Tag: BBC

BBC

  • Jagdeep Dhankhar: ‘‘মিথ্যা তথ্য’ ছড়িয়ে ভারতের অগ্রগতিকে রোধ করার চেষ্টা হচ্ছে’, বললেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: ‘‘মিথ্যা তথ্য’ ছড়িয়ে ভারতের অগ্রগতিকে রোধ করার চেষ্টা হচ্ছে’, বললেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মিথ্যা তথ্য’ ছড়িয়ে ভারতের অগ্রগতিকে রোধ করার চেষ্টা হচ্ছে। বুধবার বিবিসির (BBC) নাম না করে এই ভাষায়ই আক্রমণ করলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। ভুল তথ্য দিয়ে ভারতকে (India) খাটো করার চেষ্টা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল। এ সবের বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রতিরোধের ডাক দিয়েছেন ধনখড়।

    জগদীপ ধনখড়…

    এদিন নিজের বাসভবনে ইন্ডিয়ান ইনফরমেশন সার্ভিসের কয়েকজন ট্রেনি অফিসারের সঙ্গে আলাপচারিতায় বসেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল। সেখানেই পশ্চিমি সংবাদ মাধ্যমের বিরুদ্ধে উগরে দেন এক রাশ ক্ষোভ। উপরাষ্ট্রপতি বলেন, গত শতাব্দীতে একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের তরফে দাবি করা হয়েছিল একজনের কাছে জনজীবন বিপর্যস্ত করে দেওয়ার মতো সমরাস্ত্র রয়েছে। কিন্তু পরে সেই দাবি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়। রাজনীতির কারবারিদের মতে, উপরাষ্ট্রপতি (Jagdeep Dhankhar) আমেরিকা-ইরাক যুদ্ধের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন। ওই সময় আমেরিকা ও কিছু সংবাদ মাধ্যমের তরফে দাবি করা হয়, ইরাকের তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান সাদ্দাম হুসেনের কাছে ভয়ঙ্করতম যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে। যদিও পরে তা ভুল বলে প্রমাণিত হত। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিকৃত তথ্য নিয়ে এ বার ভারতবাসীকে সতর্ক করলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল। ওই ট্রেনি অফিসারদের কিছুটা উপদেশ দেওয়ার মতো করেই ধনখড় বলেন, সংবিধান ও জাতীয়তাবাদকে সব চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

    আরও পড়ুুন: দেশের হাল বদলাতে গুচ্ছ সিদ্ধান্ত মোদি মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জানেন কী কী?

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ‘ইন্ডিয়া: দি মোদি কোয়েশ্চেন’ শীর্ষক দু পর্বের একটি তথ্যচিত্র সম্প্রচার করে বিবিসি। ওই তথ্যচিত্রে ২০০২ সালে গুজরাট হিংসা নিয়ে ‘বিকৃত’ তথ্য তুলে ধরা হয় বলে অভিযোগ। ওই সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। বিবিসির ওই তথ্যচিত্র সম্প্রচারিত হতেই নিন্দার ঝড় ওঠে দেশজুড়ে। তথ্যপ্রযুক্তি আইনের বলে কেন্দ্র সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ওই তথ্যচিত্রটি তুলে নেয়। সরকারের তরফে বলা হয়, ভারতকে খাটো করতেই মিথ্যা ও অবমাননামূলক তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এদিন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ও (Jagdeep Dhankhar) বলেন, ‘মিথ্যা তথ্য’ ছড়িয়ে ভারতের অগ্রগতিকে রোধ করার চেষ্টা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BBC: ‘জঙ্গি’কে নিয়ে তথ্যচিত্র, এবার আঁতুড়ঘরেই ‘বয়কটে’র হুমকি বিবিসিকে

    BBC: ‘জঙ্গি’কে নিয়ে তথ্যচিত্র, এবার আঁতুড়ঘরেই ‘বয়কটে’র হুমকি বিবিসিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আঁতুড়ঘরেই ‘বয়কটে’র হুমকি বিবিসিকে (BBC)। সম্প্রতি এক জঙ্গিকে নিয়ে ৯০ মিনিটের একটি তথ্যচিত্র তৈরি করেছে ব্রিটেনের (Britain) এই সংবাদ সংস্থা। তার পরেই রাজার দেশে প্রশ্নের মুখে বিবিসি, জঙ্গির প্রতি সমবেদনা কেন?  সেই কারণেই বিবিসিকে বয়কটের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ব্রিটেনবাসী।

