Tag: CM

CM

  • Biplab Deb: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বিপ্লব দেব, দায়িত্বে এলেন মানিক সাহা

    Biplab Deb: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বিপ্লব দেব, দায়িত্বে এলেন মানিক সাহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ইস্তফা দিলেন বিপ্লব দেব (Biplab Deb)। জানালেন, দলের নির্দেশেই এই সিদ্ধান্ত। এখন তিনি সংগঠনকে মজবুত করার কাজ করবেন। রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হলেন মানিক সাহা। 

    শনিবার দুপুরে রাজ্যপাল এস এ আর্যর কাছে গিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন ত্রিপুরার সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। বিপ্লবের স্থলাভিষিক্ত কে হবেন, তা ঠিক করতে ইতিমধ্যেই বৈঠকে বসে বিজেপি নেতৃত্ব। পরে,  শনিবার সন্ধেয় বিজেপির ত্রিপুরা রাজ্য সভাপতি মানিক সাহার (Manik saha) নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

    পঁচিশ বছরের বাম জমানার অবসান অন্তে ২০১৮ সালে ত্রিপুরার ক্ষমতায় আসে বিজেপি (BJP)। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় তরুণ নেতা বিপ্লব দেবকে। বিপ্লবের তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে কার্যত কোমর ভেঙে যায় বিরোধীদের। দলে দলে লোকজন বাম সহ বিভিন্ন দল ছেড়ে যোগ দেন গেরুয়া শিবিরে। যার জেরে ত্রিপুরা পুরনির্বাচনে জয়জয়কার হয় বিজেপির।

    [tw]


    [/tw]

    বছর ঘুরলেই ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। সেই ভোটে বাম কিংবা তৃণমূল যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সেজন্য কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না বিজেপি নেতৃত্ব। তাই সংগঠনের কাজে নিয়ে আসা হচ্ছে বিপ্লবকে। অন্তত ত্রিপুরার একটি সূত্রের খবর এমনই। সূত্রের খবর, খোদ অমিত শাহের নির্দেশেই এদিন রাজ্যপালের কাছে ইস্তফপত্র দেন বিপ্লব। নয়া মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন করতে বৈঠকে বসেছে পদ্ম-নেতৃত্ব।

    এদিন ইস্তফা দেওয়ার পর বিপ্লব দেব বলেন, ‘দল চায় আমি সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করি। দল সবার ওপরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দলের জন্য কাজ করেছি। দলের রাজ্য ইউনিটের প্রধান এবং ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ত্রিপুরার মানুষের জন্য ন্যায়বিচারের চেষ্টা করেছি। আমি শান্তি, উন্নয়ন ও কোভিড-সঙ্কট থেকে রাজ্যকে বের করে আনার চেষ্টা করেছি। সবকিছুর একটা সময় আছে। আমি সেই সময় মেনে কাজ করি। আমাকে যেখানেই পাঠানো হয়েছে, তা সে মুখ্যমন্ত্রী হোক বা অন্য কোনও পোস্ট- সব জায়গাতেই ফিট বিপ্লব দেব।’

    [tw]


    [/tw]

    কে হবেন তাঁর উত্তরসূরি? তা নির্ধারণেই বিজেপির দুই কেন্দ্রীয় নেতা বিনোদ তাওড়ে ও ভূপেন্দ্র যাদবের উপস্থিতিতে বৈঠক বসেছিলেন বিজেপির পরিষদীয় দল। সেখানেই মানিক সাহাকে ত্রিপুরার নয়া মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে বেছে নেওয়া হয়। তাঁকে উত্তরীয় পড়িয়ে স্বাগত জানান সদ্য প্রাক্তনী বিপ্লব দেব। মানিক সাহা বর্তমানে ত্রিপুরার সভাপতি ও রাজ্যসভার সাংসদ। ফলে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথের ৬ মাসের মধ্যেই বিধানসভার সজস্য হয়ে আসতে হবে তাঁকে।

    [tw]


    [/tw]

     

  • Suvendu Adhikari: ‘বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত’, মমতাকে সাহিত্য পুরস্কার দেওয়ায় ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত’, মমতাকে সাহিত্য পুরস্কার দেওয়ায় ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত’। ঠিক এই ভাষাতেই  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহিত্য পুরস্কার পাওয়ার ঘটনাকে উল্লেখ করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu)। বললেন, “চাটুকারিতা কোন স্তরে পৌঁছালে এই ছড়া কবিতার স্রষ্টাকে পুরস্কৃত করা হয়।”

