Tag: cbi

cbi

  • Municipal Recruitment Scam: পুর-নিয়োগেও নম্বরের খেলা, শূন্য পেয়েও চাকরি, দাবি সিবিআইয়ের

    Municipal Recruitment Scam: পুর-নিয়োগেও নম্বরের খেলা, শূন্য পেয়েও চাকরি, দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর-নিয়োগের (Municipal Recruitment Scam) ক্ষেত্রেও হয়েছে নম্বরের খেলা। দক্ষিণ দমদমে ২৭ জন চাকরি প্রার্থীর একই নম্বর, এমনটাই দাবি সিবিআইয়ের (CBI) । মোট ২৯ জনের চাকরির ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। দক্ষিণ দমদম পুরসভার অফিস থেকে উদ্ধার করা একটি ফাইল অনুযায়ী ২৯ জনের মজদুর পদে চাকরি দেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে ২৭ জনেরই প্রাপ্ত নম্বর এক। পিয়ন পদে চাকরির ক্ষেত্রে দুজনের নম্বর এক। প্রসঙ্গত ওই ফাইল অনুযায়ী ২৯ জনের প্রাপ্ত নম্বর যা দেখানো হয়েছে, তার সঙ্গে কত নম্বরের ভিত্তিতে যারা চাকরি পেয়েছেন তার মধ্যে কোন মিল নেই। অর্থাৎ যেমন তেমন ভাবে সুপারিশ হওয়া প্রার্থীদের চাকরিতে নিয়োগ করাই ছিল পুরসভার উদ্দেশ্য এমনটাই তদন্তে উঠে এসেছে।  

    নম্বরে গরমিল, তবু চাকরি (Municipal Recruitment Scam)

    তদন্তে নেমে ডিরেক্টরট অফ লোকাল বডির দফতরে তল্লাশি চালায় সিবিআই। নগরোন্নয়ন দফতরের অধীনে রয়েছে এই ডিএলবি, যেখানে সিবিআই বেশ কিছু ফাইল খুঁজে পায়। ওই ফাইলে দক্ষিণ দমদম পুরসভায় (Municipal Recruitment Scam) চাকরি পাওয়া ২৯ জনের মধ্যে ৫ জনের নিয়োগ পরীক্ষার নম্বরে তথ্য মিল রয়েছে। বাকিদের মিল নেই। ওই ফাইলে দেখা গিয়েছে, ২৯ জনের মধ্যে ৫ জনের নম্বরের মিল রয়েছে। বাকিদের নম্বর আলাদা। একজন ৩৯, একজন ৪৪, একজন ৪৩, একজন ৪২ এবং একজন ৩৪ নম্বর পেয়েছেন। সংস্থার দাবি এই নম্বর লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের যোগফল।

    চার্জশিটে অয়ন শীল

    ১ জুলাই আলিপুর আদালতে এসএসসি’র নিয়োগ দুর্নীতিতে চার্জশিটে সিবিআই অয়ন শীলের নাম উল্লেখ করে। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অয়ন শীলকে গ্রেফতার করেছিল। পরে পুরনিয়োগ দুর্নীতির (Municipal Recruitment Scam) মামলা প্রকাশ্যে আসে। তাঁর অফিসে তল্লাশি চালিয়ে জানা যায় পুর-নিয়োগের ক্ষেত্রে দায়িত্বে ছিল তাঁর সংস্থার। চলতি বছর এপ্রিলে তাঁকে হেফাজতে নেয় সেন্ট্রাল বিউরো অফ ইনভেস্টিগেশন। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারি সংস্থা বহু প্রার্থীকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। ১৭টি পুরসভায় অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে চাকরি হয়েছে বলে সিবিআই (CBI) সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: উপ-নির্বাচনেও চলল গুলি, বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    সিবিআই জানিয়েছে, পুরনিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তাঁরা ৪২ টি জায়গায় অভিযান চালিয়েছে। সেখান থেকে প্রচুর নথিপত্র বাজেয়াপ্ত হয়েছে। সেই নথির বিষয়ে বিশদে জানতে অয়ন শীলকে ফের জেরা করার প্রয়োজন রয়েছে। ১,৮২৯ জনের চাকরি হয়েছিল অয়নশীলের সংস্থার মাধ্যমে এবং এই নিয়োগের ক্ষেত্রে ৯০ শতাংশ নিয়োগ নিয়ম মেনে হয়নি।

