Tag: bangla khabar

bangla khabar

  • Madhyamik Result 2025: মাধ্যমিকে প্রথম রায়গঞ্জের আদৃত, ৬৬ জনের মেধাতালিকা প্রকাশ

    Madhyamik Result 2025: মাধ্যমিকে প্রথম রায়গঞ্জের আদৃত, ৬৬ জনের মেধাতালিকা প্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের ফলাফল (Madhyamik Result 2025)। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৭০ দিন পর ফল প্রকাশ হল। সকাল ৯টায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত করা হয় মাধ্যমিকের ফলাফল। এ বছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীদের সংখ্যা ছিল বেশি। ৬৬ জনের সম্পূর্ণ মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়েছে শুক্রবার। প্রথম হয়েছে উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের আদৃত সরকার। সে পেয়েছে ৬৯৬। দ্বিতীয় স্থানে আছে দু’জন। মালদার রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের অনুভব বিশ্বাস (৬৯৪) এবং বাঁকুড়া বিষ্ণুপুর হাইস্কুলেরসৌম্য পাল (৬৯৪)। মাধ্যমিকে তৃতীয় স্থানে বাঁকুড়ার ঈশানী চক্রবর্তী। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩।

    প্রথম দশে কলকাতার এক

    প্রথম দশে কলকাতার মাত্র এক জন রয়েছে। বাগবাজারের রামকৃষ্ণ সারদা মিশন সিস্টার নিবেদিতা গার্লস স্কুলের ছাত্রী অবন্তিকা রায় অষ্টম স্থান অধিকার করেছে। সে পেয়েছে ৬৮৮। মাধ্যমিকে এ বছর চতুর্থ স্থানে রয়েছে দু’জন। পূর্ব বর্ধমানের মহম্মদ সেলিম এবং পূর্ব মেদিনীপুরের সুপ্রতিক মান্নার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। এ বছর মাধ্যমিকে পঞ্চম হয়েছে চার জন। তাদের মধ্যে হুগলি থেকেই রয়েছে তিন জন— সিঞ্চন নন্দী, মহম্মদ আসিফ এবং দীপ্তজিৎ ঘোষ। এ ছাড়া দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোমতীর্থ করণও পঞ্চম হয়েছে। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। মাধ্যমিকের ষষ্ঠ স্থানে এ বছর রয়েছে পাঁচ জন, সপ্তম স্থানে রয়েছে পাঁচ জন, অষ্টম স্থানে কলকাতার ওই ছাত্রী-সহ রয়েছে মোট ১৬ জন। এ ছাড়া, নবম স্থানে ১৪ জন এবং দশম স্থানে ১৬ জন পরীক্ষার্থীর নাম রয়েছে।

    পাশের হার সর্বকালের সেরা

    পর্ষদ জানিয়েছে, এ বছর মাধ্যমিকের (Madhyamik Result 2025) পাশের হার সর্বকালের সেরা— ৮৬.৫৬ শতাংশ। গত বার ছিল ৮৬.৩১ শতাংশ। মাধ্যমিকে পাশের হারে শীর্ষে পূর্ব মেদিনীপুর। তার পর যথাক্রমে কালিম্পং, কলকাতা এবং পশ্চিম মেদিনীপুর রয়েছে। এ বছরও মাধ্যমিকে রয়েছে গ্রেড ব্যবস্থা। সর্বোচ্চ ‘এএ’ গ্রেড পেয়েছে ১০,৬৫৯ জন। ‘এ+’ গ্রেড পেয়েছে ২৫,৮২০ জন এবং ‘এ’ গ্রেড পেয়েছে ৯১,২৩৭ জন। পর্ষদের পরিসংখ্যান বলছে, ১ লক্ষ ২২ হাজার ৭৯৫ জন মাধ্যমিকে এ বছর পাশ করতে পারেনি। পরের বছরের পরীক্ষায় তাদের সাফল্য কামনা করেছেন পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়।

  • India Pakistan Relation: ভারত-পাক সংঘাতের আবহে উত্তর-পূর্ব ভারত দখলের ছক কষছে বাংলাদেশ?

    India Pakistan Relation: ভারত-পাক সংঘাতের আবহে উত্তর-পূর্ব ভারত দখলের ছক কষছে বাংলাদেশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাকিস্তানের (India Pakistan Relation) মধ্যে সংঘাতের আবহে বাংলাদেশের (Bangladesh) উচিত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল দখলের পরিকল্পনা করা। পহেলগাঁওকাণ্ডের জেরে চরমে উঠেছে ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনা। এই আবহে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রবীণ এক আধিকারিকের এমন মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে ভারতজুড়ে। ২২ এপ্রিল ভরদুপুরে দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে বেছে বেছে ২৬ জন হিন্দু পর্যটককে হত্যা করে পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। এক জঙ্গির হাত থেকে বন্দুক কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করায় খুন করা হয় স্থানীয় এক মুসলিম যুবককেও। নিহত হন এক খ্রিস্টান পর্যটকও। সব মিলিয়ে ওই দিন জঙ্গি হামলার বলি হন ২৮ জন নিরীহ মানুষ।

    বাংলাদেশের বিতর্কিত পোস্ট (India Pakistan Relation)   

    বাংলাদেশের ২০০৯ সালের বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের চেয়ারপারসন মেজর জেনারেল (অব.) এএলএম ফজলুর রহমান গত সপ্তাহে ফেসবুকে একটি বিতর্কিত পোস্ট করেন। বাংলায় লেখা ওই পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, “ভারত যদি পাকিস্তানকে আক্রমণ করে, তাহলে বাংলাদেশের উচিত ভারতের সাতটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য দখল করা। চিনের সঙ্গে যৌথ সামরিক কাঠামো গঠনের বিষয়টি বিবেচনার সময় এসেছে।” প্ররোচনামূলক ভাষা ও সময়ের কারণে এই পোস্ট ভারতে তো বটেই, আন্তর্জাতিকভাবে আলোচনার জন্ম দিয়েছে (Bangladesh)।

    ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি সরাসরি চ্যালেঞ্জ!

    ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি সরাসরি চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে ফজলুর রহমানের এই বক্তব্যকে। তাঁর এই মন্তব্যটি সমর্থন করেছেন কমিশনের আর এক সদস্য ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের পূর্ততন নেতা শাহনাওয়াজ খান চন্দন। বর্তমানে ঢাকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি অধ্যাপক চন্দনকে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে বর্ণনা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০২৪ সালের অগাস্টে অপসারণের পর এই সরকার ক্ষমতায় আসে (India Pakistan Relation)।

    উদ্বেগজনক মন্তব্য

    স্ট্র্যাটেজিক এক্সপার্টরা এই বিবৃতিকে কেবল দায়িত্বজ্ঞানহীন বলেই মনে করছেন না, তাঁদের মতে বাংলাদেশের এহেন মন্তব্য গভীরভাবে উদ্বেগজনকও, বিশেষত এই অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক সংবেদনশীলতার প্রেক্ষিতে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, যা বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘ সীমানা শেয়ার করে, তা প্রায়ই আন্তঃসীমান্ত নিরাপত্তা উদ্বেগের বিষয় হয়ে আসছে। তবে কোনও উচ্চপদস্থ বাংলাদেশি আধিকারিকের ভারতের বিরুদ্ধে আঞ্চলিক আগ্রাসন প্রকাশ্যে সমর্থন করা এই প্রথম। এই ঘটনা ঘটেছে মহম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের উত্তেজনার প্রেক্ষিতে, যিনি শেখ হাসিনার সরকারের কুর্সি দখল করেন। পহেলগাঁও হামলার পর ভারতের আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদের কঠোর অবস্থান ও বৈদেশিক নীতির পুনর্বিন্যাসের ফলে দুই দেশের সম্পর্ক আরও খারাপ হয়েছে। পাকিস্তানের এই হামলায় জড়িত থাকার প্রতিক্রিয়ায় ভারত সম্প্রতি ১৯৬০-এর সিন্ধু জল চুক্তি স্থগিত করেছে, আটারি চেকপোস্ট সিল করে দিয়েছে এবং কূটনৈতিক সম্পর্কের স্তর হ্রাস করেছে (Bangladesh)। প্ররোচনামূলক এই বিবৃতির প্রেক্ষিতে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে, বিশেষত অসম, ত্রিপুরা ও মেঘালয়ের মতো রাজ্যগুলিতে নজরদারি বাড়িয়েছে বলে সূত্রের খবর (India Pakistan Relation)।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক

    বাংলাদেশের এক প্রবীণ আধিকারিকের এহেন জ্বালাময়ী বক্তব্যের প্রেক্ষিতে ভারতের বিদেশমন্ত্রক এখনও সরকারিভাবে কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে কূটনৈতিক সূত্রে খবর, ভারতের ঢাকায় অবস্থিত হাই কমিশন এই বিষয়টি তুলে ধরেছে এবং বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে জবাব চাইতে পারে। পর্যবেক্ষকদের মতে, ঢাকার অন্তর্বর্তীকালীন নেতৃত্বের এমন বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে ভারত বাংলাদেশ সম্পর্ক ক্রমেই তলানিতে ঠেকছে। শেখ হাসিনার শাসন কালে রক্ষিত ঐতিহ্যগতভাবে আন্তরিক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক থেকে সরে আসারও ইঙ্গিত দেয় ইউনূসের সরকার। রহমানের পোস্টে চিনের উল্লেখ থাকায় বিশ্লেষকরা দক্ষিণ এশিয়ায় ক্ষমতার সমীকরণে সম্ভাব্য পুনর্বিন্যাসের বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছেন, যা আগামী মাসগুলিতে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নিয়ে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ভারতের।

    সাবধানী পদক্ষেপ ভারতের

    জাতীয় নিরাপত্তা শক্তিশালীকরণ ও অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ভারতের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকায়, পূর্ব প্রতিবেশী থেকে উদ্ভূত এই নতুন হুমকি মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় সরকার দৃঢ় তবে সাবধানী পদক্ষেপ নিতে পারে বলে অনুমান ওয়াকিবহাল মহলের (India Pakistan Relation)। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে তীব্র আন্দোলনের জেরে গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন আওয়ামি লিগ নেত্রী শেখ হাসিনা। তার পরেই বাংলাদেশের রাশ যায় ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে। এর পর থেকেই ভারতের সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে থাকে ইউনূস সরকারের। চিনের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করতে থাকেন ইউনূসরা। পহেলগাঁওকাণ্ডের জেরে যুদ্ধের আবহ তৈরি হয়েছে ভারত পাক সীমান্তে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, সেই সুযোগ (Bangladesh) কাজে লাগিয়ে চিনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল দখল করতে চাইছে ইউনূসের বাংলাদেশ (India Pakistan Relation)।

  • Ram Mandir: অযোধ্যায় দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে রাম দরবারের নির্মাণ কাজ, বসল প্রথম সোনার দরজা

