Tag: congress

congress

  • Sarbananda Sonowal: “বিজেপি জমানায় ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য বহুগুণ বেড়েছে”, দাবি সোনোয়ালের

    Sarbananda Sonowal: “বিজেপি জমানায় ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য বহুগুণ বেড়েছে”, দাবি সোনোয়ালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিজেপি জমানায় ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বহুগুণ বেড়েছে।” বুধবার এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল (Sarbananda Sonowal)। এদিন অসমের শিলচরে বিজেপির একটি নির্বাচনী প্রচার সভায় যোগ দিয়েছিলেন সর্বানন্দ। শিলচর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী পরিমল শুক্লাবৈদ্যর সমর্থনে আয়োজন করা হয়েছিল এই জনসভার।

    কী বললেন সোনোয়াল? (Sarbananda Sonowal)

    এই সভায়ই সোনোয়াল বলেন, “বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক স্বাস্থ্যকর। উত্তর-পূর্ব ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভারত সরকার ‘অ্যাক্ট ইস্ট’ নীতি গ্রহণ করেছে। তাই এই অঞ্চলে স্থায়ী একটি ট্রান্স-শিপমেন্ট উন্নত ব্যবস্থা গড়ে উঠছে। ভুটান থেকে আসা জিনিসপত্রও আসামের মাধ্যমে বাংলাদেশে রফতানি করা যাচ্ছে।” ভারত-বাংলাদেশ ঐতিহাসিক গটবন্ধনের জেরে যে অসমের বরাক উপত্যকা উপকৃত হচ্ছে, তাও মনে করিয়ে দেন এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি (Sarbananda Sonowal) বলেন, “বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য করতে গিয়ে যাতে সময়, অর্থ এবং ভ্রমণের খরচ অপচয় না হয়, তাই বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার কালাদান মাল্টামোডাল প্রজেক্টের কাজ করে চলেছে। এই প্রকল্পে কাজ শেষ হলে কলকাতার সঙ্গে দূরত্ব কমবে বরাক উপত্যকার। মায়ানমার এবং মিজোরামের মধ্যে দিয়েই গড়ে উঠবে যোগাযোগ ব্যবস্থা। যার জেরে কলকাতা থেকে বরাক উপত্যকার দূরত্ব কমবে।”

    কংগ্রেসকে তোপ মন্ত্রীর

    সোনোয়াল বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বারাক নদীকে জাতীয় জলপথ ঘোষণা করেছেন। এ পথেও ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য হবে অনায়াস।” কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, “যোগাযোগ ব্যবস্থা সুগম করতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ১০ হাজার কোটিরও বেশি টাকা লগ্নি করেছে। এটা করা হয়েছে বারাক উপত্যকায় যাতায়াতের যে সড়ক যোগাযোগ রয়েছে, তার উন্নয়ন করতে। এই কাজ শেষ হলে এই অঞ্চলে পরিবহন বেড়ে যাবে এক লপ্তে বহুগুণ।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস জমানায় এটা উপেক্ষিত ছিল। অথচ এটা একটা বাণিজ্যিক হাব হতে পারত। সুগম হতে পারত ভারতের সঙ্গে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাণিজ্য।”

    আরও পড়ুুন: “মমতা রোহিঙ্গা নন তো?” মুখ্যমন্ত্রীকে কড়া আক্রমণ করলেন অভিজিৎ

    মোদি সরকারে প্রশংসার পাশাপাশি সোনোয়াল এদিন আক্রমণ শানিয়েছেন কংগ্রেসকেও। অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের ছ’দশকের অপশাসনে বারাক উপত্যকার মানুষ প্রচুর কষ্ট ভোগ করেছেন। কংগ্রেস সরকারের উদাসীনতার কারণে এই উপত্যকার মানুষকে অনেক কিছুই সহ্য করতে হয়েছে। কংগ্রেসের এই অপশাসন জন্ম দিয়েছে দুর্নীতির, স্বজন-পোষণ এবং বঞ্চনার (Sarbananda Sonowal)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • BJP: শ্যাম পিত্রোদার ‘উত্তরাধিকার কর’ মন্তব্য ঘিরে উত্তাল রাজনীতি, কংগ্রেসকে তুলোধনা বিজেপির

    BJP: শ্যাম পিত্রোদার ‘উত্তরাধিকার কর’ মন্তব্য ঘিরে উত্তাল রাজনীতি, কংগ্রেসকে তুলোধনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের ইস্তাহারে (পোশাকি নাম ‘ন্যায়পত্র’) সম্পদের পুনর্বণ্টনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আর ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেস চেয়ারপার্সন শ্যাম পিত্রোদা (Sam Pitroda) সওয়াল করলেন আমেরিকার মতো ভারতেও চালু হোক উত্তরাধিকার কর। তার পরেই বিজেপি (BJP) তাক করেছে পিত্রোদাকে। পিত্রোদার মন্তব্য একান্তই তাঁর নিজস্ব বলে জানিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস।

