Tag: Bengaluru

Bengaluru

  • ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরুর সোমেশ্বর মন্দিরের কাছে চোল যুগের তামিল লিপি খোদাই করা পাথর মিলল। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) এর এপিগ্রাফি ডিভিশন বেঙ্গালুরুর কাম্মাসন্দ্র এলাকায় সোমেশ্বর মন্দিরের কাছাকাছি একটি কৃষিজমিতে খনন করে ওই লিপি উদ্ধার করেছে। এই প্রস্তর খণ্ড পাওয়ার পরই ওই জমিতে আরও খনন কাজ চালাতে থাকে এএসআই। ওই প্রস্তরখণ্ডের ভাঙা অংশটির খোঁজ চলছে। এর ভাঙা অংশটি পূর্ণরূপে পুনর্গঠন করার চেষ্টা করছে এএসআই।

    কবে করা লিপি

    এএসআই’র এপিগ্রাফি বিভাগের পরিচালক মুনিরত্নম রেডি জানিয়েছেন যে, একটি স্থানীয় বাসিন্দা এই খোদাইটি সম্পর্কে এএসআই-কে জানায়। এর ফলে এই লিপি আবিষ্কৃত হয়। তামিল লিপি খোদাই করা ওই প্রস্তর খণ্ডটি, আংশিকভাবে মাটির নিচে পুঁতে রাখা ছিল। মুনিরত্নম বলেন, “আমরা শুধুমাত্র খোদাইয়ের এক পাশের বিস্তারিত দেখতে পেয়েছি, কারণ অন্য পাশটি এখনও মাটির নিচে চাপা পড়ে আছে। প্রাথমিক বিশ্লেষণে মনে হচ্ছে এই খোদাইটি তামিল ভাষায় লেখা, যা চোলা যুগের ১১শ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছে। এটি সোমেশ্বর মন্দিরে পুজা সম্পাদন করার জন্য ১২ কাঁডাগাম (ভূমির একক পরিমাণ) দান করার ঘটনা বর্ণনা করে।”

    মুনিরত্নম আরও বলেন, এএসআই এর রেকর্ডে দেখা গিয়েছে, কাম্মাসন্দ্র এলাকার আশেপাশের এলাকা থেকে ১৯৪৬ সালে কয়েকটি তামিল খোদাই উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই খোদাইগুলোও চোল যুগের এবং রাজা রাজা চোলের সময়ে লেখা। সাম্প্রতিক সময়ে পাওয়া এই লিপির অন্য পাশের বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে এএসআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bengaluru: ইসলামি কালা যাদু মতে সন্তানকে খুনের চেষ্টা! লাভ জিহাদের শিকার হিন্দু মহিলা

    Bengaluru: ইসলামি কালা যাদু মতে সন্তানকে খুনের চেষ্টা! লাভ জিহাদের শিকার হিন্দু মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাভ জিহাদের লক্ষ্য হল, মুসলিম পুরুষরা নিজের আসল পরিচয় আত্মগোপন করে হিন্দু সেজে প্রথমে মন্দিরে হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করে। কিছু দিন পরে মুসলমান পরিচয় দিয়ে বিবাহিত স্ত্রীকে জোর করে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করতে বাধ্য করে। সম্প্রতি দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, মুম্বই, কর্নাটকে এমন ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। হিন্দু মহিলাদের হিন্দু নাম-পরিবর্তন ও ধর্ম-পরিবর্তন করে শরিয়া মতে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয়। আর না করতে চাইলে চলে অকথ্য অত্যাচার, এমনকী খুনও করা হয়! এই ভাবেই হিন্দু মহিলাদের টার্গেট করে চলে লাভ জিহাদের ষড়যন্ত্র। সম্প্রতি, এমনই একটি লাভ জিহাদের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যা ব্যাপক শোরগোল ফেলে দিয়েছে বেঙ্গালুরুতে  (Bengaluru)। 

    ইসলাম গ্রহণের জন্য ব্যাপক মারধর অত্যাচার (Bengaluru)

    খবরে প্রকাশ, বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) একজন হিন্দু মহিলা নিজের এবং তাঁর ছেলের সুরক্ষা চেয়ে পুলিশের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ কোনও ভূমিকা পালন করেনি। ওই হিন্দু মহিলা বলেন, “আমার স্বামী সাদ্দাম আমার ৩ বছরের সন্তানকে কালা জাদুর জন্য খুন করতে চেয়েছিলেন। আমি, ২৭ সেপ্টেম্বর আরকে পুরম পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলাম। শুধু তাই নয়, ২৮ অক্টোবর পুলিশের কাছে সুরক্ষা চেয়েছিলাম। ওই সময় আমাকে এবং ছেলেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য ব্যাপক ভাবে মারধর করা হয় এবং খুনের চেষ্টা পর্যন্ত করা হয়। এমনকী আমার মাকেও টার্গেট করা হয়। আমি, পুলিশকে সাদ্দাম ও নিয়াজের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করছিলাম। কিন্তু পুলিশ যথেষ্ট সক্রিয় ছিল না। তবে আমার কোনও ক্ষতি হলে সাদ্দামকে সম্পূর্ণরূপে দায়ী করব।”

