Tag: congress

congress

  • Amit Shah: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস।” মঙ্গলবার হায়দরাবাদের জনসভায় এমনই অভিযোগ করলের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন ‘বিজয় সঙ্কল্প সম্মেলনে’ যোগ দিয়েছিলেন শাহ। সেখানেই সিএএ (CAA) নিয়ে বিরোধীদের নিশানা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    ‘স্বপ্ন পূরণের সরকার’

    বিরোধীদের অপপ্রচারের জবাব দিতেও দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন মোদির সেনাপতি। ভিড়ে ঠাসা জনসভায় শাহ বলেন, “কংগ্রেস, মাজিস এবং বিআরএস সিএএ-র (CAA) বিরোধিতা করেছিল। সেই বাধা উপেক্ষা করেই মোদি সরকার প্রতিবেশী তিন দেশ থেকে আসা হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিল। স্বদেশে নিপীড়িত ওই শরণার্থীরা যে মর্যাদাপূর্ণ জীবন যাপনের স্বপ্ন দেখেছিলেন, তাঁদের সে স্বপ্ন পূরণ করছে এই সরকার।”

    ‘সব প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছে বিজেপি’

    ‘উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ইস্তেহারে যে সিএএ-র (CAA) প্রতিশ্রুতি ছিল, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তিনি বলেন, “বিজেপির ইস্তাহারে সিএএ-র উল্লেখ দেখে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। তবে মোদিজি তাঁর ১০ বছরের রাজত্বে সমস্ত দেয় প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন। আমরা অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, তিন তালাক বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলাম। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম সিএএ-রও। এসবই আমরা পূরণ করেছি। তা সত্ত্বেও ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থে কংগ্রেস আমাদের বিরোধিতা করে চলেছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘এটা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে’’, গুজরাটে মোদি

    সংখ্যালঘুদের শাহি-বার্তা

    শাহ বলেন, “গতকালই (সোমবার) আমরা সিএএ-র (CAA) প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি। যাঁরা ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে পড়শি তিন দেশ থেকে এ দেশে শরণার্থী হিসেবে এসেছেন, এই আইন বলে তাঁরা এবার ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবেন। অথচ তারা (কংগ্রেস-সহ বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দল) মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে। আমি এ দেশের সংখ্যালঘুদের বলতে চাই, সিএএ (CAA) কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না। বরং নাগরিকত্ব দেবে।”

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাত প্রেসিডেন্ট মৌলানা শাহাবউদ্দিন রাজভি বরেলভি বলেছিলেন, “সিএএকে স্বাগত জানানো উচিত ভারতীয় মুসলমানদের।” তিনিও বলেছিলেন, “ভারতের কোনও মুসলমানের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না এই আইন। মুসলমানদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির বীজ বপন করেছেন কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manohar Lal Khattar: পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর, প্রার্থী হচ্ছেন লোকসভায়?

    Manohar Lal Khattar: পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর, প্রার্থী হচ্ছেন লোকসভায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর (Manohar Lal Khattar)। মঙ্গলবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন তিনি। তাঁর পরিবর্তে মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন বিজেপিরই নায়েব সাইনি অথবা সঞ্জয় ভাটিয়া। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে খট্টরকে করনাল কেন্দ্রে প্রার্থী করতে পারে বিজেপি। এমনটাই খবর সূত্রের।

    মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা খট্টরের (Manohar Lal Khattar)

    এদিন বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ নিজের বাসভবনে বিজেপি এবং সরকারের সমর্থক নির্দল বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন খট্টর। তারপরেই ইস্তফা দেন তিনি। এদিনই জননায়ক জনতা পার্টি (জেজেপি) নেতা দুষ্মন্ত চৌটালা ১১টায় বৈঠক ডেকেছিলেন। জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠকে হিসার এবং ভিওয়ানি-মহেন্দ্রগড় কেন্দ্রের প্রার্থী বাছাই নিয়েও আলোচনা হয় খট্টরের ডাকা বৈঠকে। মুখ্যমন্ত্রী ইস্তফা দিলে মন্ত্রিসভা ভেঙে যায়। নয়া মন্ত্রিসভায় কারা (Manohar Lal Khattar) মন্ত্রী হবেন, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। জেজেপির পরিবর্তে নির্দলদের সমর্থনে এবার সরকার গড়তে চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব। 

    হরিয়ানায় সংখ্যাতত্ত্বের হিসেব

    হরিয়ানা বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০। এর মধ্যে বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা ৪১। কংগ্রেসের রয়েছেন ৩০ জন বিধায়ক। জেজেপির বিধায়ক সংখ্যা ১০। নির্দল রয়েছেন ৭ জন। ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোকদল ও হরিয়ানা লোকহিত পার্টির একজন করে বিধায়কও রয়েছেন। জানা গিয়েছে, নায়েব সাইনি কিংবা সঞ্জয় ভাটিয়াকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসাতে চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব। হরিয়ানার রাজভবনের কনফারেন্স রুমে শপথ গ্রহণের প্রস্তুতিও চলছে।

