Tag: Chenab Bridge

Chenab Bridge

  • Madhavi Latha: চেনাব সেতু নির্মাণের নেপথ্যে থাকা মাধবী লতাকে চেনেন?

    Madhavi Latha: চেনাব সেতু নির্মাণের নেপথ্যে থাকা মাধবী লতাকে চেনেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১৭ বছর ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন বেঙ্গালুরু-ভিত্তিক প্রযুক্তিবিদ অধ্যাপক মাধবী লতা (Madhavi Latha)। তাঁর সেই অধ্যাবসায়ের ফল হল বিশ্বের উচ্চতম রেল সেতু চেনাব সেতু। বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়র হলেন মাধবী লতা।

    চেনাব সেতু, একটি চ্যালেঞ্জিং স্বপ্ন (Madhavi Latha)

    কাশ্মীরের চেনাব সেতু (Chenab Bridge) প্রকল্পের সঙ্গে মাধবী লতা যুক্ত হয়েছিলেন সেই ২০০০ সালে, যখন এই সেতুটি ছিল স্রেফ একটি চ্যালেঞ্জিং স্বপ্ন। নেপথ্যে থেকে কাজ করলেও, সেতু তৈরিতে তাঁর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন জিওটেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার হিসেবে প্রায় দুদশক ধরে ধারাবাহিকভাবে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে এসেছেন মাধবী লতা। চেনাব সেতুটি তৈরি হয়েছে বিশ্বের অন্যতম ভূতাত্ত্বিকভাবে দুর্বল ভূখণ্ডে। এই সময় তিনি প্রযুক্তিবিদদের সাহায্য করেছেন জটিল ঢাল স্থিতিশীলতা কৌশল এবং সাব-স্ট্রাকচার নিরাপত্তা নকশা নিয়ে কাজ করতে। কেবল পরামর্শ দেওয়াই নয়, মাধবী লতা বারবার সাইট পরিদর্শন করেছেন, করেছেন তথ্য বিশ্লেষণও, কাঠামোগত মূল্যায়নও করেছেন, যেগুলি মাটির পরিবর্তনশীল আচরণ, উচ্চ ভূমিকম্পপ্রবণতা এবং অপ্রত্যাশিত আবহাওয়ার কারণে বারবার নতুন করে ক্যালিব্রেট করতে হয়েছে।

    মাধবী লতার অ্যাকাডেমিক কোয়ালিফিকেশন

    মাধবী লতার অ্যাকাডেমিক কোয়ালিফিকেশন চোখ ধাঁধানো। ১৯৯২ সালে তিনি জওহরলাল নেহরু টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বি টেক করেন। এরপর এনআইটি ওয়ারাঙ্গাল থেকে জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে এম টেক করেন। অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য স্বর্ণপদকও লাভ করেন তিনি। ২০০০ সালে মাদ্রাজ আইআইটি থেকে জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি করেন। বছরের পর বছর ধরে তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় জিওটেকনিক্যাল বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তাঁর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বহু জাতীয় সম্মান অর্জন করেন তিনি (Madhavi Latha)।

    সেরা মহিলা জিওটেকনিক্যাল গবেষক পুরস্কার

    ২০২১ সালে তিনি ইন্ডিয়ান জিওটেকনিক্যাল সোসাইটি থেকে “সেরা মহিলা জিওটেকনিক্যাল গবেষক পুরস্কার” পান। পরের বছর তিনি ভারতের শীর্ষ ৭৫ জন এসটিইএম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত) ক্ষেত্রের নারীদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন। এটি বিজ্ঞানে ও প্রযুক্তিতে তাঁর অবদানের এক উজ্জ্বল স্বীকৃতি (Chenab Bridge)। বর্তমানে তিনি আইআইএসসিতে এইচএজি গ্রেডের অধ্যাপক। নয়া প্রজন্মের টেকনিক্যাল পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন তিনি। চেনাব সেতুটি চেনাব নদীর ওপর ৩৫৯ মিটার উচ্চতায় নির্মিত হয়েছে। এটি আইফেল টাওয়ারের চেয়েও উঁচু। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১ হাজার ৩১৫ মিটার, যা একে শুধু একটি প্রযুক্তিগত কৃতিত্ব নয়, বরং একটি লজিস্টিক ও ভূতাত্ত্বিক ধাঁধায় পরিণত করেছে। এই অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি খাড়া, ঢালু এবং গভীর খাত দিয়ে গঠিত। দুর্বল শিলা দিয়ে গঠিত ভূমি। তাই ধসের আশঙ্কা প্রতি পদে।

