Tag: congress

congress

  • West Bengal Road: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও নেই পাকা রাস্তা, ভোট বয়কটের পথে বাসিন্দারা  

    West Bengal Road: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও নেই পাকা রাস্তা, ভোট বয়কটের পথে বাসিন্দারা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও পাকা রাস্তা (West Bengal Road) হয়নি মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর ১ নম্বর ব্লকের ভিঙ্গল গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ঝিকোডাঙা গ্রামে। লাল মাটির রাস্তা, তাও খানাখন্দে ভরা। দীর্ঘ দুই দশক সংস্কারের অভাবে কার্যত বেহাল দশা। পারো থেকে ঝিকোডাঙা পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার রাস্তা গ্রামের মূল প্রবেশ পথ। পার্শ্ববর্তী ২০ থেকে ২৫ টি গ্রামের ৫ থেকে ৬ হাজার মানুষ দৈনন্দিন যাতায়াত করে এই রাস্তা দিয়ে। যানবাহন তো বটেই, বৃষ্টি হলে মানুষের চলাচলের পক্ষেও যা অযোগ্য হয়ে ওঠে। হাসপাতাল যাওয়ার ২ কিলোমিটার দূরত্বের রাস্তা ঘুরে যেতে হচ্ছে ১০ কিলোমিটার। আগুন লাগলে গ্রামে আসতে পারছে না দমকলের গাড়ি। 

    কী বলছেন গ্রামবাসীরা?

    এদিকে কিছুদিন আগেই পথশ্রী প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের কয়েক হাজার বেহাল রাস্তা (West Bengal Road) সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু তাতেও ভাগ্যের শিকে ছেঁড়েনি ঝিকোডাঙা গ্রামের রাস্তার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি এবং অভিষেক ব্যানার্জির জেলা সফরের আগেই এবার রাস্তার দাবিতে সরব এলাকাবাসী। দ্রুত রাস্তার কাজ না হলে ভোট বয়কটের হুঁশিয়ারি। এই গ্রামে এক প্রবীণ বাসিন্দা বললেন, ২০০১ সালে যে রাস্তা তৈরি হয়েছিল, সেটাও লাল মাটির। তারপরে আজ পর্যন্ত একটা ইটও পড়েনি। এমনকী লালমাটিও নয়। যাওয়ার মতো অবস্থাই ছিল না। ক্লাবের ছেলেরা নিজেরা পয়সা খরচ করে গর্তগুলো বুজিয়েছে। এখান থেকে চাঁচল অ্যাম্বুল্যান্সে যেতে হলে তুলসীহাট্টা হয়ে দশ কিলোমিটার ঘুরে আসতে হয়। অথচ এই রাস্তা ধরে গেলে সেটা মাত্র দু কিলোমিটার। দুপাশের জমিতে চাষবাস হয়। তাই পাট নিয়ে কেউ শহরে যাবে, তার কোনও উপায় নেই। ছেলেমেয়েরা স্কুল-কলেজ যেতেও খুবই অসুবিধায় পড়ছে। নেতারা তো ভোট এলে বলে রাস্তা করে দেবো। কিন্তু এরকম যদি অবস্থা হয়, তাহলে আমরা গ্রামবাসীদের ভোট দিতে দেব না।  

    এখানেও রাজনৈতিক তরজা

    এদিকে তৃণমূলের দাবি, কংগ্রেসের পঞ্চায়েত হওয়ায় সেখানে উন্নয়ন হয়নি। যদিও পঞ্চায়েত প্রধান বিমানবিহারী বসাক সাফাই দিয়েছেন, এনআরজিএস প্রকল্পের টাকা বন্ধ থাকায় রাস্তার (West Bengal Road) কাজ শুরু করা যায়নি। তাই এ নিয়েও শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: আজ সরকারি বাংলো ছাড়ছেন রাহুল! থাকবেন মা সোনিয়ার সঙ্গেই

    Rahul Gandhi: আজ সরকারি বাংলো ছাড়ছেন রাহুল! থাকবেন মা সোনিয়ার সঙ্গেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজই সরকারি বাড়ি ছাড়ছেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সাংসদ পদ খারিজ (Defamation Cases) হতেই বাংলো খালি করতে বলা হয় তাঁকে। শনিবার দিল্লির ১২ নম্বর তুঘলক লেনের সরকারি বাংলোর চাবি লোকসভার সচিবালয়ের হাতে তুলে দেবেন বলে জানা গিয়েছে। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে দিল্লির ১২ নম্বর তুঘলক লেনের সরকারি বাংলো ছিল রাহুল গান্ধীর।এবার মা সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) সঙ্গেই থাকবেন বলে জানা গিয়েছে।

