Tag: congress

congress

  • RSS: আরএসএস সম্পর্কে কুকথা বরদাস্ত করলেন না ধনখড়, রাজ্যসভায় দিলেন যোগ্য জবাব

    RSS: আরএসএস সম্পর্কে কুকথা বরদাস্ত করলেন না ধনখড়, রাজ্যসভায় দিলেন যোগ্য জবাব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএসের (RSS) নামে রাজ্যসভায় কুকথা বরদাস্ত করলেন না রাজ্যসভার অধ্যক্ষ জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) । বুধবার সংসদে মাল্লিকার্জুন খড়গে সমাজবাদী পার্টির সাংসদ রামলালজী সুমনের বক্তব্যকে সমর্থন করলে পাল্টা ধনখড় বলেন, “আরএসএসের সমালোচনা যারা করছেন তাঁরা সংবিধানের বিরোধিতা করছেন। আরএসএস দেশের সেবা করে। মানুষের জন্য নিঃস্বার্থ ভাব নিয়ে কাজ করে। যারা দেশের কাজ করছেন, এমন সংগঠনের সমালোচনা করা সংবিধান বিরোধী। আরএসএসের মত সংগঠনের জন্য সকলের গর্ববোধ করা উচিত।

    সমাজবাদী সাংসদ রামলালজি সুমনের বক্তব্য (Jagdeep Dhankhar)

    প্রসঙ্গত সমাজবাদী পার্টির সাংসদ রাম লালজি সুমন এনটিএ-র অধ্যক্ষের আরএসএসের (RSS) সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ করেন। তিনি শাসক দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, শাসক দল সবসময় এটা দেখে যে ব্যক্তি পদে আছে, সে আরএসএসের সঙ্গে যুক্ত কি না। এর পাল্টা বক্তব্য রাখতে গিয়েই জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) আরএসএস-এর পক্ষে দাঁড়ান।

    কংগ্রেসের নেতাদের টার্গেট আরএসএস (RSS)

    এদিন রাজ্যসভায় স্পষ্টভাবে জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) বলেন, আরএসএসের (RSS)  নামে কুমন্তব্য করলে তা রেকর্ডে রাখা হবে না। প্রসঙ্গত এর আগেও মাল্লিকার্জুন খড়গের বিরুদ্ধে আরএসএস সম্পর্কে কুমন্তব্য করার দৃষ্টান্ত রয়েছে। অন্যদিকে রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব এর আগেও আরএসএস সম্পর্কে সংসদের ভিতরে এবং বাইরে কুমন্তব্য করেছেন। এর আগে সংসদে মালিকার্জুন খড়গে বলেছিলেন, “আরএসএস এবং বিজেপি সম্মিলিতভাবে দেশের বিভিন্ন সংস্থাকে ভেঙে ফেলার কাজ করছে।

    আরও পড়ুন: এসসি, এসটি, ওবিসি প্রশ্নে রাহুলকে ধুয়ে দিলেন নির্মলা

    পাল্টা সে সময় ধনখড় বলেন, “আরএসএস বিশ্ববিখ্যাত সামাজিক সংস্থা, যারা মানব কল্যাণ এবং দেশের উন্নতির জন্য কাজ করে।” মল্লিকার্জুন খড়গের সেই মন্তব্যকে রেকর্ড থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে, তবুও একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর নির্বাচনী এলাকা ওয়েনাড় (Wayanad Landslide)। গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গিয়েছে নদীতে। নিশ্চিহ্ন হয়েছে রাস্তা। ভেঙে পড়েছে অসংখ্য বাড়ি। ঠিক যেন মৃত্যুপুরী। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও একবারের জন্যও এলাকা পরিদর্শন করেননি কংগ্রেস নেতা। 

    বাতিল রাহুলের ওয়েনাড় সফর (Rahul Gandhi)

    ৩১ জুলাই বিপর্যস্ত ওয়েনাড় সফরের (Wayanad Landslide) কথা ছিল রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর। কিন্তু এখনও এক নাগাড়ে বৃষ্টি হয়ে চলেছে ওয়েনাড়ে। আবহাওয়ার পরিস্থিতিও বেশ খারাপ। এই পরিস্থিতিতে বিমান বা কপ্টার নামতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তারপরেই সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর রাহুলের এই সফর বাতিলের পরেই শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। 

    আরও পড়ুন: গোলান হামলার বদলা নিল ইজরায়েল! খতম হিজবুল্লা কমান্ডার ফুয়াদ

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট রাহুল গান্ধীর

    এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব তাঁরা ওয়েনাড়ে যাবেন। ততক্ষণ পর্যন্ত সেখানকার পরিস্থিতির (Wayanad Landslide) উপর নজর রাখছেন তাঁরা। যাবতীয় সাহায্যের কাজও করা হবে। এই কঠিন সময়ে ওয়েনাড়ের জনগণের সঙ্গে রয়েছেন তাঁরা।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ভোররাত থেকে শুরু হয়েছে ধসের ধ্বংসলীলা (Wayanad Landslide)। কেরলের স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মৃত্যু সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ প্রায় শতাধিক। প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেই চলছে উদ্ধারকাজ। সেনাবাহিনীর সঙ্গেই উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরাও। তবে বারবার প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে ব্যহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। এরইমধ্যে ত্রাণ তৎপরতা বাড়াচ্ছে বিজেপি ও আরএসএস। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Muslim Appeasement: সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে হাঁড়ির হাল কর্নাটকের অর্থনীতির?

