Tag: Ayodhya

Ayodhya

  • Ram Mandir: অযোধ্যার রামমন্দিরের ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়, ডিসেম্বরে পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে

    Ram Mandir: অযোধ্যার রামমন্দিরের ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়, ডিসেম্বরে পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রামমন্দির (Ram Mandir) থেকে তিনটি কলসিতে ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়। গত রবিবার অযোধ্যায় রামজন্মভূমিতে বিশেষ পুজোর আয়োজন করে তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। এরপরেই দেশের সমস্ত রাজ্যে সেই অক্ষত চাল পাঠানোর কাজ শুরু হয়। সাংগঠনিকভাবে সারা দেশে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ৪৫টি প্রদেশ রয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে তিনটি উত্তরবঙ্গ, মধ্যবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গ। উত্তরবঙ্গের জন্য অক্ষত চালের কলসি শিলিগুড়িতে পৌঁছে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্মীরা। অন্যদিকে মধ্য এবং দক্ষিণবঙ্গের অক্ষত চাল আনা হয়েছে জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেসের মাধ্যমে।

    ডিসেম্বরের মাঝামাঝি অক্ষত চাল যাবে বাংলার গ্রামে গ্রামে

    জানা গিয়েছে, এই অক্ষত চাল আপাতত সংরক্ষিত থাকবে সঙ্ঘ পরিবারের কাছেই। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে তা গ্রামে গ্রামে নিয়ে যাওয়া হবে। প্রসঙ্গত, ৫ থেকে ৭ নভেম্বর গুজরাটের ভুজে বসেছিল আরএসএসের সর্বভারতীয় কার্যকারিণী বৈঠক। সেখানেও মূল অ্যাজেন্ডা ছিল রামমন্দির। বৈঠকের শেষ দিনে আরএসএসের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘১ থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে রামমন্দিরের (Ram Mandir) ছবি নিয়ে ভারতবর্ষের ৫ লাখ গ্রামে যাবেন স্বয়ংসেবকরা।’’ অর্থাৎ একদিকে অক্ষত চাল যেমন পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে, তেমনই পরবর্তীকালে নির্মিত রামমন্দিরের ছবি নিয়েও জনসংযোগ করবেন স্বয়ংসেবকরা।

    অক্ষত চালকে শুভ মানা হয়

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরের (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গিয়েছে আমন্ত্রণপত্র। সেদিন প্রধানমন্ত্রী রামলালাকে কোলে নিয়ে ৫০০ মিটার পথও অতিক্রম করবেন। দেশের সব প্রান্ত থেকে মানুষ সেদিন অযোধ্যায় সমবেত হবেন। আমন্ত্রণের চিঠিতে অক্ষত চাল দেওয়ার রীতি রয়েছে হিন্দু সমাজে। হলুদ এবং ঘি মাখিয়ে তৈরি করা হয় এই অক্ষত। কোনও শুভ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে যা মঙ্গলজনক বলেই মনে করা হয়। ১০০ কুইন্টাল চাল এনে গত রবিবারই অক্ষত পুজো সম্পন্ন হয় অযোধ্যায়। এই অক্ষত চাল রামলালার সামনে রেখে পুজো করা হয়। পরের দিন থেকেই তা পাঠিয়ে দেওয়া হয় দেশের প্রতিটি প্রান্তে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, বিগ্রহ হাতে ৫০০ মিটার পথ হেঁটে মন্দিরে ঢুকবেন মোদি

    Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, বিগ্রহ হাতে ৫০০ মিটার পথ হেঁটে মন্দিরে ঢুকবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামমূর্তির (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে আগামী ২২ জানুয়ারি। সেদিন সমস্ত প্রোটোকল ভেঙে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রায় ৫০০ মিটারেরও বেশি পথ খালি পায়ে হাঁটতে দেখা যাবে। রামলালার বিগ্রহকে প্রধানমন্ত্রী নিজে হাতে নবনির্মিত রামমন্দিরে প্রবেশ করাবেন। ট্রাস্টের তরফ থেকে এই ঘোষণায় খুশির মহল তৈরি হয়েছে রামভক্তদের মধ্যে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে মূল অনুষ্ঠানটি ২২ জানুয়ারি সকাল সাড়ে এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটার মধ্যে সম্পন্ন হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের গেরুয়া বসনধারী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবতকেও।