    থাকবেন মা-এর সঙ্গে

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, শুক্রবার তিনি তাঁর তুঘলক লেনের বাংলা থেকে অধিকাংশ জিনিস সরিয়ে নিয়েছেন। গত ১৪ এপ্রিল থেকেই কংগ্রেস নেতা তাঁর অফিস সহ একাধিক নথি, জিনিসপত্র সরানোর কাজ শুরু করেন। ট্রাকে করে জিনিসপত্র মা সোনিয়া গান্ধীর বাড়িতে শিফট করা হয়েছে। কিছু জিনিসপত্র ছিল। সেগুলিও শুক্রবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে সরকারি বাংলো খালি করা নিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতির অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। মেয়াদ উত্তীর্ন হওয়ার মাসের পর মাস কেটে গেলেও সরকারি বাংলো ছাড়েননি বেশ কয়েকজন সাংসদ। সেই কথা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেছেন রাহুল গান্ধী। যদিও, সাংসদ না থাকার কারণে প্রটোকল অনুযায়ী রাহুলকে সরে যেতেই হতো।

    আরও পড়ুন: চারধাম যাত্রায় আজ খুলছে গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী মন্দির! কেদারনাথ, বদ্রীনাথ কবে? 

    গত লোকসভা নির্বাচনের সময়ে একটি সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মোদি পদবি নিয়ে বিতর্কিত একটি মন্তব্য করে বসেন রাহুল গান্ধী। আর এরপরেই গুজরাটের একটি আদালতে মামলা হয় তাঁর নামে। মানহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন রাহুল গান্ধী। আদালত তাঁকে দুই বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে। সেই কারণে লোকসভার নিয়ম অনুযায়ী তাঁর সাংসদ পদ খারিজ হয়ে গেছে। বর্তমানে তিনি আর সাংসদ নন। সেই কারণে সাংসদ কোটায় পাওয়া বাংলো ছেড়ে দিতে হবে রাহুল গান্ধীকে। তাঁকে ২২ এপ্রিলের মধ্যে বাংলো খালি করার নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। কংগ্রেস নেতাও সেই মতোই ২২ এপ্রিল তাঁর দুই দশকের পুরনো ঠিকানা ছাড়ছেন বলে সূত্রের খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • P Chidambaram: কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরমের ছেলের ১১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    P Chidambaram: কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরমের ছেলের ১১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএনএক্স (INX) মিডিয়া দুর্নীতি মামলায় দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা কংগ্রেস (Congress) সাংসদ পি চিদম্বরমের (P Chidambaram) ছেলে কার্তি চিদম্বরমের ১১ কোটি ৪ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। মঙ্গলবারই এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডির তরফে জানানো হয়েছে, এই তালিকায় কর্নাটক ও তামিলনাড়ুর চারটি সম্পত্তি রয়েছে। এর মধ্যে একটি স্থাবর সম্পত্তিও রয়েছে। ইডির দাবি, বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইনেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে।

    পি চিদম্বরমের (P Chidambaram) ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    ইডি সূত্রে খবর, কার্তির বিরুদ্ধে ইউপিএ জমানায় নিয়ম বহির্ভূতভাবে আইএনএক্স মিডিয়া সংস্থা, তার মালিক পিটার মুখোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী ইন্দ্রানীকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বন্দোবস্ত করার অভিযোগ রয়েছে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকার প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগে ছাড়পত্র দেওয়ার ক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রক ওই সংস্থাকে বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিল। কার্তি যখন এসব করেন, তখন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ছিলেন তাঁর বাবা পি চিদম্বরম (P Chidambaram)। অভিযোগ, সেই সুবাদেই প্রভাব খাটিয়ে কার্তি তাঁদের ছাড়পত্র পাইয়ে দিয়েছিলেন। এই দুর্নীতি মামলায় তদন্ত করছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, বাবার মাধ্যমে বেআইনি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে কার্তি ৩ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগেও একবার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল কার্তির সম্পত্তি। সেটা ২০১৯ সাল। সেবারও কার্তির বহু কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি।

    আরও পড়ুুন: ফ্রিজ করা হল জীবনকৃষ্ণের ৮ টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট! যুক্ত আর কোন কোন নেতা, খতিয়ে দেখছে সিবিআই

