Tag: cbi

cbi

  • Seikh Sahajahan: আরও বিপাকে শেখ শাহজাহান! অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনের ধারা যুক্ত হবে মামলায়

    Seikh Sahajahan: আরও বিপাকে শেখ শাহজাহান! অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনের ধারা যুক্ত হবে মামলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আরও বিপদে সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান (Seikh Sahajahan)। রেশন দুর্নীতি মামলায় ইডি তাঁর বাড়িতে তল্লাশি করতে গেলে তাঁর বাহিনী আক্রমণ করে। এরপর থেকে পলাতক হয়ে যান তিনি। ঘটনার ৫৬ দিনের মাথায় এই পালতক নেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর হাইকোর্টের রায়ে তদন্তভার নেয় সিবিআই। এবার নতুন করে আরও একবার মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    সিবিআই সূত্রে খবর (Seikh Sahajahan)

    সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিকাণ্ডে আগামীকাল সোমবার বসিরহাট আদালতে শাহজাহানের (Seikh Sahajahan) বিরুদ্ধে অস্ত্র আইন ও বিস্ফোরক আইন যুক্ত করার আবেদন করবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। একে আগেই ইডি রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্ত করছিল, এরপর ইডির উপর আক্রমণের মামলা, এবার অস্ত্র আইনের মামলা যোগ করা হবে। ফলে এই নতুন মামলায় সন্দেশখালির এই শাহজাহানের বিরুদ্ধে যে আরও কড়া অবস্থান নিতে চলেছে সেই বিষয়ে সন্দেহ নেই।

    আবু তাহেরের বাড়িতে উদ্ধার অস্ত্র

    গতকাল শুক্রবার যখন একদিকে রাজ্যে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন চলছে ঠিক সেই দিন সন্দেশ খালিতে তদন্তে নামে সিবিআই। গোপন সংবাদ পেয়ে শাহজাহানের (Seikh Sahajahan) ঘনিষ্ঠ আবু তালেব মোল্লার বাড়ি থেকে লুকিয়ে রাখা প্রচুর অস্ত্র উদ্ধার হয়। এরপর একই সঙ্গে নামে কমান্ডো। মাটি খনন করে উদ্ধার করা হয় বিপুল অস্ত্র। উদ্ধার করা হয় প্রচুর বিস্ফোরক। এরপর সেগুলিকে নিস্ক্রিয় করা হয়। এই বিপুল পরিমাণ অস্ত্রের উৎস কী? শাহজাহানের সঙ্গে সম্পর্ক কী তাই নিয়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক প্রশ্ন। তাই এবার অস্ত্র আইনের ধারায় মামলা গ্রহণ করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: “হামলা হলে হামলা হবে, চোখ দেখালে চোখ দেখাবো”, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি দিলীপের

    রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়

    উল্লেখ্য সন্দেশখালিতে সন্ধান মিলেছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রভাণ্ডার এবং বিস্ফোরক। তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের (Seikh Sahajahan) ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর বোমা, বন্দুক এবং বিস্ফোরক। ইতিমধ্যেও ঘটনাস্থলে নামানো হয়েছে এনএসজি কমান্ডো এবং রবোর্ট। ইতিমধ্যে এলাকার মানুষ জানিয়েছেন এলাকায় ভোটে আতঙ্ক তৈরি করতে আন্তর্জাতিক জঙ্গিদের প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে। তৃণমূলের নেতার গ্রামের মহিলাদের সাদা থান দেওয়ার নিদান দিচ্ছেন। ঘটনায় রাজ্য বিজেপি তীব্র তোপ দেগেছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। পাল্টা মমতার বক্তব্য ছিল সব বিজেপির চক্রান্ত, এনএসজি ইচ্ছে করে বোমা বন্দুক বিস্ফোরক মজুত করেছে। ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি তোলপাড় হয়ে পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: একেকটির দাম ৭-৮ লক্ষ টাকা! মার্কিন মুলুক থেকে নিলামে কেনা হয়েছিল সন্দেশখালির বিদেশি অস্ত্র