    সারা দেশ থেকে আমন্ত্রিত ৮ হাজার বিশিষ্ট ব্যক্তি

    জানা গিয়েছে, সারা দেশের বিখ্যাত মঠ ও মন্দিরের পুরোহিতরাও সামিল হবেন রামমূর্তির (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। সারা দেশ থেকে ৮ হাজার বিশিষ্ট জনকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে রাম মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন। যাঁদের মধ্যে সাড়ে তিন হাজার জন বিভিন্ন মঠ এবং মন্দিরের প্রধান। এছাড়াও ধর্মীয় সংগঠনের সদস্যদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সমাজের সর্বস্তরের মানুষই অংশগ্রহণ করবেন রামলালার মূর্তি প্রতিষ্ঠার দিন। এমনটাই জানিয়েছে ট্রাস্ট। ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, আইনজীবীরা থাকবেন এই অনুষ্ঠানে। বেশ কয়েকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও সেদিন হাজির থাকতে দেখা যাবে। রামমন্দির (Ram Mandir) আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত করসেবকদের পরিবারও সেদিন উপস্থিত থাকবে বলে জানিয়েছে ট্রাস্ট। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ইতিমধ্যে ৮ হাজার জন আমন্ত্রিত অতিথির বসার ব্যবস্থার করতে শুরু করেছে।

    সরযূ নদীর জলে স্নান করানো হবে রামলালাকে 

    ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে তিনজন ভাস্কর তিনটি আলাদা আলাদা রামলালার মূর্তি তৈরির কাজে লেগে রয়েছেন। এই তিনটি মূর্তির মধ্যে থেকে একটিকে বাছা হবে, যেটি রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে স্থাপন করা হবে। জানা গিয়েছে, রামমূর্তিগুলি তৈরি হচ্ছে রাজস্থান থেকে আনা মার্বেল এবং কর্ণাটকের কালো গ্রানাইট-এর দ্বারা। বাকি দুটি মূর্তির মধ্যে একটি স্থাপন করা হবে প্রথম তলায়। রামমূর্তিকে (Ram Mandir) স্নান করানো হবে সরযূ নদীর জল দিয়ে। এর পাশাপাশি অন্যান্য পবিত্র নদীর জলও থাকবে সেখানে। এজন্য পবিত্র মকর সংক্রান্তির দিন থেকেই শুরু হবে অনুষ্ঠান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমূর্তির অধিষ্ঠান হবে সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনে, তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে

    Ram Mandir: রামমূর্তির অধিষ্ঠান হবে সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনে, তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে যে রামমন্দিরের (Ram Mandir) রামলালা বিরাজমান থাকবে ৮ফুট লম্বা এবং ৪ ফুট চওড়া সিংহাসনের ওপর। জানা গিয়েছে, মার্বেল পাথরের তৈরি এই সিংহাসনে থাকবে সোনার প্রলেপ দেওয়া। সূত্রের খবর, এই সিংহাসনটি বর্তমানে তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে এবং অযোধ্যা পৌঁছাবে আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে।

    ২২ ডিসেম্বর রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, তার আগেই সম্পূর্ণ হবে মন্দির নির্মাণ

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ রামের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) দিনক্ষণও স্থির করে ফেলেছে। আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। ওই দিনের অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ আমন্ত্রণ জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও। ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ জানিয়েছে, মন্দিরের নির্মাণ কাজ খুব দ্রুতগতিতেই চলছে। মনে করা হচ্ছে যে মন্দিরের নীচের তলার সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে ডিসেম্বর মাসের ১৫ তারিখের মধ্যেই। এই সময়ের মধ্যেই সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনও পৌঁছাবে অযোধ্যায়। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতেই অযোধ্যায় তৈরি হচ্ছে রামমন্দির। সুপ্রিম নির্দেশের পরেই তৈরি হয় ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমি পূজন করেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি।

    ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ কী বলছে?

    ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ তৈরি হওয়ার আগে থেকেই সারাদেশের ভক্তরা শুধু অর্থই নয় সোনা এবং রূপোও দান হিসেবে দিয়েছেন। সোনা এবং রুপোর কয়েন এবং ইঁট দিতে দেখা গিয়েছে ভক্তদের। এই সমস্ত দানের জিনিস নিরাপদে রাখাটাও বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল বলে জানিয়েছেন ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর অন্যতম সদস্য অনিল মিশ্র। অনিল মিশ্রের কথায়, ‘‘রামমন্দিরের নীচের তলায় আশি শতাংশ কাজই সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। কর্মরত শ্রমিকের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে প্রয়োজন অনুসারে।’’ রামমন্দিরের মূলদ্বার তৈরির কাজও একেবারে শেষ মুহূর্তে বলেই জানা গিয়েছে। চলতি নভেম্বর মাসেই তা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। প্রথম তলায় ১৯টি স্তম্ভ থাকবে। যার মধ্যে ১৭ টি স্তম্ভই বসানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya: শিলা পুজোর দিনেই রামমন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ফোন! তদন্তে অযোধ্যা পুলিশ

    Ayodhya: শিলা পুজোর দিনেই রামমন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ফোন! তদন্তে অযোধ্যা পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামমন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ফোন! ঘটনাক্রমে এদিনই নেপাল থেকে অযোধ্যায় (Ayodhya) এসেছে বিগ্রহ তৈরির শিলা। জানা গেছে, অযোধ্যার  (Ayodhya) রামকোট এলাকায় বাসিন্দা মনোজ নামে এক যুবকের কাছে এই হুমকি ফোন আসে। 

    কখন এসেছিল এই হুমকি ফোন

    বৃহস্পতিবার ভোরে অযোধ্যায় পৌঁছায় শিলা খন্ড দুটি, তারপরেই এমন হুমকি ফোনে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে অযোধ্যায়  (Ayodhya)। ওই হুমকি ফোনে বলা হয়, সকাল ১০টা নাগাদ উড়িয়ে দেওয়া হবে সম্পূর্ণ মন্দির প্রাঙ্গণ। ফোন পাওয়ার পরেই গোটা ঘটনাটি পুলিশকে জানান মনোজ।

    পুলিশ কী বলছে

    পুলিশ তদন্তে নামে এরপরেই। বাড়ানো হয় অযোধ্যার মন্দির প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা। সেনা এবং পুলিশ যৌথভাবে টহল দিতে থাকে পুরো এলাকা। অযোধ্যা পুলিশ বলে, তদন্ত চলছে। অজ্ঞাত পরিচয় নম্বর থেকে ওই ফোন আসে জনৈক রামভক্ত মনোজের কাছে। কে বা কারা ওই ফোন করেছিল তাদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। পুলিশ তাদের এই বিবৃতি আনুষ্ঠানিকভাবে ট্যুইটারেও দেয়।

    নির্বিঘ্নেই সম্পন্ন হল শিলা পুজো
     

    এই হুমকি ফোনে কোনও রকম প্রভাব পড়েনি শিলা পুজোতে। বিগ্রহ তৈরির জন্য নেপালের কালী গণ্ডকী নদী থেকে ৬ কোটি বছরের পুরনো শিলা পাঠিয়েছে নেপাল সরকার। কালী গণ্ডকী নদীর এই পাথরকে সাক্ষাৎ ভগবান বিষ্ণুর প্রতীক মনে করেন ভক্তরা। আড়ম্বরপূর্ণ ভাবে জাঁকজমক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে চলে শিলা পূজন। রামমন্দিরের প্রায় ১০০ মহন্ত এদিন এই শিলা পুজো করেন। নেপাল থেকে আগত এই পাথর খণ্ড দুটি দেখতে ব্যাপক ভিড় করেন ভক্তরা। ভিড়ের চাপে ট্রাক দুটি মন্দিরের সামনে থেকে মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছাতে সময় নেয় প্রায় ১ ঘণ্টা। এখনও অযোধ্যায় সেনা টহল চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Ayodhya: রামলালার বিগ্রহ তৈরির জন্য নেপাল থেকে শিলা পৌঁছাল অযোধ্যায়