    আরও পড়ুুন: এনডিএ শিবিরে ফিরলেন চন্দ্রবাবু, বিজেপি-টিডিপি আসন রফা চূড়ান্ত

    জেজেপিকে লোকসভা আসন ছাড়তে নারাজ বিজেপি

    হরিয়ানায় লোকসভার আসন রয়েছে ১০টি। এর মধ্যে জেজেপি ২টি আসন চেয়েছিল। যা ছাড়তে রাজি হয়নি বিজেপি। জেজেপি নেতা তথা হরিয়ানার উপমুখ্যমন্ত্রী (মন্ত্রিসভা ভেঙে যাওয়ায় এখন প্রাক্তন) দুষ্মন্ত চৌটালা সোমবার সাক্ষাৎ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে। দিল্লিতে আয়োজিত সেই বৈঠকে নাড্ডা জেজেপি সুপ্রিমোকে সাফ জানিয়ে দেন, হরিয়ানায় একটি আসনও তারা ছাড়তে পারবে না জেজেপিকে।

    হরিয়ানায় একা লড়বে বিজেপি?

    অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর, এর পরেই মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান জেপিপি সুপ্রিমো। সেই বৈঠকও হয়নি। দিল্লিতে যখন দুটি আসনের জন্য দরবার করে বেড়াচ্ছেন দুষ্মন্ত, তখনই এদিকে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন খট্টর (Manohar Lal Khattar)। বিজেপির একটি সূত্রের খবর, এবার নির্দলদের নিয়েই সরকার গড়বে বিজেপি। লোকসভা নির্বাচনে হরিয়ানায় একলা লড়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে মোদি-শাহের দল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: একতরফা প্রার্থী ঘোষণা তৃণমূলের, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির

    Lok Sabha Election 2024: একতরফা প্রার্থী ঘোষণা তৃণমূলের, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপি বিরোধী এই জোটে রয়েছে কংগ্রেসও। অথচ জোটে কোনওরকম আলোচনা ছাড়াই রাজ্যের ৪২টি আসনেই প্রার্থী ঘোষণা (Lok Sabha Election 2024) করে দিয়েছে তৃণমূল। এর পরেই কংগ্রেস নেতৃত্বকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    ‘‘ইন্ডি’ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে’ 

    তাঁদের মতে, যেখানে ওয়েনাড়ের সাংসদ  (রাহুল গান্ধী) পা রেখেছেন সেখানেই বিজেপি বিরোধী জোট ‘ইন্ডি’ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে। বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “ইন্ডি জোট আর এক ঝটকা খেল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একতরফাভাবে প্রার্থী ঘোষণা (Lok Sabha Election 2024) করে দিয়েছেন। এখন কংগ্রেস এখানে সেখানে খুঁজে বেড়াচ্ছে। যেখানেই রাহুল গান্ধী গিয়েছেন, সেখানেই ইন্ডি জোট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে।”

    ভারত ন্যায় যাত্রাকে নিশানা 

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ভারত ন্যায় যাত্রায় পশ্চিমবঙ্গে এসেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। এদিন তাকেই নিশানা করেছেন পুনাওয়ালা। সন্দেশখালিকাণ্ডে রা কাড়েনি কংগ্রেস। পুনাওয়ালার মতে, সন্দেশখালিকাণ্ডে চুপ থাকাটা কংগ্রেসের কৌশলগত নীরবতা। ইডির আধিকারিকদের মারধর করা-সহ একাধিক অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেশখালির শেখ শাহজাহানকে। গ্রেফতার হওয়ার পরেই তাঁকে সাসপেন্ড করে তৃণমূল। শাহজাহান ও তাঁর দলবলের বিরুদ্ধে সুন্দরী মহিলাদের পার্টি অফিস বা বাগানবাড়িতে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করা হত বলে অভিযোগ। তার জেরেই সম্প্রতি খবরের শিরোনামে চলে এসেছে বাংলার এক প্রত্যন্ত এলাকা সন্দেশখালি।

    আরও পড়ুুন: “রাশিয়ার যুদ্ধে ফেঁসে গিয়েছি, বাঁচান”, ভারতের কাছে কাতর আর্জি ৪ নেপালির

    সন্দেশখালিকাণ্ডে মৌন কংগ্রেস (Lok Sabha Election 2024)