    শূন্য নম্বর পেয়েও চাকরি

    এসএসসি পরীক্ষায় দুর্নীতির তদন্ত নেমে সিবিআই ওএমআর শিট উদ্ধার করেছে। সিবিআই (CBI) সূত্রে জানা গিয়েছে কয়েকজন প্রার্থী ওএমআরে শূন্য নম্বর পেয়েও চাকরি পেয়েছে। পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতির (Municipal Recruitment Scam)  তদন্ত নেমে সিবিআইয়ের দাবি, দক্ষিণ দমদম পুরসভায় কয়েকজন চাকরি পেয়েছেন ৫৫ নম্বর পেয়ে। কিন্তু অন্য ফাইল বলছে তাঁরা আরও কম নম্বর পেয়েছিলেন। তা সত্ত্বেও অতিরিক্ত নম্বর দেখিয়ে তাঁদের চাকরি দেওয়া হয়েছিল।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ড মামলায় (Sandeshkhali Case) সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) মুখ পুড়ল রাজ্যের। শীর্ষ আদালতে খারিজ রাজ্যের সিবিআই তদন্তের বিরোধিতার আর্জি। রাজ্যকে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্ন, “রাজ্য কি কাউকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে?”

    কী বলল সুপ্রিম কোট? (Sandeshkhali Case)

    সন্দেশখালিতে জমি দখল ও মহিলাদের যৌন হেনস্থার অভিযোগের ভিত্তিতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে আবেদন করে রাজ্য। সেখানেই খারিজ হয়ে যায় রাজ্যের আবেদন। সোমবার মামলাটির শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিআর গাভাই এবং কেভি বিশ্বনাথনের ডিভিশন বেঞ্চে। তখনই বিচারপতি গাভাই প্রশ্ন ছুড়ে দেন, “এই বিষয়ে কেন আবেদন করেছে রাজ্য সরকার? তারা কাকে প্রোটেক্ট করতে চাইছে?” বেঞ্চের আরও প্রশ্ন, “সন্দেশখালিতে যেখানে নারী নির্যাতনের এত অভিযোগ উঠেছে, যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে, সেখানে কেন রাজ্য সরকার বাড়তি আগ্রহ দেখাচ্ছে?”

    কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে কেলেঙ্কারির বেরল কেউটে!

    রাজ্যে রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে এসেছে কেউটে। গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলের দাপুটে নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এই কেলেঙ্কারির শেকড় খুঁজতে জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে হানা দেয় ইডি। সেই সময় হামলা হয় ইডির আধিকারিকদের ওপর (Sandeshkhali Case)। পরে গ্রেফতার হয় শাহজাহান। তার পরেই একে একে বেরিয়ে আসতে থাকে কেলেঙ্কারির কেউটে।

    আর পড়ুন: বোসের গায়ে ‘কালির ছিটে’! দুই পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    শাহজাহান ও তার দলবলের বিরুদ্ধে জমি দখল, নারী নির্যাতন-সহ একাধিক অভিযোগ তুলে পথে নামে সন্দেশখালির প্রমীলা বাহিনী। জমি দখল এবং নারী নির্যাতনের অভিযোগে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। দেওয়া হয়েছিল সিবিআই তদন্তের নির্দেশ। উচ্চতর আদালতের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই সুপ্রিম কোটের দুয়ারে হাজির হয় রাজ্য। সেখানেও জুটল রামধাক্কা।

    দেশের শীর্ষ আদালতে রাজ্য সরকারের মুখ পোড়ায় যারপরনাই খুশি বিজেপি। সাংসদ বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “রাজ্য সরকার কিছু অনৈতিক দাবি নিয়ে কিছু অপরাধীকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে। সেই জন্যই মানুষেরই দেওয়া ট্যাক্সের টাকা দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয় তারা। বারংবার পরাজিতও হয় (Sandeshkhali Case)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Calcutta High Court: সময়সীমা বেঁধে দিল হাইকোর্ট, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিপাকে রাজ্যের মুখ্যসচিব

