Tag: babri masjid

babri masjid

  • Delhi Blast: বাবরি মসজিদ ধ্বংসের বদলা নিতে ৬ ডিসেম্বর হামলার ছক কষেছিল জঙ্গিরা!

    Delhi Blast: বাবরি মসজিদ ধ্বংসের বদলা নিতে ৬ ডিসেম্বর হামলার ছক কষেছিল জঙ্গিরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির লালকেল্লার অদূরে বিস্ফোরণের (Delhi Blast) ঘটনায় ফের মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের (Babri Masjid Demolition) বদলা নিতে জঙ্গিরা ৬ ডিসেম্বর দিল্লি ও তার আশপাশে সিরিয়াল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটানোর নীল নকশা ছকেছিল। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে এমনই খবর মিলেছে। জানা গিয়েছে, জইশ-ই-মহম্মদের সঙ্গে যুক্ত সন্দেহভাজন জঙ্গি মডিউলই এই পরিকল্পনা করেছিল। চক্রের কয়েকজন চাঁই আগেই গ্রেফতার হয়ে যাওয়ায় ভেস্তে যায় জঙ্গিদের যাবতীয় প্ল্যান। সেই কারণেই তড়িঘড়ি ঘটানো হয় বিস্ফোরণ।

    প্রাণঘাতী বিস্ফোরণ (Delhi Blast)

    সোমবারের প্রাণঘাতী ওই বিস্ফোরণে নিহত হয়েছেন অন্তত ১২ জন সাধারণ মানুষ। ধৃতদের জেরা করে তদন্তকারীরা জেনেছেন, মডিউলটি মোট পাঁচটি ধাপে গোটা হামলাটা চালানোর ছক কষেছিল। প্রথম ধাপে জইশ ও আনসার গাজওয়াত-উল-হিন্দ যুক্ত সেল তৈরি করা। দ্বিতীয় ধাপে নুহ ও গুরুগ্রাম থেকে আইইডি তৈরির রাসায়নিক, বিস্ফোরক এবং কার্তুজ জোগাড় করা। তৃতীয় ধাপে ছিল আইইডি বানানো এবং সম্ভাব্য হামলার জায়গা রেকি করা। চতুর্থ ধাপে ষড়যন্ত্রীদের পরিকল্পনা ছিল, তৈরি আইইডি, বোমা সদস্যদের হাতে পৌঁছে দেওয়া। আর সব শেষে ছিল একই সঙ্গে দেশের ৬-৭টি জায়গায় বিস্ফোরণ ঘটানো। যাতে সহজে এই পরিকল্পনার কূল খুঁজে না পাওয়া যায়। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, প্রথমে ঠিক ছিল হামলা চালানো হবে অগাস্ট মাসে। কিন্তু প্রস্তুতিপর্বে দেরি হয়ে যাওয়ায় পাল্টে দেওয়া হয় তারিখ। তখনই ঠিক হয়, হামলা হবে ৬ ডিসেম্বর, বাবরি মসজিদ ভাঙার বর্ষপূর্তিতে।

    বাবরি মসজিদ

    প্রসঙ্গত, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর ভেঙে ফেলা হয় বাবরি মসজিদ। পরে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে জমি হস্তান্তর হয় রাম মন্দির ট্রাস্টের হাতে। ২০২০ সালে শুরু হয় নতুন রাম মন্দির নির্মাণের কাজ। উদ্বোধন হয় ২০২৪ সালের মকর সংক্রান্তির পরে পরে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, জইশ প্রধান মাসুদ আজহার বহুবার তার লেখা সাপ্তাহিক কলামে অযোধ্যা টার্গেট করার হুমকি দিয়েছিল। গোয়েন্দাদের অনুমান, জইশ প্রধান মাসুদ আজহার চায় বাবরি মসজিদ বিতর্ক খুঁচিয়ে ভারতে সম্প্রদায়িক অশান্তি তৈরি করতে। বহু বছর ধরেই তারা বাবরি মসজিদ ধ্বংসের বদলা নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে (Delhi Blast)। জানা গিয়েছে, বাবরি মসজিদ ধ্বংসের বদলা নিতেই ছক কষেছিল জইশের হোয়াইট কালার মডিউল (Babri Masjid Demolition)। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, এনআইএর জেরায় সে কথা কবুলও করেছে ধৃতরা। তারাও জানিয়েছে, বাবরি মসজিদ ধ্বংসের বদলা নিতেই এই দিনটি বেছে নেওয়া হয়েছিল।