    ছদ্মবেশে হিন্দু রীতিতে মহিলাকে বিয়ে

    মহিলার দাবি, ওই হিন্দু মহিলার সঙ্গে ২০২০ সালে সাদ্দামের সাক্ষাৎ হয়েছিল। সেই সময় সাদ্দাম নিজের পরিচয় আধি ঈশ্বর নামের একজন হিন্দু হিসেবে দিয়েছিলেন। যেহেতু সাদ্দাম তাঁকে বিয়ে করতে আগ্রহী ছিলেন, তাই ২০২০ সালের নভেম্বরেই হিন্দু রীতি অনুযায়ী বিয়ে করেন। এই সময়ে সাদ্দাম একজন হিন্দু বলেই জানতেন মহিলা। মহিলা তাঁর অভিযোগে জানান, ২০২১ সালে তাঁদের ছেলের জন্ম হয়। তাঁদের ছেলের জন্মের পর সদ্দাম বারবার বলত ছেলেকে একটি অনুষ্ঠানের জন্য জবাই দিতে চান এবং এতে অনেক অর্থ আসবে। কিন্তু  অত্যচার আরও বেশি বেশি হওয়ায় জীবনের ভয়ে ছেলেকে নিয়ে তুমাকুরুতে (Bengaluru) চলে যান ওই হিন্দু মহিলা। মহিলার দাবি, সাদ্দাম এবং সঙ্গী ল্যাংদা নায়াজ খোঁজ করে ২০২৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর ছেলেকে অপহরণ করার চেষ্টা করে। কিন্তু এখনও সম্পূর্ণ ভাবে নিরাপদ নন হিন্দু মহিলা এবং তাঁর পুত্র।

    হিন্দু মহিলা আরও বলেন, ‘‘আমার সঙ্গে প্রবঞ্চনা হয়েছে। পরিচয় গোপন রেখে বিয়ে করানো হয়েছে। বিবাহের পর আমার ধর্ম এবং নাম পরিবর্তনের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। আমি পুলিশকে সাদ্দাম ও নিয়াজের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করছি। আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে খুব চিন্তার মধ্যে রয়েছি। প্রতিসময় আমকে ওরা নজরে রাখতে চায়। হিন্দু ধর্ম পরিবর্তন করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য সব সময় হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমি আমার ছেলে এবং মায়ের জন্য উদ্বিগ্ন। আমি জরুরি ভিত্ততে পুলিশি নিরাপত্তার জন্য অনুরোধ করছি। কিন্তু পুলিশ সক্রিয়তা দেখিয়ে এখনও পর্যন্ত আমার সুরক্ষার ব্যবস্থা করেনি। উচ্চপদস্থ আধিকারিকের সঙ্গেও দেখা করেছি। লিখিত ভাবে অভিযোগ করেছি। সাদ্দামের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ চাই।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘সীমান্তের এক ইঞ্চি জায়গা নিয়েও আপস করবে না ভারত’’, গুজরাতের কচ্ছে বললেন মোদি

    পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ নেবে আশ্বাস

    কেআর পুরমের (Bengaluru) এক পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, ওই হিন্দু মহিলা ২০২১ সালে আরকে পুরমে তাঁর বাড়ি ছেড়ে দিয়েছিলেন। এরপর তিনি তুমাকুরুতে থাকতেন এবং বর্তমানে নেলামঙ্গলার কাছে বসবাস করছেন। সেপ্টেম্বরে তাঁর অভিযোগটি একটি পিটিশন হিসাবে নিয়েছিলাম এবং পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে বলেছিলাম। মহিলাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁর স্বামীর ফোন নম্বর দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি যে নম্বর দিয়েছেন তা সংযোগ করা যাচ্ছে না। আমরা এটাও জানতে পারি যে তিনি পুলিশ কমিশনারের অফিসেও গিয়েছিলেন। আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশের ভিত্তিতে আমরা আরও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs New Zealand: বৃষ্টিতে পণ্ড অনুশীলন, বেঙ্গালুরুতে ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচেও বিঘ্ন ঘটাবে আবহাওয়া?

    India vs New Zealand: বৃষ্টিতে পণ্ড অনুশীলন, বেঙ্গালুরুতে ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচেও বিঘ্ন ঘটাবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের লক্ষ্যে বাংলাদেশের পর এবার নিউজিল্যান্ডকেও (India vs New Zealand) নাস্তানাবুদ করতে চায় রোহিত ব্রিগেড। বুধবার শুরু ভারত-নিউজিল্যান্ড তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। প্রথম ম্যাচ বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে। প্রতিপক্ষ বদল হলেও ভারতের আগ্রাসী খেলার ধরন যে পাল্টাবে না তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন কোচ গৌতম গম্ভীর। কিন্তু কানপুরের মতোই বেঙ্গালুরুতেও বৃষ্টির জন্য মাঝে মধ্যেই খেলা থমকে যেতে পারে। অন্তত ম্যাচের আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস তেমনই বলছে। বৃষ্টির জন্যই মঙ্গলবার অনুশীলন বাতিলও হয়ে যায় ভারতের।