    Sandeshkhali: একেকটির দাম ৭-৮ লক্ষ টাকা! মার্কিন মুলুক থেকে নিলামে কেনা হয়েছিল সন্দেশখালির বিদেশি অস্ত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) শাহজাহান ঘনিষ্ঠ আবু তালেবের বাড়িতে হানা দিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করে সিবিআই। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে পুলিশের রিভলভার যেমন পাওয়া গিয়েছে, তেমনি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। দেশি আগ্নেয়াস্ত্র তো রয়েছে। সব মিলিয়ে এই অস্ত্র মজুত করার সঙ্গে জঙ্গি সংগঠনের যোগের অভিযোগ করেছে বিরোধীরা। এই আবহের মধ্যে এই আগ্নেয়াস্ত্র কোথায় থেকে আনা হয়েছিল তা খতিয়ে দেখা শুরু করেছে সিবিআই। আর তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআইয়ের সামনে উঠে এসেছে।

    মার্কিন মুলুক থেকে এসেছিল অস্ত্র! (Sandeshkhali)

    সিবিআই এর এখন সন্দেহ, সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) উদ্ধার হওয়া এই সব অস্ত্রের অধিকাংশ এসেছিল মার্কিন মুলুক থেকে। আর এই সব অস্ত্র এমনই, যে বাজার থেকে কেনা যায় না। এগুলি নিলাম হয়। চড়া দামে কিনতে হয়। লক্ষ লক্ষ টাকা দাম উঠে যায় একেকটি অস্ত্রের। তাহলে সন্দেহ প্রবল হচ্ছে, নেপথ্যে আন্তর্জাতিক অস্ত্র চোরাচালান চক্র? কীভাবে এই সব আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হত? আর সব থেকে বড় প্রশ্ন এত দামি অস্ত্র কেনার জন্য অর্থ কোথা থেকে আসত? কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে ৩টি বিদেশি রিভলবার রয়েছে, যেগুলি মার্কিন মুলুকে তৈরি এবং এই সব আগ্নেয়াস্ত্র রীতিমতো নিলাম ডেকে চড়া দামে বিক্রি করা হয়। কী কারণে এই অত্যাধুনিক অস্ত্র সন্দেশখালিতে মজুত করা হয়েছিল, অস্ত্র কেনার টাকাই বা এসেছিল কোথা থেকে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, একেকটি আগ্নেয়াস্ত্রের দাম ৭-৮ লক্ষ টাকা। সব মিলিয়ে প্রায় ৪০ লক্ষ টাকার অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। কোথা থেকে কেনা হয়েছিল এই অস্ত্র? তবে কি অস্ত্র চোরাচালানেও যুক্ত ছিল শেখ শাহজাহান?

    আরও পড়ুন: ফের সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা, আবু তালেবের পর এবার কে?

    বিলের সূত্র থেকে মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য

    উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের ভান্ডারের কাছে বেশ কিছু বিল বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই। সেই বিলে কলকাতার এক অস্ত্র কারবারির হদিশ মিলেছে। বিলে কে কেনা হয়েছিল তা উল্লেখ রয়েছে। কার্তুজ কেনার তথ্য রয়েছে। আর কোথায় থেকে অস্ত্র কেনা হয়েছিল তা জানার চেষ্টা করছে সিবিআই। জানা গিয়েছে,  শনিবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) হানা দেয় সিবিআই। সেখানে একাধিক অভিযোগকারীর সঙ্গে তারা কথা বলেন। পাশাপাশি এদিনও শাহজাহান ঘনিষ্ঠ সেই আবু তালেবের বাড়িতেও যান সিবিআই আধিকারিকরা। তবে, সেখান থেকে কী তথ্য সংগ্রহ করেছেন তা জানা যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে অস্ত্র উদ্ধার কাণ্ডে পুলিশকে “অপদার্থ” বললেন সৌগত রায়

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে অস্ত্র উদ্ধার কাণ্ডে পুলিশকে “অপদার্থ” বললেন সৌগত রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) শাহজাহান ঘনিষ্ঠ আবু তালেবের বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করল সিবিআই। আর এই ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল যোগ রয়েছে বলে বিরোধীরা সরব হয়েছে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে তারা প্রশ্ন তুলেছে। এবার সেই বিরোধীদের সুরে দমদম লোকসভার প্রার্থী সৌগত রায় সন্দেশখালিতে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশকে তোপ দেখেছেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে।

    পুলিশের অপদার্থতা! (Sandeshkhali)

