Tag: cbi

cbi

  • Recruitment Scam: নিয়োগ-দুর্নীতিতে ধৃত মিডলম্যান প্রসন্ন রায়ের ফ্ল্যাটে তল্লাশি সিবিআই-এর

    Recruitment Scam: নিয়োগ-দুর্নীতিতে ধৃত মিডলম্যান প্রসন্ন রায়ের ফ্ল্যাটে তল্লাশি সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন মিডলম্যান প্রসন্ন রায়। বুধবার তাঁর নিউটাউনের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালাল সিবিআই। জানা গিয়েছে, বুধবার রাত সাড়ে ন’টার পর নিউটাউনের ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে যান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা (Recruitment Scam)। সিবিআই সূত্রে খবর, ওই ফ্ল্যাটে একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগ সংক্রান্ত বেশ কিছু নথি রয়েছে বলে খবর ছিল তাঁদের কাছে।  ধৃত (Recruitment Scam) মিডলম্যান প্রসন্ন রায় বর্তমানে জেলে রয়েছেন। জানা গিয়েছে, বুধবার যে ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানো হয় সেটি প্রসন্ন রায়ের স্ত্রীর নামে রয়েছে। সেখান থেকে এদিন বেশ কিছু নথি উদ্ধার করেছে সিবিআই। বুধবার সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয় প্রসন্ন রায়ের ফ্ল্যাটের তল্লাশি (Recruitment Scam)। তবে এই প্রথম নয়, নিউটাউনের ফ্ল্যাটে সিবিআই আগেও তল্লাশি চালিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    মিডলম্যান প্রসন্ন করতেন গাড়ির ব্যবসা

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গত বছরই গ্রেফতার করা হয়েছিল প্রসন্ন রায়কে (Recruitment Scam)। তাঁর বয়ানে অসঙ্গতি মেলে এবং একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি তাঁর কাছ থেকে পাওয়া যায়। এরপরেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০২ সাল থেকে গাড়ি ব্যবসার সঙ্গেই যুক্ত রয়েছেন প্রসন্ন রায়। তাঁর ওই সংস্থার অফিস ছিল উত্তর কলকাতায়। প্রসন্ন রায়ের সংস্থার এক কর্মীর দাবি, শিক্ষা দফতরেও গাড়ি ভাড়া দিতে দেখা যেত প্রসন্ন রায়কে (Recruitment Scam)। এসএসসির উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা এই নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় ধৃত শান্তিপ্রসাদ সিনহার অফিসেও একাধিকবার গাড়ি ভাড়া দিয়েছিলেন প্রসন্ন। সেই সূত্রেই কি নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) জড়িয়ে পড়া তাঁর? এ প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে।

    নিয়োগ-দুর্নীতির (Recruitment Scam) তদন্ত চলছে ২০২২ সাল থেকে 

    নিয়োগ-দুর্নীতি মামলার (Recruitment Scam) গ্রেফতারি শুরু হয়েছিল ২০২২ সালের জুলাই মাসে। পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর বান্ধবী বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায় প্রথম গ্রেফতার হন ইডির হাতে। এরপরে তৃণমূলের ছোট, বড়, মাঝারি অনেক নেতাই গত এক বছরে নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় আটক হয়েছেন। পাশাপাশি পার্থ চট্টোপাধ্যায় যখন শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন, সেই সময়কার একাধিক শিক্ষা আধিকারিককেও গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এই দুর্নীতির জাল যে অনেক দূর পর্যন্ত রয়েছে তা স্বীকার করে নিচ্ছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা (Recruitment Scam)। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার সন্দেহে ১২৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    CBI: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শহরে সিবিআই হানা। মঙ্গলবার সকালে আলিপুর ভিসা হাউসে পৌঁছে যায় সিবিআই-এর (CBI) একটি দল। জানা গিয়েছে, ভিসা স্টিলের কর্ণধার বিশ্বম্ভর শরণের বিরুদ্ধে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। ৩৫১ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে এই কোম্পানির বিরুদ্ধে। সেই মতো ২০২০ সালে মামলাও দায়ের করা হয়। তারপর থেকেই চলছে তদন্ত এবং আজ তল্লাশিতে নামে সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, বছর খানেক আগেই একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে এই পরিমাণ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন বিশ্বম্ভর শরণ। পরবর্তীকালে সংস্থাকে দেউলিয়া বলে তিনি নিজেই ঘোষণা করে দেন।