    Muslim Appeasement: সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে হাঁড়ির হাল কর্নাটকের অর্থনীতির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিএ জমানায় সংখ্যালঘু তোষণের (Muslim Appeasement) রাজনীতি করতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে দেশ। বছরের পর বছর অশান্তির আগুনে পুড়েছে ভূস্বর্গ। দেশের যত্রতত্র ঘটেছে বিস্ফোরণ। তাতে কখনও প্রাণ হারিয়েছেন নিরাপত্তারক্ষীরা, কখনও আবার জঙ্গিবাদের বলি হয়েছেন নিতান্তই নিরীহ মানুষ। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই কংগ্রেস সরকার দলিতদের বাধ্য করেছে পেটে খিল দিয়ে পড়ে থাকতে। এই যেমনটা চলছে কর্নাটকে (Karnataka), কংগ্রেসের সিদ্দারামাইয়া সরকারের জমানায়। কর্নাটকে কংগ্রেসের এই বিপজ্জনক খেলার জেরে হাঁড়ির হাল হতে চলেছে দক্ষিণের এই রাজ্যটির অর্থনীতির। তার পরেও সম্বিত ফেরে কই সরকারের! দিব্যি চলছে ভোটসর্বস্ব রাজনীতির খেল!

    সংখ্যালঘু তোষণ (Muslim Appeasement)

    ২০২৩ সালের মে মাসে কর্নাটকের কুর্সিতে বসে কংগ্রেস। তার পর থেকেই রাজ্যে চলছে সংখ্যালঘু তোষণ। উদাহরণ? যেমন দেখুন, সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকার উন্নয়নে তৈরি হয়েছে হাজার কোটি টাকার অ্যাকশান প্ল্যান। মাইনরিটি বাজেটারি অ্যালোকেশন বাড়িয়ে ১০ হাজার কোটি টাকা করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ওয়াকফ সম্পত্তির উন্নয়নে বরাদ্দ করা হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। রাজ্যের ৪১৬টি ওয়াকফ সম্পত্তি বাঁচাতে গড়া হবে সুরক্ষা দেওয়াল। এজন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩১.৮৪ কোটি টাকা। মেঙ্গালুরুতে নয়া হজ ভবন গড়তে বরাদ্দ করা হয়েছিল ১০ কোটি টাকা। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তাঁতিদের অর্থনৈতিক সাপোর্ট দিতে হয়েছে লোনের ব্যবস্থা। সংখ্যালঘু মহিলাদের নিয়ে গঠিত স্বনির্ভর গোষ্ঠী যাতে বিভিন্ন ধরনের সেলফ এমপ্লয়মেন্ট অ্যাকটিভিজিজ করেন, সেজন্য তাদের উৎসাহ দেওয়া হবে। এজন্য বরাদ্দ করা হবে ১০ কোটি টাকা। সংখ্যালঘু ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে খরচের জন্য বরাদ্দ করা ৩৯৩ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: বাবাকে বাঁচাতে কুমিরের মুখেই হাত ঢুকিয়ে দিল বারো বছরের ছেলে! তারপর?

    খয়রাতির রাজনীতি

    খয়রাতির এই রাজনীতি চলছে যখন কর্নাটকে কৃষকরা প্রাণপাত করছেন জীবন সংগ্রামে। রাজ্যের সর্বত্রই কান পাতলে শোনা যায় বঞ্চনার ক্ষোভে ভারী বাতাসের শব্দ। রাজ্যবাসীর উন্নয়নে যে অর্থ ব্যয় করার কথা, তা দিয়ে ‘রেউড়ি’ রাজনীতি করার অভিযোগে সরব কর্নাটকের বিরোধীরা। তার পরেও দিব্যি চলছে সংখ্যালঘু তোষণ (Muslim Appeasement)। চাকরিতে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণে বরাদ্দ করা হয়েছে ৪ শতাংশ পদ। এই সংখ্যালঘুদের ফেলা হয়েছে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির ক্যাটেগরিতে। প্রশ্ন হল, খয়রাতির টাকা আসছে কোথা থেকে? জানা গিয়েছে, বাংলার তৃণমূল পরিচালিত সরকারের মতো কর্নাটকেও কংগ্রেস পরিচালিত রাজ্য সরকার কেন্দ্রের দেওয়া এক খাতের বরাদ্দ ব্যয় করছে অন্য খাতে। ভোট ব্যাঙ্ক অটুট রাখতেই করা হচ্ছে এই রেউড়ি সংস্কৃতির রাজনীতি।

    ভাঁড়ে মা ভবানী দশা অর্থনীতির

    সস্তার এই রাজনীতি করতে গিয়ে রাজ্যে দশা ভাঁড়ে মা ভবানীর। এক সময় যে রাজ্য ছিল অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে পূর্ণ, সেই রাজ্যই আজ দাঁড়িয়ে অর্থনৈতিক ধ্বংসের কিনারে। সিদ্দারামাইয়ার আগে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বাসবরাজ বোম্বাই। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে বাজেট পেশ করেছিলেন তিনি। তখনও রাজ্যের অর্থনীতি তলানিতে গিয়ে ঠেকেনি। বরং সারপ্লাস ছিল। তাঁর বাজেটে প্রস্তাবিত রাজস্ব সারপ্লাস ছিল ৪০২ কোটি টাকা। যেখানে এতদিন রাজস্ব ঘাটতি বাজেট পেশ হত, সেখানেই বোম্বাই পেশ করলেন সারপ্লাস বাজেট। ওই বছরই মে মাসে কুর্সিতে বসলেন সিদ্দারামাইয়া। খয়রাতির রাজনীতি (Muslim Appeasement) করতে গিয়ে রাজ্যকে দেউলিয়ার খাতায় নাম লেখানোর জোগাড় করে দিয়েছেন তিনি।