    সন্দেশখালিকাণ্ডের পর পরই গা ঢাকা দেন শাহজাহান। ৫৫ দিন পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। পুনাওয়ালা বলেন, “সন্দেশখালিকাণ্ডে কৌশলগত নীরবতা অবলম্বন করেছে কংগ্রেস। প্রিয়ঙ্কা বঢরা এবং রাহুল গান্ধী কেউই শেখ শাহজাহানকে নিয়ে কিছু বলেননি। মল্লিকার্জুন খাড়্গে আবার তাঁকে রক্ষা করছেন।” কংগ্রেসকে নিশানা করে পুনাওয়ালা বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যিনি প্রথম বলেছিলেন কংগ্রেসকে দুটি আসন নিতে, গোটা দেশে ৪০টি আসনও তিনি কংগ্রেসকে দিতে চাননি। এই তো ইন্ডি জোটের অবস্থা।”

    তৃণমূল একতরফাভাবে প্রার্থী ঘোষণা (Lok Sabha Election 2024) করায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বঙ্গ কংগ্রেসের প্রধান অধীর রঞ্জন চৌধুরীও। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি আঞ্চলিক দলের নেতৃত্ব দেন। তিনি প্রমাণ করে দিলেন, কোনও দল কিংবা নেতার তাঁকে বিশ্বাস করা উচিত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commissioners Of India: ১৫ মার্চের মধ্যেই ২ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ! বৈঠকে বসছেন মোদি

    Election Commissioners Of India: ১৫ মার্চের মধ্যেই ২ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ! বৈঠকে বসছেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগে আচমকাই ইস্তফা দিয়েছেন দেশের অন্যতম নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল। অবসর নিয়েছেন আর এক কমিশনার অনুপ চন্দ্র পাণ্ডে। সেই শূন্যস্থান পূরণ করতে নতুন করে দুজন নির্বাচন কমিশনার (Election Commissioners Of India) নিয়োগ হতে চলেছে।

    দুই পদে নিয়োগ

    ১৫ মার্চের মধ্যেই এই দুই পদে নিয়োগ হতে পারে বলে খবর। শুক্রবার সকালে পদত্যাগ করেন গোয়েল। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন শনিবার। আইনমন্ত্রকের তরফে এ ব্যাপারে নোটিফিকেশনও জারি হয়েছে। এই দুটি পদ খালি হওয়ায় একা হয়ে পড়েছেন রাজীব কুমার। লোকসভা নির্বাচনের আগে যা তাঁর পক্ষে খুবই ‘চাপে’র। জানা (Election Commissioners Of India) গিয়েছে, কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়ালের অধীনে একটি সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটিতে রয়েছেন স্বরাষ্ট্র সচিব এবং পার্সোনাল অ্যান্ড ট্রেনিং সেক্রেটারির দফতর। এঁরাই প্রথমে দুটি আলাদা প্যানেল তৈরি করবেন।

    কীভাবে নির্বাচিত হন?

    দুটি পদের জন্য প্রতিটি প্যানেলে পাঁচজনের নাম দেবেন এঁরা। এর পর প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি সিলেকশন কমিটি, যাতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের অধীর রঞ্জন চৌধুরীও ওই দুটি প্যানেলের মোট ১০টি নামের মধ্যে থেকে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বেছে নেবেন দুজনকে। সেই দুটি নাম পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে। তিনিই নিয়োগ করবেন ওই দুই কমিশনারকে। জানা গিয়েছে, এই সিলেকশন কমিটির বৈঠক হতে পারে মার্চের ১৩ বা ১৪ তারিখে। এই তারিখ ঠিক হবে কমিটির সদস্যদের সম্মতির ভিত্তিতে। ১৫ তারিখে নিয়োগ করা হতে পারে নয়া দুই নির্বাচন কমিশনারকে।

    আরও পড়ুুন: রাজ্যের ৪২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা মমতার, কী বলল কংগ্রেস?

    দেশে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Election Commissioners Of India) সহ মোট তিনজন নির্বাচন কমিশনারের থাকার কথা। একেই বলে ফুল বেঞ্চ। এতদিন রাজীব এবং অরুণই দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন। তৃতীয় পদটি শূন্যই ছিল। তৃতীয় পদে নিয়োগ না হওয়ায় এবং অরুণ ইস্তফা দেওয়ায় রয়েছেন রাজীব একা। নির্বাচন কমিশনার পদে অরুণের কার্যকালের মেয়াদ ছিল সাতাশের নভেম্বর মাস পর্যন্ত। রাজীবের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ২০২৫ সালে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে বসার কথা ছিল (Election Commissioners Of India) অরুণেরই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Lok Sabha Election 2024: এনডিএ পেতে পারে ৩৫৮-৩৯৮ আসন, ইন্ডি জোট ১১০-১৩০, বলছে টাইমস-নাও সমীক্ষা