    শুক্রবার সকাল থেকে তল্লাশি চালানোর পর সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থেকে বিপুল অস্ত্র উদ্ধার করে সিবিআই। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে পাওয়া গিয়েছে পুলিশের রিভলভারও। বোমা উদ্ধার করতে শুক্রবার নামানো হয়েছিল এনএসজি। আর সেই অস্ত্র উদ্ধার হওয়ার পর পুলিশের ওপরেই দায় চাপাচ্ছে তৃণমূল নেতাদের একটা অংশ। শুক্রবারই ঘটনার পর কুণাল ঘোষ পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। তিনি বলেন, “পুলিশের গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের নজরে থাকা উচিত ছিল। যারাই ঢুকিয়ে থাকুক, পুলিশের তো আগেই বের করা উচিত ছিল।” অন্যদিকে, দমদমের তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায় শনিবার প্রচারে বেরিয়ে সন্দেশখালিতে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে মন্তব্য করেন। রাজ্যের পুলিশকে ‘অপদার্থ’ বলেও সম্বোধন করেন তিনি। সন্দেশখালি প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “যেই অস্ত্র রাখুক না কেন, বেআইনি অস্ত্র ধরা তো পুলিশেরই কাজ। এটা পুলিশের অপদার্থতা।” প্রশ্ন উঠছে, রাজ্যের পুলিশের ওপর দায় চাপালে কি শাসক দলের দিকে আঙুল উঠবে না?

    আরও পড়ুন: ফের সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা, আবু তালেবের পর এবার কে?

    অস্ত্র উদ্ধারের কৃতিত্ব পুলিশের, দাবি পার্থ ভৌমিকের

    অস্ত্র মজুত এবং উদ্ধার করার বিষয়টি নাটক বলে অভিযোগ তৃণমূলের একটি অংশ। কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে দায়ী করার চেষ্টা করছে। এই আবহের মধ্যে বারাকপুরের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক আবার বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন। তিনি বলেন, “শাহজাহানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ইডি, সিবিআই তাঁকে গ্রেফতার করেনি। এখন যাদের হেফাজতে রয়েছে, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই সব তথ্য মিলছে। আসলে পুলিশের হেফাজতে থাকলেও এই অস্ত্র উদ্ধার হত। আসলে এই অস্ত্র উদ্ধারের সমস্ত কৃতিত্ব হচ্ছে পুলিশের।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: ফের সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা, আবু তালেবের পর এবার কে?

    CBI: ফের সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা, আবু তালেবের পর এবার কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সন্দেশখালিতে হানা দিল সিবিআই (CBI) টিম। শুক্রবারের মতো শনিবারও তৃণমূল নেতা শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়ি ও দোকানে হানা দেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। শুক্রবার আবু তালেবের বাড়িতে হানা দিয়ে সিবিআই বিপুল পরিমাণ অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করে। এদিন সিবিআই টিম শাহজাহান ঘনিষ্ঠ তুফান মৃধার বাড়িতে হানা দেয়।

    শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে হানা (CBI)

    স্থানীয় ও সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে সন্দেশখালির সিবিআই (CBI) টিম রাজবাড়ি এলাকায় যায়। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। শাহজাহান ঘনিষ্ঠ তুফান মৃধার দোকানে প্রথমে হানা দেয়। তুফান শাহজাহান ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। কিন্তু, দোকান বন্ধ থাকায় সেখান থেকে তুফানের বাড়িতে যান তদন্তকারীরা। তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই আধিকারিকেরা। তুফান পরিবারের তরফে সিবিআই টিমকে জানানো হয়, সকালে কাজের সূত্রে বাইরে গিয়েছেন তিনি। তবে, এলাকার মানুষজন জানাচ্ছেন, গত তিন-চার দিন ওই দোকান বন্ধ রয়েছে। তুফানকেও এলাকায় দেখা যাচ্ছে না। তবে, তিনি কোথায় আছেন তা প্রতিবেশীরা কেউ কিছু জানাতে পারেননি।