    কেবল তাই নয়, আইএনএক্স মিডিয়ার বিরুদ্ধে আয়কর তদন্ত স্থগিত করার জন্যও কার্তির বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেছে সিবিআই। এই মামলায় ২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে সিবিআই গ্রেফতার করেছিল প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমকে। তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডিও। তার আগে গ্রেফতার করা হয়েছিল কার্তিকেও। ২০১৮ সালের মার্চ মাসে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। প্রসঙ্গত, ইউপিএ জমানায়, ২০০৭ সালে চিদম্বরম (P Chidambaram) মন্ত্রী থাকাকালীনই কার্তি আইএনএক্স মিডিয়ায় অর্থ তছরুপ করেছেন বলে অভিযোগ। ৩০৫ কোটি টাকার অর্থ তছরুপের অভিযোগ রয়েছে কার্তির বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Congress: মুর্শিদাবাদে ফের তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দিল কংগ্রেস, কেন জানেন?

    Congress: মুর্শিদাবাদে ফের তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দিল কংগ্রেস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সাগরদিঘি উপ নির্বাচনে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী হয় কংগ্রেস (Congress) । আর তারপর থেকে মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস কর্মীরা নতুন করে অক্সিজেন পেতে শুরু করেন। সাগরদিঘিতে তৃণমূলের ভরাডুবি নিয়ে শুক্রবারই কালীঘাটের বৈঠকে জেলার দুই সাংসদ আবু তাহের এবং খলিলুর রহমান রোষে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সাগরদিঘি ভরাডুবি নিয়ে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই বৈঠকে দলীয় কোন্দলের বিষয়টি সামনে আসে। প্রার্থী নিয়ে অসন্তোষের বিষয়টি কমিটির সদস্যরা উল্লেখ করেন। তৃণমূল সুপ্রিমো দুই সাংসদকে প্রকাশ্যে বলেন, অধীর চৌধুরীর সঙ্গে তোমরা যোগাযোগ রাখছ। তাতে চড়ম বিড়ম্বনায় পড়েন দুই সাংসদ। মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের মুর্শিদাবাদে তৃণমূলে ভরাডুবি। শনিবার বহরমপুর জেলা কার্যালয়ের সামনে সাংসদ অধীর চৌধুরীর উপস্থিতিতে প্রায় দেড় হাজার তৃণমূল কর্মী কংগ্রেসে (Congress)  যোগদান করেন। কংগ্রেস সাংসদ তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। পঞ্চায়েত ভোটের ঠিক আগেই একসঙ্গে দেড় হাজার কর্মী যোগ দেওয়ায় কংগ্রেস (Congress)  কর্মীরা চাঙা হয়ে উঠেছেন। সভা মঞ্চেই অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury) বলেন, এই জেলায় তৃণমূল বলে আর কিছু থাকবে না। এই তো শুরু। এরপর আরও অনেকেই আমাদের দলে নাম লেখাবেন। চোরেদের দলে কেউ থাকবে না। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভগবানগোলা, বেলডাঙা সহ একাধিক ব্লকের তৃণমূল কর্মীরা এদিন কংগ্রেসে (Congress)  যোগদান করেন। তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেস যোগ দেওয়া এক নেতা আবদুল সালাউদ্দিন বলেন, তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত। এই দলে আর যুব সমাজ কেউ থাকতে চাইছে না। এদিন আমরা কয়েকশো কর্মীকে নিয়ে কংগ্রেসে যোগদান করলাম। পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল কিছু করতে পারবে না।

    কংগ্রেসের যোগদান নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব? Congress

    এমনিতেই কালীঘাটের বৈঠকের পর সাগরদিঘির নির্বাচনের ভরাডুবি নিয়ে ব্যাকফুটে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। এরমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে প্রায় দেড় হাজার কর্মী কংগ্রেসে (Congress)  যোগ দেওয়ায় শাসক দলের নেতা কর্মীরা অনেকটাই হতাশ। যদিও তৃণমূলের জেলা সভানেত্রী শাওনি সিংহরায় এত সংখ্যক তৃণমূল কর্মী যোগদানের বিষয়টি মানতে নারাজ। তিনি বলেন, কংগ্রেসের (Congress)  ওটা নাটকের মঞ্চ। তৃণমূলের কোন নেতা, কোন পঞ্চায়েত সদস্য যোগ দিয়েছেন তা ওরা কেউ বলতে পারেনি। ফলে, দেড় হাজার কর্মী যোগ দেওয়ার কথা বলছে তা একেবারের ভিত্তিহীন। সবটাই লোক দেখানো।