    পিত্রোদার মন্তব্য

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কংগ্রেসের ইস্তাহার-প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিত্রোদা (Sam Pitroda) বলেছিলেন, “সম্পদের পুনর্বণ্টনের যে নীতির কথা বলা হয়েছে ইস্তাহারে, তা ধনীদের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্য।” আমেরিকায় চালু উত্তরাধিকার ট্যাক্স ব্যবস্থা সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিত্রোদা বলেন, “কারও যদি ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ সম্পদ থাকে, তাহলে তাঁর মৃত্যুর পর তার মাত্র ৪৫ শতাংশ পেতে পারেন তাঁর উত্তরসূরীরা। বাকি ৫৫ শতাংশ সম্পদ চলে আসবে সরকারের দখলে। এটি একটি সুন্দর আইন। এই আইন আপনাকে বলছে, জীবদ্দশায় আপনি খেটে যে সম্পদ তৈরি করলেন, আপনার মৃত্যুর পর সেই সম্পদের কিছুটা অংশ সাধারণ মানুষের জন্য রেখে গেলেন। তবে পুরোটা নয়, অর্ধেকটা। আমার কাছে বিষয়টা খুব সুন্দর মনে হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ২জি স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারিতে ‘সুপ্রিম’ রায়ে পরিবর্তন চেয়ে শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র

    বিজেপির (BJP) নিশানায় কংগ্রেস

    পিত্রোদার (Sam Pitroda) মন্তব্যে দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। সম্পদ হরণকারীদের (কংগ্রেস) সম্পর্কে পদ্ম-পার্টি (BJP) সতর্ক করে দিয়েছে দেশবাসীকে। ট্যুইট-বার্তায় বিজেপির মুখপাত্র জয়বীর সেরগিল বলেন, “কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া = অর্থ হারানো + সম্পদ + যাবতীয় জিনিসপত্র! ভোটাররা সাবধান, এখানে আছে সম্পদ হরণকারীরা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও নিশানা করেছেন পিত্রোদার মন্তব্যকে। বলেন, “কংগ্রেসের উচিত ইস্তাহারে যে অর্থনৈতিক সার্ভে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তা উইথড্র করা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্যে কংগ্রেসের স্বরূপ প্রকাশ্যে চলে এসেছে। যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিষয়টি তুলেছিলেন, তখন রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিলেন। আমি আশা করি, ইস্তাহার থেকে কংগ্রেস এটা তুলে নেবে।” বিজেপির তরফে ট্যুইট-বার্তায় শেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, “ঘটনাচক্রে, গান্ধীরা বিপুল পরিমাণ সম্পদ করেছেন তাঁদের ছেলেমেয়ে এবং নাতি-নাতনিদের জন্য। কিন্তু তাঁরাই আপনার কষ্টার্জিত সম্পদ কেড়ে নিতে চাইছে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Hanuman Chalisa: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ ছিল”, তোপ মোদির

    Hanuman Chalisa: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ ছিল”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ বলে গণ্য হত।” মঙ্গলবার, হনুমান জয়ন্তীতে (Hanuman Chalisa) রাজস্থানের টঙ্ক কেন্দ্রের এক জনসভায় এই ভাষাতেই কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    মোদির নিশানায় কংগ্রেস (Hanuman Chalisa)

    রবিবারই রাজস্থানের বাঁসওয়াড়ায় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির ইস্তাহারকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “দেশে যাদের সন্তানের সংখ্যা বেশি এবং যারা অনুপ্রবেশকারী, কংগ্রেস তাদের সম্পদ বিলিয়ে দেবে।” প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যের জেরে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। নির্বাচন কমিশনের কাছে আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ জানিয়েছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’।

    নিশানায় কংগ্রেসের ইস্তাহার

    কংগ্রেসের ইস্তাহারের (Hanuman Chalisa) প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তাদের ইস্তাহারেই লেখা রয়েছে যে তারা সম্পত্তির সমীক্ষা চালাবে। তাদের নেতাই বক্তৃতায় বলছেন, সম্পত্তির এক্স-রে করা হবে। কিন্তু মোদি যখন সে কথা ফাঁস করে দিচ্ছে, তখন আপনাদের গোপন অ্যাজেন্ডা বেরিয়ে পড়েছে। আর আপনারা এখন থরথর করে কাঁপছেন।” তিনি বলেন, “আমি আপনাদের সামনে এই সত্যটা তুলে ধরতে চাই যে কংগ্রেস আপনাদের সম্পত্তি কেড়ে নেওয়ার জন্য গভীর ষড়যন্ত্র করছে। নির্বাচিত কিছু লোকের হাতে সেই সম্পত্তি তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।”