    আরও পড়ুন: শাহজাহানগড়ে অস্ত্রভান্ডারে মিলল পুলিশের রিভলভার, শোরগোল

    শাহজাহান ঘনিষ্ঠকে কলকাতায় জেরা

    গত ৫ জানুয়ারি রেশন দুর্নীতি মামলায় শেখ শাহজাহানের বাড়িতে হানা দিতে গিয়ে ইডির আক্রান্ত হওয়ার মামলার প্রেক্ষিতে বার বার সন্দেশখালিতে সিবিআই হানা দেয়। শুক্রবার তালেবের বাড়িতে অস্ত্র উদ্ধারের পর সিবিআই ডেকে পাঠায় এনএসজিকে। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে সন্দেশখালিতে চলে আসেন এনএসজি কম্যান্ডোরা। বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধারের পর এদিন শাহজাহানের অন্য এক ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা দেয়। এর মধ্যে শনিবার শাহজাহান-ঘনিষ্ঠ এক জনকে কলকাতায় ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। পাশাপাশি অভিযানও জারি রয়েছে। তবে, তুফানের বাড়িতে গিয়ে কী তথ্য জোগাড় করেছে তা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (CBI) স্পষ্ট করে কিছু বলেনি। তবে, তালেবের বাড়িতে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনার সঙ্গে তুফান মৃধার কোনও সম্পর্ক রয়েছে কি না তা নিয়ে এলাকায় চর্চা শুরু হয়েছে। যদিও এই বিষয় নিয়ে তুফানের বাড়ির লোকজন কেউ প্রকাশ্যে কিছু বলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে মিলল বিপুল পরিমাণ অস্ত্রভান্ডার, কে এই আবু তালেব?

    Sandeshkhali: শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে মিলল বিপুল পরিমাণ অস্ত্রভান্ডার, কে এই আবু তালেব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি (Sandeshkhali) লোকসভা ভোটের আবহের মধ্যেই তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ আবু তালেবের বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার হল। উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় শাসক দলের যোগ আরও সুস্পষ্ট হয়েছে। তবে, কে এই আবু তালেব। শাহজাহানের সঙ্গে তাঁর কী সম্পর্ক রয়েছে, তা নিয়ে এখন জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    কে এই আবু তালেব? (Sandeshkhali)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আবু তালেবের বাড়ি ন্যাজাট থানার বাউনিয়া গ্রামে। তাঁর বয়স ৩০ বছর। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) শেখ শাহজাহানের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর অল্পদিনের মধ্যে তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। সেই সূত্রে সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের মল্লিক পাড়ার বাসিন্দা তাসমিনা বিবির সঙ্গে আবু তালেবের বিয়ে হয়। বিয়ের পর গত পাঁচ বছর ধরে মল্লিক পাড়ায় তিনি থাকতে শুরু করেন। এলাকায় তিনি টোটো চালাতেন। শাহজাহানের ভেড়ি দেখতেন। শাহজাহানের সঙ্গে তাঁর একাধিক ছবিও রয়েছে। অনেকে তাঁকে শাহজাহানের ডান হাত বলতেন। শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে বেপাত্তা হয়ে যান তিনি।

    আরও পড়ুন: শাহজাহানগড়ে অস্ত্রভান্ডারে মিলল পুলিশের রিভলভার, শোরগোল

    তালেবের বাড়ি থেকে অস্ত্রভান্ডার উদ্ধার হতেই হতবাক এলাকাবাসী

    সরবেড়িয়া (Sandeshkhali) আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মল্লিক পাড়ায় একদা শাহজাহান ঘনিষ্ঠ আবু তালেব মোল্লার বাড়িতে সিবিআই টিম সাতসকালে সিআরপিএফ জওয়ান নিয়ে হানা দেয়। বাড়িতে আবু তালেবের স্ত্রী তাসমিনা বিবিসহ আরও একজন সদস্য ছিলেন। ঘরে তল্লাশি চালাতেই কিছু বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা উদ্ধার হয়। তদন্তকারীরা দ্রুত এনএসজি-কে খবর দেয়। তারপর অত্যাধুনিক রোবটকে কাজে বোমার বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়। ইতিমধ্যে আবু তালেবের স্ত্রীকে আটক করে সিবিআই। সাধারণ টোটো চালক ও ভেরির ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যক্তির কাছে থেকে কীভাবে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া গেল তা সিবিআই খতিয়ে দেখছে।  স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, তালেব খুব ভালো ছেলে। তাঁর বাড়িতে বাইরে থেকে কাউকে আসতে কেউ দেখেনি। তবে, তাঁর বাড়ি থেকে এত বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার হল তা জেনে হতবাক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শাহজাহানগড়ে অস্ত্রভান্ডারে মিলল পুলিশের রিভলভার, শোরগোল

