Tag: Central Government

Central Government

  • Indus River: পাঞ্জাব, রাজস্থান, হরিয়ানায় ব্যবহার হবে সিন্ধুর জল! ১১৩ কিমি খাল তৈরি করবে কেন্দ্র

    Indus River: পাঞ্জাব, রাজস্থান, হরিয়ানায় ব্যবহার হবে সিন্ধুর জল! ১১৩ কিমি খাল তৈরি করবে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পহেলগাঁও হামলার পরেই সিন্ধু জলচুক্তি স্থগিত করে ভারত সরকার। এর পরেই এই নদীর জলকে (Indus River) কীভাবে দেশের কাজে আরও বেশি করে লাগানো যায়, সে পরিকল্পনাই করছে কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে এনিয়ে একাধিক পদক্ষেপও গ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে দিল্লিকে। এই আবহে আরও এক পরিকল্পনার কথা সামনে এসেছে। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, এবার পাঞ্জাব, হরিয়ানা এবং রাজস্থানে সিন্ধু নদের জলকে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করতে চাইছে ভারত সরকার। এজন্য ১১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি খাল তৈরি করার পরিকল্পনা চলছে। এ নিয়ে সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে। এই খালটি চেনাব নদীকে সিন্ধুর অন্যান্য উপনদীর সঙ্গে যুক্ত করবে।

    কী বলছেন অমিত শাহ?

    এই প্রকল্পের (Indus River) লক্ষ্য হল সিন্ধুর জলকেব্যাপকভাবে কাজে লাগানো এবং পাকিস্তানে অতিরিক্ত জলপ্রবাহ রোধ করা। শনিবারই রাজস্থানে বিজেপির একটি প্রশিক্ষণ শিবিরে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেখানেই তিনি এই পরিকল্পনার ইঙ্গিত দেন। তিনি বলেন, আগামী তিন বছরের মধ্যে এই খালের মাধ্যমে রাজস্থানের শ্রীগঙ্গানগরে সিন্ধুর জল নিয়ে যাওয়া হবে। তিনি আরও জানান, পাকিস্তান সিন্ধুর প্রতিটি বিন্দু জলের জন্য আকুলভাবে প্রার্থনা করবে।

    অন্যান্য ১৩টি খালের সঙ্গে যুক্ত করা হবে (Indus River)

    প্রসঙ্গত, বিভিন্ন সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, এই প্রস্তাবিত খাল জম্মু ও কাশ্মীর, পাঞ্জাব, হরিয়ানা এবং রাজস্থান জুড়ে বিস্তৃত অন্যান্য ১৩টি খালের সঙ্গে যুক্ত হবে। মনোহর পারিক্কর ইনস্টিটিউট ফর ডিফেন্স স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস-এর একজন সিনিয়র ফেলো উত্তম সিনহা এই বিষয়ে বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তনশীলতা এবং পরিবর্তিত বৃষ্টিপাতের ধরন মোকাবিলায় এই খাল কার্যকরী হবে। একইসঙ্গে ওই বিশেষজ্ঞ আরও জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) এমন উদ্যোগের ফলে আঞ্চলিক যে বৈষম্যতা তাও দূর হবে। জানা যাচ্ছে, কেন্দ্রীয় সরকার রণবীর খালের দৈর্ঘ্য ৬০ কিলোমিটার থেকে ১২০ কিলোমিটার (Indus River) করার কথাও ভাবনা-চিন্তা করছে।

  • Plane Crash: বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৭৮৮ সিরিজের সব বিমান গ্রাউন্ড করার পথে কেন্দ্র?