    Lok Sabha Election 2024: এনডিএ পেতে পারে ৩৫৮-৩৯৮ আসন, ইন্ডি জোট ১১০-১৩০, বলছে টাইমস-নাও সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য মোদি সরকারের ক্ষমতায় আসা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা, এমনই তথ্য উঠে এল ‘টাইমস নাও-ইটিজি রিসার্চ’- এর যৌথ সমীক্ষায় (Opinion Poll)। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, ফের একবার নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে ভারতীয় জনতা পার্টি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। সমীক্ষা মোতাবেক এনডিএ জোট পেতে চলেছে ৩৫৮ থেকে ৩৯৮টি আসন। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এনডিএ জোটকে ৪০০ আসনের (Lok Sabha Election 2024) লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন। ‘টাইমস নাও-ইটিজি রিসার্চ’- এর (Times Now-ETG Research Survey) যৌথ সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে সেই লক্ষ্যের কাছাকাছি পৌঁছতে সক্ষম হবে গেরুয়া শিবির।

    ইন্ডি জোট কত আসন পাবে (Opinion Poll)? 

    অন্যদিকে এই সমীক্ষা অনুযায়ী ইন্ডি জোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে পেতে চলেছে ১১০ থেকে ১৩০ আসন। যেখানে জগনমোহন রেড্ডির ‘ওয়াইএসআর কংগ্রেস পার্টি’ পেতে পারে ২১ থেকে ২২ আসন। নবীন পট্টনায়কের ‘বিজু জনতা দল’ পেতে পারে (Lok Sabha Election 2024) ১০ থেকে ১১ আসন এবং অন্যান্যরা ১১ থেকে ১৫ আসন জিততে পারে। প্রসঙ্গত ‘ওয়াইএসআর কংগ্রেস পার্টি’ বা ‘বিজু জনতা দল’- এই দুটি রাজনৈতিক দল এনডিএ বা ইন্ডি কোনও জোটের মধ্যেই নেই। তবে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে দুই দলই বিজেপি সরকারের পাশে থাকে।

    ২০১৯ সালে করা নিজেদের রেকর্ডই ভাঙবে বিজেপি (Lok Sabha Election 2024)!

    সমীক্ষায় (Opinion Poll) যে তথ্য উঠে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি, ২০১৯ সালে তাদের নিজেদের রেকর্ডকেই ভাঙতে চলেছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) বিজেপি একাই পেয়েছিল ৩০৩ আসন। ‘টাইমস নাও’ এবং ‘ইটিজি রিসার্চ’-এর সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পেতে পারে ৩৩৩ থেকে ৩৬৩ আসন।

    ভয়ঙ্কর ভরাডুবি কংগ্রেসের 

    শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলকে এবারও আটকে যেতে হবে ৫০-এর নীচে। এমনটাই দেখা যাচ্ছে ওই সমীক্ষায়। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কংগ্রেস পেয়েছিল ৪৪ আসন। ২০১৯ সালে রাহুল গান্ধী নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস পায় ৫২ আসন। এবারে ভয়ঙ্কর বিপর্যয় হতে চলেছে কংগ্রেসের। এমনটাই উঠে এসেছে ওই সমীক্ষায় (Opinion Poll) এবং দেখা যাচ্ছে ২৮ থেকে ৪৮ আসনে জিততে পারে শতাব্দী প্রাচীন এই দল (Lok Sabha Election 2024)। তামিলনাড়ুতে ডিএমকে পেতে পারে ২৪ থেকে ২৮ আসন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস জিততে পারে ১৭ থেকে ২১ আসন এবং অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি ৫ থেকে ৭ আসন জিততে পারে।

    ইন্ডি জোটের আভ্যন্তরীণ বিবাদ

    ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) নির্ঘণ্ট এখনও প্রকাশ করেনি জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কিন্তু মনে করা হচ্ছে ভোট হবে এপ্রিল এবং মে মাসে বেশ কয়েক দফায়। বিজেপি বিরোধী অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এক ছাতার তলায় আসার জন্য গত বছর থেকে প্রয়াস চালিয়েছে এবং তৈরি করেছে ইন্ডি জোট। এই জোটের মূল কারিগর ছিলেন বিহারের জেডিইউ নেতা তথা মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। সম্প্রতি তিনিও ফিরেছেন এনডিএ জোটে। অন্যদিকে, রাজ্যে রাজ্যে ইন্ডি জোট শরিকদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ বিবাদ চলছেই। পশ্চিমবঙ্গে কোনওরকম জোট না করার কথা ইতিমধ্যে জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে একই ছবি দেখা দিয়েছে পাঞ্জাবে আম আদমি পার্টির ক্ষেত্রেও।

