Tag: Central Government

Central Government

  • Sheikh Hasina: আইন মেনে শেখ হাসিনার ভারতে থাকার মেয়াদ বৃদ্ধি করল দিল্লি

    Sheikh Hasina: আইন মেনে শেখ হাসিনার ভারতে থাকার মেয়াদ বৃদ্ধি করল দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করেছে ভারত সরকার। কূটনৈতিক সূত্রে খবর, সম্পূর্ণ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শেখ হাসিনার ভারতে থাকার সময় সীমা বাড়ানো হয়েছে। দিল্লির ‘ফরেন রিজিয়নাল রেজিস্ট্রেশন অফিসের’ (এফআরআরও) মাধ্যমে আবেদন করিয়ে ভারতে থাকার কাগজ বৈধ করে নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে জানা গিয়েছে বাংলাদেশের অভিবাসন দফতর শেখ হাসিনা সহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল করেছে।

    মোদি সরকারের ভাবনা

    ভারত শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) ফিরিয়ে দেবে না বলে ‘ধরে নিয়েছে’ বাংলাদেশ। এই আবহে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইস্যুতে কার্যত ‘হার মেনে’ নিয়েছে মহম্মদ ইউনূসের সরকার। তবে তারা তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী এগিয়ে যেতে চাইছে। এহেন পরিস্থিতিতে সম্প্রতি গুম-খুনের মামলায় মুজিবকন্যার বিরুদ্ধে জারি করা হয় গ্রেফতারি পরোয়ানা। রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রসিকিউশনের আবেদনের প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে হাসিনা এবং সহঅভিযুক্তদের ট্রাইব্যুনালের সামনে হাজির হতেও বলা হয়। সে দেশের জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান বলেন, ভারত যদি শেখ হাসিনাকে না পাঠায়, তা হলে অনুমতি সাপেক্ষে ভারতে গিয়েও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে রাজি কমিশন। গোটা বিষয়টিকে নয়াদিল্লির উপরে চাপ বাড়ানোর কৌশল হিসেবেই দেখেছে ভারত। 

    আরও পড়ুন: ইসরোর নতুন চেয়ারম্যান হচ্ছেন খড়্গপুর আইআইটির প্রাক্তনী ভি নারায়ণ, ঘোষণা কেন্দ্রের

    বৈধ উপায়েই ভারতে হাসিনা

    উল্লেখ্য, শুধুমাত্র এক ‘নোট ভার্বাল’ দিয়ে দিল্লির কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) ফেরত চেয়েছিল ঢাকা। তবে এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সব আনুষ্ঠানিকতা নাকি সম্পন্ন করেনি বাংলাদেশ সরকার। দিল্লির কূটনৈতিক সূত্রে দাবি করা হয়েছে, শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি ‘কূটনৈতিক’ নয়, ‘আইনি’। কোনও অন্তর্বর্তী সরকার অন্য রাষ্ট্রের স্থায়ী সরকারের কাছে কোনও রাজনৈতিক নেতার প্রত্যর্পণ চাইলে, তার সমস্ত আইনি দিক খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলেই বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে। ফলে, হাসিনাকে ফেরত চেয়ে বাংলাদেশের পাঠানো কূটনৈতিক বার্তার (নোট ভার্বাল) উত্তর অবশ্যই দেওয়া হবে ‘যথাসময়ে’। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রের খবর, বাংলাদেশের বার্তার সমস্ত দিক খতিয়ে দেখে জবাব দিতে কয়েক মাসও লেগে যেতে পারে। আর সে কারণেই হাসিনার ভারতে থাকার মেয়াদ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে, হাসিনাকে সরকারি ভাবে ভারতে ‘রাজনৈতিক আশ্রয়’ দেওয়া হবে না বলেও জানা গিয়েছে। কারণ এই সংক্রান্ত কোনও নির্দিষ্ট আইন নেই ভারতে। কিন্তু হাসিনার ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করে বৈধ ভাবে তাঁকে ভারতে থাকতে দিতে সম্মত মোদি সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Social Media: বয়স ১৮ বছরের নীচে? ব্যবহার করা যাবে না সোশ্যাল মিডিয়া, নতুন বছরে নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    Social Media: বয়স ১৮ বছরের নীচে? ব্যবহার করা যাবে না সোশ্যাল মিডিয়া, নতুন বছরে নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ মাধ্যম (Social Media) ব্যবহারে ক্ষেত্রে নতুন বছরেই চালু হচ্ছে নয়া নিয়ম। এবার থেকে ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ন্যূনতম বয়স হতে হবে ১৮। কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত যে বিধি প্রকাশ করেছে তাতে এই নয়া নির্দেশিকার কথা বলা হয়েছে।

    কী বলা হল নির্দেশিকায়? 

    ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘‘ভারত সরকার মনে করে ১৮ বছরের আগে ছেলেমেয়েদের সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) সঙ্গে সম্পৃক্ততার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। সামাজিক মাধ্যমের অনেক কনটেন্ট কোমল মনকে বিপথে চালিত করে।’’ নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘‘যদি কোনও অভিভাবক তাঁর সন্তানকে সামাজিক মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলে দিতে চান তাহলে তাঁদের সরকারিভাবে অনুমতি দিতে হবে।’’ এর পাশাপাশি বয়স যাচাই এবং অনুমতি প্রদানের ব্যবস্থাও রাখতে হবে প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে, এমনটাও জানানো হয়েছ ওই নির্দেশিকায়।

    জোর ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় (Social Media) 

    ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘‘সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি (Social Media) অনুমতি ছাড়া কারও তথ্য দেশে বা বিদেশে বিনিময় করতে পারবে না।’’ বাবা-মায়ের অনুমতিসাপেক্ষে যদি অনূর্ধ্ব-১৮ নাগরিকরা সমাজমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খোলে, তাহলে কী সুবিধা হবে এবং অসুবিধাই বা কী কী হতে পারে, সে বিষয়ে জনসাধারণের বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়েছে। জনগণ মতামত দিতে পারবেন ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে। সরকারি ওয়েবসাইট (MyGov.in)-এ গিয়ে এ বিষয়ে নিজেদের মতামত জানাতে পারবেন যে কেউ। নয়া নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে, সমাজমাধ্যমে কারও ব্যক্তিগত তথ্য ছড়িয়ে পড়লে ব্যবহারকারী সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে ওই তথ্য মুছে দেওয়ার দাবি জানাতে পারবেন, চাইতে পারবেন কৈফিয়তও। তথ্য আদানপ্রদানের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করার জন্যই এমন ভাবনা কেন্দ্রের। ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গেলে সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মের কাছে ২৫০ কোটি টাকা জরিমানার প্রস্তাবও করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: নতুন বছরে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, কৃষকদের জন্য ৬৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের

    Modi Government: নতুন বছরে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, কৃষকদের জন্য ৬৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে কৃষকদের জন্য বড় উপহার দিল মোদি সরকার (Modi Government)। এদিন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রথম ক্যাবিনেট বা মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। সেখান থেকেই কৃষকদের জন্য একগুচ্ছ ঘোষণা করা হল। কৃষকদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার তাদের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প ‘ফসল বিমা যোজনা’ (PM Fasal Bima Yojna) স্কিমকে আরও এক বছরের জন্য বর্ধিত করল। আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের জন্যও এই স্কিম চালু থাকবে কৃষকদের জন্য। শুধু তাই নয়, এই স্কিমে (PM Fasal Bima Yojana) এবার ৬৯,৫১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র।

    কৃষকদের জন্য নতুন বছরের উপহার

    ক্যাবিনেট কমিটি অন ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্সের একটি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi Government) নেতৃত্বে বুধবার কৃষকদের জন্য নানা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়াও মন্ত্রিসভার বৈঠকে (Crop Insurance) আরও অতিরিক্ত ৮২৪ কোটি টাকার ফান্ড বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র, যাতে কৃষিক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করা যায়। নিজের এক্স হ্যান্ডলে এদিন একটি পোস্ট শেয়ার করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লেখেন, ‘আমাদের সরকার কৃষকদের কথা চিন্তা করে নানারকম উদ্যোগ নিয়ে থাকে। আমরা আমাদের দেশের সমস্ত কৃষক ভাই-বোনেদের জন্য গর্বিত যাঁরা দেশের প্রতিটি নাগরিকের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করছেন। ২০২৫-এর প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠক সেই কৃষকদের সমৃদ্ধির জন্যই উৎসর্গ করা হল। আমি খুশি যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত সেখানে নেওয়া হয়েছে’।