    প্রতিপক্ষকে ক্লিনসুইপ করাই লক্ষ্য

    ঘরের মাঠে সদ্য বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্টে ২-০ জিতেছে ভারত (India vs New Zealand)। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধেও ফুল পয়েন্টেই লক্ষ্য। এই সিরিজেও প্রতিপক্ষকে ক্লিনসুইপ করতে পারলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের দিকে অনেকটা এগিয়ে থাকবে ভারত। প্রথম টেস্টে বড় প্রভাব ফেলতে পারে বৃষ্টি। মঙ্গলবার, সকালে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে নামার কথা ছিল বিরাটদের। প্রাথমিক ভাবে এক ঘণ্টা পিছিয়ে দেওয়া হয় প্র্যাক্টিস। এরপর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের মিডিয়া ম্যানেজার জানিয়ে দেন, প্র্যাক্টিস বাতিল করা হয়েছে বৃষ্টির কারণে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আগামী কয়েকদিনও বৃষ্টি রয়েছে। 

    কোন দিন কত বৃষ্টি

    আবহাওয়ার পূর্বাভাস (India vs New Zealand) অনুযায়ী, টেস্টের প্রথম দু-দিন ৭০-৯০ শতাংশ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ মেঘলা থাকবে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয়েছে বেঙ্গালুরুতে।  বুধবার, টেস্ট ম্যাচের প্রথম দিনে ৪১ শতাংশ বৃষ্টিপাতের আভাস দেওয়া হয়েছে। এমনকি বিকেলে বজ্রপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে৷ বৃহস্পতিবার ম্যাচের দ্বিতীয় দিনেও বৃষ্টির খেলার গতি রোধ করতে পারে, দ্বিতীয় দিনেও ৪০ শতাংশ বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস আছে। তবে সব থেকে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে শুক্রবার। ম্যাচের তৃতীয় দিনে পূর্বাভাস অনুসারে ৬৭% বৃষ্টিপাত হতে পারে। শেষ দুই দিনও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে।

    স্কোয়াড-রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জসপ্রীত বুমরা (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমন গিল, বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, সরফরাজ খান, ঋষভ পন্থ, ধ্রুব জুরেল, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাডেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, মহম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপ।

    রিজার্ভ-মায়াঙ্ক যাদব, নীতীশ রেড্ডি, হর্ষিত রানা, প্রসিধ কৃষ্ণ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Apple iPhone: ভারতে প্রথমবার শুরু হল আইফোন ১৬ সিরিজের সব মডেলের উৎপাদন

    Apple iPhone: ভারতে প্রথমবার শুরু হল আইফোন ১৬ সিরিজের সব মডেলের উৎপাদন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু বেস মডেল নয়, সদ্য বিশ্ববাজারে আসা আইফোন ১৬ সিরিজের সবকটি মডেলের উৎপাদন এখন থেকে ভারতেই উৎপাদিত হতে শুরু করল। এই গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ খবর জানিয়েছে মার্কিন সংস্থা ‘অ্যাপল’ (Apple iPhone)। সংস্থা জানিয়েছে, এবার ভারতে প্রথমবারের মতো আইফোন-১৬ লাইনআপের সব মডেল উৎপাদিত হচ্ছে। এই তালিকায় রয়েছে আইফোন ১৬ প্রো এবং প্রো ম্যাক্স মডেলগুলিও। এই বিষয়টি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ কারণ, এবার থেকে দেশীয় প্রযুক্তির সহযোগিতায় ভারতে আইফোন উৎপাদন হবে। সংস্থার পক্ষ থেকে এর পাশাপাশি আরও জানানো হয়েছে যে, ভারতে আরও বেশ কয়েকটি এক্সক্লুসিভ অ্যাপল রিটেল স্টোরও (Retail stores) খোলার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। এই স্টোরগুলি মূলত বেঙ্গালুরু, পুণে, দিল্লি এবং মুম্বইতে চালু হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

    অ্যাপলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বক্তব্য (Apple iPhone)

    অ্যাপলের (Apple iPhone) রিটেল বিভাগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিড্রে ও’ব্রায়েন একটি বিবৃতি দিয়ে বলেন, “আমাদের স্টোরগুলি (Retail stores) অ্যাপলের জাদু অনুভব করার জন্য অত্যন্ত অবিশ্বাস্য জায়গা করে নেবে। ভারতে গ্রাহকদের সঙ্গে আমাদের সংযোগ আরও গভীর এবং চমৎকার হতে চলেছে। আমরা আমাদের এই গ্রুপ তৈরি করতে অত্যন্ত রোমাঞ্চিত। কারণ আমরা ভারতে আরও স্টোর খোলার পরিকল্পনা করছি। গোটাদেশ জুড়ে অ্যাপেল গ্রাহকদের সৃজনশীলতা এবং আবেগর দ্বারা আমরা ভীষণ ভাবে অনুপ্রাণিত। আগামী দিনে এই উৎপাদন আমাদেরকে সাফল্যের উৎকর্ষের দিকে নিয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুনঃ তিরুপতি লাড্ডু বিতর্কে নতুন স্বাধীন সিট গঠনের নির্দেশ শীর্ষ আদালতের