    Ayodhya: রামলালার বিগ্রহ তৈরির জন্য নেপাল থেকে শিলা পৌঁছাল অযোধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের জানুয়ারিতেই উদ্বোধন হবে রামমন্দিরের, ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে মন্দিরের দরজা। ইতিমধ্যে অযোধ্যায় (Ayodhya) পৌঁছে গেল শালগ্রাম শিলা। পাশ্ববর্তী নেপাল থেকে এল। বিশেষজ্ঞদের মতে নেপালের কালী গণ্ডকী নদীর এই পাথর ৬ কোটি বছরের পুরোনো। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, এই পাথর হল ভগবান নারায়ণের রূপ। রামচন্দ্রকে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ভগবান বিষ্ণুর অবতার মানেন, তাই নেপালের কালী গণ্ডকী নদীর এই শালগ্রাম শিলা সেদেশ থেকে পাঠিয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী, একথা শোনা গিয়েছে নেপাল সরকারের এক মন্ত্রীর মুখে।

    কত দিন সময় লাগল শিলা খন্ড দুটির ভারতে আসতে

    সাত দিন ধরে ৩৭৩ কিলোমিটার  যাত্রা শেষ করে বৃহস্পতিবার ভোরে অযোধ্যায় (Ayodhya) পৌঁছায় বিশাল পাথর। বিশ্বাসমতে সীতাদেবীর জন্মস্থান নেপালের জনকপুরে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় এই পাথর দুটি এরপর গোরক্ষপুর হয়ে অযোধ্যায় আসে শিলা খন্ড দুটি। অযোধ্যায় মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছতে একটু বেশিই সময় লাগে, কারণ পাথর দর্শন করতে অগণিত ভক্তের ভিড় হয় মন্দির সংলগ্ন এলাকায়। শিলা খণ্ড দুটির পুজো ঘিরে সরযূ নদীর তীরে রীতিমত উৎসবের মেজাজ দেখা যায়।

    আজ একশো জন মহন্ত মিলে এই শিলা খণ্ডের পুজো করেছেন। তবে নেপাল থেকে আনা এই পাথরেই রামলালার বিগ্রহ নির্মাণ হবে কিনা তা চূড়ান্ত হয়নি কিছু। জানা গিয়েছে, ওড়িশা ও কর্নাটক থেকেও শিলা খন্ড আসবে অযোধ্যায় (Ayodhya)। পরবর্তীকালে পরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কোনটি দিয়ে তৈরি হবে রাম সীতার মূর্তি। দুটি শিলা খন্ডের একটির ওজন ১৮ টন এবং অপরটির ওজন ১৬ টন বলে জানা গেছে।

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট কী বলছে

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, ভগবান রামের মন্দিরে মূর্তি তৈরির বিষয়ে মতামত নেওয়া হবে সারা দেশের ভাস্করদের। কোন শিলা থেকে এই মূর্তি তৈরি করা হবে তা ঠিক হবে তারপরেই। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ayodhya: রেল পরিষেবায় জুড়ছে অযোধ্যা এবং নেপালের জনকপুর

    Ayodhya: রেল পরিষেবায় জুড়ছে অযোধ্যা এবং নেপালের জনকপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলের পরিষেবায় এবার সংযোগ হতে চলেছে দুটি ঐতিহাসিক তীর্থস্থান। একটি ভারতের অপরটি নেপালের। রামজন্মভূমি অযোধ্যার সঙ্গে এবার সংযুক্ত হতে চলেছে নেপালের জনকপুর।  এই বিশেষ ট্রেন ভারত গৌরব ডিলাক্স এসি টুর নামে পরিচিত হবে।

    কবে থেকে শুরু হবে এই ট্রেনযাত্রা

    জানা যাচ্ছে পর্যটকদের জন্য এই ট্রেনযাত্রা শুরু হতে চলেছে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে।  যার সরকারি উদ্যোগ নেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে এতে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় হবে এবং সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানও হবে।

