Tag: cbi

cbi

  • Birbhum: বগটুইকাণ্ডের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে স্বজন হারানো পরিবারের পাশে বিজেপি

    Birbhum: বগটুইকাণ্ডের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে স্বজন হারানো পরিবারের পাশে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাটের বগটুইকাণ্ডে দ্বিতীয় বর্ষ পূর্তিতে স্বজন হারানো পরিবারের পাশে বিজেপিদ্বিতীয় বর্ষ পূর্তিতে স্বজন হারানো পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন বিজেপির প্রতিনিধিদল। এদিন নিহতদের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানালেন বিজেপির বীরভূম জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা, মহিলা মোর্চার জেলা সভানেত্রী রশ্মি দে সহ প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। একই সঙ্গে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করল বিজেপি।

    ঘটনা কী ঘটেছিল (Birbhum)?

    ২০২২ সালের ২১ মার্চ এলাকার তৃণমূল কংগ্রেসের উপ-প্রধান ভাদু শেখকে বোমা মেরে ও গুলি করে খুন করা হয়। সেইরাতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বগটুই গ্রাম। প্রথমে কোপানো হয় এবং এরপর বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে খুন করা হয় ১০ জন শিশু ও মহিলাকে। ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি সরগরম হয়ে ওঠে। এলাকায় তীব্র আতঙ্ক তৈরি হয়। ২০২৩ সালের ২১ মার্চ সেই ঘটনার প্রথম বর্ষপূর্তিতে বগটুই গ্রামে (Birbhum) একই ঘটনায় দুটি শহীদ বেদী তৈরী করা হয়। একটি শহীদ বেদীতে মাল্যদান করেন রাজ্যের বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারী। অন্যটিতে মাল্যদান করেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। আজ সেই বগটুই গণহত্যাকাণ্ডের দ্বিতীয় বর্ষ পূর্তি। সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তার মধ্যে বগটুই ফের রাজনৈতিক দলগুলির নজরে।

    বিজপির বক্তব্য

    ঘটনায় বিজেপির জেলা (Birbhum) সভাপতি ধ্রুব সাহা দাবি করে বলেন, “স্বজন হারানো পরিবারের সদস্য মিহিলাল শেখ সহ তাঁর আত্মীয় স্বজনেরা বিজেপি দলের সঙ্গে যুক্ত। তাই একজন সহযোদ্ধা হিসেবে আমরা তাঁর বাড়িতে সমবেদনা জানাতে এসেছি। পাশাপাশি নিহতদের আত্মার প্রতি শান্তি কামনা করে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আমরা এসেছি। তৃণমূল দুষ্কৃতী এবং খুনিদের কঠিন শাস্তি চাই।”

    পরিবারের বক্তব্য

    বগটুই গ্রামে (Birbhum) স্বজনহারাদের পরিবারের পক্ষে মিহিলাল শেখ বলেন, “আমার খুব ভালো লাগল, আমার এই শোকের দিনে জেলা বিজেপির নেতারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী নিজে আমাকে চাকরি থেকে বঞ্চনা করেছেন। আমার চাকরির বেতন বন্ধ করা হয়েছে। রাজ্য পুলিশের উপর আমাদের ভরসা নেই। সিবিআই তদন্ত করার ফলে অভিযুক্তেরা জেলে রয়েছে। রাজ্য প্রশাসন তদন্ত করলে এতদিনে মুক্তি পেয়ে যেতো। তৃণমূল প্রতিশ্রুতি দিলেও আমাদের জন্য কোন কিছুই করেনি। দোষীদের শাস্তি চাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শাহজাহানের ডেরায় হানা দিল সিবিআই, করল পুনর্নির্মাণ

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শাহজাহানের ডেরায় হানা দিল সিবিআই, করল পুনর্নির্মাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সন্দেশখালিতে হানা দিল সিবিআই। মূলত ইডির উপর হামলার ঘটনার তদন্তে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) এবার সিবিআই। সোমবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত ২ জনকে নিয়ে সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় যান তদন্তকারীরা। সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গেও কথা বলেন সিবিআই অফিসাররা।

    ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে সিবিআই (Sandeshkhali)