    ২৫-২৬ জনের সিবিআই (CBI) দল হানা দেয়

    জানা গিয়েছে, এই বিপুল পরিমাণ ঋণের টাকা পরিকল্পনা মাফিক নয়ছয় এবং তছরূপ করেছেন তিনি। মঙ্গলবার সকালেই ২৫ থেকে ২৬ জনের একটি সিবিআই দল (CBI) আচমকাই হানা দেয় অফিসে। ভিসা হাউসের ভিতরে থাকা কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং সমস্ত নথিপত্র খতিয়ে দেখতে থাকেন অফিসাররা (CBI)। সিবিআই-এর (CBI) সঙ্গে এদিন ছিল স্থানীয় থানার পুলিশ কর্মীরা। অফিসের বাইরে প্রচুর পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়, যে কোনও রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও জানা যায়নি যার বিরুদ্ধে এত অভিযোগ সেই বিশ্বম্ভর শরণ অফিসের ভিতরে রয়েছেন কিনা। কিন্তু অফিসের অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে সিবিআই (CBI) কথা চালিয়ে যাচ্ছে।

    সোমবার থেকেই লাগাতার তল্লাশি চলছে শহরে

    সোমবার থেকেই লাগাতার তল্লাশি চলছে শহরে। কখনও ইডি, কখনও সিবিআই (CBI)। সোমবার দুপুর থেকে রাতভর তল্লাশি চালানো হয় কালীঘাটের কাকু যে অফিস দেখভাল করতেন সেই ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর অফিসে। সারারাত তল্লাশির পর তিনটি ভর্তি ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে গিয়েছেন ইডির তদন্তকারীরা। পাশাপাশি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের জামাইয়ের ফ্ল্যাট সহ তিন জায়গায় গতকাল থেকেই তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি।

    আরও পড়ুুন: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা মোদির, কী বললেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: পার্থর নাকতলার বাড়িতেই বিক্রি হতো চাকরি! আদালতে বিস্ফোরক সিবিআই

    Partha Chatterjee: পার্থর নাকতলার বাড়িতেই বিক্রি হতো চাকরি! আদালতে বিস্ফোরক সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) নিজের বাড়িতে বসে এসএসসির গ্রুপসি পদের চাকরি বিক্রি করতেন বলে আদালতে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। টাকা নিয়ে বেআইনি চাকরির লিস্ট তৈরি করা হত এই বাড়িতেই। নিত্য যাতায়েত ছিল প্রসন্ন রায় এবং প্রদীপ সিংহের মতন ব্যক্তিদের। সিবিআই-এর এই অভিযোগে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে স্কুল শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতি কাণ্ডে। 

    সিবিআই আদালতে কী বলেছেন (Partha Chatterjee)?

    স্কুল শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতি কাণ্ডে বৃহস্পতিবার ফের আদালতে তোলা হয় পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee)। কোর্টে সিবিআই দাবি করেন, তৃণমূলের প্রাক্তন মহাসচিব তথা রাজ্যর প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর (Partha Chatterjee) নাকতলার বাড়িতেই একটি অফিস ছিল। আর সেই অফিসেই চাকরি বিক্রেতাদের নিত্য আনাগোনা ছিল। এই বাড়ির গ্রাউন্ড ফ্লোরেই ছিল চাকরি বিক্রির অফিস। এখানেই প্রথমে লিস্ট তৈরি হত এবং এরপর সেই লিস্ট চলে যেত কমিশনের চেয়ারম্যান, সুবীরেশ ভট্টাচার্যের অফিসে। এই বাড়িতে টাকা নেওয়া হত এবং নামের তালিকা তৈরি করা হত। সিবিআই আরও বলেন যে কিছু লোক থাকত, যারা জেলা থেকে টাকা নিত এবং এরপর সেই টাকা এবং প্রার্থীদের নাম এখানেই নিয়ে আসতো। প্রসন্ন, প্রদীপদের মতন লোকেরা জেলা থেকে টাকা সংগ্রহ করত। এই নিয়োগের পুরো প্রক্রিয়াটাই একটা ‘পরিকল্পিত অপরাধ’।

    আদালতে পার্থ কী বলেন?