    কেন ৩৭০ আসনের (Lok Sabha Election 2024) লক্ষ্যমাত্রা বাঁধলেন মোদি

    গতমাসের ১৭ এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বসে বিজেপি জাতীয় সম্মেলন। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লোকসভা ভোটের প্রচারে সুর বেঁধে দেন। বিজেপিকে টার্গেট দেন ৩৭০ আসনের (Lok Sabha Election 2024)। প্রসঙ্গত, ৩৭০ সংখ্যা বাছার কারণ সংবিধানের বাতিল হওয়া ধারা ৩৭০-এর জন্যই। ২০১৯ সালে ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে এই ধারা তুলে দেয় বিজেপি সরকার। ৩৭০ ধারা বাতিলের দাবিতেই আন্দোলন করতে গিয়ে কাশ্মীরে গ্রেফতার হয়ে মৃত্যু বরণ করে বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতেই প্রধানমন্ত্রী ৩৭০ আসনের টার্গেট বেঁধে দিয়েছেন। এমনটাই জানা গিয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bengaluru: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে ব্যাগের মালিকের সন্ধানে ১০ লাখি পুরস্কার ঘোষণা এনআইএর

    Bengaluru: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে ব্যাগের মালিকের সন্ধানে ১০ লাখি পুরস্কার ঘোষণা এনআইএর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। ১ মার্চ বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) হোয়াইটফিল্ড এলাকায় যে ব্যাগে বিস্ফোরণ হয়েছিল, তার মালিকের সন্ধান দিতে পারলে মিলবে ওই পরিমাণ টাকা। ব্যাগটির মালিকের ছবি সম্বলিত একটি পোস্টারও সাঁটিয়েছে এনআইএ। তাতে ওই দুর্বৃত্তের সন্ধান পেলে কোন নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে, তাও বলা হয়েছে। লেখা হয়েছে, ওই ব্যক্তির সম্পর্কে কোনও তথ্য দিতে পারলে পুরস্কৃত করা হবে। যিনি সন্ধান দেবেন, তাঁর পরিচয় গোপন রাখা হবে।

    তদন্তে এনআইএ (Bengaluru)

    ১ মার্চের ওই ঘটনার তদন্তে নেমেছিল বেঙ্গালুরু পুলিশ। কিন্তু তিনদিন পরেও কাউকে গ্রেফতার করতে না পারায় তদন্তভার দেওয়া হয় এনআইএর হাতে। সাংসদ তেজস্বী সূর্যের দাবি (Bengaluru), বিজেপির চেষ্টার ফলেই বিস্ফোরণের তদন্তভার গিয়েছে এনআইএর হাতে। প্রসঙ্গত, ওই দিন বিস্ফোরণে অন্তত ১০জন জখম হয়েছিলেন। এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয় তাঁদের। চিকিৎসার খরচ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে কর্নাটক সরকার।

    সিসিটিভির ফুটেজে সন্দেহভাজন

    সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছে। বয়স ২৮-৩০ বছর। দুপুরের খাওয়ার সময় ক্যাফেতে ঢুকেছিল সে। রাভা ইডলির কুপনও নিয়েছিল। কিন্তু না খেয়েই ক্যাফে ছেড়ে চলে যায়। নিয়ে যায়নি তার ব্যাগটিও। এই ব্যাগেই ছিল আইইডি।

    রামেশ্বরম ক্যাফের সিইও রাঘবেন্দ্র রাও বলেন, “ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে তাই কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।” ঘটনাটি যে ব্যবসায়িক শত্রুতার জের, তা মানতে রাজি নন তিনি। ব্যবসায়িক মহলে এই ধরনের ঘটনা ঘটে না বলেও জানান তিনি।

    আরও পড়ুুন: নয়া ঠিকানা নিজাম প্যালেস! অবশেষে সিবিআই হেফাজতে শেখ শাহজাহান

    এদিন কংগ্রেসকেও একহাত নেন তেজস্বী। কারণ গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির তরফে বলা হয়েছিল, ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে এই ঘটনা। কংগ্রেসের বক্তব্য খারিজ করে তেজস্বী বলেন, “তাঁরা (কংগ্রেসের নেতারা) প্রায়ই নেটফ্লিক্স দেখেন। তাঁরা বেঙ্গালুরুর রেস্তরাঁর সঙ্গে কলম্বিয়া কার্টেলকে গুলিয়ে ফেলেছেন। ইডলি-বড়ার দোকানে বম্ব ব্লাস্ট হয়েছে ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে, এটা বলার চেয়ে হাসির খোরাক আর কী হতে পারে (Bengaluru)!”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা রামের শত্রু। ভারত কোনও জাতি নয়।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন ডিএমকে নেতা এ রাজা। যার জেরে ফের একবার বিতর্কে জড়িয়েছে ডিএমকে। ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে ডিএমকে (DMK)। তাই ‘ইন্ডি’ ব্লককে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    কী বললেন ডিএমকে নেতা?

