Tag: Ayodhya

Ayodhya

  • Ram Mandir: মার্চ পর্যন্ত মন্ত্রীদের অযোধ্যা না যাওয়ার পরামর্শ মোদির, কেন জানেন?

    Ram Mandir: মার্চ পর্যন্ত মন্ত্রীদের অযোধ্যা না যাওয়ার পরামর্শ মোদির, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার উদ্বোধন হয়েছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। ২৩ জানুয়ারি মঙ্গলবার থেকে ভক্তদের উপচে পড়া ভিড় সামলাতে কার্যত হিমশিম খাচ্ছে সেখানকার প্রশাসন এবং রাম মন্দির কমিটি। এই অবস্থায় যাতে কোনও সাধারণ ভক্তের সমস্যা না হয়, তাই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্যদের আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত রাম মন্দির দর্শনে না যাওয়ার পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অতিরিক্ত ভিড়ের সময় জনসাধারণের যাতে কোনওরকম সমস্যা না হয়, সেজন্যই এই আবেদন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এমন কথা জানান প্রধানমন্ত্রী

    সূত্রের খবর, বুধবারই মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সেখানেই রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ভিআইপিদের নিরাপত্তার যে প্রোটোকল, সেটি তুলে ধরেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী জানান, ভিআইপিরা যখন বালক রামের দর্শনে যাবেন তখন বিশেষ নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হবে। তার ফলে সাধারণ মানুষের অসুবিধা হতে পারে। তাই আপাতত মার্চ মাস পর্যন্ত অযোধ্যা সফর না করার আবেদন জানিয়েছেন তিনি। মার্চ মাসের পর মন্ত্রীদের অযোধ্যা যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন, ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ঘটবে অনেক ‘প্রথম’

    ভিড় সামলাতে হিমসিম খাচ্ছে প্রশাসন

    প্রসঙ্গত, বালক রামের দর্শন ঘিরে মঙ্গলবার পাঁচ লাখ মানুষের সমাগম হয়েছিল অযোধ্যায়। এমনটাই জানা গিয়েছে। বুধবার, দ্বিতীয় দিন প্রায় ৩ লাখ ভক্তের আগমন ঘটে। এদিনও সকালের দিকে ভিড় সামলাতে নাজেহাল অবস্থা হয় মন্দির কর্তৃপক্ষ থেকে পুলিশ-প্রশাসনের। ভিড় বেশি, কিন্তু বালক রামের দর্শনের সময় কম ছিল। বেলা যত বেড়েছে বাড়তে থেকেছে ভিড়ও। ভিড় সামলাতে লাঠি উঁচিয়ে কিছু সময় তেড়ে যেতে দেখা গিয়েছে পুলিশকেও। এই আবহে সাধারণ ভক্তদের (Ram Mandir) কোনওরকম অসুবিধা-বাধার সম্মুখীন যাতে না হতে হয়, সেজন্যই মন্ত্রীদের মার্চ মাস পর্যন্ত অযোধ্যা না যাওয়ার পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী। অন্যদিকে বালক রাম দর্শনের সময় বাড়ানোরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে যোগী সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Balak Ram: অযোধ্যায় উপচে পড়ছে ভিড়, বালক রামের দর্শনের সময়সীমা বাড়ল

    Balak Ram: অযোধ্যায় উপচে পড়ছে ভিড়, বালক রামের দর্শনের সময়সীমা বাড়ল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই হয়েছে রাম মন্দিরের উদ্বোধন। পরদিন ২৩ জানুয়ারি অর্থাৎ মঙ্গলবার থেকেই সর্বসাধারণের জন্য মন্দিরের গেট খুলে গিয়েছে। প্রথম দিন থেকেই রাম (Balak Ram) ভক্তদের ঢল নেমেছে মন্দির প্রাঙ্গণে। ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে প্রশাসন। তাই এবার বালক রামের দর্শনের সময় বাড়ানো হল। বুধবার থেকেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে রামজন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট। অন্যদিকে, ভিড় এড়াতেও কিছু বিশেষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

    বালক রামের দর্শনের নতুন সময়

    রাম মন্দির (Balak Ram) কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, এবার সকাল ৬টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এবং দুপুর ২টো থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বালক রামের দর্শন করা যাবে। অর্থাৎ কেবল ভোগদান ও সন্ধ্যা আরতির সময় মন্দিরের মূল দরজা সাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে। ভিড়ের চাপ সামলাতে এবং দর্শনার্থীদের সুবিধার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রথম ২ দিন সন্ধ্যে ৭টা পর্যন্ত বিগ্রহ দর্শন করতে পারছিলেন দর্শনার্থীরা। কিন্তু, ভিড়ের চাপ সামাল দিতে এবার এই সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।