    মন্ত্রিসভার বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত

    এদিনের মন্ত্রিসভার (Modi Government) বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের জন্য কৃষকদের সুবিধার্থে ফসল বিমা যোজনায় (PM Fasal Bima Yojna) আরও ৬৯,৫১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ফসল নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচতে কৃষকদের সাহায্য করবে এই বিমা। এই স্কিমের প্রয়োগের জন্য বড় মাপের প্রযুক্তিগত উপাদানের প্রয়োজন হয়, যার জন্য বরাদ্দ ফান্ডের নাম দেওয়া হয়েছে ফান্ড ফর ইনোভেশন অ্যান্ড টেকনোলজি। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৯টি রাজ্যে এই প্রযুক্তি অবলম্বন করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অসম, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক ইত্যাদি।

    সারের দাম নিয়ন্ত্রণ

    কেন্দ্রের (Modi Government) তরফে জানানো হয়েছে, কৃষকদের কাছে যাতে সস্তায় রাসায়নিক সার বা ডি-অ্যামোনিয়াম ফসফেটের (De-ammonium phosphate) এর যোগান থাকে, তা নিশ্চিত করতে নতুন করে ৩৮৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে। এছাড়া ডিএপি সারের দামও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ৫০ কেজির বস্তার দাম পড়বে ১৩৫০ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে রাসায়নিক সারের দাম আকাশছোঁয়া। খোলা বাজারে রাসায়নিক সারের (DAP) ৫০ কেজি বস্তার দাম ৩০০০ টাকারও বেশি। কৃষকদের সহযোগিতা করার জন‍্যই এই সারের দাম বেঁধে দেওয়া হল। অতিরিক্ত টাকা ভর্তুকি হিসেবে বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Domestic Expanses: পারিবারিক খরচে জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে পশ্চিমবঙ্গ, উল্লেখ কেন্দ্রীয় সমীক্ষায়

    Domestic Expanses: পারিবারিক খরচে জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে পশ্চিমবঙ্গ, উল্লেখ কেন্দ্রীয় সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার ২০২৩-২৪-এর পারিবারিক খরচের (Domestic Expanses) সমীক্ষা প্রকাশ করেছে, সেখানেই ধরা পড়েছে পশ্চিমবঙ্গের করুণ ছবি। এই সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গে গ্রামাঞ্চলের পরিবারগুলির মাসিক মাথাপিছু খরচ ৩,৬২০ টাকা। শহরাঞ্চলের ক্ষেত্রে মাথাপিছু খরচ ৫,৭৭৫ টাকা। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে রয়েছে মমতা জমানার পশ্চিমবঙ্গ। জাতীয় গড়ে দেখা যাচ্ছে, গ্রামাঞ্চলে মাথাপিছু মাসিক খরচ ৪,১২২ টাকা। শহরাঞ্চলের ক্ষেত্রে এই গড় ৬,৯৯৬ টাকা। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই সমীক্ষাই বলে দিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের (Domestic Expanses) মানুষের আর্থিক অবস্থা জাতীয় গড়ের তুলনায় খারাপ।

    আরও পড়ুন: কাজাখস্তানের পরে দক্ষিণ কোরিয়া, ১৮১ জনকে নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান, মৃত অন্তত ৬২

    গ্রামে এগিয়ে কেরল, শহরে তেলঙ্গনা

    ওই সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, গ্রামাঞ্চলে মাথাপিছু মাসিক খরচে (Domestic Expanses) সবথেকে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ ভারতের কেরল। কেরলে গ্রামাঞ্চলের মানুষদের মাথাপিছু মাসিক খরচ প্রায় ৬,৬১১ টাকা। শহরাঞ্চলের মানুষের মাথাপিছু খরচের নিরিখে দেশে সবথেকে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ ভারতের অপর রাজ্য তেলঙ্গনা। সেখানে মাসিক মাথাপিছু খরচ ৮,৯৭৮ টাকা। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে  পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু, তেলঙ্গনা, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক, রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, গুজরাতের গ্রামের মানুষের মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে বেশি। পশ্চিমবঙ্গ সমেত অসম, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়ের গ্রামের মানুষের মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে কম।

    গ্রাম-শহরের মাথাপিছু খরচের বৈষম্য কমেছে (Domestic Expanses)

