Tag: Block

Block

  • INDI Block: বিহার বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরতেই অশান্তি শুরু ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে

    INDI Block: বিহার বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরতেই অশান্তি শুরু ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহার বিধানসভা নির্বাচনের ফল (Bihar Assembly Polls Result) বেরনোর পর অশান্তি শুরু হয়েছিল ‘ইন্ডি’ জোটের (INDI Alliance) অন্দরে। সময় যত গড়াচ্ছে, ততই চওড়া হচ্ছে জোটের ফাটল। বিহারে কার্যত ভরাডুবি হয়েছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’র। তারপরেই প্রকাশ্যে চলে এসেছে দলীয় কোন্দল। ‘ইন্ডি’র একাধিক শরিক দল এবং আঞ্চলিক সহযোগীরা প্রকাশ্যে কংগ্রেস নেতৃত্বের কৌশল, নেতৃত্ব ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। যার জেরে অচিরেই এই জোট ছেড়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল বেরিয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের।

     ‘ইন্ডি’ জোটে ফাটল (INDI Alliance)

    ২৪৩টি আসন বিশিষ্ট বিহার বিধানসভায় বিজেপি একাই ১০১টি আসনে প্রার্থী দিয়ে পেয়েছে ৮৯টি আসন। এনডিএর আর এক শরিক জেডি(ইউ)-ও ১০১টি আসনে প্রার্থী দিয়ে পেয়েছে ৮৫টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছে মাত্র ৩৫টি কেন্দ্রের রাশ। তার পরে পরেই কংগ্রেসকে তুলোধনা করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল। ‘ইন্ডি’ জোটে ফাটল দেখা গিয়েছিল ভোটের আগেই। বিহারে আসন বিলি নিয়ে জোট থেকে সরে এসেছিল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা। তাদের অভিযোগ, আলোচনায় তাদের উপেক্ষা করা হয়েছে এবং আগের বৈঠকে দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলিও মানা হয়নি। জেএমএম নেতাদের মতে, বিহারের ঘটনা একটি বড় সমস্যার প্রতিফলন, আঞ্চলিক মিত্রদের ছোট অংশীদার হিসেবে দেখা হচ্ছে, সমান অংশীদার হিসেবে নয়। এখন দলটি ভবিষ্যতে যৌথ রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মে অংশগ্রহণ পুনর্বিবেচনা করছে। কারণ এর মধ্যে ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিও অন্তর্ভুক্ত (Bihar Assembly Polls Result)।

    ‘ইন্ডি’ জোট পরাস্ত

    বিহারে ‘ইন্ডি’ জোট পরাস্ত হওয়ায় তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীও। তারা একে বিরোধী শিবিরের জন্য একটি সতর্কবার্তা বলে উল্লেখ করেছে। দলের শীর্ষ নেতারা শুধু নির্বাচনী কৌশল নয়, ‘ইন্ডি’ জোটের অভ্যন্তরীণ সমন্বয় নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন (INDI Alliance)।রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, রাজ্যস্তরের কংগ্রেস ইউনিটগুলির একতরফা সিদ্ধান্ত,  যার মধ্যে বেশ কিছু আসনে একা লড়াই করা, যৌথ কৌশলকে দুর্বল করেছে। ইউবিটি নেতৃত্বের মতে, বড় দলগুলি যদি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের আগে মিত্রদের সঙ্গে আলোচনা না করে, তাহলে ‘ইন্ডি’ জোট মসৃণভাবে চলতে পারবে না।