    Plane Crash: বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৭৮৮ সিরিজের সব বিমান গ্রাউন্ড করার পথে কেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার পর প্রশ্ন উঠেছে বোয়িং ড্রিমলাইনার ঠিক কতটা নিরাপদ (Plane Crash)? আমেদাবাদে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ওড়ার চার মিনিটের মধ্যেই ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান, যা ছিল বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার মডেল ছিল। এই ঘটনার পরই কেন্দ্রীয় সরকার ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৭৮৮ সিরিজের বিমানগুলিকে গ্রাউন্ড করার চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    তদন্ত হতে পারে এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধেও (Plane Crash)

    সূত্রের খবর, সেফটি রিভিউয়ের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এই ইস্যুতে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে আলোচনা চলছে। আমেদাবাদের বিমান দুর্ঘটনার তদন্ত চলছে এবং পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরই সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানা গিয়েছে। এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে রক্ষণাবেক্ষণে (Central Government) কোনও গাফিলতি থাকলে টাটা গোষ্ঠী পরিচালিত এই বিমান সংস্থার (Plane Crash) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

    বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার সাধারণত ৩০ বছর পর্যন্ত কার্যক্ষম থাকে

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার সাধারণত ৩০ বছর পর্যন্ত কার্যক্ষম থাকে এবং প্রায় ৪৪,০০০ বার ওড়ার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটির বয়স ছিল মাত্র ১১ বছর। দুর্ঘটনার ঠিক আগে ‘মেডে’ সংকেত পাঠান পাইলট, তবে তার আগে কোনও কার্যকর সহায়তা পৌঁছনোর আগেই বিমানটি ধ্বংস হয়। বিমানটির একটি ডানা বিজে মেডিক্যাল কলেজের হোস্টেলের উপর আছড়ে পড়ে (Central Government)। এই দুর্ঘটনার পর বোয়িং এক বিবৃতিতে জানায়, তারা ফ্লাইট ১৭১-এর বিষয়ে এয়ার ইন্ডিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং তাদের সর্বতোভাবে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত (Plane Crash)। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই আমেদাবাদে ভয়ংকর বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ২ পাইলট, ১০ কেবিন ক্রু-সহ মোট ২৫২ জন ছিলেন। বহু মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। টেক অফের কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেঙে পড়ে লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়া বিমান। মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলের ছাদে ভেঙে পড়ে বিমানটি। এর ফলে, অনেক জাক্তারি পড়ুয়াও নিহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

  • Central Government: ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত পাঠাতে হবে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের, রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    Central Government: ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত পাঠাতে হবে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের, রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (Central Government)। সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে এনিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক নির্দেশ দিয়েছে, আগামী তিরিশ দিনের মধ্যে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীদের তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে হবে। এই কারণেই রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে (Central Government) বিশেষ ক্ষমতা দিয়েছে দিল্লি। জানা যাচ্ছে, একই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে বিএসএফ এবং অসম রাইফেলসকেও। বাংলাদেশ ও মায়ানমার সীমান্ত পাহারা দিয়ে থাকে এই দুই কেন্দ্রীয় এজেন্সি।

    কী বলা হল নির্দেশিকায়

    সরকারি নির্দেশনামায় বলা হয়েছে সন্দেহজনক বাংলাদেশি এবং মায়ানমারের বাসিন্দার যাঁরা নিজেদের ভারতের বাসিন্দা বলে দাবি করে, তাঁদের তিরিশ দিনের মধ্যে নথিপত্র পরীক্ষা করে দেশে ফিরিয়ে দিতে হবে। প্রসঙ্গত, মায়ানমারের মূলত রোহিঙ্গা জাতির মানুষ ভারতে নানা প্রান্তে রয়েছে। ভারত সরকার (Central Government) তাদের শরণার্থী হিসাবে স্বীকৃতিও দেয়নি। কিন্তু দেশের নানা প্রান্তে রোহিঙ্গা জনজাতির মানুষ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের বহু মানুষ আইনি ও বেআইনি পথে এসে আর ফিরে যায়নি বলে জানা যাচ্ছে।