    ‘জেহাদির স্ত্রী’

    ২০১৫ সালে জঙ্গি সংগঠন আইএসে যোগ দেন জনৈক শামিমা বেগম। মায়ের সূত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগ রয়েছে তাঁর। বছর তিনেক পরে জঙ্গি সংস্রব ছেড়ে সমাজের মূলস্রোতে ফিরেছেন শামিমা। তাঁর জীবনের নানা ওঠাপড়া নিয়েই বানানো হয়েছে তথ্যচিত্রটি। জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে তিন বন্ধুর সঙ্গে ব্রিটেন ছেড়ে সিরিয়ায় পাড়ি দিয়েছিলেন শামিমা। যোগ দিয়েছিলেন আইসিসে। সেখানেই জঙ্গি সংগঠনের এক শীর্ষ নেতাকে বিয়ে করেন তিনি। জঙ্গি শিবিরে তিনি পরিচিত হয়ে ওঠেন জেহাদির স্ত্রী নামে। পরে মোহভঙ্গ হয় শামিমার। ২০১৯ সালে ফের ব্রিটিশ নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেন ‘জেহাদির স্ত্রী’। যদিও জাতীয় নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে শামিমার সেই আবেদন খারিজ করে দেয় ব্রিটিশ প্রশাসন। তার পর থেকে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পাওয়ার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন শামিমা।

    আরও পড়ুুন: ‘মাটির নীচে টাকা রাখলেও, তা খুঁড়ে বের করব’, আলিপুরদুয়ারে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে আরও একবার খবরের শিরোনামে এসেছিল সংবাদ সংস্থা বিবিসি (BBC)। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করে বিতর্কের মুখে পড়েছিল বিবিসি। গুজরাট হিংসায় মোদির ভূমিকা তুলে ধরার দাবি জানালেও, এই ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমটির বিরুদ্ধে ভারতের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল। এনিয়ে মামলাও হয় সুপ্রিম কোর্টে। ভারত সহ বিশ্বের নানা দেশে হয় প্রতিবাদ। সেই প্রতিবাদের ঝড় পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের বিতর্কের মুখে বিবিসি। এবং সেটা স্বদেশেই।

    এই প্রথম নয়, এর আগেও শামিমাকে নিয়ে ধারাবাহিক তৈরি করেছিল এই খবরওয়ালারা (BBC)। তখনও অভিযোগ উঠেছিল, ওই ধারাবাহিকে তাঁর জীবনসংগ্রামকে দেখানো হয়েছে সহানুভূতির সঙ্গে। সিংহভাগ ব্রিটেনবাসীর হুঁশিয়ারি, এমন চলতে থাকলে তাঁরা নতুন করে বিবিসির সাবস্ক্রিপশন নবীকরণ করবেন না। একজন জঙ্গির প্রতি সমবেদনা কেন?  সে প্রশ্নও তুলেছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • BBC Documentary: ভারতে বিবিসিকে নিষিদ্ধ করতে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    BBC Documentary: ভারতে বিবিসিকে নিষিদ্ধ করতে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) বিবিসিকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। সম্প্রতি বিতর্কিত তথ্যচিত্র (BBC Documentary) ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চন’ সম্প্রচার করে বিবিসি। তার পরেই দেশজুড়ে ওঠে সমালোচনার ঝড়। বিবিসি ভারত ও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে, এই অভিযোগ তুলে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে মামলা। তাতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর তৈরি তথ্যচিত্রটি ভারত ও দেশের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। এই জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছে হিন্দু সেনা সভাপতি বিষ্ণু গুপ্ত ও জনৈক বীরেন্দ্রকুমার সিং। এই আবেদনটিকে জরুরি তালিকাভুক্তির জন্য আবেদনকারীদের শুক্রবার ফের তা উল্লেখ করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    বিবিসি…