    ‘রেউড়ি পলিটিক্স’

    অর্থনীতিবিদদের মতে, কর্নাটকের অর্থনীতির এই হাঁড়ির হালের নেপথ্যে রয়েছে সস্তার রাজনীতি, খয়রাতির রাজনীতি। যাকে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আখ্যা দিয়েছেন ‘রেউড়ি পলিটিক্স’। রেউড়ি রাজনীতি হল খয়রাতির রাজনীতি। এই হেটো রাজনীতিতে জনতাকে নিখরচায় দেওয়া হয় বিভিন্ন উপহার। এই সব উপহার পেয়ে আমজনতা ভুলে যায় শিক্ষা-স্বাস্থ্য-চাকরির দৈন্যদশার কথা। ক্ষমতা অটুট (Karnataka) থাকে রেউড়ি রাজনীতির কারবারিদের। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, কর্নাটকে সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশকে লক্ষ্য করে তাদের মনোরঞ্জনে যেসব পদক্ষেপ করা হয়েছে, তাতে উন্নয়ন ব্যাহত হয়েছে প্রকৃত দরিদ্র মানুষের। টান পড়েছে রাজ্যের কোষাগারে। সরকারের বেপরোয়া ব্যয়ের প্রবণতা ফাঁকা করে দিয়েছে কর্নাটকের রাজকোষাগার।

    ট্যাডিশন আজও চলছে

    তার পরেও চলছে খয়রাতির রাজনীতি। যে রাজনীতি করে দীর্ঘদিন কেন্দ্রের ক্ষমতায় টিকে ছিল কংগ্রেস, যে রাজনীতি করতে গিয়ে বুদ্ধ-অশোকের দেশে মাথা তুলেছে জঙ্গিবাদ, সেই রাজনীতির ট্যাডিশন আজও চলছে। এবং কেবল কংগ্রেস নয়, বাংলার তৃণমূল সরকারও একই কায়দায় ক্ষমতায় টিকে রয়েছে টানা তিনটে মেয়াদ। কর্নাটক কিংবা বাংলা – রাজ্যের উন্নয়ন জলে, কোষাগারের নেই নেই দশা, তার পরেও দিব্যি চলছে রেউড়ি রাজনীতি। ‘করে’ খাচ্ছেন শাসক দলের নেতারা। বঞ্চিত হচ্ছেন আমআদমি (Karnataka)। গরিবরা আরও গরিব হচ্ছেন। আড়ে বহরে বাড়ছে সংখ্যালঘুদের (Muslim Appeasement) দৌরাত্ম্য!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘সংরক্ষণ বিল পেশে ব্যর্থ হলে কর্নাটক ফুঁসবে’, কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি পদ্মের

    BJP: ‘সংরক্ষণ বিল পেশে ব্যর্থ হলে কর্নাটক ফুঁসবে’, কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি পদ্মের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বেসরকারি সংস্থায় কন্নড়ভাষীদের নিয়োগ সংরক্ষণের বিল (Job Reservation Bill) বিধানসভায় পেশ করতে ব্যর্থ হলে কর্নাটকবাসীর ক্রোধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে রাজ্যের কংগ্রেস সরকারকে।” বৃহস্পতিবার এমনই হুঁশিয়ারি দিয়েছে সে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি (BJP)। শিল্প, কারখানা এবং অন্যান্য সংস্থান বিল, ২০২৪-এ স্থানীয় প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার ক্ষেত্রে ইউ-টার্ন নেওয়ায় মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের সিদ্দারামাইয়ার তীব্র সমালোচনা করে পদ্ম শিবির।

    বেসরকারি চাকরিতে কন্নড়ভাষীদের জন্য সংরক্ষণ! (BJP)

    বেসরকারি চাকরিতে কন্নড়ভাষীদের সংরক্ষণের জন্য নয়া আইন চালুর ইঙ্গিত দিয়েছিল কর্নাটক সরকার। বুধবারই এক্স হ্যান্ডেলে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া এ সংক্রান্ত একটি পোস্টও করেছিলেন। লিখেছিলেন, “কর্নাটকে ‘সি’ এবং ‘ডি’ গ্রুপের একশো শতাংশ সরকারি চাকরিই কন্নড়ভাষীদের জন্য সংক্ষরণ করা হবে। মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরে পরেই বেসরকারি চাকরিতে স্থানীয়দের সংরক্ষণের জন্য নয়া আইন চালুর ইঙ্গিত দেন সে রাজ্যের শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ লাড। তিনি জানিয়েছিলেন, প্রস্তাবিত বিলে বেসরকারি সংস্থাগুলির জন্য ৭০ শতাংশ কর্মী ও ৫০ শতাংশ আধিকারিকের পদ কন্নড়ভাষীদের জন্য সংরক্ষিত রাখা বাধ্যতামূলক করা হবে। শ্রমমন্ত্রী বলেছিলেন, “মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই প্রস্তাব পাশ হয়েছে। বিলটি শীঘ্রই পেশ করা হবে বিধানসভায়।”

    পিছু হটল রাজ্য সরকার 

    মুখ্যমন্ত্রীর এই পোস্ট এবং পরে শ্রমমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরেই শোরগোল শুরু (BJP) হয় রাজ্যে। কর্নাটকের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তের মারাঠিভাষী অঞ্চল এবং পূর্বের তেলগুপ্রধান অঞ্চল থেকে আসে বিক্ষোভের খবর। আপত্তি তোলেন কর্পোরেট সংস্থার কর্তারা। তার জেরেই পিছু হটে রাজ্য সরকার। তড়িঘড়ি পোস্টটি মুছে দেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্য সরকারের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, বিধানসভায় পেশ করার আগে আরও একবার বিলটি নিয়ে পর্যালোচনা করবে রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুন: বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা নেই টাস্ক ফোর্সের, কবুল ‘নিধিরাম’দের