    ওই সমীক্ষায় আরও দেখা যাচ্ছে, দেশে গ্রাম-শহরের এই বৈষম্য আগের তুলনায় বেশ খানিকটা কমেছে। ২০১১-১২ আর্থিক বছরে মাসিক খরচের (West Bengal) দিক থেকে গ্রাম শহরের ফারাক ছিল ৮৪ শতাংশ। ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে তা ৭০ শতাংশে নেমে এসেছে। তেলঙ্গনা ছাড়াও হরিয়ানা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক, কেরল,পাঞ্জাব, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, গুজরাতের শহরাঞ্চলে মাসিক মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে বেশি।  
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Government: রাজ্যে খনিজ তেলের ভাণ্ডার, বার বার চিঠি দিলেও গুরুত্ব দিচ্ছে না নবান্ন, অভিযোগ কেন্দ্রের

    Central Government: রাজ্যে খনিজ তেলের ভাণ্ডার, বার বার চিঠি দিলেও গুরুত্ব দিচ্ছে না নবান্ন, অভিযোগ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের একাধিক জায়গায় খনিজ তেলের সন্ধান মিলেছে, এমনটাই দাবি কেন্দ্রের (Central Government)। কিন্তু রাজ্য সরকারের গাফিলতির কারণে সব জায়গায় এখনও খননকার্য শুরু করা যায়নি, এমনটাই জানিয়েছে কেন্দ্র (West Bengal)। কেন্দ্রীয় সরকারের আরও অভিযোগ, রাজ্যের তরফে এখনও পিএমএল (পেট্রোলিয়াম মাইনিং লিজ) দেওয়া হয়নি। এর ফলে রাজ্যে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান হচ্ছে না বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী। প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ১০০ বর্গ কিমি জায়গা খনন করতে চেয়ে রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্র। সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী। প্রসঙ্গত, সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার রাজ্যে পেট্রোলিয়াম শিল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে জানতে চান। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই রাজ্যকে চিঠি পাঠানোর বিষয়টি উল্লেখ করেন কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী।

    ২০২০ সাল থেকে ১৯টি চিঠি রাজ্যকে দিয়েছে কেন্দ্র (Central Government)

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার অশোকনগর থেকে খনিজ তেল উত্তোলনের জন্য রাজ্য সরকারের কাছে পিএমএলের আবেদন জানায় কেন্দ্রীয় সংস্থা ওএনজিসি। জানা গিয়েছে, ২০২০ সাল থেকে রাজ্য সরকারকে মোট ১৯টি চিঠি দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) তরফে। এর মধ্যে ১৪টি চিঠি দিয়েছে ওএনজিসি। ৩টি চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রক। অন্যদিকে, ২টি চিঠি প্রাকৃতিক গ্যাসের ডাইরেক্টরেট জেনারেলের তরফ থেকে পাঠানো হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে।

    ১০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে খনিজ তেল (Central Government)

    কোনও রাজ্যের মাটির তলায় খনিজ তেল থাকলে কেন্দ্রকে সেখানে খননের জন্য রাজ্যের কাছ থেকে আগে পেট্রোলিয়াম মাইনিং লিজ বা পিএমএল নিতে হয়। তবে, রাজ্যের তরফে খনন কার্য শুরু করার জন্য গ্রিন সিগন্যাল পাওয়া যায়নি বলেই দাবি কেন্দ্রের (Central Government)। ২০১৮ সালেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার অশোকনগরে বিপুল পরিমানে খনিজ তেলের সন্ধান পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি রানাঘাট, কাঁকপুল ও ভুরকুণ্ডার মতো এলাকাতেও খনিজ তেলের সন্ধান মিলেছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, অশোকনগরের মোট ৫.৮৮ বর্গ কিলোমিটার এবং রাজ্যের অন্যান্য প্রান্ত মিলিয়ে মোট ৯৯.০৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় খনিজ তেলের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • EPFO Wage Limit: সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম বেতন বেড়ে হচ্ছে ২১,০০০! ইপিএফও-র নিয়মেও বদল আনছে কেন্দ্র