    আরও পড়ুন: ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন, ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ঘটবে অনেক ‘প্রথম’

    ভিড় এড়াতে বিশেষ ব্যবস্থা

    হিসেব বলছে, বালক রামের (Balak Ram) দর্শন করতে প্রথম দিন প্রায় ৫ লাখ ভক্তের সমাগম হয়েছিল অযোধ্যার রাম মন্দিরে। শেষ পর্যন্ত সকলে দর্শনও করতে পারেননি। সেদিন ৩ লাখ ভক্ত পুজো দিতে পেরেছেন বলে রাম মন্দির সূত্রে খবর। তারপর বুধবার, দ্বিতীয় দিন প্রায় ৩ লাখ ভক্তের আগমন ঘটে। এদিনও সকালের দিকে ভিড় সামলাতে নাজেহাল অবস্থা হয় মন্দির কর্তৃপক্ষ থেকে পুলিশ-প্রশাসনেরও। ভিড় বেশি, কিন্তু বালক রামের দর্শনের সময় কম ছিল। তাই বালক রাম দর্শনের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল যোগী সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: আরও ২ রামলালার মূর্তি স্থান পাবে অযোধ্যার মন্দিরে, কোথায় বসানো হবে?

    Ram Mandir: আরও ২ রামলালার মূর্তি স্থান পাবে অযোধ্যার মন্দিরে, কোথায় বসানো হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিন আগেই অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হয়েছে মহীশূরের শিল্পী অরুণ যোগীরাজের তৈরি মূর্তির। মোট তিনটি মূর্তির মধ্য়ে বাছা হয় অরুণ যোগীরাজের মূর্তিকে। জানা গিয়েছে, বাকি দুই বিগ্রহ গর্ভগৃহে না থাকলেও নতুন মন্দিরেই রাখা হবে। তারই মধ্যে একটি বিগ্রহ ইতিমধ্যে সামনে এসেছে। শ্বেতপাথরের তৈরি ওই রামলালার মূর্তিটি তৈরি করেছেন রাজস্থানের এক শিল্পী।

    শ্বেতপাথরের তৈরি রামলালার সেই বিগ্রহের বর্ণনা

    শ্বেতপাথরের তৈরি রামলালার (Ram Mandir)  ওই মূর্তির ঠোঁটে গোলাপী আভা দেখা যাচ্ছে। রামলালা মানে বালক রামের মূর্তিতে ফুটে উঠেছে শিশুসুলভ হাসি। বিগ্রহের গায়ে গয়না এবং ধুতিও পাথর দিয়েই খোদাই করা হয়েছে। মূর্তির ঠিক পিছনেই রয়েছে আর্চের মতো কাঠামো। তাতে খোদাই করা রয়েছে ভগবান বিষ্ণুর প্রতিটি অবতার। বিগ্রহের এক হাতে সোনার তির, অন্য হাতে সোনার ধনুক। শ্বেত পাথরের এই বিগ্রহটি তৈরি করেছেন শিল্পী সত্যনারায়ণ পাণ্ডে। অন্য আর একটি বিগ্রহ তৈরি করেছেন কর্নাটকের শিল্পী গণেশ ভট্ট। সেটিও মন্দিরের (Ram Mandir)  কোনও একটা জায়গায় রাখা থাকবে বলে জানা গিয়েছে। দুই শিল্পী অবশ্য কোনওভাবেই হতাশ নন। এমন কাজের সুযোগ পেয়ে তাঁরা খুশি। এমনটাই জানিয়েছেন তাঁরা। রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন, ওই দুই মূর্তিও মন্দিরে রাখা হবে।

    অরুণ যোগীরাজের তৈরি মূর্তি ৫১ ইঞ্চি উচ্চতার

    সোমবার রামলালার যে মূর্তির ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হয়েছে, তা তৈরি হয়েছে কৃষ্ণশিলায়। জানা গিয়েছে, প্রায় ২৫০ কোটি বছরের পুরানো কৃষ্ণশিলা দিয়ে নির্মিত হয়েছে এই বিগ্রহ। রামলালার (Ram Mandir)  উচ্চতা ৫১ ইঞ্চি। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ রক মেকানিকসের এইচএস ভেঙ্কটেশের মতে, ‘‘এই শিলা খুবই মজবুত। জলবায়ুর পরিবর্তনের অভিঘাত সহ্য করে হাজার বছর টিকে থাকতে পারে এই নিরক্ষীয় অঞ্চলে। এটি মহীশূরের গুজ্জেগৌদানাপুরার থেকে খনন করে তোলা হয়েছে।’’