    কংগ্রেস সরকার পিছু হটায় হাত শিবিরকে নিশানা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি বিওয়াই বিজয়েন্দ্র। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “কন্নড়ভাষীদের চাকরি দিতে কেন বিলটি নিয়ে এসেছিলেন? কেনই বা সেটি স্থগিত করে দিলেন? কন্নড়ভাষীদের জীবন নিয়ে কেন ছিনিমিনি খেলছেন? কন্নড়ভাষীদের অপমান করার কোনও প্রয়োজন কি ছিল? সরকার কন্নড়ভাষীদের জন্য সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিলটি পেশ করুক। বিলটি নিয়ে গ্রামাঞ্চলে লাখ লাখ কর্মপ্রার্থী আশায় বুক বেঁধেছিলেন। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তাঁরা চাকরি পাননি। তাই বিলটি পেশ না করা হলে জনগণের ক্রোধের মুখোমুখি হতে হবে রাজ্য সরকারকে।” বিল স্থগিত করে দেওয়ার বিষয়টিকে ‘কাপুরুষোচিত’ বলেও উল্লেখ করেন এই পদ্ম-নেতা। বিষয়টিকে (Job Reservation Bill) ‘নাটকবাজি’ বলে উল্লেখ করেছেন বিজেপি (BJP) নেতা সিটি রবি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: যোগী আদিত্যনাথের অধীনে উত্তরপ্রদেশ উন্নয়নের নতুন গল্প লিখছে, বললেন জেপি নাড্ডা

    JP Nadda: যোগী আদিত্যনাথের অধীনে উত্তরপ্রদেশ উন্নয়নের নতুন গল্প লিখছে, বললেন জেপি নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপনির্বাচনের ফলাফলের একদিন পরেই রবিবার উত্তর প্রদেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য যোগী আদিত্যনাথ সরকারের (Yogi Governments) প্রশংসা করলেন ভারতীয় জনতা পার্টির (BJP) জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। রাজ্য জুড়ে এক্সপ্রেসওয়ে এবং মেডিক্যাল কলেজ সহ রাজ্য সরকারের বিভিন্ন উলেখ্যযোগ্য কাজের কথাও তুলে ধরেছেন। অন্যদিকে এদিন উত্তরপ্রদেশে বিজেপির এই সভায় বিরোধীদের লাগাতার চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণও করেছেন জেপি নাড্ডা।  

    কংগ্রেসকে নিশানা নাড্ডার (JP Nadda)

    এদিন কংগ্রেসকেও নিশানা করতে পিছ পা হন না জেপি নাড্ডা। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, “৯০ বার কংগ্রেস নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা করেছে। বিজেপি জম্মু ও কাশ্মীরে ১০ বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করেছিল। এরপরেও সংসদে বলে যে এটি অস্থায়ী এবং অপসারণ করা হবে। আজ বিরোধীরা গণতন্ত্রের জন্য কান্নাকাটি শুরু করেছে এবং সংবিধানের রক্ষক হয়েছে। সংবিধানে লেখা আছে, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও সংরক্ষণ করা যাবে না। কিন্তু তা অমান্য করে অন্ধ্রপ্রদেশে একবার নয়, চারবার ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।”
    এছাড়াও তিনি আরও বলেন “বিজেপি এবং কংগ্রেস লোকসভা নির্বাচনে মহারাষ্ট্র, গুজরাট, ছত্তিশগড় এবং মধ্যপ্রদেশের মতো রাজ্যে ৬৪টি আসনে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিল। এর মধ্যে কংগ্রেস মাত্র ২টি আসন পেয়েছে, আর বাকি  ৬২টি আসন জিতেছে বিজেপি।” পাশাপাশি এদিন কংগ্রেস ও ইন্ডি জোটকে নিশানা করে জেপি নাড্ডা (JP Nadda)বলেন, ‘‘তিনটি লোকসভা নির্বাচনের পর কংগ্রেসের সংখ্যা ১০০ পেরোয়নি। আজ দেশের ১৩টি রাজ্যে একজনও কংগ্রেস সাংসদ নেই। আমরা সমাজকর্মী বেশি, রাজনৈতিক কর্মী কম। আমরা সব সময় জনগণের স্বার্থে কাজ করেছি। কংগ্রেস একটা পরজীবী দল।’’  

    যোগী সরকারের প্রশংসা (Yogi Governments)

    পাশাপাশি বিজেপির জাতীয় সভাপতি (JP Nadda) রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি এবং উত্তরপ্রদেশকে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করার জন্য যোগী আদিত্যনাথ সরকারের প্রশংসাও করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘‘একটা সময় ছিল যখন আইনশৃঙ্খলা সমস্যার কারণে লোকেরা উত্তরপ্রদেশ ছেড়ে অন্য রাজ্যে চলে যাচ্ছিল। আজ, মাফিয়া রাজ শেষ হয়েছে। গত ১০ বছরে উত্তরপ্রদেশ অনেক উন্নতি করেছে। রাজ্যের অর্থনীতি দেশের দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।”  

    আরও পড়ুন: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডব মদ্যপ এনএসইউআই সদস্যদের, রাম-বিবেকানন্দর মূর্তি-ছবি ভাঙচুর