    EPFO Wage Limit: সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম বেতন বেড়ে হচ্ছে ২১,০০০! ইপিএফও-র নিয়মেও বদল আনছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম বেতন (Basic Salary) বাড়াতে চলেছে কেন্দ্র। সংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরতদের ন্যূনতম মজুরি (Minimum Wage) বর্তমান ১৫০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২১০০০ টাকা করতে পারে কেন্দ্র (EPFO Wage Limit)। পাশাপাশি, কর্মীদের সামাজিক নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য ইপিএফও-তে যোগদানের মাপকাঠিতেও করা হতে পারে বদল। কেন্দ্রীয় সরকার এই বিষয়ে পরিকল্পনা করছে।

    ইপিএফও-তে যোগদানের নিয়ম বদল

    একই সঙ্গে, ইপিএফও-তে (EPFO) যোগদানের ক্ষেত্রেও কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। বর্তমানে একটি কোম্পানিতে ন্যূনতম কর্মী সংখ্যা ২০ হওয়া জরুরি। সেই সংখ্যা কমিয়ে এবার ১০ থেকে ১৫ হতে পারে। এর ফলে আরও বেশি সংখ্যক সংস্থাকে ইপিএফও-র (EPFO Wage Limit) পরিধির আওতায় আনা সম্ভব হবে। ইপিএফও-র সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ট্রাস্টির বৈঠকে ন্যূনতম মজুরি সীমা বা মিনিমাম ওয়েজ (Minimum Wage) বাড়ানোর দাবি বেশ কয়েকবার করা হয়েছে। কর্মীদের দাবি মেনে এবার সেই পথে হাঁটতে চলেছে মোদি সরকার।

    আরও পড়ুন: আয়ুষ্মান কার্ডের জন্য আবেদন করেছেন ৫ লাখেরও বেশি সত্তরোর্ধ্ব নাগরিক

    শেষ কবে সীমা পরিবর্তন

    ২০১৪ সালে শেষবার মিনিমাম ওয়েজের (Minimum Wage) বিষয়টি সংশোধন করা হয়েছিল। সেই সময় ৬৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫,০০০ টাকা করা হয় ওয়েজ লিমিট (EPFO Wage Limit)। গত ১০ বছরে এই সীমার আর কোনও পরিবর্তন হয়নি। এবার শ্রম ও কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য বিষয়গুলি পর্যালোচনা করে এই সীমা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছেন। তবে বেতনের সীমা (Basic Salary) বাড়ানো হলে কর্মী এবং নিয়োগকর্তা বা সংস্থাগুলির অবদানও বাড়াতে হবে ইপিএফও-তে। নিয়ম অনুযায়ী, কর্মীর মূল বেতনের ১২ শতাংশ যায় পিএফ অ্যাকাউন্টে। সম অঙ্কের টাকা জমা করে সংস্থাও। তবে, নিয়োগকর্তার ১২ শতাংশের মধ্যে কর্মীর প্রভিডেন্ট ফান্ড খাতে (ইপিএফও) যায় ৩.৬৭ শতাংশ। আর বাকি ৮.৩৩ শতাংশ যায় কর্মীর পেনশন প্রকল্পে (ইপিএস)। মিনিমাম ওয়েজ লিমিট (EPFO Wage Limit) বাড়লে এই অবদানগুলিও বাড়বে। বর্তমান, ১৫ হাজারের বেশি বেসিক স্যালারি হলে এতদিন পিএফ-এ সঞ্চয় করা যেত না। এবার বেতনের ঊর্ধ্বসীমা ২১ হাজার টাকা করা হলে কর্মী ও নিয়োগকর্তার উভয়ের বিনিয়োগই বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wikipedia: পক্ষপাতদুষ্ট তথ্য পরিবেশন অনলাইন বিশ্বকোষের! উইকিপিডিয়াকে নোটিশ দিল কেন্দ্র

    Wikipedia: পক্ষপাতদুষ্ট তথ্য পরিবেশন অনলাইন বিশ্বকোষের! উইকিপিডিয়াকে নোটিশ দিল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উইকিপিডিয়া-র (Wikipedia) পাতায় পক্ষপাতদুষ্ট এবং অসত্য তথ্য যুক্ত করা হয়েছে বলে একাধিক অভিযোগ উঠে এসেছে। সেই সূত্র ধরেই এবার অনলাইন বিশ্বকোষ সংস্থা ‘উইকিপিডিয়া’কে নোটিশ পাঠাল কেন্দ্র (Central Government)। সম্প্রতি উইকিপিডিয়ার পাতায় পক্ষপাতদুষ্ট এবং অসত্য তথ্য যুক্ত করা হয়েছে বলে একাধিক অভিযোগ উঠে এসেছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে।

