Tag: ceasefire

ceasefire

  • Operation Sindoor: দু’-দু’বার ভারতের কাছে সংঘর্ষ বিরতির আহ্বান জানিয়েছিল পাকিস্তান

    Operation Sindoor: দু’-দু’বার ভারতের কাছে সংঘর্ষ বিরতির আহ্বান জানিয়েছিল পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একবার নয়, দু’-দু’বার ভারতের কাছে সংঘর্ষ বিরতির আহ্বান জানিয়েছিল পাকিস্তান। প্রথম অনুরোধটি এসেছিল ৭ মে সন্ধ্যায়। সেদিন পাকিস্তানের (Pakistan) ডিজিএমও আনুষ্ঠানিকভাবে বার্তা পাঠিয়েছিলেন ভারতের কাছে। পাকিস্তানের এই অনুরোধ আসে অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) অধীন যখন পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছে ভারত। পাকিস্তানের এই অনুরোধে সাড়া দেয়নি নয়াদিল্লি। কারণ ইসলামাবাদের আন্তরিকতা নিয়ে সন্দেহ ছিল নয়াদিল্লির। এরও কারণ রয়েছে। সেটি হল, শান্তির আহ্বানের পাশাপাশি ভারতীয় সামরিক পরিকাঠোমাগুলির ওপর নতুন করে হামলা চালিয়ে যাচ্ছিল পাকিস্তান।

    সংঘর্ষ বিরতির প্রস্তাব (Operation Sindoor)

    এর পরে দুই দেশের সংঘর্ষ চলে আরও তিনদিন। ১০ মে ফের বিকেল ৩টে ৩৫ মিনিটে যুযুধান দুই দেশের ডিজিএমও স্তরের একটি ভার্চুয়াল বৈঠক হয়। সেখানেই সমঝোতায় পৌঁছয় দুই দেশ। উদ্দেশ্য ছিল পারমাণবিক শক্তিধর দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তজনা কমানো। এর আগে, ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলেছিলেন, পাকিস্তানের ডিজিএমও তার ভারতীয় সমকক্ষের সঙ্গে আলোচনার অনুরোধ জানান। কারণ ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তানি ঘাঁটিগুলির ওপর নির্ভুল আঘাত হেনেছিল।

    অপারেশন সিঁদুর

    এদিকে, পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অপারেশন সিঁদুর চালায় ভারত। সূত্রের খবর, এই অপারেশনে নিহত হয়েছেন ১৬০ জনেরও বেশি। এর মধ্যে যেমন জঙ্গিরা রয়েছে, তেমনি রয়েছে তাদের সহযোগী এবং পাক সেনাকর্মীরাও। এর মধ্যে ২০ জনেরও বেশি মারা গিয়েছে বাহাওয়ালপুরে (Operation Sindoor)। এটি জইশ-ই-মহম্মদের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। বাহাওয়ালপুরে নিহতদের অনেকেই জইশ প্রধান মাসুদ আজহারের আত্মীয় বলে জানা গিয়েছে।

    পাক সশস্ত্র বাহিনীরও বড়সড় ক্ষতি হয়েছে। অনুমান, ৩৫ থেকে ৪০ জন সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। যদিও পাকিস্তান সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে মাত্র ১১ জন সেনা নিহত ও ৭৮ জন জখম হওয়ার কথা কবুল করেছে। ১০ মে প্রতিশোধমূলক বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মাধ্যমে পাকিস্তানের বড় ধরনের ক্ষতি করেছে ভারত। এই হামলায় পাকিস্তানের (Pakistan) একাধিক বিমানঘাঁটিতেও প্রাণহানির ঘটনা ঘটে (Operation Sindoor)।

  • Spy Satellites: মহাকাশে ভারতের ৫২টি গোয়েন্দা উপগ্রহ! ২২,৫০০ কোটি টাকার বাজেট, বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    Spy Satellites: মহাকাশে ভারতের ৫২টি গোয়েন্দা উপগ্রহ! ২২,৫০০ কোটি টাকার বাজেট, বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের সুরক্ষায় আসছে আরও গতি। ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের পর কেন্দ্রের মোদি সরকার দেশের গোয়েন্দা সক্ষমতা জোরদার করতে একটি বৃহৎ স্যাটেলাইট প্রকল্প (Spy Satellites) শুরু করেছে। ‘স্পেস বেসড সার্ভেইল্যান্স (SBS-3)’ নামের এই প্রকল্পটির জন্য ২২,৫০০ কোটি টাকা (প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার) বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে। ২০২৪ সালের অক্টোবরে ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিউরিটি (CCS) প্রকল্পটির অনুমোদন দিয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে এই কৃত্রিম উপগ্রহপুঞ্জের (Satellite Constellation) মাধ্যমে নজরদারির ক্ষেত্রে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে ভারত।