    নাড্ডার (JP Nadda) মতে, “২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল দেখিয়ে দিয়েছে যে, যে দলই থাকুক না কেন, তারা যদি উত্তর-পূর্বে সক্ষম হয় তবে মধ্য ভারতে তারা শূন্য। উত্তর ভারতে যদি কোনও দল সক্ষম হয়, দক্ষিণ ভারতে সেই ম্যাজিক আবার দেখা যায় না। যদি পশ্চিম ভারতে সক্ষম হয়, তাহলে পূর্বদিকে দলের নাম নেওয়ারও কেউ নেই। আর কেন্দ্রে যদি কেউ সক্ষম হন, তবে বিজেপিই একমাত্র সর্বভারতীয় দল, যা পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর বা দক্ষিণ ভারত সর্বত্রই আছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • By Election : হিমাচল প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশে ২টি আসন পেল বিজেপি, বাংলায় চারটি আসনে জয়ী তৃণমূল

    By Election : হিমাচল প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশে ২টি আসন পেল বিজেপি, বাংলায় চারটি আসনে জয়ী তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাতটি রাজ্যের ১৩ টি বিধানসভা কেন্দ্রে উনির্বাচনের (By Poll Election) ফল ঘোষণা হল শনিবার। বাংলায় রায়গঞ্জ মানিকতলা, বাগদা, রানাঘাট দক্ষিণ, চার কেন্দ্রেই জয় পেয়েছে শাসকদল তৃণমূল। বাম-কংগ্রেস জোট সেই শূন্যেই। দেশের নিরিখে পাঞ্জাবের জলন্ধরে জয়ী আপ। হিমাচলের দুটি আসনে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে কংগ্রেস শিবির। বিজেপি জিতেছে মধ্যপ্রদেশ ও হিমাচলের আর একটি আসনে।

    বাংলায় উপনির্বাচনের ফল(By Poll Election)

    রায়গঞ্জে ৫০ হাজারের বেশি ভোটে হেরে গিয়েছেন বিজেপি-র মানস কুমার ঘোষ। তিনি ৩৬ হাজার ৪০২ ভোট পেয়েছেন। কংগ্রেসের মোহিত সেনগুপ্তর প্রাপ্ত ভোট ২৩ হাজার ১১৬। কৃষ্ণকল্যাণী ৮৬ হাজার ৪৭৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। রানাঘাট দক্ষিণে মুকুমণি ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৩৩ ভোট পেয়েছেন। বিজেপি-র মনোজ বিশ্বাস পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৪৮৫ ভোট। সিপিএম প্রার্থী অরিন্দম বিশ্বাস ১৩ হাজার ৮২ ভোট পেয়েছেন। বাগদায় মধুপর্ণা ১ লক্ষ ৭ হাজার ৭০৬ ভোট পেয়েছেন। বিজেপি প্রার্থী বিনয় বিশ্বাস ৭৪ হাজার ২৫১ ভোট পেয়েছেন। ফরওয়ার্ড ব্লকের গৌর বিশ্বাস ৮ হাজার ১৮৯ ভোট পেয়েছেন উপনির্বাচনে। মানিকতলায় ৬২ হাজারের বেশি ভোট পেয়েছেন সুপ্তি। বিজেপি-র কল্যাণ চৌবে ১৫ হাজার ১৭৯ এবং সিপিএম-এর রাজীব মুজমদার ৭ হাজার ১০১ ভোট পেয়েছেন।

    আরও পড়ুন: অনন্ত-রাধিকাই প্রথম নয়! আর যারা রাজকীয় বিয়ের আসর বসিয়েছিলেন

    বিজেপি জয়ী মধ্যপ্রদেশে (By Poll Election)

    হিমাচল প্রদেশে দুটি আসনে জিতেছে কংগ্রেস। উত্তরাখণ্ডের দুটি আসনে জয়ী (By Poll Election) তারা। পাশাপাশি পাঞ্জাবে আপ একটি আসনে এবং তামিলনাড়ুর একটি আসনে জিতেছে ডিএমকে। হিমাচল প্রদেশের হারিমপুরে জয় পেয়েছে বিজেপি। অন্যদিকে উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথ এবং মঙ্গলৌর থেকে জয়লাভ করেছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশের আমারওয়ারা কেন্দ্রে জয়লাভ করেছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ

  • Nitin Gadkari: ‘‘কংগ্রেসের ভুলের পুনরাবৃত্তি যেন বিজেপি না করে’’, গোয়ায় বললেন গড়করি

    Nitin Gadkari: ‘‘কংগ্রেসের ভুলের পুনরাবৃত্তি যেন বিজেপি না করে’’, গোয়ায় বললেন গড়করি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিকে (BJP) বলা হয় ‘এ পার্টি উইথ ডিফারেন্স’, এবার এই কথা আর একবার শোনা গেল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করির (Nitin Gadkari) মুখে। গোয়াতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘‘কংগ্রেসের ভুলের পুনরাবৃত্তি যেন বিজেপি না করে, কারণ আমরা হলাম এ পার্টি উইথ ডিফারেন্স।’’ তাঁর কথায়, ‘‘কংগ্রেস যা করত, আমরা যদি তা চালিয়ে যাই, তবে তাদের চলে যাওয়া এবং আমাদের ক্ষমতায় থাকা – এ দুটোরই কোনও পার্থক্য থাকবে না।’’ প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচনে তৃতীয় মোদি সরকার গঠন হওয়ার এক মাসের মধ্যে নীতিন গড়করির (Nitin Gadkari) এমন মন্তব্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    ‘‘আমাদের বুঝতে হবে আমরা অন্যান্য দলগুলির থেকে ঠিক কতটা আলাদা’’ 