    আরও পড়ুুন: পালাতে পারে বিদেশে, সন্দেশখালির শাহজাহানের ভাইয়ের বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ ইডির

    এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস জমানায় মানুষ নিজের ধর্ম, বিশ্বাস নিয়ে থাকতে পারতেন না। সেই আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ বলে গণ্য হত।” তিনি বলেন, “দু’তিন দিন আগে আমি কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্কের তোষণমূলক রাজনীতির পর্দা ফাঁস করে দিয়েছি। এতেই কংগ্রেস ও তাদের ইন্ডি জোট প্রচণ্ড রেগে গিয়েছে। তারা এতটাই রেগে গিয়েছে যে, তারা এখন সব সময় মোদিকেই অপমান করছে।” তাঁর দাবি, এই সত্য ফাঁস হয়ে যাওয়ায় ভয় পেয়ে গিয়েছে কংগ্রেস। রাজনৈতিক কৌশল লুকোতে চাইছে তারা (Hanuman Chalisa)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok sabha elections 2024: ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    Lok sabha elections 2024: ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোটে যে ফাটল ধরেছে, তার প্রমাণ মিলছিল ঢের আগেই। ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে সাম্প্রতিক এক ঘটনার উল্লেখ করে রবিবার জোটকে একহাত নিল (Lok sabha elections 2024) বিজেপি। দিন কয়েক আগে ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে সমাবেশ হচ্ছিল ইন্ডি জোটের। সেখানে আচমকাই হাতাহাতি শুরু হয় লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডি এবং কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে।

    রবিশঙ্করের নিশানায় ‘ইন্ডি’ (Lok sabha elections 2024)

    ‘ঘরোয়া এই দ্বন্দ্বে’র উল্লেখ করে ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করেন বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি বলেন, “ওঁরা নিজেদের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছেন।” ‘ইন্ডি’ জোটকে তিনি ‘ঝগড়ুটে জোট’ বলেও দেগে দিয়েছেন। রবিশঙ্কর বলেন, “আজ রাঁচিতে ইন্ডি জোটের দুই শরিক কংগ্রেস এবং আরজেডি কর্মীরা নিজেদের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছেন। আমরা অনেক আগেই বলেছিলাম যে এই জোট ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে গঠন করা হয়েছে। ওদের মধ্যে (আরজেডি এবং কংগ্রেস) মাঝে-মধ্যেই সংঘর্ষ হচ্ছে। লোকজন জখম হচ্ছেন। ওঁদের মধ্যে ঐক্য কোথায়? ওঁরা নিজেরাই যখন ঐক্যবদ্ধ নন, তখন কীভাবে দেশকে এক সুতোয় বেঁধে রাখবেন?”

    ‘মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে দেশ’

    ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী বলেন, “দুর্নীতির অভিযোগে ওঁদের অনেকেই জেলবন্দি। দেশ নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে। তারা চাইছে একটা স্থায়ী সরকার। এই যখন দেশবাসীর ইচ্ছে, তখন কী এহেন ঝগড়ুটে একটা জোট দেশ চালাতে পারবে?”

    আরও পড়ুন: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বাতিল ২৩ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি

    রবিবার ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও। তিনি বলেন, “‘ঘমণ্ডিয়া’ (উদ্ধত) পার্টিগুলোর নেতারা হয় জেলে নয় বেলে(জামিনে) রয়েছে।” তিনি বলেন, “বিজেপিই দেশের একমাত্র রাজনৈতিক দল, গণতন্ত্রের প্রতি যার শ্রদ্ধা রয়েছে। এই দলই সাধারণ পরিবার থেকে লোকজন আনে, তাঁদের নেতা বানায়।” নাড্ডা বলেন, “অন্য দিকে, ইন্ডিয়া নামে রয়েছে ঘমণ্ডিয়া জোট। আর বিজেপিতে গণতন্ত্র রয়েছে। এই দল সাধারণ পরিবার থেকে নেতা তুলে আনে।”

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, “ফারুক আবদুল্লা-ওমর আবদুল্লা, মুফতি মহম্মদ সঈদ-মেহবুবা মুফতি, চৌটালা পরিবার, মূলায়ম-অখিলেশ-ডিম্পল যাদব পরিবার, লালু-রাবড়ি-তেজস্বী-তেজপ্রতাপ যাদবের পরিবার – এসবই পরিবার সর্বস্ব রাজনীতির উদাহরণ (Lok sabha elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “নির্বাচনে জিততে না পেরে ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন”, সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: “নির্বাচনে জিততে না পেরে ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন”, সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী। লোকসভার পরিবর্তে রাজ্যসভায় মনোনীত হয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী। রবিবার রাজস্থানের জালোরে বিজেপির প্রচার সভায় সোনিয়াকেই নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির (PM Modi)

