাগাতে পিছিয়ে নেই নেপালও। জানা যাচ্ছে তারা রাম-সীতার মূর্তি খোদাই করার জন্য অযোধ্যা মন্দিরে দুটি বড় মাপের শিলা (পাথর) পাঠাচ্ছে। নেপালের কালী গণ্ডকী নদী থেকে অযোধ্যায় আসছে এই দুটি শালিগ্রাম শিলা। নেপাল সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে ওই দুটি শিলা অন্তত ৬ কোটি বছরের প্রাচীন। শিলা প্রেরণের পবিত্র দিনে গত ২৬ জানুয়ারি পোখারায় একটি জাঁকজমক পূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল তারা। জানা গিয়েছে, দুটি ট্রাকের মাধ্যমে শিলা দুটি আনা হচ্ছে। গাড়িগুলির যাত্রাপথের মধ্যে পড়বে জনকপুরধাম, মধুবনির পিপরাউন গিরজাস্থান, মুজাফফরপুর এবং গোরখপুর, অবশেষে অযোধ্যায় (Ayodhya) পৌঁছবে। ১ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যায় পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক কী বললেন

     এবিষয়ে অবশ্য শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই কিছু বলেননি।  জানা গিয়েছে, রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র মূর্তি তৈরির জন্য মাকরানা মার্বেলও ব্যবহার করতে পারে। তবে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলেই জানা যাচ্ছে।

    শিলা আনার ভিডিও

    একটি ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে যে নেপালের স্থানীয় বাসিন্দারা শিলাগুলিকে প্রণাম করছেন। সূত্রমতে জানা যাচ্ছে পাথরগুলোর ওজন ৩৫০ টন এবং এগুলি লম্বায় ৭ ফুট। নেপালের সংবাদ মাধ্যমগুলির রিপোর্ট অনুযায়ী পাথরগুলি ভূতাত্ত্বিক এবং প্রযুক্তিবিদ সহ বিশেষজ্ঞদের একটি দল চিহ্নিত করেছে। পাথরগুলি হাজার হাজার বছর ধরে চলবে এবং ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, এমনটাই দাবি রয়েছে বিশেষজ্ঞদের।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, কালী গন্ডকী নদীকে নারায়ণীও বলা হয়ে থাকে। এই নদী শালিগ্রাম শিলার একমাত্র উৎস। শালগ্রাম শিলাগুলি আজও হিন্দু বাড়িতে ভগবান বিষ্ণুর প্রতীক রূপে পূজিত হয় এবং ভগবান রামকে ভগবান বিষ্ণুর অবতার মানা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ram Temple: ৫০% হয়ে গিয়েছে মন্দির নির্মাণের কাজ, পরের বছর জানুয়ারিতেই ভক্তদের জন্যে খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির

    Ram Temple: ৫০% হয়ে গিয়েছে মন্দির নির্মাণের কাজ, পরের বছর জানুয়ারিতেই ভক্তদের জন্যে খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক মাসের অপেক্ষা। রাম মন্দির নির্মাণের অর্ধেক কাজই শেষ। এমনটাই জানাল মন্দির কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার রাজস্থানের (Rajasthan) জয়পুর রামমন্দির নির্মাণে সাধু-সন্তদের ভূমিকা প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন, “প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের।” 

    ২০২০-র অগাস্টে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) ঐতিহাসিক রায়ের পর রামমন্দিরের ভূমিপুজো হয়। সেই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Narendra Modi)। এর আগেই রামমন্দির (Ram Mandir) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২৪-এর জানুয়ারিতে মকর সংক্রান্তির দিন নবনির্মিত মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত হবে ভগবান রামের মূর্তি। ১৮০০ কোটি টাকা খরচ করে নির্মাণ করা হচ্ছে বহু প্রতীক্ষিত এই মন্দির। জোড়কদমে চলছে কাজ।     

    আরও পড়ুন: অর্থায়নের কারণেই বাড়বাড়ন্ত সন্ত্রাসবাদের, রাষ্ট্রসংঘের বৈঠকে বললেন এস জয়শঙ্কর