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করি (Nitin Gadkari) পানাজির কাছে বিজেপির (BJP) কার্যনির্বাহী সভায় হাজির ছিলেন। সেখানে তিনি বক্তব্যও রাখেন। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন গোয়ার রাজ্য সভাপতি সদানন্দ তানাভাবে ও মুখ্যমন্ত্রীর প্রমোদ সাওয়ান্ত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শুক্রবার ৪০ মিনিটের বক্তব্য রাখেন এবং সেই সময় তিনি উল্লেখ করেন, ভারতের প্রাক্তন-উপ প্রধানমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা এল কে আদবানীর বক্তব্যকেও। গেরুয়া শিবিরের সংগঠন গড়ে তুলতে অনবদ্য ভূমিকা নিয়েছিলেন লাল কৃষ্ণ আদবানি এবং সে সময় তিনি বারবার বলতেন, ‘বিজেপি এ পার্টি উইথ ডিফারেন্স’। সেই মন্তব্য টেনে এনে  নীতিন গড়করি বলেন, ‘‘আমাদের বুঝতে হবে আমরা অন্যান্য দলগুলির থেকে ঠিক কতটা আলাদা।’’

    জাতপাতের রাজনীতি চলবে না মহারাষ্ট্রে, বললেন গড়করি (Nitin Gadkari) 

    নাগপুরের সাংসদ আরও জানিয়েছেন, কংগ্রেসের ভুলের কারণেই সাধারণ মানুষ বিজেপিকে নির্বাচিত করেছে। একই ভুলের ক্ষেত্রে বিজেপি কর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে। মহারাষ্ট্রের রাজনীতি নিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করি (Nitin Gadkari) বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রে জাতপাতের রাজনীতি চলে না। যাঁরা এটা করবে তাঁদেরকে ক্ষমতা থেকে বের করে দেওয়া হবে। একজন ব্যক্তিকে তাঁর মূল্যবোধের মাধ্যমেই পরিচিতি দেওয়া উচিত, জাতের মাধ্যমে নয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Congress: হিন্দু বিরোধিতা কংগ্রেসের ট্র্যাডিশন! জেনে নিন বহমান সেই ধারা

    Congress: হিন্দু বিরোধিতা কংগ্রেসের ট্র্যাডিশন! জেনে নিন বহমান সেই ধারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের নিয়ে সম্প্রতি পার্লামেন্টে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছিলেন, “হিন্দুরা কেবল হিংসার কথা বলেন, বলেন ঘৃণার কথা, মিথ্যেও বলেন।” ওয়াকিবহাল মহলের মতে, রাহুল হিন্দুদের নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন, তা নতুন কিছু নয়, বরং এটা কংগ্রেসের ঐতিহ্যের সঙ্গেই সম্পৃক্ত। রাহুলের এহেন মন্তব্যে নিঃসন্দেহে আঘাত পেয়েছেন এ দেশের সংখ্যাগুরু হিন্দুরা (Hindu Bashing)।

    রাহুলের বেফাঁস মন্তব্য (Congress)

    তবে তাতে রাহুল কিংবা কংগ্রেস, কারও কিস্যু যায় আসে না! রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে অভ্যস্ত কংগ্রেসের কাছে এই জাতীয় মন্তব্যই কাঙ্খিত। এর আগেও রাহুলকে হিন্দু ধর্ম নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, তিনি শক্তির বিরুদ্ধে লড়ছেন। ‘শক্তি’ বলতে হিন্দু ধর্মে আদ্যাশক্তিকে বোঝায়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, কংগ্রেসের জন্ম ব্রিটিশদের হাতে, আর বর্তমানে তাকে চালনা করছেন ইটালিয়ানরা। তাই তাঁরা যে হিন্দু-বিরোধী হবেন, তাতে আর আশ্চর্যের কী আছে? এ প্রসঙ্গে (Congress) পণ্ডিত জওহর লাল নেহরুর মন্তব্যটি প্রনিধানযোগ্য। ১৯২৯ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত লাহোর কংগ্রেসে ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, “আমি হিন্দু হয়ে জন্মেছিলাম। কিন্তু আমি জানি না, আমার নিজেকে কতটা হিন্দু বলে দাবি করা ঠিক হবে।”

    প্রসঙ্গ যখন সোমনাথ মন্দির

    বিধর্মীদের হাতে ধ্বংস হয়েছিল সোমনাথ মন্দির। সেই মন্দির পুনর্গঠন করতে যখন রাজেন্দ্রপ্রসাদ, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, কেএম মুন্সি, এনভি গ্যাডগিলের মতো নেতারা জোট বাঁধছেন, তখন তার বিরোধিতা করেছিলেন নেহরু স্বয়ং। এই মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বাবু রাজেন্দ্র প্রসাদ। তাঁকে যেতে নিষেধ করেছিলেন নেহরু। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই সোমনাথ মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি। কংগ্রেসের সেই ‘মেকি ধর্মনিরপেক্ষতা’র মুখোশ আমরা দেখলাম এই ২০২৪ সালেও। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের। এই অনুষ্ঠানেও আমন্ত্রণ পেয়ে যাননি কংগ্রেসের কেউ। অথচ এসেছিলেন দেশ-বিদেশের প্রতিনিধিরা।