    অন্যদিকে, এদিন কান্দিতে পঞ্চায়েত ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে সিপিএমের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়। সেখানে পলিটব্যুরোর সদস্য সূর্যকান্ত মিশ্র আসেন। তিনি বলেন, সাগরদিঘিতে হেরে যাওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী বিডিও, রির্টানিং অফিসার, পুলিশ আধিকারিক সবাই বদলি করে দিয়েছেন। আসলে নিচু তলার অফিসাররা আর ওদের কথা শুনছে না। ক্রমশ এই সংখ্যাটা বাড়ছে। আর ওদের দলের মধ্যেই যা অশান্তি হচ্ছে, সেটাই সবার আগে ওরা সামলালে ভালো হয়। পরে, রাজ্যে শান্তি ফেরানোর কথা ভাববে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madan Mitra:  রাজ্য পুলিশকে একী বললেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র?

    Madan Mitra: রাজ্য পুলিশকে একী বললেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra) । তিনি বেলঘরিয়ায় দলীয় সভায় প্রকাশ্যে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। তিনি বলেন, রাজ্যের পুলিশকে বলছি, আপনারা ভুলে যান তৃণমূল কংগ্রেস শাসকদলে রয়েছে। কয়েকদিন আগে রথতলায় ৫০টি মাইক বেঁধে সিপিএম সভা করল। আপনার চুপচাপ বসে বসে মজা দেখছিলেন। তবে, সব পুলিশ এক নয়। পুলিশের মধ্যে কিছু চড় রয়েছে। এরপর তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন,  বিজেপি বাংলার বাজার গরম করলে কিভাবে ঠান্ডা করতে হয় তৃণমূলের কাছে সেই মন্ত্র আছে। প্রয়োজনে সেই মন্ত্র প্রয়োগ করা হবে।বারাকপুর কমিশনারেটের পুলিশ জেনে রাখুন আমরা বাংলা চালাই। সিপিএম, বিজেপিকে আপনারা বাবা বলে ভাবলেও ওরা কিন্তু বাবা নয়। মুখ্যমন্ত্রী একধারে পুলিশমন্ত্রীও। শাসক দলের দাপুটে এই নেতার পুলিশ নিয়ে এই মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তাহলে কী বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ দলদাস হয়ে কাজ করছে না। কী কারণে পুলিশের বিরুদ্ধে এই ধরনের মন্তব্য কামারহাটির কালারফুল বয় (Madan Mitra) করলেন তা তিনি খোলসা করেননি। তবে, দলের অন্দরে এই নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিরোধীরা এটা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়নে। আসলে পুলিশকে হুঁশিয়ারি দেওয়ার অর্থ মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি পরোক্ষে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন।

    কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচিকে একী বলেন তৃণমূল বিধায়ক? Madan Mitra

    সাগরদিঘিতে বিরোধীদের অশুভ আঁতাত হয়েছে বলে মদন মিত্র (Madan Mitra) বারবার সোচ্চার হয়েছেন। এবার বিরোধীদের অশুভ আঁতাতের বিরুদ্ধে কামারহাটিতে ধিক্কার মিছিল করা হয়। মিছিল শেষে সভা ছিল। সেখানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কামারহাটির বিধায়ক( Madan Mitra) বিরোধীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, বিজেপি, কংগ্রেস এবং সিপিএম মনে রাখবেন এই তিনজনকে বান্ডিলে প্যাক করে প্রয়োজনে দক্ষিণেশ্বরের গঙ্গায় কি করে তর্পন করতে হয়, ন্যাড়া করতে হয় তা আমরা জানি। এরপর কৌস্তভ বাগচির নাম না করে তিনি বলেন, প্রকাশ্যে ন্যাড়া হয়ে   আমাদেরকে ভয় দেখাবেন না।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: গোয়ায় ইতিহাস বিজেপির, প্রথম মহিলা পদ্ম-প্রার্থী পল্লবীকে চেনেন?

