Tag: blasts

blasts

  • Delhi Blast: বিশ্বকে চমকাতে ভারতের বুকে বিস্ফোরণ! নেপথ্যে কি সেই আমেরিকার হাত?

    Delhi Blast: বিশ্বকে চমকাতে ভারতের বুকে বিস্ফোরণ! নেপথ্যে কি সেই আমেরিকার হাত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খুব শীঘ্রই ভারত (Delhi Blast) সফরে আসার কথা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Delhi Red Fort Explosion)। নতুন বছরের প্রথম দিকেই নয়াদিল্লি আসার কথা ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুরও। ভারতের এই দুই বন্ধু রাষ্ট্রনেতার সফরের ঠিক আগে আগেই খোদ দিল্লির বুকে জঙ্গিদের এই বিস্ফোরণ ঠিক কীসের ইঙ্গিত, উঠছে প্রশ্ন। সম্প্রতি দেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলির হাতে একে একে ধরা পড়ছে মডিউলের মাস্টারমাইন্ডরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার জেরেই তড়িঘড়ি বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দেয় জঙ্গিরা।

    উদ্ধার বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক (Delhi Red Fort Explosion)

    সোমবার সকালেই দিল্লির উপকণ্ঠে ফরিদাবাদ থেকে উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের একটি দল হরিয়ানার ফরিদাবাদে অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩ হাজার কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, একটি অ্যাসল্ট রাইফেল এবং প্রচুর গোলাবারুদ উদ্ধার করে। এর ঠিক পরেই সোমবারই সন্ধ্যায় জঙ্গিদের বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি। এই দুই ঘটনার মধ্যে যোগসূত্র স্পষ্ট। সূত্রের দাবি, দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধার হওয়ায় ভবিষ্যতের সিরিয়াল বিস্ফোরণ করার ছক ফাঁস হয়ে যায়। সেই কারণেই জঙ্গিরা তড়িঘড়ি করে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দেয়। জানা গিয়েছে, বিস্ফোরণে ব্যবহৃত গাড়িটি হরিয়ানার। সেটি তৈরি হয়েছিল ২০১৩ সালে। কেনা হয়েছিল জনৈক মহম্মদ সলমনের নামে।

    সন্ত্রাসের কোনও ধর্ম হয় না!

    ফি বারই জঙ্গি হামলার পরে বামেরা একটি তত্ত্ব বাজারে ছড়িয়ে দেন, সন্ত্রাসের কোনও ধর্ম হয় না এবং দরিদ্র পরিবারের ছেলেদের টাকার জন্য সন্ত্রাসের কাজে লাগানো হয়, এই জাতীয় নানা তত্ত্ব। কিন্তু গত কয়েকদিনে তদন্তকারীরা ফরিদাবাদ জঙ্গি মডিউলের দুই গুরুত্বপূর্ণ সদস্য, দুই কাশ্মীরি চিকিৎসক ডাঃ মুজাম্মিল শাকিল এবং ডাঃ আদিল রাথেরকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতার করা হয় ফরিদাবাদের বাসিন্দা শাকিলের সহযোগী মহিলা চিকিৎসক-শিক্ষক তথা জইশ-ই-মহম্মদের মহিলা ব্রিগেড ‘জামাত-উল-মোমিনাত’-এর ভারতীয় শাখার প্রধান শাহিন শাহিদকে। উঠে আসে আরও এক চিকিৎসক মহম্মদ উমরের নাম। সে ছিল পলাতক। সে-ই হল এই আত্মঘাতী জঙ্গি উমর। তদন্তকারীদের অনুমান, সঙ্গীরা গ্রেফতার হতেই উমর ভয় পেয়ে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটায় লালকেল্লার কাছে (Delhi Red Fort Explosion)। এ থেকে স্পষ্ট যে, এরা তিনজনেই উচ্চ শিক্ষিত, পেশায় চিকিৎসক। এই বিস্ফোরণের পেছনেই বা কারা? এই জঙ্গিরা তো হাতের পুতুল। জেনে নেওয়া যাক, তাদের Delhi Blast) টিকিটা কোথায় বাঁধা।

    পুতিন-নেতানিয়াহু

    বছর শেষ হওয়ার আগেই ভারতে সফরে আসার কথা পুতিনের। আসার কথা নেতানিয়াহুরও। ইজরায়েলকে দুর্বল করতে ‘ইসলামিক ন্যাটো’ গঠনের ডাক দিয়েছে পাকিস্তান। সৌদি আরবের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করে ইসলামাবাদ ওই কৌশল বাস্তবায়িত করতে পদক্ষেপ করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে, ‘অপারেশন সিঁদুরে’র পর থেকে রাওয়ালপিন্ডির সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিফ মুনির বারবার ভারতকে পরমাণু আক্রমণের হুমকি দিয়ে আসছেন। এই জটিল ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ইজরায়েল ও ভারত নিজেদের সম্পর্ক আরও মজবুত করতে তৎপর বলে মনে করা হচ্ছে। ইজরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবর, চলতি বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে ইজরায়েল থেকে নয়াদিল্লিতে আসার কথা ইহুদি নেতানিয়াহুর। এই সফরে সন্ত্রাস দমনে ভারতের সঙ্গে তাঁর একাধিক অত্যাধুনিক সামরিক সমঝোতার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ভারতের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ

    এদিকে, ক্রেমলিনের তরফে জানানো হয়েছে প্রেসিডেন্ট পুতিনও ভারত সফরের জন্য মুখিয়ে রয়েছেন। ক্রেমলিন সূত্রে খবর, এই সফরটি (Delhi Blast) সম্ভবত এই ডিসেম্বরেই হতে চলেছে। এই সফরকে গুরুত্বপূর্ণ ও ফলপ্রসূ করে তুলতে যথেষ্ট উদ্যোগী পুতিনও। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের অগাস্ট মাসে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল মস্কো সফরে গিয়েছিলেন। তখনই পুতিনের ভারত সফর নিয়ে আলোচনা হয়। ডিসেম্বরের ৫ থেকে ৬ তারিখের মধ্যে তিনি নয়াদিল্লি আসবেন বলে অনুমান। ডোভালের সঙ্গে বৈঠকের পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাংহাই সামিটেও মুখোমুখি হয়েছিলেন পুতিন। সেখানে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে দীর্ঘ আলোচনাও হয় (Delhi Red Fort Explosion)। উল্লেখ্য যে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলাকালীন রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনায় ভারতের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ শুরু করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

    পড়শি দেশে পুতুল সরকার

    পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশ, ভারতের এই দুই পড়শি দেশেই পুতুল সরকার বসিয়েছে আমেরিকা। বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস কিংবা পাকিস্তানের শাহবাজ শরিফের সুতো রয়েছে আমেরিকার হাতে। ভারতেও পুতুল সরকার বানাতে চায় আমেরিকা। এশিয়া মহাদেশ কিংবা তামাম বিশ্বে ভারত বিশ্বশক্তি হয়ে উঠুক, এটা কখনওই চায়নি আমেরিকা। সেই কারণেই গত লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে হারাতে কোমর কষে নেমে পড়েছিল মার্কিন প্রশাসন। যদিও, তাদের সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়। ভারতের শক্তিশালী নেতৃত্বের কারণেই কোনওভাবেই আমেরিকা কব্জা করতে পারছে না এশিয়ার এই শক্তিধর দেশটিকে। তার ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে চলতি বছর (Delhi Blast) অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়াতে রাশিয়া থেকে রেকর্ড পরিমাণ হীরে, সোনা ও তেল আমদানি করেছে ভারত। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৫ সালের অগাস্ট মাসেই রাশিয়ার হীরে রফতানি বেড়ে হয়েছে ৩১.৩ মিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। নানা সময় ভারত প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে ট্রাম্প প্রশাসনকে এই বার্তা দিয়েছে যে, আমেরিকার কথায় ভারতের বৈদেশিক নীতি ঠিক হবে না (Delhi Red Fort Explosion)। নয়াদিল্লি তার বিদেশ নীতি ঠিক করবে ভারতবাসীর ভালো-মন্দের কথা ভেবেই। এখানেই উঠছে সেই অমোঘ প্রশ্ন, রাশিয়া এবং ইজরায়েলের রাষ্ট্রনেতাদের সফরের আগে আমেরিকার মদতে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের দিয়ে এই সিরিয়াল বিস্ফোরণের ছক কষা হয়নি তো?

    সন্ত্রাসের ইন্সট্রুমেন্ট

    নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের মতে, এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে সব সন্ত্রাসবাদী হামলায় পাকিস্তান হচ্ছে সন্ত্রাসের একটা ইন্সট্রুমেন্ট। আর তাকে পরিচালনা করছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। ভারতের (Delhi Blast) অভ্যন্তরে অস্থিরতা সৃষ্টি করাই তাদের মূল লক্ষ্য। সূত্রের খবর, দিল্লি বিস্ফোরণে যে গাড়িটি ব্যবহৃত হয়েছে, সেটির মালিক দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামার বাসিন্দা পেশায় চিকিৎসক ওমর মহম্মদ। অর্থাৎ গাড়িটি হাতবদল হয়েছিল। জম্মু-কাশ্মীর ও হরিয়ানা পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেফতার করা হয় দুই চিকিৎসক-জঙ্গিকে। তাতেই ঘাবড়ে গিয়েই উমর তড়িঘড়ি বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দেয় বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের (Delhi Red Fort Explosion)।