    গুজরাটে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী চিহ্নিতকরণ অভিযান

    সপ্তাহ দুই হল ভারত সরকার বাংলাদেশি (Bangladesh) অনুপ্রবেশকারীদের সেদেশে ফেরত পাঠাতে শুরু করেছে। গুজরাট থেকে ৭৮ জন মৎস্যজীবীকে বাংলাদেশের সাতক্ষীরায় পাঠিয়ে দিয়েছে ভারতের উপকূল রক্ষী বাহিনী। গুজরাট সরকার ইতিমধ্যে ছয় হাজারের বেশি সন্দেহজনক বাংলাদেশিকে চিহ্নিত করেছে। তারা নিজেদের ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের বাসিন্দা বলে মিথ্যা দাবি করেছে। তাদের কাগজপত্র যাচাইয়ের কাজ চলছে (Central Government) বলে জানা যাচ্ছে। নথিপত্র দিয়ে ভারতীয় প্রমাণ করতে না পারলে তাদের ফেরত পাঠানো হবে। প্রসঙ্গত, সোমবারই সুপ্রিম কোর্ট  শ্রীলঙ্কার এক নাগরিকের এদেশে আশ্রয়ের আবেদন খারিজ করে দেয়। সুপ্রিম কোর্ট বলে, ‘‘ভারত কি সারা বিশ্ব থেকে আসা শরণার্থীদের আশ্রয় দেবে? এ দেশে এমনিতেই ১৪০ কোটি মানুষের বসবাস। এটি কোনও ধর্মশালা নয় যেখানে আমরা সারা বিশ্বের বিদেশি নাগরিকদের আতিথেয়তা দিতে পারি।’’ এই আবহে কেন্দ্রের এমন সিদ্ধান্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

  • Maoists: দেশে এখন সক্রিয় ১২ মাওবাদী কমান্ডার ও ৪০০ ক্যাডার, নির্মূল হবে ১ বছরেই, বড় ঘোষণা কেন্দ্রের

    Maoists: দেশে এখন সক্রিয় ১২ মাওবাদী কমান্ডার ও ৪০০ ক্যাডার, নির্মূল হবে ১ বছরেই, বড় ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদীদের (Maoists) বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযানে প্রায় নিশ্চিহ্ন লাল-সন্ত্রাস। এই অবস্থায় মাওবাদীদের কফিনে শেষ পেরেক পোঁতার সবরকমের প্রস্তুতি চালাচ্ছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় সরকারের রিপোর্ট অন্তত এমনটাই বলছে। মাওবাদীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করার পরেই দেখা যাচ্ছে, আর মাত্র ১২ জন কমান্ডার ও ৪০০ মাওবাদী ক্যাডার জীবিত রয়েছে, যাদেরকে নিশ্চিহ্ন করতে বাকি রয়েছে। এরই মধ্যে তাদের জন্য আর এক বছর সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এই ৩৬৫ দিনের মধ্যে তাদেরকে হয় আত্মসমর্পণ করতে হবে অথবা তাদেরকে নির্মূলের সমস্ত রকমের ব্যবস্থা করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

    দমন অভিযানে ব্যাপক সাফল্য (Maoists)

    মাওবাদী (Maoists) দমন অভিযান অত্যন্ত সফল হয়েছে বলে জানাচ্ছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য বলছে ২০২১ সাল থেকে ৩৮৫ জন মাওবাদীকে এখনও পর্যন্ত নিকেশ করা গিয়েছে। আরও চমকপ্রদ তথ্য হিসেবে উঠে আসছে, এই নিকেশ অভিযানে ৩৮৫ মাওবাদীর মধ্যে ৩১০ জনকেই নিকেশ করা গিয়েছে ২০২৪ সালে। অর্থাৎ চমকপ্রদ সাফল্য। দেশের বিভিন্ন স্থানে রাজনৈতিক জনসভা ও অথবা সরকারি অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ একটা কথাই বারে বারে ঘোষণা করেছেন যে, ২০২৬ সালের মার্চ মাসের মধ্যে দেশকে মাওবাদী মুক্ত করা হবে। দেখা যাচ্ছে সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এক্ষেত্রে ব্য়াপক সফলও হয়েছে মোদি সরকার।

    শীর্ষ মাওবাদী নেতারা কেউই জীবিত নেই (Maoists)