    Lok Sabha Elections 2024: গোয়ায় ইতিহাস বিজেপির, প্রথম মহিলা পদ্ম-প্রার্থী পল্লবীকে চেনেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরব সাগরের তীরে ইতিহাস বিজেপির। গোয়ায় প্রথম মহিলা প্রার্থী দিল পদ্ম শিবির। প্রার্থীর নাম পল্লবী ডেম্পো। তিনি ডেম্পো ইন্ডাস্ট্রিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) দক্ষিণ গোয়া কেন্দ্রের পদ্ম প্রার্থী তিনি।

    গোয়ার এই কেন্দ্রে পদ্ম ফুটেছে দু’বার (Lok Sabha Elections 2024)

    বর্তমানে গোয়ার এই কেন্দ্রের রাশ রয়েছে কংগ্রেসের হাতে। সাংসদ ফ্রান্সিসকো সারদিনহার। ১৯৬২ সাল থেকে এই কেন্দ্রে মাত্র দু’বার জিতেছে গেরুয়া শিবির। এই লোকসভা কেন্দ্রের অধীনে রয়েছে ২০টি বিধানসভা এলাকা। লোকসভার এই আসনটিতে কখনও জয়ী হয়েছে মহারাষ্ট্র গোমান্তক পার্টি, কখনও আবার ইউনাইটেড গোয়ান্স পার্টি। কংগ্রেসও জিতেছে বেশ কয়েকবার। তবে ১৯৯৯ ও ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) আরব সাগরের তীরের এই কেন্দ্রটিতে ফুটেছে পদ্ম। বিজেপির টিকিট পেয়ে যারপরনাই খুশি পল্লবী। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী তিনিও।

    চিনুন পল্লবীকে

    রসায়নে স্নাতক পল্লবীর ঝুলিতে রয়েছে পুণের এমআইটির বিজনেস ম্যানেজমেন্টের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও। বছর ঊনপঞ্চাশের পল্লবী ডেম্পো ইন্ডাস্ট্রিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর। ইন্দো-জার্মান এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটির প্রেসিডেন্ট পদেও রয়েছেন তিনি। গোয়া ক্যানসার সোসাইটির ম্যানেজিং কমিটির সদস্যও এই বিজেপি প্রার্থী। পল্লবীর স্বামী শ্রীনিবাস ডেম্পোও একজন নামী শিল্পপতি। গোয়া চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রধানও তিনি। মেয়েদের বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দানের জন্য গ্রামীণ বিদ্যালয় দত্তক কর্মসূচির অধীনে কয়েকটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় চালানোর দায়িত্ব নিয়েছে ডেম্পো পরিবার। এহেন পরিবারের সদস্য পল্লবীকেই এবার পদ্ম প্রতীকে বাজি ধরেছে বিজেপি।

    রবিবার রাতে পঞ্চম দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করে বিজেপি। এতে নাম রয়েছে ১১১টি কেন্দ্রের প্রার্থীর। এই তালিকায়ই রয়েছে পল্লবীর নামও। পল্লবীকে প্রার্থী করায় গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডাকে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মহিলাদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণের কথা বলেন। গোয়ায় এর হার ৫০ শতাংশ। এবং সেটাও সংরক্ষণ ছাড়াই। এজন্য আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং পার্টি প্রেসিডেন্ট জেপি নাড্ডাকে (Lok Sabha Elections 2024)।”

    আরও পড়ুুন: ফের প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, তালিকায় রয়েছেন ‘রাম’, কঙ্গনাও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Malda: ‘গনি খান চৌধুরী ঈশ্বর নন’, তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যে অস্বস্তিতে দল

    Malda: ‘গনি খান চৌধুরী ঈশ্বর নন’, তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যে অস্বস্তিতে দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদার (Malda) তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শাহনাওয়াজ আলি রাইহান এবার গনি খান চৌধুরি সম্পর্কে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন। তিনি বলেন, “গনি খান ঈশ্বর নন, মনে আছেন ঠিক আছে, তাঁকে দেবত্বের আসনে না বসালে অপমান হবে এমন কোনও ব্যাপার নেই।” মালদা দক্ষিণ কেন্দ্রে কংগ্রেস নেতা গনি খানের নামে আগের বারের তৃণমূল প্রার্থী মৌসন নুর জয়ী হয়েছিলেন। এই বিদায়ী সাংসদের পরিবারের নেতার নামে এই মন্তব্য, তৃণমূলের অন্দরে ফাটল নয় তো? রাজনৈতিক মহলে এই নিয়ে তীব্র শোরগোল পড়েছে। যদিও মৌসুম নুর এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দেননি। গনি খান আবগে ধাক্কা দিলেন না তো তৃণমূল প্রার্থী?