    Ram Mandir: অযোধ্যায় দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে রাম দরবারের নির্মাণ কাজ, বসল প্রথম সোনার দরজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় সম্পূর্ণ রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের দ্রুত অগ্রগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রথম তলায় গড়ে উঠছে রাম দরবার (Ram Darbar)। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, রাম দরবারে সোনার দরজা স্থাপন করা হয়েছে। মন্দির নির্মাণের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় মাইলফলক বলেই জানিয়েছে তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। রাম দরবারের নির্মাণের মাধ্যমেই নতুন অধ্যায়ের সূচনা  হচ্ছে বলেও জানিয়েছে তারা। জানা গিয়েছে, রাম দরবারে ভগবান রাম, সীতা, লক্ষণ এবং হনুমানের মূর্তি স্থাপন করা হবে। রাম দরবারের কাজ এখন পুরোদমে চলছে।

    ব্যস্ত নির্মাণ কর্মীরা নিরন্তর কাজ করে চলেছেন (Ram Mandir)

    নির্মাণ কর্মীরা খুবই ব্যস্ত। নিজেদের নাওয়া-খাওয়া ভুলে সদা ব্যস্ত তাঁরা। প্রতিনিয়ত তাঁরা রাম দরবারকে কীভাবে আরও সুন্দর করা যায়, সেই ভাবনাই ভাবছেন। রাম দরবারে (Ram Darbar) প্রতিষ্ঠিত সোনার দরজা কেবলমাত্র একটি দরজাই নয়, তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট জানাচ্ছে যে, এটি একটি আধ্যাত্মিকতার প্রতীক। রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের কাজের বিষয়ে দেশের কোটি কোটি ভক্তের আগ্রহ তুঙ্গে। রাম নগরীর মন্দিরের প্রতিটি আপডেট পেতে তাঁরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। এই আবহে রাম দরবার নিয়ে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে।

    রাম দরবারের (Ram Mandir) কাজ শেষ হলে আরও বেশি ভক্ত সমাগম হবে

    রাম মন্দির আজ আর কেবল হিন্দু ধর্মের আস্থা বা বিশ্বাসের প্রতীক হয়েই নেই। উপরন্তু এদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য পরম্পরা এবং জাতীয় অস্মিতার প্রতীক হয়ে উঠেছে রাম মন্দির। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, রাম দরবারের (Ram Darbar) নির্মাণ কাজ শেষ হলে আরও বেশি সংখ্যক লক্ষ লক্ষ তীর্থ যাত্রা এখানে হাজির হবেন। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে রাম মন্দির নির্মাণের রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এরপর ২০২০ সালের অগাস্টে ভূমি-পূজন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় রাম মন্দিরের (Ram Mandir)।

  • Prafulla Chaki: ১৯০৮ সালের ২ মে, বিপ্লবী প্রফুল্ল চাকিকে খুন করে আত্মহত্যার তত্ত্ব সামনে আনে ব্রিটিশ পুলিশ

    Prafulla Chaki: ১৯০৮ সালের ২ মে, বিপ্লবী প্রফুল্ল চাকিকে খুন করে আত্মহত্যার তত্ত্ব সামনে আনে ব্রিটিশ পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২ মে ১৯০৮ সালে আজকের দিনেই এ জগত ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন ভারত মায়ের শ্রেষ্ঠ সন্তান প্রফুল্ল চাকি (Prafulla Chaki) । তিনি আত্মঘাতী হয়েছিলেন, নাকি তাঁকে ব্রিটিশ পুলিশ হত্যা করেছিল তা নিয়ে রয়েছে আজও সন্দেহ। মামলা চলাকালীন ব্রিটিশ পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর নন্দলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া বয়ান অনুযায়ী আত্মঘাতী হয়েছিলেন প্রফুল্ল। কিন্তু পরবর্তীকালে যে তথ্য সামনে আসে তাতে একথা মনে হওয়া খুব স্বাভাবিক যে তিনি আত্মঘাতী হননি বরং ব্রিটিশ পুলিশ তাঁকে অত্যাচার করে গুলি করেছিল।

    কোন মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন প্রফুল্ল

    প্রফুল্ল চাকি (Prafulla Chaki) ও ক্ষুদিরাম বোস ইংরেজ আধিকারিক কিংসফোর্ডকে হত্যা করার লক্ষ্যে বোমা বন্দুক নিয়ে তৈরি ছিলেন। ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দের ৩০ এপ্রিল কিংসফোর্ডকে হত্যা করার লক্ষ্যে প্রফুল্ল চাকি ও ক্ষুদিরাম বোস দুজনেই বিহারের মুজাফফরপুরে (Indian Freedom Movement) কিংসফোর্ডের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছিলেন। ইউরোপিয়ান ক্লাবের প্রবেশদ্বারে তারা কিংসফোর্ডের ঘোরার গাড়ির জন্য ওত পেতেছিল। একটি ঘোড়া গাড়ি আসতে দেখে বোমা নিক্ষেপ করে তাঁরা। দুর্ভাগ্যক্রমে ওই গাড়িতে কিংসফোর্ড ছিলেন না। ছিলেন দুজন ব্রিটিশ মহিলা। তাঁরা বোমার আঘাতে মারা গিয়েছিলেন। ওই দুজনকে ব্যারিস্টার কেনেডির স্ত্রী ও কন্যা বলে চিহ্নিত করা হয়। এর পর এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান দুজনেই। আলাদা আলাদা পথ বেছে নিয়েছিলেন প্রফুল্ল (Prafulla Chaki) ও ক্ষুদিরাম।

    কীভাবে ধরা পড়লেন প্রফুল্ল চাকি (Prafulla Chaki)

    প্রফুল্ল কলকাতার দিকে আসার সিদ্ধান্ত নেন। পায়ে হেঁটে মুজাফফরপুর থেকে চার স্টেশন দূরে সমস্তিপুর স্টেশন পর্যন্ত আসেন। ট্রেনে তাঁকে দেখে সদেহ হয় নন্দলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে এক পুলিশ দারোগার। সাব ইন্সপেক্টরকে তখন দারোগা বলা হত। মোকামা স্টেশনে নন্দলাল ও তাঁর সহযোগীরা তাঁকে ধরে ফেললে (আদালতে দেওয়া বয়ান অনুযায়ী) নিজের বুকে ও মাথায় নাকি গুলি করেন প্রফুল্ল (Indian Freedom Movement) ।

