Tag: cbi

cbi

  • Tapas Mondal: মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে ফের নিজামে তলব সিবিআই-এর, নতুন নথির খোঁজ?

    Tapas Mondal: মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে ফের নিজামে তলব সিবিআই-এর, নতুন নথির খোঁজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে (Tapas Mondal) আবার নিজাম প্যালেসে তলব করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই। ৩২৫ জনের নামের তালিকা সামনে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাপস মণ্ডলকে। গতকালই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সামনে বিস্ফোরক এক দাবি করেন তাপস মণ্ডল। কুন্তল ঘোষ নামে এক যুব তৃণমূল কংগ্রেস নেতার ভূমিকা নিয়েও তোলপাড় পড়ে যায়। সেই নিয়েই ফের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আজ ডেকে পাঠানো হয়েছে তাপসকে।   

    গত কাল প্রায় ছঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাপসকে (Tapas Mondal)। সেখানে বিস্ফোরক দাবি করেন তাপস। সিবিআই সূত্রে খবর, কুন্তল ঘোষ নামে এক ব্যক্তিকে হুগলি জেলার যুব তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা বলে দাবি করেছেন তাপস। গতকাল এই কুন্তলের মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। তখন তাপস দাবি করেন, ৩২৫ জনের কাছ থেকে সাড়ে ১৯ কোটি নিয়েছেন কুন্তল। সিবিআই তাপসের এই দাবিতে শিলমোহর নিয়েছেন। যে ৩২৫ জনের তালিকা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, তা সামনে রেখেই আজ ফের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাপসকে।

    কী জানা গেল?   

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল জিজ্ঞাসাবাদ ও বয়ান রেকর্ডের প্রক্রিয়া শেষ হয়নি। তাই আজ সেই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে তলব করা হয় তাপসকে (Tapas Mondal)। এই ৩২৫ জনের বাইরে আর কারা কারা রয়েছে, তা তাপসের থেকে জানতে চাইবেন গোয়েন্দারা। কুন্তলের কাছে যে সাড়ে ১৯ কোটি টাকা গিয়েছিল, তা কোথায় গেল সেটিও খতিয়ে দেখা হবে বলে খবর। পাশাপাশি কুন্তলের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। উল্লেখ্য, গতকাল মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল জানিয়েছিলেন নিয়োগকাণ্ডে ১০০ কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি হয়েছে। বাকি টাকা কোথায় গেল, কারা পেল, আর কারা এই দুর্নীতিতে যুক্ত আছেন তাঁদের সম্পর্কে জানতে চান গোয়েন্দারা। 

    আরও পড়ুন: তিন দিন পেরিয়ে গেলেও পোস্টার কাণ্ডের দুষ্কৃতীরা অধরা, নগরপাল-স্বরাষ্ট্রসচিবকে তলব রাজভবনের 

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গত বছর অক্টোবর মাসে গ্রেফতার করা হয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে। কিছুদিন আগেই সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে তাপস মণ্ডলকে (Tapas Mondal)। জেরায় মানিকের ঘাড়েই সব দোষ চাপিয়েছেন তাপস। তাপস জানান, যা করেছেন মানিকের নির্দেশেই। মানিকের নির্দেশেই পড়ুয়া পিছু ৫ হাজার টাকা করে নিয়েছেন বলে দাবি তাঁর। নিজাম প্যালেসে ৩ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর তাপস মণ্ডল বলেন, “মানিক টাকা নিয়েছেন, রসিদ দেননি। এখন পর্ষদ টাকা নিলে রসিদ দেয়।” ইতিমধ্যেই তাপসের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিয়েছে ইডি। কিছু দিন আগে এই মামলায় আদালতে এসে আত্মসমর্পণ করেন মানিক ভট্টাচার্যের স্ত্রী, ছেলে-সহ তাপস মণ্ডল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Contai Municipality: কাঁথি টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় পুরসভার ইঞ্জিনিয়ারকে তলব সিবিআইয়ের