    Calcutta High Court: সময়সীমা বেঁধে দিল হাইকোর্ট, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিপাকে রাজ্যের মুখ্যসচিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) আবারও নয়া মোড়। এবার রাজ্যের মুখ্যসচিবকে চূড়ান্ত সময়সীমা বেঁধে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করার জন্য রাজ্যের কাছে অনুমোদন চেয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। তবে সিবিআই এই নিয়ে অনুমোদন চাইলেও এ ব্যাপারে রাজ্যের গড়িমসিতে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করায় দেরি হচ্ছিল। এই নিয়ে আগে একাধিক বার হাইকোর্টে (Calcutta High Court) অভিযোগ জানিয়েছিল সিবিআই। হাইকোর্টও সময় দেয় বহুবার। তবে সুরাহা হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে এবার মুখ্যসচিবকে চূড়ান্ত সময়সীমা বেঁধে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। 

    কী জানিয়েছে আদালত? (Calcutta High Court) 

    প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবিরেশ ভট্টাচার্যদের জামিন মামলায় সরকারি আধিকারিকদের সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে মুখ্যসচিবের অনুমোদন নিয়ে ফের বক্তব্য জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকাকে এ বিষয়ে (Recruitment Scam) উত্তর দিতে হবে। এদিন এই মামলার শুনানিতে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ মুখ্যসচিবকে লিখিত আকারে রাজ্যের মতামত জানানোর নির্দেশ দিয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডে পালাবদল, চম্পইকে সরিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন হেমন্ত

    বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য 

    তবে মুখ্যসচিবের উত্তরের জন্য জামিন মামলা আটকে থাকবে না। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিচারপতি অপূর্ব সিনহার ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, আগামী ১১ জুলাই থেকে রোজ জামিন মামলা শোনা হবে। প্রসঙ্গত, এর আগে মুখ্যসচিব আদালতকে জানিয়েছিলেন, ভোটের কারণে তিনি এই বিষয়ে উত্তর দিতে পারেননি। তবে ভোট মিটেছে বহুদিন। এদিন রাজ্যের ভূমিকায় প্রশ্ন তুলে বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “৭ মে উত্তর চাওয়া হয়েছিল। এখন জুলাই মাস। এখনও উত্তর মেলেনি। আমরা দ্রুত উত্তর চাই ওঁর কাছে। এর পর আর কোন অজুহাত শোনা হবে না। এর পর যে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।” 
    নিয়ম অনুযায়ী, ধৃত সরকারি আধিকারিকদের বিষয়ে মুখ্যসচিবের অনুমতি ছাড়া তাঁদের বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে রাজ্যের গড়িমসিতে বিচারপ্রক্রিয়া অযথা দেরি হচ্ছে বলে আগেই অভিযোগ করেছিল সিবিআই। বুধবার ওই মামলায় রাজ্যের মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকাকে ডেডলাইন বেঁধে দিল আদালত (Calcutta High Court)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vijay Mallya: জামিন অযোগ্য ধারায় মাল্যের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি সিবিআই আদালতের

    Vijay Mallya: জামিন অযোগ্য ধারায় মাল্যের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি সিবিআই আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৮০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে শোধ না করার অভিযোগে জামিন অযোগ্য ধারায় পরোয়ানা জারি করল মুম্বইয়ের সিবিআই (CBI) আদালত। এই পরোয়ানা জারি করা হয়েছে বিদেশে পলাতক ভারতীয় ব্যবসায়ী বিজয় মাল্যের (Vijay Mallya) বিরুদ্ধে। ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন মাল্য। অভিযোগ, সেই দেনা শোধ না করেই ‘হাওয়া’ হয়ে গিয়েছেন তিনি। এই অভিযোগেই মাল্যের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি হয় ২৯ জুন।

    সিবিআই আদালতের পরোয়ানা (Vijay Mallya)

    পরোয়ানা জারি করেন সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারক এসপি নায়েক নিম্বলকর। পরোয়ানার খবরটি প্রকাশ্যে আসে সোমবার রাতে। জানা গিয়েছে, মাল্য (Vijay Mallya) বর্তমানে ব্রিটেনে রয়েছেন। তাঁকে দেশে ফেরাতে একাধিক পদক্ষেপ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরেও মাল্য রয়েছেন অধরা। সিবিআইয়ের পরোয়ানায় বলা হয়েছে, বন্ধ হয়ে যাওয়া কিংফিশার এয়ারলাইন্সের মালিক মাল্য সরকারি ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেন। ঋণ নেওয়া হয়েছে ২০০৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে।  তবে তা শোধ করেননি তিনি। ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্কের আর্থিক ক্ষতি করেছেন। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, মাল্য প্রতারণা করার অভিপ্রায়েই ঋণ নিয়ে তা শোধ করেননি।