    আদলাতে এই দিন জামিনের আবেদন করে পার্থ (Partha Chatterjee) বলেন, আমার শরীর দিন দিন খারাপ হয়ে যাচ্ছে। আমার একজন জেলের মধ্যে সহকারী দরকার, যদি আপনি মঞ্জুর করেন। তিনি আরও বলেন, বাগ কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী তদন্ত করা উচিত। আমার বয়স বাড়ছে। তিনি আরও দাবি করেন, শিক্ষক নিয়োগে শিক্ষামন্ত্রীর ভূমিকা থাকে না, আমার বিরুদ্ধে বিশেষ ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। এই দিনেও বিচারক পার্থর জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: বাঁকুড়ার ৭ শিক্ষককে তলব করে চার-ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের

    Recruitment Scam: বাঁকুড়ার ৭ শিক্ষককে তলব করে চার-ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) জেরে মুর্শিদাবাদ জেলার চার শিক্ষক বর্তমানে প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি। ঠিক এমন সময়, চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবারই বাঁকুড়ার সাত জন শিক্ষককে তলব করে সিবিআই। কোর্টের নির্দেশে শিক্ষক নিয়োগ-দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্ত চলছে। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী থেকে শাসকদলের একাধিক বিধায়ক বর্তমানে জেলে রয়েছেন। ঠিক এমন সময় এই সাত শিক্ষকের তলব (Recruitment Scam) নিয়ে হইচই পড়ে যায়।

    বুধবার নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেন ওই সাত শিক্ষক

    ৯ অগাস্ট বুধবার তাঁরা হাজিরা দেন নিজাম প্যালেসে (Recruitment Scam)। চার ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর সেখান থেকে বের হতেই সংবাদমাধ্যম ঘিরে ধরে এই সাত শিক্ষককে। তাঁরা প্রত্যেকেই বলেন, ‘‘হাইকোর্টের নির্দেশে আমরা চাকরি পেয়েছি।’’ এই সাত শিক্ষকের মধ্যে একজন বলেন, ‘‘কোর্টের নথি চাইল আমাদের কাছে সিবিআই। এ ছাড়া পর্ষদ যে নিয়োগপত্র দিয়েছিল, সেটাও আমাদের কাছ থেকে জমা নেয় সিবিআই আধিকারিকরা।’’ তাঁদের দাবি, পর্ষদ ঠিক সময়ে নথি সিবিআই-এর কাছে পাঠালে এমন হয়রানির শিকার তাঁদের হতে হত না (Recruitment Scam)।

    ৭ শিক্ষকের পরিচয়

    ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট নিয়োগ নিয়ে দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ সামনে আসে। একাধিক মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সোমবার এরকম একটি মামলাতে মুর্শিদাবাদের চার শিক্ষককে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এরপরই তলব করা হয় বাঁকুড়া সাত শিক্ষককে। এই ৭ শিক্ষক হলেন স্বাধীনকুমার পাল, সায়ন্তনী বেজ, প্রিয়াঙ্কা লাহা, গণপতি মাহাত, প্রিয়াঙ্কা নন্দী, হরেন্দ্রনাথ ধাড়া ও পারমিতা সিংহ মহাপাত্র। জানা গিয়েছে, তাঁদের হাজির হতে বলা হয় মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড, পর্ষদের দেওয়া নিয়োগপত্র, জাতিগত শংসাপত্র ইত্যাদি নিয়ে। ওই সাত শিক্ষকের দাবি, তাঁরা নিয়োগ (Recruitment Scam) পেয়েছেন ২০২১ সালে। ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার একটি মামলায় তাঁদের ৬ নম্বর বাড়ে বলে দাবি ওই শিক্ষকদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: বুধবার শহরে পা সিবিআই প্রধানের! আধিকারিকদের সঙ্গে করলেন রুদ্ধদ্বার বৈঠক