    Contai Municipality: কাঁথি টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় পুরসভার ইঞ্জিনিয়ারকে তলব সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ ঠিকাদার রামচন্দ্র পণ্ডার বিরুদ্ধে ‘ভুয়ো মামলা’র তদন্তে এবার মামলাকারী কাকলী পণ্ডার স্বামী তথা কাঁথি পুরসভার ইঞ্জিনিয়ার শান্তনু পণ্ডাকে তলব করল সিবিআই। একই সঙ্গে  কাঁথি থানার দুই আধিকারিককেও বুধবার  নিজাম প্যালেসে তলব করে সিবিআই। গত সপ্তাহে অভিযোগকারী কাকলি পণ্ডা অর্থাৎ শান্তনুর স্ত্রীর বয়ান নথিভুক্ত করেছিলেন সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা। এবার শান্তনুর বয়ান নথিভুক্ত করার জন্য তলব করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই নিজামপ্যালেসে কাঁথি থানার এসআই ও এক কনস্টেবলকে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করেন সিবিআই আধিকারিকরা। 

    মিথ্যা মামলা

    গত ২৮ ডিসেম্বর  রামচন্দ্র পণ্ডার বিরুদ্ধে কাঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন কাকলি। তাঁর অভিযোগপত্রটি থানায় জমা করে আসেন শান্তনু। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে রামচন্দ্রকে গ্রেফতার করে কাঁথি থানার পুলিশ। পরে তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পাল্টা কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন রামচন্দ্র। তাঁর অভিযোগ, তাঁকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। ঘটনাক্রমে অভিযোগকারী কাকলিও আদালতে জানান, কয়েক জন প্রভাবশালীর চাপে তিনি এই মিথ্যা মামলা রুজু করেছেন। তিনি প্রাণ সংশয়ে ভুগছেন। এর পরেই আদালত কাকলি ও তাঁর পরিবারকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সুরক্ষা দেওয়ার নির্দেশ দেয়। সেই সঙ্গে গোটা ঘটনার তদন্তভার তুলে দেয় সিবিআইয়ের হাতে। আর রামচন্দ্রকে নিঃশর্ত জামিন দেয় হাইকোর্ট।

    আরও পড়ুন: বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কট, আইনজীবীদের বিক্ষোভে উত্তপ্ত হাইকোর্ট চত্বর

    কারা জড়িত 

    জামিনে মুক্তির পরই রামচন্দ্র দাবি করেছেন যে পুলিশি জেরার নামে তাঁর উপর অত্যাচার হয়েছে। আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে তাঁকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সম্পর্কে তথ্য চায় পুলিশ। এমনকি, জোর করে নন্দকুমারের একটি অজ্ঞাত জায়গায় নিয়ে গিয়ে শুভেন্দুর টাকা কোথায় রয়েছে, তা জানতে চেয়ে চাপ দেওয়া হয়।  এই ঘটনার তদন্তে নেমে গত সোমবার কাঁথি থানার আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে দীর্ঘক্ষণ নিজাম প্যালেসে জিজ্ঞাসাবাদ করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। তার পর কাঁথি থানার এক এসআই-সহ দুই কনস্টেবলকে নিজাম প্যালেসে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর, প্রভাবশালীদের জড়িত থাকার যে দাবি করেছিলেন কাকলি, তাঁদের কারও নাম এখনও জানা যায়নি। এই গোটা ঘটনার পিছনে ঠিক কারা রয়েছেন, এ রকম নানা তথ্য জানতে শান্তনুকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন তদন্তকারীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Kanthi: সিবিআই দফতরে কাঁথি থানার দুই পুলিশকর্মী! টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় তলব আরও এক পুলিশ আধিকারিককে

    Kanthi: সিবিআই দফতরে কাঁথি থানার দুই পুলিশকর্মী! টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় তলব আরও এক পুলিশ আধিকারিককে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঁথি পুরসভার টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় কাঁথি থানার দুই পুলিশকর্মী মঙ্গলবার সিবিআই দফতরে হাজিরা দিলেন। এদিন সকালে সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন এসআই অনির্বাণ রায় ও এক কনস্টেবল।  সিবিআই দফতরে তাঁরা ঘণ্টাখানেক ছিলেন। সিবিআই সূত্রে খবর, টেন্ডার দুর্নীতির অভিযোগ সংক্রান্ত খুঁটিনাটি বিষয়ে তাঁদের প্রশ্ন করেন গোয়েন্দারা। কাঁথি পুরসভার টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিবিআই পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের মোট ৩ জন পুলিশকর্মীকে তলব করেছিল। তাঁদের মধ্যে মঙ্গলবার হাজিরা দিতে এসেছিলেন ২ জন। বুধবার আরও এক জন সিবিআই দফতরে এসে হাজিরা দেবেন। এর আগে কাঁথি থানার আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে তলব করেন সিবিআই আধিকারিকরা। 