    ট্রেনটি কেমন হবে

    জানা যাচ্ছে যে ট্রেনটির ভিতরে থাকবে দুটি উন্নতমানের রেস্টুরেন্ট। ট্রেনের ভিতরে আধুনিক কিচেনও থাকবে। এবং প্রতিটি ওয়াশরুমে সেন্সর থাকবে। সম্পূর্ণ ট্রেনটিতে থাকবে এসি পরিষেবা। ট্রেনের দুটি স্তর থাকবে, ফার্স্ট ক্লাস এসি এবং সেকেন্ড ক্লাস এসি। গোটা ট্রেনের নজরদারি সিসিটিভির মাধ্যমে চালানো হবে।
    কোথায় কোথায় যাবে এই ট্রেন

    সাত দিন ধরে চলবে এই ট্রেন যাত্রা। শুরু হবে দিল্লি থেকে। যার প্রথম স্টপেজ হবে অযোধ্যা। যেখানে তীর্থযাত্রী এবং পর্যটকরা রাম জন্মভূমির মন্দির এবং হনুমান মন্দির দর্শন করতে পারবে। অযোধ্যার পরে এই ট্রেন থামবে একেবারে সিতামারহি রেলওয়ে স্টেশনে যেটি  বিহারে অবস্থিত, এখান পর্যটকরা জনকপুর অবধি বাসে যেতে পারবেন। সীতামারহি রেলওয়ে স্টেশন থেকে জনকপুরের দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার এবং সেখানে গিয়ে যাত্রীরা জানকী মন্দির, সীতারাম বিবাহ মণ্ডপ  এ সমস্ত কিছুই দেখতে পারবেন এমনটাই জানা গেছে ভারতীয় রেলসূত্রে। জনকপুরের দর্শনীয় স্থানগুলি দেখার পরে পরের দিন পর্যটকরা সিতামারহিতে  পুনরায় ফিরে আসবেন এবং সেখান থেকে ট্রেন বারাণসীতে থামবে। সেখানে বিশ্বনাথ মন্দির দেখা যাবে। এরপরে প্রয়াগরাজ হয়ে সেই ট্রেন দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেবে। মোট আড়াই হাজার কিলোমিটার এই যাত্রা হবে বলে জানিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Ayodhya Deepotsav 2022: দীপাবলির আগে ১৮ লক্ষ প্রদীপের আলোয় আলোকিত অযোধ্যা

    Ayodhya Deepotsav 2022: দীপাবলির আগে ১৮ লক্ষ প্রদীপের আলোয় আলোকিত অযোধ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলীর আলোর উৎসবে রবিবার অযোধ্যা সফরে প্রধানমন্ত্রী। ষষ্ঠ দীপোৎসবে, রাম নগরী অযোধ্যা তার নিজের রেকর্ড ভাঙবে এবং একসঙ্গে প্রায় ১৮ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে একটি নতুন রেকর্ড গড়বে। সন্ধেয় সরযূ নদীর তীরে সন্ধ্যারতি দেখার পর, দীপোৎসবে অংশ নেবেন মোদি। এই নিয়ে ষষ্ঠবার দীপোৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।অযোধ্যায় নির্মীয়মাণ রাম মন্দির দর্শন করাই তাঁর প্রধান উদ্দেশ্য। সেখানে পুজোও করবেন তিনি। ঘুরে দেখবেন প্রকল্প এলাকা।

    ডঃ রামমনোহর লোহিয়া অবধ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬০০০ এরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক যুদ্ধকালীন তৎপরতায় রাম কি পায়দির সমস্ত ঘাটে মাটির প্রদীপ জ্বালানোর কাজ শুরু করেছেন। প্রায় ১৫টি তোরণ গেট নির্মাণ করা হয়েছে। যার নাম রামায়ণ যুগের সঙ্গে সম্পর্কিত। জটায়ু দ্বার, লক্ষণ দ্বার, হনুমান দ্বার, সীতা দ্বার প্রভৃতি নাম অন্তর্ভুক্ত।প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অনুসারে জানা গিয়েছে মোদি সরযূ নদীর তীরে রাম কি পাইডিতে (Ram ki Paidi) একটি 3-D হলোগ্রাফিক প্রজেকশন ম্যাপিং পারফরম্যান্সের পাশাপাশি একটি দর্শনীয় মেলোডিক লেজার এক্সট্রাভ্যাঞ্জার প্রদর্শনের সাক্ষী থাকবেন। আজ রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা জেলা দীপোৎসবের অংশ হিসাবে প্রায় ১৮ লক্ষ মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে আরও একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ার কথা রয়েছে। দীপাবলিকে সামনে রেখে অযোধ্যার রাম জন্মভূমিকে অগণিত দেশি-বিদেশি ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে। দীপোৎসব-২০২২-কে আরও মহিমান্বিত করতে অযোধ্যার প্রতিটি মোড়ে ফুলের তৈরি রঙ্গোলি দিয়ে সাজানো হয়েছে। মথুরা, সীতাপুর এবং অন্যান্য শহরের মতো এলাকার বিশেষ শিল্পীদের দলকে রাম মন্দির, রামলালা এবং রামায়ণ গেটগুলির সাজসজ্জার কাজ করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ‘দীপোৎসব’ উপলক্ষে সরযূ নদীর তীর লক্ষ লক্ষ মাটির প্রদীপ আলোয় আলোকিত হওয়ার অপেক্ষায়।

