Tag: Cji

Cji

  • Supreme Court: মাত্র ৪ দিনেই নিষ্পত্তি প্রায় ১৩০০ মামলার, জানালেন সুপ্রিম কোর্টের নয়া প্রধান বিচারপতি

    Supreme Court: মাত্র ৪ দিনেই নিষ্পত্তি প্রায় ১৩০০ মামলার, জানালেন সুপ্রিম কোর্টের নয়া প্রধান বিচারপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজ হয়েছে মাত্র চারদিন। এই চারদিনেই নিষ্পত্তি হয়েছে হাজারেরও বেশি মামলার। যে চারদিনে এতগুলি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে, সেই সময় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতির (CJI) পদে রয়েছেন উদয় উমেশ ললিত।  গোটা দেশ যাঁকে চেনে ইউইউললিত (UU Lalit) নামে।

    সপ্তাহ খানেক আগেই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পদে অবসর নিয়েছেন এনভি রামানা (NV Ramana)। তিনিই তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে প্রস্তাব করেছিলেন ইউইউললিতের নাম। দেশের তৎকালীন প্রধান বিচারপতির প্রস্তাবিত নামে সিলমোহর দেন রাষ্ট্রপতি। রামানা অবসর নিলে দেশের প্রধান বিচারপতি পদে বসেন ললিত। তাঁর কার্যকালের মেয়াদ মাত্রই ৭৪ দিন। নিয়ম অনুযায়ী, ৬৫ বছর বয়সে অবসর নিতে হয় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে। সেই বিধির জেরেই ললিতের কার্যকালের মেয়াদ এত কম। কম সময়েই যে তিনি বিপুল কাজ করতে চান, শপথ গ্রহণের দিনই তা স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন আইনি পেশায় তিন প্রজন্ম ধরে থাকা পরিবারের সদস্য ললিত। সেদিন তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, দেশের শীর্ষ আদালতে প্রতিদিন যাতে আরও বেশি করে মামলার শুনানি হয়, তার ব্যবস্থা করবেন।

    ললিত শপথ নেওয়ার পরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হল বার কাউন্সিলর অফ ইন্ডিয়ার তরফে। ওই অনুষ্ঠানে দেশের প্রধান বিচারপতি ললিত জানান, তাঁর নির্দেশে তালিকা তৈরি ও শুনানির নয়া ব্যবস্থা লাগু হয়েছে, তার জেরেই মিলেছে সুফল। দেশের প্রধান বিচারপতি বলেন, শেষ চারদিনে দেশের শীর্ষ আদালতে কী ঘটেছে, আমি তা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে চাই। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরে পড়ে থাকা প্রচুর মামলার মধ্যে থেকে তালিকা প্রস্তুত করছি। সেই মতো চলছে শুনানি।

    আরও পড়ুন : মুসলিমদের বহুবিবাহ, নিকাহ হালালা কি বৈধ? মানবাধিকার কমিশনের মতামত চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    এর পরেই তিনি বলেন, শেষ চার দিনে দেশের শীর্ষ আদালতে নিষ্পত্তি হয়েছে ১২৯৩টি মামলার। এর মধ্যে ৪৯৩টি বিভিন্ন মামলার নিষ্পত্তি হয়েছিল ২৯ অগাস্ট, তাঁর প্রথম কাজের দিনে। শুক্রবার নিষ্পত্তি হয়েছে ৩১৫টি মামলার। মঙ্গলবার নিষ্পত্তি হয়েছে ১৯৭টি মামলার, আর বৃহস্পতিবার হয়েছে ২২৮টির। মাঝে বুধবার গণেশ চতুর্থী উপলক্ষে বন্ধ ছিল আদালত। ললিত বলেন, যত বেশি সম্ভব মামলার নিষ্পত্তি করা যায়, এখন তার ওপর জোর দিচ্ছে আদালত। সোমবার থেকে এই চার দিনে ৪৪০টি ট্রান্সফার পিটিশনের নিষ্পত্তিও হয়েছে বলে জানান ললিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CJI UU Lalit: আড়াই ঘণ্টায় ৬০টি মামলার শুনানি, দায়িত্বের প্রথম দিনেই রেকর্ড তৈরি প্রধান বিচারপতির?

