Tag: congress

congress

  • Karnataka Hijab Row: “মুসলিম তোষণের জন্যই প্রত্যাহার হিজাব নিষেধাজ্ঞা”, সিদ্দারামাইয়াকে তোপ বিজেপির

    Karnataka Hijab Row: “মুসলিম তোষণের জন্যই প্রত্যাহার হিজাব নিষেধাজ্ঞা”, সিদ্দারামাইয়াকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের মুসলিম তোষণের পথেই হাঁটল কংগ্রেস! কর্নাটকে তারা ফের ফিরিয়ে আনল হিজাব প্রথা (Karnataka Hijab Row)। ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ কর্নাটক বিজেপি। তাদের দাবি, নিষিদ্ধ সংগঠন ‘পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া’র গুন্ডাদের তুষ্ট করতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস সরকার।

    কংগ্রেসের ঘোষণা

    বর্তমানে কর্নাটকে ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী পদে আসীন সিদ্দারামাইয়া। তাঁর নির্দেশে হিজাবের ওপর তুলে নেওয়া হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এর আগে কর্নাটকে ছিল বিজেপি সরকার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব পরায় নিষেধাজ্ঞা (Karnataka Hijab Row) জারি করেছিল পদ্ম-সরকার। শুক্রবার কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “কে, কোথায় কী পোশাক পরবেন, সেটা তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ।” এদিন মাইসুরুতে এক কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, “আর কোনও বাধা রইল না। এবার হিজাব পরে যে কোনও জায়গায় যাওয়া যেতে পারে।”

    হিজাব বিতর্ক

    ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি কর্নাটকের উদুপিতে এক প্রি-ইউনিভার্সিটিতে হিজাব পরা কয়েকজনকে ক্লাসে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। কলেজ উন্নয়ন সমিতির সভাপতি রঘুপতি ভট্ট সাফ জানিয়ে দেন, হিজাব পরে ক্লাসে ঢোকা যাবে না। তার জেরে ব্যাপক শোরগোল রাজ্যে। হিজাবের পাল্টা হিসেবে গেরুয়া উত্তরীয় পরে আন্দোলনে নামে হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন। তার জেরে ওই বছরেরই ২২ জানুয়ারি কর্নাটক সরকারের শিক্ষা দফতর একটি কমিটি গঠন করে। ঘোষণা করা হয়, কমিটি নির্দিষ্ট সুপারিশ করার আগে পর্যন্ত ছাত্রীরা কেবল ইউনিফর্ম পরেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসতে পারবেন। হিজাব কিংবা গেরুয়া উত্তরীয় কিছুই পরা যাবে না।

    আরও পড়ুুন: বাইক থেকে নামিয়ে তৃণমূল নেতাকে বেধড়ক মারলেন দলেরই কর্মীরা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    সিদ্দারামাইয়ার সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছে বিজেপি। দলের তরফে বলা হয়েছে, “সিদ্দারামাইয়ার গ্যারান্টি স্কিমে সর্বধর্মের একটি সুন্দর বাগানে বিষবৃক্ষের বীজ বুনে দেওয়া হল। স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের মধ্যে সমতা আনতে পোশাক বিধি চালু করা হয়েছিল।” পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, পোশাকবিধির মাধ্যমে স্কুলের সুকুমারমতি পড়ুয়াদের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টি করতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, গত অক্টোবর মাসে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত ও বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্চ খণ্ডিত রায় দেওয়ায় হিজাব সংক্রান্ত (Karnataka Hijab Row) মামলাটি এখন শীর্ষ আদালতেরই উচ্চতর বেঞ্চে গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: দলীয় সাংসদের বাড়িতে নোটের পাহাড়! ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস!

    Congress: দলীয় সাংসদের বাড়িতে নোটের পাহাড়! ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস!

    মাধ্যম নিউড ডেস্ক: ২০১০ সাল থেকে তিনি কংগ্রেসের (Congress) টিকিটে রাজ্যসভার সাংসদ। অথচ তাঁর বাড়িতে যে নগদ টাকার পাহাড়, তা জানেন না কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব! এখন যখন ঝুলি থেকে বিড়াল বের হচ্ছে, তখনই ঝাড়খণ্ডের সাংসদ ধীরজ সাহুর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করল কংগ্রেস।

    কী বলছে কংগ্রেস

    শনিবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, “এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। কেবল তিনিই এ ব্যাপারে বলতে পারবেন। তাঁরই উচিত এর ব্যাখ্যা দেওয়া। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন জায়গা থেকে আয়কর দফতর এই টাকা উদ্ধার করেছে। তাঁর সম্পত্তির বহর সম্পর্কে ব্যাখ্যা তাঁকেই দিতে হবে।” প্রসঙ্গত, ধীরজ ঝাড়খণ্ডের সাংসদ। বাংলা, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গায় হানা দিয়ে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা উদ্ধার করেছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা।