    [tw]


    [/tw]

    অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী  যোগী আদিত্যনাথও।   

    [tw]


    [/tw]

    গত বছরও রাজকীয় দীপোৎসবের আয়োজন করে যোগী সরকার। সেখানে জ্বালানো হয় ১২ লক্ষ মাটির প্রদীপ। চারিদিক ঝলমলিয়ে ওঠে ঐশ্বরিক সাজে। সর্বাধিক প্রদীপ জ্বালিয়ে গিনেস অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে (Guinness World Record) জায়গা করে নিয়েছিল অযোধ্যা। এবারও ১৮ লক্ষ দীপ প্রজ্জলন করে পুনরায় গিনেস অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের পথে অযোধ্যা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Ram Lalla: রামলালার সঙ্গে হোলি খেলতে ভক্তের ঢল অযোধ্যায়  

    Ram Lalla: রামলালার সঙ্গে হোলি খেলতে ভক্তের ঢল অযোধ্যায়  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন হোলিতে মাতত বৃন্দাবন। এবার মাতবে অযোধ্যাও। সৌজন্যে বালক রাম (Ram Lalla)। এবারই প্রথম বালক রামের সঙ্গে হোলি খেলতে ইতিমধ্যেই ভক্তেরা জড়ো হয়েছেন অযোধ্যায়। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় হয়েছে রাম মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন। প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে বালক রামের মূর্তির। তার পর থেকেই ভিড় উপচে পড়ছে অযোধ্যায়।

    বিশেষ পোশাকে রামলালা

    সোমবার হোলি। তাই আক্ষরিক অর্থেই তিল ধারণের জায়গা নেই অযোধ্যায়। অযোধ্যার রাম মন্দিরের দায়িত্বে রয়েছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র। এক্স হ্যান্ডেলে ভক্ত সমাগমের ছবি শেয়ার করেছে তারা। প্রথম ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রামলালা (Ram Lalla) পরেছেন গোলাপি রংয়ের পোশাক। ভক্তদের দেওয়া একাধিক মালায় সজ্জিত হয়েছেন তিনি। দেবদর্শনের উদ্দেশে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন ভক্তেরা। অন্য একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ভক্তেরা সম্মিলিত কণ্ঠে গাইছেন জয় শ্রীরাম নাম। ছবি শেয়ার করে ট্রাস্ট বলেছে, “প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর রামলালা ও ভক্তদের প্রথম হোলি।”

    বিশেষ আবির

    রামলালা ও ভক্তদের জন্য বিশেষ আবির বানানো হয়েছে। কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ন্যাশনাল বোটানিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট এই রং তৈরি করেছে। কাচনার ফুল থেকে তৈরি করা হয়েছে এই স্কিন-ফ্রেন্ডলি রং।” সূত্রের খবর, আরও একটি রং তৈরি করা হয়েছে রামলালার জন্য। এক আধিকারিক বলেন, “বিজ্ঞানীরা আরও একটি ভেষজ আবির তৈরি করেছেন। গোরক্ষপুরের গোরক্ষনাথ মন্দিরের পুজোর ফুল দিয়ে এই আবির তৈরি করা হয়েছে। দুটি গন্ধে মিলবে এই আবির – ল্যাভেন্ডার ও চন্দন।”