    মিথ্যা মামলা

    কাঁথির শ্মাশান দুর্নীতি মামলায় ঠিকাদার রাম পাণ্ডাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ঘনিষ্ঠ রামচন্দ্র পাণ্ডার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন যে মহিলা তিনি দাবি করেন, গত বছর ২৫ ডিসেম্বর রাজ্যের এক প্রভাবশালী জোর করে তাঁকে অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর করান। নিজের এবং পরিবারের নিরাপত্তার কারণে তিনি ওই নাম আদালতকে জানাননি। এর পর আদালত সাজানো এফআইআর-এর নেপথ্যে প্রভাবশালী যোগ খুঁজতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। এ দিকে,কাকলি নামে ওই মহিলাকে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

    আরও পড়ুুন: কলকাতা এসটিএফের বড় সাফল্য! মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা কুরেশি

    এরপরই টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় নিঃশর্ত জামিন পান রামচন্দ্র। জামিনের পর রামচন্দ্র জানায়, “আমাকে শুভেন্দু অধিকারীর নাম নিতে মারাত্মক চাপ দেওয়া হয়েছে। কলকাতা থেকে আধিকারিকরা এসে টেবিলে রিভলভার রেখে আমাকে জেরা করেছেন। নিরাপত্তারক্ষী বন্দুক দিয়ে আমার পেটে খোঁচা দিয়েছে। কলকাতার আধিকারিকরা হুমকি দিয়েছেন, শুভেন্দুর নাম না বললে ৩ বছর জেলে ভরে রেখে দেব।”  এরপরই কাঁথি থানার আইসিকে নিজাম প্যালেসে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Kanthi: কাঁথি থানার আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে তলব সিবিআইয়ের! কী জানতে চাইছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা?

    Kanthi: কাঁথি থানার আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে তলব সিবিআইয়ের! কী জানতে চাইছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার উল্টো হাওয়া বইতে শুরু করল কাঁথি পুরসভার টেন্ডার দুর্নীতি মামলায়। কাঁথি থানার আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে তলব করল সিবিআই। তাঁকে নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। তবে ঠিক কী কারণে তাঁকে তলব করা হয়েছে, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, কাঁথি পুরসভার ঠিকাদার রামচন্দ্র পান্ডার বয়ানের ভিত্তিতেই অমলেন্দু বিশ্বাসকে ডেকে পাঠিয়েছে সিবিআই।

    মিথ্যা অভিযোগ

    রামচন্দ্রবাবু রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। বিজেপি নেতাকে ফাঁসানোর জন্য পুলিশ রাম পান্ডাকে গ্রেফতার করে জোর জবরদস্তি মিথ্যে বয়ান লিপিবদ্ধ করতে চেয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে। শেষ পর্যন্ত কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে জামিন পান ওই ঠিকাদার। পরে তিনি সাংবাদিকদের সামনে একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ করেন পুলিশের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, ‘শুভেন্দু অধিকারীর নাম বলার জন্য আমার উপর প্রবল চাপি তৈরি করা হয়। কলকাতা থেকে অফিসাররা এসে টেবিলের উপর রিভলবার রেখে জেরা করেন। বলা হয়, আমি যদি শুভেন্দুবাবুর নাম না বলি তাহলে তিন বছর জেলে ভরে রেখে দেবে।’ এখানেই থামেননি কাঁথির ঠিকাদার রামচন্দ্র পাণ্ডা। তিনি বলেছেন, ‘জেলের ভিতরে আমাকে জল দেওয়া হয়নি। ভয় দেখানো হয়েছিল আমার স্ত্রীকে গ্রেফতার করার। ওরা আগে থেকে একটা বয়ান লিখে এনেছিল। সেখানে জোর করে সই করাতে চাইছিল আমাকে। কিন্তু আমি কোনওভাবেই রাজি হইনি।’ এই মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। তাই মনে করা হচ্ছে, রাম পান্ডার অভিযোগের ভিত্তিতেই কাঁথি থানার আইসিকে তলব করেছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন: আরও একমাস জেল হেফাজতে মানিক, আদালতে আত্মসমর্পণ স্ত্রী-পুত্রের