    কেন্দ্রের নোটিশে কী বলা হয়েছে? (Wikipedia)

    উইকিপিডিয়াকে (Wikipedia) দেওয়া কেন্দ্রের নোটিশে বলা হয়েছে, সংস্থার একটি নির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী রয়েছে। সেখানে কী তথ্য যুক্ত হচ্ছে, তা দেখার জন্যও লোক আছেন। তা হলে ওই অনলাইন বিশ্বকোষ সংস্থাকে প্রকাশক হিসেবে না দেখে কেন মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হবে? তা জানতে চেয়েছে কেন্দ্র। ইতিমধ্যে দিল্লি হাইকোর্টে অনলাইন বিশ্বকোষ সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা চলছে।

    আরও পড়ুন: আবাস যোজনায় ‘দুর্নীতি’, ইডি তদন্ত চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবে বঙ্গ বিজেপি

    এএনআইয়ের কী অভিযোগ?

    উইকিপিডিয়ার (Wikipedia) বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছে সংবাদ সংস্থা এএনআই। আদালতে এএনআইয়ের অভিযোগ, উইকিপিডিয়ায় তাদের সম্পর্কে ভ্রান্ত তথ্য দেওয়া হয়েছে। সংবাদ সংস্থার বিষয়ে কারা ওই তথ্য যোগ করেছেন, তা অনলাইন বিশ্বকোষ সংস্থার থেকে জানতে চেয়েছিল এএনআই। গত শুক্রবার এই মামলার শুনানিতে আবারও আদালতে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল উইকিপিডিয়া। উইকিপিডিয়া দাবি করে তারা বিনা খরচের বিশ্বকোষ। তারা কোনও তথ্যের প্রকাশক নয়, কেবল মাধ্যম। অনলাইন বিশ্বকোষ সংস্থার সেই দাবির প্রসঙ্গ টেনেই হাই কোর্ট প্রশ্ন করেছিল, “যদি আপনারা শুধু মাধ্যমই হন, তা হলে এত ভাবছেন কেন?” প্রসঙ্গত, উইকিপিডিয়া নিজেদের বিশ্বকোষ বলে দাবি করে। পাশাপাশি এটাও সতর্ক করে যে সেখানে প্রকাশিত তথ্যের দায় তাদের নয়। এই বিষয়টিও বেশ সমস্যার বলে মনে করছে হাইকোর্ট।

    দিল্লি হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ

    দিল্লি হাইকোর্টের তোপের মুখে পড়তে হয়েছে উইকিপিডিয়াকে। উল্লেখ্য, তাদের বিরুদ্ধে একটি মানহানির মামলা রুজু করেছে সংবাদ সংস্থা এএনআই। সেই মামলার শুনানি চলছিল দিল্লি হাইকোর্টে। সেই সময়েই আদালত তার পর্যবেক্ষণে জানায়, যে কেউ চাইলেই উইকিপিডিয়ার তথ্যাবলী এডিট বা সম্পাদনা করতে পারেন। যা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর। শুনানি চলাকালীন সংশ্লিষ্ট ডিভিশন বেঞ্চের অন্যতম সদস্য বিচারপতি সুব্রহ্মণ্যম প্রসাদ প্রশ্ন করেছিলেন, ‘যে কেউ চাইলেই উইকিডিয়ার পেজে তথ্য সম্পাদনা করতে পারেন? যদি, যে কেউ ইচ্ছা মতো এভাবে তথ্যাবলী বদল করে পারেন, তাহলে সে ঠিক কেমন ধরনের পেজ?’ উল্লেখ্য, এর আগেও এই মামলায় দিল্লি হাইকোর্টের কাছে ভর্ৎসিত হতে হয়েছিল উইকিপিডিয়াকে। আদালত সেই তিন ব্যক্তির পরিচয় জানতে চেয়েছিল, যাঁরা এএনআই সম্পর্কে তথ্য সম্পাদনা করেছিলেন। কিন্তু, উইকিপিডিয়া সেই তথ্য এখনও পর্যন্ত সামনে আনেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: ফোর লেন হচ্ছে ধূপগুড়ি-ফালাকাটা জাতীয় সড়ক, ১৬০৬ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রের