    টাকা গুণতে ৪০টি মেশিন

    এই টাকার মধ্যে ২৫০ কোটি টাকাই উদ্ধার হয়েছে ওড়িশার বলঙ্গির জেলায় অবস্থিত ডিস্টিলারি সংস্থার অফিস থেকে। এই সংস্থাটি ধীরজেরই। এছাড়াও অন্যান্য জায়গা থেকে উদ্ধার হয়েছে আরও প্রচুর নগদ। বুধবার শুরু হওয়া আয়কর দফতরের অভিযান চলেছে শনিবার রাত পর্যন্ত। টাকার পরিমাণ জানতে আয়কর দফতর ছোট-বড় ৪০টি টাকা গোণার মেশিন বসিয়েছে। টাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য বেশ (Congress) কয়েকটি বড় গাড়িও নিয়ে আসা হয়েছে। কংগ্রেস যখন ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে ব্যস্ত, তখন সোনিয়া গান্ধীর দলকে নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির সঙ্গেই জুড়ে তামাম বিশ্বের অগ্রগতি’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    তিনি বলেন, “যেখানেই দুর্নীতি, সেখানেই রয়েছেন একজন কংগ্রেস নেতা। এমন নয় যে, এই প্রথম কোনও কংগ্রেস নেতা কোনও দুর্নীতিতে জড়ালেন।” তিনি বলেন, “কেবল মানুষ নয়, টাকা গুণতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছে মেশিনও। দুর্নীতিতে যুক্ত এক কংগ্রেস সাংসদের বাড়ি থেকে উদ্ধার হচ্ছে কোটি কোটি টাকা! এই গান্ধী পরিবারের এটিএম কে, উত্তরের অপেক্ষায় (Congress) রইলাম।” এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, “দেশবাসীর দেখা উচিত এই নোটের স্তূপ। তার পর তাঁদের নেতাদের কাছে সততার বাণী শুনুন। জনগণের কাছ থেকে যা লুট করা হয়েছে, প্রত্যেক পাই-পয়সা ফেরত দেওয়া হবে। এটা মোদির গ্যারান্টি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Congress: ২৫০ কোটি পার…! কে এই ধীরজ সাহু, যার বাড়িতে মিলল ‘যকের ধন’!

    Congress: ২৫০ কোটি পার…! কে এই ধীরজ সাহু, যার বাড়িতে মিলল ‘যকের ধন’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার পর এবার ঝাড়খণ্ড। তৃণমূল কংগ্রেসের পর এবার কংগ্রেস। ঝাড়খণ্ডের সাংসদের ডিস্টিলারি সংস্থায় হানা আয়কর দফতরের। উদ্ধার নগদ ২৫০ কোটি টাকা। ঘটনায় জড়িয়েছে কংগ্রেসের নাম। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ড থেকে জিতে রাজ্যসভায় গিয়েছেন কংগ্রেসের ধীরাজ প্রসাদ সাহু।

    উদ্ধার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা

    এই ডিস্টিলারি সংস্থাটি তাঁরই। ওড়িশার বলঙ্গির জেলায় একটি অফিস থেকে উদ্ধার হয়েছে নগদ ২০০ কোটি টাকা। ওড়িশার সম্বলপুর, সুন্দরগড়, ঝাড়খণ্ডের বোকারো এবং রাঁচিতে অবস্থিত ধীরাজের বাড়ি ও সংস্থার বিভিন্ন অফিস থেকে উদ্ধার হয়েছে আরও কয়েক কোটি টাকা। আয়কর দফতর সূত্রে খবর, আলমারি ও একাধিক বাক্সে থরে থরে সাজানো ছিল টাকা। সব মিলিয়ে ঠিক কত টাকা উদ্ধার হয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। 

     প্রসঙ্গত, গত বছর এ রাজ্যেও উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর নগদ টাকা। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে তদন্তে নেমে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করার পর তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। অভিযোগ, বিভিন্ন ক্ষেত্রে মোটা টাকার বিনিময়ে নিয়োগ করা হয়েছি অযোগ্যদের। এই টাকা সেই ‘চাকরি বিক্রি’র টাকা, যা গচ্ছিত রাখা হয়েছিল অর্পিতার বাড়িতে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পার্থ।

    কে এই ধীরাজ?