    নিরলস কাব্য সাধনার জন্য চলতি বছর বাংলা আকাদেমি পুরস্কার (bangla academy prize) দেওয়া হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তা নিয়ে বিস্তর সমালোচনা হচ্ছে রাজ্য জুড়ে। পুরস্কারদাতাদের ‘চাটুকারিতা’য় বিস্মিত রাজ্যের বুদ্ধিজীবীদের একাংশ। অনেকে অপমানিত হয়ে যেমন রাজ্যের তরফে পাওয়া পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন। তেমনই অনেকে আবার বাংলা আকাদেমির গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরে দাড়িয়েছেন। 

    তৃণমূলনেত্রীকে বাংলা আকাদেমি পুরস্কৃত করার ঘটনাকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একের পর এক ট্যুইট করে পরোক্ষে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন তৃণমূলনেত্রীকে খুশি করতে গিয়ে রবীন্দ্র জয়ন্তীর দিন বাংলা সাহিত্যকে কার্যত অপমান করেছেন বাংলা আকাদেমি কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরই প্রথম পুরস্কার দিতে শুরু করে বাংলা আকাদেমি। প্রথম বছরেই পুরস্কার দেওয়া হয় তৃণমূল নেত্রীকে।

    মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই পুরস্কার ঘোষণা করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। মঞ্চে বসা মুখ্যমন্ত্রীকে বাংলা আকাদেমির পক্ষে পুরস্কার দেন তথ্য-সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন। পুরস্কার গ্রহণ করেছেন পুরস্কারের ঘোষক ও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। ৯৪৬টি কবিতার (Mamata poem) সংকলন ‘কবিতা বিতান’ (Kabita Bitan) কাব্যগ্রন্থের জন্য পুরস্কৃত হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরেই রাজ্যজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়।

    একটি ট্যুইটে শুভেন্দু লেখেন, শিল্পকলা সংস্কৃতিতে মুনশিয়ানাই তো আমাদের পরিচয় বিশ্বের কাছে। সেই অহংবোধ কিনা রবীন্দ্রজয়ন্তীর দিনে ধূলিসাৎ হল। বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত। ধিক্কার জানাই তাদের, যারা এই প্রক্রিয়ায় জড়িত। চাটুকারিতা কোন স্তরে পৌঁছলে এই ছড়া/কবিতার স্রষ্টাকে পুরস্কৃত করা হয়।

    [tw]


    [/tw]

    মমতাকে সাহিত্য সাধনার পুরস্কার দেওয়ায় ক্ষুণ্ণ হয়েছে বাংলা সাহিত্যের মর্যাদা। অন্তত রাজ্যের বিরোধী দলনেতার অভিমত তাই। অন্য একটি ট্যুইটে তিনি লেখেন, সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আজ আমাদের মধ্যে উপস্থিত থাকলে হয়তো লিখতেন, বাংলার সাহিত্য সমাজ, তুমি চেতনা হারাইয়াছ? পশ্চিমবঙ্গ বাংলা অ্যাকাডেমির পুরস্কার বাংলার বিশিষ্ট সাহিত্যিকদের সঙ্গে পরামর্শ করে মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া হয়েছে তাঁর কবিতা বিতান কাব্যগ্রন্থের জন্য।

    এই ‘চাটুকারিতা’র আয়ু যে দীর্ঘস্থায়ী নয়, তাও মনে করেন শুভেন্দু। কোনও মানুষের কীর্তির মূল্যায়ন করে ইতিহাস। তাই অন্য একটি ট্যুইটে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লেখেন, ইতিহাস যখন একটি সভ্যতার বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন করে কয়েক শতাব্দী পরে, তখন তাতে উল্লেখ থাকে না কোন ব্যবসায়ী, কেরানি কত বড় অবদান রেখেছিলেন। আতস কাচের তলায় দেখা হয় কবি, সাহিত্যিক, ভাস্কর, চিত্রকর, শিল্পীদের কাজ। বাঙালি তো এই জায়গায় শ্রেষ্ঠ।

    [tw]<bloc


    kquote class=”twitter-tweet”>

    শিল্প কলা সংস্কৃতিতে মুনশিয়ানাই তো আমাদের পরিচয় বিশ্বের কাছে। সেই অহংবোধ কিনা রবীন্দ্র জয়ন্তীর দিনে ধূলিসাৎ হলো। বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত !
    ধিক্কার জানাই তাদের, যারা এই প্রক্রিয়ায় জড়িত।
    চাটুকারিতা কোন স্তরে পৌঁছালে এই ছড়া/কবিতার স্রষ্টাকে পুরস্কৃত করা হয়: pic.twitter.com/HYsM2ctZ9r

    — Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) May 10, 2022

    [/tw]

     

     

     

LinkedIn
Share