    CBI: বুধবার শহরে পা সিবিআই প্রধানের! আধিকারিকদের সঙ্গে করলেন রুদ্ধদ্বার বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার কলকাতায় পা রাখেন সিবিআইয়ের ডিরেক্টর (CBI) প্রবীণ সুদ। বুধাবার সকালে সিবিআইয়ের প্রধান সোজা চলে যান নিজাম প্যালেসে। সিবিআই (CBI) সূত্রে জানা গিয়েছে এদিন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন সিবিআই প্রধান। প্রসঙ্গত এই মুহূর্তে গরুপাচার, কয়লাপাচার, সমেত নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করছে সিবিআই। পাশাপাশি পোস্টিং দুর্নীতির তদন্তও যুক্ত হয়েছে তালিকায়। সিবিআই (CBI) সূত্রের খবর যে এই সমস্ত তদন্তের রুপরেখা তৈরি করতেই আইসিসিআর এ বিশেষ বৈঠক করেন সিবিআই প্রধান। রুদ্ধদ্বার এই বৈঠকের পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছিল ‘সম্পর্ক সভা’। জানা গিয়েছে, তদন্তের গতি, বর্তমান স্থিতি সমেত একাধিক বিষয়ে আলাপচারিতা করেন সিবিআই প্রধান।  বিমানবন্দরে নামার পরে রসিকতার ছলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘শুনেছি কলকাতার দই নাকি খুব মিষ্টি! তাই দই খেতে এসেছি।’

    রাজারহাটে সিবিআই-এর (CBI) নয়া দফতর হবে?

    সিবিআই (CBI) এর সামনে ২০১৪ সাল থেকেই তদন্তের পাহাড় জমে রয়েছে। সারদা কেলেঙ্কারি, রোজভ্যালি মামলা, নারদা কাণ্ড এগুলোতো সিবিআই দেখছেই, পাশাপাশি তৃণমূল সরকারের আমলে নয়া দুর্নীতির তদন্তের বেশিরভাগটাই সিবিআইয়ের দায়িত্বে রয়েছে। জানা গিয়েছে, কাজের বহর যে পরিমাণে বাড়ছে সেক্ষেত্রে এবারে নিজাম প্যালেসের বদলে নিজেদের জন্য রাজারহাটে দফতর বানাতে চাইছে সিবিআই। বুধবার রাজারহাটেও যেতে দেখা গেছে সিবিআই প্রধানকে।

    তদন্তের গতি কি বাড়বে? 

    প্রসঙ্গত সিবিআই-এর (CBI) আইনজীবীর কাছে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা দিন কয়েক আগেই জানতে চেয়েছিলেন যে দুর্নীতি মামলা তদন্ত আর কতদিন চলবে!  তদন্তের গতি যেভাবে চলছে তা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করতেও দেখা গিয়েছিল বিচারপতি অমৃতা সিনহাকে।  এর ঠিক পর পরেই নতুন দায়িত্ব গ্রহণ করেন প্রবীণ সুদ। দুঁদে এই আইপিএস অফিসারের জমানায় তদন্তের গতি বাড়ে নাকি, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    আরও পড়ুন: ‘বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের ১০ লক্ষ টাকা টোপ দিয়ে কিনতে চাইছে তৃণমূল’, বিস্ফোরক অগ্নিমিত্রা

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI-ED: আসানসোল কোর্টে চলা কেষ্টর মামলা দিল্লিতে স্থানান্তরিত করার আর্জি ইডির