    মাল্যকে পলাতক ঘোষণা

    প্রসঙ্গত, আর্থিক জালিয়াতি মামলায় ইতিমধ্যেই পলাতক ঘোষণা করা হয়েছে মাল্যকে। তবে তিনি রয়েছেন লন্ডনে। ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে যে চুক্তি রয়েছে, সেই চুক্তি মোতাবেক অর্থনৈতিক অপরাধে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্তপ্রক্রিয়া চললে এক দেশ অন্য দেশের সঙ্গে তদন্ত সংক্রান্ত তথ্য আদানপ্রদান করবে। মাল্যকে প্রত্যর্পণের চেষ্টা করা হলেও, আইনি জটিলতার কারণে এখনও ভারতে ফেরানো যায়নি এই শিল্পপতিকে। মাল্যের বিরুদ্ধে অর্থ তছরুপের অভিযোগে চলছে ইডির মামলাও। বছর আটষট্টির পলাতক মদ ব্যবসা সাম্রাজ্যের কোটি কোটিপতি ব্যবসায়ী মাল্যের পরোয়ানা জারি করতে গিয়ে সিবিআই বলেছে, উনি যেহেতু পালিয়ে বেড়াচ্ছেন, সেহেতু বিজয় মাল্যের বিরুদ্ধে খোলা নন-বেলেবল ওয়ারেন্ট জারি করা যেতে পারে। মাল্যের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের (CBI) অভিযোগ, মোট ঋণের মধ্যে ৩৮.৩০ কোটি টাকার ঋণকে শেয়ারে পরিণত করেছিলেন মাল্য (Vijay Mallya)।

    আর পড়ুন: “লোকসভায় রাহুল গান্ধীর মতো আচরণ করবেন না”, এনডিএ-র বৈঠকে বললেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: চোপড়া ও কোচবিহারের ঘটনায় সিবিআই দাবি, মুখ্যসচিবকে চিঠি লিখছেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: চোপড়া ও কোচবিহারের ঘটনায় সিবিআই দাবি, মুখ্যসচিবকে চিঠি লিখছেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোপড়ার ঘটনার নিন্দায় সরব গোটা দেশ। সংসদে এই ইস্যুতে ইন্ডি জোটকে চেপে ধরেছে এনডিএ শিবির। এর পাশাপাশি লোকসভা ভোট পরবর্তী সময়ে কোচবিহারের একই ধরনের মহিলা নির্যাতনের ঘটনা সামনে আসে। এ নিয়েই মুখ্যসচিবকে চিঠি লিখতে চলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘দুটি ঘটনায় সিবিআই (CBI) তদন্তের বিষয়ে রাজ্য যাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়, মুখ্য সচিবের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে দুটি ঘটনায় সিবিআইকে তদন্তভার যাতে উনি দেন সেই মর্মেই চিঠি লিখে দাবি জানাব।’’ মুখ্য সচিবকে চিঠি লেখার পরেও যদি কোনও প্রকারের পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে আদালতে যাওয়ার ইঙ্গিতও দেন শুভেন্দু অধিকারী।

    চোপড়ার ঘটনা, মধ্যযুগীয় বর্বরতা‌ 

    চোপড়ায় যুগল নিগ্রহের ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই, এই ঘটনাকে মধ্যযুগীয় বর্বরতা তথা তালিবানি শাসন বলে তোপ দেগেছে বিজেপি। এই ইস্যুতে সোমবার রাজ্য বিধানসভা চত্বরে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন অগ্নিমিত্রা পলের নেতৃত্বে বিজেপির মহিলা বিধায়করা। বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নির্দেশে কোচবিহারে ঘটনা সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে‌ যান রাজ্য বিজেপির মহিলা মোর্চার এক প্রতিনিধি দলও। এক তরুণীকে রাস্তায় ফেলে কঞ্চির ছড়া দিয়ে বেধড়ক মারধর করছেন এক ব্যক্তি। মারধর করা হচ্ছে পাশে থাকা এক তরুণকেও। যিনি মারধর করছেন তাঁকে স্থানীয় বাসিন্দারা তৃণমূল নেতা তাজম্মুল বলে চিহ্নিত করেছেন। ওই নেতা এলাকায় ‘জেসিবি’ নামেও পরিচিত। জানা গিয়েছে, এলাকায় একাধিক অপরাধের সম্পর্কে যুক্ত ওই ব্যক্তি। খুনের মামলা সহ একাধিক অভিযোগে নাম থাকলেও শাসক দলের নেতা হওয়ার সুবাদে তাঁকে ছোঁয়ার সাহস দেখায়নি পুলিশও, এমনটাই দাবি স্থানীয়দের।

