Tag: congress

congress

  • Amit Shah: ‘দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি’, জানিয়ে দিলেন শাহ

    Amit Shah: ‘দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি’, জানিয়ে দিলেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসবে বিজেপি (BJP)। দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে দেশের অগ্রগতি হচ্ছে। স্বাস্থ্য, পরিচ্ছন্নতা, অর্থনীতি, পরিকাঠামো, রফতানি, ব্যাঙ্কিং, মহাকাশ এবং প্রতিরক্ষা সব ক্ষেত্রেই হচ্ছে অগ্রগতি। শুক্রবার মধ্যপ্রদেশের সাতনায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    শাহ উবাচ…

    এদিন সাতনায় একটি মেডিক্যাল কলেজ উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন শাহ। সেখানেই তিনি আশা প্রকাশ করে, দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সঙ্গে তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপিকে জয় এনে দেওয়ার আবেদনও জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিজেপি যে ফের ক্ষমতায় ফিরবে, সে ব্যাপারে নিশ্চিত রাজনৈতিক মহলও। এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী শাহও। এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি সরকারে জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন প্রকল্পের বিশদ বিবরণ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। নরেন্দ্র মোদির সরকার বঞ্চিতদের কল্যাণের জন্য নানা রকম চিন্তাভাবনা করছে জানিয়ে শাহ বলেন, মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, তাঁর সরকার দলিত, দরিদ্র, অনগ্রসর জাতি এবং উপজাতিদের সরকার হবে। একটি সরকারের সবার আগে কী নিয়ে ভাবা উচিত, সে বিষয়ে একটি সম্যক ধারণা প্রধানমন্ত্রী সারা বিশ্বকে দিয়েছেন। গত ন বছরে দরিদ্রদের জন্য করা সমস্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করেছেন মোদি।

    আরও পড়ুুন: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এটাই বিজেপির পরিচয়। বিজেপির নীতি হল দরিদ্রকে মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের ক্ষমতা দেওয়া। এদিনের অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে কংগ্রেসকেও নিশানা করেন শাহ। তিনি (Amit Shah) বলেন, মোদি সরকার ১০ কোটি শৌচাগার তৈরি করেছে এবং এই প্রকল্পের সব চেয়ে বেশি সুবিধাভোগীরা উপজাতীয় সম্প্রদায় ও দলিত। কিন্তু কংগ্রেসের শাসনকালে শৌচাগার তৈরি করা তো দূর অস্ত, দলিতদের জীবনের উন্নতির কথা চিন্তা পর্যন্ত করা হয়নি। শাহ বলেন, কংগ্রেসের আমলে কখনওই একজন আদিবাসীকে ভারতের রাষ্ট্রপতি করা হয়নি। কিন্তু দ্রৌপদী মুর্মুকে রাষ্ট্রপতি পদে বসিয়ে ভারতের উপজাতিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

     

  • Himanta Biswa Sarma: ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চেয়েছেন পবন খেরা! ট্যুইট করে জানালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

    Himanta Biswa Sarma: ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চেয়েছেন পবন খেরা! ট্যুইট করে জানালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চেয়েছেন কংগ্রেস নেতা পবন খেরা বলে দাবি করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ, শুক্রবার এই দাবি করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছিল কংগ্রেস নেতা পবন খেরার বিরুদ্ধে। ফলে এই নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয় অসমের হাফলং থানায়। বৃহস্পতিবার অসম পুলিশ গ্রেফতারও করেছিল তাঁকে। তবে আপাতত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন পবন খেরা। আর এর পরেই পবন খেরাকে নিয়ে বলতে দেখা গেল হিমন্ত বিশ্ব শর্মাকে। এদিন তিনি ট্যুইট করে এও জানান যে, অসমের পুলিশ এই মামলায় ‘যৌক্তিক পরিণতি’ নিয়ে আসবে।

    কী ঘটেছিল?