    CJI UU Lalit: আড়াই ঘণ্টায় ৬০টি মামলার শুনানি, দায়িত্বের প্রথম দিনেই রেকর্ড তৈরি প্রধান বিচারপতির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রধান বিচারপতি (CJI) হিসাবে উদয় উমেশ ললিত (Uday Umesh Lalit) যোগদান করার প্রথম দিনই সোমবার সুপ্রিম কোর্টে  প্রায় ৬০০ টি মামলার শুনানি হয়। অনেকেই মনে করছেন এক নতুন পথের দিশা দেখাবেন জাস্টিস ললিত। 

    সোমবার সুপ্রিম কোর্টের তালিকাভুক্ত ৯০০ টি মামলার মধ্যে ৫৯২ টিরই কাল প্রথমবার শুনানি হয়। গত কয়েক বছরের মধ্যে দায়ের হয়েছে মামলাগুলি।

    আরও পড়ুন: স্বস্তিতে সরকার! রাফাল চুক্তি নিয়ে নতুন মামলার আর্জি খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট 

    এই মামলাগুলির মধ্যে বিশেষ কিছু মামলাও ছিল। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব পরার অধিকার, রাফায়েল দুর্নীতির মতো হাইপ্রোফাইল মামলাও এদিন তালিকাভুক্ত ছিল। 

    প্রধান বিভচারপতি হিসাবে যোগদানের পর বিচারপতি ইউইউ ললিতের নেতৃত্বে বেঞ্চে প্রায় আড়াই ঘন্টার মধ্যে ৬০টি মামলার শুনানি হয়। বেঞ্চে থাকাকালীন, নতুন আইনজীবীদের জানান যে বৃহস্পতিবারের মধ্যে জরুরি মামলাগুলি চিহ্নিত করার জন্য একটি নতুন প্রক্রিয়া চালু হবে এবং তার আগে পর্যন্ত অ্যাড-হক পদ্ধতির মাধ্যমে জরুরি মামলা চিহ্নিত করা হবে।

    আরও পড়ুন: লিভ-ইন বা সমকামী সম্পর্কও পরিবারের আওতায় পড়ে, জানাল শীর্ষ আদালত
     
    সিজেআই ইউইউ ললিত আশ্বাস দিয়েছেন যে সমস্ত নতুন মামলা তালিকাভুক্ত হবে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুনানি হবে। পুরনো মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির পরিকল্পনা করছেন নতুন প্রধান বিচারপতি।  

    ভারতীয় বিচার ব্যবস্থায় মামলার মুলতুবি থাকার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে, আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju) সুপ্রিম কোর্টে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময় বলেছিলেন, “দ্রুত বিচার প্রদানে কেন বিলম্ব হচ্ছে তা নিয়ে প্রচুর প্রশ্ন করা হয়, আমি সবসময় উত্তর দিতে পারি না। আসলে আমাদের দেশ অনন্য এবং আমাদের প্রতিকূলতাগুলিও বিরল।”    

    মন্ত্রী আরও বলেন, “ভারত যেই সমস্যার মোকাবিলা করে অন্যান্য দেশগুলিকে করতে হয় না। আইন ব্যাবস্থাকেও অনেক প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হয়। ভারত এই মুহূর্তে যেই জায়গায় রয়েছে তা ধরে রাখা খুব সহজ কাজ নয়।”

    আরও পড়ুন: প্রধান বিচারপতি পদে শপথ ললিতের, লক্ষ্য, দ্রুত মামলার নিষ্পত্তি করা

    প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এনভি রামানার ফেয়ারওয়েলের অনুষ্ঠানে ইউইউ ললিত বলেন, “আমার সময়কালে আমি যত সম্ভব মামলাকে শুনানির জন্যে তালিকাভুক্ত করা চেষ্টা করব। মামলাগুলিকে যতটা সম্ভব স্বচ্ছ এবং পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করব। জরুরি মামলাগুলিকে দ্রুত তালিকাভুক্ত করার প্রক্রিয়া বের করব। যাতে যেকোনও আদালতে জরুরি মামলা দ্রুত চিহ্নিত হতে পারে।”

    প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, “আমি বিশ্বাস করি যে শীর্ষ আদালতের কাজ আইনকে স্পষ্ট ভাষায় উপস্থাপন করা যাতে সাধারণ মানুষ আইনের অবস্থান সম্পর্কে সচেতন হয়। আমরা সারা বছর ধরে একটি সাংবিধানিক বেঞ্চ হিসেবে কাজ করার চেষ্টা করব।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • CJI Ramana on Freebies: ভোট খয়রাতি মামলা গেল নয়া বেঞ্চে, শেষ দিনে নির্দেশ রামানার