    সম্প্রতি একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ রাজা জানান, তামিলনাড়ুবাসী কখনওই ‘জয় শ্রীরাম’ এবং ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান গ্রহণ করবেন না। তিনি বলেন, “এই যদি হয় জয় শ্রীরাম, যদি তোমরা ভারত মাতা কী জয় বলো, তাহলে জেনে রেখো, আমরা কখনওই জয় শ্রীরাম ও ভারত মাতা কি জয় স্লোগান গ্রহণ করব না। তামিলনাড়ু এগুলো নেবে না। তোমরা বলে দাও, আমরা রামের শত্রু।” মার্চ মাসের ৩ তারিখে কোয়েম্বাটরের এক জনসভায় ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজা (DMK)। সমালোচনা করেছিলেন হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণেরও। ডিএমকের এই নেতা বলেছিলেন, “রামায়ণ এবং ভগবান রামে আমার বিশ্বাস নেই।” রাজা যেদিন মন্তব্যটি করেছিলেন, ঘটনাচক্রে সেদিন ছিল তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ডিএমকের এমকে স্ট্যালিনের জন্মদিন। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও নিশানা করেছিলেন। ভারতকে জাতি বলার সমালোচনাও করেছিলেন। তাঁর দাবি, ভারত কোনও জাতি নয়, উপমহাদেশ।

    কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    ডিএমকে নেতার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে রাজাকে উদ্ধৃত করে বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, “ভারত জাতি নয়। এটা ভালো করে বুঝুন। ভারত কখনওই জাতি নয়। একটা জাতি মানে এক ভাষা, এক ঐতিহ্য এবং এক সংস্কৃতি। তখনই এটা হবে একটা জাতি। ভারত জাতি নয়, উপমহাদেশ।” ডিএমকের ঘৃণাভাষণের সমালোচনাও করেছেন অমিত। বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ ডিএমকের এই নেতাকে ‘মাওবাদী আদর্শে’ উদ্বুদ্ধ বলেছেন। রাজার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কংগ্রেসের অবস্থান কী, তাও জানাতে বলেছেন তিনি।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “এঁরা হচ্ছেন সেই মানুষ যাঁরা ভারতের শেষ দেখতে চায়। টুকরে টুকরে গ্যাংকে সমর্থন করেন। রাজ্যসভায় দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হতেই এঁরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছিলেন।” অযোধ্যার হনুমান গড়ি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত রমেশ দাস বলেন, “ডিএমকে নেতা যা বলেছেন, তা ত্রুটিপূর্ণ। গোটা বিশ্বই রামময়। আমরা বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিকে জানাব (DMK)।”

    আরও পড়ুুন: হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখল শীর্ষ আদালত, আজই সিবিআই-এর হাতে শেখ শাহজাহান?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Koustav Bagchi Joins BJP: বিজেপিতে যোগ দিলেন কৌস্তভ, জানালেন কেন ছাড়লেন কংগ্রেস? 

    Koustav Bagchi Joins BJP: বিজেপিতে যোগ দিলেন কৌস্তভ, জানালেন কেন ছাড়লেন কংগ্রেস? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে যোগ দিলেন আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী (Koustav Bagchi)। বৃহস্পতিবার বিজেপি কার্যালয়ে গিয়ে পদ্মপতাকা হাতে নেন তিনি। একদিন আগেই কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেন কৌস্তভ। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগ দিলেন বিজেপিতে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের উপস্থিতিতে হাতে তুলে নিলেন পদ্ম-পতাকা। 

    কেন বিজেপিতে

    বিজেপিতে যোগ দিয়েই কৌস্তভ বাগচী বলেন, “মানুষের চাহিদা পূরণ না করলে তো রাজনীতি করার কোনও অর্থ নেই। যেখানে প্রদেশ কংগ্রেসের গুরুত্ব নেই। সেখানে সে দলের সঙ্গে থাকার কোনও অর্থ নেই। সন্দেশখালি নিয়ে কংগ্রেসের উচ্চ নেতৃত্ব চুপ। আমার মনে হচ্ছে দিনের পর দিন কংগ্রেস যেভাবে তৃণমূল নিয়ে নরম মনোভাব দেখাচ্ছে, সেখানে আত্ম মর্যাদা নিয়ে সেই দলে থাকা যায় না।” কৌস্তভের বক্তব্য, “সন্দেশখালিকাণ্ডে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। অথচ কংগ্রেসের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। দলের মধ্যেও এ নিয়ে অসন্তোষের জায়গা আছে। কেউ বলছে কেউ বলছে না। আমার মনে হয় এখানে থাকাটা নিজের আত্মমর্যাদার সঙ্গে সমঝোতা করা। এই তৃণমূলের প্রতি নরম অবস্থান নিয়ে রাজ্যে তৃণমূলকে উৎখাত করা যাবে না।” সেই লড়াই লড়তেই তিনি বিজেপিতে যোগ দিলেন বলে জানান।