    CBI-ED: আসানসোল কোর্টে চলা কেষ্টর মামলা দিল্লিতে স্থানান্তরিত করার আর্জি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলের শুনানি চলছিল আসানসোল বিশেষ সিবিআই (CBI-ED) আদালতেও। এবার এই মামলাটি দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে স্থানান্তরিত করার আবেদন জানাল ইডি (CBI-ED)। কেন্দ্রীয় সংস্থা আর্জি জানিয়েছে, তাদের এবং সিবিআইয়ের করা মামলাটি এক জায়গায় আনা হোক এবং তা দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে স্থানান্তরিত করা হোক। সেখানেই চলুক মামলার বিচারপ্রক্রিয়া। ইডির এই আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী আগামী ১৯ অগাস্ট পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন। দিল্লিতে মামলা স্থানান্তর হলে সাক্ষ্যগ্রহণও দিল্লিতে হবে। অর্থাৎ এখানকার সাক্ষীদের শুনানির দিনগুলিতে দিল্লি উড়ে যেতে হবে।

    কী বলছেন কেষ্টর আইনজীবী?

    শুক্রবার কেষ্টর আইনজীবী সোমনাথ চট্টরাজ বলেন, ‘‘গরু পাচারের যে মামলাটি চলছে আসানসোল বিশেষ সিবিআই (CBI-ED) আদালতে, সেটি স্থানান্তরিত করার আবেদন জানানো হয়েছে। দিল্লির রাউজ এভিনিউ আদালতে যেখানে ইডির মামলা চলছে সেখানে স্থানান্তরিত হবে মামলাটি।’’ তবে মামলা স্থানান্তরের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। তাঁর মতে, ‘‘আমরা আপত্তি জানাব। তার কারণ, এই মামলা দিল্লিতে চলে গেলে সাক্ষীদের দিল্লিতে যেতে হবে সাক্ষ্য দিতে। সমস্ত নথিও দিল্লিতে নিয়ে যেতে হবে। তাই আমরা আপত্তি জানাব। সরকার মনে করলে আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালতকে ইডির (CBI-ED) বিশেষ আদালত হিসেবেও ব্যবহার করতে পারে। যদি তাই হয়, তা হলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে অনেকটা। এখন দেখার আসানসোলের বিচারক কী রায় দেন বা সরকার কী পদক্ষেপ করে।’’

    তিহাড় জেলে বন্দী রয়েছেন কেষ্ট

    গত বছরের ১১ অগাস্ট গ্রেফতার (CBI-ED) হন অনুব্রত। চলতি বছরের মার্চ মাসে তাঁকে স্থানান্তর করা হয় দিল্লিতে। সেখানে অনুব্রতর সঙ্গে রয়েছেন একদা তাঁর সহকারী সায়গল। তিহাড়ে রয়েছেন গরু পাচার মলায় অন্যতম অভিযুক্ত এনামুল হক এবং ধৃত বিএসএফ কমান্ডান্ট সতীশ কুমার। পাশাপাশি কেষ্ট কন্যাও বর্তমানে রয়েছেন তিহাড়ে। একাধিকবার তাঁদের জামিনের আবেদন খারিজ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: মহিলাদের নগ্ন করে হাঁটানোর ঘটনায় সিবিআই তদন্ত, নির্দেশ কেন্দ্রের

    Manipur Violence: মহিলাদের নগ্ন করে হাঁটানোর ঘটনায় সিবিআই তদন্ত, নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত মণিপুরে (Manipur Violence) দুই মহিলাকে বিবস্ত্র হাঁটানো এবং গণধর্ষণের ঘটনায় বৃহস্পতিবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল অমিত শাহের মন্ত্রক। ঘটনার ভাইরাল ভিডিও সামনে আসতেই নিন্দার ঝড় ওঠে সব মহলে। প্রধানমন্ত্রীও দোষীদের কড়া শাস্তি হবে বলে জানান তখন। জানা গিয়েছে, এই ঘটনার সম্পূর্ণ বিচারপর্ব মণিপুরের বাইরে করতে চায় মোদি সরকার।

    ৪ মে মণিপুরে দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর অভিযোগ ওঠে 

    গত ৪ মে এই ঘটনা ঘটে বলে জানা গিয়েছে।  রাজধানী ইম্ফল থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে কাংপোকপি জেলায় দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে হাঁটানো হয় বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয় তাঁদের একটি মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলেও অভিযোগ (Manipur Violence)। দুই মহিলার মধ্যে একজনের ভাই ও বাবাকে হত্যাও করে আক্রমণকারীর। পর্যবেক্ষকদের দাবি, ঘটনার পরেই থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। কিছু দিন আগে ২৬ সেকেন্ডের একটি  ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই দেশ জুড়ে তোলপাড় শুরু হয় (Manipur Violence)। মণিপুরের ঘটনার নিন্দায় সরব হয় দেশের সমস্ত মহল। এমনকি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এই ঘটনার নিন্দা করেন। তারপরেই একে একে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হতে থাকে।