    মাওবাদী দমন এই অভিযানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিকও সামনে এসেছে। কোন পদ্ধতিতে হয় এই অভিযান সে নিয়ে মুখও খুলেছেন দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর শীর্ষ আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, এক্ষেত্রে দেশের নিরাপত্তাবাহিনীর তরফ থেকে প্রথম টার্গেট করা হয় মাওবাদী কমান্ডারদের এবং এই কারণেই শীর্ষস্থানীয় মাওবাদী নেতারা এখন আর প্রায় কেউই জীবিত নেই। এদের আঘাত করে গোটা সংগঠনকে নাড়িয়ে দিতে চায় নিরাপত্তা বাহিনী। কারণ এই কমান্ডারদের নির্দেশেই কাজ করে ক্যাডাররা। কমান্ডোরা মূলত নির্দেশ দেওয়ার কাজ করত মাওবাদী ক্যাডারদেরকে (Maoists)। এবার তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে পড়ায় দিশাহীন হয়ে পড়েছে ক্যাডাররা। এর ফলে মাওবাদীরা দ্রুতই কোণঠাসা হয়ে পড়ছে। অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে। নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথেই রয়েছে। এইখানেই সফল মোদি সরকার। আগেই বলা হয়েছে যে, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে যে তথ্য রয়েছে আর মাত্র ১২ জন সক্রিয় মাওবাদী কমান্ডার বেঁচে রয়েছে এবং তারাই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে। জানা যাচ্ছে, এই মুহূর্তেই মাওবাদীরা ব্যাপক আর্থিক সংকটেও ভুগছে।

    শেষবার মাওবাদী দমনের অভিযানের আগে ৪০০ মাওবাদী ক্যাডার সক্রিয় ছিল বস্তারে

    প্রসঙ্গত, বস্তার ডিভিশনে শেষবার মাওবাদী দমনের অভিযানের আগে ৪০০ মাওবাদী ক্যাডার (Maoists) সক্রিয় ছিল বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি, সেখানে আরও অন্যান্য ৮০০ মাওবাদী ছিল। এই মাওবাদীরা অবশ্য মাঠে নেমে যুদ্ধ করত না। তারা মাওবাদী ক্যাডারদের বিভিন্ন সাহায্য করত, যারা যুদ্ধ করত তাদেরকে। সাপোর্টিং ক্যাডার হিসেবে থাকত এই ৮০০ মাওবাদী। এদের মধ্যে অনেকে মাওবাদী আন্দোলনেও অংশগ্রহণ করত। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক শাখা সংগঠনের যুক্ত থাকত।

    নিরাপত্তা বাহিনীর টার্গেট মাধবী হিদমা

    এখনও পর্যন্ত নিরাপত্তা বাহিনীর আধিকারিকরা অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী যে, তাঁরা মাওবাদী আন্দোলনকে (Maoists) একেবারে গোড়া থেকে উপড়ে ফেলতে পারবেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক যে সময়সীমা নির্ধারিত করেছে, তার আগেই মাওবাদীদের শীর্ষ কমান্ডারদের তাঁরা নিশ্চিহ্ন করতে পারবেন বলে মনে করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী এখন টার্গেট করেছে মাওবাদীদের এক নম্বর ব্যাটালিয়নকে। এর নেতৃত্ব রয়েছেন মাও-নেত্রী মাধবী হিদমা। জানা গিয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী লাগাতার অভিযান চালিয়ে মাওবাদীদের এই ১ নম্বর ব্যাটালিয়নের ৯০ শতাংশ ধ্বংস করে ফেলতে সক্ষম হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী এক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী যে ব্যাটালিয়ন-১ আর সেভাবে কখনও ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

    আত্মসমর্পণ করতে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও

    ইতিমধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও পরিষ্কারভাবে ঘোষণা করে দিয়েছেন যে, মাওবাদীদের আত্মসমর্পণ করা উচিত এবং যদি তারা সেটা না করে তাহলে তাদেরকে নিকেশ করা হবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর শীর্ষ আধিকারিকরা অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী যে মাওবাদী কমান্ডারররা অচিরেই আত্মসমর্পণ করবেন (Red Terrorism)। কারণ যেভাবে তাঁরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন তাতে দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের পক্ষে লড়াই চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। অন্যদিকে, গোয়েন্দা দফতরও মাওবাদীদের উপরে সম্পূর্ণভাবে নজর রাখছে।