    নেহরুর দ্বিচারিতা

    স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নেহেরু। তিনি প্রথমবার নির্বাচিত হন ১৯৫২ সালে। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তার পরের লোকসভা নির্বাচনেও। যদিও ১৯৫৮ সালেই পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। এর অন্যতম প্রধান কারণ হিন্দুত্ব নিয়ে তাঁর দ্বিচারিতা। তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রথম দফায়ই তিনি বিরোধিতা করেছিলেন প্রো-হিন্দু নেতাদের (Congress)। পাকিস্তানে থেকে যাওয়া হিন্দুদের কী হবে, সে প্রশ্ন তুলেছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি এবং কংগ্রেসের অন্য প্রো-হিন্দু নেতারা। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছিলেন ১৯৫০ সালের নেহেরু-লিয়াকত দিল্লি চুক্তি নিয়েও। এই চুক্তিতেই বলা ছিল, দুই দেশই তাদের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করবে। পাকিস্তানের মতো একটি ইসলামিক রাষ্ট্রে যা অকল্পনীয় বলেই ধারণা হিন্দুত্ববাদী নেতাদের সিংহভাগেরই। ১৯৫০ সালে অকালে প্রয়াত হন শ্যামাপ্রসাদ। বস্তুত তার পরেই খোলা মাঠ পেয়ে যান নেহরু। এই হিন্দুত্ব নিয়ে নেহরুর সঙ্গে মতদ্বৈততার কারণে মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন শ্যামাপ্রসাদ। নেহরুর হিন্দু কোড বিলের প্রবল বিরোধিতা করেছিলেন প্রো-হিন্দু নেতারা।

    নেহরু ‘সাম্প্রদায়িক’!

    পার্লামেন্টে তো নেহরুকে ‘সাম্প্রদায়িক’ বলে দেগে দিয়েছিলেন জেবি কৃপালনী। সংবিধান রচয়িতা আম্বেডকর বলেছিলেন, যে দেশে যে ধর্মের প্রধান্য সেই ধর্মের লোকজন চলে যান সেই দেশে। এটাই স্থায়ী সমাধান। (সেই সূত্রে মেনেই বোধহয়) গিয়েছিলেন পূর্ব ভারতের দলিত নেতা যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল। পাকিস্তানে গিয়ে মন্ত্রীও হয়েছিলেন। তবে তিক্ত অভিজ্ঞতার জেরে আবারও ফিরে আসেন ভারতে। আম্বেডকর এবং মুখার্জি দুজনেই খোলাখুলি নেহরুর হিন্দু-বিরোধী অবস্থানের কড়া সমালোচনা করেছিলেন। যার জেরে ১৯৫৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৎকালীন রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন ইন্দিরা গান্ধীর বাবা জওহর লাল। রাজনীতিকদের একাংশের মতে, মেকি-ধর্ম নিরপেক্ষতার আড়ালে নেহরু আসলে চিরকাল করে গিয়েছেন তুষ্টিকরণের রাজনীতি। নেহরু সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে সীতারাম গোয়েল বলেছিলেন, “পণ্ডিত জওহর লাল নেহরু একজন গর্বিত বাদামি সাহেব। নেহরুর ফর্মুলা হল, প্রতিটি পরিস্থিতিতে হিন্দুদের দোষী করা উচিত, সে তাঁরা প্রকৃত দোষী হোন বা না হোন।”

    আর পড়ুন: দুর্গাপুজোর প্রচলন এখানেই! বাংলাদেশের মেধস মুনির আশ্রমের জমি দখলের অভিযোগ

    বিলম্বিত বোধদয়

    নেহরুর সেই ধারা আজও বহমান কংগ্রেসে। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে দিনের পর দিন তারা দোষারোপ করে চলেছে হিন্দুদের। যার সাম্প্রতিকতম উদাহরণ হল সংসদে রাহুল গান্ধীর হিন্দু বিরোধী মন্তব্য। রাহুলের আগে প্রো-মুসলিম মন্তব্য করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও। তিনি বলেছিলেন, “এই দেশের সম্পদের ওপর সবার আগে অধিকার মুসলমানদের।” মৃত্যুর আগে বোধহয় চৈতন্যোদয় হয়েছিল (Hindu Bashing) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নেহরুর। ১৯৬৩ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তিনি আহ্বান জানিয়েছিলেন আরএসএসের স্বয়ংসেবকদের। যে জনসংঘকে ১৯৪৮ সালে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন নেহরু, সেই জনসংঘকেই ১৯৬২ সালে ভারত-চিন যুদ্ধের পর নেহরু বলেছিলেন, “জনসংঘ দেশপ্রেমিক একটি দল।”

    একেই বোধহয় বলে বিলম্বিত বোধদয় (Congress)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Champai Soren: ঝাড়খণ্ডে পালাবদল, চম্পইকে সরিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন হেমন্ত

    Champai Soren: ঝাড়খণ্ডে পালাবদল, চম্পইকে সরিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন হেমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাজা’ বসবেন। তাই কুর্সি ছেড়ে দিতে হল ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী চম্পই সোরেনকে (Champai Soren)। বুধবার সন্ধ্যায় তিনি রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণনের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠান। এদিনই নতুন করে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার জন্য আবেদন জানান ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার নেতা হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। সম্প্রতি জামিন পেয়ে জেল থেকে বেরিয়েছেন তিনি। হেমন্ত হবেন জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডি জোটের নয়া মুখ্যমন্ত্রী।

    চম্পই ক্ষুব্ধ (Champai Soren)

    বর্তমানে জেএমএমের শীর্ষ পদে রয়েছেন হেমন্তের বাবা শিবু সোরেন। দলের কার্যকরী সভাপতি রয়েছেন হেমন্ত। বুধবারই চম্পইকে (Champai Soren) মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরিয়ে হেমন্তকে ওই পদে ফেরাতে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব গৃহীত হয় জেএমএমের পরিষদীয় দলের বৈঠকে। সূত্রের দাবি, আচমকা তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তে চম্পই যারপরনাই ক্ষুব্ধ। তবে ‘বিদ্রোহ’ না করে দলীয় সিদ্ধান্তই মেনে নিয়েছেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের রাজনৈতিক মহলের মতে, ক্ষোভ সামাল দিতে চম্পইকে করা হতে পারে নয়া কার্যকরী সভাপতি। প্রসঙ্গত, এবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলে হেমন্ত এই পদে বসবেন তিনবার।