     সারা দেশে ৩০০০ জনেরও বেশি লোককে নিয়োগ করেছে

    ‘অ্যাপল’ (Apple iPhone) সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, স্থানীয় ভাবে উৎপাদিত আইফোন ১৬ প্রো এবং প্রো ম্যাক্স, বেস মডেলের তুলনায় তৈরি করা বেশ জটিল হয়ে থাকে। তবে তা শীঘ্রই ভারতীয় গ্রাহকদের জন্য উপলব্ধ হবে এবং আন্তর্জাতিক বাজারেও রফতানি করা হবে। যদিও ২০১৭ সাল থেকে ভারতে আইফোন (Retail stores) উৎপাদন শুরু হয়েছে। এরপর থেকে গ্রাহকদের চাহিদায় ক্রমাগত বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছে। অ্যাপেল এখন সারা দেশে ৩০০০ জনেরও বেশি লোককে নিয়োগ করেছে৷ তাঁরা উৎপাদনের কাজে অবিরত কাজ করে চলেছেন। সংস্থার পক্ষ থেকে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, এই মোবাইলের উৎপাদনশীল কারখানা তৈরির ফলে একসঙ্গে বহু ভারতীয়ের সামনে কর্মসংস্থানের সুযোগ এনে দেবে। একই ভাবে সরকারের সহযোগিতায় দেশব্যাপী বিরাট পরিবর্তনের দিক সূচিত হবে। ধীরে ধীরে বিরাট বাণিজ্যের বাজারের দিকে এগিয়ে যাবে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bengaluru: দিল্লির শ্রদ্ধাকাণ্ডের ছায়া বেঙ্গালুরুতে, তরুণীর দেহ ৩০ টুকরো করে রাখা হল ফ্রিজে

    Bengaluru: দিল্লির শ্রদ্ধাকাণ্ডের ছায়া বেঙ্গালুরুতে, তরুণীর দেহ ৩০ টুকরো করে রাখা হল ফ্রিজে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালের দিল্লির শ্রদ্ধাকাণ্ডের ছায়া দেখা গেল বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru)। সেখানকার একটি ফ্ল্যাটের ভিতর থেকে এক তরুণীর টুকরো টুকরো দেহ উদ্ধার হল। জানা গিয়েছে, ওই তরুণীর নাম মহালক্ষ্মী (২৯)। তিনি আদতে বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা ছিলেন। তরুণীর দেহকে ত্রিশটি টুকরো করে ফেলে রাখা হয়েছিল ফ্রিজের মধ্যে। বেঙ্গালুরুর মল্লেশ্বরমে এই ঘটনাটি ঘটেছে। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, একটি এক কামরার ফ্ল্যাট থেকে ওই তরুণীর দেহাংশগুলি পাওয়া গিয়েছে।

    পচা দুর্গন্ধ পেয়ে পুলিশকে খবর দেন স্থানীয়রা (Bengaluru)

    গতকাল শনিবার ওই ফ্ল্যাটের (Bengaluru) আশপাশের বাসিন্দারা পচা দুর্গন্ধ পেয়ে খবর দেন পুলিশকে। এর পরেই পুলিশ পৌঁছায় ওই ফ্ল্যাটে। সঙ্গে আসেন নিহতের পরিবারও। সেখানেই দেহাংশগুলিকে উদ্ধার করে পুলিশ। প্রশাসনের অনুমান, প্রায় সপ্তাহ দুই আগে ওই তরুণীকে খুন (Murder) করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। বেঙ্গালুরুর অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সতীশ কুমার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই ঘটনার তদন্ত চলছে।

    মাঝ বয়সি এক ব্যক্তির খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ

    সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, এক কামরার ওই ফ্ল্যাটটিতে একাই ভাড়া থাকতেন তরুণী (Bengaluru)। মাস তিনেক আগেই তিনি ওই ফ্ল্যাটে উঠেছিলেন। তবে কীভাবে তাঁকে খুন করা হল! কে বা কারা এই খুনের সঙ্গে জড়িত, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়, তা তদন্ত সাপেক্ষ বলেই জানিয়েছে পুলিশ। আপাতত পুলিশ খতিয়ে দেখছে সম্প্রতি ওই ফ্ল্যাটে ঠিক কারা কারা প্রবেশ করেছেন। সেই তথ্য সংগ্রহ করছেন তাঁরা। বেঙ্গালুরুর এক স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, মাঝ বয়সি এক ব্যক্তির খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ, তিনি ওই তরুণীর পূর্ব পরিচিত বলেই জানা গিয়েছে।

    দিল্লির শ্রদ্ধা কাণ্ড

    প্রসঙ্গত বছর দুই আগে ২০২২ সালেও একই রকমের ঘটনা ঘটেছিল দিল্লিতে। লিভ-ইন সঙ্গী শ্রদ্ধাকে খুন করার পরে তাঁর দেহ (Murder) ফ্রিজে রেখেছিল আফতাব আমিন পুনাওয়ালা। ছয় মাস ধরে ওই দেহ ফ্রিজে রাখা হয়েছিল। তারপর তা মেহেরলির জঙ্গলের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দিয়েছিল অভিযুক্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mindspace Architects: এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা হয় ব্যাঙ্গালুরুর এই অফিস! কীভাবে সম্ভব?