    আরও পড়ুুন: পৃথিবীর অর্ধেক বয়সের ইতিহাসের সাক্ষী রামলালার শরীরের পাথর!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ramlala: হীরের মুকুট, গলায় হার, ফুলের মালায় সুসজ্জিত হয়ে দেশবাসীর সামনে এলেন রামলালা

    Ramlala: হীরের মুকুট, গলায় হার, ফুলের মালায় সুসজ্জিত হয়ে দেশবাসীর সামনে এলেন রামলালা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৫০০ বছরের আন্দোলনের পরে প্রতীক্ষার অবসান। রামলালার (Ramlala) মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেন প্রধানমন্ত্রী। অরুণ যোগীরাজের হাতে তৈরি রামলালার মূর্তিই এখন চর্চার বিষয়। রাজা রামের মাথায় হীরের মুকুট, কপালে টিকা, গলায় হার। ফুলের মালায় সুসজ্জিত হয়ে ২২ জানুয়ারি বিশ্ববাসীর সামনে আবির্ভূত হলেন তিনি।

    রামলালার সাজের বর্ণনা

    বালক রাম বা রামলালার হাতে রয়েছে সোনার ধনুক। সোনা, রুপো এবং হীরের গয়নায় বালক রামকে সাজানো হয়। বাল্মিকী রামায়ণের ভগবান রামচন্দ্রের যে মুকুট বর্ণনা করা হয়েছে, সেই ধাঁচের তৈরি মুকুটই পরানো হয়েছে রামলালাকে (Ramlala)। হীরের মুকুটে সোনার সঙ্গে সবুজ রঙের রত্নও নজরে পড়ছে। মুকুটের একেবারে মাথায় তিনটে পানের মত মূর্তি রয়েছে। যেখানে লাল এবং সবুজ মণি দেখা যাচ্ছে। মুকুটের মাঝখানেও একটি সবুজ রঙের মণি রয়েছে। রামলালার কানেও রয়েছে সোনার অলঙ্কার। রামলালার গলার চারপাশে বড় নেকলেসও দেখা যাচ্ছে। কোমরে রয়েছে কোমর বন্ধনী, যা হীরে সমেত লাল এবং সবুজ রঙের অন্যান্য রত্ন দিয়ে তৈরি হয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী গর্ভগৃহে প্রবেশের পরেই খোলা হয় বিগ্রহের আবরণ। তার পরে হয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা। রামলালাকে যে মুকুট পরানো হয়, মন্দিরে সেটি নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং।

    আরও পড়ুন: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    রামলালার মূর্তির বর্ণনা

    এই রামলালার (Ramlala) মূর্তিটি ৫১ ইঞ্চি লম্বা, চওড়া ৩ ফুট। ওজন প্রায় ২০০ কেজি। ভগবান রামকে দাঁড়িয়ে থাকা ভঙ্গিতে পাঁচ বছরের শিশু হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে। কালো পাথরের তৈরি এই মূর্তিটি তৈরি করেছেন মহীশূরের শিল্পী অরুণ যোগীরাজ। মূর্তির চালচিত্রে রয়েছে বিষ্ণুর দশাবতার–মৎস্য, কুর্ম, বরাহ, নৃসিংহ, বামন, পরশুরাম, রাম, কৃষ্ণ, বুদ্ধ ও কল্কি। মূর্তির একদিকে হনুমান ও অপর দিকে গরুড়। শুধু তাই নয়, মূর্তির যে মুকুট রয়েছে তাতে সূর্য, শঙ্খ, স্বস্তিক, চক্র ও গদা রাখা হয়েছে। মূর্তির প্রধান বিশেষত্ব হল, একটি কৃষ্ণশিলা দিয়েই এটি গড়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাত পোহালেই উদ্বোধন রাম মন্দিরের, শুভ যোগ শুরু হচ্ছে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে

    Ram Mandir: রাত পোহালেই উদ্বোধন রাম মন্দিরের, শুভ যোগ শুরু হচ্ছে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই অনুষ্ঠিত হবে রামলালার (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান। জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুর ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ শুভ যোগ শুরু হচ্ছে যা চলবে বেলা একটা পর্যন্ত। প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে ঘিরে সাজো সাজো রব গোটা রাম নগরী জুড়ে। ইতিমধ্যেই রামলালার মূর্তি অধিষ্ঠিত করা হয়েছে গর্ভগৃহে। দেশ জুড়ে প্রচুর রাম ভক্ত হাজির হয়েছেন এই শুভ তথা ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানিয়েছেন, বারাণসীর পুরোহিত লক্ষীকান্ত দিক্ষিত গোটা অনুষ্ঠানটি বিধি মেনে সম্পূর্ণ করবেন।

    আমন্ত্রিত ৮ হাজার অতিথি

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে সারা দেশ জুড়ে ৮ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রিত জানানো হয়েছে। যার মধ্যে রাজনীতিবিদরা যেমন রয়েছেন তেমনই রয়েছেন বড় শিল্পপতিরাও। দেশের ক্রীড়া মহলের বিভিন্ন ব্যক্তিত্বও রয়েছেন। বলিউডের বহু খ্যাত নামা অভিনেতাকেও দেখা যাবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে।

    অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হবে দেশজুড়ে, ৯ হাজার রেল স্টেশনেও দেখা যাবে অনুষ্ঠান

    রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারিত হবে সারা দেশ জুড়ে। তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হয়েছে যে সবাই যেন ভার্চুয়াল ভাবে ওই প্রাণ প্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও ইতিমধ্যে প্রতি বাড়িতে পাঁচটি প্রদীপ জ্বালাতে বলেছেন। সরাসরি সম্প্রচার শুরু হচ্ছে সকাল ১১ টা থেকেই। সরাসরি সম্প্রচার দেখা যাবে দূরদর্শনে। দেশের অসংখ্য ধর্মস্থানে স্ক্রিন লাগিয়ে সম্প্রচার করা হবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। ভারতীয় রেলও ৯ হাজারেরও বেশি স্ক্রিন লাগিয়েছে দেশের বিভিন্ন স্টেশনে, প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে সরাসরি সম্প্রচারিত করার জন্য।

    উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে সম্প্রচারে, থাকছে ৪০টি ক্যামেরা

    রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা (Ram Mandir) অনুষ্ঠানের সরাসরি সম্প্রচার যেহেতু দূরদর্শনে হবে তাই অযোধ্যার বিভিন্ন স্থানে ইতিমধ্যে ৪০টি ক্যামেরা বসিয়েছে দূরদর্শন। জানা গিয়েছে,  লাইভ টেলিকাস্ট করা হবে সরযূ ঘাট, কুবের টিলার জটায়ুর মূর্তি থেকেও। অত্যন্ত উন্নত মানের সম্প্রচার প্রযুক্তি হল 4K ট্রান্সমিশন, যা জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ব্যবহার করা হয়েছিল। রাম মন্দিরের উদ্বোধনেও দেখা যাবে ওই প্রযুক্তি। বেসরকারি চ্যানেলগুলিও দূরদর্শনের সৌজন্যে সম্প্রচার অনুষ্ঠান দেখাতে পারবে।

    প্রধানমন্ত্রী অংশ নেবেন প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে

    প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে মঙ্গল ধ্বনিও দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গর্ভ গৃহে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ। নাগারা রীতিতে তৈরি রাম মন্দির ৩৮০ ফুট দীর্ঘ পূর্ব থেকে পশ্চিমে। অন্যদিকে ১৮০ ফুট উচ্চতা রয়েছে মন্দিরের। চওড়াতে এই মন্দির ২৫০ ফুট দীর্ঘ বলে জানা গিয়েছে। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) মোট ৩৯২ টি স্তম্ভ রয়েছে। মোট দরজার সংখ্যা ৪৪।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রধানমন্ত্রী মোদির কারণেই নির্মিত হয়েছে রাম মন্দির, জানালেন নিউজিল্যান্ডের মন্ত্রীরা

    Ram Mandir: প্রধানমন্ত্রী মোদির কারণেই নির্মিত হয়েছে রাম মন্দির, জানালেন নিউজিল্যান্ডের মন্ত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। সাজো সাজো রব সারা দেশ জুড়ে। পাড়ায় পাড়ায় চলছে রাম পুজো। এরই মধ্যে নিউজিল্যান্ডের মন্ত্রীরা শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদিকে রাম মন্দিরের উদ্বোধনের জন্য। শুভেচ্ছা বার্তায় বলা হয়েছে, একমাত্র মোদিজীর নেতৃত্বের কারণেই ৫০০ বছরের প্রতীক্ষার পরে অযোধ্যায় নির্মিত হতে চলেছে রাম মন্দির।

    কী বলছেন নিউজিল্যান্ডের মন্ত্রীরা?

    বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ডেভিড সেইমোর বলেন, ‘‘জয় শ্রীরাম! আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি প্রত্যেক ভারতবাসীকে এবং তার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও। কারণ তাঁর জন্যই রাম মন্দিরের (Ram Mandir) নির্মাণ সম্ভব হয়েছে, ৫০০ বছরের অপেক্ষার পরে। গুরুত্বপূর্ণ মন্দির আগামী এক হাজার বছরের জন্য স্থায়ী হতে চলেছে।’’ অযোধ্যায় নবনির্মিত এই রাম মন্দির দর্শনে তিনি খুবই উৎসাহী বলেও জানিয়েছেন ওই মন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অভিজ্ঞতা এবং প্রশাসনিক দক্ষতার কারণেই ভারতবর্ষ আজ বিশ্বের অনেক চ্যালেঞ্জেরই মোকাবিলা করতে সক্ষম হচ্ছে।’’ নিউজিল্যান্ডের অপর এক মন্ত্রী মেলিসা লি বলেন, ‘‘রাম মন্দির (Ram Mandir) হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের ফসল।’’ প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান নিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে মেলিসা লি আরও বলেন, ‘‘ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা সারা পৃথিবী জুড়েই ওই দিনটিকে উদযাপন করবেন। এর জন্য আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি প্রধানমন্ত্রী মোদি সমেত ভারতের সমস্ত জনগণকে। ৫০০ বছর পরে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠিত হতে চলেছে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারতবর্ষের যোগ্যতম প্রধানমন্ত্রী এবং তিনি বহুবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নেতৃত্বেই ভারত নতুন উচ্চতা পেয়েছে এবং অর্থনীতিতেও দারুণ সফলতার মুখ দেখেছে।’’ সারা পৃথিবীব্যাপী প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধার পাত্র বলেও জানান ওই মন্ত্রী।

    রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উৎসব, অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকাতে গাড়ির মিছিল

    প্রসঙ্গত শনিবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ভারতীয় বংশোদ্ভুতরা একটি গাড়ির মিছিল করে। রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ওই মিছিল করা হয়। জানা গিয়েছে একশোরও বেশি সংখ্যার গাড়ি ওই মিছিলে অংশগ্রহণ করে। আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গাড়িতে রামভক্তদের নাচতেও দেখা যায় এবং প্রত্যেক গাড়িই সাজানো ছিল ভগবান রামের ছবিতে। এর পাশাপাশি বড় বড় গেরুয়া পতাকাও উড়ছিল বলে জানা গিয়েছে। প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে অস্ট্রেলিয়ার একশোরও বেশি মন্দিরে আগামী কয়েকদিনে উৎসবও হতে চলেছে। আমেরিকাতেও রাম মন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে গাড়ির র‍্যালি দেখা গিয়েছে। এডিশন, নিউ জার্সি এই সমস্ত স্থানে এই গাড়ি মিছিল হয়। যেখানে ৩৫০-এরও বেশি গাড়ি রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা বের করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: অযোধ্যার রাম মন্দিরে যাচ্ছে বাংলার ফুল, খুশি ফুল চাষিরা

    Ram Mandir: অযোধ্যার রাম মন্দিরে যাচ্ছে বাংলার ফুল, খুশি ফুল চাষিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের দিন সাজবে অযোধ্যা। এজন্য দরকার বিপুল পরিমাণ ফুলের, সেই ফুল পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, রানাঘাট, ঠাকুরনগর থেকে মল্লিকবাজার হয়ে ট্রেন ও বিমানে যাচ্ছে অযোধ্যায়। গাঁদা, দোপাটি, স্টারফুল তো বটেই, প্রচুর পরমাণে রজনীগন্ধার স্টিকও পাঠানো হয়েছে অযোধ্যায়। এখনও পাঠানো চলছে। শীতকালে ফুলের বিক্রিবাটা এমনিতে কম থাকে। শুধু বিয়ে বাড়ি ভরসা। এই অবস্থায় হঠাৎ ফুলের বরাত এসে যাওয়া অকাল-উৎসবের স্বাদ পাচ্ছেন তাঁরা।

    ফুলের চাহিদা আচমকাই বেড়ে যাওয়ায় খুশি ফুল চাষিরা (Ram Mandir)