    চোপড়ার শাহজাহান বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)  

    অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতাকে চোপড়ার শাহজাহান বলে কটাক্ষ করে শাসক দলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। চোপড়া এবং কোচবিহার ঘটনার তদন্তভার সিবিআইকে দেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। এবার রাজ্যের মুখ্যসচিবকে চিঠি লিখে মুখ্যমন্ত্রী যাতে ঘটনার তদন্তভার সিবিআইকে হস্তান্তর করেন সেই দাবি জানাতে চলেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তাঁর চিঠি লেখার পরও যদি নীরব থাকে সরকার, সেক্ষেত্রে সিবিআই (CBI) তদন্তের আবেদন জানিয়ে আদালতে যাওয়ারও স্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: তিহাড়েই কেজরিওয়াল, ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত

    Arvind Kejriwal: তিহাড়েই কেজরিওয়াল, ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনই মুক্তি নয়, জেলেই ঠিকানা দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের  (Arvind Kejriwal)। সিবিআই-এর (CBI) আর্জি মেনে আবগারি দুর্নীতি মামলায় শনিবার তাঁকে ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। আগামী ১২ জুলাই পর্যন্ত জেলেই থাকতে হবে তাঁকে।

    সিবিআই-এর যুক্তি

    এই মামলার তদন্তকারী দল সিবিআই (CBI) জানিয়েছে কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) হেফাজতে থাকা তদন্তের স্বার্থে সঠিক পদক্ষেপ। এর আগে তিনদিনের সিবিআই হেফাজত হয়েছিল কেজরিওয়ালের। সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, তদন্তের স্বার্থে তাঁদের প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দিচ্ছেন না কেজরিওয়াল। সিবিআই আরও জানায়, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি। সাক্ষী এবং প্রমাণ নষ্ট করার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে। তাই তদন্তের স্বার্থে তাঁকে জামিন না দেওয়া উচিত। প্রসঙ্গত, ২১ মার্চ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে ইডি। জেলে থাকাকালীনই আবগারি দুর্নীতি মামলায় কেজরিকে গ্রেফতার করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থারর দাবি, নতুন আবগারি নীতিতে কেন হোলসেলারদের প্রফিট মার্জিন পাঁচ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে তারও কোনও যথাযথ ব্যাখ্যা নেই।

    আরও পড়ুন: “প্রতিদিন গুম হয়ে যাচ্ছে সাধারণ বালোচ নাগরিকরা” দাবি মানবাধিকার কর্মী সামি দ্বীনের

    সিবিআই-এর আর্জিতে সম্মতি

    চলতি সপ্তাহের সোমবার তিহাড় জেলে গিয়ে কেজরিকে (Arvind Kejriwal) জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই (CBI)। মঙ্গলবার তাঁকে গ্রেফতার হিসাবে দেখানো হয়। তার পর পাঁচ দিনের হেফাজত চেয়ে বুধবার সিবিআই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে আদালতে পেশ করে। সেই সময় দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ কোর্ট কেজরিকে তিন দিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠায়। শনিবার সেই হেফাজতের মেয়াদ শেষ হয়েছে। এদিন কেজরিওয়ালকে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআইয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অবকাশকালীন বিচারক সুনেনা শর্মা কেজরিওয়ালকে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।  গত ২০ মে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছিল। কিন্তু তিহাড় থেকে তিনি বের হওয়ার আগেই ইডি দিল্লি হাইকোর্টে গিয়ে জামিনের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে মামলা দায়ের করে। জামিন নিয়ে টালবাহানার মধ্যেই সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হন কেজরি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: শিলিগুড়ির জমি কেলেঙ্কারির রহস্যভেদে সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন বিজেপি বিধায়ক