    কেন এই পদক্ষেপ

    এই প্রকল্পে সরকারকে পথ দেখাতে চলেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)। এমন ৫২টি স্যাটেলাইট (Spy Satellites)  লঞ্চ করতে চলেছে ইসরো, যারা মেঘ ভেদ করেও স্পষ্ট দেখতে পারবে। রাতের আকাশও বাধা হবে না। বর্তমান পরিস্থিতিতে পাকিস্তান সীমান্ত কড়া নজরে রাখতেই এমন পদক্ষেপ করা হচ্ছে। এখন অন্তত ১০টি স্যাটেলাইট সারাক্ষণ দেশের সুরক্ষার জন্য কাজ করে চলেছে।

    নয়া প্রকল্পের হালচাল

    ‘স্পেস বেসড সার্ভেইল্যান্স (SBS-3)’ প্রকল্পের আওতায় ৫২টি গোয়েন্দা স্যাটেলাইটের একটি কনস্টিলেশন (Satellite Constellation) বা নেটওয়ার্ক তৈরি হবে। এর মধ্যে ৩১টি তৈরি করবে তিনটি বেসরকারি সংস্থা — অনন্ত টেকনোলজিস, সেন্টাম ইলেক্ট্রনিক্স, এবং আলফা ডিজাইন টেকনোলজিস, বাকি ২১টি তৈরি করবে ইসরো (ISRO)। আগে এই প্রকল্প শেষ করতে চার বছর সময় নির্ধারিত ছিল, কিন্তু এখন সেই সময়সীমা কমিয়ে ১২ থেকে ১৮ মাস করা হয়েছে। ইলন মাস্কের স্পেসএক্স (SpaceX) এই প্রকল্পে আন্তর্জাতিক সহযোগী হিসেবে যুক্ত হয়েছে। স্যাটেলাইটগুলো (Spy Satellites) ধাপে ধাপে তৈরি ও উৎক্ষেপণ করা হবে। অনন্ত টেকনোলজিসের মতো কোম্পানিগুলো নিজস্বভাবে কিছু স্যাটেলাইটের ডিজাইন ও নির্মাণ করবে, যার জন্য তারা আগেই প্রযুক্তিবিদদের আকৃষ্ট করার প্রচেষ্টা চালিয়েছে। স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য ইসরোর সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টার ব্যবহৃত হবে। উৎক্ষেপণের জন্য দুটি বিকল্প রয়েছে — ইসরোর ভারী রকেট এলভিএম৩ অথবা স্পেসএক্সের রকেট। প্রতিটি উৎক্ষেপণের আগে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অনুমোদন আবশ্যক।

    কী কাজে ব্যবহৃত হবে স্যাটেলাইটগুলি

    স্যাটেলাইটগুলি মূলত ভারতের সীমান্ত নজরদারিতে (Spy Satellites) ব্যবহার হবে, বিশেষ করে পাকিস্তানের গতিবিধি পর্যবেক্ষণের জন্য। পাশাপাশি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ — যেমন বন্যা ও ভূমিকম্পের সময় — জরুরি সহায়তা প্রদানেও এই স্যাটেলাইটগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, এই প্রকল্প ভারতের জন্য এক বিশাল অগ্রগতি। এটি শুধুমাত্র সীমান্ত নিরাপত্তা উন্নত করবে না, বরং দেশের পরিকাঠামোগত উন্নয়নেও সহায়তা করবে। একইসঙ্গে ভারতের বেসরকারি মহাকাশ সংস্থাগুলোর জন্য এটি এক সুবর্ণ সুযোগ। প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও আন্তর্জাতিক মানের প্রকল্পে অংশগ্রহণের মাধ্যমে ভারতীয় মহাকাশ খাত আরও এগিয়ে যাবে।