    মল্লিক ঘাট ফুল বাজার উন্নয়ন সমিতির কোষাধ্যক্ষ চণ্ডী সেনাপতি বলেন, এখানে বহু ফুলচাষি আসেন। তাঁদের অনেকেই ফুল পাঠাচ্ছেন অযোদ্ধা। হলুদ, বাসন্তী ও লাল রঙের গাঁদা তো যাচ্ছেই, সাদা রঙের স্টার ফুলও প্রচুর পাঠানো হচ্ছে। এছাড়াও গোলাপ ও রজনীগন্ধাও এখান থেকে পাঠানো হচ্ছে। হাওড়ার বাগনানের ফুলচাষি রমেশ মালী বলেন, ফুলের চাহিদা সারা বছরই কমবেশি থাকে, তবে জগদ্ধাত্রী পুজোর পরে সেভাবে চাহিদা একেবারেই থাকে না, পৌষমাসে তো বিয়েও থাকে না। এই অবস্থায় আচমকাই ফুলের চাহিদা তৈরি করে দিয়েছে অযোধ্যার রাম মন্দির। আমাদের এখান থেকে ফুল পাঠানো হয়েছে। মল্লিকবাজার থেকে অর্ডার পাওয়া গেছে। অযোধ্যায় এখন রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার ব্যাপার না থাকলে সেই সরস্বতী পুজো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হত। এই সময় ফুল সরবরাহ করতে পারায় আমাদের সুবিধাই হয়েছে। এখান থেকে রক্তগাঁদা আর কিছু বাহারি ফুল পাঠানো হয়েছে। রজনীগন্ধার স্টিকও আমরা পাঠিয়েছি। তবে চাহিদা থাকলেও এখন তো পদ্মের সিজিন নয়। আরেক ফুল ব্যবসায়ী ভূতনাথ মাজি জানান, গাঁদা ফুলের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি। উত্তরপ্রদেশের দিকে গাঁদার খুব কদর। ওখানে নেতারাও গাঁদার মালা পরেন ভোটের সময়, যেটা এরাজ্যে তেমন দেখা যায় না। গাঁদাফুলের রঙও খুব উজ্জ্বল হয়। তাই রাম মন্দিরের (Ram Mandir) জন্য গাঁদাফুল প্রচুর যাচ্ছে অযোধ্যায়। আমাদেরও অসময়ে ফুলের বিক্রি বেড়েছে। ফলে, কিছুটা লাভও হচ্ছে।

    ট্রেন-বিমানে অযোধ্যায় যাচ্ছে বাংলার ফুল

    ঠিক কী পরিমাণে ফুল হাওড়া তথা পশ্চিমবঙ্গ থেকে অযোধ্যায় গেছে তার হিসেব পাওয়া কঠিন, কারণ কোনও একটি সমিতি বা নির্দিষ্ট কারও মারফত এই অর্ডার আসেনি। ফুলচাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভিন্ন বাজার থেকে সরাসরি ফুল সংগ্রহ করে ট্রেনে করে অযোধ্যায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ফ্লাইটে নিকটবর্তী বিমানবন্দর হয়ে ফুল যাচ্ছে অযোধ্যায়। খুশি ফুল ব্যবসায়ীরা। মল্লিকবাজারে ফুল বিক্রি করতে আসা নিমাই মণ্ডল বলেন, আজ ফুল নিয়ে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। পরিচিত একজন এসে ফুলের সব ছড়ি আর দোপাটি কিনে নিল। বলল রাম মন্দিরের (Ram Mandir) জন্য ফুল দরকার। ভালোই হল। রোজই অনেকক্ষণ ধরে অপেক্ষা করতে হয়। সব ফুল যে রোজ বিক্রি হয় তাও নয়। আজ কপাল ভালো ছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: রঙ্গনাথস্বামী মন্দিরে মোদি, দিলেন পুজো, মাউথ অর্গ্যান বাজিয়ে শোনাল হাতি