    কে এই অমলেন্দু

    এর আগে, ২০২০ সালে মালদার ইংরেজবাজার থানার আইসি থাকাকালীন ঘুষ নিয়ে বাংলাদেশিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগে ক্লোজ করা হয়েছিল এই অমলেন্দু বিশ্বাসকে। ঘটনায় প্রকাশ, মালদা শহরের নেতাজি সুভাস রোড সংলগ্ন একটি ট্রাস্ট বোর্ডের মালিকানায় এক বাংলাদেশির নাম জড়িয়ে পড়ে। সেই ব্যক্তির কাছ থেকে ভারতীয় নাগরিকত্বের পরিচয়পত্রও উদ্ধার হয়। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, একই সঙ্গে ভারত ও বাংলাদেশের ভোটার কার্ড ও অন্যান্য নথি উদ্ধার হয় ওই বাংলাদেশির কাছ থেকে। এমনকী ট্রাস্টের মালিকানাও না কি ছিল ওই ব্যক্তির নামেই। অভিযোগ, ট্রাস্টের অধীনস্থ জমি বিক্রি করে ভারতীয় টাকা সে বাংলাদেশেও নিয়ে গিয়েছিল। ওই ঘটনায় ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। কিছুদিন পুলিশি হেফাজতে থাকার পরেই জামিনে ছাড়া পেয়ে যায় ওই ব্যক্তি। ঘটনায় পুলিশি গাফিলতির অভিযোগ ওঠে। তদন্তে জানা যায়, ওই বাংলাদেশির কাছ থেকে মোটা টাকা (সূত্রের খবর ১ কোটি ৩০ লক্ষ) ঘুষ নিয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ঘটনায় নাম জড়ায় থানার আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসেরও। যার জেরে কর্তব্যে গাফিলতির কারণে অমলেন্দুকে সেই সময় ক্লোজ করা হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • TET Scam: প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতিতে নয়া রহস্য! টেট প্রার্থীকে কে ফোন করেছিল জানাল সিবিআই

    TET Scam: প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতিতে নয়া রহস্য! টেট প্রার্থীকে কে ফোন করেছিল জানাল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকে চাকরি দেওয়ার জন্য পর্ষদ অফিস থেকে ফোন করা হয়েছিল বলে অভিযোগ জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক চাকরি প্রার্থী। প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে কয়েক ঘণ্টায় সেই ফোন নম্বর রহস্য ভেদ করে ফেলল সিবিআই। রহস্যময় ফোন নম্বরের প্রসঙ্গে মুখ খুলল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ওই নম্বর পর্ষদের কারও নয়। জেলার কারও হতে পারে বলেই মত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের। সিবিআইয়ের দাবি, ওই নম্বরটি সম্ভবত নদিয়া জেলা প্রাইমারি কাউন্সিলের। ওই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে সিবিআই। কার নির্দেশে তিনি ফোন করে চাকরির কথা বলেন, তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। 

    কী অভিযোগ

    শিল্পা চক্রবর্তী নামে এক টেট পরীক্ষার্থী বুধবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে দাবি করেন, ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর তাঁর কাছে একটি ফোন এসেছিল। পর্ষদ অফিস থেকে ফোন করার কথা ফোনে বলা হয়েছিল। জানতে চাওয়া হয়েছিল, তিনি টেট পরীক্ষা দিয়েছেন কি না। ওই প্রার্থী অভিযোগে জানান, তাঁকে চাকরি হয়ে যাবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার জন্য পর্ষদের অফিসে গিয়ে পর্ষদ সভাপতির সঙ্গে দেখা করার কথা বলা হয়েছিল। কোন পর্ষদের অফিসে যাওয়ার কথা বলা হয়েছিল, তা স্পষ্ট ছিল না ওই প্রার্থীর কাছে।

    আরও পড়ুন: ১৫০ অ্যাকাউন্টে সই একজনেরই! সিউড়ির ব্যাঙ্কে সিবিআই হানা, এখানেও কেষ্ট-যোগ?