    এদিকে, বিবিসি (BBC Documentary) ও তার কর্মীদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তদন্তের দাবি তুলেও সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে আরও একটি মামলা। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ এই আবেদনের ভিত্তিতে শুনানি শুরু করেছে। অন্যদিকে, দেশে বিবিসির তথ্যচিত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করার কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেও পাল্টা আবেদন করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সোমবার সেই আবেদনের শুনানি শুরু হওয়ার কথা।

    ২০০২ সালের গুজরাট হিংসা ও তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকার ওপর তৈরি ওই তথ্যচিত্রটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে দেখছেন পড়ুয়ারা। এতেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রবল সংঘাত তৈরি হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। ভারতে অলিখিতভাবে নিষিদ্ধ হয়েছে ওই তথ্যচিত্র। এবার এনিয়ে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিল ব্রিটিশ সরকার। 

    আরও পড়ুুন: ‘১০ লাখ চাকরির কথা বলা হয়েছিল, এবার কী হবে?’, আদানিকাণ্ডে রাজ্যকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    বিবিসির ওই তথ্যচিত্র (BBC Documentary) নিয়ে বিবিসির পাশাপাশি চাপ বাড়ছিল ঋষি সুনক সরকারের ওপরও। ব্রিটেনে বসবাসকারী ভারতীয়দের একাংশ বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন বিবিসির বিরুদ্ধে। এর মধ্যেই ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিদেশ সচিব এক বিবৃতিতে বলেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে প্রয়াস চালিয়ে যাবে ব্রিটেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র বলেন, বিবিসি স্বাধীন সংবাদ মাধ্যম। তারা কী সংবাদ পরিবেশন করবে, সে ব্যাপারে তাদের স্বাধীনতা রয়েছে। তবে আমরা এও বলব ভারত আমাদের অত্যন্ত কাছের বন্ধু। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতির জন্য সব চেষ্টাই করবে ব্রিটেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • BBC: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    BBC: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কংগ্রেস (Congress) ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি (Anil Antony)। আজ, বুধবার কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেন তিনি। এর আগে অনিল অ্যান্টনি বলেছিলেন, বিবিসির (BBC) মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করবে।

    নরেন্দ্র মোদি…

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে সংবাদ সংস্থা বিবিসি। ওই তথ্যচিত্রের দুটি অংশ। প্রথম অংশটি ইতিমধ্যেই সম্প্রচারিত হয়েছে। এবার বিবিসি যাতে দ্বিতীয় অংশ সম্প্রচার না করে, তাই কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের উচ্চকক্ষের এক সদস্য। মঙ্গলবার মুক্তি পায় মোদিকে নিয়ে বিবিসির (BBC) তৈরি তথ্যচিত্র- ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চান। তথ্যচিত্রটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষমতায় আসার যাত্রাপথ তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে গুজরাট (Gujarat) হিংসার কথাও। ওই তথ্যচিত্রের সমালোচনায় ইতিমধ্যেই মুখর হয়েছে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। সমালোচনা করেছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অফ লর্ডসের সদস্য লর্ড রামি রাংগার। তথ্যচিত্রটির দ্বিতীয় অংশটি যাতে সম্প্রচারিত না হয় সেজন্য বিবিসির ডিরেক্টর জেনারেল ব্রডকাস্টিং হাউস টিম দাভেইকে চিঠি লিখেছেন হাউস অফ লর্ডসের আর এক সদস্য ডলার অমর্ষি পপাট।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    বিদেশের এই প্রতিবাদের পাশাপাশি দেশেও শুরু হয়েছে সমালোচনা। ঘটনার প্রতিবাদে কংগ্রেস ছাড়লেন একে অ্যান্টনির ছেলে অনিল। পদত্যাগপত্রে তিনি লিখেছেন, গতকালের ঘটনা বিবেচনা করে আমি বিশ্বাস করি যে কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া আমার পক্ষে উপযুক্ত…আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, বিশেষ করে কেরালা রাজ্য নেতৃত্ব ও ডঃ শশী থারুরকে। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, বিজেপির সঙ্গে সমস্ত মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, বিবিসি (BBC) ও প্রাক্তন ব্রিটিশ বিদেশ সচিব জ্যাক স্ট্রের মতামতকে যেভাবে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, তা দেশের পক্ষে ক্ষতিকর এবং এই ধরণের পদক্ষেপ দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করতে পারে। অনিল বলেন, যারা ব্রিটিশ চ্যানেল ও ব্রিটেনের প্রাক্তন বিদেশ সচিব জ্যাক স্ট্রের মতামতকে সমর্থন করে এবং মেনে চলে তারা দেশের পক্ষে বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করতে চলেছে। কারণ ২০০৩ সালের ইরাক যুদ্ধের পিছনে ছিল জ্যাক স্ট্রে। তিনি বলেন, বিজেপির সঙ্গে বড় মত পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমি মনে করি এটি আমাদের সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ণ করবে। বিবিসির এই তথ্যচিত্র দেখানোর সিদ্ধান্তকে দেশদ্রোহিতা আখ্যা দিয়েছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • BBC: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    BBC: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে বিখ্যাত সংবাদ সংস্থা বিবিসি (BBC)। ওই তথ্যচিত্রের দুটি অংশ। প্রথম অংশটি ইতিমধ্যেই সম্প্রচারিত হয়েছে। এবার বিবিসি যাতে দ্বিতীয় অংশ সম্প্রচার না করে, তাই কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের উচ্চকক্ষের এক সদস্য।