    Narendra Modi: রঙ্গনাথস্বামী মন্দিরে মোদি, দিলেন পুজো, মাউথ অর্গ্যান বাজিয়ে শোনাল হাতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন। ঠিক দুদিন আগে শনিবারই দক্ষিণ ভারতের শ্রী রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। গবেষকদের মতে, এই মন্দিরের সঙ্গে রামায়ণেরও এক সম্পর্ক রয়েছে। কথিত আছে ওই মন্দিরে যে শ্রীরঙ্গমের মূর্তি রয়েছে তা একসময় পুজো করতেন রাম এবং তাঁর পূর্বপুরুষরা। পৌরাণিক আখ্যান অনুযায়ী ব্রহ্মা, রামের পূর্বপুরুষদের হাতে এই মূর্তি তুলে দিয়েছিলেন। এই মূর্তিই প্রতিদিন পুজো করতেন দশরথের পরিবারের সদস্যরা। রাম মন্দিরের উদ্বোধনের আগে সেই শ্রী রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরেই দেখা গেল প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi)। পুরাণে আরও উল্লেখ রয়েছে, ওই মূর্তি আবার বিভীষণকে দিয়েছিলেন রাম। বিভীষণ যখন রামের কাছে বহুমূল্য কোনও উপহার চেয়েছিলেন তখন এই মূর্তিই তুলে দেন রামচন্দ্র। লঙ্কা যাওয়ার পথে সেই মূর্তিটি শ্রীরঙ্গমে রেখে দেন বিভীষণ, ভক্তদের বিশ্বাস এমনটাই।

    হাতির শুঁড়ে তুলে দেন মাউথ অর্গ্যানও

    ওই মন্দিরে মূল বিগ্রহে প্রণাম করে সেখানে পুজো দেন প্রধানমন্ত্রী। পান করেন চরণামৃত। আবার সেখানে হাতির শুঁড়ে তিনি তুলে দেন মাউথ অর্গ্যান । প্রধানমন্ত্রীকে মাউথ অর্গ্যান  বাজিয়ে শোনায় হাতিটি। ভিডিওতে হাতির শুঁড়ে হাত বুলিয়ে দিতে দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi)।

    কাম্বা রামায়ণও শোনেন প্রধানমন্ত্রী

    এই মন্দিরে পূজো দেওয়ার পাশাপাশি সেখানে কাম্বা রামায়ণও শোনেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। দ্বাদশ শতকে তামিল কবি কাম্বা ওই রামায়ণ রচনা করেছিলেন বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, সোমবার রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান রয়েছে অযোধ্যায়। তার আগে বিশেষ ব্রত পালন করছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম কোনও প্রধানমন্ত্রী এদিন হাজির হলেন রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরে। আপ্যায়নে মন্দিরের বিশেষ মুকুট পরিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান জানানো হয়। ওই মুকুচকে ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ মানা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Karsevak Katwa: উদ্বোধনের মুখে রাম মন্দির, কাটোয়ার করসেবক শোনালেন ১৯৯২ সালের অভিজ্ঞতা

    Karsevak Katwa: উদ্বোধনের মুখে রাম মন্দির, কাটোয়ার করসেবক শোনালেন ১৯৯২ সালের অভিজ্ঞতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার তপন কুমার পাল (৭১) করসেবা (Karsevak Katwa) করতে গিয়েছিলেন অযোধ্যায়। সেটা ছিল ১৯৯২ সাল। ট্রেনে সিট মেলেনি, তাই মেঝেতে শুয়েই তিনি পৌঁছন রাম নগরী। সেসময় ব্যাপক উত্তেজনার পরিস্থিতি তৈরি হয় অযোধ্যায় তারপর থেকে সরযূ দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে। হাতে গোনা আর কয়েকটি দিন, রামলালা ফিরবেন মন্দিরে। ২২ জানুয়ারি মহাসমারোহে উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। দেশ-বিদেশের অতিথিরা হাজির থাকবেন বহু প্রতীক্ষিত এই মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে। তার আগে কাটোয়ার করসেবকের সাক্ষাৎকার দিলেন মাধ্যম-কে।

    কী বলছেন কাটোয়ার করসেবক? 

    কেমন লাগছে আপনার? রাম মন্দিরের (Karsevak Katwa) উদ্বোধন নিয়ে কী মত? প্রতিবেদকের এই প্রশ্ন শুনেই করসেবক তপন কুমার পালের উত্তর, ‘‘আমার দারুণ আনন্দ হচ্ছে, এটা সনাতন ধর্মের পুনর্জাগরণ বলা যেতেই পারে।’’ দিনটিকে কীভাবে পালন করতে চান? ‘‘প্রধানমন্ত্রী যেমনভাবে বলেছেন ঠিক সেভাবেই পালন করার কথা ভাবছি। পাড়া প্রতিবেশীদের সামিল করবো এবং বাড়িতে পঞ্চ প্রদীপও জ্বালাবো।’’