    প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি

    মণিপুর নিয়ে মুখ খোলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তিনি বলেছেন, ‘‘এই ঘটনা যে কোনও সভ্য সমাজের লজ্জা।’’ প্রসঙ্গত, গত ৩ মে ছাত্র সংগঠন ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ মণিপুর’ (এটিএসইউএম)-এর মিছিলকে কেন্দ্র করে অশান্তির আগুনে জ্বলে ওঠে মণিপুর। সে দিন রাত থেকেই বিভিন্ন এলাকায় জনজাতি গোষ্ঠীভুক্ত কুকিদের সঙ্গে সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতেইদের সংঘর্ষ শুরু হয়। এখনও পর্যন্ত ১৬০ জনেরও বেশি নিহত হয়েছেন এই সংঘর্ষে (Manipur Violence)। কেন্দ্রীয় সরকার এর আগেই সেখানের উন্নয়নের জন্য ১০১ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। অভিযোগ, কুকি এবং দু’সম্প্রদায়েরই বহু মহিলা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। বাড়ি বাড়ি লুট, অগ্নিসংযোগ, হত্যা যেন রুটিনে পরিণত হয়েছে।

    বিবস্ত্র করে হাঁটানোর ভিডি যে তুলেছিল, তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে

    ২৬ সেকেন্ডের ভিডিও ভাইরাল হয় কয়েকদিন আগে। সেখানেই মণিপুরের দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানোর ঘটনা সামনে আসে। পরে মাঠে নিয়ে গিয়ে তাদের গণধর্ষণও করা হয় (Manipur Violence)। এই ঘটনায় আরও এক জনকে গ্রেফতার করা হল। অত্যাচারের ভিডিও যে তুলেছিল, বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এক সূত্রের থেকে পাওয়া এই খবর জানিয়েছে দেশের বেশ কিছু সংবাদ মাধ্যম। ধৃতের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: নিয়োগ-দুর্নীতিতে নজরে কৃষ্ণনগর, শান্তিপুর পুরসভা! সিবিআই তলবে হাজির আধিকারিকরা

    CBI: নিয়োগ-দুর্নীতিতে নজরে কৃষ্ণনগর, শান্তিপুর পুরসভা! সিবিআই তলবে হাজির আধিকারিকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় পুরসভার আধিকারিকদের ডেকে পাঠাল সিবিআই (CBI)। বুধবার তাঁদের জেরা করা হবে বলে সূত্রের খবর। এদিন নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগর এবং শান্তিপুর পুরসভা থেকে বেশ কয়েকজন আধিকারিক নিজাম প্যালেসের উদ্দেশে রওনা দেন। দুপুর ২ টোর পরই তাঁরা পৌঁছে যান নিজাম প্যালেসে। পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিবিআই তদন্তে নতুন কী তথ্য উঠে আসে, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে সকলে।

    কী বললেন শান্তিপুর পুরসভার কর্মী?