    Sandeshkhali: শাহজাহানগড়ে অস্ত্রভান্ডারে মিলল পুলিশের রিভলভার, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের গড়ে ইডি হানার পর থেকে খবরের শিরোনামে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার পর সন্দেশখালি নিয়ে চর্চা কিছুটা কমেছিল। তবে, শুক্রবার রাজ্যে দ্বিতীয় দফা ভোটের দিন সন্দেশখালিতে যে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রভান্ডার উদ্ধার হল তা নিয়ে রাজ্যজুড়ে চর্চা চলছে। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে পুলিশের রিভলভার উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় সব থেকে বেশি চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    অস্ত্রভান্ডারে উদ্ধার হয়েছে পুলিশের রিভলভার (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সরবেড়িয়া গ্রাম থেকে যে অস্ত্রসম্ভার উদ্ধার হয়েছে, তার ছবি প্রকাশ করেছে সিবিআই। জানা গিয়েছে, শাহজাহাবন ঘনিষ্ঠের ডেরা ছেকে সিবিআই শুক্রবার ৭টি স্মল আর্মস, ৭টির মধ্যে ৪টি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র, বাকি দেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে। ২২৮ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার হয়েছে। উদ্ধার হওয়া সমস্ত বোমা দেশি। একইসঙ্গে বেশ কয়েকটি পরিচয়পত্র, সোনার গয়নার ব্যাগ, বিল উদ্ধার হয়েছে। পাশাপাশি উদ্ধার হওয়া অস্ত্রভান্ডারে পুলিশের রিভলভার উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে কীভাবে পুলিশের সার্ভিস রিভলভার সরবেড়িয়ার ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার হল? অস্ত্রের ডেরায় কে বা কারা পুলিশের রিভলভার দিয়েছে তা জানতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। আর সন্দেশখালির সরবেড়িয়ার মতো প্রত্যন্ত এলাকায় বিদেশি অস্ত্রের জোগান কে দিল তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। জঙ্গি সংগঠনের যোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: “তৃণমূলকে জঙ্গি সংগঠন ঘোষণা করতে হবে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    গ্রামবাসীদের সরিয়ে বোমা নিষ্ক্রিয় করা হয়

    প্রসঙ্গত, সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সরবেড়িয়ায় শেখ শাহজাহানের এক ঘনিষ্ঠের আত্মীয়র বাড়িতে মিলেছে অস্ত্রের খোঁজ। মাটির নিচে বিপুল অস্ত্র লুকিয়ে রাখার খোঁজ মেলে। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছয় এনএসজি কমান্ডো টিম। নামানো হয় ‘ক্যালিবার’ রোবট, ডিটেকশন ডগ। নিয়ে যাওয়া বালিবোঝাই বস্তা। অত্যাধুনিক এই রোবটিক্স ডিভাইস সরবেড়িয়ার গ্রামের পথ ধরে পৌঁছয় ঘটনাস্থলে। এরপর ওই বাড়ি থেকে একটি ব্যাগে নিয়ে বেরিয়ে আসে সেটি। গ্রামের আশপাশের লোকজনকে এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপরই নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যবস্থা করে একের পর এক বোমা নিষ্ক্রিয় করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ভোটের বাংলায় সন্দেশখালিতে বেনজির ছবি, অস্ত্র উদ্ধারের সব তথ্য কমিশনে জানাবে সিবিআই

    Sandeshkhali: ভোটের বাংলায় সন্দেশখালিতে বেনজির ছবি, অস্ত্র উদ্ধারের সব তথ্য কমিশনে জানাবে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় দফার ভোট পর্বের মধ্যেই ফের সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) অভিযান সিবিআইয়ের। শেখ শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ হাফিজুল খায়ের আত্মীয় আবু তালেব মোল্লার তালাবন্ধ বাড়ি থেকে এদিন বিপুল অস্ত্রের খোঁজ পায় সিবিআই। উদ্ধার হয়েছে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র। ভোটের বাংলায় বেনজির ছবি। সন্দেশখালির সরবেড়িয়া গ্রামে এনএসজি টিম। এলাকা খালি করছেন কমান্ডোরা। ভেড়ির আলপথে বেয়ে ঘুরছে রোবোটিক ডিভাইস। শুক্রবার এ গ্রামেরই এক বাড়িতে অস্ত্রসম্ভারের খোঁজ মেলে। এরপর কার্যত যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে তল্লাশি।

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে তা জানাতে চলেছে সিবিআই (Sandeshkhali)

    সূত্রের খবর, এদিনের অভিযানে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থেকে কেন্দ্রীয় এজেন্সির হাতে এসেছে বিদেশে তৈরি পিস্তল ও রাইফেল। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে অন্তত ১৫টি আগ্নেয়াস্ত্র এখনও পর্যন্ত সন্ধান পাওয়া গিয়েছে বলে খবর। এর মধ্যে রয়েছে বিদেশি নাইন এম এম, দেশি সেভেন এমএম পিস্তল। বোমা ও কার্তুজও পাওয়া গিয়েছে। বিভিন্ন জায়গ জুড়ে চলছে তল্লাশি অভিযান। মাটি খুঁড়ে চলছে তল্লাশি। সন্দেশখালিতে শুক্রবারের অভিযান প্রসঙ্গে এবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে রিপোর্ট দিতে চলেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে এমনই জানা যাচ্ছে। আদর্শ আচারণবিধি জারি থাকাকালীন অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে সেখান, সেই কারণেই জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে তা জানাতে চলেছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি।