    নয়া সিসিটিভি ফুজেট

    এদিকে, লালকেল্লায় জঙ্গি হামলার ঘটনায় সামনে এল নয়া সিসিটিভি ফুজেট। সেই ফুটেজে জঙ্গি চিকিৎসক উমর নবিকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, সোমবার সন্ধ্যায় লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণের আগে তুর্কমান গেটের কাছে একটি মসজিদ ছেড়ে বেরিয়ে যাচ্ছে জঙ্গি চিকিৎসক উমর। একাধিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিসিটিভি ফুটেজে উমরের উপস্থিতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দিল্লি পুলিশ। বিস্ফোরণস্থলের অদূরেই রয়েছে তুর্কমান গেট মসজিদ। সেই মসজিদেই গিয়েছিল উমর। মসজিদে কিছুটা সময় কাটানোর পর বের হয়ে গিয়েছিল। এখান থেকে গাড়ি নিয়ে চলে যায়।

    বিস্ফোরণের বিরাট পরিকল্পনা

    ধৃতদের জেরা করে জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে মোট ৩২টি গাড়ি ব্যবহার করে ৬ ডিসেম্বর ওই বিস্ফোরণ ঘটানোর পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত চিহ্নিত করা গিয়েছে ৪টি গাড়ি (Delhi Blast)। আই-২০ ছাড়াও একটি ব্রেজা, একটি সুইফট ডিজায়ার এবং একটি ফোর্ড ইকো স্পোর্টস কার উদ্ধার করা হয়েছে (Babri Masjid Demolition)। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পুরানো, সেকেন্ড বা থার্ড হ্যান্ড গাড়িই বেছে বেছে কেনা হত, যাতে পুলিশের পক্ষে গাড়িগুলি ট্রেস করা কঠিন হয়। হরিয়ানা ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ এবং দিল্লির প্রত্যন্ত এলাকা থেকে গাড়িগুলি কেনা হত।

    একযোগে বিস্ফোরণ ঘটানোর ছক

    গোয়েন্দা সূত্রে খবর, জঙ্গিদের এই মডিউলটি দিল্লি, গুরগাঁও এবং ফরিদাবাদ জুড়ে একযোগে বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য ২০০টিরও বেশি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন আইইডি তৈরি করার পরিকল্পনা করেছিল। আধিকারিকরা জানান, তাদের উদ্দেশ্য ছিল জনবহুল ও ধর্মীয় স্থানে হামলা চালিয়ে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ও সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করা (Delhi Blast)। নিখোঁজ বিস্ফোরকের খোঁজে এবং মডিউলের সঙ্গে যুক্ত সম্ভাব্য স্লিপার সেলগুলি শনাক্ত করতে বিভিন্ন রাজ্যে যৌথভাবে তদন্ত চালাচ্ছে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, এই নেটওয়ার্কটির শেকড় উত্তর ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে এবং সীমান্তবর্তী চোরাচালান পথ পর্যন্ত বিস্তৃত। অবশিষ্ট (Babri Masjid Demolition) অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট ব্যবহার করে বড়সড় জঙ্গি হামলা চালানোর আশঙ্কায় সরকার সংবেদনশীল কাঠামো ও বিভিন্ন ধর্মীয় স্থানে জোরদার করেছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা (Delhi Blast)।

  • Ram Mandir: বাবরি মসজিদের আইনজীবী ইকবালও বাড়িতে বসে বললেন, “রাম আমাদের সকলের’’

    Ram Mandir: বাবরি মসজিদের আইনজীবী ইকবালও বাড়িতে বসে বললেন, “রাম আমাদের সকলের’’