    ঠিক কী বললেন তৃণমূল প্রার্থী (Malda)?

    মালদা (Malda) দক্ষিণ লোকসভার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শাহনাওয়াজ আলি রাইহান বলেন, “আমার কাছে গনি খান চৌধুরী ঈশ্বর নন। মালদায় আসলেই মাথা ঠেকাতে হবে। তিনি আমার মনে রয়েছেন। কিন্তু তাঁকে দেবত্ব বানিয়ে কেন তুমি মাজারে গেলে না, অপমান করলে, এই রকম যুক্তি মানি না।”

    তৃণমূলে কী ফাটল?

    বিগত নির্বাচনগুলিতে কংগ্রেস নেতা গনি খানের মৃত্যুর পর তাঁর নামেই পরিবারের সদস্যরা নির্বাচনে লড়াই করেছেন। গতবারের বিদায়ী লোকসভার (Malda) প্রার্থী ছিলেন এই পরিবারের সদস্যা মৌসম নূর বেনজির। যদিও তিনি মূলত কংগ্রেসের নেত্রী হলেও পরে দল বদল করে তৃণমূলে যোগদান করে নির্বাচনে লড়াই করে ছিলেন। এই বারে তাঁকে দলের তরফ থেকে টিকিট না দেওয়ায় এখনও নির্বাচনী প্রচারে দেখা মেলেনি। যদিও শারীরিক অসুস্থতার কথা বললেও দলের বিরুদ্ধে যে অভিমান করেছেন সে কথা রাজনীতির অনেক বিশ্লেষক মনে করেছেন। কিন্তু এই আবহে তৃণমূল প্রার্থীর মুখে গনি খান সম্পর্কে মন্তব্যে দলের অন্দরের ফাটল আরও চওড়া হল না তো? প্রশ্ন এখানেই।

    কংগ্রেসের বক্তব্য

    মালদা (Malda) দক্ষিণ লোকসভার কংগ্রেস প্রার্থী ঈশা খান চৌধুরী বলেছেন, “তৃণমূল প্রার্থী মালদা সম্বন্ধে বেশি কিছু জানেন না। গনি খান একজন মানুষ। ভগবান নয়। কিন্তু সবাই ওঁকে শ্রদ্ধা করেন, ভালবাসেন। উনি মালদা জেলার জন্য অনেক কিছু করেছেন। চাকরি দিয়েছেন।”

    বিজেপির বক্তব্য

    জেলার বিজেপির নেতারা বলেছেন, “গনি খান মালদার (Malda) জন্য অনেক কাজ করেছেন। আমরা বিজেপি কর্মীরাও একই কথা বলব। তবে তাঁর উত্তরসুরীরা কোনও কাজ করেননি। রূপকার গনি খানকে মিথ করেছে কংগ্রেস। কাজের কাজ কিছু করেনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: তৃণমূলের পর এবার প্রার্থী ঘোষণা করল বামেরাও, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    Lok Sabha Elections 2024: তৃণমূলের পর এবার প্রার্থী ঘোষণা করল বামেরাও, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) বিজেপিকে ধরাশায়ী করতে হয়েছিল জোট গঠন। ‘ইন্ডি’ নামের সেই জোটকে এড়িয়েই একতরফাভাবে রাজ্যের ৪২টি আসনেই প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে কংগ্রেস। আর বৃহস্পতিবারের বারবেলায় প্রথম দফার ১৬টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দিল বামফ্রন্ট।

    প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা (Lok Sabha Elections 2024)

    এদিন বিকেলে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে সাংবাদিক বৈঠক করে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু। এদিন যে ১৬টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে, তার মধ্যে ১৩টিতে লড়বে সিপিএম। বাকি তিনটি আসনে লড়বেন বাম শরিকরা। তৃণমূলের পর বামেরাও প্রার্থী ঘোষণা করে দেওয়ায় বাংলায় প্রশ্ন উঠছে জোটের ভবিষ্যৎ নিয়েই। লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) প্রথম দফায় ১৯৫জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে বিজেপি। তার পরেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে তৃণমূল। এদিন ১৬টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দিল বামেরাও। যে জেলাগুলির প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলি হল, কোচবিহার, বালুরঘাট, জলপাইগুড়ি, কৃষ্ণনগর, আসানসোল, বর্ধমান পূর্ব, হুগলি, শ্রীরামপুর, দমদম, যাদবপুর, বাঁকুড়া, কলকাতা দক্ষিণ, হাওড়া সদর।

    তালিকায় কারা?