    প্রফুল্লের মৃত্যু ঘিরে সন্দেহ কেন

    প্রফুল্ল চাকির (Prafulla Chaki) শরীরের দুটি গুলি লেগেছিল। একটি বুকে, অপরটি মাথায়। দেহ পরিবারকে ফেরত দেওয়া হয়নি। তাঁর শরীরের পোস্টমর্টেম হয়নি। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন একজন আত্মহত্যাকারী ব্যক্তি নিজের বুকের মত জায়গায় গুলি করার পর তাঁর পক্ষে দ্বিতীয় গুলি চালানোর আর সুযোগ থাকে না। ব্রিটিশ পুলিশের দাবি ছিল প্রফুল্লর কাছে গুলি ভর্তি বন্দুক ছিল। যদি তাঁর কাছে বন্দুক থাকত তাহলে নন্দলাল বন্দ্যোপাধ্যায় যখন তাকে সন্দেহের বশে পাকড়াও করেন তখন ওই পুলিশকেই গুলি মেরে পালানোর চেষ্টা করতে পারতেন প্রফুল্ল। কিংবা অন্য পুলিশকে গুলি করে পালাতেন। তবে প্রফুল্লর দেহের পোস্টমর্টেম হয়নি। দেহ পরিবারকে ফেরত না দেওয়ায় তখনও প্রশ্ন তুলেছিল বিপ্লবীরা।
    ঐতিহাসিকদের মত

    সমসাময়িক অনেক ঐতিহাসিকের মতে প্রথমে প্রফুল্লর (Prafulla Chaki) উপর নিদারুর অত্যাচার চালানো হয়। তারপর তাকে পিস্তল দিয়ে একাধিক গুলি করে খতম করা হয়। মুজাফফরপুর স্টেশনে আনা হয় দেহ। শনাক্ত করেন ক্ষুদিরাম বোস। এর পর তাঁর মাথা কেটে কেরোসিন কিংবা স্পিরিটে চুবিয়ে আনা হয় কলকাতায়। দেহ মুজাফফরপুরের শ্মশানে অজ্ঞাতপরিচয়য় লাশ হিসেবে ফেলে দেওয়া হয়।

    প্রফুল্লের (Prafulla Chaki) খুনের বদলা

    ব্রিটিশ পুলিশ যা করেছিল সেই তথ্য যদি প্রকাশ হত তাহলে আরও অনেক ব্রিটিশ ও পুলিশের কর্মচারী ভারতীয়ের প্রাণ যেত। এই ভয়েই ‘আত্মঘাতী’ তত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ঐতিহাসিক নির্মল কুমার নাগ একমত যে প্রফুল্লকে খুন করে তাঁর মাথা কেটে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাতেও বিপ্লবীদের থামানো যায়নি। ১৯০৮ সালের ৯ই নভেম্বর নন্দলাল বন্দ্যোপাধ্যায়কে হত্যা করে প্রফুল্ল চাকির(Prafulla Chaki) মৃত্যুর বদলা নিয়েছিলেন বাঙালি বিপ্লবী শিরিশ চন্দ্র পাল ও রণেন গঙ্গোপাধ্যায়।

  • Chandrayaan 3: চাঁদের প্রাথমিক বিবর্তন নিয়ে বড় আবিষ্কার করল চন্দ্রযান ৩

    Chandrayaan 3: চাঁদের প্রাথমিক বিবর্তন নিয়ে বড় আবিষ্কার করল চন্দ্রযান ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3) শিবশক্তি পয়েন্টে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছে। সামনে এসেছে চাঁদের প্রাথমিক বিববর্তনের অনেক কিছুই। প্রজ্ঞান রোভারে থাকা পার্টিকেল এক্স-রে স্পেকট্রোমিটার (APXS) যে তথ্য পাঠিয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে , চাঁদের দক্ষিণ মেরুর এই অংশে অস্বাভাবিকভাবে কম রয়েছে সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম। কিন্তু এখানে সালফালের ঘনত্ব খুবই বেশি রয়েছে। এ নিয়ে আমেদাবাদের ভৌত গবেষণাগারে পরীক্ষা চালানো হয়েছে। সেখানেই দেখা গিয়েছে, চন্দ্রপৃষ্ঠের এই স্থানে সালফারে মাত্রা খুবই বেশি। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন আজ থেকে প্রায় ৪.৩ বিলিয়ন বছর আগে এই উপাদানগুলি চন্দ্রপৃষ্ঠে উন্মোচিত হয়। অর্থাৎ লাভা রূপে বেরিয়ে আসে চন্দ্রপৃষ্ঠের ভিতর থেকে।

    অ্যাপোলো, লুনা যে তথ্য দিতে পারেনি তাই দিচ্ছে চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3)

    বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে যে লাভা বা ম্যাগমা উঠে আসে তা পরবর্তীকালে শীতল হয়ে জমাট বেঁধে যায়। এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার, বিভিন্ন দেশ যে ধরনের মহাকাশযানগুলি পাঠিয়েছে চন্দ্রপৃষ্ঠে (Shiv Shakti Point), তা অ্যাপোলো হোক কিংবা লুনা- এই সমস্ত চন্দ্রযানগুলি যে তথ্য দিয়েছে, তার থেকে সম্পূর্ণভাবে আলাদা তথ্য দিচ্ছে চন্দ্রযান-৩।

    চাঁদের ভূতাত্ত্বিক গঠন আবিষ্কারে এগিয়ে ভারত (Chandrayaan 3)

    বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, সালফার সমৃদ্ধ যে উপাদানগুলি চাঁদে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলি চন্দ্রপৃষ্ঠ তৈরির একটি অন্যতম বিল্ডিং ব্লক। চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3) থেকে পাঠানো তথ্যগুলির সামনে আসার ফলে শিবশক্তি পয়েন্টের গুরুত্ব আরও বেশি বেড়ে গিয়েছে। চাঁদ কীভাবে তৈরি হল, তার প্রাথমিক বিবর্তন কোন পথে হল, যে সময় লাভা নির্গত হল, সেই তথ্যগুলি এখন পাঠাচ্ছে চন্দ্রযান ৩। চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3) এর এই আবিষ্কারগুলি মহাকাশ গবেষণায় ভারতের ক্রমবর্ধমান উন্নতিকেই সামনে আনছে। চাঁদের ভূতাত্ত্বিক গঠন আবিষ্কার (Shiv Shakti Point) করার যে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টা, সেখানে আমাদের দেশ ভারতবর্ষের অনেক বেশি এগিয়ে রয়েছে। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ২৩ অগাস্ট চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল চন্দ্রযান ৩।

  • Amit Shah: ‘‘বেছে বেছে বদলা নেওয়া হবে’’, পহেলগাঁওকাণ্ডে হুঙ্কার অমিত শাহের

    Amit Shah: ‘‘বেছে বেছে বদলা নেওয়া হবে’’, পহেলগাঁওকাণ্ডে হুঙ্কার অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পহেলগাঁও হামলার পর প্রথমবার মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর হুঙ্কার, ‘‘বেছে বেছে বদলা নেওয়া হবে। কেউ যদি ভাবে কাপুরুষের মতো হামলা চালিয়ে জিতে যাবে, তাহলে তাদের মনে রাখা দরকার এটা নরেন্দ্র মোদির ভারত। তাই একে একে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে বদলা নেওয়া হবে।’’

    সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গোটা বিশ্ব ভারতের পাশে রয়েছে

    বৃহস্পতিবারই নয়াদিল্লির একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। সেখানেই তিনি বলেন, ‘‘দেশের প্রতিটি ইঞ্চি থেকে সন্ত্রাসবাদকে উপড়ে ফেলা আমাদের লক্ষ্য। এই উদ্দেশ্য পূরণ হবেই। কেবল ১৪০ কোটি ভারতীয় নন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গোটা বিশ্ব ভারতের পাশে রয়েছে। বিশ্বের সমস্ত রাষ্ট্র একজোট হয়ে ভারতের সঙ্গে আছে। আমি সকলকে মনে করিয়ে দিতে চাই, যতদিন পর্যন্ত না সন্ত্রাসের মূল ধ্বংস হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত আমাদের লড়াই চলবে। যারা এই জঘন্য হামলা চালিয়েছে তাদের প্রত্যেককে যথাযথ শাস্তি দেওয়া হবে।’’

    হামলার পরেই জম্মু-কাশ্মীরে ছুটে যান অমিত শাহ (Amit Shah)

    প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ের (Pahalgam Attack) বৈসরানে পর্যটকদের ওপর ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী হামলা ঘটে। এরপরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শ্রীনগরে ছুটে যান। ঠিক পরের দিন ২৩ এপ্রিল তিনি নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন এবং সমবেদনা জানান। শহিদদের উদ্দেশে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর সময় অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, ‘‘এই জঘন্য সন্ত্রাসী হামলার (Pahalgam Attack) সঙ্গে জড়িত অপরাধীরা কেউ ছাড় পাবে না।’’ সম্প্রতি, মন কি বাত অনুষ্ঠানেও প্রধানমন্ত্রী দোষীদের কড়া শাস্তির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘কাশ্মীরে শান্তি ফিরে আসছিল। গণতন্ত্র শক্তিশালী হচ্ছিল। স্কুল-কলেজের সংখ্যা এবং পর্যটন বৃদ্ধি পাচ্ছিল। কিন্তু শত্রুদের এটি পছন্দ হয়নি। সন্ত্রাসবাদীরা আবারও কাশ্মীরকে ধ্বংস করতে চায়। আমি নিহতদের পরিবারগুলিকে আশ্বস্ত করছি, তাঁরা ন্যায়বিচার পাবে। এই হামলার নেপথ্যে যারা রয়েছে তাদের কঠোরতম শাস্তি হবে।’’

  • Supreme Court: সেনার মনোবল ভাঙবেন না! পহেলগাঁওকাণ্ডে বিচারবিভাগীয় কমিশনের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    Supreme Court: সেনার মনোবল ভাঙবেন না! পহেলগাঁওকাণ্ডে বিচারবিভাগীয় কমিশনের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেহেলগাঁও হামলার (Pahalgam Terror Attack) ঘটনায় বিচারবিভাগীয় কমিশন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা হয়েছিল জনস্বার্থে মামলা। বৃহস্পতিবার ১ মে তা খারিজ করল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিচারপতি সূর্যকান্ত এবং এন কোটেশ্বর সিংয়ের বেঞ্চ স্পষ্টভাবেই জানিয়ে দিয়েছে, এমন কিছু আর্জি জানানো উচিত নয় যা আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর মনোবলকে ভেঙে দেয়। বিচারপতিদের বেঞ্চ মামলাকারীদের ভর্ৎসনা করে বলেন, ‘‘কবে থেকে একজন অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্টের বা সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠলেন সন্ত্রাসের মতো বিষয় তদন্ত করার বিষয়ে?’’