    সীমান্ত সতর্কতায় ছদ্ম উপগ্রহ

    এখন পাক সীমান্ত এলাকায় নজরদারি চালাতে ব্যবহৃত হয় রিস্যাট টু বি। অনুপ্রবেশকারীদের ওপর সদা সজাগ দৃষ্টি রাখে এই উপগ্রহ। দীর্ঘ দিন ধরেই জাতীয় নিরাপত্তা এবং নজরদারি বৃদ্ধির জন্য ছদ্ম-উপগ্রহ তৈরিরও চেষ্টা চালাচ্ছেন এ দেশের প্রতিরক্ষা গবেষকেরা। অবশেষে সাফল্যও পেয়েছেন তাঁরা। স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারিক এয়ারশিপের প্রথম সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ‘ডিফেন্স রিসার্চ ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন’ বা ডিআরডিও। বিশ্বের গুটিকতক দেশের হাতে রয়েছে এই প্রযুক্তি। সেই তালিকায় এ বার নাম উঠল ভারতের। অত্যাধুনিক এই এয়ারশিপ শত্রুর উপর নজরদারি এবং গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে ‘গেম চেঞ্জার’ হতে যাচ্ছে, বলছেন বিশ্লেষকেরা।

    অপারেশন সিঁদুরের সাফল্যের পিছনে ইসরোর উপগ্রহ

    ইসরোর চেয়ারম‌্যান ড. ভি নারায়ণান সম্প্রতি বলেন, “পাকিস্তান-সহ দেশের ১১ হাজার ৫০০ কিলোমিটার সীমান্ত ইসরো মনিটর করছে অনবরত (Spy Satellites) । দেশের সবাই নিরাপদ।” ত্রিস্তরীয় সেনা দেশের নিরাপত্তার মূল পাহারাদার হলে তার সহচর হয়ে ‘অপারেশন সিঁদুর’-কে যারা চূড়ান্ত সাফল‌্য এনে দিয়েছে তারা ইসরো। কারণ জঙ্গিদের ঘরে ঢুকে সাফল্যের সঙ্গে মিসাইল হানা সম্ভব হওয়ার অন‌্যতম নেপথ‌্য কারিগর ছিল দেশের এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। কারণ জঙ্গিদের সঠিক অবস্থান জেনে দিয়েছিল বিগত দু-তিন বছরে মহাকাশে পাঠানো তাদেরই অন্তত ১০০টি উপগ্রহ (Satellite Constellation), যার মধ্যে ৫৬টি এই মুহূর্তে ঠিক উপর থেকে দেশের কোণায় কোণায় দৃষ্টি রেখে চলেছে।

  • PM Modi: “বাঁচতে হলে পাকিস্তানকে নির্মূল করতে হবে ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “বাঁচতে হলে পাকিস্তানকে নির্মূল করতে হবে ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পাকিস্তানকে যদি বাঁচতে হয়, তাহলে ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো নির্মূল করতে হবে।” সোম-সন্ধ্যায় (India Pakistan Ceasefire) জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিয়ে একথাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “ভারত আর সন্ত্রাসবাদীদের চোখরাঙানি সহ্য করবে না।” এর পরেই তিনি বলেন, “পাকিস্তানকে যদি বাঁচতে হয় ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো নির্মূল করতে হবে। ‘টেরর’ ও ‘টক’ (সন্ত্রাস ও আলোচনা) এক সঙ্গে চলতে পারে না। জল এবং রক্ত একই সঙ্গে বইতে পারে না।”

    স্টেট স্পনসর্ড টেররিজম (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্টেট স্পনসর্ড টেররিজমের বড় উদাহরণ হল পহেলগাঁওকাণ্ড। প্রতিটি যুদ্ধের ময়দানে আমরা পাকিস্তানকে পর্যুদস্ত করেছি। ‘অপারেশন সিঁদুরে’ও আমরা সেই শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছি। ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ হাতিয়ার তার শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে।” সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে তিনি বলেন, “আমাদের সেনাবাহিনী সর্বদা সতর্ক। আকাশ, জল থেকে মাটি – সর্বত্র আমরা প্রস্তুত থেকেছি। ‘নয়া নর্মাল’ তৈরি করেছে সেনা। ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে আবারও জবাব দেওয়া হবে। ভারত আর কোনও নিউক্লিয়ার ব্ল্যাকমেল সহ্য করবে না।”