    তিনি বলেন, “যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁরা ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। তাঁরা রাজস্থান থেকে রাজ্যসভার সদস্য হয়েছেন।” প্রসঙ্গত, মাত্র এক মাস আগেই রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় গিয়েছেন সোনিয়া। রাজ্যসভায় যাওয়ার আগে তিনি ছিলেন রায়বেরিলির সাংসদ। দু’দশক ধরে এই কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন তিনি। পাঁচ বছর ধরে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন আমেঠির। এদিন দলীয় প্রার্থী লাম্বারাম চৌধুরীর সমর্থনে প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। লাম্বারামের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের প্রার্থী অশোক গেহলেটের ছেলে বৈভব গেহলট। এই কেন্দ্রটি বিজেপির শক্তঘাঁটি। গত দু’দশক ধরে এই কেন্দ্রে ফুটছে পদ্ম।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস দক্ষিণের এক নেতাকে রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় পাঠিয়েছে। তিনি কি কখনও রাজস্থানের কথা বলেছেন? না। আপনারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকেও রাজ্যসভায় পাঠিয়েছিলেন। তিনি অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে আপনারা রাজস্থানে দেখেছেন? এখন আবার আপনারা আর একজন নেতাকে বাঁচাতে চাইছেন।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা রাজনীতিতে লড়াই করতে পারেননি, তাঁরা লড়াইয়ের ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। পরে রাজ্যসভা থেকে সংসদে গিয়েছেন।” প্রধানমন্ত্রী সোনিয়ার নাম না নিলেও, তাঁর কটাক্ষ-বাণের অভিমুখ যে সোনিয়া গান্ধীর দিকেই, তা জলের মতো স্পষ্ট।

    আরও পড়ুন: “বাড়িতে পুরুষ না থাকলে মেয়েদের হাত ধরে টানাটানি করে তৃণমূল কর্মী”, বললেন নির্যাতিতা

    বর্তমানে রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় গিয়েছেন কংগ্রেসের ছয় প্রতিনিধি। এঁরা হলেন, সোনিয়া গান্ধী, নীরজ ডাঙ্গি, রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা, কেসি বেণুগোপাল, প্রমোদ তিওয়ারি এবং মুকুল ওয়াসনিক। এঁদের মধ্যে রাজস্থানের বাসিন্দা একমাত্র ডাঙ্গি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থানবাসী কংগ্রেসকে শাস্তি দিয়েছিলেন প্রথম দফার নির্বাচনে।” রাজস্থানের ২৫টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে শুক্রবার প্রথম দফায় নির্বাচন হয়ে গিয়েছে ১২টিতে। সামনের শুক্রবার হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “রাজস্থান দেশপ্রেমে ভরপুর। এ রাজ্য জানে কংগ্রেস কখনও শক্তপোক্ত দেশ গড়তে পারবে না। এ দেশও চায় না কেন্দ্রে কংগ্রেসের সরকার হোক। দেশবাসী চান না, ২০১৪ সালের আগের জমানা ফিরুক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Yogi Adityanath: ‘‘কংগ্রেস মানে দুর্নীতি-সন্ত্রাস-মাওবাদের সমার্থক শব্দ’’, ভোটের প্রচারে বললেন যোগী

    Yogi Adityanath: ‘‘কংগ্রেস মানে দুর্নীতি-সন্ত্রাস-মাওবাদের সমার্থক শব্দ’’, ভোটের প্রচারে বললেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের প্রচারে কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। রবিবার ছত্তিশগড়ে তিনি বলেন, ‘‘কংগ্রেস মানে দুর্নীতি-সন্ত্রাস-মাওবাদের সমার্থক শব্দ।’’ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ভারতবর্ষে একটি বড় পরিবর্তন সম্পন্ন হয়েছে গত ১০ বছরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে।

    যুব সমাজকে উস্কানি দিচ্ছে কংগ্রেস

    এদিনই ছত্তিশগড়ের কবিরধাম জেলাতে প্রচারে আসেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, ‘‘৫০০ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে রামলালাকে মন্দিরে অধিষ্ঠিত হতে। এটা সম্ভব হয়েছে একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কারণে।’’ প্রসঙ্গত, কবিরধাম জেলা রাজনন্দগাঁও লোকসভার অন্তর্গত। এখানেই যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানান। তিনি আরও বলেন, ‘‘বর্তমান সময়ে যখন যুবদের হাতে ট্যাব এবং নানা রকম ভালো ভালো বই দেখতে পাওয়া উচিত, ঠিক সেই সময়ই কংগ্রেস যুবদের হাতে পিস্তল ধরিয়ে দিচ্ছে। কংগ্রেস তাদেরকে প্ররোচনা দিচ্ছে। তাদেরকে উস্কানি দিচ্ছে, দেশের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য। মাওবাদের নামে সন্ত্রাসের নামে।