    ধীরাজের বাড়ি ও সংস্থার অফিস থেকে উদ্ধার হওয়া টাকা গুণতে ৩৬টি মেশিন আনা হয়েছিল বলে আয়কর দফতর সূত্রে খবর। তার মধ্যে কয়েকটি আবার নোট গুণতে গুণতে বিকল হয়ে যায়। প্রশ্ন হল, কে এই ধীরাজ? ১৯৫৫ সালের নভেম্বরে জন্ম ধীরাজের। তাঁর বাবা ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী। বলদেব সাহু ইনফ্রা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির সঙ্গে যোগ রয়েছে বৌধ ডিস্টিলারিজের। এর সঙ্গেই যুক্ত ধীরাজ। রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কলেজ থেকে স্নাতক হন ধীরাজ। তার পরেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে।  

    ১৯৭৭ সালে রাজনীতিতে আসেন। লাহরডাগা জেলা যুব কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। তাঁর ভাই শিবপ্রসাদ কংগ্রেসের টিকিটে জিতে দু’ বার লোকসভার সাংসদ হয়েছিলেন। ২০১০ সাল থেকে রাজ্যসভার সাংসদ ধীরাজ। ২০১৮ সালে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার সময় ধীরাজ জানিয়েছিলেন তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ৩৪.৮৩ কোটি টাকা। তাঁর ২.৪ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন (Congress) ধীরাজ।

     

    আরও পড়ুুন: আশাতীত বৃদ্ধি জিডিপি-র, মোদি জমানাতেই বিশ্বের তৃতীয় বৃত্ততম অর্থনীতি হচ্ছে ভারত!

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Assembly Elections 2023: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    Assembly Elections 2023: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Elections 2023) ফল ঘোষণা হতেই ঘেঁটে ঘ ‘ইন্ডি’ জোট! হারের কারণ অনুসন্ধান করতে ৬ ডিসেম্বর বৈঠকে বসছেন ‘ইন্ডি’ জোটের নেতারা। সেই জোটের বৈঠক সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না বলেই জানিয়ে দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজস্থান সহ চার রাজ্যে বিজেপির কাছে কংগ্রেস পরাস্ত হতেই গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

    কী বললেন মমতা?

    নভেম্বর মাসেই নির্বাচন হয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভার। এর মধ্যে রবিবার ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের ফল। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে জয় পেয়েছে বিজেপি। গোহারা হেরেছে কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর দল পেয়েছে তেলঙ্গানার রাশ। এর পরেই কংগ্রেসকে কাঠগড়ায় তুলেছে তৃণমূল। সোমবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এটা কংগ্রেসের (Assembly Elections 2023) হার, মানুষের পরাজয় নয়।” বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। দেশের সেই সাধারণ নির্বাচনে বিজেপিকে কুর্সি-ছাড়া করতে জোট বেঁধেছে ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’।

    ইন্ডির ভবিষ্য

    কংগ্রেসের পাশাপাশি সেই ‘ইন্ডি’তে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলও। তিন রাজ্যে কংগ্রেস ধরাশায়ী হতেই মমতা দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কংগ্রেসের ডাকা ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠকে যে তৃণমূল সুপ্রিমো যাচ্ছেন না, তা জানিয়েছেন নিজেই। বলেন, “৬ তারিখের বৈঠক সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। আমি কিছুই জানি না। অভিষেকও উত্তরবঙ্গে চলে গিয়েছে। আমিও যাব। আমার সঙ্গে কারও কোনও কথা হয়নি।”

    আরও পড়ুুন: মিছিলে মেজাজ হারালেন শোভনদেব! ধাক্কা দিলেন দলীয় নেতাকে, কেন জানেন?

    ইন্ডি জোট প্রসঙ্গে মমতা বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের শরিকরা কেউ না কেউ ভোট কেটেছে। তাই বলছি, আসন সমঝোতা করতে। আসন সমঝোতা করলে এটা হত না।” এদিন বিধানসভায়ও মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি এখনও মনে করি আসন সমঝোতা করলে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপি আসবে না। ইন্ডি জোট এক সঙ্গে কাজ করবে। কিছু ভুল থাকলে শুধরে নেবে।” তৃণমূল নেত্রী বলেন, “বাবুরা একটা বেশি পেয়েছে। আর কংগ্রেস একটায় হেরেছে, একটা পেয়েছে। কংগ্রেসের থেকে ছত্তিসগড় আর রাজস্থান নিয়ে নিয়েছে। আবার কংগ্রেস তেলঙ্গানায় জিতেছে (Assembly Elections 2023)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Venkatesh Prasad: ‘‘সনাতন ধর্মকে সম্মান না জানানোর পরিণতি’’! কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ভেঙ্কটেশ প্রসাদের

    Venkatesh Prasad: ‘‘সনাতন ধর্মকে সম্মান না জানানোর পরিণতি’’! কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ভেঙ্কটেশ প্রসাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের চার রাজ্যের বিধানসভা ভোটের ফলে গেরুয়া ঝড়। তিন রাজ্য রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তীসগড়ে বিজেপি বাজিমাত করেছে। গো-বলয়ের এই রাজ্যগুলিতে এক প্রকার পদ্ম-শিবিরের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে জাতীয় দল কংগ্রেস। এই জয়কে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জয় হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ভেঙ্কটেশ প্রসাদ। একই সঙ্গে সনাতন ধর্মকে অসম্মান করার ফল ভোগ করছে কংগ্রেস, এমনই অভিমত প্রসাদের (Venkatesh Prasad)। 

    কী বলেছেন প্রাক্তিন ক্রিকেটার?