    পাকিস্তান ব্যর্থ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পাকিস্তান আমাদের স্কুল-কলেজ, সাধারণ নাগরিকের বাড়িঘর, মন্দিরকে নিশানা করল। এখানেও ওরা ব্যর্থ হল। দুনিয়া দেখল, কীভাবে পাকিস্তানের ড্রোন, মিসাইল ভারতের কাছে ধুলিসাৎ হল। আকাশেই নষ্ট করে দেওয়া হল।” তিনি বলেন, “তিনদিনে পাকিস্তানের যা হাল করা হয়েছে, তা ওরা ভাবতেই পারেনি। এখন ওরা বাঁচার রাস্তা খুঁজছে। গোহারা হেরে যাওয়ার পর ১০ মে পাকিস্তানি সেনা আমাদের ডিজিএমও-র দ্বরস্থ হন। তার আগেই আমরা পাকিস্তানের মাটিতে থাকা সন্ত্রাসবাদীদের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছি।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “পৃথিবীতে বড় বড় সব সন্ত্রাসবাদী হামলা একই সুতোয় বাঁধা। তাই ভারতের হামলায় সন্ত্রাসবাদের হেড কোয়ার্টার ভেঙে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তান হতাশ। এই অবস্থায় ওরা আরও একটা ভুল করেছে। ভারতকে সঙ্গ দেওয়ার বদলে ভারতের ওপরই হামলা করল।” তিনি বলেন, “অপারেশন সিঁদুরের প্রাপ্তির জন্য, সেনার পরাক্রমকে আমরা উৎসর্গ করেছি দেশের সব মা, সকল মহিলাদের। স্ত্রী, সন্তানের সামনে ধর্ম জিজ্ঞাসা করে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে পহেলগাঁওয়ে। আমার কাছে এটা ক্রূরতা। জঙ্গিরা বুঝে গিয়েছে, মা-বোনেদের সিঁদুর মোছার পরিণাম কী।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এবার পাকিস্তানের সঙ্গে কথা হলে (India Pakistan Ceasefire) সন্ত্রাসবাদ নিয়েই কথা হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে কথা হলে এবার পাক-অধিকৃত কাশ্মীর নিয়েই কথা হবে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আজ বুদ্ধপূর্ণিমা, শান্তির পথও যুদ্ধ দিয়েই হয়।”

  • Israel Hamas Conflict: যুদ্ধবিরতিতে সায় ইজরায়েলের মন্ত্রিসভার, সোম থেকেই শুরু প্রথম পর্ব

    Israel Hamas Conflict: যুদ্ধবিরতিতে সায় ইজরায়েলের মন্ত্রিসভার, সোম থেকেই শুরু প্রথম পর্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ বিরতি পড়তে চলেছে টানা পনের মাস ধরে চলা যুদ্ধে (Israel Hamas Conflict)। শনিবার ইজরায়েলের মন্ত্রিসভা হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি (Ceasefire) চুক্তি অনুমোদন করেছে। যুদ্ধবিরতি চলবে প্রায় দেড় মাস। শুরু হবে, ১৯ জানুয়ারি, রবিরার থেকে। এদিনের বৈঠকে কয়েকজন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। তা সত্ত্বেও উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা সায় দেয় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে। জানা গিয়েছে, চুক্তিটির মধ্যস্থতা করেছিলেন কাতার ও মিশরের মধ্যস্থতাকারীরা। কয়েকজন মার্কিন কর্তারাও ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। এই চুক্তির লক্ষ্য হল, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে আকস্মিক হামলার মাধ্যমে শুরু হওয়া যুদ্ধের অবসান ঘটানো।

    যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব (Israel Hamas Conflict)

    যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব অনুযায়ী, যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম ধাপ ৪২ দিন স্থায়ী হবে। এর মাধ্যমে গাজায় হামাসের হাতে আটক ৩৩জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হবে। কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান বিন জাসিম আল-থানি বলেন, “মুক্তি পাওয়া বন্দিদের মধ্যে থাকবেন বেসামরিক মহিলা এবং মহিলা সেনাসদস্য, সেই সঙ্গে শিশু, প্রবীণ ব্যক্তি, অসুস্থ বেসামরিক ব্যক্তি এবং আহত ব্যক্তিরা”। সূত্রের খবর, তিনজন ইসরায়েলি নারী সেনাসদস্য রবিবার সন্ধ্যায় প্রথমে মুক্তি পাবেন। ইজরায়েলের বিচারমন্ত্রক জানিয়েছে, গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম ধাপে ৭৩৭ জন বন্দি এবং আটক ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়া হবে। তাদের মধ্যে পুরুষ, মহিলা এবং শিশুরা রয়েছে। ইজরায়েল অবশ্য সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তারা রবিবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টার আগে কাউকে মুক্তি দেবে না (Israel Hamas Conflict)।