    লতার কাজ

    অধ্যাপক লতা ছিলেন এই ঢালগুলির চরিত্র বিশ্লেষণ এবং এমন স্থিতিশীলকরণ পদ্ধতি নির্ধারণের দায়িত্বে, যা চরম আবহাওয়া ও ভূতাত্ত্বিক চাপও সহ্য করতে পারে (Chenab Bridge)। তাঁর অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ ছিল টিমের জন্য এমন গভীর ভিত্তি এবং বিশাল আর্চ সমর্থন ডিজাইন করতে সহায়তা করা, যা ঘণ্টায় ২২০ কিমি পর্যন্ত বায়ু প্রবাহ সহ্য করতে পারে এবং এই ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলের কম্পনেও অনড় থাকতে পারে। এক বিবৃতিতে লতা বলেন, “এত জটিল ভূপ্রকৃতিতে ভিত্তি ডিজাইন করার অর্থ ছিল একাধিক ভাঙনের সম্ভাব্যতা বিবেচনা করা। সেতুটি এমন একটি জায়গায় অবস্থিত, যা কল্পনাতীতভাবে কঠিন। নিরাপত্তার জন্য প্রতিটি কাঠামোগত সিদ্ধান্ত তিনবার করে যাচাই করা হয়েছে (Madhavi Latha)।”

    ভূগর্ভস্থ দুর্ঘটনা রুখতে পদক্ষেপ

    প্রধান নির্মাণ সংস্থা আফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচারের সঙ্গে কাজ করার সময় মাধবী লতা ভূ-প্রযুক্তিগত সমীক্ষা থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা করতেন। ঢালের চরিত্র পর্যবেক্ষণ করতেন। অপ্রত্যাশিত কোনও ভূগর্ভস্থ দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে, তাই প্রায়ই তিনি কাঠামোগত নকশায় পরিবর্তনের সুপারিশ করতেন (Chenab Bridge)। এই ধরনের বৃহৎ প্রকল্পে সাধারণত রাজনৈতিক নেতৃত্ব বা প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্যের ওপর বেশি ফোকাস পড়ে। কিন্তু অধ্যাপক মাধবী লতার মতো প্রযুক্তিবিদরা দেশকে মনে করিয়ে দেন যে, বৈজ্ঞানিক পরিশ্রম, কারিগরি দক্ষতা এবং গভীর প্রতিশ্রুতিই একমাত্র দর্শনকে বাস্তবে রূপ দেয় (Madhavi Latha)।

    ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রযুক্তিগত প্রকল্পের ইতিহাসে মাধবী লতার নাম চিরস্থায়ীভাবে খোদাই করা হয়ে গিয়েছে। লতা কেবল একজন অধ্যাপক নন, তিনি নিজেই এই সেতুর এক স্তম্ভ — দৃঢ়, স্থিতিশীল এবং অপরিহার্য। প্রসঙ্গত, জম্মু-কাশ্মীরের রেসি জেলার বাক্কাল ও কুরির মধ্যে একটি ইস্পাত ও কংক্রিট খিলান যুক্ত রেল সেতুই হল চেনাব সেতু (Chenab Bridge)। সেতুটি চেনাব নদীর তলদেশ থেকে ৩৫৯ মিটার উঁচু। বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল সেতু এটি (Madhavi Latha)।

  • Vande Bharat Express: মেঘের ওপর দিয়ে ছুটবে বন্দে ভারত! এবার ট্রেনে চেপে কলকাতা থেকে সোজা কাশ্মীর?

    Vande Bharat Express: মেঘের ওপর দিয়ে ছুটবে বন্দে ভারত! এবার ট্রেনে চেপে কলকাতা থেকে সোজা কাশ্মীর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খুব শিগগিরি জম্মু এবং কাশ্মীরেও চালু হতে চলেছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express)। আবার আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে কলকাতা থেকে সরাসরি কাশ্মীর রেল পরিষেবায় জুড়ে যাবে। এমনই একজোড়া সুসংবাদ দিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব(Ashwini Vaishnaw)।

    কী বললেন রেলমন্ত্রী

    রবিবার জম্মু কাশ্মীরে চেনাব সেতুর পুজো করেন রেলমন্ত্রী। চলতি বছরের ডিসেম্বরে অথবা আগামী বছরের জানুয়ারিতে এই ব্রিজ চালু হয়ে যাওয়ার কথা। তারপরেই বিশ্বের উচ্চতম রেলসেতু চেনাব রেলব্রিজের ওপর দিয়েই কাশ্মীর উপত্যকার বুক চিরে হাওয়ার বেগে ছুটবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। কার্যত মেঘের ওপর দিয়ে ছুটবে বন্দে ভারত। রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, অপেক্ষা শুধুই উধমপুর-শ্রীনগর-বারমুল্লা রেল সংযোগের কাজ শেষ হওয়ার। যে গতিতে কাজ এগোচ্ছে তাতে অনুমান চলতি বছরের ডিসেম্বর কিংবা ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যেই এই কাজ শেষ হয়ে যাবে।

    রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ২০২৩-২৪ বছরেই কলকাতা থেকে কাশ্মীর সরাসরি রেল মানচিত্রে যুক্ত হবে। অন্যদিকে জানা গেছে, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express) ট্রেনটির রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে বডগামে। উধমপুর-শ্রীনগর-বারমুল্লা রেল প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের বাকি অংশের সঙ্গে সংযুক্ত হবে কাশ্মীর উপত্যকা। এই প্রকল্পের অধীনেই ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার বিনিময়ে তৈরি হয়েছে চেনাব রেলব্রিজ, তা ভারত তো বটেই, সারা পৃথিবীর মধ্যে উচ্চতম রেল সেতু। পাহাড়ের খাঁজে ধনুকাকৃতি এই ব্রিজটি তৈরি করা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই প্রকল্পের কাজ ২০০৪ সালেই অনুমোদন পেলেও চূড়ান্ত খারাপ আবহাওয়ার কারণে কাজ শেষ হতে দীর্ঘ সময় লেগে গেছে। অবশেষে গত বছরের ১৩ অগাস্ট সেটির উদ্বোধন করা হয়।

    শনিবার চেনাব সেতু পরিদর্শন করে দেখেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। এর আগে তীব্র গতির বাতাস, চূড়ান্ত কম-বেশি তাপমাত্রা, ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে সহনশীলতা এবং নদীর জলস্তর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সেতুটির সহ্যক্ষমতা পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। তবে এখনও মোটর ট্রলি এবং বোলেরো কাস্টমাইজড রেল অপারেশন পরীক্ষা বাকি রয়েছে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, বিশ্বের এই ব্রিজ তৈরি করতে খরচ হয়েছে ২৮ হাজার কোটি টাকা। এই রেল ব্রিজে মোট ১৭ টি পিলার রয়েছে। এই সেতু তৈরি করতে মোট ১৪৮৪ কোটি টাকার ইস্পাত ব্যবহার হয়েছে। এখন শুধু এই রেললাইন উদ্বোধনের অপেক্ষা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

  • Chenab Bridge: নৈস্বর্গিক চেনাব সেতুর ছবি প্রকাশ ভারতীয় রেলের, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের

    Chenab Bridge: নৈস্বর্গিক চেনাব সেতুর ছবি প্রকাশ ভারতীয় রেলের, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেনাব সেতুর (Chenab Bridge) তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে। বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হতে চলেছে এই আর্চ ব্রিজ। যদিও রেল লাইন বসানোর কাজ এখনও শুরু হয়নি। এটি উধমপুর-শ্রীনগর-বারমুল্লা রেল লিঙ্কের প্রকল্প। ২০২২ সালের শেষ নাগাদ এই সেতু চালু হয়ে যাবে বলে আশাবাদী কর্তৃপক্ষ। এই সেতুর অনবদ্য নির্মাণ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যে প্রথম দিন থেকেই এই সেতু আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে। এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এই সেতুর কিছু অসাধারণ ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) শেয়ার করল ভারতীয় রেল (Indian Railways)। মুহূর্তেই ভাইরাল সেই ছবি।

    আরও পড়ুন: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?  

    ভারতীয় রেলের শেয়ার করা ছবিতে দেখা গিয়েছে, মেঘেদের ওপরেই স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে রয়েছে ওই সেতু। সেতুটি তৈরি করতে প্রায় ১৮ বছর সময় লেগেছে। এই রেল সেতুর উচ্চতা ৩৫৯ মিটার। ইতিমধ্যেই উচ্চতায় বিশ্ব রেকর্ড করেছে এই সেতু। মূলত, এই সেতুটি উধমপুর, শ্রীনগর, বারামুল্লা রেল সংযোগ প্রকল্পের একটি অংশ। যা দিল্লির কুতুব মিনারের থেকে পাঁচ গুণ বেশি উঁচু। ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার থেকেও ৩৫ মিটার বেশি উঁচু এই সেতু। এই সেতুর মাধ্যমেই কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত জুড়ে যাবে ভারতীয় রেল নেটওয়ার্ক।

     

    সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চেনাব সেতু নির্মাণে মোট ১,৪৮৬ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। ১,৩১৫ মিটার দীর্ঘ এই সেতু। প্রাকৃতিক ভাবে অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় এই সেতু তৈরিতে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সেতু নির্মাণে সবচেয়ে বড় প্রতিকূলতা ছিল আবহাওয়া। ওই এলাকায় কখনও কখনও ঘন্টায় ১০০-১৫০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়। সেই কারণেই এই সেতুটি এতটাই মজবুত করা হয়েছে যে তা প্রতি ঘণ্টায় ২৬০ কিলোমিটার গতিবেগের বাতাসও সহ্য করতে সক্ষম।

    আরও পড়ুন: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী   

    এই সেতুটির আয়ু ১০০ বছরেরও বেশি বলে অনুমান করছে সরকার। এই সেতুতে কখনও জং ধরবে না। কারণ সেতুটি স্ট্রাকচারাল স্টিল দিয়ে তৈরি। এটি মাইনাস ১০ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। এছাড়াও, ভূমিকম্প ও বিস্ফোরণের ফলেও এই সেতুর কোনো ক্ষতি হবে না। যার ফলে সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীও এটি ব্যবহার করতে পারবে। চেনাব সেতু তৈরির কাজ শুরু হয় ২০০২ সালে। কিন্তু ২০০৮ সালে এর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। যা ফের ২০১০ সালে শুরু করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share