    আরও পড়ুুন: বুকে-পেটে বিড়ির ছ্যাঁকা, ধানখেতে বিজেপি কর্মীর দেহ, খুনে অভিযুক্ত তৃণমূল

    দীর্ঘ আন্দোলনের পর শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে জট কাটে রাম মন্দির নির্মাণের। মন্দির নির্মাণের পর হয় বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা। ২২ জানুয়ারির ওই অনুষ্ঠানের পরের দিন থেকে মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হয় ভক্তদের জন্য। সেই বিগ্রহ দেখতেই নিত্যদিন অযোধ্যায় ভিড় করছেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। সোমবার দোলপূর্ণিমা। উত্তর ভারতে দিনটি হোলি উৎসব নামে পরিচিত। হোলির এই উৎসব চলে পাঁচদিন ধরে। শেষ দিনের উৎসবকে বলে পঞ্চম দোল। সেই কারণেই এবার বৃন্দাবন নয়, হোলি খেলতে ভক্তেরা ভিড় করেছেন অযোধ্যায়। যেখানে বালক রাম অপেক্ষা করছেন ভক্তেরা তাঁকে রাঙিয়ে দিয়ে যাবেন বলে (Ram Lalla)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    Ram Temple: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির উদ্বোধন হয়েছে মাস খানেক আগে। প্রাণপ্রতিষ্ঠাও হয়েছে বালক রামের। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় (Ram Temple) মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটনের পরের দিন থেকে মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে সর্ব সাধারণের জন্য। তার পর থেকেই ভক্তদের দানে উপচে পড়ছে মন্দিরের দান বাক্স।

    বালক রামের আয়

    জানা গিয়েছে, গত এক মাসে ভক্তরা দেবতাকে দিয়েছেন ২৫ কেজি সোনা ও রুপোর গয়না। নগদ প্রায় ২৫ কোটি টাকাও জমা হয়েছে দান বাক্সে। শনিবার মন্দির কমিটির তরফে জানানো হয়েছে এ কথা। রাম মন্দির ট্রাস্টের অফিস ইনচার্জ প্রকাশ গুপ্তা বলেন, “চেক, ড্রাফ্ট এবং নগদ মিলিয়ে মন্দিরের দানবাক্সে জমা হয়েছে ২৫ কোটি টাকা। তবে অনলাইনে মন্দিরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কত টাকা জমা হয়েছে, তা জানা যায়নি।” তিনি জানান, জানুয়ারির ২৩ তারিখ থেকে এ পর্যন্ত ৬০ লাখ ভক্ত দেব দর্শন করেছেন।

    কী বলছে মন্দির কমিটি?

    তিনি বলেন, “রামের (Ram Temple) ভক্তদের মধ্যে যাঁরা সোনা-রুপো দিচ্ছেন রামলালাকে, সেগুলি কখনওই রাম জন্মভূমি মন্দিরে ব্যবহার করা হয়নি। ভক্তরা বিগ্রহকে যেসব গয়না দিচ্ছেন, পুজোর বাসনকোসন এবং সোনা রুপোর তৈরি পুজোপকরণ দিচ্ছেন, সেগুলিই গ্রহণ করা হচ্ছে।” রাম নবমীর সময় ভক্তদের দান সামগ্রীর পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশা মন্দির কমিটির। এই সময় অযোধ্যায় প্রায় ৫০ লাখ ভক্তের সমাগম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। মন্দিরের দানের টাকা গুণতে স্টেট ব্যাঙ্কের তরফে চারটি অটোমেটিক হাইটেক কাউন্টিং মেশিন বসানো হয়েছে রাম জন্মভূমি এলাকায়।

    আরও পড়ুুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    প্রকাশ জানান, রাম মন্দির চত্বরে গণনা কক্ষ তৈরি করা হবে। মন্দির চত্বরে অতিরিক্ত দানবাক্সও রাখা হচ্ছে। থাকবে কম্পিউটারাইজড কাউন্টার। মন্দির ট্রাস্টের ট্রাস্টি অনিল মিশ্র জানান, রামলালাকে যেসব মূল্যবান উপহার দেওয়া হচ্ছে, সেগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে টাঁকশালকে। ইতিমধ্যেই যে সব চেক, ড্রাফ্ট ও নগদ জমা পড়েছে, তা প্রতিদিন দুটি শিফ্টে গণনা করছে স্টেট ব্যাঙ্ক (Ram Temple)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: অযোধ্যায় জমি কেনার আগ্রহ বাড়ছে প্রবাসী ভারতীয়দের, কেন জানেন?