    আমেরিকা এবং আমেরিকা

    সূত্রের দাবি, পরিকল্পনা অনুযায়ী, এটি ছিল সিরিয়াল বিস্ফোরণ হওয়ার কথা। কিন্তু ষড়যন্ত্রের অন্যতম দুই চাঁই ধরা পড়ে যেতেই তাড়াতাড়ি ঘটিয়ে দেওয়া হয় বিস্ফোরণ। এই বিস্ফোরণে যে পাকভূম ব্যবহার করা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। পাকিস্তান সন্ত্রাসের একটা টুল মাত্র। এই টুল ব্যবহার করে কে? উত্তরটিও সকলেরই জানা! আমেরিকা। সম্প্রতি পাকিস্তানের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলেছে আমেরিকা। ইসলামাবাদের সেনাপ্রধান আসিফ মুনির আমেরিকায় গিয়ে ভারতকে হুমকি দিচ্ছেন। পাকিস্তানের এই সেনাপ্রধানের সঙ্গে ভোজ সেরেছেন মিস্টার প্রেসিডেন্ট! আমেরিকা তো বটেই, বিশ্বরাজনীতির ইতিহাসেও যা বিরলতম ঘটনা বলেই দাবি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের। এঁদের একটা বড় অংশেরই দাবি, এর আগে কোনও দেশের সেনা প্রধানের সম্মানে ভোজের আয়োজন করেননি আমেরিকার কোনও প্রেসিডেন্ট, যা করে দেখিয়েছেন ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ট্রাম্পই আবার ভারতের (Delhi Blast) প্রধানমন্ত্রীকে ‘বন্ধু’ সম্বোধন করছিলেন। বন্ধুর বুকে ছুরি মারতেই কি আস্তিনে লুকানো বাঘনখ বের করছে আমেরিকা? চিনের পাশাপাশি ভারতও যাতে এশিয়ার অন্যতম শক্তিধর দেশ হয়ে আমেরিকার মাথাব্যথার কারণ হতে না পারে, তাই কি নয়াদিল্লিকে এভাবে অস্থির করে তুলতে চাইছে সিআইএ? কোটি টাকার এই প্রশ্নটাই এখন ঘোরাফেরা করছে ভারতের রাজনীতির আকাশে (Delhi Red Fort Explosion)।

  • Pakistan: নির্বাচনের আগের দিন পাকিস্তানে পরপর বিস্ফোরণ! নিহত ২৮, আহত ৪০

    Pakistan: নির্বাচনের আগের দিন পাকিস্তানে পরপর বিস্ফোরণ! নিহত ২৮, আহত ৪০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনের আগের দিনই রক্তাক্ত পাকিস্তান (Pakistan)। বালুচিস্তানে পরপর বিস্ফোরণে ২৮ জন নিহত, ৪০ জন আহত হয়েছে। রবিবার থেকে এই প্রদেশে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৫০টির মতো হামলা হয়েছে। সিবি শহরে হামলাকারীরা পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টি-সমর্থিত এক প্রার্থীর নির্বাচনী সমাবেশকে লক্ষ্য করে আক্রমণ করে। তাতেও চারজন প্রাণ হারিয়েছেন এবং সেই সঙ্গে ছয়জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল।

    কোথায় বিস্ফোরণ ঘটেছে (Pakistan)?

    এদিন প্রথম বিস্ফোরণটি ঘটে বালুচিস্তানের (Pakistan) পিশিন জেলার খানোজাই এলাকায় নির্দল প্রার্থী আসফান্দিয়ার খান কাকারের কার্যালয়ের বাইরে। মোট ১৫ জনের মৃত্যু হয়। সেই সঙ্গে জখম হন ৩০ জনের বেশি। এনএ-২৬৫ আসনে লড়াই করছেন নির্দল প্রার্থী আসফান্দিয়ার খান কাকর তাঁর দফতরের ঠিক সামনেই আত্মঘাতী বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটানো হয়। এরপর কিছু সময় পরেই দ্বিতীয় বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়। দ্বিতীয় হামলা হয় কিলা সইফুল্লা জেলার জামিয়াত উলেমা-এ-ইসলাম ফজলের দফতরের সামনে। উভয় হামলার লক্ষ্য ছিল নির্বাচনী প্রার্থীদের দফতর। আহতদের দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে খবর আহতদের মধ্যে বেশিরভাগ ব্যক্তি আশঙ্কা জনক অবস্থায় রয়েছেন।

    জরুরি অবস্থায় জারি

    পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিনের ঘটনার পর পিশিন এলাকায় জরুরি অবস্থায় জারি করা হয়েছে। তবে যখন হামলা হয়েছিল সেই সময় কার্যালয়ে ছিলেন না কাকর। ঘটনায় পর বালুচিস্তানের মুখ্যসচিব এবং পুলিশ ইনস্পেক্টর জেনারেলের কাছ থেকে রিপোর্ট তলব করেছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন।

    কাকরের বক্তব্য

    পিশিনের নির্দল প্রার্থীর নেতা আসফান্দিসয়ার খান কাকর বলেছেন, “আমার দফতরের (Pakistan) বাইরে দাঁড়ানো একটি মোটর সাইকেলের থেকে বিস্ফোরণ হয়। দলের মোট আট কর্মী ঘটনায় নিহত হয়েছেন। বিস্ফোরণের সময় দফতরে পোলিং এজেন্টদের নাম চূড়ান্ত করা হচ্ছিল।” অপর দিকে বালুচিস্তানের এক মন্ত্রী বলেছেন, মোটর সাইকেলের মধ্যে করে বিস্ফোরক নিয়ে আসা হয়েছিল। তবে তাঁর আশা, আগামিকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে।  

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share