    Siliguri: শিলিগুড়ির জমি কেলেঙ্কারির রহস্যভেদে সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন বিজেপি বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিলিগুড়ির (Siliguri) ডাবগ্রাম-ফুলবাড়িতে জমির মাফিয়ারাজ নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি করল বিজেপি। তৃণমূলের প্রভাবশালী নেতা দেবাশিস প্রামাণিক গ্রেফতার হতেই ডাবগ্রাম- ফুলবাড়ি এলাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্বের মদতে জমি মাফিয়াদের সরকারি জমি দখল করে বিক্রি করার ঘটনায় শিলমোহর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, তাঁর এই সরব হওয়া ও দলের প্রভাবশালী নেতাকে গ্রেফতার করানোর ঘটনার পিছনে অন্য অভিসন্ধি দেখছে বিজেপি। শিলিগুড়ি জুড়ে জমি কেলেঙ্কারির সঠিক তদন্তের জন্য সিবিআই তদন্তের দাবি জানাল বিজেপি।

     মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দাগলেন বিজেপি বিধায়ক (Siliguri)

    শিলিগুড়ির (Siliguri) বিজেপি বিধায়ক তথা বিধানসভার বিজেপির মুখ্য সচেতক শঙ্কর ঘোষও এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চান। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী এমন ভাব দেখাচ্ছেন তাতে মনে হয়, ২০১১ সালে তিনি শপথ নেওয়ার পর বিদেশ চলে গিয়েছিলেন। এখন ফিরে এসে তিনি জানতে পারছেন, তাঁর দলের নেতারা ডাবগ্রাম-ফুলবাড়িতে জমি কেলেঙ্কারিতে যুক্ত। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিজেকে বাঁচাতে ও সৎ প্রমাণ করতে তাঁর দলের নিচুতলার কর্মীদের বলির পাঁঠা করছেন। সৎ সাহস থাকলে নিরপেক্ষ তদন্ত করে এই জমি মাফিয়ারাজে যারা যুক্ত তাদের সকলকে গ্রেফতার করুন। শুধু আইসি-ওসি নয়, পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকরাও যেন রেহাই না পান।

    আরও পড়ুন: ব্যাঙ্ক লোন নিয়ে ফ্ল্যাট! বেআইনি জানতে পেরে ঘুম উড়েছে আবাসিকদের

      ওসি, আইসিদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে!

    দেবাশিস প্রামাণিককে গ্রেফতারের পর পুলিশ প্রথমে ঠিক করে বলতে পারেনি কোন অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল মারধর, খুনের চেষ্টার অভিযোগ। পরবর্তীতে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে মান্যতা দিতে জমি কেলেঙ্কারির দিকটি প্রকাশ্যে আনা হয়। এই ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে পুলিশ প্রশাসনও চিন্তায় পড়ে গিয়েছে। কেননা দেবাশিস ও তাঁর বাহিনী  দিনের পর দিন এভাবে সরকারি জমি দখল করে বিক্রি করে দিয়েছে, তা পুলিশের শীর্ষ কর্তারা জানতেন না, এটা কেউ বিশ্বাস করতে চাইছে না। পুলিশ সূত্রে খবর, শিলিগুড়ি (Siliguri) পুলিশ কমিশনারেটের উঁচুতলরার কর্তাদের বাঁচাতে এনজেপি থানায় এই সময়কালে যারা ওসি, আইসি ছিলেন তাদের ভূমিকা নিয়ে তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।

    কী বলছেন শিখা চট্টোপাধ্যায়?

    বিজেপি (BJP) বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায় বলেন, পুলিশের মদতে তৃণমূল নেতারা এখানে বুক ফুলিয়ে জমির কারবার ফেঁদেছে। শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেটের শীর্ষ কর্তারা যদি বলেন, তারা জানতেন না তাহলে তারা এই চাকরি করার যোগ্য নন। সব থেকে বড় কথা,  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায়ের পরিবার আদিগঙ্গায় জমি দখল করে রেখেছে। পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছেন। তাই, শিলিগুড়ির এই জমি কেলেঙ্কারির সঠিক তদন্তের জন্য সিবিআই তদন্ত হওয়া দরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TET Recruitment Case: বিকাশ ভবনের গুদাম থেকে উদ্ধার বস্তাভর্তি নথি! কী মিলল সিবিআই-এর তল্লাশি অভিযানে?