    আরও পড়ুন: একদিনে ৬৫ লাখের বেশি সম্পত্তি কার্ড বিলি, অভিনব রেকর্ড গড়লেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা

    জানা গিয়েছে, বন্দিদের প্রথমে নিয়ে আসা হবে গাজা সীমান্তে। সেখানে চিকিৎসক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তাঁদের পরীক্ষা করবেন। পরে তাঁদের হেলিকপ্টার বা গাড়ির মাধ্যমে ইসরায়েলের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। যুদ্ধবিরতি পর্ব চলাকালীন সময়ে ইজরায়েলি সেনারা গাজার ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে সরে আসবে। ইসরায়েলি সেনা গাজার নির্দিষ্ট স্থান এবং রুট থেকে সরে এলেও, গাজার বাসিন্দাদের ইসরায়েলি সেনাদের উপস্থিতি থাকা এলাকা বা ইসরায়েল-গাজার সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না।

    প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায়, ইসরায়েল প্রথম ধাপে গাজার ভেতরে একটি বাফার জোন বজায় রাখবে। যদিও “সমস্ত বন্দি না ফেরানো পর্যন্ত” ইজরায়েলি বাহিনী গাজা থেকে পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হবে না (Israel Hamas Conflict)। প্রথম দফার যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার ১৬ দিনের মাথায় শুরু হবে দ্বিতীয় পর্বের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের প্রস্তুতি (Ceasefire)।

          

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel Hamas Conflict: যুদ্ধের মেঘ কাটল মধ্য প্রাচ্যের আকাশে, যুদ্ধবিরতি ইজরায়েল-হামাসের

    Israel Hamas Conflict: যুদ্ধের মেঘ কাটল মধ্য প্রাচ্যের আকাশে, যুদ্ধবিরতি ইজরায়েল-হামাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুদ্ধের মেঘ কাটল মধ্য প্রাচ্যের আকাশে। দীর্ঘ পনের মাস ধরে চলা যুদ্ধে ইতি (Ceasefire) টানল ইজরায়েল ও হামাস (Israel Hamas Conflict)। যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে দুপক্ষই। তবে শর্ত সাপেক্ষে। শর্ত অনুযায়ী, হামাসের হাতে যাঁরা বন্দি রয়েছেন, তাঁদের মুক্তি দিতে হবে। আর ইজরায়েলকে মুক্তি দিতে হবে জেলবন্দি প্যালেস্তাইনিদের।

    যুদ্ধবিরতি ঘোষণা (Israel Hamas Conflict)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, যুদ্ধ বিরতির যাবতীয় কৃতিত্ব ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। সূত্রের খবর, আপাতত ছ’সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, গাজা উপত্যকা থেকে ধীরে ধীরে ইজরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহার করা হবে। ইজরায়েলের হাতে আটক প্যালেস্তানীয় বন্দিদের মুক্তির বিনিময়ে হামাসের হাতে আটক ইজরায়েলি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে। ইজরায়েল ও কাতারের দুই কর্তা জানান, যুদ্ধবিরতির চুক্তি প্রায় সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। তবে খসড়া রূপরেখাটি এখনও চূড়ান্ত অনুমোদন পায়নি। তবে হামাসের পক্ষ আগের চেয়ে এখন অনেকটাই সুর নরম করা হয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেবেন ট্রাম্প। রিপাবলিকান এই নেতা ক্ষমতায় এলেই বদলে যাবে আন্তর্জাতিক সমীকরণ। তাই তার আগেই ইজায়েলের সঙ্গে সমঝোতায় আসতে চাইছে হামাস।

    ট্রাম্পকে ধন্যবাদ

    যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথাও বলেছেন তিনি। ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রশংসা করেছেন বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও। তিনি বলেন, “ইজরায়েল ও হামাসের মধ্যস্থতায় ডোনাল্ড ট্রাম্পেরও বড় ভূমিকা রয়েছে।” যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে ট্রাম্পের দলের সঙ্গে কাজ করেছে তাঁর প্রশাসনও। ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছে মার্কিন বিদেশ দফতরও। নেতানিয়াহু অবশ্য জানিয়েছেন, এখনও যুদ্ধবিরতি চুক্তি সই হয়নি। বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া বাকি রয়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট সব মহলেরই আশা, দ্রুত সম্পন্ন হয়ে যাবে যুদ্ধবিরতি চুক্তি।