    Mindspace Architects: এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা হয় ব্যাঙ্গালুরুর এই অফিস! কীভাবে সম্ভব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মনে করুন আপনি অফিসে বসে ল্যাপটপে কাজ করছেন, আর কাজের ফাঁকে জানলার বাইরে তাকালেই ঘন সবুজে ঘেরা প্রকৃতি দেখতে পাচ্ছেন। না আমি কোনও অবাস্তব কথা বলছি না, আমি বলছি ব্যাঙ্গালুরুর মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টসের (Mindspace Architects) কথা। ব্যাঙ্গালুরুর (Bengaluru) এই অফিসকে ঘিরে রয়েছে শতাধিক গাছ, যার ফলে এই অসিফে কোনও এসির প্রয়োজন হয়না, প্রাকৃতিক উপায়েই শীতল থাকে অফিসের পরিবেশ। 

    মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টসের বিশেষত্ব (Mindspace Architects) 

    মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টস আসলে ব্যাঙ্গালুরুতে (Bengaluru) অবস্থিত একটা স্থাপত্য। এর গঠন অনেকটা ভাসমান ক্রুজের মতো। অফিসটির পূর্ব দিকে ৬.৫ একর জায়গা জুড়ে একটি হ্রদ অবস্থিত। ২০০৪ সালের অক্টোবরে সঞ্জয় মোহে, বাসুকি প্রকাশ, সূর্যনারায়ণন এবং স্বেতার হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টস। তবে মাইন্ডস্পেস বর্তমানে সঞ্জয় মোহে, মেদাপ্পা, সূর্যনারায়ণন, অমিত সোয়াইন এবং স্বেতা সহ ২১ জন কর্মী নিয়ে গঠিত, যারা সকলেই এখন একটি দল হিসাবে কাজ করে।

    কী জানালেন মাইন্ডস্পেসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা স্বেতা? 

    মাইন্ডস্পেসের (Mindspace Architects) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা স্বেতা জানিয়েছেন, তাদের এই স্থাপত্যে আবহাওয়ার একটা বিরাট ভূমিকা রয়েছে। যেহেতু এই অফিসের আকার ক্রুজের মতো, তাই এর প্রত্যেকটা ফ্লোরের ছাদেই সবুজে ঘেরা বাগান রয়েছে। এর ফলে অফিসের কোনও ছাদেই সরাসরি সূর্যের আলো পড়ে গরম করতে পারেনা। স্বাভাবিকভাবেই এর জন্য সব ফ্লোরই প্রাকৃতিক উপায়ে ঠাণ্ডা থাকে। অন্যদিকে, ছাদের ওপর সবুজ ঘাসের ৬৫০ মিটারের লম্বা রাস্তাও রয়েছে। মন চাইলে খালি পায়ে সবুজে ঘেরা ছাদ বাগানে ঘুরে আসাই যায়। অনেক ভাবনা চিন্তা করেই এমন একটি স্থাপত্যে বানিয়েছেন তাঁরা। এমনটাই জানালেন স্বেতা। বললেন, “আমরা সবসময়ই চেয়েছি চোখের শান্তির সঙ্গে যেন মনেও শান্তি আসে।” 

    আরও পড়ুন: চাঁদের মাটির নমুনায় জলের উপস্থিতি! নিশ্চিত করল চিনা বিজ্ঞানীরা

    জানা গিয়েছে, এই গোটা স্থাপত্যটি (Mindspace Architects) অপরিশোধিত গ্রানাইট ব্যবহার করে তৈরি হয়েছে। এর ফলে সূর্যের প্রচণ্ড তাপ দেওয়াল ভেদ করে ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে না, ফলে অফিসের ভেতরের তাপমাত্রা সবসময় বাইরের তাপমাত্রার তুলনায় অনেক শীতল থাকে। এই গোটা এলাকা জুড়ে সবুজে ঘেরা প্রকৃতির মধ্যে একাধিক মিটিং স্পেস বা বসার জায়গা রয়েছে। এছাড়াও লেকের ধারে মনোরম দৃশ্যের সঙ্গে ঠাণ্ডা হাওয়া সারাদিনের কর্ম ক্লান্তিকে এক নিমেষেই দূর করতে সাহায্য করে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSS Defence: মেড ইন ইন্ডিয়ার সাফল্য! প্রথম বার স্নাইপার রাইফেল রফতানির বরাত পেল ভারত