    প্রাক্তন ক্রিকেটার ভেঙ্কটেশ প্রসাদ (Venkatesh Prasad) রবিবার বিধানসভা নির্বাচনে হতাশাজনক পারফরম্যান্সের পরে কংগ্রেস এবং জোটের অংশীদারদের তীব্র কটাক্ষ করেছেন। তিনি কংগ্রেসের বেশিরভাগ রাজ্যে এই শোচনীয় অবস্থার জন্য দায়ী করেছেন কংগ্রেসের সঙ্গী উদয়নিধি স্ট্যালিনের ‘সনাতন ধর্ম এরিডিকেশন সম্মেলনে’-এ সামিল হওয়ার ঘটনাকে। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে প্রসাদ লিখেছেন, “সনাতন ধর্মকে সম্মান না করলে তার এমন পরিণতি হতে বাধ্য। এই বিপুল ব্যবধানে জয় পাওয়ার জন্য বিজেপিকে অনেক অভিনন্দন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের আশ্চর্যজনক নেতৃত্বর আরেকটি প্রমাণ এবং তৃণমূল স্তরে দলের ক্যাডাররা দুর্দান্ত কাজ করেছে।”

    রবিবার চার রাজ্যের ভোটের ফলে ৩-১ ব্যবধানে জিতেছে বিজেপি। মধ্যপ্রদেশে ক্ষমতা ধরে রাখার পাশাপাশি পদ্ম শিবির সরকার গড়তে চলেছে রাজস্থান ও ছত্তিসগড়েও। টানা ৫ বার মধ্যপ্রদেশে জিতেছে বিজেপি। রাজস্থান, ছত্তিসগড় থেকে কংগ্রেসকে হারিয়ে ফের ক্ষমতা দখল করেছে বিজেপি। মোদি ম্যাজিকে একেবারে ধরাশায়ী কংগ্রেস শিবির। কংগ্রেস জিতেছে শুধুমাত্র তেলঙ্গানায়। চার রাজ্যের ফলের পর দেশে বিজেপির একক শক্তিতে চলা সরকারের সংখ্যা বেড়ে হল ১২।  বিশাল জয়ের জন্য বিজেপিকে অভিনন্দন জানিয়েছে ক্রীড়া মহলও।

    আরও পড়ুন: প্রবল বেগে এগোচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম! রাজ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস, ল্যান্ডফল কখন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Acharya Pramod Krishnam: “কংগ্রেস অভিশাপে নিমজ্জিত”! শীর্ষ নেতত্বকে তোপ দলেরই নেতার

    Acharya Pramod Krishnam: “কংগ্রেস অভিশাপে নিমজ্জিত”! শীর্ষ নেতত্বকে তোপ দলেরই নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মকে অবহেলার করার জন্যই কংগ্রেসের এই পরাজয়। এই ট্যুইট-বার্তা যাঁর, তিনি বিজেপির কোনও নেতা নন। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির বিরুদ্ধে এই তোপ দেগেছেন কংগ্রেস নেতা তথা ধর্মগুরু আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণম (Acharya Pramod Krishnam)। রবিবারই ফল ঘোষণা হয়েছে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থান ও তেলঙ্গানা বিধানসভা নির্বাচনের। এর মধ্যে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে উড়েছে গেরুয়া নিশান। আক্ষরিক অর্থেই ধরাশায়ী হয়েছে কংগ্রেস। তার পরেই গর্জে উঠেছেন দলের ধর্মগুরু নেতা।

    কংগ্রেসকে তোপ ধর্মগুরুর

    রবিবাসরীয় সন্ধেয় কংগ্রেসের লাভ বলতে কেবলই তেলঙ্গনার রাশ। বাকি তিন রাজ্যে ভূলুণ্ঠিত হয়েছে সোনিয়া গান্ধীর দল। লোকসভা নির্বাচনের আগে যাকে অশনি সঙ্কেত হিসেবেই দেখছেন কংগ্রেস নেতারা। চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের এই ফল সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে কৃষ্ণম লিখেছেন, “কংগ্রেস অভিশাপে নিমজ্জিত। সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করতে গিয়ে দলটি ডুবেছে।” কংগ্রেসের বিরুদ্ধে জাতপাতের রাজনীতির অভিযোগও করেন তিনি। তার ফলই কংগ্রেসকে ভুগতে হচ্ছে বলে মনে করেন কৃষ্ণম। তাঁর মতে, যাঁরা সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেন, তাঁরা ভারত বিরোধী। সনাতন ধর্ম ছাড়া হিন্দুদের কল্পনা করা যায় না। সনাতন ধর্ম বিরোধীদের রাবণের বংশধর বলেও কটাক্ষ করেছিলেন এই কংগ্রেস নেতা। সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করায় তাঁদের ধ্বংস যে নিশ্চিত, সেই ভবিষ্যৎবাণীও করেছিলেন কৃষ্ণম (Acharya Pramod Krishnam)।