    এই ধরনের জনস্বার্থ মামলা দায়ের করার আগে দায়িত্বশীল হোন

    সুপ্রিমকোর্ট (Supreme Court) এদিন আরও বলে, ‘‘এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়, যখন আমাদের দেশের প্রত্যেকটি নাগরিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তাঁদের এমন লড়াইকে কখনও খাটো করা উচিত নয়। এটা অত্যন্ত সংবেদনশীল ইস্যু।’’ বিচারপতি সূর্যকান্ত বলেন, ‘‘এই ধরনের জনস্বার্থ মামলা দায়ের করার আগে দায়িত্বশীল হোন। দেশের প্রতিও আপনার কিছু কর্তব্য রয়েছে। এটি এমন গুরুত্বপূর্ণ সময় যখন প্রতিটি ভারতীয় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য হাত মিলিয়েছে। বাহিনীর মনোবল ভেঙে দেবেন না। বিষয়টির সংবেদনশীলতা খতিয়ে দেখুন।’’

    তিন মামলাকারী হলেন ফতেশকুমার শাহু, মহম্মদ জুনায়েদ এবং ভিকি কুমার

    এক আবেদনকারী দাবি করেন যে, পহেলগাঁও হামলার (Pahalgam Terror Attack) পর কাশ্মীরি শিক্ষার্থীদের উপর দেশের নানা প্রান্তে হামলা হচ্ছে। এর প্রেক্ষিতে বিচারপতি বলেন, ‘‘আপনি যা আবেদন করছেন সে সম্পর্কে আপনি কি নিশ্চিত?’’ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের উপর জঙ্গি হামলার ঘটনার তদন্ত হোক সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) অবসরপ্রাপ্ত কোনও বিচারপতির নেতৃত্বে গঠিত বিচারবিভাগীয় কমিশনের মাধ্যমে। এমনই আবেদন জানিয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কাশ্মীরের তিন নাগরিক। বৃহস্পতিবারই তা খারিজ করল শীর্ষ আদালত। এই তিন মামলাকারীরা হলেন ফতেশকুমার শাহু, মহম্মদ জুনায়েদ এবং ভিকি কুমার। জানা গিয়েছে, তিন জনেই কাশ্মীরের বাসিন্দা। এই তিন ব্যক্তি পহেলগাঁওয়ের ঘটনার তদন্ত করতে চেয়েছিলেন একটি বিচারবিভাগীয় কমিশনের তদারকিতে। তাঁদের আর্জি ছিল কমিশনের মাথায় থাকবেন শীর্ষ আদালতের অবসরপ্রাপ্ত কোনও বিচারপতি। কিন্তু এমন আর্জি খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট।

  • India-Pakistan Conflict: পাক বিমানকে ‘লক্ষ্যভ্রষ্ট’ করতে সীমান্তজুড়ে জিপিএস জ্যামার মোতায়েন ভারতের

    India-Pakistan Conflict: পাক বিমানকে ‘লক্ষ্যভ্রষ্ট’ করতে সীমান্তজুড়ে জিপিএস জ্যামার মোতায়েন ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাকিস্তান (India-Pakistan Conflict) পশ্চিম সীমান্তে অত্যাধুনিক জ্যামার বসাল ভারত। এর ফলে পাকিস্তানি সেনার বিমান যে ‘গ্লোবাল নেভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম’ (জিএনএসএস) ব্যবহার করে লক্ষ্যবস্তুর অবস্থান স্থির করে, তা অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাদের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার ক্ষমতাও কমিয়ে দেবে। উপগ্রহ-নির্ভর নেভিগেশন সিস্টেমগুলো ব্যাহত হওয়ায় দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে।

    ভারতের সর্বাধুনিক জ্যামিং প্রযুক্তি, বেকায়দায় পাকিস্তান

    নয়াদিল্লির একটি সূত্র বলছে, পাকিস্তানের সেনাবিমান লক্ষ্যবস্তুর অবস্থান জানার জন্য জিপিএস (আমেরিকা), গ্লোনাস (রাশিয়া), বেইডু (চিন)— এই তিন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কিন্তু এই তিন প্রযুক্তিকেই মাত দিতে পারে ভারতের জ্যামিং প্রযুক্তি, এমনটাই দাবি করছে ওই সূত্র। এই প্রযুক্তির ব্যবহারে পাকিস্তান সেনা তার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় আঘাত হানতে ব্যর্থ হতে পারে। সেই লক্ষ্যবস্তুর বিষয়ে যথাযথ তথ্য থেকেও বঞ্চিত হতে পারে তারা। গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলায় ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। বেশির ভাগই হিন্দু পর্যটক। এরপরই ভারত ২০২১ সালের যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত বাতিল করেছে। দ্রুত মোতায়েন করা হয়েছে উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম, যার মাধ্যমে জিপিএস, গ্লোনাস এবং ভারতীয় ‘নাবিক’-সহ বিশ্বব্যাপী ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট সিগন্যালকে ব্যাহত করা হচ্ছে।

    জ্যামারের কাজ কী

    ভারত-পাক সীমান্তে পাক খাচ্ছে পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান। এই যুদ্ধবিমানকেই আকাশ প্রতিরক্ষায় পাঠিয়েছে পাকিস্তান। এফ-১৬ সহ একাধিক পাকিস্তানের যুদ্ধবিমানকেও পাক খেতে দেখা গিয়েছে। ভারত হাত গুটিয়ে থাকার পাত্র নয়। সীমান্তে পাকিস্তানের জারিজুরি কৌশলকে আটকে দিতে এবং যুদ্ধবিমানে থাকা ফ্রিকোয়েন্সি যাতে সমস্যায় পড়ে, তার জন্য ভারতীয় সীমানায় মোতায়েন করা হল অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির জ্যামার সিস্টেম। জ্যামারের কাজই হল, বিমানের ফ্রিকোয়েন্সিকে আটকে দেওয়া। জ্যামার থাকলে বিমান এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সমস্যায় পড়বে, আকাশে বিভ্রান্ত হয়ে পাক খেতে হবে। সীমান্তে এই উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির জ্যামার নিয়ে যাওয়ায় পাক বায়ুসেনা আকাশপথে অনেকটাই বিপাকে পড়বে বলেই মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা।