    জনগণের বিশ্বাসকে মর্যাদা দেয় একমাত্র বিজেপি

    তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি বলেছেন ভারতবর্ষকে হতেই হবে বিশ্বের একটি বড় শক্তি। একটি উন্নত ভারতবর্ষ আমাদের গড়তেই হবে। আত্মনির্ভর ভারত আমাদের গড়তেই হবে। যেখানে প্রত্যেক নাগরিক নিজেকে নিরাপদ মনে করবেন। ভারতবর্ষের কন্যাদের জন্য তা যেমন নিরাপদ হবে, ভারতের ব্যবসায়ীদের জন্যও তা নিরাপদ হবে। একমাত্র ভারতীয় জনতা পার্টি সেই গ্যারান্টি দিতে পারে। জনগণের বিশ্বাসকে মর্যাদা দেয় একমাত্র বিজেপি (Yogi Adityanath)।’’

    কংগ্রেসের উদ্দেশে প্রশ্ন

    যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) এই সভার উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, কংগ্রেস কি কখনও দেশের মানুষকে বিনামূল্যে রেশন পরিষেবা দিতে পেরেছে? রাম মন্দির কে নির্মাণ করতে পেরেছে? মাওবাদের মতো সমস্যার সমাধান করতে পেরেছে? মেয়েদের এবং ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা কি দিতে পেরেছে? এই সময় তিনি বলেন, কংগ্রেস হল সমস্ত সমস্যার সমার্থক শব্দ। কংগ্রেসই একমাত্র দেশের মানুষকে সমস্যা দেয় এবং বিজেপি একমাত্র দল যে দেশের মানুষকে সেই সমস্যা থেকে টেনে বের করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘বিজেপি একাই পেতে পারে ৩৫০টি আসন’, দাবি শীর্ষ অর্থনীতিবিদের

    Lok Sabha Elections 2024: ‘বিজেপি একাই পেতে পারে ৩৫০টি আসন’, দাবি শীর্ষ অর্থনীতিবিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উনিশের লোকসভা নির্বাচনের ফলকেও ছাপিয়ে যেতে চলেছে চব্বিশের ভোটের রেজাল্ট! এবার (Lok Sabha Elections 2024) বিজেপি ৩৫০টি আসন পেতে পারে। অন্তত এমনই দাবি করলেন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ সুরজিৎ ভাল্লা।

    কী দাবি করলেন অর্থনীতিবিদ? (Lok Sabha Elections 2024)

    সম্প্রতি দিনের আলো দেখেছে তাঁর নতুন বই ‘হাউ উই ভোট’। সে সংক্রান্ত এক সাক্ষাৎকারে সুরজিৎ দাবি করলেন, বিজেপি ৩৩০ থেকে ৩৫০ আসন পেতে পারে। তিনি বলেন, “স্ট্যাটিসটিক্যাল সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে বলা যায় বিজেপির একারই পাওয়া উচিত ৩৩০ থেকে ৩৫০টি আসন। এটা আমি কেবল বিজেপির কথাই বলছি, তাদের সহযোগী দলগুলির কথা বলছি না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপির যে প্রচার চলছে, তাতেই দেখা যাবে উনিশের লোকসভা নির্বাচনের তুলনায় এবার বিজেপির ভোট বাড়বে ৫ থেকে ৭ শতাংশ।”

    ফিরছেন মোদিই!

    লোকসভার ৫৪৩টি আসনে নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রাক নির্বাচনী বিভিন্ন সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, দিল্লির কুর্সিতে ফিরছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার (Lok Sabha Elections 2024)। প্রধানমন্ত্রী নিজেও বিভিন্ন জনসভায় দাবি করেছেন, বিজেপি একাই পাবে ৩৭০টি আসন। আর এনডিএ পাবে ৪০০টি আসন। প্রধানমন্ত্রীর দাবি যে নিছক অনুমান নয়, তার প্রমাণ মিলল এই অর্থনীতিবিদের দাবিতেও। তিনি বলেন, “এটা একটা আলোড়ন ফেলা নির্বাচন হতে চলেছে। প্রতিটি নির্বাচনের ক্ষেত্রেও তাই থাকে। তবে এবার আলোড়ন আরও বেশি।” সুরজিৎ বলেন, “কংগ্রেস এবার ৪৪টি আসন পেতে পারে। অথবা ২০১৪ সালের ভোটে যা পেয়েছিল, তার দু’শতাংশ পেতে পারে।”