    কী বলল সিবিআই

    বৃহস্পতিবারই সিবিআই-এর তরফে আদালতে জানানো হয়েছে, ফোন নম্বরটি কার, তা চিহ্নিত করা গিয়েছে। বৃহস্পতিবার আদালতে সিবিআই-এর আইনজীবী জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, ওই নম্বরটি তৎকালীন নদিয়া জেলার প্রাথমিক শিক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের। এ কথা শুনে বিচারপতি বলেন, ‘আপনারা তদন্ত চালিয়ে যান। যা পদক্ষেপ করার করুন।’ উল্লেখ্য, এই নদিয়ার নাকাশিপাড়ার বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেলে রয়েছেন।  প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে বুধবার আরও ১৪০ জনকে চাকরি থেকে পাকাপাকিভাবে বরখাস্ত করেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে, প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় আরও একটি নতুন অভিযোগ সামনে এসেছে। একই দিনে, একই সময়ে বেশ কয়েকজন প্রার্থীর কাছে একটি বিশেষ এসএমএস এসেছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। এসএমএসে চাকরি দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে সিবিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • ICICI Bank: প্রতারণার অভিযোগে স্বামী সহ সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও  

    ICICI Bank: প্রতারণার অভিযোগে স্বামী সহ সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের (ICICI Bank) প্রাক্তন সিইও (CEO) ছন্দা কোছার (Chanda Kochhar)। তাঁর স্বামী দীপক কোছারকেও গ্রেফতার করেছে সিবিআই। দীপককে অবশ্য আগেই গ্রেফতার করেছিল আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। এই বেসরকারি ব্যাঙ্কের সিইও থাকার সময় ভিডিওকন গোষ্ঠীকে ৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ছন্দার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। প্রসঙ্গত, বেণুগোপাল ধুতের ভিডিওকন গোষ্ঠীকে বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠায় ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের সিইও এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে ইস্তফা দেন ছন্দা। সেই সঙ্গে ছিন্ন হয় বেসরকারি ওই ব্যাঙ্কের সঙ্গে ছন্দার তিন দশকেরও বেশি সময়ের যোগ।

    সিবিআই দফতরে…

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার সিবিআই দফতরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় ছন্দা ও তাঁর স্বামী দীপককে। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় স্বামী-স্ত্রীকে। যদিও ভিডিওকনকে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ছন্দা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের দাবি, ২০১২ সালে ভিডিওকন গোষ্ঠীকে ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকা ঋণ পাইয়ে দিতে বেসরকারি ওই ব্যাঙ্কের (ICICI Bank) নিয়ম ভেঙেছিলেন ছন্দা। অভিযোগ, এতে আদতে লাভবান হয়েছিলেন তাঁর স্বামী দীপক ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। যদিও পরে ওই ঋণ আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের অনুৎপাদক সম্পদে পরিণত হয়। এই মামলায় ছন্দার বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছিল সিবিআই। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার এফআইআরের ভিত্তিতে ছন্দা, দীপক এবং বেণুগোপালের বিরুদ্ধে কালো টাকা লেনদেন প্রতিরোধ আইনে মামলা রুজু করে আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি।

    আরও পড়ুন: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    অভিযোগ, ভিডিওকনকে ওই ঋণ পাইয়ে দিয়ে ঘুরপথে সংস্থার কাছ থেকে সুবিধা নিয়েছিলেন ছন্দা। অপব্যবহার করেছিলেন তাঁর পদের। ভিডিওকন গোষ্ঠীকে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক (ICICI Bank) ওই বিপুল পরিমাণ ঋণ দেওয়ার কয়েক মাস পরেই সংস্থার প্রাক্তন চেয়ারম্যান বেণুগোপাল নিউ পাওয়ার রিনিউয়েবলস নামে এক সংস্থায় কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। এই সংস্থাটির মালিক ছন্দার স্বামী দীপক।

    আরও পড়ুন: মমতাকে প্রাক্তন করার দায়িত্ব তাঁর! রানাঘাটের সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতির জের! ১৬৯৮ জন শিক্ষাকর্মীর চাকরি যাওয়ার পথে