    TET Recruitment Case: বিকাশ ভবনের গুদাম থেকে উদ্ধার বস্তাভর্তি নথি! কী মিলল সিবিআই-এর তল্লাশি অভিযানে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও সংবাদ শিরোনামে উঠে এল নিয়োগ দুর্নীতির (TET Recruitment Case) প্রসঙ্গ। গত তিন দিন ধরে তল্লাশি অভিযান চলছিল রাজ্যের শিক্ষা দফতরের কার্যালয় বিকাশ ভবনে। অবশেষে শুক্রবার দুপুরে সল্টলেকের বিকাশ ভবনের গুদাম থেকে বস্তাভর্তি ‘গুরুত্বপূর্ণ’ নথিপত্র উদ্ধার করল সিবিআই। শিক্ষা দফতরের বিভিন্ন কাগজপত্র রাখার জন্য ব্যবহৃত ওই গুদামটি ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর সিল করে দিয়েছিল সিবিআই (CBI)। প্রায় দেড় বছর পরে বুধবার থেকে সেই গুদামে আবার আসেন সিবিআই তদন্তকারীরা। 

    উদ্ধার হওয়া বস্তাভর্তি নথিপত্রে কী আছে? 

    গত বুধ এবং বৃহস্পতি— দুদিনই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সেখানে তল্লাশি চালান তাঁরা। এরপর শুক্রবার বেলায় আবার শুরু হয় তল্লাশি। দুপুরেই সেখান থেকে বস্তাভর্তি নথিপত্র নিয়ে বাইরে আসতে দেখা যায় সিবিআইয়ের গোয়েন্দাদের। সূত্রের খবর, ওই সমস্ত নথিপত্রে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার (TET Recruitment Case) সঙ্গে সম্পর্কিত বহু ‘জরুরি তথ্য’ রয়েছে। এছাড়াও সিবিআই সূত্রে খবর, প্রাথমিকে নিয়োগের পরীক্ষা টেট সংক্রান্ত জরুরি তথ্য ছাড়াও সেখানে রয়েছে পরীক্ষার্থী এবং চাকরিপ্রাপ্তদের নামের তালিকা। যা প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নতুন দিক খুলে দিতে পারে। আর যদি সত্যি এমনটা হয় তাহলে এই মামলার মোড় ঘুরে যেতে পারে বলে অনুমান করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুন: রিচার্জের দাম বাড়াল জিও-এয়ারটেল! কোন প্ল্যানে কত খরচ? জানুন খুঁটিনাটি

    উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসের পর চলতি বছর ৪ জানুয়ারি ফের বিকাশ ভবনে গিয়েছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা (CBI)। জানা গিয়েছে দুবারই ওই ভবনের ছয় তলায় গিয়েছিলেন আধিকারিকরা। শেষবার সেখানে রাজ্যের শিক্ষাসচিব মনীশ জৈনের ঘরে তাঁকে কিছুক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এরপর কিছু দরকারি নথি সংগ্রহ করে গুদাম সিল করে দিয়েছিলেন তদন্তকারীরা। আর এবার বুধবার ফের সেখানে হানা দিয়ে বস্তাভর্তি নথি উদ্ধার করে সিবিআই আধিকারিকরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে তৃণমূল বিধায়ক তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ ইতিকে ফের তলব সিবিআইয়ের

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে তৃণমূল বিধায়ক তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ ইতিকে ফের তলব সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) তদন্তে ফের সিবিআই-এর তৃণমূল নেত্রী ইতি সরকার।  নদিয়া জেলা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ইতিকে তলব করেছে সিবিআই।  নদিয়া জেলার তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার ঘনিষ্ঠ ইতি আগেও গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছিলেন। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

    কেন তলব ইতিকে

    বৃহস্পতিবার তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত ইতিকে সমন পাঠিয়েছে সিবিআই। কেন তাঁকে তলব করা হল তা নিয়ে গুঞ্জন ছড়িয়েছে। অর্থের বিনিময়ে চাকরির দেওয়ার মামলাতেই ডেকে পাঠানো হয়েছে ইতিকে। সূত্রের খবর, তদন্তকারীরা মূলত চাকরি সংক্রান্ত বিষয় ছাড়াও তাপস সাহার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের বিষয়টি জানতে চান। ইতি দীর্ঘ দিন ধরেই বিভিন্ন সরকারি স্কুলে স্কুলের পোশাক সরবরাহের ব্যবসায় যুক্ত। এর পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজও করে থাকেন। তাঁকে জেরা করে সিবিআই (CBI) কোনও নতুন তথ্যের সন্ধান করতে চাইছে বলেই অনুমান।

    আরও পড়ুন: নিজস্ব পেমেন্ট অ্যাপ চালু করল ফ্লিপকার্ট! জানেন কীভাবে ব্যবহার করবেন?