    SSS Defence: মেড ইন ইন্ডিয়ার সাফল্য! প্রথম বার স্নাইপার রাইফেল রফতানির বরাত পেল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ফের মেড ইন ইন্ডিয়ার সাফল্য। দেড় কিলোমিটার দূর থেকে নিশানা করতে সক্ষম .৩৮৮ লাপুয়া ম্যাগনাম স্নাইপার রাইফেল (Sniper Rifles) তৈরি হচ্ছে ভারতে। শুধু তৈরিই নয় বেঙ্গালুরুর ছোট অস্ত্র প্রস্তুতকারক এসএসএস ডিফেন্স তা রফতানিও শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই এসএসএস ডিফেন্স (SSS Defence) বিদেশে স্নাইপার রাইফেল রফতানির বরাত পেয়েছে বলে খবর। যার অঙ্ক ৫ কোটি ডলার (প্রায় ২১৭ কোটি টাকা)।

    স্নাইপার রাইফেল কী (Sniper Rifles)

    এই রাইফেল প্রায় দেড় কিলোমিটার দূর থেকে নিখুঁত নিশানায় আঘাত করতে পারে শত্রুকে। এক গুলিতেই করতে পারে ধরাশায়ী। প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গের ইছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরিতে প্রায় এক দশক আগে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হয়েছিল প্রথম স্নাইপার রাইফেল (Sniper Rifles) ‘ঘাতক’। বিভিন্ন রাজ্যের সশস্ত্র পুলিশবাহিনী এবং কেন্দ্রীয় আধাসেনা এই রাইফেল ব্যবহার করে। ভারতীয় সেনা রুশ ড্রাগোনভ, ইজরায়েলের আইএমআই গালিল, জার্মান সংস্থা ‘হেকলার অ্যান্ড কখ্’ নির্মিত পিএসজি১, জার্মানির মাউসার সংস্থার এসপি৬৬-র পাশাপাশি ব্যবহার করে এসএসএস ডিফেন্সের .৩৮৮ লাপুয়া ম্যাগনাম।

    আরও পড়ুন: আধুনিক জীবনেও প্রাসঙ্গিক আয়ুর্বেদ! পেশির জোর বাড়ায় প্রকৃতির যে যে উপাদান

    মোদি সরকারের আত্মনির্ভর ভারত (SSS Defence)

    প্রতিরক্ষা সূত্রে খবর, স্নাইপার রাইফেলের (Sniper Rifles) পাশাপাশি এসএসএস ডিফেন্স (SSS Defence) বিদেশ থেকে অন্য অস্ত্র এবং গোলাবারুদ সরবরাহের বরাত পেয়েছে। বেঙ্গালুরুর ওই সংস্থা প্রায় ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের গোলাবারুদ সরবরাহের জন্য চুক্তি করেছে। এর ফলে মোদি সরকারের আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্প সাড়া ফেলেছে। ভারতের বার্ষিক প্রতিরক্ষা উৎপাদন ২০২৩-২৪ সালে প্রায় ১.২৭ লক্ষ কোটি টাকার রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছে যাবে, মেক ইন ইন্ডিয়া প্রোগ্রাম থেকে এমনই আশা করছে মোদি সরকার। একটি সূত্র জানিয়েছে, “ভারত এখন বন্দুক থেকে শুরু করে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা এবং ছোট অস্ত্রের মতো বিপুল সংখ্যক সরঞ্জাম তৈরি ও রফতানি করছে। এতদিন ভারত এই সিস্টেমগুলির আমদানিকারক ছিল, কিন্তু এখন আমরা সেগুলি রফতানি শুরু করেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Air Pollution: ভারতের বড় শহরগুলিতে ৭ শতাংশ মৃত্যুর কারণ বায়ুদূষণ! গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য

    Air Pollution: ভারতের বড় শহরগুলিতে ৭ শতাংশ মৃত্যুর কারণ বায়ুদূষণ! গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য। দূষণের (Air Pollution) কারণে প্রতি বছর ভারতে মৃত্যু হচ্ছে ৩৩ হাজার মানুষের। সম্প্রতি ‘দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নাল’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দূষণ সংক্রান্ত সমীক্ষার রিপোর্টে এমনই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, কলকাতা সহ ভারতের বড় বড় ১০টি শহরে (Indian Cities) প্রতি বছর বায়ুদূষণের বলি হচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। তাই দূষিত বায়ুর (Air Pollution) বিপদ থেকে নাগরিকদের বাঁচানোর জন্য অবশ্যই হু-র দেওয়া নির্দেশিকা মেনে চলা উচিত ভারতের, এমনটাই জানানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। গবেষণাটি সাসটেইনেবল ফিউচার কোলাবোরেটিভ, অশোকা ইউনিভার্সিটি, সেন্টার ফর ক্রনিক ডিজিজ কন্ট্রোল, সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট, হার্ভার্ড এবং বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য গবেষকদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল।

    ঠিক কী জানানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে? 

    সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, ভারতের বড় বড় ১০টি শহরে বায়ুদূষণের (Air Pollution) কারণে প্রতিবছর ৩৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। ওই ১০টি গুরুত্বপূর্ণ শহরে বায়ুদূষণের কারণে দৈনিক মৃত্যুর হার ৭ শতাংশেরও বেশি। এই শহরগুলির (Indian Cities) তালিকায় রয়েছে কলকাতা, আমেদাবাদ, ব্যাঙ্গালুরু, চেন্নাই, দিল্লি, হায়দরাবাদ, মুম্বই, পুণে, সিমলা, এবং বারাণসী। সমীক্ষায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের কারণে মৃত্যুর নিরিখে শীর্ষে রয়েছে ভারতের রাজধানী শহর দিল্লি, যেখানে প্রতি বছর ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে। এরপর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মুম্বই। এখানে মৃত্যু সংখ্যা ৫ হাজার ১০০। আর কলকাতায় সেই সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০। অন্যদিকে,  চেন্নাইয়ে বায়ুদূষণের কারণে বছরে ২ হাজার ৯০০ জন মানুষ মারা যান। বেঙ্গালুরুতে সেই সংখ্যা ২ হাজার ১০০ এবং বারাণসীতে ৮৩০। মৃত্যুর নিরিখে তালিকায় সবচেয়ে নিচে রয়েছে সিমলা, যেখানে বছরে বায়ুদূষণের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে কম, মাত্র ৫৯।  

    আরও পড়ুন: শিবের মাথায় জল দেবেন ভক্তরা, কানওয়ার যাত্রার রাস্তায় মাংস বিক্রি বন্ধ করলেন যোগী

    এর থেকে বাঁচার উপায় কী? (Air Pollution) 

    এ প্রসঙ্গে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সহ-লেখক জোয়েল শোয়ার্টজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ”এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে ভারতের যা পরিস্থিতি সেখানে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণই একমাত্র পথ। একমাত্র বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমেই প্রতি বছর কয়েক হাজার জীবন বাঁচাতে পারে। অন্যান্য দেশে যেভাবে দূষণ নিয়ন্ত্রণ হয়, সে সব পদ্ধতিগুলি ভারতে জরুরীভাবে প্রয়োগ করা প্রয়োজন।” বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‘হু’ জানিয়েছে যে, পৃথিবীতে প্রায় সকলেই বায়ুদূষণের (Air Pollution) প্রস্তাবিত পরিমাণের চেয়ে বেশি পরিমাণে দূষিত বায়ু গ্রহণ করে, যা স্ট্রোক, হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এর ফলেই উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে মৃত্যুর হার। 
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dengue Death: বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক! প্রথম মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন

    Dengue Death: বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক! প্রথম মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রচণ্ড গরম এবং তাপপ্রবাহ থেকে স্বস্তি দিতে বর্ষার আগমন ঘটেছে। আর সেই সঙ্গে বেড়েছে নানা অসুখ-বিসুখ নিয়ে দুশ্চিন্তা। প্রতিবছর বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক ভয় ধরায় দেশবাসীকে। জমা জল থেকে জন্ম নেওয়া মশার কামড়ে বহু প্রাণের বলি হচ্ছে। আর এরই মধ্যে বর্ষা আসতে না আসতেই চলতি বছরে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর (Dengue Death) খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন। জানুয়ারি মাসের পর গত বৃহস্পতিবার এই প্রথম বেঙ্গালুরুতে ডেঙ্গিতে (Dengue) মৃত্যু হল।  

    ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু (Dengue Death)

    জানা গিয়েছে ২৭ বছরের মৃত যুবক সিভি রমন নগরের বাসিন্দা। গত ২৫ জুন জ্বর নিয়ে বেঙ্গালুরুর মণিপাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল ওই যুবককে। চিকিৎসা চলাকালীন রোগীর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কর্মক্ষমতা হারিয়ে বিকল হয়ে যেতে শুরু করে। এরপর ২৭ জুন মারা যান যুবক। যদিও শুক্রবার আরও দুই রোগীর ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তবে প্রশাসনের তরফে সেই খবরে এখনও নিশ্চয়তা মেলেনি। 
    অন্যদিকে বছর ৮০-র আরেক বৃদ্ধার মৃত্যুর খবরও এসেছে। তামিলনাড়ুর বাসিন্দা ওই বৃদ্ধার স্তন এবং কোলন ক্যান্সার ছিল এবং ডেঙ্গির লক্ষণও ছিল।  যদিও, হাসপাতালের কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তার মৃত্যুর কারণ ডেঙ্গি নয়। 