    ২০১৯-এ অযোধ্যা (Ayodhya) সংক্রান্ত ঐতিহাসিক রায় দেয় শীর্ষ আদালত। আর তারপরেই সেখানে রাম মন্দির তৈরীর প্রস্তুতি শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে ২০২০-র ৫ অগাস্ট মন্দিরের ভূমিপূজা হয়। এরপর চলতি বছরের জুনে মন্দিরের গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন যোগী আদিত্যনাথ। রাম মন্দিরের কাজ কবে শেষ হবে? প্রশ্নে যোগী জানান, ৫০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। ট্রাস্ট সূত্রে খবর, তিন তলা মন্দির (Mandir) তৈরি করতে ১৭ হাজার একই মাপের গ্রানাইড স্টোন ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিটি পাথরের মাপ ৫ ফুট×২.৫ ফুট×৩ ফুট। প্রতিটি পাথরের ওজন ৩ টন। একইসঙ্গে মন্দিরের প্রতিটি দেওয়ালে থাকছে কারুকাজ।

    ট্রাস্টের চেয়ারম্যান শম্পত রাই জানান, নির্ধারিত গতিতেই এগোচ্ছে রাম মন্দির নির্মাণের কাজ। তিনি জানান, মন্দিরের ৫০ শতাংশ কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারির গোড়াতেই মন্দির নির্মাণ এবং মূর্তি স্থাপনের প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। মনে করা হচ্ছে, লোকসভা ভোটের ৩-৪ মাস আগেই খুলে যাবে মন্দির। সেক্ষেত্রে লোকসভা ভোটে বড় সমর্থন পাবে বিজেপি। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PFI: পিএফআইয়ের র‌্যাডারে স্বয়ং মোদি, বোমা মেরে ওড়ানোর হুমকি অযোধ্যা-মথুরার মন্দিরও!

    PFI: পিএফআইয়ের র‌্যাডারে স্বয়ং মোদি, বোমা মেরে ওড়ানোর হুমকি অযোধ্যা-মথুরার মন্দিরও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার দাঁত, নখ বের করতে শুরু করেছে নিষিদ্ধ ইসলামিক সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে ইসলামিক এই সংগঠনকে। তার পরেই মহারাষ্ট্রের বিজেপির (BJP) এক বিধায়ককে মুণ্ডচ্ছেদের হুমকি দিয়েছে পিএফআইয়ের (PFI) এক সদস্য। ইসলামিক এই সংগঠনের সঙ্গে আইসিস এবং বাংলাদেশের জামাত-উল-মুজাহিদিন জঙ্গি গোষ্ঠীর যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ। এই সংগঠন ভারত বিরোধী কাজেও লিপ্ত। এই জোড়া অভিযোগের জেরে আপাতত নিষিদ্ধ করা হয়েছে পিএফআইকে। হুমকি চিঠি পেয়ে থানার দ্বারস্থ হয়েছেন ওই বিজেপি বিধায়ক।

    দায়ের করা এফআইআরে বিজেপি বিধায়ক বিজয়কুমার দেশমুখ অভিযুক্ত করেছেন পিএফআই (PFI) নেতা মহম্মদ সফি বিরাজদারকে। তাঁর দাবি, সফি তাঁর মুণ্ডচ্ছেদ করা হবে বলে হুমকি চিঠি দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকার পিএফআইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করায় তাঁকে এই সাজা দেওয়া হবে। কেবল তাই নয়, আত্মঘাতী বম্বারদের দিয়ে অযোধ্যার রাম মন্দির এবং কৃষ্ণ জন্মভূমি মন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন পিএফআইয়ের (PFI) ওই নেতা। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আরও কয়েকজন দক্ষ রাজনীতিবিদও তাঁদের র‌্যাডারে রয়েছেন। পিএফআই নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ পেয়েই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। চিঠির সত্যতা যাচাই করছে সোলাপুর পুলিশ।

    পুজোর আগে আগেই পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে পিএফআইকে (PFI)। ইউএপিএ আইনে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় ইসলামিক ওই সংগঠনকে। কেবল পিএফআই নয়, নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে সিএফআই, অল ইন্ডিয়া ইমাম কাউন্সিল, রিহ্যাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন, ন্যাশনাল উইমেন্স ফ্রন্টকেও। অভিযোগ, এরা প্রত্যেকেই বেআইনি নানা কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত। বেআইনি কার্যকলাপের পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অভিযোগে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এই সংগঠনগুলিকে।