    রাজনাথের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন কৃষ্ণম

    প্রসঙ্গত, উনিশের লোকসভা নির্বাচনে লখনউ কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী রাজনাথ সিংহের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন কংগ্রেসের এই ধর্মগুরু নেতা। রাজনাথের কাছে গোহারা হারেন তিনি। তবে বিজেপির এই হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে খবরের শিরোনামে চলে এসেছিলেন কৃষ্ণম। তার পর থেকে কংগ্রেসের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নেতাদের সঙ্গে দেখা যায় তাঁকে। মাঝে মধ্যে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে জায়গা করে নেন মিডিয়ায়।

    আরও পড়ুুন: রাজস্থানের যোগী! বালকনাথ কি বসতে চলেছেন মরুরাজ্যের কুর্সিতে?

    যেমন করেছিলেন এই তো সেপ্টেম্বর মাসে। সেই সময় সনাতন ধর্ম নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছেলে দয়ানিধি। সেই সময় কৃষ্ণম তাক করেছিলেন কংগ্রেস নেতাদেরও। দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে রাম ও হিন্দুদের ঘৃণা করার অভিযোগ এনেছিলেন এই ধর্মগুরু। হিন্দু ধর্মীয় গুরুদেরও অপমান করা হচ্ছে বলে আক্রমণ শানিয়েছিলেন দলের বিরুদ্ধে। তিন রাজ্যে কংগ্রেস হারতেই ফের সরব হলেন কৃষ্ণম (Acharya Pramod Krishnam)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Assembly Election Result: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    Assembly Election Result: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি ম্যাজিকে আরও একবার বেআব্রু হয়ে গেল কংগ্রেসের হাঁড়ির হাল। সবে মাত্র গান্ধী পরিবারের প্রত্যক্ষ ছত্রছায়া থেকে বেরিয়ে নয়া সভাপতি পেয়েছে দল। দলীয় নেতা-কর্মীদের ভোটে মল্লিকার্জুন খাড়গে হয়েছেন সভাপতি। তার পরেও যে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির স্বাস্থ্যের বিশেষ উন্নতি হয়নি, রবিবাসরীয় সন্ধেয় ফের একবার প্রমাণ মিলল তার।

    চার রাজ্যের ফল

    এদিন গণনা হয়েছে চার রাজ্যের ফল। তাতে দেখা গিয়েছে তিনটি রাজ্যের রশি যাচ্ছে বিজেপির (Assembly Election Result) হাতে। মাত্র একটির রাশ যাচ্ছে ‘হাতে’। আগামী বছরের মার্চ-এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে কংগ্রেসের এই হালে কর্মী-সমর্থকরা হতাশ হবেন, তা বলাই বাহুল্য। কংগ্রেসের এহেন ফলের পর বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের ‘ইন্ডি’ জোট আদৌ টিকবে কিনা, সে প্রশ্নও উঠে গেল।

    পাশা উল্টেছে রাজস্থানেও

    গোবলয়ের তিন রাজ্যের রাশই গিয়েছে পদ্ম শিবিরের হাতে। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৩০। ম্যাজিক ফিগার ১১৬। এর মধ্যে বিজেপি এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ১৬৭টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটা ৬২টি। আর অন্যদের ক্ষেত্রে একটি। পাশা উল্টেছে রাজস্থানেও। সেখানেও কংগ্রেসের বিদায় ঘণ্টা বাজিয়েছে বিজেপি। ২০০ আসনের এই রাজ্যে নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯টিতে। কংগ্রেস প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় নির্বাচন হয়নি একটি আসনে। এখানে আপাতত সরকার গড়তে প্রয়োজন ১০০টি আসন। এর মধ্যে বিজেপি (Assembly Election Result) এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ১১৫টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ৬৯। বিএসপির ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ২।

    রাজ্যের নাম মোট আসন নিরঙ্কুশ সংখ্যা বিজেপি এগিয়ে/জয়ী

    কংগ্রেস

    এগিয়ে/ জয়ী

    বিআরএস

    এগিয়ে/ জয়ী

    অন্যান্য
    রাজস্থান ২০০ ১০১ ১১৫ ৬৯  
    মধ্য প্রদেশ ২৩০ ১১৬ ১৬৭ ৬২
    ছত্তিসগড় ৯০ ৪৬ ৫৪ ৩৬
    তেলঙ্গানা ১১৯ ৬০ ৬৪ ৩৯