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে এক সাংবাদিক বৈঠকে আদানিকাণ্ডে মোদিকে কটাক্ষ করেন পবন। প্রধানমন্ত্রীকে নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদির বদলে ‘নরেন্দ্র গৌতমদাস মোদি’ বলে কটাক্ষ করেন। এর পরেই পবনের গ্রেফতারির দাবি জানায় গেরুয়া শিবির। বিজেপি নেতাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে এফআইআর দায়ের করেছিল অসম পুলিশ। সব মিলিয়ে অসমের ১৫টি জেলায় পবনের বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা দায়ের হয়। এরপর বৃহস্পতিবার দিল্লি থেকে ছত্তিশগড়ের রায়পুর যাওয়ার পথে বিমান থেকে নামিয়ে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারপরই গ্রেফতারির বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন পবন ও বৃহস্পতিবারই জামিন পান এই কংগ্রেস নেতা। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় পবন খেরাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২৮ ফেব্রুয়ারি।

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী কী বললেন?

    এদিন অসমের মুখ্যমন্ত্রী রিট পিটিশনের একটি কপি শেয়ার করে ট্যুইট করে লিখেছেন, “অভিযুক্ত নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আমরা আশা করি , ‘পাবলিক স্পেসের’ পবিত্রতা বজায় রেখে পরবর্তীকালে কেউ রাজনৈতিক আলোচনায় অসভ্য ভাষা ব্যবহার করবেন না। অসম পুলিশ যুক্তিপূর্ণভাবে এই এই বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।”

    ক্ষমা চেয়েছেন পবন খেরা!

    গতকাল আবার সুপ্রিম কোর্টে পবন খেরার আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি জানান, ওই মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন পবন খেরা। পবন খেরা জানিয়েছেন, এটা ভুল এবং ‘স্লিপ অফ টাং’। পবন খেরা আরও জানিয়েছেন এই জন্য তিনি ক্ষমাপ্রার্থী। আগামী দিনে এই রকম মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন তিনি।

  • Sagardighi: ১৫ বছর পুরনো মামলায় গ্রেফতার সাগরদিঘির কংগ্রেস নেতা! এখন কেন? প্রশ্ন হাইকোর্টের

    Sagardighi: ১৫ বছর পুরনো মামলায় গ্রেফতার সাগরদিঘির কংগ্রেস নেতা! এখন কেন? প্রশ্ন হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭ ফেব্রুয়ারি উপনির্বাচন (By Election) মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি (Sagardighi) বিধানসভা কেন্দ্রে। তার আগে শনিবার ভোরে গ্রেফতার করা হল ওই বিধানসভা কেন্দ্রের পাটকেলডাঙা এলাকার কংগ্রেস (Congress) নেতা সইদুল রহমানকে। বিবাহিত এক মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগে জামিন অযোগ্য ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে সাগরদিঘি থানার পুলিশ। ১৫ বছরের পুরনো একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে ওই কংগ্রেস নেতাকে। জানা গিয়েছে, এদিন ভোর সাড়ে তিনটে নাগাদ সাগরদিঘি পঞ্চায়েত সমিতির বিরোধী দলনেত্রী শাহনাজ বেগমের বাড়িতে অভিযান চালায় সাগরদিঘি থানার পুলিশ। পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁর স্বামী সইদুলকে। তিনি সাগরদিঘির ব্লক যুব কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন।

    কংগ্রেস…

    ঘটনার প্রতিবাদে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর নেতৃত্বে বাম এবং কংগ্রেস কর্মীরা ঘণ্টা পাঁচেক অবরোধ করে রাখেন সাগরদিঘি থানা। নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে জেলা পুলিশের এক কর্তা বলেন, ধৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইপিসির ৩৭৬ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। সাগরদিঘির (Sagardighi) এক মহিলা সম্প্রতি অভিযোগ দায়ের করেছেন অভিযুক্ত ব্যক্তি তাঁকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন এবং সেই ধর্ষণের ভিডিও করে রেখেছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মহিলা তাঁর অভিযোগপত্রে জানিয়েছেন, সইদুল ধর্ষণের ভিডিও তুলে রেখে সম্প্রতি তাঁকে ব্ল্যাকমেল করতে শুরু করেছিলেন।

    আরও পড়ুুন: একশো দিনের কাজে ‘পুকুর চুরি’! মৃত ব্যক্তির অ্যাকাউন্টেও ঢুকেছে মজুরি!