    ডিসেম্বরেই বিধানসভা নির্বাচন ঝাড়খণ্ডে

    চলতি বছরের ডিসেম্বরেই হওয়ার কথা ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন। হেমন্ত মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে জেলে যাওয়ার আগে চম্পই ছিলেন ওই মন্ত্রিসভার পরিবহণ মন্ত্রী। ২০০৫ সাল থেকে টানা চারবার সেরাইকেলা আসনে জিতে এসেছিলেন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে তিনি হয়েছিলেন জেএমএম প্রার্থী। হেরে গেলেও ওই বছরই বিধানসভা নির্বাচনে জিতে ফের বিধানসভায় পা রাখেন সিংভূম অঞ্চলের প্রভাবশালী নেতা চম্পই। তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ায় প্রত্যাশিতভাবেই ক্ষুব্ধ চম্পইয়ের অনুগামীরা।

    আর পড়ুন: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    জমি কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত বেআইনি আর্থিক লেনদেন মামলায় গত ৩১ জানুয়ারি হেমন্তকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। ঘটনার দিন যখন ইডির আধিকারিকরা তাঁর বাড়িতে যান, তখনও ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পদেই ছিলেন হেমন্ত। পরে সাংবিধানিক মর্যাদার কথা মাথায় রেখে ইস্তফা দেন মুখ্যমন্ত্রী পদে (তবে গ্রেফতার হলেও এখনও মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেননি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী, আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল)। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় হেমন্তকে (Hemant Soren)। চম্পইকে বসানো হয় মুখ্যমন্ত্রী পদে। গত ২ ফেব্রুয়ারি ঝাড়খণ্ডের দ্বাদশ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন চম্পই। সেই চম্পইকেই (Champai Soren) সরে যেতে হল বুধবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবেন না”, রাহুলের ‘হিন্দু’-মন্তব্য প্রসঙ্গে বললেন মোদি

    PM Modi: “মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবেন না”, রাহুলের ‘হিন্দু’-মন্তব্য প্রসঙ্গে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবেন না।” মঙ্গলবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবারই লোকসভায় হিন্দুদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন ওয়েনাড়ের সাংসদ। তার জেরেই এদিন তিনি চলে আসেন প্রধানমন্ত্রীর চাঁদমারিতে। রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মুর ভাষণের ওপর চলছে মোশন অফ থ্যাংকস।

    ‘ঈশ্বরের ছবি দেখানোয় দেশবাসী আঘাত পেয়েছেন’ (PM Modi)

    এই প্রসঙ্গেই লোকসভায় বক্তব্য রাখছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবেন না…হিন্দুরা সহনশীল। সেই হিন্দুদের মিথ্যে অভিযোগে অভিযুক্ত করতে ষড়যন্ত্র চলছে। বলা হচ্ছে, হিন্দুরা হিংস্র।” তিনি বলেন, “এটা আপনার চরিত্র, মননে এবং ঘৃণায়।” সংসদে ঈশ্বরের ছবি দেখানোয় দেশবাসী আঘাত পেয়েছেন বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “তাঁরা আমাদের ঈশ্বরদের অপমান করেছেন। জিনকে দর্শন হোতে হ্যায়, উনকে প্রদর্শন নহি হোতে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গতকালের ঘটনা দেখে হিন্দুদের ভাবতে হবে এটা (লোকসভায় শিবের ছবি দেখানো) কী কাকতালীয় না কি পূর্বপরিকল্পিত।”

    রাহুলকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    রাহুলকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সহানুভূতি কুড়োনোর একটা প্রবণতার সৃষ্টি হয়েছে। আমি একটি শিশুর সম্পর্কে বলতে চাই যে স্কুল থেকে ফিরে মাকে বলছে স্কুলে তাকে মারধর করা হয়েছে। শিশুটি তার মাকে বলল না যে স্কুলে সে একজনকে গালি দিয়েছে, একটি শিশুর বই ছিঁড়ে দিয়েছে এবং একজনের টিফিন চুরি করেছে। গতকাল আমরা সংসদে একটি শিশুসুলভ আচরণ দেখেছি। এটা করা হয়েছিল স্রেফ সহানুভূতি কুড়োতে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাইহোক, গোটা দেশ জানে এই ব্যক্তি একটি দুর্নীতি মামলায় জামিনে ছাড়া পেয়েছেন, একজন ওবিসি সম্প্রদায়ের মানুষকে চোর বলায় সাজা পেয়েছেন, বীর সাভারকরকে অপমান করার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।”

    আর পড়ুন: নিট-পিজিতে প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে অভিনব বন্দোবস্ত, কী হচ্ছে জানেন?

    প্রসঙ্গত, সংসদে বক্তৃতা দিতে গিয়ে রাহুল (Rahul Gandhi) বলেছিলেন, “হিন্দুরা কখনওই হিংসা ছড়ায় না। কিন্তু বিজেপি গোটা দেশে হিংসা এবং ঘৃণা ছড়িয়ে চলেছে। যদিও আমাদের মনে রাখতে হবে যে বিজেপি এবং আরএসএসই সম্পূর্ণ হিন্দু সম্প্রদায় নয়।” ভাষণ দেওয়ার সময় তিনি ভগবান শিবের ছবিও দেখিয়েছিলেন। এদিন লোকসভায় তারই জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share