    চলছে উন্নয়নমূল কাজ

    মাওবাদীদের দমন অভিযানে অন্যান্য গঠনমূলক কাজও শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। যেমন যে সমস্ত অঞ্চলগুলিতে মাওবাদীদের প্রভাব ছিল সেই এলাকাগুলিতে রাস্তা, বিদ্যুৎ, জল, শিক্ষা— এই সমস্ত উন্নয়নমূলক কাজ চলছে। এর ফলেই মাওবাদীরা আর সেই সমস্ত জায়গাতে ঢুকতে পারছে না। কারণ অভাব, দরিদ্রতা ও অনুন্নয়নকে কাজে লাগিয়েই মাওবাদীরা নিজেদের কথা বলতে শুরু করে।

  • Central Government: ৩০ হাজার টাকায় আজীবন টোল পাস! বড় ভাবনা মোদি সরকারের, কতটা সুবিধা হবে?

    Central Government: ৩০ হাজার টাকায় আজীবন টোল পাস! বড় ভাবনা মোদি সরকারের, কতটা সুবিধা হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়মিত যাঁরা ভ্রমণ করেন বা প্রতিনিয়ত দূর-দূরান্তে যাত্রা করেন, তাঁদের জন্য বড় উদ্যোগ নিতে চলেছে মোদি সরকার। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government), এক নতুন প্রকল্প আনছে যেখানে আজীবন টোল পাস ব্যবস্থা চালু হবে। এর পাশাপাশি একটি গোটা বছরের জন্য টোল পাস ব্যবস্থা চালু থাকবে। মনে করা হচ্ছে এর ফলে দূর দূরান্তে ভ্রমণকারীদের খুবই সুবিধা হবে।

    দুটি বিকল্প কী কী (Central Government)?

    জানা গিয়েছে, গাড়ির মালিক অথবা যাঁরা প্রায়ই দূরদূরান্তে যাতায়াত করেন সেই সমস্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দুটি বিকল্প দেওয়া হবে। একটি হল বার্ষিক পাস, অপরটি ১৫ বছরের জন্য বৈধ থাকবে, এটি হবে আজীবন টোল পাস। বার্ষিক টোল পাসের জন্য প্রদান করতে হবে ৩,০০০ টাকা এবং আজীবন টোল পাসের জন্য প্রদান করতে হবে ৩০ হাজার টাকা এককালীন অর্থ। বিভিন্ন সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক (Central Government) এই প্রস্তাবগুলি নিয়ে ইতিমধ্যে একটি খসড়া রচনা করে ফেলেছে এবং তা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যে কোনওদিনই এই নিয়ে ঘোষণা করা হতে পারে।

    বর্তমানে কী ব্যবস্থা চালু রয়েছে?

    বর্তমানে যে ব্যবস্থা চালু রয়েছে সেখানে মাসিক এবং বার্ষিক এই দুইভাবে টোলপাস নেওয়া যায়। মাসিক টোল পাসের (Highway Toll Pass) জন্য দিতে হয় ৩৪০ টাকা। অন্যদিকে যাঁরা দূরদূরান্তে সারা বছর ধরে যাতায়াত করেন, তাঁদের জন্য বার্ষিক টোল পাসের পরিমাণ হল ৪,০৮০ টাকা। এই জায়গা থেকেই কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক (Central Government) দেশজুড়ে একটি বার্ষিক পাস চালু করার কথা বিবেচনা করছে। যার জন্য দিতে হবে তিন হাজার টাকা। এর মাধ্যমে কোনও গাড়ির মালিক বা ভ্রমণকারী সারা দেশেই ভ্রমণ করতে পারবেন। অনেকেই মনে করছেন নতুন যে নীতি চালু হতে চলেছে তা যথেষ্ট সাশ্রয়ী এবং অনেকের কাছে এটি অত্যন্ত পছন্দের এবং আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়করি সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন যে যাত্রীরা শীঘ্রই সড়ক মাধ্যমে টোল ট্যাক্সে ছাড় পাবেন।