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতির জের! ১৬৯৮ জন শিক্ষাকর্মীর চাকরি যাওয়ার পথে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ হওয়া ১৬৯৮ জনকে এবার নোটিস ধরানোর প্রক্রিয়া শুরু করে দিল শিক্ষা দফতর। ইতিমধ্যেই কলকাতা হাইকোর্টে ১৬৯৮ জন গ্রুপ-ডি কর্মীর নিয়োগ দুর্নীতির আভাস দিয়েছিল সিবিআই। এঁরা রাজ্যের বিভিন্ন হাই ও জুনিয়ার হাইস্কুলে কর্মরত। রাজ্য শিক্ষা দফতর এবার এই কর্মীদের বিষয়ে জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের দফতরকে জানিয়ে দিল। ইতিমধ্যেই এই মামলায় বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানিয়েছিলেন, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি করে যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, তাঁদের একদিনও স্কুলে ঢুকতে দেব না৷ এই দুর্নীতির জেরে ছাত্রদের যে ক্ষতি হয়েছে, তা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি৷ 

    শিক্ষা দফতরের নির্দেশিকা

    শিক্ষা দফতরের কমিশনার শুভ্র চক্রবর্তী ২৩ ডিসেম্বর একটি নির্দেশিকা জারি করেছেন। সেই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই তদন্তে চিহ্নিত ১৬৯৮ জন গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ হওয়া ব্যক্তিকে নোটিস ধরাতে হবে। সেই নোটিসের সঙ্গে আদালতের রায়টিও যুক্ত করে দিতে বলা হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে নিযুক্ত ১৬৯৮ জনের নিয়োগের ক্ষেত্রে বেনিয়ম ধরা পড়েছে বলেই অভিযোগ। নির্দেশিকাটির সঙ্গে ১৬৯৮ জনের নামের তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে। বর্তমানে তাঁরা কোন কোন স্কুলে কর্মরত রয়েছেন তা-ও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। নির্দেশিকাটি পাঠানো হয়েছে বিভিন্ন জেলার ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টর (ডিআই)-দের কাছে। তাঁদের চলতি সপ্তাহের মধ্যেই কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: একজনের নিয়োগপত্রে অন্যজনের চাকরি! মুর্শিদাবাদের স্কুলে ভুয়ো শিক্ষক

    এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপি মুখপাত্র শমিক মজুমদার বলেন, ‘কিছু প্রার্থী যেমন উৎকোচ দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন, তেমনই কিছু প্রার্থী পরীক্ষায় পাশ করে চাকরি পেয়েছেন৷ তাঁদের কাছে পরীক্ষা দেওয়ার প্রমাণও আছে৷ সকল প্রার্থীর চাকরি বাতিল করা হলে, তা চূড়ান্ত অমানবিক হবে৷ পর্ষদ কি প্রতিদিন নতুন করে তাঁদের অবস্থান জানাবে? প্রতিদিন নতুন নতুন অধ্যাদেশ জারি করা হবে? একজনের পাপের ভার যেন সকলের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া না হয়৷ এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীকেও হস্তক্ষেপ করতে হবে৷’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Group D Recruitment Scam: গ্রুপ ডি-তে শূন্যপদ ছাড়াই নিয়োগ, চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআই রিপোর্টে

    Group D Recruitment Scam: গ্রুপ ডি-তে শূন্যপদ ছাড়াই নিয়োগ, চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআই রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনওরকম শূন্যপদ ছাড়াই গ্রুপ ডি পদে (Group D Recruitment Scam) নিয়োগ করা হয়েছে ১২৭১ জনকে। এমনই বিস্ফোরক দাবি করা হয়েছে সিবিআই রিপোর্টে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুল সার্ভিস কমিশন  গ্রুপ ডি-তে ৩২১৬টি শূন্যপদের ঘোষণা করেছিল। কিন্তু পরে দেখা যায় ৪৪৮৭ পদে প্রার্থীর সুপারিশ করে এসএসসি। এর মধ্যে ৩৮৮০ জনের চাকরির সুপারিশ করা হয়েছিল প্যানেলের মেয়াদের সময়কালে। বাকি ৬০৭ জনকে নিয়োগ করা হয়েছিল প্যানেলের মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়ার পর। শূন্যপদের বাইরে কীভাবে ১২৭১ জনের চাকরি হল? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। বুধবার সিবিআই রিপোর্টে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে।

    কী অভিযোগ? 