    Ram Temple: অযোধ্যায় জমি কেনার আগ্রহ বাড়ছে প্রবাসী ভারতীয়দের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Temple)। গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন বালক রাম। দেব-দর্শনে ফি-দিন আসছেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। স্বাভাবিকভাবেই খুলে গিয়েছে বিশাল বাজার। লোভনীয় এই বাজার ধরতেই মরিয়া বিশ্বের বিক্রেতারা। ক্রেতাদেরও গন্তব্য হয়ে উঠছে অযোধ্যা ধাম।

    ডেস্টিনেশন রামক্ষেত্র

    প্রবাসী ভারতীয়দের কাছেও এই মুহূর্তে প্রধান গন্তব্য হয়ে উঠছে রামক্ষেত্র। ইতিমধ্যেই তাইল্যান্ডে বসবাসকারী এমনই তিন প্রবাসী ৫ একর জমি কিনতে চেয়ে আবেদন করেছেন অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটির কাছে। অযোধ্যায় জমি কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন মেক্সিকো, দক্ষিণ কোরিয়া এবং শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিরাও। ব্যবসায়ীদের এই আগ্রহের (Ram Temple) কারণ অযোধ্যাকে গ্লোবাল ডেস্টিনেশন বানানোর পরিকল্পনা। অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সম্পাদক সত্যেন্দ্র সিং বলেন, “তাইল্যান্ডের তিনজন আমার কাছে এসেছিলেন অন্তত পাঁচ একর জমি নেবেন বলে। হাউসিং ও ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের কাছে তাঁদের সেই আবেদনপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।”

    নব অযোধ্যা

    অযোধ্যায় (Ram Temple) জমির চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আড়েবহরে বাড়ছে শহরও। যেহেতু মূল শহরে চাহিদা অনুযায়ী জমি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, তাই যাঁরা জমি খুঁজচ্ছেন, তাঁদের পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে নব অযোধ্যায়। এখানে জমি রয়েছে ১৪০৭ একর। আবাস বিকাশ পরিষদ উন্নয়ন করছে এই জমির। আবাস বিকাশ পরিষদের সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার পিকে সিং বলেন, “জমি বরাদ্দ করার ক্ষেত্রে যেসব নিয়ম ও গাইডলাইন রয়েছে, সেগুলি যাতে ঠিকঠাক মেনে চলা হয়, তার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। আবেদনপত্রগুলি বিবেচনার ব্যাপারেও ভাবনাচিন্তা চলছে।”

    আরও পড়ুুন: বুথ জ্যাম, ছাপ্পা রুখতে লোকসভা ভোটে নির্বাচন কমিশনের হাতিয়ার এআই প্রযুক্তি

    আবাস বিকাশ পরিষদের সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার বলেন, “প্রাইভেট সেক্টর ও রিয়েল এস্টেট সেক্টর সক্রিয় রয়েছে। সরকারি প্রকল্পে যাঁরা আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তাঁদের সিংহভাগই বিদেশি। বিদেশিদের জমি পেতে গেলে দূতাবাসের মাধ্যমে উপযুক্ত ক্লিয়ারেন্স জোগাড় করতে হবে (Ram Temple:)।” জমি দেওয়ার ব্যাপারেও যথেষ্ঠ সতর্ক সরকারি আধিকারিকরা। যাঁরা আনঅথরাইজড কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের জমি দেওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্ক অথরিটি। অযোধ্যা শহরটি গ্লোবাল ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক হাবে পরিণত হয়েছে। তাই এই শহরে যে কেবল তীর্থযাত্রীদের ভিড় বাড়ছে তা নয়, ভিড় বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের (Ram Temple)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share