    সোমবার রাতে রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত ২ জনকে নিয়ে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) পৌঁছন সিবিআই আধিকারিকরা। প্রথমে বামনপুকুর এলাকার একটি রেস্তরাঁয় যান তাঁরা। সেখানে তল্লাশি চালানো হয়। খতিয়ে দেখা হয় সিসিটিভি ফুটেজ। এরপর সোজা আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোটবিটপোল এলাকায় যান তাঁরা। রাতের অন্ধকারে একটি ভেড়ি এলাকায় গিয়ে সিবিআই ঘটনার পুণর্নিমাণ করে বলে খবর। প্রসঙ্গত, শেখ শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রায় ৫৫ দিন সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করেছিলেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছিলেন তাঁরই ঘনিষ্ঠরা। ইডির ওপর হামলার ঘটনার রহস্যভেদের পাশাপাশি কোথায় কোথায় সন্দেশখালির বেতাজ বাদশা আত্মগোপন করেছিলেন, তা জানতে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। আর ধৃতরা কোথায় ছিল তা জানার চেষ্টা করে সিবিআই। তাদের মোবাইল টাওয়ার লোকেশন খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সিবিআইয়ের নজরে পুলিশের ভূমিকা!

    রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালি (Sandeshkhali) যান ইডি আধিকারিকরা। উদ্দেশ্য ছিল তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি। কিন্তু, ইডি এলাকায় পৌঁছতেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা। আক্রান্ত হন খোদ ইডি আধিকারিকরা। এখানেই শেষ নয়, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও নিস্তার পাননি। রীতিমতো প্রাণ হাতে নিয়ে এলাকা ছাড়েন তাঁরা। প্রথমে রাজ্য পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন শেখ শাহজাহান-সহ বেশ কয়েকজন। পরবর্তীতে মামলার তদন্তভার পায় সিবিআই। ১২ জানুয়ারি পুলিশ ৭ জনকে গ্রেফতার করে। কীসের ভিত্তিতে তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখছে সিবিআই। ইডি হামলার ঘটনায় ধৃতরা কী করেছিল তা জানতে এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সবমিলিয়ে পুলিশের ভূমিকাও এখন সিবিআইয়ের নজরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “পুলিশ নিরাপরাধ মানুষকে বেছে বেছে গ্রেফতার করছে”, বিস্ফোরক সিবিআই

    Sandeshkhali: “পুলিশ নিরাপরাধ মানুষকে বেছে বেছে গ্রেফতার করছে”, বিস্ফোরক সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি (Sandeshkhali) প্রসঙ্গ নিয়ে রাজ্য সরকারের প্রশাসন এবং পুলিশের বিরুদ্ধে আগে থেকেই অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন গ্রামের মানুষ। এবার রাজ্য পুলিশের ভূমিকা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। পুলিশ নিরাপরাধ মানুষকে বেছে বেছে গ্রেফতার করছে বলে জানিয়েছে সিবিআই। ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা ফের একবার প্রশ্নের মুখে।

    সিবিআইয়ের দাবি (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) রেশন দুর্নীতি মামলা এবং ইডির আধিকারিকদের উপর শাহজাহানের দুস্কৃতী বাহিনীর আক্রমণ প্রসঙ্গে সিবিআই দাবি করেছে, “অপরাধ আড়াল করতে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান ও তাঁর দলবল ন্যাজাট থানার পুলিশ আধিকারিক এবং কর্মীদের উপর প্রভাব বিস্তার করেছিল। সেখানে সত্য ঘটনাকে ধামা চাপা দিতে বহু নিরাপরাধ মানুষকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।” হামলার ঘটনায় এখনও পর্যন্ত যত জন অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ, তাদের বয়ানের উপর নির্ভর করে আদালতে এমনটাই জানাতে চলেছে সিবিআই। আদালতের কাছে এই বক্তব্য পেশ হলে রাজ্য পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ফের এক একবার প্রশ্ন উঠবে বলে মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ।

    পুলিশের দ্বারা ধৃতের বিরুদ্ধে তথ্যের অভাব

    গত বৃহস্পতিবার বসিরহাট (Sandeshkhali) আদালতে আবেদন জানিয়ে রাজ্য পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া সাত জনকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছিল সিবিআই। এরপর তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্তকারী অফিসারেরা। সিবিআই জানায়, ধৃতদের মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশন পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও একাধিক পারিপার্শ্বিক তথ্য পরীক্ষা করে দেখা হয়, কিন্তু তদন্তকারী অফিসারেরা জানান ঘটনায় হামলার সঙ্গে এইসব ব্যক্তিরা যুক্ত ছিলেন বলে কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