    CJI Ramana on Freebies: ভোট খয়রাতি মামলা গেল নয়া বেঞ্চে, শেষ দিনে নির্দেশ রামানার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি হিসেবে শুক্রবারই ছিল এনভি রামানার (NV Ramana) শেষ দিন। এদিন পাঁচটি মামলার রায়দান করার কথা তাঁর। দিনের শুরুতেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি (Electotal Freebies) নিয়ে আদালতে গড়ানো মামলার রায়দান করেন তিনি। মামলাটি নয়া বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছেন দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি (CJI)। যেহেতু এদিন ছিল সুপ্রিম কোর্টে রামানার শেষ দিন, তাই এদিন পাঁচটি মামলার রায়দানই প্রদর্শন করা হয়েছে অনলাইনে।

    ক্ষমতায় আসতে নির্বাচনের আগে বেবাক প্রতিশ্রুতি  দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে থাকে নিখরচায় নানা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও। এ নিয়ে কটাক্ষ করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। বিষয়টিকে ‘গুরুতর’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে দেশের শীর্ষ আদালতও। সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি এনভি রমানার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ সম্প্রতি তাদের পর্যবেক্ষণে বলেছে, জনকল্যাণ কর্মসূচি আর বিনামূল্যে দেওয়া এক বিষয় নয়। বিজেপি ঘনিষ্ঠ জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়ের দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, যাঁরা বিনামূল্যে পাচ্ছেন, তাঁরা তা পেতে চান। আবার অনেকে বলেন, তাঁদের করের টাকা প্রকৃত উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে ব্যবহার করতে হবে।

    আরও পড়ুন : খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    এদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে গণতন্ত্রে প্রকৃত ক্ষমতা রয়েছে ভোটারদের হাতে। ভোটাররা দল এবং দলীয় প্রার্থীদের মূল্যায়ন করেন। তিনি বলেন, নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির ব্যাপারে আমাদের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা প্রয়োজন। শেষ শুনানিতে আমরা কেন্দ্রকে এ ব্যাপারে সর্বদল বৈঠক ডাকতে বলেছিলাম। আদালত সূত্রে খবর, এই মামলার শুনানিতে অংশ নিয়েছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তারা জানিয়েছিল, এগুলি নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি নয়, এগুলি জনকল্যাণ মূলক প্রতিশ্রুতি। ২০১৩ সালের একটি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছিল, বিনামূল্যে টিভি কিংবা ল্যাপটপ দেওয়া দুর্নীতি নয়। এটা বরং রাজ্যবাসীর জন্য রাজ্যের জনকল্যাণমূলক নীতি। এ নিয়ে বিতর্কের প্রয়োজন আছে বলে এদিনও জানিয়েছে আদালত। আদালতের মতে, বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই। প্রশ্ন হল, কেন সর্বদল বৈঠক হচ্ছে না, কেন্দ্রই বা কেন বৈঠক ডাকছে না?

     

  • CJI UU Lalit: প্রধান বিচারপতি পদে শপথ ললিতের, লক্ষ্য, দ্রুত মামলার নিষ্পত্তি করা

    CJI UU Lalit: প্রধান বিচারপতি পদে শপথ ললিতের, লক্ষ্য, দ্রুত মামলার নিষ্পত্তি করা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ৪৯তম প্রধান বিচারপতি (CJI) পদে শপথ নিলেন উদয় উমেশ ললিত (UU Lalit)। শনিবার তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ভবনে ললিতকে শপথবাক্য পাঠ করান দেশের পঞ্চদশতম রাষ্ট্রপতি। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি পদে অবসর নিয়েছেন এনভি রামানা (NV Ramana)। তাঁরই স্থলাভিষিক্ত হলেন প্রধান বিচারপতি ললিত। প্রথা অনুযায়ী, অবসর গ্রহণের আগে আগে পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নাম প্রস্তাব করেন প্রধান বিচারপতি। সেই মতো ললিতের নাম প্রস্তাব করেন রামানাই। পরে তাতে সিলমোহর দেন রাষ্ট্রপতি। প্রসঙ্গত, মাত্র ৭৪ দিনের জন্য প্রধান বিচারপতি পদ অলঙ্কৃত করবেন ললিত। কারণ সুপ্রিম কোর্টে অবসর গ্রহণের বয়স ৬৫ বছর।  

    এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ললিত পরিবারের তিন প্রজন্ম। এবং তিনজনেই রয়েছেন আইনি পেশায়। ললিতের বাবা উমেশ রঙ্গনাথ ললিতের বয়স ৯০। প্রবীণ এই আইনবিদ হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। তাঁর বাবা রঙ্গনাথ ললিত স্বাধীনতার আগে সোলাপুরের আইনজীবী ছিলেন। এদিনের অনুষ্ঠানে দুই ছেলেকে নিয়ে উপস্থিত ছিলেন ললিতের স্ত্রী অমিতা। নয়ডায় তিনি একটি স্কুল চালান। তাঁর দুই ছেলে হর্ষদ ও শ্রীয়েশ ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেন। পরে শ্রীয়েশ আইনের পাঠ নেন। তাঁর স্ত্রী রবীনাও রয়েছেন আইনি পেশায়।