    ডেঙ্গির ছোবলে আক্রান্ত গোটা বিশ্ব

    এডিস মশার একটা কামড় থেকেই ছড়ায় ডেঙ্গি রোগ। শুধু ভারত নয়, ডেঙ্গির ছোবলে গোটা বিশ্ব আক্রান্ত। ২০২৪ সালেও বিশ্বের ১০০টির বেশি দেশে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত (Dengue Death) হন মানুষেরা। চিকিৎসকের কথায়, ডেঙ্গি রোগের ভেক্টর হল এডিস মশা।‌ এই মশা কিছুটা উষ্ণ ও আর্দ্র এলাকায় জন্ম নেয়‌। আর ভারতে এমন স্থানের কোনও অভাব নেই। সেই কারণেই ডেঙ্গির এত বাড়বাড়ন্ত। বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) পাশাপাশি কর্ণাটক জুড়েও ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের সংখ্যা। ক্রমবর্ধমান ডেঙ্গু রিপোর্ট প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলছে। 

    আরও পড়ুন: রবিনা ট্যান্ডন থেকে বরুণ ধাওয়ান! বিশ্বকাপ জয়ে শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসল রোহিত শর্মার দল

    কী নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর?  

    জানুয়ারি থেকে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) এখনও অবধি ১,৭৪৩টি ডেঙ্গি সংক্রমণের কেস নথিভুক্ত হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী কার্যালয়ের তরফে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, গোটা কর্ণাটক জুড়ে ২৪ জুন পর্যন্ত ৫,৩৭৪টি ডেঙ্গির কেস রিপোর্ট করা হয়েছে। যার মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এমত পরিস্থিতিতে, মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া গত মঙ্গলবার রাজ্যের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। এদিন বৈঠকে ডেঙ্গির সংক্রমণ সনাক্তকরণ এবং তার চিকিৎসাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sundar Pichai: ছোলে বাটুরে থেকে দোসা! কী কী রয়েছে সুন্দর পিচাইয়ের পছন্দের খাবারের তালিকায়?

    Sundar Pichai: ছোলে বাটুরে থেকে দোসা! কী কী রয়েছে সুন্দর পিচাইয়ের পছন্দের খাবারের তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুগলের প্রধান কর্মকর্তা সুন্দর পিচাইয়ের (Sundar Pichai) পছন্দের ভারতীয় খাবারের তালিকায় রয়েছে দেশের বৈচিত্র্যময় এবং সমৃদ্ধ কিছু খাবার। সম্প্রতি ইউটিউবার বরুণ মায়ার সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে, সুন্দর পিচাই তার পছন্দের ভারতীয় কিছু খাবারের নাম জানান। তিনি জানিয়েছেন তার পছন্দের খাবারের তালিকায় এক দুটি নয়, বরং বিভিন্ন শহরের তিনটি ভিন্ন খাবার রয়েছে। যে খাবারগুলিকে তিনি তাঁর প্রিয় ভারতীয় খাবারের তালিকায় স্থান দিয়েছেন।    

    কী কী রয়েছে সুন্দর পিচাইয়ের পছন্দের খাবারের তালিকায়? 

    ৫১ বছর বয়সি সুন্দর পিচাই (Sundar Pichai) জানিয়েছেন যে, বেঙ্গালুরুতে থাকলে দোসা, দিল্লিতে ছোলে বাটুরে এবং মুম্বইতে থাকলে পাও ভাজি। এই তিন ভারতীয় খাবারই খেতে সব থেকে পছন্দ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে সুন্দর পিচাই (Sundar Pichai) বলেন, “আমি যখন ব্যাঙ্গালোরে ছিলাম তখন আমার পছন্দ ছিল দোসা, যখন দিল্লিতে ছিলাম তখন ভালো লেগেছিল ছোলে বাটুরে। আর মুম্বাইতে থাকলে খেতাম পাও ভাজি।” 

    আরও পড়ুন: জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারের চাবি কোথায়? নবীনকে নিশানা মোদির

    ‘থ্রি ইডিয়টস’-এর রেফারেন্স    

    প্রায় ১০ মিনিটের ভিডিওতে, সুন্দর পিচাই (Sundar Pichai) ভারতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব সহ একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি ভারতীয় প্রকৌশলীদের কীভাবে শিল্পে প্রাসঙ্গিক থাকতে হবে সে বিষয়ে পরামর্শ দেন। এ প্রসঙ্গে তিনি আমির খানের সুপারহিট মুভি ‘থ্রি ইডিয়টস’-এর রেফারেন্স নিয়ে তাঁর ধারণাগুলিকে আরও গভীরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ছবির আইকনিক মোটর দৃশ্যের প্রসঙ্গও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। পুরো সাক্ষাৎকারটি এখনও প্রকাশিত না হলেও, কনটেন্ট ক্রিয়েটরের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা একটি স্নিপেট ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে।

    উল্লেখ্য, ১৯৭২ সালে তামিলনাড়ুর মাদুরাইতে জন্মগ্রহণ করেন সুন্দর পিচাই (Sundar Pichai)। এরপর ২০১৫ সালে তিনি আইআইটি খড়গপুর থেকে স্নাতক হন এবং পরবর্তীকালে গুগলের সিইও হিসেবে নির্বাচিত করা হয় সুন্দর পিচাইকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share