    এদিনই আদালতের তোলা হয় সইদুলকে। যদিও নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন তিনি। সইদুল বলেন, আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। আমাকে জেলে রেখে সাগরদিঘি উপনির্বাচনে ভোট লুঠ করার পরিকল্পনা করেছে তৃণমূল। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীও বলেন, আমার ধারণা সাগরদিঘি (Sagardighi) থানার পুলিশের ওপর উচ্চতর মহল থেকে চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল সইদুলকে গ্রেফতার করার জন্য। তাই সাগরদিঘি থানার পুলিশ এই কাজ করতে বাধ্য হয়েছে।

    রবিবার সইদুলকে তোলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার প্রশ্ন, ১৫ বছর আগের ঘটনায় আগে কেন কোনও তদন্ত করা হয়নি? তিনি জানান, আদালত পুলিশকে আর একবার সুযোগ দিচ্ছে। কাল দুপুর দুটোয় কেস ডায়েরি নিয়ে ওসিকে আদালতে হাজির হতে হবে। সইদুলের  আইনজীবী কৌস্তভ বাগচি বলেন, সইদুল সাগরদিঘি বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি যাতে কাজ করতে না পারেন, তাই ১৫ বছর আগের এক অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে সইদুলকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Chattisgarh: সাত সকালে ছত্তিশগড়ের ১৪ জায়গায় ইডি-র হানা, কেন জানেন?

    Chattisgarh: সাত সকালে ছত্তিশগড়ের ১৪ জায়গায় ইডি-র হানা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত সকালে ইডি-র (ED) হানা ছত্তিশগড়ে (Chattisgarh)। কয়লায় (Coal) শুল্ক সংক্রান্ত দুর্নীতিতে সোমবার রাজ্যের ১৪টি জায়গায় চলছে তল্লাশি। কংগ্রেসের একাধিক নেতা-মন্ত্রী ও তাঁদের সচিবদের অফিসেও সকাল থেকে চলছে তল্লাশি। মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের (Congress) ভূপেশ বাঘেল ঘনিষ্ঠ সঙ্গীর বাড়িতেও চলছে ইডির তল্লাশি। সম্প্রতি ছত্তিশগড়ে কয়লার ওপর শুল্ক সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগ, রাজ্যে আমদানি করা কয়লার ওপর বেআইনিভাবে টন প্রতি ২৫ টাকা করে শুল্ক বাড়ানো হয়েছিল।

    ইডি সূত্রে খবর…

    ইডি সূত্রে খবর, শুধু ২০২১ সালেই সব মিলিয়ে মোট ৫৪০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা এবং আমলা এই চক্রান্তের সঙ্গে জড়িত। এই মামলার তদন্তেই চলছে ইডির আভিযান। দুর্নীতির ওই টাকা কংগ্রেসের পার্টি ফান্ডে খরচ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। একাধিক বিধায়ক এবং আমলাও ব্যক্তিগতভাবে ওই টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ। সেই টাকা কোথায় জমা রাখা হয়েছে কিংবা কীভাবে খরচ করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখছে ইডি।