    তাপসকে জেরা

    গত শুক্রবারই নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় তাপসকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে। সেই দিন তাপসের কণ্ঠস্বরের নমুনাও সংগ্রহ করে সিবিআই। তার সাত দিনের মধ্যেই তাপস-ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেত্রীকে তলব করায় নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। প্রথমবার তাপস সাহাকে সঙ্গে নিয়েই ইতি সরকারের বাপের বাড়ি বেতাইয়েরই কাছের বিআর আম্বেদকর কলেজে তল্লাশি চালিয়েছিল গোয়েন্দারা। তল্লাশি চলেছিল তাপসের বাড়িতেও। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এখনও জেলেই রয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য সুবীরেশ ভট্টাচার্য, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্যরা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও বেশ কয়েকজন ‘বড় নাম’-কে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তলব করতে পারে খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: বিপাকে কেজরিওয়াল, তিনদিনের সিবিআই হেফাজতে আপ সুপ্রিমো

    Arvind Kejriwal: বিপাকে কেজরিওয়াল, তিনদিনের সিবিআই হেফাজতে আপ সুপ্রিমো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিপাকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তিনদিনের জন্য তাঁকে সিবিআই হেফাজতে পাঠাল দিল্লির নিম্ন আদালত। সিবিআই অবশ্য কেজরিওয়ালকে পাঁচ দিনের হেফাজতে নিতে চেয়েছিল। তবে দিল্লির রাউজ অ্যাভেনিউ আদালত তাঁকে তিন দিনের হেফাজতের নির্দেশ দেয়।

    তিহাড় জেলে বন্দি কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)

    দিল্লি আবগারি কেলেঙ্কারি মামলায় আগেই ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। বন্দি রয়েছেন তিহাড় জেলে। বুধবার তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই। দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টের বিশেষ বিচারক অমিতাভ রাওয়াত নির্দেশ দিয়েছিলেন সিবিআই চাইলে আবগারি দুর্নীতি নিয়ে ব্যবস্থা নিতে পারে। তার পর মঙ্গলবারই তিহাড় জেলে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। বুধবার করা হয় গ্রেফতার। ২০ জুন রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টই জামিন মঞ্জুর করেছিল কেজরিওয়ালের। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টে যায় ইডি। মঙ্গলবার রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টের জামিনের ওপর স্থগিতাদেশ দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। এর পরেই কেজরিওয়ালকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। পরে করা হয় গ্রেফতার।

    বন্দিদশা ঘোঁচেনি

    মার্চে ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তিহাড় জেলে রয়েছেন কেজরিওয়াল। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন ২১ দিনের জন্য মিলেছিল অন্তর্বর্তী জামিন। নির্বাচন-পর্ব সাঙ্গ হওয়ার পরেই ফের তিহাড়ে ফিরে যান আম আদমি পার্টির সর্বাধিনায়ক। পরে নিম্ন আদালত জামিন মঞ্জুর করলেও, বন্দিদশা ঘোঁচেনি কেজরিওয়ালের। নিম্ন আদালতের নির্দেশের বিরোধিতা করে উচ্চ আদালতে গিয়েছিল ইডি। সেই জামিনের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় আদালত। তার পরেই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।

    আর পড়ুন: “হকার উচ্ছেদ রুখতে প্রয়োজনে আমি বুলডোজারের সামনে দাঁড়াব”, বললেন শুভেন্দু

    সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, “কেজরিওয়ালকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। তাঁরা এমনকি চিনতেও পারেন না যে বিজয় নায়ার তাঁদের অধীনে কাজ করেছিলেন।” তিনি বলেন, “নায়ার অতিশি ও সৌরভ ভরদ্বাজের অধীনে কাজ করছিলেন। তিনি সমস্ত দায় মণীশ সিসোদিয়ার ওপর চাপিয়ে দেন। তাঁদের ফের মুখোমুখি হতে হবে, কাগজপত্র দেখাতে হবে (Arvind Kejriwal)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share