    কীভাবে কাজ করে এই জ্যামিং সিস্টেম

    জ্যামার মূলত শক্তিশালী রেডিও সিগন্যাল নির্গত করে, যা উপগ্রহ থেকে নির্দিষ্ট যন্ত্রে (যেমন যুদ্ধবিমান বা ড্রোনে) পাঠানো জিএনএসএস তথ্যকে বিকৃত বা বিঘ্নিত করে। টার্গেটিং সিস্টেম সঠিকভাবে কাজ করে না, প্রিসিশন গাইডেড মিসাইল বা স্মার্ট বোমার সফলতা কমে যায়। রিয়েল-টাইম সিচুয়েশনাল অ্যাওয়ারনেস বিঘ্নিত হয়।

    ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের দখলই আসল

    এক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার বক্তব্য অনুযায়ী, “এলওসি বরাবর সাম্প্রতিক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, কুপওয়ারায় সংঘর্ষ এবং গুজরাটের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (SEZ) কাছাকাছি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা—এই সব কিছু ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ভবিষ্যতের যুদ্ধে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের দখলই নির্ধারণ করবে বিজয়ী পক্ষ।” ভারত ইতিমধ্যেই মোতায়েন করেছে ‘সম্যুক্তা’ ইডব্লিউ সিস্টেম (রেঞ্জ ২০০ কিমি), ‘হিমশক্তি’ হিমালয় ও উচ্চ-অঞ্চলে, রাফাল জেটে সংযুক্ত ‘স্পেকট্রা’ ইডব্লিউ স্যুট, নৌবাহিনীর ইডব্লিউ সিস্টেম, ‘কালী-৫০০০’ এবং ডিরেক্টেড এনার্জি অস্ত্র (ডিইডব্লু) ব্যবস্থা।

    চিনের সহায়তার আশায় পাকিস্তান

    অন্যদিকে পাকিস্তান চিনের সহায়তায় গঠিত ‘জারব’ উপকূলীয় ইডব্লিউ সিস্টেম, জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমানে যুক্ত ইডব্লিউ প্ল্যাটফর্ম এবং বাণিজ্যিকভাবে উপলব্ধ চিনা জ্যামার ব্যবহার করে ভারতীয় ড্রোনকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এই প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান বিমান বাহিনী (PAF) তাদের ৫২টি এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের মধ্যে অর্ধেকই সরিয়ে নিয়েছে আরব সাগরের উত্তর উপকূলের পাসনি এয়ারবেসে, যাতে ভারতের রুশ-উৎপাদিত অত্যাধুনিক এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা সিস্টেমের রাডার কভারেজ থেকে দূরে রাখা যায়। সাউথ ব্লকের এক আধিকারিকের কথায়, “ভারতের সমন্বিত নজরদারি ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ঝুঁকি এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে, পাকিস্তান তাদের সবচেয়ে মূল্যবান বিমানসম্পদ সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে।” জানিয়েছেন এক শীর্ষ কর্মকর্তা।

  • Indus Waters Treaty: পহেলগাঁও হামলার বদলা, পাকিস্তানকে ভাতে মারতে আইএমএফের দ্বারস্থ হতে পারে ভারত

    Indus Waters Treaty: পহেলগাঁও হামলার বদলা, পাকিস্তানকে ভাতে মারতে আইএমএফের দ্বারস্থ হতে পারে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিন্ধু জল চুক্তি স্থগিত (Indus Waters Treaty) করে পাকিস্তানকে (Pakistan) ‘জলে’ মারতে চেয়েছে ভারত। এবার আক্ষরিক অর্থেই পড়শি ‘দুর্বৃত্ত রাষ্ট্র’টিকে ভাতে মারতে চায় ভারত। জানা গিয়েছে, আর কয়েক দিন পরেই আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের বোর্ডের সভা। এই সভায় পাকিস্তান ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ চাইতে পারে। পাকিস্তানের ওই চাওয়ায় বাধা দিতে পারে ভারত। অন্তত সূত্রের খবর এমনই।

    আইএমএফ বোর্ডের সভা (Indus Waters Treaty)

    আগামী ৯ মে আইএমএফ বোর্ড জলবায়ু সহনশীলতা ঋণ কর্মসূচির অধীনে পাকিস্তানের জন্য ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নয়া ঋণ পরিকল্পনা মূল্যায়ন করবে। এছাড়াও, বর্তমানে ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের আর্থিক সাহায্য প্যাকেজ এবং নীতি সংক্রান্ত প্রতিশ্রুতির অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হবে। সূত্রের খবর, এই ঋণ অনুমোদনের সময় বোর্ড সভায় প্রতিবেশী দেশটির সন্ত্রাসবাদকে সমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরবে ভারত। সেটা হলে পাকিস্তানের পক্ষে ঋণ পাওয়া কঠিন হয়ে যেতে পারে।

    ভোটদানে বিরত ছিল ভারত

    ২০২৪ সালের জুলাই মাসে আইএমএফের সঙ্গে পাকিস্তান ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সম্প্রসারিত তহবিল সুবিধা (ইএফএফ) চুক্তিতে পৌঁছায়। এই কর্মসূচির আওতায় পাকিস্তানকে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি, কাঠামোগত সমস্যার সমাধান এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর নীতি ও সংস্কার বাস্তবায়নের শর্ত পূরণ করতে হয়েছিল। আইএমএফ ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিস্তিতে দিচ্ছে। পরবর্তী ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিস্তি ছাড়ার জন্য বোর্ডের অনুমোদন অপরিহার্য। এর আগে, প্রতিবেশী দেশের লড়াই চালিয়ে যাওয়া অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে দেওয়া আর্থিক সাহায্য প্যাকেজে ভারত ভোটদানে বিরত ছিল।