    আরও পড়ুন: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    সুরজিৎ বলেন, “বিরোধীদের (বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডি) সমস্যাটা হল নেতৃত্বের। সিংহভাগ ক্ষেত্রে বিষয়টি অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে এই অর্থনীতির পরেই রয়েছে নেতৃত্ব। আর এই দুটোই এখন বিজেপির ফেভারে রয়েছে। যদি বিরোধীরা এমন একজন নেতা ঠিক করতে পারতেন, যাঁর সার্বিক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে অথবা এমন একজনকে তুলে ধরতে পারতেন যাঁর গ্রহণযোগ্যতা অন্তত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অর্ধেক, তাহলেও লড়াই হত বলে আমার মনে হয়।”

    এই অর্থনীতিবিদের ভবিষ্যদ্বাণী, এবার তামিলনাড়ুতেও বিজেপি অন্ততপক্ষে পাঁচটি আসন পাবে। অথচ এ রাজ্যে এক সময় বিজেপি দুর্বল ছিল। তিনি বলেন, “তামিলনাড়ুতে বিজেপি যদি পাঁচটির বেশি আসন পায়, তাহলেও আমি অবাক হব না। কেরলেও একটা-দু’টো আসন পেতে পারে।” দেশবাসীর জীবনযাপনের মানোন্নয়নের জন্যই উনিশের নির্বাচনের চেয়েও এবার আরও বেশি আসন নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় ফিরবে বলেই দাবি তাঁর (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।” শনিবার সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে একথাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ এবং সিপিএম নেতৃত্বাধীন এলডিএফের মিথ্যাচারে বীতশ্রদ্ধ হয়ে গিয়েছেন কেরলবাসী।”

    ‘বিজেপির ওপর আস্থা বাড়ছে’

    বিজেপির ওপর খ্রিস্টান-সহ নানা সম্প্রদায়ের মানুষের বিশ্বাস যে ক্রমেই বাড়ছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। গোয়া এবং উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি-সহ বিজেপি-শাসিত বিভিন্ন রাজ্যে নানা সম্প্রদায়ও যে বিজেপির ওপর আস্থা রাখছেন, তাও জানিয়েছেন তিনি। এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই প্রথম দফায় দেশের ১০২টি কেন্দ্রে হয়ে গিয়েছে নির্বাচন। কেরলে নির্বাচন হবে ২৬ এপ্রিল। এ রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ২০টি। সেই সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের উত্তরে শনিবার প্রধানমন্ত্রী টানেন কেরলের প্রসঙ্গ। তিনি (PM Modi) বলেন, “খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষও বিজেপির ওপর ভরসা করতে শুরু করেছেন। তাঁদের কল্যাণে যা করণীয়, পার্টি তা করবে।”

    ‘কেরলেও ভিত শক্ত হচ্ছে বিজেপির’

    কেরলে খ্রিস্টানরাই নির্ণায়ক শক্তি। এ পর্যন্ত কোনও নির্বাচনে বিজেপির একজনও প্রার্থী জয়ী হননি। তবে কেরলে ক্রমেই যে বিজেপির পায়ের নীচের মাটি শক্ত হচ্ছে, এদিনের সাক্ষাৎকারে তা মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গোয়া, যেখানে খ্রিস্টানরাই সংখ্যাগুরু কিংবা উত্তর-পূর্বের রাজ্যের কথাই ধরুন না, সেখানেও তো খ্রিস্টানরাই নির্ণায়ক শক্তি। তা সত্ত্বেও সেসব রাজ্যের অনেকগুলিতেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি।” প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন, বিজেপি ও তার সহযোগী দলগুলি উত্তরপূর্বের সিংহভাগ রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে। তিনি বলেন, “আমাদের অনেক মুখ্যমন্ত্রী এবং মন্ত্রী রয়েছেন যাঁরা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠানের মতোই আমি খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও যোগ দিই।”

    আরও পড়ুন: আগুন লাগানো হল কালী মন্দিরে! ফের বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মস্থানে হামলা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কেরলের নেতারা আমায় বলেছিলেন, কীভাবে রাজ্যে চার্চের সম্পত্তি এলডিএফ এবং ইউডিএফ সরকারের জন্য নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।” জেলে-সহ সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষের জন্য মোদি সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করছে, তারও ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এলডিএফ এবং ইউডিএফের মিথ্যাচারের জেরে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ বীতশ্রদ্ধ। খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ ক্রমেই আমাদের বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন। তাঁদের কল্যাণে যা করণীয়, আমরা তা করব।” কংগ্রেস ও বামেরা যে কেরলবাসীকে ধোঁকা দিচ্ছে, প্রসঙ্গক্রমে তাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই তিনি (PM Modi) বলেন, “দুই রাজনৈতিক দলই (কংগ্রেস ও বাম) একই মুদ্রার দুটো পিঠ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Eelections 2024: তৃণমূলের ইস্তাহারে প্রতিশ্রুতির বন্যা, মোদি ফিরছেন জেনেই হাটুরে রাজনীতি!