    সূত্রের খবর, অয়ন শীল গ্রেফতার হওয়ার পরেই পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতির কথা উঠে আসে। হুগলি থেকে অয়ন শীলকে গ্রেফতার করে সিবিআই (CBI) প্রতিনিধি দল। এরপরেই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। অয়ন শীলের সংস্থা পুরসভার নিয়োগের পরীক্ষা নিয়েছিল বলে জানা যায়। সেখানেই লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে চাকরি বিক্রি করা হয়েছিল বলে তথ্য উঠে আসে। সেই তথ্যকে সামনে রেখে গত ৭ জুন কৃষ্ণনগর এবং শান্তিপুর পুরসভায় দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে হানা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ এবং তল্লাশি চালিয়ে তারা কিছু নথিপত্র সংগ্রহ করে নিয়ে যায় বলে জানা যায়। গতকাল সিবিআই দফতর থেকে দুই পুরসভার কাউন্সিলারের কাছে ফোন করে তাদের আধিকারিকদের ডেকে পাঠানো হয় বলে জানা যায়। ইতিমধ্যেই দুই পুরসভার আধিকারিকরা সিবিআই অফিসের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। এ বিষয়ে শান্তিপুর পুরসভার প্রধান করণিক উদয়ন মুখোপাধ্যায় বলেন, মূলত ২০১৮ সালের নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে সিবিআই প্রতিনিধি দল তদন্ত করতে এসেছিল শান্তিপুর পুরসভায়। কিন্তু সেই সময় আমাদের কোনও নিয়োগ হয়নি। আমরা সেদিনও সিবিআই প্রতিনিধি দলকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছি। আজও তাঁরা যা জিজ্ঞাসাবাদ করবেন এবং যে সাহায্য আমাদের কাছে চাইবেন আমরা পুরোটাই তাঁদের জানাব।

    কী বললেন পুরসভার কাউন্সিলার?

    এ বিষয়ে শান্তিপুর পুরসভার কাউন্সিলার সুব্রত ঘোষ বলেন, এর আগেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (CBI) আমাদের পুরসভায় এসে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে নিয়ে গিয়েছিল। মঙ্গলবার নিজাম প্যালেস থেকে আমাকে ফোন করা হয় এবং পুরসভার প্রতিনিধিদের এদিন ডেকে পাঠিয়েছেন তাঁরা। আমরা সিবিআইকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: পার্থর বিরুদ্ধে তদন্তের অনুমোদন রাজ্যপালের! বাধাহীন বিচারপ্রক্রিয়া

    Partha Chatterjee: পার্থর বিরুদ্ধে তদন্তের অনুমোদন রাজ্যপালের! বাধাহীন বিচারপ্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলবন্দি প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) বিরুদ্ধে ট্রায়াল চালিয়ে যাওয়ার অনুমোদন দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। কিন্তু হঠাৎ রাজ্যপালের অনুমোদনের প্রয়োজন কেন? সংবিধান বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৯৭ নম্বর ধারা অনুযায়ী, যে কোনও মন্ত্রী বা আইন প্রণেতা বা সরকারি ব্যক্তির বিরুদ্ধে আদালতে বিচারপ্রক্রিয়া চালাতে অনুমোদন প্রয়োজন হয়। ভারতীয় সংবিধানের ১৬৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী, নিজের ক্ষমতাবলে এই অনুমোদন দিলেন রাজ্যপাল।’’ ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে জেতার পরে পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) পূর্ণমন্ত্রী ছিলেন মমতার মন্ত্রিসভায়। সংবিধান অনুযায়ী মন্ত্রিসভাকে শপথ বাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল। আবার পার্থ যেহেতু বিধানসভারও সদস্য, তাই তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করতে হলে বিধানসভার অধ্যক্ষেরও সম্মতি প্রয়োজন। এক্ষেত্রে অনুমতি নেওয়া হল সিভি আনন্দ বোসের। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, রাজ্যপালের অনুমোদনে সিবিআই তদন্তের অগ্রগতিতে আর কোনও বাধা রইল না।

    ২০২২ সালের জুলাই মাসে গ্রেফতার হন পার্থ (Partha Chatterjee) 

    প্রসঙ্গত, এক বছর আগে নিজের নাকতলার বাড়ি থেকে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। তখনই তাঁর বান্ধবী অর্পিতার বাড়িতেও হানা দেয় ইডি। সেখান থেকে মেলে ২২ কোটি টাকা। পরে আবারও অর্পিতার অন্য ফ্ল্যাট থেকে পাওয়া যায় ২৮ কোটি টাকা। ইডি গ্রেফতার করলেও পরে তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করে সিবিআই। পার্থর বিচারের ক্ষেত্রে রাজ্যপালের অনুমোদন জরুরি ছিল। সিবিআইয়ের সেই আবেদনেই সিলমোহর দিলেন রাজ্যপাল। বিচার প্রক্রিয়ায় আর কোনও বাধা রইল না।