    প্রসঙ্গত, ভারত পাকিস্তানের জন্য আইএমএফের সাহায্যের বিরুদ্ধে নেতিবাচক ভোট দিতে পারে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এজন্য তহবিল তছরুপ ও প্রযুক্তিগত কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সিন্ধু নদী জল চুক্তি (Indus Waters Treaty) স্থগিতও।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর মঙ্গলবার রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সাতটি অস্থায়ী সদস্য দেশের সঙ্গে এনিয়ে আলোচনা করেছেন। অনুমান, তিনি তাদের ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি ঘটনায় সীমান্ত পারের যোগসূত্র সম্পর্কে জানিয়েছেন। দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের ওপর হামলা চালায় পাক (Pakistan) মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। তারা বেছে হত্যা করে ২৭ জন হিন্দু পর্যটককে। এক জঙ্গির হাত থেকে বন্দুক কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করায় খুন হন স্থানীয় এক মুসলিমও (Indus Waters Treaty)।

  • Pahalgam Attack: পাক আকাশসীমা এড়াতে লেহ্-হিন্দুকুশ হয়ে বিমান চালাবে ভারত!

    Pahalgam Attack: পাক আকাশসীমা এড়াতে লেহ্-হিন্দুকুশ হয়ে বিমান চালাবে ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পহেলগাঁওকাণ্ডের (Pahalgam Attack) পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করে ভারত। তার জেরে ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা জারি করে পাকিস্তান (Pakistans Airspace) । স্বাভাবিকভাবেই ঘুরপথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেতে হচ্ছে ভারতীয় বিমানগুলিকে। যেমন ইউরোপ ও আমেরিকাগামী বিমানগুলি দিল্লি থেকে নিচের দিকে আহমেদাবাদ হয়ে আরব সাগরের ওপর দিয়ে মাস্কাট হয়ে যাচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে বেশি, সময়ও লাগছে। সেই কারণেই নয়া ফ্লাইট রুট খোঁজার চেষ্টা করছে নয়াদিল্লি। সমস্যা মেটাতে ভারতের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং এয়ারলাইন্সগুলির শীর্ষ কর্তারা সমাধানের পথ খুঁজতে আলোচনায় বসেছেন। সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কর্তারা পশ্চিমাঞ্চলের আকাশপথের যানজট কমাতে এবং বিকল্প হিসেবে নয়া ফ্লাইট পথ পরিকল্পনার কথা ভাবছেন।

    বিমান চলাচল সংস্থার কাছে আপিল! (Pahalgam Attack)

    এছাড়াও, ভারত সরকার আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার কাছে আপিল করার কথাও ভাবছে। তাদের যুক্তি হল, পাকিস্তানের এই নিষেধাজ্ঞা ১৯৪৪ সালের বেসামরিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত কনভেনশনে গৃহীত সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন। প্রসঙ্গত, পাকিস্তান নিজেদের আকাশসীমা বন্ধ করে দেওয়ার পর এয়ার ইন্ডিয়া ও ইন্ডিগোর মতো ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলিকে একাধিক রুট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়।

    বিকল্প পথের খোঁজে আলোচনা

    সূত্রের খবর, প্রতিরক্ষা, বিদেশমন্ত্রক ও অসামরিক বিমান মন্ত্রকের কর্তারা গত সপ্তাহে বিকল্প পথ নিয়ে আলোচনার জন্য বৈঠক করেছেন (Pahalgam Attack)। কর্তৃপক্ষ বিমান সংস্থাগুলিকে এই পথের সম্ভাব্যতা পরীক্ষা করতে বলেছেন, যেখানে দিল্লি থেকে যাত্রা শুরু করা একটি বিমান লেহ্-এর উত্তর দিকে এগিয়ে হিন্দুকুশ পর্বতমালার ওপর দিয়ে উড়ে কিরগিজস্তান ও তাজিকিস্তানের আকাশসীমা অতিক্রম করে ইউরোপ বা উত্তর আমেরিকার দিকে যেতে পারে। এতে এড়ানো যাবে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের আকাশসীমা।

    ২০২১ সালে এয়ার ইন্ডিয়া “পাপা ৫০০” নামে একটি নতুন বিমানপথ চালু করে, যা এয়ারোনটিক্যাল চার্টে উল্লেখ করা হয়। তবে এই পথে যাত্রার সময় বিমানকে পাকিস্তানের আকাশসীমার একটি ছোট অংশ অতিক্রম করতে হয়। প্রস্তাবিত ধারণা অনুযায়ী, বিমানটিকে আরও উত্তরে উড়ে চিনের আকাশসীমায় প্রবেশ করতে হতে পারে। এক সরকারি কর্তা বলেন, “রুটটির সম্ভাব্যতা যাচাই করতে এয়ারলাইন্সগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর ভিত্তিতে সরকার চিনের অনুমতি চাইতে পারে। এতে ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরাসরি প্রবেশাধিকার মিলতে পারে। সেক্ষেত্রে বিরতির প্রয়োজন পড়বে না (Pahalgam Attack)।”

    প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের আকাশপথ বন্ধ হওয়ার পরে এখন উত্তর ভারত, ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার মধ্যে চলাচলকারী ফ্লাইটগুলি দক্ষিণ দিকে (Pakistans Airspace) আহমেদাবাদের কাছাকাছি দিয়ে উড়ছে। সেখান থেকে আরব সাগর পেরিয়ে গন্তব্যে পৌঁচ্ছছে (Pahalgam Attack)।

LinkedIn
Share