    ধৃতদের বয়ান রেকর্ড করেছে পুলিশ

    সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali) পুলিশের দ্বারা ধৃতদের জেরা করায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে ধৃতেরা জানিয়েছেন, “তাঁরা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নন। শাহজাহান ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি তাদের থানায় যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু থানায় পৌঁছলে, তাদের সেইসময় গ্রেফতার করা হয়।” তাদের বক্তব্যের সত্যতা জানতে তদন্তকারী অফিসারেরা ধৃতদের পরিবারের লোকের সঙ্গে কথা বলেন। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, অভিযুক্তদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। গত শনিবার সুকোমল সর্দার এবং মেহবুব মোল্লার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন তদন্তকারী আধিকারিকেরা। এরপর আবার গতকাল রবিবার, রামপুরের বাসিন্দা সঞ্জয় মণ্ডল নামে এক অভিযুক্তের সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারেরা কথা বলেন। ফলে সন্দেশখালিকাণ্ডে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে রাজ্যে আরও একবার প্রশ্ন উঠল বলে ওয়াকিবহাল মানুষ মনে করছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিকাণ্ডে শাহজাহানের ভাই আলমগীরসহ তিনজনকে গ্রেফতার করল সিবিআই

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিকাণ্ডে শাহজাহানের ভাই আলমগীরসহ তিনজনকে গ্রেফতার করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডি-র ওপর হামলার ঘটনায় ক্রমশ চাপ বাড়াচ্ছে সিবিআই। আগেই শেখ শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। পরে, সন্দেশখালিতে একাধিকবার হানা দেন সিবিআই আধিকারিকরা। শাহজাহানের আত্মীয় ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের নোটিশ ধরিয়েছিল সিবিআই। নোটিশ পেয়ে শনিবার সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন শাহজাহানের ভাই শেখ আলমগীর ও তাঁর দুই ঘনিষ্ঠ সহ ১৫ জন বাসিন্দা। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর আলমগীর সহ শাহজাহানের আরও দুই ঘনিষ্ঠকে গ্রেফতার করা হয়।

    ৯ ঘণ্টা জেরার পরই গ্রেফতার শেখ আলমগীর (Sandeshkhali)

    গত ৫ জানুয়ারি ইডির ওপর হামলার ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা ছিলেন শেখ শাহজাহান। শাহজাহানকে বিভিন্ন জায়গায় গা ঢাকা দিয়ে থাকার ক্ষেত্রে সাহায্য করেছিলেন তাঁর ভাই শেখ আলমগীর। এমনই আশঙ্কা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সন্দেশখালি (Sandeshkhali) গিয়ে সিবিআই কর্তারা গত বৃহস্পতিবার অফিসে হাজিরার জন্য আলমগীরের বাড়িতে নোটিশ দিয়েছিলেন। কিন্তু, তিনি হাজিরা দেননি। এরপর শুক্রবার ফের নোটিশ পাঠানো হয়েছিল তাঁকে। শনিবার বেলা ১১টার সময় হাজিরার জন্য বলা হয়েছিল। সেই মতো শনিবার সকালে সিবিআই অফিসে পৌঁছান আলমগীর। শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদের পর্ব। দীর্ঘ ৯ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদের পর শাহজাহানের ভাই শেখ আলমগীরকে গ্রেফতার করে সিবিআই। ইডির তদন্তকারী দলের ওপর হামলার ঘটনার তদন্তে এদিন মোট ১৫ জনকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল সিবিআই-এর অফিসে। সেই তালিকায় ছিলেন সন্দেশখালি ব্লকের তৃণমূল ছাত্র পরিষেদের প্রেসিডেন্ট মাফুজার মোল্লা ও অপর এক তৃণমূল নেতা সিরাজুল মোল্লাও।