    প্রেসিডেন্সি জেল যেন তৃণমূলের মন্ত্রী-বিধায়কদের পর্যটন কেন্দ্র 

    প্রেসিডেন্সি জেল যেন তৃণমূলের নেতাদের কাছে পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ছাড়াও জেলে আছেন আরও দুই তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য এবং জীবনকৃষ্ণ সাহা। রয়েছেন স্কুল শিক্ষা দফতরের আধিকারিকরাও। এঁদের সবাই গ্রেফতার হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে। পার্থর বিরুদ্ধে একাধিক তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে তারা, এমনটাই দাবি সিবিআইয়ের। তা আদালতে ইতিমধ্যে পেশও করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rhea Chakraborty: সুশান্ত সিং মৃত্যু মামলা! রিয়ার জামিনের বিরোধিতা প্রত্যাহার করল সিবিআই

    Rhea Chakraborty: সুশান্ত সিং মৃত্যু মামলা! রিয়ার জামিনের বিরোধিতা প্রত্যাহার করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০ সালের ১৪ জুন সুশান্ত সিং রাজপুতের ঝুলন্ত অবস্থায় মৃতদেহ উদ্ধার হয়, তাঁরই ফ্ল্যাট থেকে। রাজপুতের মৃত্যুর পরেই আঙুল ওঠে তাঁর প্রেমিকা রিয়া চক্রবর্তীর (Rhea Chakraborty) দিকে। তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেফতারও হন রিয়া। হাজতবাসও করতে হয় রিয়াকে। রিয়ার গ্রেফতারির চারদিন আগে অ্যারেস্ট করা হয় তাঁর ভাই সৌভিককে। পরে অবশ্য দুজনেরই জামিন মেলে। এক লক্ষ টাকার বন্ড দিয়ে জামিন নেন রিয়া। কিন্তু মামলা চলতে থাকে। এরপরের বছরগুলিতে সেভাবে দেখা পাওয়া যায়নি রিয়ার। সম্প্রতি ‘রোডিস’ নামের একটি টিভি শোতে মেন্টরের ভূমিকা দেখা যাচ্ছে তাঁকে। স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে রিয়ার জীবন! ছাড়ছে তাঁর বিরুদ্ধে হওয়া মামলার আইনি জটও। 

    স্বস্তি পেলেন রিয়া (Rhea Chakraborty)…

    সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মৃত্যুর পর মাদক মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছিল রিয়াকে। জানা গিয়েছে, রিয়া (Rhea Chakraborty) জামিন পেলে, ২০২০ সালের অক্টোবরে সেই বেল-এর বিরোধিতা করেছিল সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন। এ বার সিবিআইয়ের তরফে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হল। বোম্বে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, এনডিপিএস আইনের ধারা ২৭এ অনুসারে (অবৈধ ভাবে অর্জিত অর্থ, তার অনৈতিক লেনদেন এবং অপরাধীকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য একজনকে সর্বোচ্চ ২০ বছরের জন্য জেল হতে পারে) একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রিয়ার বিরুদ্ধে থাকা অভিযোগটি তুলে নেওয়া হল।

    সুশান্তর সঙ্গে ভিডিও পোস্ট রিয়ার

    তবে ফি বছর সুশান্তর জন্মদিন অথবা মৃত্যুদিনে তাঁকে নিয়ে পোস্ট করেন রিয়া (Rhea Chakraborty)। চলতি বছরের জুন মাসেছিল সুশান্তের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। এইসময় রিয়া সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেন একটি আদুরে ভিডিও। তাতে দেখা যাচ্ছে, লাদাখের পাহাড়ি পরিবেশে পরস্পরকে আগলে বসে রয়েছেন রিয়া-সুশান্ত। দুজনকে হাসতে আর আলিঙ্গন করতেও দেখা গিয়েছে। সূত্রের খবর, ২০১৯ সালে লাদাখ ঘুরতে গিয়েছিলেন দুজনে, খুব সম্ভবত সেই সময়ের ভিডিও এটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share