    অযোধ্যায় করসেবা

    কথায় কথায় উঠে এল তাঁর অযোধ্যায় করসেবার কথাও। ভাগ করে নিলেন সেদিনের অভিজ্ঞতা। বললেন, ‘‘কাটোয়া থেকে আমরা ১১-১২ জন গিয়েছিলাম। দুন এক্সপ্রেসে করে গিয়েছিলাম। রিজার্ভ সিট মেলেনি, মনে পড়ে মেঝেতে শুয়েই সেদিন পাড়ি দিয়েছিলাম রাম নগরীতে।’’ করসেবার (Karsevak Katwa) উপলব্ধি ব্যাখা করতে গিয়ে তপন বাবু বললেন, ‘‘এটা আমার জীবনের পরম প্রাপ্তি। এখন আরও ভালো লাগছে যে উদ্দেশ্য নিয়ে আমরা অযোধ্যা গিয়েছিলাম আজ তা পূরণ হতে চলেছে। ১৯৯২ সালের সেই সময় উত্তেজনার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল অযোধ্যায়। কোনওরকমে ফিরে বর্ধমানে একজায়গায় আত্মগোপন করে ছিলাম। পরে বাড়ি এসেছিলাম। জায়গায় জায়গায় অনেক করসেবক অত্যাচারিত হয়েছিলেন সেদিন। বর্ধমান স্টেশনে আমি নেমে চলে আসার পরেই করসেবকদের ওপর সন্ত্রাস আছড়ে পড়ে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ৫৫টি দেশের একশোর বেশি শীর্ষ আধিকারিক হাজির থাকবেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনে

    Ram Mandir: ৫৫টি দেশের একশোর বেশি শীর্ষ আধিকারিক হাজির থাকবেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫৫টি দেশের প্রায় একশোর উপর শীর্ষস্থানীয় আধিকারিক হাজির থাকবেন রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে। এঁদের মধ্যে যেমন রাষ্ট্রদূতরাও রয়েছেন, তেমন বিদেশের সাংসদরাও আছেন। ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন খুব স্বাভাবিকভাবেই একটি আন্তর্জাতিক স্তরের অনুষ্ঠান হতে চলেছে, এমনটাই মত ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশনের সভাপতি স্বামী বিজ্ঞয়ানন্দের। তিনি আরও জানিয়েছেন যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কোরিয়ার রানিকেও, যিনি প্রভু শ্রী রামের বংশধর বলে নিজেকে দাবি করেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় হাজির থাকবেন কোরিয়ার রানি।

    কোন কোন দেশ থেকে অতিথিরা আমন্ত্রিত?

    জানা গিয়েছে, নিম্নলিখিত দেশগুলি থেকে অতিথিরা আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। এই দেশগুলি হল- আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, বেলারুশ, কানাডা, কলম্বিয়া, ডেনমার্ক, ডোমিনেশিয়া, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো, মিশর, ইথিওপিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, ঘানা, হংকং, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, মায়ানমার, নেদারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, নাইজেরিয়া, নরওয়ে, সিঙ্গাপুর, সাউথ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, উগান্ডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ভিয়েতনাম, জাম্বিয়া ইত্যাদি।

    ২০-২১ জানুয়ারির মধ্যে হাজির হবেন বিদেশি অতিথিরা 

    প্রসঙ্গত, বিশ্ব হিন্দু পরিষদেরও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন বিজ্ঞয়ানন্দ, যিনি আন্তর্জাতিক স্তরে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন যে ভিভিআইপি বিদেশি অতিথিরা ২০ এবং ২১ জানুয়ারির মধ্যে লক্ষ্ণৌ বিমানবন্দরে নামবেন এবং তাঁরা অযোধ্যা পৌঁছাবেন। শীতকালের কুয়াশার কারণে বিমান চলাচলের সমস্যা হতে পারে, তাই অতিথিদের আগেভাগে আসতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, স্বামী বিজ্ঞয়ানন্দ আগেই জানিয়েছিলেন যে বড় সংখ্যার অতিথিদের আমন্ত্রণ (Ram Mandir) জানানো যায়নি, তার কারণ অযোধ্যা ছোট শহর। তাই সে কারণেই কাটছাঁট করেই তৈরি করতে হয়েছে আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকা।

    চলছে শেষ লগ্নের প্রস্তুতি

    অন্যদিকে মন্দির উদ্বোধনের শেষ লগ্নের প্রস্তুতি চলছে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট (Ram Mandir) সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২২ জানুয়ারি সমস্ত বৈদিক আচার অনুষ্ঠান মেনেই প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান হবে। আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকেই রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যাচ্ছে যা চলবে এক সপ্তাহ ধরে। গত দুদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্দির উদ্বোধনের ১১ দিন আগে তাঁর বিশেষ ব্রতের কথাও ঘোষণা করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share