  • Sukanta Majumdar: পড়ে রয়েছে কেন্দ্রের টাকা, সড়ক সম্প্রসারণে নিষ্ক্রিয় রাজ্য, অভিযোগ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: পড়ে রয়েছে কেন্দ্রের টাকা, সড়ক সম্প্রসারণে নিষ্ক্রিয় রাজ্য, অভিযোগ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাজেটে (Budget) নাকি পশ্চিমবঙ্গকে বঞ্চনা করা হয়েছে, এমনই অভিযোগ তুলেছিল তৃণমূল। শাসক দলের অভিযোগ যে একেবারেই মিথ্যা তা নিয়েই পালটা প্রচারে নামল বিজেপি। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় প্রকল্প রূপায়ণে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে সরব হলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর অভিযোগ, গাজোল – হিলি জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের জন্য কেন্দ্র বরাদ্দ করেছিল ১,৩০০ কোটি টাকা। কিন্তু বিগত ২ বছর ধরে ওই টাকা পড়ে থাকলেও কোনও তা নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই তৃণমূল সরকারের। রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে উন্নয়ন ইস্য়ুতে রাজনীতি না করতেও অনুরোধ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    ভিডিও বার্তায় কী বলেছিলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    সম্প্রতি এক ভিডিও বার্তায় সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘গাজোল – হিলি ৫১২ নম্বর জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের জন্য গত ২ বছর ধরে কেন্দ্রীয় বরাদ্দের প্রায় ১,৩০০ কোটি টাকা পড়ে রয়েছে। জমি অধিগ্রহণ বা রাস্তা কোথা দিয়ে যাবে তা চিহ্নিত করতে কোনও তৎপরতা দেখাচ্ছে না রাজ্য সরকার। এই রাস্তা সম্প্রসারিত হলে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষ ব্যাপক উপকৃত হবেন। আর এই প্রকল্পে রাজ্য সরকারকে এক পয়সাও খরচ করতে হবে না। তৃণমূল নেতাদের প্রতি সুকান্তবাবুর আহ্বান, উন্নয়ন নিয়ে রজনীতি করবেন না। উন্নয়নের থেকে রাজনীতিকে দূরে রাখুন।’’

    গুরুতর অভিযোগে ব্যাকফুটে তৃণমূল

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় বাজেটে পশ্চিমবঙ্গের প্রতি উদ্দেশপ্রণোদিতভাবে বঞ্চনা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। পালটা গেরুয়া শিবির দাবি করে, কেন্দ্র – রাজ্য সম্পর্কের সৌজন্য বজায় রাখেনি শাসক দল। তখন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেছিলেন, যারা বিজেপি করলে আবাস যোজনার ঘর দেয় না তারা কী করে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের প্রত্যাশা করে? এই আবহেই সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আরও গুরুতর অভিযোগ তুললেন। এতে বেশ ব্যাকফুটে পড়ে গেল তৃণমূল এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। দক্ষিণ দিনাজপুরে জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণে রাজ্য সরকারের নিষ্ক্রিয়তা জনমানসে তৃণমূলের আসল ছবি তুলে ধরবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

  • 8th Pay Commission: আগামী বছর থেকেই অষ্টম বেতন কমিশন, কত মাইনে বাড়বে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের? 

    8th Pay Commission: আগামী বছর থেকেই অষ্টম বেতন কমিশন, কত মাইনে বাড়বে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকর সংক্রান্তিতে কেন্দ্র সরকারি কর্মচারীদের উপহার দিল মোদি সরকার (Modi Government)। বৃহস্পতিবার অষ্টম বেতন কমিশন (8th Pay Commission) গঠনে অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। তারপর থেকেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ফের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে জল্পনা তীব্র হয়েছে। ন্যূনতম বেতন কত হবে, কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, মহার্ঘভাতায় কতটা বৃদ্ধি দেখা যাবে, সবই এখন আলোচনা সাপেক্ষ। তবে, অষ্টম পে কমিশন ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকেই লাগু হতে চলেছে, বলে খবর। খুব শীঘ্রই এই কমিশনের জন্য চেয়ারম্যান ও দুই সদস্যকে নিয়োগ করবে কেন্দ্র, জানিয়েছেন মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