    জানা গিয়েছে, প্রদেশ কংগ্রেস (Chattisgarh) কমিটির কোষাধ্যক্ষ রামগোপাল আগরওয়াল, শ্রমকল্যাণ বোর্ডের সভাপতি সুশীল সানি আগরওয়াল, বিধায়ক দেবেন্দ্র যাদব, বিনোদ তিওয়ারি, কংগ্রেস মিডিয়ার মুখপাত্র আরপি সিং প্রমুখের বাড়িতে অভিযান চালায় ইডি। কংগ্রসের এই নেতাদের বাড়িতে গিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রও খতিয়ে দেখেন ইডি আধিকারিকরা। প্রসঙ্গত, এর আগে রাজ্যে বেশ কয়েকবার ইডি অভিযান চালালেও, এই প্রথম সরাসরি কংগ্রেস নেতাদের বাড়িতে হানা দিল ইডি। গত মাসেও ছত্তিশগড়ে অভিযান চালিয়েছিল ইডি। সেবার তল্লাশি চালানো হয় একজন আইএএস অফিসারের বাড়িতেও।

    আরও পড়ুুন: ‘মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভার জন্য খরচ কোটি কোটি টাকা, উৎস কী’, প্রশ্ন শুভেন্দুর

    ২০২২ সালের অক্টোবর মাসেও ছত্তিশগড়ের কয়েকজন শীর্ষ নেতা, ব্যবসায়ী ও আমলার বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি। মোট ৪০টি জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে নগদ ৪ কোটি টাকা, বিভিন্ন দামী সামগ্রী যার বাজারমূল্য কোটি টাকা এবং বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি বাজেয়াপ্ত করেছিলেন তদন্তকারীরা। ছত্তিশগড়ের (Chattisgarh) মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল বলেন, আজ ইডি ছত্তিশগড় প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির কোষাধ্যক্ষ, দলের প্রাক্তন সহ সভাপতি এবং একজন বিধায়ক সহ দলের অনেক সহকর্মীর বাড়িতে অভিযান চালিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit Shah: ‘বিজেপির কিছু লুকোনোর নেই, ভয় পাওয়ারও নেই’, আদানিকাণ্ডে বললেন শাহ

    Amit Shah: ‘বিজেপির কিছু লুকোনোর নেই, ভয় পাওয়ারও নেই’, আদানিকাণ্ডে বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) কিছু লুকোনোর নেই আর ভয় পাওয়ারও কিছু নেই। মঙ্গলবার সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এ কথা বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। আদানি (Gautam Adani) বিতর্কে নরেন্দ্র মোদির সরকারকে আক্রমণ শানিয়েছেন বিরোধীরা। সেই প্রসঙ্গেই এদিন মুখ খোলেন শাহ।

    কংগ্রেসের অভিযোগ…

    কংগ্রেসের অভিযোগ, বিজেপি গৌতম আদানিকে সাহায্য করছে। তার জবাব দিতে গিয়েই শাহ বলেন, আড়াল করার বা ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, বিষয়টি বিচারাধীন থাকায় তাঁর মন্তব্য করা ঠিক হবে না। তিনি (Amit Shah) বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি দেখছে। একজন মন্ত্রী হিসেবে আমার মন্তব্য করা ঠিক হবে না। কিন্তু এতে বিজেপির লুকোনোর কিছু নেই। এবং হওয়ার কিছু নেই।

    প্রসঙ্গত, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার সঙ্গে সঙ্গে উল্কার গতিতে উত্থান হয়েছে আদানির। ২০১৪ সালের পর আদানি ৬০৯তম থেকে বিশ্বব্যাপী ধনীদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে চলে আসেন। কংগ্রেস সাংসদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী মোদি আদানিকে বিভিন্ন সেক্টরে বিদেশি চুক্তিতে সহায়তা করেছিলেন। তিনি আরও জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে আদানি গত ২০ বছরে নির্বাচনী বন্ড সহ বিজেপিকে কত টাকা দিয়েছে। বিজেপির তরফে এর আগে মুখ খুলেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। তিনি বলেন, ভারতের শেয়ার বাজার খুবই ভালভাবে নিয়ন্ত্রিত। একটি মাত্র ঘটনা, তা নিয়ে বিশ্বে যতই শোরগোল হোক না কেন, তা দিয়ে এই নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থার বিচার করা যায় না। ওই ঘটনায় বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীর আস্থা নষ্ট হয়ে যাবে বলেও আমি মনে করি না।