    মহারাষ্ট্রে বাস ললিত পরিবারের। ১৯৮০ সালে দিল্লি আসেন দেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি। তার আগে তিনি প্র্যাকটিস করতেন বম্বে হাইকোর্টে। পরবর্তীকালে সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করতে শুরু করেন ললিত। দ্রুত নাম করেন ফৌজদারি মামলায়। যেসব হাই-প্রোফাইল মামলা তিনি লড়েছেন, তার মধ্যে উল্লেযোগ্য হল ২জি স্পেকট্রাম অ্যালোকেশন মামলা। ওই মামলায় ললিত নিযুক্ত হয়েছিলেন স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে। ২০১৪ সালে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হন ললিত। আইনি দক্ষতার জেরে ল’ ইয়ার থেকে সরসরি ওই পদে বসেন তিনি। তার পর প্রধান বিচারপতি পদে। ললিত বলেন, আমি বিশ্বাস করি যে দেশের শীর্ষ আদালতের ভূমিকা হল আইনের ব্যাখ্যা দেওয়া। বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠিয়ে যত দ্রুত সম্ভব মামলার নিষ্পত্তি করা।

    আরও পড়ুন : খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Chief Justice of India: উত্তরসূরির নাম সুপারিশ করলেন এনভি রমানা, কে হবেন প্রধান বিচারপতি?   

    Chief Justice of India: উত্তরসূরির নাম সুপারিশ করলেন এনভি রমানা, কে হবেন প্রধান বিচারপতি?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে সরকারের কাছে বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের (UU Lalit) নাম সুপারিশ করলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি এনভি রমানা (NV Ramana)। রমানা অবসর নেবেন চলতি মাসের ২৬ তারিখে। তাই তাঁর উত্তরসূরির নামের সুপারিশ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয় ভারতের প্রধান বিচারপতিকে (CJI)। সেই চিঠির জবাবেই বিচারপতি ললিতের নাম সুপারিশ করেন রমানা।

    প্রথা অনুযায়ী, সুপ্রিম কোর্টের সব চেয়ে প্রবীণ বিচারপতিই বসেন প্রধান বিচারপতির চেয়ারে। সেই মতো ললিতই হলেন রমানার পরে সব চেয়ে প্রবীণ বিচারপতি। রমানার প্রস্তাব  আইনমন্ত্রী অনুমোদন করলে দেশের ৫৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেবেন ললিত। তবে এই পদে তিনি থাকবেন মাত্র ৭৪ দিন। ওই পদে তাঁকে বসানো হলে অবসর গ্রহণের দিন হবে ৮ নভেম্বর। তাঁর পরে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের ওই পদে বসার কথা।

    আরও পড়ুন : ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রসঙ্গত, বিচারপতি হিসেবে ললিতই হবেন দেশের দ্বিতীয় প্রধান বিচারপতি যিনি বার কাউন্সিল থেকে সরাসরি সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চে যাবেন। তাঁর আগে এভাবে প্রধান বিচারপতির পদ অলঙ্কৃত করেছিলেন বিচারপতি এসএম সিক্রি। ১৯৭১ সালের জানুয়ারি মাসে দেশের ১৩তম প্রধান বিচারপতি পদে বসেছিলেন।

    আইনজীবী হিসেবে বম্বে হাইকোর্টে প্র্যাকটিস শুরু করেন ললিত। পরে চলে আসেন দেশের শীর্ষ আদালতে। এখানেই একের পর এক সাড়া জাগানো মামলায় অংশ নেন তিনি। সিবিআইয়ের হয়ে টু-জি স্পকট্রাম মামলায় স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর হয়েছিলেন ললিত। ২০১৪ সালের ১৩ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করা হয় ললিতকে। তাঁর বাবা বিচারপতি ইউআর ললিত ছিলেন প্রবীণ অ্যাডভোকেট এবং দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি। তাঁর উল্লেখযোগ্য রায়গুলি মধ্যে রয়েছে তিন তালাককে অসাংবিধানিক ঘোষণা। অযোধ্যার বাবরি মসজিদ মামলা থেকেও নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। বম্বে হাইকোর্টের বিতর্কিত স্কিন টু স্কিন রায় খারিজ করে দেন ললিতের বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন : উপাসনাস্থল আইনের বিরোধিতায় নতুন কোনও আবেদন নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

LinkedIn
Share