    আরও পড়ুন: আগ্নেয়াস্ত্র, বিষ্ফোরক উদ্ধারে নামানো হল রোবট, এনএসজি কমান্ডো, আরও চাপে শাহজাহান

    আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের যোগ!

    এনএসজির মূলত তিনটি শাখা রয়েছে। তার মধে একটি হচ্ছে বম্ব ডিসপোজাল এবং ডিটেকশন স্কোয়াড। সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) এনএসজির এই বম্ব ডিসপোজাল এবং ডিটেকশনস স্কোয়াডকে পাঠানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই বিপুল পরিমাণ অস্ত্র কোথা থেকে কেনা হয়েছিল? এই অস্ত্রপাচার চক্রের সঙ্গে কি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের যোগ রয়েছে? শাহজাহানই বা কীভাবে জড়িত, কীভাবে হয়েছে অস্ত্র পাচার? শাহজাহানের বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাওয়ার সঙ্গে কী এর যোগ আছে? তাহলে কী রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ এবং আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে শাহজাহান সরাসরি যুক্ত? উঠছে প্রশ্ন।

    রোবট-গাড়ির সাহায্যে উদ্ধার হল সাদা ব্যাগ

    শেখ শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ হাফিজুল খায়ের আত্মীয় আবু তালেব মোল্লার বাড়ির দিকে পাঠানো হয় ওই রোবট-গাড়ি। যা ‘বখ ডিসপোজাল রোবট’ হিসাবে পরিচিত। দেখতে ছোটখাটো ট্যাঙ্কের মতো। রহস্যজনক ব্যাগ নিয়ে আবু তালেবের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসে রোবোটিক ডিভাইস। আবারও আলপথ অর্ডন্যান্স ডিসপোজাল পর্যবেক্ষক এই রোবট। কী রয়েছে এই সাদা ব্যাগে, উঠছে প্রশ্ন। সরবেড়িয়ার (Sandeshkhali) ঘিরে ফেলেছে এনএসজি। তার দিয়ে ঘেরা হচ্ছে নিাপত একটি জায়গা। সেখানে একের পর এক বালির বস্তা ফেলা হয়েছে। এলাকার সমস্ত বাড়ি খালি করার নির্দেশ দিয়েছে এনএসজি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে পার্থ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীকে ৮-ঘণ্টা জেরা, নতুন কোন তথ্য পেল সিবিআই?

    SSC Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে পার্থ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীকে ৮-ঘণ্টা জেরা, নতুন কোন তথ্য পেল সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) কাণ্ডে এবার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সন্তু গঙ্গোপাধ্যায়কে নিজাম প্যালেসে ডেকে পাঠাল সিবিআই। জানা গিয়েছে, প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটর গোয়েন্দাদের হাতে গ্রেফতার হওয়া অয়ন শীলের কাছ থেকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে সন্তুর নাম জানতে পেরেছে সিবিআই।

    কেন সন্তুকে তলব

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, বেহালার ব্যবসায়ী সন্তু গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআইয়ে ডাকে সাড়া দিয়েছেন। তাঁর বয়ানও রেকর্ড করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, অয়নশীল ধৃত কুন্তল ঘোষের কথাতেই ২৬ লক্ষ টাকা সন্তু গঙ্গোপাধ্যায়ের অ্যাকাউন্টে ফেলেছিলেন। কিন্তু এই ২৬ লক্ষ টাকা কেন অয়ন শীল এই ব্যবসায়ী তথা রাজনৈতিক নেতার অ্যাকাউন্টে ফেলেছিলেন, সেই তথ্যই জানার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা। সন্তু গঙ্গোপাধ্যায়, শুধু পার্থ চট্টোপাধ্যায় নয়, কালীঘাটের কাকু তথা সুজয় কৃষ্ণ ভদ্র এবং হুগলির বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষেরও অত্যন্ত ঘনিষ্ট বলে পরিচিত। আধিকারিকদের সঙ্গে বারংবার কথা বলার পর সন্তু গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম পরিচয় সামনে আসে তদন্তকারীদের ৷ সেই মতো বেহালায় সন্তু একটি ফ্ল্যাটে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। উল্লেখযোগ্য কাগজপত্র পাওয়ার পরেই সেগুলি ভালোভাবে খতিয়ে দেখে বৃহস্পতিবার সন্তুকে তলব করা হয় ৷