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতির জের, চাকরি হারাচ্ছেন নবম-দশম শ্রেণির ৬১৮ জন শিক্ষক! বিজ্ঞপ্তি জারি এসএসসি-র

    প্রসঙ্গত, আদানিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ চেয়ে আবেদন জানানো হয়েছে। সেই আবেদনের শুনানিতে শনিবার প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, এমন পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে কি আমরা ব্যবস্থা নেব? আমরা নীতিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে চাই না। তা সরকারের কাজ। তবে তিনি এও বলেন, আমরা একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি তৈরির পরামর্শ দিয়েছি। সরকারেরও এ বিষয়ে আগ্রহ থাকা প্রয়োজন। প্রধান বিচারপতি বলেন, শেয়ার বাজারের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ও ভারতীয় লগ্নিকারীদের স্বার্থরক্ষা সম্পর্কে আশঙ্কার কথা আমরা সলিসিটর জেনারেলকে জানিয়েছি।

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হিনডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিবেদনে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শেয়ারবাজারে কারচুপি করে সম্পদ বৃদ্ধির গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির অপব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে। এদিন সে প্রসঙ্গে শাহের পরামর্শ, বিরোধীরা অভিযোগ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ত্রিপুরার জনসভায় বাম-কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর, কী বললেন জানেন?

    PM Modi: ত্রিপুরার জনসভায় বাম-কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরায় (Tripura) বিজেপি (BJP) সরকারের ভূয়সী প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মুখে। শনিবার নির্বাচনী প্রচারে দুটি জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম সভাটি করেন আমবাসায়। সেই সভায় তৃণমূলের নামোচ্চারণই করলেন না প্রধানমন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ত্রিপুরায় তৃণমূলকে ধর্তব্যের মধ্যেই আনছেন না প্রধানমন্ত্রী। তবে ওই সভায় তাঁর নিশানায় ছিল বাম এবং কংগ্রেস। তিনি বলেন, কংগ্রেস ও বাম উন্নয়নের দিক থেকে ত্রিপুরাকে পিছিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু আমাদের সরকার মাত্র পাঁচ বছরে ত্রিপুরাকে দ্রুত উন্নয়নের পথে নিয়ে এসেছে। গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরায় ডবল ইঞ্জিন সরকার মানুষের উন্নয়নে কাজ করেছে বলেও দাবি করেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় সভাটি করেন রাধাকিশোরপুরে। দুটি জনসভা থেকেই গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরা কীভাবে বদলে গিয়েছে, তার খতিয়ান তুলে ধরেন মোদি। এটা করতে গিয়ে হীরা শব্দটি ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, এইচ ফর হাইওয়ে, আই ফর ইন্টারনেট, আর ফর রোডওয়েজ, এ ফর এয়ারওয়েজ। এই চারটি জিনিসে ভর করেই বদলে গিয়েছে ত্রিপুরা। ত্রিপুরার উন্নতির জন্য ত্রিশক্তির ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর মতে, এই ত্রিশক্তি হল আবাস, আরোগ্য এবং আয়।

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর রাজ্যে ৩ লক্ষ মানুষ পাকা বাড়ি পেয়েছেন। সরকারি হাসপাতালের পরিকাঠামো বৃদ্ধি এবং আয়ুষ্মান ভারতের সাফল্যের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপির জমানায় রাজ্যের মানুষের আয় বেড়েছে বলেও দাবি প্রধানমন্ত্রীর। তিনি বলেন, আমাদের দল ত্রিপুরার সরকারে আসার পর সপ্তম বেতন কমিশনের মাধ্যমে বর্ধিত হারে বেতন পাচ্ছেন সরকারি কর্মীরা।

    আরও পড়ুুন: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মোদির ওপরই ভরসা হোয়াইট হাউসের