    দমদমে সুজন চক্রবর্তী, যাদবপুরে সৃজন ভট্টাচার্য, কলকাতা দক্ষিণে সায়রা শাহ হালিম, কৃষ্ণনগরে এসএম সাদি, আসানসোলে জাহানারা খান, হাওড়া সদরে সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়, বর্ধমান পূর্বে নীরব খাঁ, তমলুকে আইনজীবী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, হুগলিতে মনোদীপ ঘোষ, শ্রীরামপুরে দীপ্সিতা ধর, বাঁকুড়ায় নীলাঞ্জন দাশগুপ্ত, বিষ্ণুপুরে শীতল কৈবদ্য, জলপাইগুড়িতে দেবরাজ বর্মনকে প্রার্থী করেছে সিপিএম। বালুরঘাটে দাঁড় করানো হয়েছে আরএসপির জয়দেব সিদ্ধান্তকে। মেদিনীপুর আসনে লড়বেন সিপিআইয়ের বিপ্লব ভট্ট। কোচবিহারে প্রার্থী হচ্ছেন ফরওয়ার্ড ব্লকের নীতীশচন্দ্র রায়।

    আরও পড়ুুন: “ভারতের গণতন্ত্রে ঐতিহাসিক দিন”, এক দেশ এক ভোট প্রসঙ্গে বললেন শাহ

    বামেদের প্রথম দফার প্রার্থিতালিকায় মহিলা রয়েছেন তিনজন। যে ১৬ জনের নাম এদিন ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১৪জনেরই ‘হাতেখড়ি’ হচ্ছে লোকসভা নির্বাচনে। যদিও এঁদের মধ্যে কয়েকজন প্রার্থী হয়েছিলেন গত বিধানসভা নির্বাচনে। এদিকে, রাজ্যের ৮টি আসনে লড়াই করবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন আইএসএফ সুপ্রিমো নওসাদ সিদ্দিকি। আগে জানিয়েছিলেন ডায়মন্ড হারবারে তিনি স্বয়ং প্রার্থী হবেন তৃণমূলের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এদিন জানিয়ে দিলেন প্রার্থী হচ্ছেন না তিনি (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস।” মঙ্গলবার হায়দরাবাদের জনসভায় এমনই অভিযোগ করলের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন ‘বিজয় সঙ্কল্প সম্মেলনে’ যোগ দিয়েছিলেন শাহ। সেখানেই সিএএ (CAA) নিয়ে বিরোধীদের নিশানা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    ‘স্বপ্ন পূরণের সরকার’

    বিরোধীদের অপপ্রচারের জবাব দিতেও দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন মোদির সেনাপতি। ভিড়ে ঠাসা জনসভায় শাহ বলেন, “কংগ্রেস, মাজিস এবং বিআরএস সিএএ-র (CAA) বিরোধিতা করেছিল। সেই বাধা উপেক্ষা করেই মোদি সরকার প্রতিবেশী তিন দেশ থেকে আসা হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিল। স্বদেশে নিপীড়িত ওই শরণার্থীরা যে মর্যাদাপূর্ণ জীবন যাপনের স্বপ্ন দেখেছিলেন, তাঁদের সে স্বপ্ন পূরণ করছে এই সরকার।”

    ‘সব প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছে বিজেপি’

    ‘উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ইস্তেহারে যে সিএএ-র (CAA) প্রতিশ্রুতি ছিল, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তিনি বলেন, “বিজেপির ইস্তাহারে সিএএ-র উল্লেখ দেখে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। তবে মোদিজি তাঁর ১০ বছরের রাজত্বে সমস্ত দেয় প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন। আমরা অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, তিন তালাক বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলাম। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম সিএএ-রও। এসবই আমরা পূরণ করেছি। তা সত্ত্বেও ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থে কংগ্রেস আমাদের বিরোধিতা করে চলেছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘এটা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে’’, গুজরাটে মোদি

    সংখ্যালঘুদের শাহি-বার্তা

    শাহ বলেন, “গতকালই (সোমবার) আমরা সিএএ-র (CAA) প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি। যাঁরা ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে পড়শি তিন দেশ থেকে এ দেশে শরণার্থী হিসেবে এসেছেন, এই আইন বলে তাঁরা এবার ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবেন। অথচ তারা (কংগ্রেস-সহ বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দল) মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে। আমি এ দেশের সংখ্যালঘুদের বলতে চাই, সিএএ (CAA) কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না। বরং নাগরিকত্ব দেবে।”

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাত প্রেসিডেন্ট মৌলানা শাহাবউদ্দিন রাজভি বরেলভি বলেছিলেন, “সিএএকে স্বাগত জানানো উচিত ভারতীয় মুসলমানদের।” তিনিও বলেছিলেন, “ভারতের কোনও মুসলমানের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না এই আইন। মুসলমানদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির বীজ বপন করেছেন কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manohar Lal Khattar: পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর, প্রার্থী হচ্ছেন লোকসভায়?