    সমাজবাদী পার্টির সাফ কথা

    এদিকে, সমাজবাদী পার্টি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, জোটের জন্য এখনই বড় ধরনের সংশোধন জরুরি। এসপি প্রধান অখিলেশ যাদব বিহারে প্রক্রিয়াগত অনিয়মের কথা তুলে ধরে জোটকে এই মর্মে সতর্ক করেছেন যে, প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ সত্ত্বেও ভবিষ্যতের লড়াইকে ব্যাহত করতে দেওয়া যাবে না। ‘ইন্ডি’ জোটের অনেক শরিকই এখন বিকেন্দ্রীকৃত নেতৃত্ব মডেলের সপক্ষে কথা বলতে শুরু করেছেন। তাঁদের বক্তব্য, যেখানে আঞ্চলিক দলগুলি, বিশেষ করে যাদের রাজ্যে শক্তিশালী উপস্থিতি রয়েছে, তারা জাতীয় কৌশলে আরও বেশি গুরুত্ব পাবে। এই আলোচনায় এসপি একটি প্রধান চালিকাশক্তি হয়ে উঠছে (INDI Alliance)।

    আপ-থিওরি

    এরই পাশাপাশি আম আদমি পার্টির একক লড়াইয়ের সিদ্ধান্তকেও সমর্থন করছেন অনেকে। আম আদমি পার্টি ‘ইন্ডি’ জোটেই ছিল। তবে বিহার বিধানসভা নির্বাচনে আলাদাভাবে লড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। একে জোটের কাঠামোগত দুর্বলতা বলেই ধরে নিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আপ নেতাদের মতে, রাজ্যস্তরের বিস্তার কোনওভাবেই একটি ঢিলেঢালা জাতীয় প্ল্যাটফর্মের স্বার্থে বিসর্জন দেওয়া যায় না। দলের স্বশাসনের ওপর জোর এখন এমন একটি রূপরেখা হয়ে উঠছে, যা ‘ইন্ডি’ জোট যদি সমন্বয় ও আসন-সমঝোতা নিয়ে দীর্ঘদিনের অভিযোগগুলির সমাধান না করে, তবে অন্যান্য আঞ্চলিক মিত্ররাও তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করতে পারে (Bihar Assembly Polls Result)।

    কংগ্রেসের লড়াই

    বস্তুত, বিহারে কংগ্রেসের লড়াই ছিল ভাবমূর্তির। তাই ওই নির্বাচনে কংগ্রেস গোহারা হারতেই অস্বস্তিকর প্রশ্ন উঠেছে জোটের ভেতরেই। দলীয় শীর্ষ নেতৃত্ব ব্যক্তিগতভাবে স্বীকার করছেন যে একটি বড় হিন্দিভাষী রাজ্যে দুর্বল পারফরম্যান্স আসন-বিন্যাস নিয়ে আগাম সমঝোতায় তাদের দরকষাকষির শক্তি কমিয়ে দিচ্ছে। অনেক শরিক দল আবার সাফ জানিয়ে দিয়েছে, জোট টিকিয়ে রাখতে হলে কংগ্রেসকে সংগঠনিক পদ্ধতি, নির্বাচন পরিচালনা ও প্রার্থী নির্বাচনে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে হবে। অন্যদের মতে, স্বচ্ছ সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া ছাড়া জাতীয় জোট কোনওভাবেই সফল হতে পারে না (INDI Alliance)।

    রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, ‘ইন্ডি’ জোট এখন একটি বড় সমস্যার মুখোমুখি। এই পরিস্থিতি সামলাতে দ্রুত যোগাযোগ, আস্থাবর্ধক উদ্যোগ এবং আসন-বিলি নিয়ে সুস্পষ্ট একটা নীতির ভীষণ প্রয়োজন। দীর্ঘ মেয়াদে জোটকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে, আঞ্চলিক দলগুলির শক্তিকে প্রতিফলিত করে নিজেদের কাঠামো পুনর্গঠন করতে তারা প্রস্তুত কি না (Bihar Assembly Polls Result)।

  • Delhi Election: “‘ইন্ডি’ ব্লকের অন্ধকার দশা চলছে,” বিরোধীদের নিশানা প্রকাশ রেড্ডির