    Lok Sabha Eelections 2024: তৃণমূলের ইস্তাহারে প্রতিশ্রুতির বন্যা, মোদি ফিরছেন জেনেই হাটুরে রাজনীতি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন শুরুর ঠিক দু’দিন আগে ইস্তাহার প্রকাশ করল তৃণমূল। ঘাসফুল শিবিরের ক্যাপ্টেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইন্ডি জোটে রয়েছেন। অথচ পৃথকভাবে প্রকাশ করেছেন ইস্তাহার (Lok Sabha Eelections 2024)। তাতে দেওয়া হয়েছে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি। যদিও ইস্তাহারের কোথাও প্রতিশ্রুতি পূরণের দিশা দেখানো নেই। ইস্তাহারে যে দশটি প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তাকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১০ শপথ হিসেবেই তুলে ধরেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

    মার্গ দর্শন কই? (Lok Sabha Eelections 2024)

    কংগ্রেসের ইস্তাহারের পোশাকি নাম ছিল ‘ন্যায়পত্র’। বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্র’। তৃণমূলের অবশ্য এমন কোনও নাম নেই। রয়েছে (মিথ্যা) প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি। তোষণ, তুষ্টিকরণ এবং সস্তার রাজনীতি করতে যা যা উপাদানের প্রয়োজন, তা সবই মজুত রয়েছে ঘাসফুল আঁকা দুই মলাটের মাঝে থাকা ইস্তাহারের পৃষ্ঠায়। যে (Lok Sabha Eelections 2024) দশটি শপথ নিয়েছে তৃণমূল, তার কোথাও বেকারত্ব সমস্যার সমাধানের উল্লেখ নেই। উল্টে রয়েছে দান-খয়রাতির হাটুরে রাজনীতি। জবকার্ড হোল্ডারদের ১০০ দিনের কাজের গ্যারান্টি দেওয়া হবে ইন্ডি জোট ক্ষমতায় এলে। বাস্তবে আমরা কী দেখেছি? দেখেছি, একশো দিনের কাজে খরচ করা যায়নি পুরো কেন্দ্রীয় বরাদ্দ। অনেক সময়ই তা গিয়েছে ফেরত।

    জনগণকে নিখাদ ধোঁকা!

    বিরোধীদের অভিযোগ, যারা তৃণমূলের ধামাধরা, জবকার্ডে কাজ পেয়েছে তারাই। তার মজুরির একটা বড় অংশ ঢুকেছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে। দারিদ্রসীমার নীচে প্রত্যেক পরিবারকে বছরে ১০টি করে মুফতে গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। খয়রাতির সেই টাকা কোথা থেকে আসবে, তার কোনও দিশা নেই বাজেটে। ওবিসি, এসসি-এসটি যুবকদের উচ্চশিক্ষা বৃত্তি বাড়ানো হবে। বার্ধক্যভাতা বাড়িয়ে করা হবে হাজার টাকা। বিরোধীদের অভিযোগ, মাগ্গিগণ্ডার বাজারে দৈনিক এই ৩৩ টাকার কিছু বেশি পয়সায় কী হয়! পেট্রল-ডিজেল ও সিলিন্ডার দেওয়া হবে স্বল্পমূল্যে। সেই মূল্যটি কত, তা বলা হয়নি। যেমন বলা হয়নি, কাঁড়ি কাঁড়ি ভর্তুকির টাকা আসবে কোত্থেকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কোনও একতা নেই, ছন্নছাড়া’’, ইন্ডি জোটকে তুলোধনা অমর্ত্য সেনের