    প্রসঙ্গত, পিএফআইয়ের (PFI) ডেরায় হানা দিয়ে দেশের ১০টি রাজ্য থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে একশোরও বেশি পিএফআই সদস্যকে। তার পরেই জানা গিয়েছিল, নাগপুরে আরএসএসের সদর দফতর ও বিজেপির শীর্ষস্তরের কয়েকজন নেতাও ছিলেন পিএফআইয়ের র‌্যাডারে। পিএফআইয়ের টার্গেট যে বিজেপিই, এদিন ফের একবার স্পষ্ট হয়ে গেল সেটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Ayodhya Ram Mandir: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    Ayodhya Ram Mandir: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু চর্চিত রাম মন্দির তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। অযোধ্যায় (Ayodhya) শুরু হয়ে গিয়েছে তিনতলা মন্দিরের নির্মাণের কাজ। মন্দির তৈরি করতে খরচ হচ্ছে ১৮০০ কোটি টাকা। এমনটাই জানিয়েছে, মন্দির ট্রাস্ট। মূল মন্দির আর তিনটি মণ্ডপ তৈরি করার কাজ প্রায় শেষের পথে। আশা করা হচ্ছে, ২০২৩-র ডিসেম্বরেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে বহু প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের (Ram Mandir) দরজা।

    আরও পড়ুন: গণেশ চতুর্থী উপলক্ষে অযোধ্যার রাম মন্দির উঠে এল মহারাষ্ট্রে!  
     
    যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে মন্দির তৈরির কাজ। মন্দির নির্মানের কাজ কতদূর এগিয়েছে তা নিয়ে রবিবার বৈঠকে বসেছিলেন মন্দির ট্রাস্টের সদস্যরা। তাতে জানানো হয়েছে, কাজ প্রায় অনেকটাই হয়ে গিয়েছে। মূল মন্দির আর চারটি মঞ্চের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। মূল মন্দির তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। ট্রাস্টের সদস্যরা জানিয়েছেন, ১৮০০কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে মন্দির। এদিন বৈঠকে মন্দিরের সাজ সজ্জার নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। কোথায় রাম লালার মূর্তি বসানো হবে তা নিয়ে হয়েছে আলোচনা।  

    ট্রাস্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দিরে রাম লালাসহ রামায়ণের সমস্ত চরিত্রের মূর্তি রাখা হবে এই মন্দিরে। মূর্তি নির্মিত হবে সাদা মার্বেল দিয়ে। এর ফলে বাজেট আরও খানিকটা বেড়েছে। মন্দির নির্মাণের কাজে দেশের নানা প্রান্তের হিন্দু দেবস্থানের জল-মাটি ব্যবহার করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। এ রাজ্য থেকে পাঠানো হয়েছে, গঙ্গাসাগর, কালীঘাট, দক্ষিণেশ্বর, নবদ্বীপ, ত্রিবেণী সঙ্গম, কলকাতার ভূতনাথ মন্দিরের মাটি ও জল। উত্তরবঙ্গেরও কয়েকটি মন্দির ও নদীর জল, মাটি অযোধ্যায় পাঠানো হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের

    ১৭,০০০ গ্র্যানাইটের ব্লক দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্দির। চার টাওয়ারের ক্রেনে করে পাথর ওপরে তোলা হয়েছে। এক একটি পাথরের ওজন প্রায় ৩ টন। গ্র্যানাইট পাথরের ব্লকগুলি দিয়ে কাজ করতে একাধিক মোবাইল ক্রেন ব্যবহার করা হচ্ছে। কর্ণাটক এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে পাথর গুলি নিয়ে আসা হয়েছে। ৩৫০০ স্কোয়ার মিটার এলাকা জুড়ে তৈরি হচ্ছে মন্দিরের চাতাল। 

    সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, ‘‘বহুবার বিবেচনা করার পর আমরা খরচের একটি সম্ভাব্য মাত্রা ঠিক করতে পেরেছি। তবে এই খরচ আগামী দিনে বাড়তে পারে।’’  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share