    কংগ্রেস ছাড়লেন কেন

    কৌস্তভ বলেন, “কংগ্রেস কেউই ছাড়ে না, ছাড়তে বাধ্য করা হয়। কংগ্রেস হাইকমান্ডের কাছে রাজ্য তৃণমূলই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রদেশ কংগ্রেসের কোনও গুরুত্ব নেই। কংগ্রেস তার রাজনৈতিক সত্তা হারিয়েছে। সেই কারণেই পদত্যাগ বলে দাবি করেছেন কৌস্তভ। অনেক দিন ধরেই দলে কিছু জিনিস ঠিক চলছিল না। বার বার সেগুলি তুলে ধরেছিলাম। কিন্তু দল যে কোনও পরামর্শ চায় না, তা স্পষ্ট হয়ে যায়।” কৌস্তভের প্রশংসা করে এদিন শুভেন্দু বলেন, “গত দু’আড়াই বছরে জ্বলন্ত ইস্যুগুলির ক্ষেত্রে, দলের বাইরে গিয়ে, বাংলার মানুষের আবেগকে মর্যাদা দিয়ে নিজের অবস্থান জানিয়েছেন। সশরীরে বিভিন্ন এলাকাতেও গিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার তাঁকে গ্রেফতার করে, অনেক আইনি লড়াইও করতে হয় তাঁকে। মোদিজি-কে ৪০০-র বেশি আসন দিয়ে তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী করব আমরা। গৃহমন্ত্রী যে ৩৫ আসনের লক্ষ্য দিয়েছেন বাংলা থেকে, বাংলার একটা বড় অবদান থাকবে। সেই লক্ষ্যে অবিচল থেকে, দায়িত্বশীল কর্মী হিসেবে কাজ করব আমরা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly: কর্নাটকে রাজ্যসভায় জয়ী কংগ্রেসের নাসির, অনুগামীদের গলায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান!

    Karnataka Assembly: কর্নাটকে রাজ্যসভায় জয়ী কংগ্রেসের নাসির, অনুগামীদের গলায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি জিতেছেন কংগ্রেসের প্রতীকে। সাংসদ হয়েছেন ভারতের সংসদের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার। অথচ দলীয় প্রার্থীর জয়ে উল্লসিত কংগ্রেসের নাসির হুসেনের অনুগামীরা ধ্বনি দিতে শুরু করলেন পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে (Karnataka Assembly)। অন্তত এমনই অভিযোগ বিজেপির। কর্নাটকের এই ঘটনায় চাঞ্চল্য গোটা দেশে। কংগ্রেস অবশ্য খারিজ করে দিয়েছে বিজেপির অভিযোগ।

    পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান

    মঙ্গলবার গোটা দেশে রাজ্যসভার ১৫টি আসনে হয় নির্বাচন। এর মধ্যে ছিল কর্নাটকের একটি আসনও। এখানে কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের রাজনৈতিক সচিব নাসির হুসেন। নির্বাচনে জয়ের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নাসির। সেই সময় হঠাৎই পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দিতে থাকেন (Karnataka Assembly) নাসিরের অনুগামীরা। এর কিছুক্ষণ পরেই নাসিরের অনুগামীদের পাকিস্তান-প্রেমের কথার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে দেন বিজেপির আইটি সেলের সভাপতি অমিত মালব্য। ভিডিওটিতে স্পষ্টই পাকিস্তানের হয়ে গলা ফাটাতে দেখা গিয়েছে নাসিরের অনুগামীদের। তবে এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম

    ‘কংগ্রেসের আবেগ বিপজ্জনক’

    এক্স বার্তায় অমিত জানিয়েছেন, “পাকিস্তানের প্রতি কংগ্রেসের আবেগ বিপজ্জনক। এটা দেশের পক্ষে নিরাপদ নয়। এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবে বিজেপি।” নাসিরের অনুগামীদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানের নিন্দায় সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর ও কর্নাটকের নেতা সিটি রবি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁরাও।

    আরও পড়ুুন: এবার মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস! অ্যালকেমিস্ট মামলায় তলব করল ইডি

    নাসির ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বেঙ্গালুরু পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন কর্নাটকের বিজেপি নেতৃত্ব। মামলা করা হয়েছে ১৫৩ ধারায়। বুধবার বিধান সৌধের সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারকে বরখাস্ত করার দাবিও জানানো হবে বলে জানান তাঁরা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী বলেন, “বিধানসভার মধ্যে নাসির হুসেনের অনুগামীরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছেন। ভিডিওতে তা স্পষ্ট। তার পরেও কংগ্রেস সাংসদ বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের ঘনিষ্ঠ নাসির হুসেন। পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান নিয়ে কংগ্রেস কোনও ব্যবস্থা না নিলে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলনে নামবে বিজেপি (Karnataka Assembly)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukhwinder Singh Sukhu: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফার জল্পনা ওড়ালেন সুখবিন্দর, কী বললেন জানেন?