    ইডি হামলায় যোগ মিলল শাহজাহান ঘনিষ্ঠের

    গত ৫ জানুয়ারি ইডির ওপর হামলার সময় উন্মত্ত জনতাকে সংঘবদ্ধ করার ক্ষেত্রে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) ব্লক তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রেসিডেন্ট মাফুজার মোল্লা ও অপর এক তৃণমূল নেতা সিরাজুল মোল্লার ভূমিকা ছিল বলে সন্দেহ সিবিআই কর্তাদের। সূত্রের খবর, এই মাফুজার মোল্লা ও সিরাজুল মোল্লা উভয়েই শেখ শাহজাহানের যথেষ্ট ঘনিষ্ঠ ছিল। হামলার ঘটনায় তাঁদের যোগ সূত্র ধরেই তাঁদের ডাকা হয়েছিল সিবিআই অফিসে। তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসাররা তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করেন। কিন্তু, উত্তর সন্তোষজনক না হওয়ায় এই দুজনকেও গ্রেফতার করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শাহজাহানের ৮ দিনের সিবিআই হেফাজত, গোডাউনে সারি সারি গাড়ির হদিশ

    Sandeshkhali: শাহজাহানের ৮ দিনের সিবিআই হেফাজত, গোডাউনে সারি সারি গাড়ির হদিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সকালেই বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয় শেখ শাহাজাহানকে। এদিন বিকালে আট দিনের জন্য সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিল বসিরহাট মহকুমা আদালত। শেখ শাহজাহানকে ঘনিষ্ঠ বাকি সাতজনকে পাঁচ দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিল বসিরহাট মহকুমা আদালত। পাশাপাশি এদিন ফের সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সরবেড়িয়ায় অভিযান চালায় ইডি। সেখানে একটি গোডাউনে সারি সারি গাড়ির হদিশ পায় ইডি। সন্দেশখালিতে শাহজাহানের মাছের ডেরায় হানা দেয় ইডি।

     গোডাউনে মিলল সারি সারি গাড়ি (Sandeshkhali)

    গরু পাচারকাণ্ডে ধৃত অনুব্রত মণ্ডলের ডেরায় হানা দেওয়ার সময় এরকম একাধিক গাড়ির সন্ধান পেয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সরবেড়িয়ায় সন্ধান মিলল গাড়ির গোডাউনের। শাহজাহানের রাজনৈতিক গুরু মসলিন শেখ হচ্ছেন ওই গোডাউনের মালিক। গাড়ির গোডাউনের মধ্যে রয়েছে চারটি গাড়ি, তার মধ্যে শেখ শাহজাহান ও শেখ আলমগীরের গাড়িও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। চারটি গাড়ির মধ্যে রয়েছে একটি হুডখোলা গাড়িও। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গাড়ির এই গোডাউনের মালিক মসলিন শেখের হাত ধরেই রাজনীতিতে আসেন শেখ শাহজাহান। সেই মসলিন শেখের গোডাউনেই এই বিলাসবহুল গাড়িগুলির সন্ধান পান ইডির অফিসাররা। এদিন সকাল থেকেই সন্দেশখালির সরবেড়িয়ায় অভিযান চালাচ্ছে ইডির তদন্তকারী দল। শাহজাহানের মাছের যে কারবার ছিল, সেই ডেরায় এদিন ইডি হানা দেয়। বেশ কিছু তথ্য পায়।

    আরও পড়ুন: পার্থ ভৌমিক সন্দেশখালি ছুটেছিলেন শাহজাহান, উত্তম ও শিবুদের বাঁচাতে, বিস্ফোরক অর্জুন

    গুপ্তধনের সন্ধানে ইডি!

    এই গাড়ির গোডাউনটির চাবি পেতে গিয়েও শুরুতে কিছুটা সমস্যা হয়েছিল ইডির। পরবর্তীতে ওই গোডাউন সংলগ্ন একটি দোকান থেকে সেই চাবি পান ইডির অফিসাররা এবং গোডাউন খুলতেই বেরিয়ে আসে একের পর এক সারিবদ্ধ গাড়ি। কিন্তু, কী কারণে এই গাড়িগুলিকে লোকচক্ষুর আড়ালে রেখে দেওয়া হয়েছিল সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। এগুলি কি শুধুই গাড়ি, নাকি এর মধ্যে কোনও গোপন নথি-পত্রেরও খোঁজ পাওয়া যেতে পারে? আপাতত সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছে গুপ্তধনের সন্ধান চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসাররা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: সন্দেশখালিতে এবার শাহজাহানের ভাইকে নোটিশ দিল সিবিআই