    Modi Government: ফোর লেন হচ্ছে ধূপগুড়ি-ফালাকাটা জাতীয় সড়ক, ১৬০৬ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধূপগুড়ি থেকে ফালাকাটাগামী (Dhupguri Falakata) জাতীয় সড়ক এবার ফোর লেন হতে চলেছে। বেশ কিছুটা কাজ এগিয়েও গিয়েছে। কেন্দ্রীয় (Modi Government) সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক (Ministry of Highways) এর জন্য ১৬০৬.১৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। মোদি সরকারের এমন সিদ্ধান্তে খুশি এলাকার লোকজন। এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে ঘোষপুকুর থেকে ধূপগুড়ি পর্যন্ত ফোর লেনের কাজ প্রায় শেষ হয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে। ফালাকাটা থেকে সলসলাবাড়ি পর্যন্ত রাস্তার চার লেনের কাজ এখন জোরকদমে চলছে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ আরও ভালো হবে।

    কেন্দ্রীয় (Modi Government) সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ির পোস্ট

    কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে ফোর লেনের অর্থ বরাদ্দের কথা ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার এনএইচ-৩১ডি জাতীয় সড়ককে আপগ্রেড ও পুনর্বাসনের করার জন্য বিরাট অঙ্কের টাকা মঞ্জুর করা হয়েছে। ধূপগুড়ি থেকে ফালাকাটা পর্যন্ত ফোর লেনের হাইওয়েতে প্রসারিত করা হচ্ছে। ধূপগুড়ি থেকে ফালাকাটা (Dhupguri Falakata) পর্যন্ত এই রাস্তাটির দৈর্ঘ্য ২৯.৮৬ কিলোমিটার বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    সংযোগ করবে দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলকে (Modi Government)

    জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পে পোরবন্দর থেকে রাজকোট, সমখিয়ালি, রাধনপুর, কোটা, ঝাঁসি, কানপুর, লখনউ, অযোধ্যা, গোরখপুর, এবং মুজাফফরপুর থেকে শিলিগুড়ি, অসম এবং গুয়াহাটিকে সংযোগ করবে এই রাস্তা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বাড়াবে। পাশাপাশি এই রাস্তাটি হয়ে গেলে দূরত্ব যেমন কমবে ও সময়ও বাঁচবে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • DA Hike: দীপাবলির উপহার! ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি কেন্দ্রের, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে হল ৩৯ শতাংশ

    DA Hike: দীপাবলির উপহার! ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি কেন্দ্রের, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে হল ৩৯ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগেই ৩ শতাংশ ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি (DA Hike) করল কেন্দ্র। কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিন একথা ঘোষণা করা হল।  মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা তিন শতাংশ হারে ডিএ বৃদ্ধিতে অনুমোদন দিয়েছে। মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির ঘোষণায় খুশি কেন্দ্রীয় সরকারের বর্তমান কর্মচারী এবং অবসরপ্রাপ্তরা। এর আগে কেন্দ্রের ডিএ ছিল ৫০ শতাংশ। ৩ শতাংশ বেড়ে তা হল ৫৩ শতাংশ। ২০২৪-এর ১ জুলাই থেকে কার্যকর হতে চলেছে এই ডিএ।

    কীভাবে বাড়ে ডিএ

    ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি (DA Hike) পাওয়ায়, এখন কোনও এন্ট্রি-লেভেল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী যাঁর বেতন মাসে ১৮ হাজার টাকা, তিনি হাতে আরও ৫৪০ টাকা বেশি পাবেন। ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়ায় একজন কর্মচারী জুলাই, অগাস্ট ও সেপ্টেম্বরের এরিয়ারও পাবেন। সাধারণত বছরে ২ বার ডিএ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। জানুয়ারি এবং জুলাই থেকে এই বর্ধিত ডিএ কার্যকর হয়ে থাকে। সাধারণত মার্চ ও সেপ্টেম্বর নাগাদ এই বৃদ্ধির ঘোষণা করা হয়ে থাকে। মূল্যবৃদ্ধির চাপ থেকে কর্মচারীদের বাঁচানোর জন্যই কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্সের সঙ্গে সাযুজ্য বজায় রেখে ডিএ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    রাজ্য সরকারি কর্মীদের ক্ষোভ

    কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধির (DA Hike) ফলে পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে পার্থক্য বৃদ্ধি পেল অনেকটাই। এত দিন যে ব্যবধান ৩৬ শতাংশ ছিল, এখন তা বেড়ে ৩৯ শতাংশ হল। রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা এখন ১৪ শতাংশ হারে ডিএ পান। উল্লেখ্য, গত এপ্রিলে শেষ বার ডিএ বৃদ্ধি হয়েছিল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের। সেই বার ৪ শতাংশ হারে ডিএ বৃদ্ধি করা হয়েছিল। দীর্ঘ দিন ধরেই কেন্দ্রীয় হারে ডিএ-র দাবিতে আন্দোলন করছে বিভিন্ন সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ বলে গণ্য করার প্রয়োজন নেই, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

    Supreme Court: বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ বলে গণ্য করার প্রয়োজন নেই, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈবাহিক ধর্ষণকে (Marital Rape) অপরাধ হিসেবে গণ্য করার জন্য একাধিক আবেদন জমা পড়েছে শীর্ষ আদালতে (Supreme Court)। এই সমস্ত মামলার বিভিন্ন সময় শুনানিও হয়েছে, শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণও সামনে এসেছে। ঠিক এই আবহে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে হলফনামা জমা দেওয়া হল শীর্ষ আদালতে। সেখানে কেন্দ্রীয় সরকার সাফ জানিয়েছে, ‘ম্যারিটাল রেপ’ বা বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ বলে গণ্য করার প্রয়োজন নেই। কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণ হল, ‘‘বিয়ে হওয়ার পর স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক থাকবে, এই প্রত্যাশা স্বামীর থাকতেই পারে, তার মানে এই নয় যে স্ত্রীকে কেউ তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন সম্পর্কে বাধ্য করবে। তবে বিবাহিত না হলে ধর্ষণের অভিযোগে যে শাস্তি হয়, একজন স্বামীকে সেই শাস্তি দেওয়া ঠিক নয়। বিবাহিত মহিলাদের সুরক্ষার জন্য কেন্দ্র ইতিমধ্যেই একাধিক উপায় রেখেছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।’’

    বৈবাহিক সম্পর্কে সঙ্গীর কাছ থেকে যৌন সম্পর্ক নিয়ে কিছু প্রত্যাশা থাকেই

    কেন্দ্র শীর্ষ আদালতে (Supreme Court) আরও জানিয়েছে, যে কোনও বৈবাহিক সম্পর্কে সঙ্গীর কাছ থেকে যৌন সম্পর্ক নিয়ে কিছু প্রত্যাশা থাকেই। তাই বলে ইচ্ছের বিরুদ্ধে স্ত্রীকে কোনওভাবেই জোর করতে পারেন না স্বামী। তবে এই কারণে ধর্ষণ আইনে শাস্তি দেওয়া কিছুটা বাড়াবাড়ি এবং সামঞ্জস্যহীন বলেই মনে করছে কেন্দ্র। বিবাহিত মহিলাদের উপর নিষ্ঠুর আচরণ বন্ধ করতে, গার্হস্থ্য হিংসা রুখতে আইন রয়েছে, যা যথেষ্ট সহায়ক বলে মত কেন্দ্রের।

    বিষয়টা আইনি ইস্যুর থেকেও বেশি সামাজিক

    এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে বর্তমানে যে ধর্ষণ বিরোধী আইন রয়েছে সেটাই যথেষ্ট। এই আইনে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার হলফনামায় উল্লেখ করেছে, ‘‘এই বিষয়টা আইনি ইস্যুর থেকেও বেশি সামাজিক। সমাজে এর সরাসরি প্রভাব রয়েছে।’’ তাই বৈবাহিক ধর্ষণকে (Marital Rape) যদি অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করতেও হয়, সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) সেটা করা ঠিক নয় বলেই মনে করছে কেন্দ্র। হলফনামায় কেন্দ্র বলেছে, ‘‘সব রাজ্য ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে আলোচনা ছাড়া এই বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। কেন্দ্রীয় সরকার বলছে, বিয়ে হলেই একজন মহিলার মতামতের গুরুত্ব খর্ব হয় না, তবে বিবাহিত হওয়ার পরও এই ধরনের অভিযোগ উঠলে অন্যরকম প্রভাব পড়ে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share