    রামনগরী অযোধ্যা-সাত

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়, অযোধ্যা থেকে ফিরে: ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে উৎসবের মেজাজে দেখছিলাম অযোধ্যাকে (Ram Mandir)। বাড়ির দেওয়াল থেকে দোকানের দরজা, সর্বত্র লেখা জয় শ্রীরাম। তরুণ প্রজন্ম স্মার্ট ফোনের গেম ভুলে মেতেছে রামের নামে। সকাল সন্ধ্যা কপালে তিলক এঁকে ঘুরছে তারা। কর্মযজ্ঞের অযোধ্যাকে পর্যবেক্ষণ করতে ভাড়া করলাম টোটো। গেলাম স্টেশন এবং এয়ারপোর্টে। সেখানেও তুঙ্গে ব্যস্ততা। রাম রাজ্যে রাম ফিরবেন। ব্যস্ততা তো স্বাভাবিক। নতুনভাবে সেজে উঠছে অযোধ্যা। মন্দির উদ্বোধন হলে ৩ লাখ ভক্তের পা পড়বে প্রতিদিন। বেশিরভাগ ভিড়ই সামাল দিতে হবে স্টেশন এবং বিমানবন্দরকে। তাই সাজো সাজো রব। স্টেশন দেখে বোঝার উপায় নেই যে এটা রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম। দেখে মনে হচ্ছিল এ যেন আস্ত একটা বিশ্বমানের বিমানবন্দর। আধিকারিকরা বললেন, প্রতিদিন ৬০ হাজার মানুষ গড়ে যাতায়াত করতে পারবেন অযোধ্যা স্টেশনের মাধ্যমে। বিমানবন্দরে গিয়ে দেখলাম সেখানেও একই চিত্র। আমরা যখন গিয়েছিলান তখনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিমানবন্দরের উদ্বোধন করেননি। হোটেলে ফেরার পথে টোটো চালক বললেন, সামনেই বাবরি মসজিদের আইনজীবী থাকেন, যাবেন সেখানে? আমরা উত্তর দিলাম, অবশ্যই। রাস্তার ধারে টোটো দাঁড়াল। আঙুল দিয়ে টোটো চালক দেখিয়ে দিলেন ইকবাল আনসারির বাড়ি।

    ইকবাল আনসারির বাড়িতে

    রামপথের (Ram Mandir) ঠিক বাঁদিকে যেখানে রাস্তা ভেঙে গিয়েছে, সেখানেই পড়ছে ইকবাল আনসারির বাড়ি। বাড়ির সামনে বেশ কয়েকটি গাড়ি মেরামতির দোকান। জানা গেল এগুলি তাঁরই (ইকবাল আনসারির)। বাড়ির অদূরে বর্জ্য পদার্থ ফেলার জায়গা। আমরা পৌঁছাতেই দেখলাম ইকবাল আনসারির বসার চেম্বারে সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের ভিড়। বাড়ির বাইরে দাঁড়িয়ে রয়েছে মিডিয়ার গাড়ি। উত্তরপ্রদেশের স্থানীয় একটি ইউটিউব চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন ইকবাল। বয়স প্রায় ষাট ছুঁইছুঁই। শরীরে মেদ নেই বললেই চলে। মাঝারি উচ্চতার ইকবাল আনসারি স্বাগত জানালেন আমাদের। আলাপচারিতায় জানলেন, আমরা কোথা থেকে এসেছি। প্রসঙ্গত, ইকবাল আনসারির বাবা ছিলেন হাসিম আনসারি। যিনি বাবরি মসজিদের আইনজীবী ছিলেন প্রথম থেকেই। মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন থাকার সময়ই মৃত্যু হয় হাসিম আনসারির। তার পর থেকেই দায়িত্ব সামলাচ্ছেন ইকবাল। সাক্ষাৎকার শুরুর প্রথমেই জিজ্ঞেস করলাম ‘‘শরীর কেমন রয়েছে?’’ স্মিত হেসে উত্তর দিলেন, কোনও অসুবিধা নেই। এবার আসল প্রসঙ্গে ঢুকলাম। রাম মন্দির (Ram Mandir) তৈরি হচ্ছে কেমন লাগছে? ইকবাল আনসারি জবাব দিলেন, ‘‘রামের মন্দির তৈরি হওয়াতে অযোধ্যার মুসলিম সমাজের মতো আমিও খুশি। রাম আমাদের সকলের।”

    সকল ধর্মের মেলবন্ধন ঘটাচ্ছেন রামচন্দ্র

    এরপরেই তিনি নিজের মোবাইল বের করে দেখাতে থাকলেন, হিন্দুধর্মের বিভিন্ন উৎসবে তাঁর সামিল হওয়ার চিত্র। তাঁর সাক্ষাৎকারের সময় প্রশ্ন করেছিলাম, উদ্বোধনের দিন আমন্ত্রণ পেলে যাবেন? জানালেন, নিশ্চিত যাব। (প্রসঙ্গত জানুয়ারির প্রথমেই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা-কর্মীরা ইকবাল আনসারির বাড়ি গিয়ে দিয়ে এসেছেন আমন্ত্রণপত্র)। অযোধ্যার হিন্দু মুসলিম সম্প্রীতির কথাও শোনা গেল ষাট ছুঁইছুঁই ইকবালের মুখে। পরবর্তীকালে সংবাদমাধ্যমের সুবাদে জেনেছি, অযোধ্যার বিমান বন্দরের উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপরে ফুলও ছোড়েন তিনি। এবার রাম মন্দিরের উদ্বোধনে সামিল হবেন ইকবাল। রামের ঘরে ফেরা সত্যই তাৎপর্যপূর্ণ। জাতি-ধর্ম-বর্ণের মেলবন্ধন ঘটাচ্ছে রাম মন্দির (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: ‘রামমন্দির নির্মাণ বন্ধ করে অযোধ্যায় বাবরি গড়ুন’, ভারতকে বলল পাকিস্তান, কী জবাব দিল নয়াদিল্লি?