    CBI: সন্দেশখালিতে এবার শাহজাহানের ভাইকে নোটিশ দিল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহানের ডেরায় ইডি হানা দিয়েছে। তার আগেই বুধবার শেখ শাহজাহানের ছোট ভাই শেখ আলমগীরের বাড়িতে নোটিশ ধরাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (CBI)। বৃহস্পতিবার মধ্যে নিজাম প্যালেসে সিবিআই অফিসে গিয়ে দেখা করা জন্য বলা হয়েছে।

    শাহজাহানের ভাইয়ের বাড়িতে নোটিশ (CBI)

    গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহানের বাড়িতে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার হয় ইডির তদন্তকারী দল। আর সেদিন থেকেই কার্যত উধাও হয়ে যান শেখ শাহজাহান। পরে, মিনাখাঁ থেকে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতা করে। কয়েকদিন পর সিবিআই (CBI) তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। সন্দেশখালিতে সিবিআই আধিকারিকরা এসে শাহজাহান ঘনিষ্ঠ অনেকের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। সূত্রের খবর, একাধিক গোপন ডেরায় গা ঢাকা দিয়েছিলেন শেখ শাহজাহান। আর সেক্ষেত্রে তাঁকে কারা কারা সাহায্য করেছিলেন, সেই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে এবার আসরে নেমেছে সিবিআই। সূত্রের খবর, সেই সংক্রান্ত বিষয়েই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শেখ আলমগীরের ডাক পড়েছে সিবিআই অফিসে। বুধবার সকাল থেকে সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহানের সঙ্গে সম্পর্কিত একাধিক ব্যক্তির বাড়িতে গিয়েছে সিবিআই। হাজিরার নোটিশ ধরিয়েছে। সেরকমই শাহজাহানের ছোট ভাই শেখ আলমগীরের বাড়িতেও এবার হাজিরার নোটিশ দিল সিবিআই।

    শাহজাহানের ভাই ছাড়াও আর কাদের নোটিশ দিল?

    বুধবার সন্দেশখালির একাধিক বাড়িতে নোটিশ ধরিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা(CBI)। সূত্রের খবর, এদিন শাহজাহানের ভাই আলমগীরের বাড়িতে নোটিশ দিতে গেলেও, আলমগীরের দেখা পাননি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসাররা। এদিকে শুধু শাহজাহানের ছোটভাই শেখ আলমগীরের বাড়িতেই নয়, এর পাশাপাশি আসানুর শেখের বাড়িতেও হাজিরার নোটিশ ধরিয়েছে সিবিআই। নোটিশ হয়েছে আখতার মীর, হাবিবুর আকুঞ্জির বাড়িতেও। নোটিশ ধরানো হয়েছে শাহজাহানের ছায়াসঙ্গী বলে পরিচিত আবু হোসেন মোল্লার বাড়িতেও। ইডি হামলা এবং শাহজাহানকে বেপাত্তা হতে কারা সাহায্য করেছিলেন তাদের ভূমিকা খতিয়ে দেখতে নোটিশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Shajahan: শাহজাহানকে পালাতে সাহায্য করেছিল কারা? নাম প্রকাশ করল সিবিআই

    Sheikh Shajahan: শাহজাহানকে পালাতে সাহায্য করেছিল কারা? নাম প্রকাশ করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির আধিকারিকদের উপর আক্রমণ করেছিল তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান এবং তাঁর অনুগামীরা। রেশন দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সূত্রে জানা গিয়েছিল, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী বালুর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল এবং রেশনে দুর্নীতি করে প্রচুর কালো টাকা সাদা করেছেন শাহজাহান (Sheikh Shajahan)। আর এই বিষয়ে তথ্য ছিল ইডির তদন্তকারী অফিসারদের হাতে। আর তাই হামলা করে তিন তদন্তকারী অফিসারের মাথা ফাটিয়ে পলাতক হয় এই তৃণমূল নেতা। ঘটনার ৫৬ দিনের মাথায় পুলিশ ন্যাজ্যাট এলাকা থেকে গ্রেফতার করে তাঁকে। এরপর মামলায় তদন্তে নামে সিবিআই। কিন্তু এই আক্রমণের নেতৃত্ব কাদের ছিল?