    কত টাকা হবে বেতন

    শেষবার ২০১৬ সালে সপ্তম বেতন কমিশন গঠন করেছিল কেন্দ্র। শেষ গঠিত কমিশনের হাত ধরে এক ধাক্কায় ১১ হাজার টাকা বেসিক পে বেড়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের। এবার পালা অষ্টম বেতন কমিশনের (8th Pay Commission) । শোনা যাচ্ছে এবার, ‘ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর’ ২.৫৭ থেকে বাড়িয়ে ২.৮৬ হতে পারে। এর অর্থ কর্মীদের বেসিক বেতন বাড়বে হু হু করে। অর্থাৎ কারও বেসিক বেতন যদি ১৮ হাজার টাকা থাকে, তাঁর বেসিক বেতন বেড়ে হবে ৫১ হাজার ৪৮০ টাকা। ‘ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর’ হল বেতন এবং পেনশন গণনার জন্য ব্যবহৃত একটি একক। ৫০ লক্ষেরও বেশি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা এর ফলে বেসিক থেকে, অ্য়ালাওন্সেস, পেনশন ও অন্য়ান্য সুযোগ সুবিধা- সবেতেই লাভবান হবেন। এর জেরে একদিকে ডিএ বাড়বে, বাড়বে পেনশনভোগীদের ডিআর। প্রসঙ্গত, ৬৫ লক্ষ পেনশনভোগীরা এই পে কমিশনের সুবিধা পাবেন। স্বাভাবিক ভাবেই শুরু হয়ে গিয়েছে হিসেব কষা।

    রাজ্যের সঙ্গে ফারাক

    বেতন কমিশন (8th Pay Commission) নিয়ে সিদ্ধান্ত ঘোষণার পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স-হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘‘অষ্টম বেতন কমিশনের সিদ্ধান্তে জীবনযাত্রার মান বাড়বে, কেনাকাটার বাজার চাঙ্গা হবে।’’ কেন্দ্রীয় সচিবালয় সার্ভিস ফোরাম এই সিদ্ধান্তের জন্য মোদি সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরে তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, নয়া কমিশন রাজ্য সরকার ও সব মহলের সঙ্গে আলোচনা করবে। তারপরই কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। পশ্চিমবঙ্গে এখন ষষ্ঠ বেতন কমিশন চলছে। যার মেয়াদ ২০২৫-এর শেষে ফুরিয়ে যাওয়ার কথা। আজ কেন্দ্রের (Modi Government) সিদ্ধান্তের পরে রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা প্রশ্ন তুলেছেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকার কবে সপ্তম বেতন কমিশন গঠন করবে? এমনিতেই কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্যের কর্মীদের মহার্ঘ ভাতার ফারাক এখন ৩৯ শতাংশ। এরপর তা আরও বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 8th Pay Commission: অষ্টম পে কমিশনকে অনুমোদন মোদি সরকারের, মমতাকে ডিএ নিয়ে খোঁচা শুভেন্দুর

    8th Pay Commission: অষ্টম পে কমিশনকে অনুমোদন মোদি সরকারের, মমতাকে ডিএ নিয়ে খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অষ্টম বেতন কমিশন (8th Pay Commission) গঠনে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। মূলত কেন্দ্রীয় সরকারের আওতায় কর্মরত চাকরিজীবীদের বেতন ও মহার্ঘভাতার কাঠামো নির্ধারণ করে থাকে এই বেতন কমিশন। সিদ্ধান্ত নেয় বেতন বৃদ্ধির বিষয়েও। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ মোদির নেতৃত্বেই নতুন বেতন কমিশন গঠনে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা, দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের। যদিও এই খবর সামনে আসতে না আসতেই রাজ্যকে তীব্র খোঁচা দিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রাজ্যের সরকারি কর্মীরা ঠিক কতটা ‘বঞ্চনার’ শিকার হচ্ছেন সেই তথ্য তুলে ধরে সোশ্যাল মাধ্যমে পোস্ট করলেন বিজেপি নেতা।