     

    ৯০ আসনের ছত্তিশগড়েও ধরাশায়ী কংগ্রেস। সরকার গড়তে এখানে প্রয়োজন ৪৬টি আসন। অথচ বিজেপি এগিয়ে কিংবা জিতে গিয়েছে ৫৪টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৩৬। অন্য কেউই দাঁত ফোটাতে পারেনি এ রাজ্যে।

    কংগ্রেসের মুখরক্ষা কেবল তেলঙ্গনায়। এ রাজ্যে বিধানসভার আসন সংখ্যা ১১৯। ম্যাজিক ফিগার ৬০। এর মধ্যে ৬৪টি কেন্দ্রে কংগ্রেস এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে। শাসক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)-র ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৩৯। বিজেপি এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ৮টি আসনে। এআইএমআইএম এগিয়ে বা জয়ী হয়েছে ৭টি কেন্দ্রে। অন্যরা একটিতে। দলের এহেন ফলে গেরুয়া শিবিরে (Assembly Election Result) যেখানে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসের ছবি, সেখানে মুখ ব্যাজার করে রয়েছে সোনিয়ার দল।

    কে যেন বলেছিলেন, “মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়!”

    আরও পড়ুুন: ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি’’, তিন রাজ্যে জয়ের পর ট্যুইট বার্তা মোদির

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2023: দুই রাজ্যে এগিয়ে বিজেপি, হাড্ডাহাড্ডি অন্যত্র, ত্রিশঙ্কু হচ্ছে মিজোরাম!

    Assembly Election 2023: দুই রাজ্যে এগিয়ে বিজেপি, হাড্ডাহাড্ডি অন্যত্র, ত্রিশঙ্কু হচ্ছে মিজোরাম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে ‘ওয়ার্মআপ ম্যাচ’ হয়ে গেল চলতি মাসে। দেশের পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে এ মাসেই। আজ, বৃহস্পতিবার ছিল তেলঙ্গনা বিধানসভার নির্বাচন (Assembly Election 2023)। পাঁচ রাজ্যেরই ফল ঘোষণা হবে ৩ ডিসেম্বর। এই রাজ্যগুলির ফল থেকে কেন্দ্র কার দখলে যাবে, তার একটা আভাস মিলতে পারে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। যদিও পাঁচ রাজ্যের ফল কোনওভাবেই গোটা দেশের ছবি হতে পারে না। আসুন, দেখে নেওয়া যাক, পাঁচ রাজ্যের ফলের গতিপ্রকৃতি।

    প্রথমেই দেখা যাক ছত্তিশগড়ের সম্ভাব্য ফল। এ রাজ্যে কংগ্রেস ও বিজেপির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে। এ রাজ্যে বিধানসভার আসন ৯০। ম্যাজিক ফিগার ৪৬। এবিপি নিউজ-সি ভোটারের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বিজেপি পেতে পারে ৩৬-৪৮টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ৪১-৫৩টি আসন। ইন্ডিয়া টুডে-এক্সিস-মাই ইন্ডিয়ার এক্সিট পোলে বলা হয়েছে, বিজেপি পেতে পারে ৩৬-৪৬টি আসন। কংগ্রেস পেতে পারে ৪০-৫০টি আসন। দৈনিক ভাস্করের সমীক্ষা বলছে, বিজেপি পাবে ৩৫-৪৫টি আসন। কংগ্রেসের দখলে যেতে পারে ৪৬-৫৫টি আসন।

    মধ্যপ্রদেশে ক্ষমতায় আসতে পারে বিজেপি। এ রাজ্যে আসন রয়েছে ২৩০টি। সরকার গড়তে হলে পেতে হবে ১১৬টি আসন। দৈনিক ভাস্করের সমীক্ষা (Assembly Election 2023) বলছে, বিজেপি পেতে পারে ৯৫-১১৫টি আসন। কংগ্রেস ১০৫-১২০টি আসন। রিপাবলিক টিভি-মাত্রিজের সমীক্ষা অনুযায়ী, গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ১১৮-১৩০টি আসন। কংগ্রেস পেতে পারে ৯৭-১০৭টি আসন। পোল অফ পোলের সমীক্ষায়ও এ রাজ্যে পাল্লা ভারী বিজেপির দিকেই। জন-কী-বাতের সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপি পেতে পারে ১০০-১২৩টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ১০২-১২৫টি আসন।

    রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। কংগ্রেস প্রার্থীর মৃত্যুতে নির্বাচন হয়নি একটি কেন্দ্রে। ভোট হয়েছে ১৯৯টি আসনে। ম্যাজিক ফিগার ১০১। তবে আপাতত প্রয়োজন ১০০টি আসন। পোল অফ পোলের সমীক্ষা বলছে, বিজেপি পেতে পারে ১১১টি আসন। আর কংগ্রেস ৭৪টি। অন্যরা পেতে পারে ১৪টি। ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া বিজেপি পেতে পারে ৮০-১০০টি আসন। বিজেপি পাবে ৮০-১০০টি আসন। অন্যরা পেতে পারে ৯-১৮টি আসন। দৈনিক ভাস্করের সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপি পাবে ৯৮-১০৫টি আসন। কংগ্রেস ৮৫-৯৫টি আসন। অন্যরা পেতে পারে ১০-১৫।

    পোল অফ পোলসের সমীক্ষা বলছে, তেলঙ্গনায় বিআরএস পেতে পারে ৪৮টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ৫৬টি। ৫-১০টি আসন পেতে পারে বিজেপি। ৬-৮টি আসন পেতে পারে অন্যান্য রাজনৈতিক দল। জন কী বাত আবার এ রাজ্যে এগিয়ে রেখেছে কংগ্রেসকে। কংগ্রেস পেতে পারে ৪৮-৬৪টি আসন। বিআরএস পেতে পারে ৪০-৫৫টি আসন। বিজেপি পেতে পারে ৭-১৩টি আসন এআইএমআইএম পেতে পারে ৪-৭টি আসন।

    ত্রিশঙ্কু হতে পারে মিজোরাম বিধানসভা। এবিপি নিউজ-সি ভোটার সমীক্ষা অনুযায়ী, উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যটিতে এমএনএফ পেতে পারে ১৫-২১টি আসন। কংগ্রেস পেতে পারে ২-৮টি আসন। জেডপিএম পেতে পারে ১২-১৮টি আসন। অন্যরা পেতে পারে ০-৫টি আসন (Assembly Election 2023)।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল বিধায়কের শৌচাগারেও কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা, যন্ত্র দিয়ে চলছে গোনা

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Telangana Elections 2023: ধোপে টিকল না কেসিআরের কৌশল, ‘খয়রাতি’ বন্ধের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Telangana Elections 2023: ধোপে টিকল না কেসিআরের কৌশল, ‘খয়রাতি’ বন্ধের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় ফিরতে ‘খয়রাতি’র আশ্রয় নিতে চেয়েছিল তেলঙ্গনার শাসক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতি। গত বিধানসভা নির্বাচনে (Telangana Elections 2023) এই অঙ্কেই মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রশেখর রাও ক্ষমতায় এসেছিলেন বলে অভিযোগ। এবারও তেমনধারা পরিকল্পনা ছিল শাসক দলের। তবে তাতে বাধ সাধল নির্বাচন কমিশন। সোমবার কমিশন সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বিধানসভা নির্বাচনের আগে কৃষকদের রবিশস্যের অনুদান বণ্টন বন্ধ রাখতে হবে। কমিশনের মতে, শাসকের এহেন খয়রাতি নির্বাচনী আচরণভঙ্গের শামিল।

    কংগ্রেসকে নিশানা কেসিআরের দলের 

    নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তে কংগ্রেসের ওপর বেজায় চটেছে কেসিআরের দল। কেসিআরের ভাইপো টি হরিশ রাও তেলঙ্গনার অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক কে বেণুগোপাল রাও অভিযোগ জানানোর ফলেই রায়তু বন্ধু যোজনার কিস্তির টাকা বিতরণ বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।” কেসিআর কন্যা কে কবিতা বলেন, “কংগ্রেসের ষড়যন্ত্রের জবাব দেবেন তেলঙ্গনার কৃষকরা।”

    রায়তু বন্ধু প্রকল্প

    রায়তু বন্ধু প্রকল্পে প্রত্যেক কৃষককে প্রতি একর শস্য পিছু বছরে ১০ হাজার টাকা অনুদান দেয় তেলঙ্গনা সরকার। টাকা দেওয়া হয় জানুয়ারি মাসে। অভিযোগ, চলতি বছর জানুয়ারিতে সেই টাকা না দিয়ে চলতি মাসে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল কেসিআর প্রশাসন। বেণুগোপাল বলেন, “পরাজয় নিশ্চিত বুঝে নির্বাচনের মুখে টাকা ছড়িয়ে ভোট কিনতে চাইছিলেন কেসিআর।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘দলুয়াখাকিতে ক্রিমিনালদের বাস’’! প্রশাসন ‘ব্যর্থ’, তা কি মেনেই নিলেন ফিরহাদ?