    ২৫ বছর পর্যন্ত সব স্নাতক ও ডিপ্লোমাধারীদের দক্ষতা বাড়াতে শিক্ষানবিশ হিসেবে প্রতিশিক্ষণ দেওয়া হবে। তবে তার পরে তাঁদের কোথায় নিয়োগ করা হবে, শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করে হা-শিল্পের রাজ্যে তাঁরা কোথায় কাজ করবেন, সেই মার্গ দর্শনও করানো হয়নি তৃণমূলের ইস্তাহারে। মোদি সরকারের যে তিনটি প্রতিশ্রুতি পূরণ হলে দেশ এগিয়ে যেত একলপ্তে অনেকখানি, তৃণমূলের ইস্তাহারে সেখানে পেছন থেকে টেনে ধরা হয়েছে। সিএএ লাগু হয়েছে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগুর প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। তৃণমূলের ইস্তাহারে বলা হয়েছে, ইন্ডি জোট ক্ষমতায় এলে সিএএস, এনআরসি এবং ইউসিসি প্রয়োগ করা হবে না।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, ইস্তাহারের ছত্রে ছত্রে স্পষ্ট তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বিচারিতা। তিনি ইন্ডি জোটে থেকেও পৃথক ইস্তাহার প্রকাশ করেছেন, রাজ্যে ইন্ডির বাকি শরিকদের সঙ্গে আসন সমঝোতা করেননি। যার জেরে রাজ্যের প্রায় সব আসনেই ত্রিমুখী বা চতুর্মুখী লড়াই হতে চলেছে। যার ফয়দা তুলবে বিজেপি। তাহলে কী ফের মোদি সরকার আসছে জেনেই ইস্তাহারে মিথ্য প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী (Lok Sabha Eelections 2024)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “এতদিন শাহি জাদুগর কোথায় লুকিয়েছিলেন?”, রাহুলকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “এতদিন শাহি জাদুগর কোথায় লুকিয়েছিলেন?”, রাহুলকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীকে ‘শাহি জাদুগর’ আখ্যা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক ধাক্কায় দেশ থেকে দারিদ্র হঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন রাহুল। রবিবাসরীয় দুপুরে তারই জবাব দিতে প্রধানমন্ত্রী বেছে নিলেন মধ্যপ্রেদেশের হোসাঙ্গাবাদের জনসভাকে। এই জনসভায় প্রধানমন্ত্রী রাহুলকে ‘শাহজাদা’ আখ্যাও দেন। রাহুলের প্রতিশ্রুতির প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গোটা দেশ বিস্মিত হয়েছিল তখন, যখন কংগ্রেসের শাহজাদা ঘোষণা করেছিলেন তিনি এক ধাক্কায় দেশ থেকে দারিদ্র দূর করে দেবেন। দেশ জিজ্ঞাসা করছেন এতদিন শাহি জাদুগর কোথায় লুকিয়েছিলেন।”

    কী বলেছিলেন রাহুল? (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে রাজস্থানের এক নির্বাচনী প্রচার সভায় রাহুল বলেছিলেন, “আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হলে দেশ থেকে এক ধাক্কায় দ্রারিদ্র দূর করা হবে।” তিনি বলেছিলেন, “আপনি যদি দারিদ্র সীমার নীচে থাকেন, তাহলে প্রতি বছর এক লাখ করে টাকা আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে। এভাবে এক ধাক্কায় আমরা ভারত থেকে দারিদ্র দূর করব।” প্রসঙ্গত, মহালক্ষ্মী প্রকল্পে দারিদ্র সীমার নীচে বসবাসকারী মহিলারা প্রতি বছর এক লাখ করে টাকা পাবেন।

    মোদির বাণে বিদ্ধ কংগ্রেস

    এদিন হোসাঙ্গাবাদের জনসভায় কংগ্রেসকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “একটা দলের একটা পরিবারই প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে স্বাধীনতার পর থেকে কয়েক দশক ধরে দেশ চালিয়ে গিয়েছিল। এই পরিবারই দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিল। দেশের বিভিন্ন অংশে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে ফেলতে তারা যখনই চেয়েছে, জরুরি অবস্থা জারি করেছে।” তিনি বলেন, “২০১৪ সালের আগে দশ বছর তারা রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে দেশ চালিয়েছে। বলেছে, তারা পেয়ে গিয়েছে ঝটকা ভালা মন্ত্র। এই মন্ত্র তারা কোথা থেকে পেল? আপনারা আমায় বলুন, এটা কি গরিবদের উপহাস করা নয়? এটা কি দরিদ্রদের অপমান করা নয়?”

    বিরোধীদের ইস্তাহারকেও এদিন আক্রমণ শানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ইন্ডিয়া ব্লকের নেতারা এখনও স্থিরই করে উঠতে পারলেন না যে একটা ইস্তাহার একটা দায়িত্ব, দেশবাসীর প্রতি দায়বদ্ধতা। কংগ্রেসের ওই ইস্তাহারে অনেক ভয়ঙ্কর প্রতিশ্রুতিও রয়েছে। তাদের ইস্তাহার দেশকে আর্থিকভাবে দেউলিয়া করে দেবে (PM Modi)।”

    আরও পড়ুুন: সলমনের বাড়ির সামনে চলল গুলি, দায় স্বীকার বিষ্ণোই গ্যাংয়ের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share