    Sukhwinder Singh Sukhu: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফার জল্পনা ওড়ালেন সুখবিন্দর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে বিপদ আঁচ করে মঙ্গলবার রাতেই পদত্যাগ করেছিলেন কংগ্রেস মন্ত্রিসভার সদস্য বিক্রমাদিত্য সিংহ। বুধবার সকালে রটে যায় পদত্যাগ করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু। (Sukhwinder Singh Sukhu)।  তার পরেই তোলপাড় হয় রাজনৈতিক মহলে। সুখবিন্দর কার কাছে পদত্যাগপত্র পাঠালেন, কখনই বা পাঠালেন, তা জানা যায়নি। সুখবিন্দরের পদত্যাগের গুজবের জেরে যখন সরগরম হিমাচলের রাজনীতি, তখন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং বলেন, “পদত্যাগ করিনি। হাল ছাড়ব না। আমি যোদ্ধা। আমার সম্পূর্ণ মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া পর্যন্ত পদেই থাকব।”   

    হার কংগ্রেস প্রার্থীর 

    হিমাচল প্রদেশ বিজেপির হাতছাড়া হয় বছর দেড়েক আগে, বিধানসভা নির্বাচনে। ৬৮টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস জিতেছিল ৪০টিতে। তাদের সঙ্গে ছিল তিন নির্দল প্রার্থীর সমর্থনও। বিজেপির বিধায়ক ছিলেন ২৫জন। এ রাজ্যে রাজ্যসভার একটি মাত্র আসন। কংগ্রেসের প্রার্থী হন আইনজীবী নেতা তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ অভিষেক মনু সিংভি। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে এই আসনে জেতার কথা ছিল কংগ্রেস প্রার্থীরই। সিংভির প্রতিপক্ষ ছিলেন (Sukhwinder Singh Sukhu) বিজেপির হর্ষ মহাজন। তিনি জিতবেন, এমন আসা অনেকেই করেননি। যদিও ক্রসভোটিংয়ের জেরে হইহই করে জিতে যান হর্ষ। এর পরেই প্রমাদ গোণে কংগ্রেস। খেলা যে ঘুরতে চলেছে তা আঁচ করে ফেলেন কংগ্রেসের থিঙ্কট্যাঙ্করা।

    পদত্যাগ মন্ত্রীর

    পরিস্থিতি আরও ঘোরলো হয় যখন মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন মন্ত্রী বিক্রমাদিত্য সিংহ। বিক্রমাদিত্যের আরও একটি পরিচয় হল তিনি হিমাচলের প্রদেশ কংগ্রেস সভানেত্রী তথা লোকসভার সাংসদ প্রতিভা সিংহের ছেলে। দলে বিধায়কদের সঠিক মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন বিক্রমাদিত্য। হিমাচলের রাজনীতির আকাশে যখন অশনি সঙ্কেত, ঠিক তখনই রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেন পদ্ম নেতারা। তাঁরা আস্থাভোটের দাবি জানান। গুজব ছড়ায়, মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন সুখবিন্দর। যদি তিনি বলেন, “আমায় কেউ পদত্যাগ করতে বলেননি। আমিও পদত্যাগ করিনি। আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেব। আমরা জিতবও। হিমাচলের মানুষ জিতবেন।”

    আরও পড়ুুন: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    সুখবিন্দরের বিরুদ্ধে ইদানিং যাঁরা সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন ধর্মশালার বিধায়ক সুধীর শর্মা, সুজনপুরের বিধায়ক রাজেন্দ্র রানা। জানা গিয়েছে, এঁরা ছাড়াও ক্রসভোটিং করেছেন কংগ্রেস বিধায়ক ইন্দ্রদত্ত লখনপাল, দেবেন্দ্রকুমার ভুট্টো, রবি ঠাকুর এবং চৈতন্য শর্মা। বিজেপি প্রার্থী হর্ষকে ভোট দিয়েছেন নির্দল তিন বিধায়কও।

    হিমাচলে সরকার বাঁচাতে মরিয়া কংগ্রেস হাইকমান্ড। মুখ্যমন্ত্রী বদল করে হলেও গদি ধরে রাখতে চাইছেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব। এহেন আবহে সুখবিন্দরের পদত্যাগের গুজব ছড়ায়। কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর, মুকেশ অগ্নিহোত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারে কংগ্রেস। তবে কংগ্রেস ও নির্দলের ‘বিদ্রোহী’ বিধায়করা তাতে রাজি হবেন কিনা, তা বলবে সময়। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share