    এদিন মুখ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে (Telangana Elections 2023) পাঠানো নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কমিশন এই মর্মে নির্দেশ দিচ্ছে যে রায়তু বন্ধু প্রকল্পে রবি মরশুমে যে অনুদান দেওয়া হয়, তা এখনই বন্ধ করতে হবে। কারণ ইতিমধ্যেই লাগু হয়েছে আদর্শ আচরণ বিধি। এই বিধি প্রত্যাহৃত হলেই দেওয়া যাবে অনুদান।

    তেলঙ্গনা বিধানসভার আসন সংখ্যা ১২০। এর মধ্যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন ১১৯জন। একটি আসনে মনোনীত করা হয় একজন অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানকে। এ রাজ্যে এবারও লড়াই হচ্ছে ত্রিমুখী – ভারত রাষ্ট্র সমিতি, কংগ্রেস এবং বিজেপি। তবে এ রাজ্যে মূল লড়াই হবে কংগ্রেস বনাম ভারত রাষ্ট্র সমিতি। নির্বাচন হবে ৩০ নভেম্বর, এক দফায়। ফল ঘোষণা হবে বাকি চার রাজ্যের সঙ্গে ৩ ডিসেম্বর (Telangana Elections 2023)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “রাজস্থানে কংগ্রেস নেতৃত্ব একে অপরকে রান আউটের চেষ্টায় রত”, বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “রাজস্থানে কংগ্রেস নেতৃত্ব একে অপরকে রান আউটের চেষ্টায় রত”, বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট জ্বরে কাঁপছে দেশ। দোরগোড়ায় আবার রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। রবিবার চুরু জেলায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানেই কংগ্রেসকে নিশানা করতে গিয়ে ক্রিকেটের প্রসঙ্গ টেনে আনেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থান কংগ্রেস নেতৃত্ব অনেকটা ক্রিকেট দলের মতো। যার ব্যাটসম্যানরা একে অপরকে রান-আউট করার চেষ্টায় পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়েছে। একজন আর একজনকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করতে থাকে। অশান্তি চলতেই থাকে।”

    ‘আলো-অন্ধকার’

    তিনি বলেন, “এই দলের নেতারা উন্নয়নের শত্রু হয়ে রয়েছে, শত্রুই থাকবে। কংগ্রেস নেতৃত্ব ও ভাল উদ্দেশ্যের মধ্যে সম্পর্ক আদতে আলো ও অন্ধকারের মতো।” রাজস্থানে গেহলট ও শচিন পাইলটের দ্বন্দ্বের কথা সর্বজনবিদিত। রাজনৈতিক মহলের মতে, ক্রিকেটের প্রসঙ্গ তুলে এদিন রাজস্থান কংগ্রেসের সেই অন্তর্দ্বন্দ্বকেই কৌশলে খুঁচিয়ে তুললেন প্রধানমন্ত্রী।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের অপশাসনের কারণে রাজস্থানে মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব এখন নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে।”

    ভারতের দৃষ্টান্তমূলক উন্নতি 

    শনিবারই রাজস্থানের ভরতপুরের জনসভায় কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “আগামী ৩ ডিসেম্বর কংগ্রেস ছু-মন্তর হয়ে যাবে।” কংগ্রেসের রাজত্বে রাজস্থানে মহিলা ও দলিতদের ওপর অত্যাচার বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর। তাঁর দাবি, রাজস্থানে মহিলাদের ভরসা হারিয়েছেন অশোক গেহলটের সরকার। রাজস্থানে বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যকে দুর্নীতিমুক্ত করা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ভারত নিত্যদিনই নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে। যে কোনও একটা ক্ষেত্রের কথা ধরুন, দেখবেন, ভারত চমকে দেওয়ার মতো উন্নতি করছে। গোটা দেশের সর্বত্রই এই স্পিরিট রয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত উন্নত দেশে পরিণত হবে। এবং এটা করব আমরাই।”

    আরও পড়ুুন: দিল্লি জলবোর্ডে ব্যাপক দুর্নীতি! টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্সের পুরো গল্প লাল ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এখন ধীরে ধীরে সেই লাল ডায়েরির পাতা খুলতে শুরু করেছে। লাল ডায়েরির একটি করে পৃষ্ঠা খোলে আর গেহলটজি একবার করে ফিউজ হয়ে যান। জাদুকরের জাদুকরি এবার লাল ডায়েরিতে দেখা যাচ্ছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা যদি বিজেপিকে জিতিয়ে আনেন, আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজের দলকে সরিয়ে দেব।” প্রসঙ্গত, রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। নির্বাচন হবে ২৫ নভেম্বর। ফল বের হবে ৩ ডিসেম্বর।

     

    আরও পড়ুুন: কেরলের কংগ্রেস সাংসদের নিশানায় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী, কী বললেন উন্নিথান?

     

LinkedIn
Share