    Delhi Election: “‘ইন্ডি’ ব্লকের অন্ধকার দশা চলছে,” বিরোধীদের নিশানা প্রকাশ রেড্ডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “‘ইন্ডি’ ব্লকের (INDIA Block) অন্ধকার দশা চলছে।” দিল্লি নির্বাচনে (Delhi Election) আপ দুর্গে ধস নামানোর পর মঙ্গলবার এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপি নেতা প্রকাশ রেড্ডি। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে মুখোমুখি লড়াই হয়েছিল আপ এবং কংগ্রেসের। অথচ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতে কংগ্রেসের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল ‘ইন্ডি’ জোট। এই জোটে রয়েছে আপও।

    মুখোমুখি লড়াই (Delhi Election)

    সেই আপের সঙ্গে মুখোমুখি লড়াইয়ের জেরে বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে জয়ী হয়েছে বিজেপি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আপ এবং কংগ্রেস ঐক্যবদ্ধ হলে দিল্লি বিধানসভার অন্তত ১৩টি আসনের ফল অন্যরকম হত। তিনি জানান, জম্মু-কাশ্মীর, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র এবং দিল্লি চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেই ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে ব্যর্থ হয়েছে ‘ইন্ডি’ ব্লক। প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বলেন, “দিল্লি নির্বাচনের পর রাজনৈতিক মহল বিশ্লেষণ করছে যে ভারতের রাজনীতিতে আর কোনও নির্বাচনের জন্য ইন্ডি জোট থাকবে না। সংসদ নির্বাচনের পর ইন্ডি জোট জম্মু ও কাশ্মীর, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র এবং এখন দিল্লিতে এক সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি।” এর পরেই তিনি বলেন, “ইন্ডি জোটের এখন অন্ধকার দশা চলছে (Delhi Election)।”

    বিজেপি নেতার বক্তব্য

    এই বিজেপি নেতা বলেন, “এই ঘটনাগুলোই জোটের অন্দরে যে ফাটল দেখা দিয়েছে, তা প্রমাণ করে। উদাহরণস্বরূপ, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাম্প্রতিক মন্তব্য। তিনি বলেছেন, ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গে স্বাধীনভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, কোনও জোটের সঙ্গে যুক্ত হবে না।” ইন্ডি জোটের অন্দরে এই কোন্দলের জন্য রেড্ডি দায়ী করেছেন কংগ্রেসকে। তাঁর দাবি, “আঞ্চলিক দলগুলি এখন নিজেদের শক্তির ওপর নির্ভর করে নির্বাচনে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, জোটের অংশ হিসেবে নয়। এসবই ইঙ্গিত করে ইন্ডি জোট ভেঙে গিয়েছে। কংগ্রেসের হাল দেখে সব দল একা একা লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, বিশেষ করে আঞ্চলিক দলগুলি।”

    প্রসঙ্গত, দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হওয়ার পর ইন্ডি জোটের দুই সদস্য দল কংগ্রেস এবং আপকে নিশানা করেছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা। ইন্ডি জোটের (INDIA Block) প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মহারাষ্ট্রের শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীও (Delhi Election)।

  • IB Ministry: ভারত বিরোধী প্রচার, ৮ ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করল কেন্দ্র, একটি পাকিস্তানের 

    IB Ministry: ভারত বিরোধী প্রচার, ৮ ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করল কেন্দ্র, একটি পাকিস্তানের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত বিরোধী কন্টেন্ট প্রচারের জন্যে ৮ টি ইউটিউব চ্যানেল (Youtube Channel) বন্ধ (Block) করল ভারত সরকার (Indian Government) ৷ বৃহস্পতিবার তথ্য় ও সম্প্রচার মন্ত্রকের পক্ষ থেকে ট্যুইট করে জানানো হয় ৮ টি ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করছে ভারত সরকার ৷ এর মধ্যে ৭টি ভারতের, একটি পাকিস্তানের (Pakistan)৷ কেন্দ্রের দাবি, ওই সমস্ত চ্যানেলের মাধ্যমে ভুয়ো এবং ভারত বিরোধী কনটেন্ট প্রচার করে টাকা রোজগার করেছেন ভিডিও নির্মাতারা ৷ এদের লক্ষ্য ভারতে বিভিন্ন ধর্ম এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণা ছড়ানো ৷ তাই ২০২১-এর তথ্যপ্রযুক্তি আইন অনুযায়ী এই ইউটিউব চ্যানেলগুলিকে ব্লক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক (Ministry of Information and Broadcasting)৷  