    Ram Temple: ‘রামমন্দির নির্মাণ বন্ধ করে অযোধ্যায় বাবরি গড়ুন’, ভারতকে বলল পাকিস্তান, কী জবাব দিল নয়াদিল্লি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফয়সালা হয়ে গিয়েছে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। অযোধ্যায় রামের (Lord Ram) জন্মস্থানেই গড়ে উঠছে রামমন্দির (Ram Temple)। এক সময় ওই জায়গায় ছিল বাবরি মসজিস। সেই মসজিদ কমিটিকে অযোধ্যারই অন্যত্র জমি দেওয়া হয়েছে। রামের জন্মভূমিতে যেমন রামমন্দির নির্মাণের কাজ চলছে, বাবরি মসজিদ কমিটিকে যেখানে জমি দেওয়া হয়েছে, কাজ চলছে সেখানেও। এমতাবস্থায় আমরা পেরিয়ে এলাম আরও একটা ৬ ডিসেম্বর। এদিনই ভারতের প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান ভারতকে বলেছে, রামমন্দির গড়া বন্ধ রাখতে। ওই জায়গায় তৈরি হোক বাবরি মসজিদ। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে পাকিস্তানের নাক গলানোকে ভাল চোখে দেখছে না নয়াদিল্লি। ভারতে যে ধর্মীয় স্বাধীনতা রয়েছে, ইসলামাবাদকে তাও স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    বাবরি মসজিদ…

    ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ভাঙার পূর্তি দিবস। এদিনই ভারতকে মন্দির নির্মাণ বন্ধ রেখে ওই জায়গায় বাবরি মসজিদ গড়ে তুলতে বলেছে পাকিস্তান। ভারতে মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নেই বলেও দাবি করেছে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রক। ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা যে স্বধর্ম পালন করেন ইসলামাবাদকে সেকথা জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। কেবল তাই নয়, পাকিস্তানের বিভিন্ন জায়গায় যে মন্দির এবং গুরুদ্বার ভেঙে মসজিদ গড়ে তোলা হয়েছে, সেকথাও শাহবাজ শরিফের সরকারকে মনে করিয়ে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। পাকিস্তানে যে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা নিরন্তর হুমকির মুখে পড়ছেন, সেকথাও বারংবার জানিয়েছে নয়াদিল্লি। পাকিস্তানে যাতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা ভাল থাকেন, সেই বিষয়টি যেন পাক সরকার নিশ্চিত করে, এমন অনুরোধও করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন: ‘দাতব্য স্বাগত, তবে দানের উদ্দেশ্য অবশ্যই ধর্মান্তকরণ নয়, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    এদিকে, জোরকদমে চলছে রামমন্দির (Ram Temple) নির্মাণের কাজ। মন্দির গড়ছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার কথা। তার আগে চলছে মন্দিরের গর্ভগৃহ নির্মাণের নকসা ঘিরে উদ্যোগ। জানা গিয়েছে, রাজস্থান থেকে ইতিমধ্যেই বিশেষ ধরনের পাথর এসে পৌঁছেছে রাম মন্দির নির্মাণর জন্য। মন্দিরের ট্রাস্টের জেনারেল সেক্রেটারি চম্পত রাই জানান, ইতিমধ্যেই রামমন্দিরের গর্ভগৃহটি বিশেষ জ্যামিতিক আকারে তৈরি হচ্ছে। তিনি বলেন, গর্ভগৃহটি এমনভাবে নির্মিত হবে যে প্রতি রামনবমীতে দুপুরে সূর্যের আলো এসে সরাসরি পড়বে রামলালার ওপরে। এও জানা গিয়েছে, রাজস্থানের বানসি পাহাড়পুর থেকে বিশেষ বেলে পাথর নিয়ে এসে ওই গর্ভগৃহ তৈরি হবে। ৪.৭৫ কিউবিক ফুটের ওই বেলেপাথর দিয়েই তৈরি হবে মন্দিরের গর্ভগৃহ। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে মন্দিরের (Ram Temple) দরজা খুলে যাবে ভক্তদের জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share