    আরও পড়ুন: আজ শুরু দ্বিতীয় পর্বের নির্বাচন, ১৩ রাজ্যের ৮৮ আসনে ভোটগ্রহণ

    এর আগেও নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলার তদন্তে সন্তুর নাম প্রকাশ্যে এসেছে।  বৃহস্পতিবার নিজাম প্যালেসে সকাল ১১টা নাগাদ পৌঁছে যান সন্তু। সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ বেরিয়ে যান। জিজ্ঞাসাবাদে কী জানিয়েছেন, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। ইডি সূত্রে খবর, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে ইডির কাছে সন্তুর কথা প্রথম বলেছিলেন হুগলির ব্যবসায়ী অয়নই। টেট দুর্নীতির পাশাপাশি পুরনিয়োগ দুর্নীতিতেও নাম জড়িয়েছিল তাঁর। ইডির দাবি, অয়ন এই সকল নিয়োগ পরীক্ষার কর্তৃপক্ষকে প্রভাবিত করে বেআইনি ভাবে পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট বদলেছিলেন। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, অয়ন জেরায় জানিয়েছিলেন, তিনি সন্তুকে টাকা দিয়েছিলেন। আর তা দিয়েছিলেন কুন্তলের কথায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rose Valley Case: রোজভ্যালি মামলায় সিবিআই চার্জশিটে সাধন-কন্যার নাম, আরও গাড্ডায় তৃণমূল

    Rose Valley Case: রোজভ্যালি মামলায় সিবিআই চার্জশিটে সাধন-কন্যার নাম, আরও গাড্ডায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে আরও গাড্ডায় পড়ল তৃণমূল। রোজভ্যালি মামলায় (Rose Valley Case) সিবিআই যে চার্জশিট পেশ করেছে, সেখানে এক নম্বরেই রয়েছে শ্রেয়া পাণ্ডের নাম। শ্রেয়া উত্তর কলকাতার তৃণমূল নেত্রী। তাঁর বাবা প্রয়াত সাধন পাণ্ডে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন।

    শ্রেয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ (Rose Valley Case)

    চার্জশিটে সিবিআইয়ের অভিযোগ, রোজভ্যালির ২ কোটি ২২ হাজারেরও বেশি টাকা গিয়েছে শ্রেয়ার দুই সংস্থায়। রোজভ্যালির টাকায় চিনও ঘুরে এসেছেন এই তৃণমূল নেত্রী। ওড়িশার ভুবনেশ্বর আদালতে জমা দেওয়া চার্জশিটে সিবিআই জানিয়েছে, মন্ত্রিকন্যা হওয়ায় প্রভাবও খাটিয়েছেন শ্রেয়া। চিটফান্ড সংস্থা রোজভ্যালির (Rose Valley Case) বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা যেত শ্রেয়াকে। তাঁর সংস্থা রোজভ্যালির বিভিন্ন কাজের বরাতও পেয়েছিল। অভিযোগ, মন্ত্রিকন্যা হওয়ার সুবাদে প্রাপ্য টাকার চেয়েও বেশি টাকা দেওয়া হয়েছিল শ্রেয়ার সংস্থাকে।

    সিবিআইয়ের দাবি

    সিবিআইয়ের দাবি, রোজভ্যালি চিটফান্ড জানা সত্ত্বেও শ্রেয়া এই সংস্থার ব্যবসা বৃদ্ধিতে সাহায্য করেছেন। উল্লেখ্য, সিবিআই চার্জশিটে শ্রেয়ার নাম থাকলেও, ইডির চার্জশিটে নাম নেই তাঁর। ইডি সূত্রে খবর, তদন্ত চলছে। সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে শ্রেয়ার নাম যোগ করা হতে পারে। সিবিআইয়ের চার্জশিটের এক নম্বরে শ্রেয়ার নাম রয়েছে শুনে, উত্তর কলকাতা বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় বলেন, “এই দুর্নীতির পয়লা নম্বর অভিযুক্ত হচ্ছেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তিনি আপাতত জামিনে রয়েছেন। শ্রেয়ার নামও তালিকায় রয়েছে। আশা করি, ওঁর বিরুদ্ধেও উপযুক্ত পদক্ষেপ করবে তদন্তকারী সংস্থা।” সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে অভিযুক্ত শ্রেয়া বলেন, “সরকারিভাবে আমায় কিছু জানানো হয়নি। এখনও অবধি আমার কাছে কোনও নোটিশ আসেনি।”