    আরও পড়ুন: অনুপ্রবেশ ইস্যুতে কোনও আপস করবে না মোদি সরকার, জানাল বিজেপিও

    মন্ত্রক তাদের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে একটি প্রেস বিবৃতি পোস্ট করেছে ৷ সেখানে লেখা রয়েছে, “ভুয়ো তথ্য তুলে ধরে এই চ্যানেলগুলি ভারতে সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়াচ্ছিল। যেমন, ভারত সরকার কিছু ধর্মীয় নির্মাণ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে, ধর্মীয় উৎসব পালন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, ভারতে ধর্ম নিয়ে যুদ্ধ শুরু হয়েছে। ভুয়ো এবং উত্তেজনামূলক থাম্বনেল বানিয়ে, খবরের চ্যানেলের প্রতীকীচিহ্ন এবং সঞ্চালকদের ছবি দিয়ে বিভ্রান্ত করা হয় দর্শকদের।” ব্লক করা ইউটিউব চ্যানেলগুলির সব মিলিয়ে ভিউয়ারের সংখ্যা ১১৪ কোটিরও বেশি এবং মোট সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ৮৫ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে ৷

    নিখরচায় নানা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েও ভোটে হেরে গিয়েছে…   

    এই ইউটিউব চ্যানেলগুলিতে প্রচারিত ভিডিয়োয় বেশ কিছু মিথ্যে দাবি করা হয় ৷ কেন্দ্রীয় সরকারের মতে এই ধরনের কন্টেন্ট দেশের আইন ও শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে যেকোনও মুহূর্তে ৷ চ্যানেগুলিতে ভারতীয় সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে জম্মু ও কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়েও নানা ভুয়ো খবর প্রচার করা হত বলে জানা গিয়েছে ৷ দেশের নিরাপত্তার দিক দিয়ে সম্পূর্ণরূপে মিথ্যে এবং স্পর্শকাতর এই খবরগুলি অন্য দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে ৷

    যে আটটি ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করানো হয়েছে, সেগুলিতে মূলত খবর দেখানো হত। এর মধ্যে অন্যতম হল – ‘সব কুছ দেখো’। ওই চ্যানেলের গ্রাহক সংখ্যা ১৯ লক্ষ ৪০ হাজার প্রায়। তাদের ভিডিও দেখেছেন ৩৩ কোটির বেশি মানুষ। তালিকায় রয়েছে ‘লোকতন্ত্র টিভি’ও। তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টও ব্লক করানো হয়েছে। এ ছাড়াও ব্লক করানো হয়েছে ‘ইউ অ্যান্ড ভি টিভি’, ‘এএম রিজভি’, ‘গৌরবশালী পবন মিথিলাঞ্চল’, ‘সি টপ ফিফথ’ এবং ‘সরকারি আপডেট’ চ্যানেল। পাকিস্তানের যে চ্যানেলটিকে ব্লক করা হয়েছে, তার নাম ‘নিউজ কি দুনিয়া’। এই চ্যানেলগুলিতে কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাদের আচরণ কেমন, তা নিয়েও ভিডিও করা হয়েছে বলে অভিযোগ। 

    এর আগে, এ বছরই এপ্রিল মাসে ১৬টি ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করে কেন্দ্র। সেবার ১০টি ভারতীয় এবং ৬টি পাকিস্তানি চ্য়ানেল ব্লক করানো হয়।  

     

LinkedIn
Share