    প্রসঙ্গত, অতিরিক্ত শূন্যপদের বিষয়ে সাধারণত সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্যসভা মন্ত্রিসভা। সেই সিদ্ধান্ত ছাড়া কীভাবে এতগুলি পদে নিয়োগ (Group D Recruitment Scam) করা হল তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। এসএসসির চাকরি ক্ষেত্রে অতিরিক্ত শূন্যপদ প্রযোজ্য কী না তা নিয়ে মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। আর তার জেরেই বর্তমানে কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষার অতিরিক্ত শূন্যপদে নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

    দুদিন আগেই কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে গ্রুপ ডির (Group D Recruitment Scam) ১,৬৯৮ জনের তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি। অভিযোগ, এই ১,৬৯৮ জনেরই অবৈধ নিয়োগ হয়েছে। সিবিআই তদন্তে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। তারপরই হাইকোর্ট ১,৬৯৮ জন চাকরি প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করার নির্দেশ দেয়। এরপরই স্কুল শিক্ষা দফতর সেই নির্দেশ মেনে তালিকা প্রকাশ করে।

    আরও পড়ুন: ভুয়ো শংসাপত্র দিয়েও হয়েছে শিক্ষক নিয়োগ, হাইকোর্টে স্বীকার করলেন মহকুমা শাসকরা

    রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে (Group D Recruitment Scam) উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। চাকরি বাতিল হয়ে গিয়েছে অনেকের। নবম-দশমে প্রথমে ১৮৩ জন অযোগ্য শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করেছিল এসএসসি। এরপর আরও ৯৫২ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়। গ্রুপ-ডি এর ক্ষেত্রেও ১০০টি সাদা ওএমআর শিট প্রকাশ করেছে কমিশন। অনুমান করা হচ্ছে কয়েক হাজার স্কুল শিক্ষকের চাকরি যেতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  
      

  • Partha Chatterjee: এবার নিয়োগ দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কর্মচারী এবং পরিচারককে তলব সিবিআই- এর

    Partha Chatterjee: এবার নিয়োগ দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কর্মচারী এবং পরিচারককে তলব সিবিআই- এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সিবিআই স্ক্যানারে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) কর্মচারী এবং পরিচারক। এবার তাঁদের নিজাম প্যালেসে তলব করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার মধ্যে তাঁদের হাজিরা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কী জানা গিয়েছে? 

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর (Partha Chatterjee) বাড়িতে যাঁরা থাকেন, রান্নাবান্না সহ অন্যান্য কাজকর্ম করেন তাঁদের থেকে পার্থর আগেকার গতিবিধির খোঁজ নেওয়া হবে। পার্থ চট্টোপাধ্যায় নাকতলার বাড়িতে কার কার সঙ্গে দেখা করতেন সেই খোঁজও নেওয়া হবে। একটা সময়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিকাশ ভবনে যাওয়া বন্ধ করে দেন। নিজের বাসভবনকেই বানিয়ে ফেলেছিলেন শিক্ষা দফতর। তা নিয়ে বিস্তর সমালোচনাও হয়। সেই সময় কারা তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে বাড়িতে আসতেন এখন তাই জানতে চাইছেন গোয়েন্দারা।  

    পার্থ (Partha Chatterjee) আদালতে সওয়াল করতে গিয়ে বলেছেন, উপদেষ্টা কমিটির সঙ্গে তিনি কোনও বৈঠক করেননি। গোয়েন্দাদের সন্দেহ, পার্থর বাড়িতে গিয়ে শান্তিপ্রসাদ সিনহা, অশোক সরকাররা দেখা করতেন। সে ব্যাপারেই বাড়ির পরিচারকের প্রশ্ন করতে চান সিবিআই আধিকারিকরা।

    শিক্ষা দফতরের কোন কোন আধিকারিক পার্থর (Partha Chatterjee) বাড়িতে যেতেন তাও জানতে চাইছে সিবিআই। তাছাড়া অর্পিতা মুখোপাধ্যায় নিয়েও পার্থর বাড়ির কর্মচারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই। তাঁদের বয়ানকে সাপ্লিমেন্টরি চার্জশিটে জুড়বে গোয়েন্দা সংস্থা।

    আরও পড়ুন: ৩০ তারিখ উদ্বোধন হচ্ছে জোকা মেট্রো, কবে থেকে পরিষেবা পাবেন যাত্রীরা?