    মোদি…

    মঙ্গলবার মুক্তি পায় মোদিকে নিয়ে বিবিসির তৈরি তথ্যচিত্র- ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চান। তথ্যচিত্রটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষমতায় আসার যাত্রাপথ তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে গুজরাট (Gujarat) হিংসার কথাও। ওই তথ্যচিত্রের সমালোচনায় ইতিমধ্যেই মুখর হয়েছে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। সমালোচনা করেছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অফ লর্ডসের সদস্য লর্ড রামি রাংগার। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, এই তথ্যচিত্রটি কোটি কোটি ভারতবাসীর হৃদয়ে আঘাত হেনেছে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভারতের পুলিশ ও ভারতের বিচার ব্যবস্থাকে এর মাধ্যমে অপমান করা হয়েছে। হিংসায় জীবনহানি হয়। হিংসা কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়।

    আরও পড়ুুন: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    তবে বিবিসি (BBC) যেভাবে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে, তার কড়া নিন্দা করছি। তথ্যচিত্রটির দ্বিতীয় অংশটি যাতে সম্প্রচারিত না হয় তাই বিবিসির ডিরেক্টর জেনারেল ব্রডকাস্টিং হাউস টিম দাভেইকে চিঠি লিখেছেন হাউস অফ লর্ডসের সদস্য ডলার অমর্ষি পপাট। তিনি জানিয়েছেন, ব্রিটিশ হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে ইতিমধ্যেই উত্তেজনা ছড়িয়েছে। তাই এখনই সম্প্রচার বন্ধ করা হোক। কেবল তাই নয়, বিবিসি কর্তৃপক্ষকে তিনি এই উপদেশও দিয়েছেন যে যা সম্প্রচার করা হচ্ছে, তার সত্যাসত্য যাচাই নিশ্চিত হতে হবে। বিবিসিকে লেখা চিঠিতে তিনি লিখেছেন, বিবিসির (BBC) তথ্যচিত্রটি দেখে তিনি আঘাত পেয়েছেন।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী ২০০২ সালে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। সেই সময়ের হিংসার ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। বর্তমানে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি তথ্যচিত্রটি সম্প্রচারিত হয়েছে। তিনি লিখেছেন, তথ্যচিত্রটি ভীষণভাবে একপেশে হয়েছে গিয়েছে। হিংসার ঘটনার পরের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। ভারতীয় বিচার ব্যবস্থা এবং সংসদে প্রধানমন্ত্রী মোদি নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। সেই কারণেই ভারতবাসীর আস্থা অর্জন করে তিনি ফের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। এর পরেই তিনি বিবিসি কর্তৃপক্ষকে ঘটনার সত্যাসত্য যাচাই করার পরামর্শ দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share