    আরও পড়ুুন: এবার ‘বিদেশ থেকে’ প্রাণনাশের হুমকি-ফোন জ্ঞানবাপী মামলার বিচারককে

    ২০১৩ সালে প্রকাশ্যে আসে সারদা চিটফান্ড কেলেঙ্কারি। ওই মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন সংস্থার কর্ণধার সুদীপ্ত সেন, দেবযানী মুখোপাধ্যায়-সহ আরও অনেকে। এর পরে পরেই গ্রেফতার করা হয় আর এক চিটফান্ড রোজভ্যালির কর্ণধার গৌতম কুণ্ডুকেও। তার পর একে একে প্রকাশ্যে আসে এমপিএস, পিনকন, টাওয়ার, ত্রিভুবন অ্যাগ্রো-সহ বেশ কিছু চিটফান্ডের নাম। সেই মামলায় এখনও জেলবন্দি রয়েছেন সুদীপ্ত, গৌতম, অনুকূল মাইতিরা (Rose Valley Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: পুলিশের পর সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রথম ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করল সিবিআই

    Sandeshkhali Incident: পুলিশের পর সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রথম ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের পর এবার সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করল সিবিআই। সন্দেশখালির ঘটনায় (Sandeshkhali Incident) আদালতের নির্দেশে তদন্তে নেমে ই-মেল আইডি তৈরি করে স্থানীয়দের অভিযোগ গ্রহণ করে সিবিআই। সিবিআই সূত্রে খবর, মেল আইডি খুলে দিতেই সন্দেশখালি থেকে আসা লিখিত অভিযোগ উপচে পড়ে সিবিআইয়ের মেলবক্সে। এরপর সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই বৃহস্পতিবার তদন্তকারী সংস্থা সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে নেমে শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করল।

    চাপে পড়ে পুলিশ ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেছিল শিবু-সহ মোট তিন জনের বিরুদ্ধে

    সন্দেশখালিকাণ্ডে এর আগে শেখ শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) সহযোগী তৃণমূল নেতা শিবপ্রসাদ হাজরার বিরুদ্ধে ধর্ষণের দুটি অভিযোগ দায়ের করেছিল পুলিশ। বসিরহাট মহকুমা আদালতে অভিযোগকারিণীর গোপন জবানবন্দির ভিত্তিতে শিবু হাজরার (Shibu Hazra) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল শিবু-সহ মোট তিন জনের বিরুদ্ধে। এ বার সন্দেশখালিকাণ্ডে নারী নি‌র্যাতনের অভিযোগ দায়ের করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই।
    ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের।

    ই-মেইলে আসা অভিযোগের ভিত্তিতে এক নির্যাতিতার বাড়ি গিয়ে কথা বলে সিবিআই

    তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ই-মেইলে আসা অভিযোগের ভিত্তিতে এক নির্যাতিতার বাড়ি গিয়ে কথা বলেন তাঁরা (Sandeshkhali Incident)। অভিযোগকারিনী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বয়ান রেকর্ড করে সিবিআই (CBI)। সেই বয়ানের ভিত্তিতে দায়ের করা হয়েছে ধর্ষণের অভিযোগ। তবে ধর্ষণে অভিযুক্ত কে বা কারা তা জানা যায়নি।

    গত ১০ এপ্রিল সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তভার সিবিআইকে (Sandeshkhali Incident) দেয় কলকাতা হাইকোর্টের

    উল্লেখ্য শাহজাহান পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর প্রথমে সিবিআই হেফাজত এবং তার পরে ইডি হেফাজতে ছিলেন। বর্তমানে জেলে রয়েছেন শেখ শাহজাহান। গ্রেফতার হয়েছেন শিবু-সহ শাহজাহানের শাগরেদরাও। গত ১০ এপ্রিল সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তভার সিবিআইকে (Sandeshkhali Incident) দেয় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ। একই সঙ্গে রাজ্য পুলিশকে সব রকম সাহায্য করার নির্দেশ দেয় আদালত। আর এর পরেই আদালতের নির্দেশে তদন্তে নেমে নারী নি‌র্যাতনের অভিযোগ দায়ের করল সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share