    Manohar Lal Khattar: পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর, প্রার্থী হচ্ছেন লোকসভায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর (Manohar Lal Khattar)। মঙ্গলবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন তিনি। তাঁর পরিবর্তে মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন বিজেপিরই নায়েব সাইনি অথবা সঞ্জয় ভাটিয়া। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে খট্টরকে করনাল কেন্দ্রে প্রার্থী করতে পারে বিজেপি। এমনটাই খবর সূত্রের।

    মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা খট্টরের (Manohar Lal Khattar)

    এদিন বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ নিজের বাসভবনে বিজেপি এবং সরকারের সমর্থক নির্দল বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন খট্টর। তারপরেই ইস্তফা দেন তিনি। এদিনই জননায়ক জনতা পার্টি (জেজেপি) নেতা দুষ্মন্ত চৌটালা ১১টায় বৈঠক ডেকেছিলেন। জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠকে হিসার এবং ভিওয়ানি-মহেন্দ্রগড় কেন্দ্রের প্রার্থী বাছাই নিয়েও আলোচনা হয় খট্টরের ডাকা বৈঠকে। মুখ্যমন্ত্রী ইস্তফা দিলে মন্ত্রিসভা ভেঙে যায়। নয়া মন্ত্রিসভায় কারা (Manohar Lal Khattar) মন্ত্রী হবেন, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। জেজেপির পরিবর্তে নির্দলদের সমর্থনে এবার সরকার গড়তে চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব। 

    হরিয়ানায় সংখ্যাতত্ত্বের হিসেব

    হরিয়ানা বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০। এর মধ্যে বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা ৪১। কংগ্রেসের রয়েছেন ৩০ জন বিধায়ক। জেজেপির বিধায়ক সংখ্যা ১০। নির্দল রয়েছেন ৭ জন। ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোকদল ও হরিয়ানা লোকহিত পার্টির একজন করে বিধায়কও রয়েছেন। জানা গিয়েছে, নায়েব সাইনি কিংবা সঞ্জয় ভাটিয়াকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসাতে চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব। হরিয়ানার রাজভবনের কনফারেন্স রুমে শপথ গ্রহণের প্রস্তুতিও চলছে।

    আরও পড়ুুন: এনডিএ শিবিরে ফিরলেন চন্দ্রবাবু, বিজেপি-টিডিপি আসন রফা চূড়ান্ত

    জেজেপিকে লোকসভা আসন ছাড়তে নারাজ বিজেপি

    হরিয়ানায় লোকসভার আসন রয়েছে ১০টি। এর মধ্যে জেজেপি ২টি আসন চেয়েছিল। যা ছাড়তে রাজি হয়নি বিজেপি। জেজেপি নেতা তথা হরিয়ানার উপমুখ্যমন্ত্রী (মন্ত্রিসভা ভেঙে যাওয়ায় এখন প্রাক্তন) দুষ্মন্ত চৌটালা সোমবার সাক্ষাৎ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে। দিল্লিতে আয়োজিত সেই বৈঠকে নাড্ডা জেজেপি সুপ্রিমোকে সাফ জানিয়ে দেন, হরিয়ানায় একটি আসনও তারা ছাড়তে পারবে না জেজেপিকে।

    হরিয়ানায় একা লড়বে বিজেপি?

    অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর, এর পরেই মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান জেপিপি সুপ্রিমো। সেই বৈঠকও হয়নি। দিল্লিতে যখন দুটি আসনের জন্য দরবার করে বেড়াচ্ছেন দুষ্মন্ত, তখনই এদিকে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন খট্টর (Manohar Lal Khattar)। বিজেপির একটি সূত্রের খবর, এবার নির্দলদের নিয়েই সরকার গড়বে বিজেপি। লোকসভা নির্বাচনে হরিয়ানায় একলা লড়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে মোদি-শাহের দল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share