    জিয়াউদ্দিন মোল্লা সহ গ্রেফতার ৩

    এখন প্রশ্ন হল এই দীর্ঘ সময় ধরে লুকিয়ে থাকতে এবং ঘটনার দিনে পালাতে সাহায্য করেছিল কারা? ইতিমধ্যেই গতকাল সোমবার জিয়াউদ্দিন মোল্লা সহ মোট সাত জনকে নিজাম প্যালেসে জিজ্ঞাসাবাদ করতে তলব করা হয়ে ছিল। তার মধ্যে বক্তব্যে অসঙ্গতি মেলায় জিয়াউদ্দিন মোল্লা সহ ৩ জনকে গতকালই গ্রেফতার করে সিবিআই। এরপর আজ মঙ্গলবার তদন্ত করে বসিরহাট আদালতে তুললে জানা যায় ঠিক কারা কারা শাজাহানকে পালাতে সাহায্য করেছিল।

    কে কে সহযোগিতা করেছিল (Sheikh Shajahan)?

    মঙ্গলবার প্রকাশ্যে এল শাহজাহানকে (Sheikh Shajahan) পালাতে সাহ্যায্যকারীদের নাম। প্রত্যেককে আজ বসিরহাট আদালতে তোলা হয়। তাদের নাম হল, ফারুক আকুঞ্জি, ইয়াউদ্দিন মোল্লা এবং দিদার বক্স। সিবিআই দাবি করেছে, ঘটনার দিনে ইডিকে তদন্তে বাধা প্রদান, তল্লাশি করতে না দেওয়া, আক্রমণ করতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করে ফারুক আকুঞ্জি। শুধু তাই নয় এলাকায় শাহজাহানকে পালাতে, এলাকায় দুষ্কৃতীদের একত্র করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল এই আকুঞ্জি। এই সঙ্গে বিশেষ নেতৃত্ব দিয়েছিল জিউয়াউদ্দিন মোল্লা এবং দিদার বক্স।

    আদলাতে ভিডিও ফুটেজ জমা

    ইডির উপর শাহজহানের (Sheikh Shajahan) অনুগামীদের আক্রমণ, নেতৃত্ব এবং পলায়নে সহযোগিতা করার প্রমাণ স্বরূপ সিবিআই অভিযুক্তদের নামের সঙ্গে সিসিটিভি ফুটেজ আদালতে জমা করেছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারদের দাবি, ঘটনায় প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভাবে এরা প্রত্যেকেই জড়িত। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এই ফারুক আকুঞ্জির বাড়িতেই সপরিবারের আত্মগোপন করে ছিলেন শেখ শাহজাহান। ফলে সিবিআই-এর তদন্তে শাহজাহান এবং তৃণমূল কংগ্রেসের যে চাপ আরও বাড়তে চলছে এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: সন্দেশখালিতে ছেঁড়া হল সিবিআইয়ের দেওয়া নোটিশ, শোরগোল

    CBI: সন্দেশখালিতে ছেঁড়া হল সিবিআইয়ের দেওয়া নোটিশ, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির ঘটনায় শেখ শাহজাহানকে হেফাজতে নেওয়ার পর সন্দেশখালিতে একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে সিবিআই (CBI)। শাহজাহান ঘনিষ্ঠদের জিজ্ঞাসাবাদও করেছে। সোমবার বিকেলে আকুঞ্জিপাড়া এলাকায় নোটিশ দিতে ঢুকেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সঙ্গে ছিলেন ন্যাজাট থানার পুলিশকর্মীরাও। সেই সময়েই রহমান আকুঞ্জি নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে নোটিশ ধরাতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসাররা। রহমান আকুঞ্জির বাড়ির এক সদস্য নোটিশটি গ্রহণ করলেও, পরক্ষণেই বাড়ির অপর এক সদস্য সেই গ্রহণ করা নোটিশ ছিঁড়ে ফেলেন। সিবিআই আধিকারিকদের সামনে এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: শাহজাহান ঘনিষ্ঠ সিরাজের গ্রেফতারের দাবিতে ফের অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালি

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (CBI)

    গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালি ইডি অভিযান চালানোর সময় শাহজাহান বাহিনী হামলা চালায়। ভাঙচুর করা হয় গাড়িও। বনগাঁয় ইডি হানার সময় সেখানেও হামলার ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার ফের সিবিআই আধিকারিকরা সন্দেশখালি যান। সিবিআই (CBI)ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার বিকেলে আকুঞ্জিপাড়ায় রহমান আকুঞ্জি ও আবিবুর আকুঞ্জিকে নোটিশ দিতে গিয়েছিল সিবিআই-এর তদন্তকারী দল। মঙ্গলবার নিজাম প্যালেসে সন্দেশখালির ঘটনার সাক্ষী হিসেবে তলব করা হয় তাঁদের। সেই সূত্র ধরেই তাঁদের বাড়িতে নোটিশ পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন সিবিআই-এর অফিসাররা। সিবিআই আধিকারিকরা নোটিশ দিতেই একজন নোটিশ ছিঁড়ে দেন। তবে, কেন সিবিআইয়ের দেওয়া নোটিশ ছিঁড়ে দিলেন তা নিয়ে তিনি কোনও কথা বলেননি। তবে, যিনি প্রথম নোটিশটি গ্রহণ করেছিলেন তিনি এই ঘটনায় বেশ বিব্রত হয়ে পড়েন। বাড়ির অপর সদস্য কী কাণ্ড ঘটিয়েছেন, তা বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে সিবিআই অফিসারদের কাছে তিনি ক্ষমা চেয়ে নেন এবং নোটিশের অপর একটি কপি যাতে দেওয়া হয়, সেই অনুরোধ করেন। সেই মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে নোটিশের একটি প্রতিলিপি রহমান আকুঞ্জির পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। নতুন করে আবার নোটিশ গ্রহণ করেন রহমান আকুঞ্জির বাড়ির সদস্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ইডির ওপর হামলা, সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার শাহজাহান-ঘনিষ্ঠ জিয়াউদ্দিন সহ ৩

    Sandeshkhali: ইডির ওপর হামলা, সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার শাহজাহান-ঘনিষ্ঠ জিয়াউদ্দিন সহ ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে ইডি আধিকারিকদের উপর হামলার ঘটনায় আদালতের নির্দেশে শাহজাহান শেখ ও তাঁর প্রধান ২ শাগরেদ তথা শিবু হাজরা এবং উত্তম সর্দার— এই তিন জন রয়েছেন সিবিআই হেফাজতে। তবে সোমবার, ইডির উপর হামলার ঘটনায় প্রথম গ্রেফতারি করল সিবিআই। ধৃত শাহজাহান শেখের ‘ডান হাত’ বলে পরিচিত তৃণমূল নেতা জিয়াউদ্দিন মোল্লা। জানা গিয়েছে, তিনি সরবেড়িয়া-আগরহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান। এ ছাড়া গ্রেফতার করা হয়েছে দিদারবক্স মোল্লা এবং ফারুক আকুঞ্জি নামে শাহজাহানের আরও দুই শাগরেদকে। দিদারবক্স পেশায় নিরাপত্তারক্ষী বলে জানা গিয়েছে। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) শাহজাহান মার্কেটে সে কাজ করত। তবে ফারুকের পেশা নিয়ে কিছু জানা যায়নি।

    সন্দেশখালিতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নোটিশ ধরায় সিবিআই

    মামলা হাতে পাওয়ার পর পরই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) যান সিবিআই আধিকারিকরা। তখনই তাঁরা অভিযুক্তদের হাজিরার নোটিশ ধরান। সিবিআই বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনী সঙ্গে নিয়ে প্রথমে ন্যাজাট থানার অন্তর্গত রাজবাড়ি ফাঁড়িতে পৌঁছায়। এরপর সন্দেশখালি থানার পুলিশকে নিয়ে সরবেড়িয়া-আকুঞ্জিপাড়ায় হাবিবুর রহমানের বাড়িতে যান সিবিআই আধিকারিকরা। সে সময়ে বাড়িতে ছিলেন না হাবিবুর। সিবিআইয়ের নোটিশ ছিঁড়ে ফেলে দেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। অন্যদিকে, সিবিআই পৌঁছে যায় শাহজাহানের জামাই রানাবাবু লস্করের বাড়িতেও। কিন্তু সেখানে বাড়ি তালা বন্ধ থাকায় শুধু ছবি তুলে নিয়ে চলে যায় তারা। জিয়াউদ্দিন সহ ৭ জনকে সোমবার হাজির হওয়ার নোটিশ ধরানো হয়েছিল। সেই মতো সোমবার কলকাতায় সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন জিয়াউদ্দিন সহ বাকিরা। দীর্ঘ জেরা চলার পর, জিয়াউদ্দিন  এবং শাহজাহানের আরও ২ শাকরেদকে গ্রেফতার করে সিবিআই।