    আরও পড়ুন: “ভারতীয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই লড়ছে কংগ্রেস”, আরএসএসকে নিশানা করতে গিয়ে বললেন রাহুল

    প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর প্রথম ইজরায়েলি সীমান্ত পেরিয়ে হামলা চালিয়েছিল হামাস (Israel Hamas Conflict)। ইজরায়েল ইহুদি রাষ্ট্র। আর হামাসরা মুসলমান। সেদিন এই হামাসরাই ইজরায়েলে ঢুকে হত্যা করেছিল ১২০০ সাধারণ মানুষ ও সেনাকে। অপহরণ করেছিল ২৫০জনকে। এর পরেই প্রত্যাঘাত করে ইজরায়েল। হামাসের ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয় হামলা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিসর বাড়তে থাকে যুদ্ধের। হামাসের পাশে দাঁড়ায় মুসলিম রাষ্ট্র লেবানন, ইয়েমেন, সিরিয়া এবং ইরান। সেই যুদ্ধেই (Ceasefire) আপাতত দাঁড়ি পড়ল বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের (Israel Hamas Conflict)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Israel Hezbollah Ceasefire: যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েল-হিজবুল্লার! কেন এই সিদ্ধান্ত, কী ভাবছেন নেতানিয়াহু?

    Israel Hezbollah Ceasefire: যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েল-হিজবুল্লার! কেন এই সিদ্ধান্ত, কী ভাবছেন নেতানিয়াহু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাময়িক স্বস্তি পশ্চিম এশিয়ায়। হিজবুল্লার সঙ্গে যুদ্ধবিরতি (Israel Hezbollah Ceasefire) ঘোষণা করল ইজরায়েল। প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু সাংবাদিক বৈঠক করে এই ঘোষণা করেন। দীর্ঘ ১৪ মাসের লড়াইয়ের পর অবশেষে যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত নিল ইজরায়েল ও লেবানন সমর্থিত হিজবুল্লা৷ মঙ্গলবার এই বিষয়ে দুই পক্ষের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে৷ যদিও হামাসও একই পথে হাঁটবে কি না, সেই প্রসঙ্গে কোনও কথা উল্লেখ নেই এই চুক্তিপত্রে৷

    যুদ্ধবিরতির ঘোষণা

    প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ঘোষণা অনুযায়ী, আজ বুধবার, ২৭ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে। আপাতত হিজবুল্লার উপরে হামলা (Israel Hezbollah Ceasefire) চালাবে না ইজরায়েল। নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, ইজরায়েলের সিকিউরিটি ক্যাবিনেট দীর্ঘ আলোচনার পর যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কতদিন এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকবে, তা নির্ভর করছে লেবাননে কী হচ্ছে, তার উপরে। যদি যুদ্ধবিরতি কোনওভাবে লঙ্ঘিত হয়, তবে ইজরায়েল সর্বশক্তি দিয়ে তার জবাব দেবে। লেবাননের গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এই যুদ্ধবিরতির চুক্তির পিছনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ মধ্যস্থতা করেছেন। যুদ্ধবিরতিতে একাধিক শর্ত রেখেছে ইজরায়েল। 

    কেন যুদ্ধবিরতি

    হঠাৎ যুদ্ধবিরতি (Israel Hezbollah Ceasefire) ঘোষণার পিছনে তিনটি কারণ ব্যাখা করেছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। প্রথমত, ইরানের হুমকিতে মনোনিবেশ করা। দ্বিতীয়ত, ইজরায়েলি সেনাবাহিনীকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য এবং অস্ত্রশস্ত্র মজুত করার জন্য সময় দেওয়া এবং তৃতীয়ত, বিভিন্ন ফ্রন্ট থেকে হামাসকে বিচ্ছিন্ন করা। নেতানিয়াহুর দাবি, যুদ্ধের দ্বিতীয় দিন থেকেই হামাস হিজবুল্লার উপরে নির্ভর করেছে। হিজবুল্লার সঙ্গে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে হামাসকে সম্পূর্ণ একা করে দেওয়াই লক্ষ্য ইজরায়েলের। যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ইজরায়েলের শীর্ষকর্তারা জানিয়েছেন, দক্ষিণ লেবানন থেকে ইজরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে। লেবাননের বিদেশমন্ত্রী আবদুল্লা বাও হাবিব জানিয়েছেন, ইজরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পর দক্ষিণ লেবাননে অন্তত পাঁচ হাজার সেনা মোতায়েন থাকবে। ইজরায়েলের হামলায় ধ্বংস হওয়া পরিকাঠামোগুলি পুনর্গঠনে আমেরিকা সাহায্য করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hamas Israel War: “যুদ্ধ থামানোর কোনও প্রশ্নই নেই”, যুদ্ধের মাসপূর্তিতে সাফ জানালেন নেতানিয়াহু