    শুভেন্দুর কটাক্ষ রাজ্যকে

    কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার ফারাক ৩৯ শতাংশ। দাবি করছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে, সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ কেন্দ্রিক মামলার শুনানি বছরের পর বছর পিছিয়ে যাচ্ছে। দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতিরা অবসর নিয়ে নিচ্ছেন। কিন্তু সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ মামলার শুনানির দিন ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছে। এই আবহে কেন্দ্র সরকার অষ্টম বেতন কমিশনের অনুমোদন দিতেই শুভেন্দু লেখেন, “যশস্বী প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় অষ্টম পে-কমিশনের অনুমোদন দিয়েছেন। যার ফলে ৪৯ লক্ষেরও বেশি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং ৬৮ লক্ষ পেনশনভোগী উপকৃত হবেন।” এরপরই রাজ্যের বৈষম্য নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়কে খোঁচা দিয়ে লিখছেন, “ঋণে জর্জরিত পশ্চিমবঙ্গ সরকার ষষ্ঠ পে-কমিশনে বাঁধা পড়ে রয়েছে। কারণ, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিনের পরদিন ঋণ বাড়িয়ে চলেছেন।”  

    অষ্টম বেতন কমিশনের ফলে সুবিধা

    বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে অষ্টম পে কমিশন (8th Pay Commission) গঠনের। গঠিত হয়েছে এই সংক্রান্ত একটি কমিটিও। প্রসঙ্গত, সপ্তম পে কমিশন গঠিত হয়েছিল ২০১৬ সালে। যার মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের আগামী ৩১ ডিসেম্বর। সুতরাং ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি লাগু হতে চলেছে অষ্টম পে কমিশন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ‘‘শীঘ্রই কমিশনের জন্য চেয়ারম্যান ও দুই সদস্যকে নিয়োগ করবে কেন্দ্র।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: মমতার বঞ্চনার দাবি মিথ্যে, কর বাবদ বাংলাকে ১৩,০১৭ কোটি টাকা দিল মোদি সরকার

    Modi Government: মমতার বঞ্চনার দাবি মিথ্যে, কর বাবদ বাংলাকে ১৩,০১৭ কোটি টাকা দিল মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে সুখবর। রাজ্যগুলিকে কর বাবদ ১,৭৩,০৩০ কোটি টাকা বণ্টন করল কেন্দ্রীয় সরকার (Modi Government)। পশ্চিমবঙ্গ পেল ১৩০১৭.০৬ কোটি টাকা। ডিসেম্বর ২০২৪-এ ৮৯,০৮৬ কোটি টাকা বণ্টন করা হয়েছিল। যার তুলনায় এবারের পরিমাণ অনেক বেশি বলে দাবি করা হয়েছে। এই বাড়তি অর্থ রাজ্যগুলিকে উন্নয়নমূলক কাজ দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং জনকল্যাণ প্রকল্পগুলির খরচ মেটাতে সাহায্য করবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিয়মমাফিক কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলেন। সেই দাবি যে সর্বৈব মিথ্যে ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, তা এই বাড়তি অর্থ বরাদ্দের ঘটনায় পরিষ্কার।

    আরও পড়ুনঃ ২২ জানুয়ারি মুর্শিদাবাদে রাম মন্দিরের সূচনা, ঘোষণা অম্বিকানন্দের, কারা কারা আমন্ত্রিত?

    জিএসটি বাবদ প্রাপ্য টাকা দিল কেন্দ্র

    বয়েকা অর্থ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে (Central Government) বারবার নিশানা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। প্রাপ্য টাকা না দেওয়া এবং বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দ টাকা আটকে থাকার অভিযোগ তিনি বারবার সামনে এনেছেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, বারবারই রাজ্যের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে মোদি সরকার (Modi Government)। এবারও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কর বাবদ পশ্চিমবঙ্গকে (West Bengal) ১৩ হাজার ১৭ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় বাজেট (Union Budget 2025) পেশ হবে। তার আগে এই অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। 

    কেন্দ্রের মতে, রাজ্যগুলির আর্থিক শক্তি বাড়াতে এবং সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারের এই পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ। প্রসঙ্গত, বিগত কয়েক বছরে একাধিকবার কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছে মমতা সরকার। কিন্তু কেন্দ্রের তরফে প্রতিবারই তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আনা হয়েছে। খরচের হিসেব চাওয়া হয়েছে। কিন্তু সেভাবে সঠিক তথ্য দিতে পারেনি রাজ্য সরকার। যদিও চাপানউতোরের মধ্যেই কর বাবদ বড় অংশের টাকা রাজ্যকে দিল কেন্দ্র (Modi Government)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share