    মঙ্গলবার কারা হাজিরা দিচ্ছে সিবিআই দফতরে

    এদিকে, তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, মঙ্গলবার আরও বেশ কয়েকজনকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার যে তিনজনের সিবিআই দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা রয়েছে, তাঁদের মধ্যে দুজন হলেন হাবিবুর রহমান এবং বেড়মজুর ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হাজি সিদ্দিকি মোল্লা। আপাতত শেখ শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়েছে সিবিআই। এবং সেখানেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছেন সিবিআই আধিকারিকরা। উল্লেখ্য, সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডির ওপর হামলার ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল ন্যাজাট থানায়। কোর্টের নির্দেশ মতো, রাজ্য পুলিশের হাত থেকে এই মামলা চলে যায়, সিবিআই-এর হাতে।

    আরও পড়ুন: হিন্দু বাঙালির দ্বিতীয় স্বাধীনতা, দেশজুড়ে কার্যকর হয়ে গেল সিএএ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যানকে নোটিশ দিল সিবিআই, শোরগোল

    CBI: বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যানকে নোটিশ দিল সিবিআই, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকালে ইডির ওপরে হামলার ঘটনার তদন্তে বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যর বাড়িতে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। শঙ্করের বাড়ি থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে বনগাঁ পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যান গোপাল শেঠের বাড়ি। তাঁকে এদিন সিবিআই (CBI) নোটিশ ধরিয়েছে।

    চেয়ারম্যানকে নোটিশ দেওয়া হয় (CBI)

     ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে ইডি হানা দেওয়ার পর শাহজাহান বাহিনী হামলা চালিয়েছিল। ওই দিনই বনগাঁয় তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যর বাড়িতে ইডি হানা দেয়। শঙ্করকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার সময় ইডি-র ওপর হামলা হয়। সেই হামলার ঘটনার তদন্তে এদিন বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল শেঠকে নোটিশ ধরাল সিবিআই (CBI)। সোমবার সকালে ইডির উপরে হামলার ঘটনার তদন্তে বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যর বাড়িতে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। শঙ্করের বাড়িতে ঢোকা ও বেরোনোর রাস্তায় রয়েছে বেশ কয়েকটি সিসি ক্যামেরা। গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে ইডির ওপর হামলার ঘটনার তথ্য শঙ্কর আঢ্যর বাড়ির ক্যামেরাগুলি তদন্তকারীদের নজরে রয়েছে। এই সিসি ক্যামেরার ফুটেজ হাতে পেতে চান তদন্তকারীরা। সে কারণেই সোমবার গোপাল শেঠের সঙ্গে বেশি কিছু সময় কথা বলার পর তাঁকে নোটিশ ধরানো হয় সিবিআইয়ের তরফে। পাশাপশি বনগাঁ থানা, বনগাঁ পুরসভাকেও নোটিশ দেয় সিবিআই। শঙ্করের বাড়ির এলাকায় কয়েকটি সিসি ক্যামেরা আছে, যার কয়েকটি নিয়ন্ত্রণ পুরসভার হাতে বলে খবর। কয়েকটি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণ থানার হাতে। ঘটনার দিনের ফুটেজ পাওয়ার জন্যই এদিন থানা ও পুরসভাকে দেওয়া হয় নোটিশ।

    ২০ মার্চের মধ্যে ফুটেজ জমা দেওয়ার নির্দেশ

    আর শিমুলতলায় শঙ্করের বাড়ির আশপাশের কয়েকজন প্রতিবেশীকেও এদিন সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেওয়ার জন্য নোটিশ দেয় সিবিআই। এমনকী শঙ্করের বাড়ি ও পার্টি অফিসে লাগানো ক্যামেরায় ঘটনার দিনের কী ছবি ধরা পড়েছে তা খতিয়ে দেখতে চায় সিবিআই। সে কারণেই এদিন শঙ্কর আঢ্যকেও নোটিশ ইস্যু করা হয়। এদিন তাঁর স্ত্রী সিবিআইয়ের (CBI) নোটিশ গ্রহণ করেন। নোটিশে আগামী ২০ মার্চের মধ্যে সকলকেই তথ্য হিসাবে ফুটেজ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share