    Hamas Israel War: “যুদ্ধ থামানোর কোনও প্রশ্নই নেই”, যুদ্ধের মাসপূর্তিতে সাফ জানালেন নেতানিয়াহু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যুদ্ধ (Hamas Israel War) থামানোর কোনও প্রশ্নই নেই। আমরা সে কথা ভাবছিও না। তবে ত্রাণ ও অন্যান্য প্রয়োজনে সাময়িকভাবে মাঝেমধ্যে যুদ্ধ থামাতে আপত্তি নেই ইজরায়েলের।” সাফ জানিয়ে দিলেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। আন্তর্জাতিক চাপের মুখেও যে মাথা নত করবে না তেল আভিভ, নেতানিয়াহুর কথায়ই তা স্পষ্ট।

    ‘যুদ্ধবিরতি নয়’

    সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ত্রাণ ইত্যাদি বিশেষ প্রয়োজনে সাময়িকভাবে আমরা যুদ্ধ আগেও থামিয়েছি, ভবিষ্যতেও থামাব। ত্রাণসামগ্রী পাঠানো, আমাদের পণবন্দিদের উদ্ধার করে দেশে ফেরানোর জন্য কোথাও এক ঘণ্টা, কোথাও দু’ ঘণ্টার বিরতিতে আমাদের আপত্তি নেই। কিন্তু সাধারণভাবে যুদ্ধবিরতি এখনই হচ্ছে না।” ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত কোনও যুদ্ধবিরতি নয়।”

    হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের মাসপূর্তি 

    আজ, মঙ্গলবারই একমাস পূর্ণ হল হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের। তার পরেও বিরতি নেই গোলাগুলি বর্ষণে। ৭ অক্টোবর প্রথম ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলে হামালা চালায় ইসলামি রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের জঙ্গি সংগঠন হামাস। গাজা স্ট্রিপ থেকে হামলা চালায় তারা। প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইজরায়েল। যার জেরে ইতিমধ্যেই দু’ পক্ষে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১০ হাজার। ইজরায়েল ও গাজা (Hamas Israel War) স্ট্রিপের বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে স্বজন হারানোর কান্নায়। খাবার এবং প্রয়োজনীয় ত্রাণ না পেয়ে অসহায়ভাবে দিন কাটাচ্ছেন গাজা স্ট্রিপের বাসিন্দারা।

    হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু সোমবার মানবিক কারণে গাজায় যুদ্ধের ‘কৌশলগত বিরতি’ ও অপহৃতদের মুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “আমরা এই লড়াইয়ে অস্থায়ী ও স্থানীয়ভাবে বিরতির জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখব।”

    আরও পড়ুুন: “এই রাজভবন জনতার হয়ে উঠেছে”, রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাত শেষে সুকান্ত

    এদিকে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের (Hamas Israel War) মাসপূর্তিতে গাজা স্ট্রিপে হামলার তীব্রতা আরও বাড়িয়েছে ইজরায়েলি সেনা। গাজার আল সাতি শরণার্থী শিবিরে এয়ার স্ট্রাইক চালায় তারা। এতে ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। এর মধ্যে রয়েছে জঙ্গি জামাল মুসাও। ইজরায়েলি সেনার দাবি, গত ২৪ ঘণ্টায় হামাসের সাড়ে চারশোরও বেশি ঠিকানা ধূলিসাৎ করে দেওয়া হয়েছে। আইডিএফের মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেন, “আমাদের সেনা গাজা স্ট্রিপকে দুই অংশে ভাগ করে দিয়েছে। আপাতত সেনা ট্যাঙ্ক নিয়ে জঙ্গিদের ঠিকানাগুলি ধ্বংস করছে। সাধারণ মানুষকে সাউথ গাজায় চলে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share