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, পার্থ-ঘনিষ্ঠ এক সরকারি কর্মীর পার্থর (Partha Chatterjee) ব্যক্তিগত কার্যালয়েও নিয়মিত যাতায়াত ছিল। সেই কার্যালয়ে তিনি কেন যেতেন, আর কাদের যাওয়া আসা ছিল পার্থর ওই অফিসে, সেই সমস্ত তথ্যও জানতে চাইবে সিবিআই। এসএসসি দুর্নীতি তদন্তে মূল অভিযুক্ত রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর কার্যকলাপের হদিশ পেতেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে অনুমান।  

    উল্লেখ্য, এর আগেও পার্থ-ঘনিষ্ঠ, শিক্ষা দফতরের (Partha Chatterjee) এই কর্মী সিবিআই দফতরে এসেছেন। তখনও সিবিআই তাঁকে তলব করেনি। বৃহস্পতিবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তাঁকে বেশ কিছু নথি সঙ্গে নিয়ে সিবিআই দফতরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Lalan Sheikh: লালন শেখের মৃত্যু মামলায় সিআইডির তদন্তে ‘অসন্তুষ্ট’ কলকাতা হাইকোর্ট, কেন জানেন?

    Lalan Sheikh: লালন শেখের মৃত্যু মামলায় সিআইডির তদন্তে ‘অসন্তুষ্ট’ কলকাতা হাইকোর্ট, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI) হেফাজতে রহস্যমৃত্যু হয়েছে বগটুইকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত লালন শেখের (Lalan Sheikh)। ওই ঘটনার তদন্ত করছে সিআইডি (CID)। সিআইডির তদন্তে অসন্তুষ্ট কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবার এই মামলার তদন্তভার সিআইডির ডিজির হাতে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। এদিন বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে শুনানি ছিল লালন শেখের মৃত্যু মামলার। সেই শুনানিতে তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে হাইকোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডি।

    বিচারপতি জানতে চান…

    এদিন বিচারপতি জানতে চান, লালনের স্ত্রী, যিনি গুরুতর অভিযোগ করেছেন, তাঁর বয়ান নেওয়া হয়েছে কি? রাজ্যের তরফে জানানো হয়, ওঁর মানসিক অবস্থা ভাল নেই, তাই জবানবন্দি নেওয়া হয়নি। এ কথা শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি। গত দু দিন ধরে হাইকোর্টে যাচ্ছেন লালনের স্ত্রী। সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিচারপতি বলেন, মানসিক অবস্থা খারাপ হলে আদালতে আসছেন কীভাবে?  লালনের রহস্য মৃত্যুর পর এফআইআর দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী। এফআইআরে সিবিআই আধিকারিকদের ফোন নম্বরেরও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। কীভাবে সিবিআই আধিকারিকদের ফোন নম্বর পাওয়া গেল, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি। তিনি বলেন, এই বিষয়েও তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। লালনের স্ত্রী দাবি করেছিলেন তিনি ফোনে হুমকি পেয়েছিলেন। এদিন বিচারপতি জানতে চান, সেই কল রেকর্ড গোয়েন্দারা চেয়েছেন কি না। সেই রেকর্ড চাওয়া হয়নি শুনে বিরক্তি প্রকাশ করেন বিচারপতি।

    আরও পড়ুন: সমবায় সমিতির নির্বাচন ঘিরে ধুন্ধুমার নন্দীগ্রামে, মাথা ফাটল ভোটারের

    রামপুরহাটে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় লালন শেখের। তার পরেই সিবিআইয়ের সাত আধিকারিকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী। সেই মামলারই শুনানি হচ্ছিল এদিন। সিবিআইয়ের আইনজীবী ডি পি সিং বলেন, এফআইআর দেখে স্পষ্ট যে এটা রাজ্য করিয়েছে। তিনি জানান, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে লালন শেখ আত্মহত্যা করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজ রাজ্য সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা অফিসাররা করেছেন বলে দাবি সিবিআইয়ের। কেন্দ্রীয় এই গোয়েন্দা সংস্থা জানায়, যাঁরা ওই সিবিআই ক্যাম্পের দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে। সিআইডির বড় আধিকারিককে এই তদন্তের দায়িত্ব দেওয়ার কথা বলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। রাজ্য সেই সময় জানায়, দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে ডিআইজি সিআইডিকে। তার পরেই আদালতের নির্দেশে দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ডিআইজির হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share