    ত্রিপুরায় ২৫ বছর ক্ষমতায় ছিল বামেরা। বামেদের সেই আমলকে চাঁদার জমানা বলে কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বাম কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা করে তিনি বলেন, জনগণের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত দুই দল আবার হাত মিলিয়েছে। মাথায় রাখবেন, ওদের একটা ভোট দেওয়া মানে ত্রিপুরাকে আবার পিছিয়ে দেওয়া। তিনি বলেন, কেরলে দুই দল কুস্তি করলেও, ত্রিপুরায় দোস্তি করছে।

    কংগ্রেস জমানার তুলনায় তাঁর সরকারের আমলে আদিবাসী ও দলিতদের জন্য কত বেশি অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে, তার খতিয়ানও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সমাজকর্মী বিক্রম বাহাদুর জামাতিয়াকে সম্মানিত করতে পেরে আমার সরকার গর্বিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ‘নেহরু যদি এতই মহান, তাহলে…’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে কার্যত ধুয়ে দিলেন মোদি

    Narendra Modi: ‘নেহরু যদি এতই মহান, তাহলে…’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে কার্যত ধুয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) কংগ্রেসকে (Congress) কার্যত ধুয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বৃহস্পতিবার বাজেট অধিবেশনে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই কংগ্রেসকে নিশানা করেন মোদি।

    প্রসঙ্গ: নেহরু

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, নেহরু যদি এতই মহান ব্যক্তিত্ব হতেন, তাহলে তাঁর পরিবার কেন নেহরু পদবি ব্যবহার করছেন না?

    প্রসঙ্গ: উপজাতি কল্যাণ

    মোদি বলেন, কংগ্রেস যদি উপজাতির মানুষদের কল্যাণের স্বার্থে কাজ করত, তাহলে একবিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশকেও আমাকে এত পরিশ্রম করতে হত না। তিনি বলেন, দশকের পর দশক ধরে উপজাতি সম্প্রদায়ের কল্যাণ উপেক্ষিত হয়েছে। আমরা তাদের কল্যাণ কামনাকে অগ্রাধিকার দিয়েছি। দেশের মানুষ বারবার কংগ্রেসকে প্রত্যাখান করেছে। মানুষ তাঁদের দেখছে, শাস্তিও দিচ্ছে। তিনি বলেন, গোটা দেশে আমরা ১০০টি গ্রামকে চিহ্নিত করেছি। এই জেলাগুলিতে শিক্ষা, পরিকাঠামো এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি করা হয়েছে। এতে উপকৃত হয়েছেন তিন কোটিরও বেশি উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ।

    প্রসঙ্গ: বিরোধী

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, বিরোধীরা বিজ্ঞান, প্রযুক্তির বিপক্ষে। তাঁরা দেশের কথা ভাবেন না। তাঁরা ভাবেন কেবল রাজনীতির কথা। তিনি বলেন, ভারতীয় বিজ্ঞানী, যাঁরা কোভিড ১৯ অতিমারির সময় ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছিলেন, তাঁদেরও অসম্মান করা হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সাহায্যে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা প্রাণপাত করছি।

    প্রসঙ্গ: আত্মনির্ভর ভারত

    মোদি বলেন, প্রতিরক্ষা খাতে ভারত রফতানি করেছে এক লক্ষ কোটিরও বেশি। নতুন নতুন কোম্পানি তৈরি হচ্ছে আত্মনির্ভর ভারত গড়তে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছেন সাধারণ মানুষ। তাই দেশের ২৫ কোটি পরিবারে গ্যাস কানেকশন রয়েছে।

    প্রসঙ্গ: কংগ্রেস

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, কংগ্রেস বলত গরিবি হঠাও। কিন্তু চার দশকেরও বেশি সময় ধরে তারা কিছুই করেনি। অথচ দেশবাসীর চাহিদা পূরণ করতে অমরা নিরলস চেষ্টা করে চলেছি। তিনি বলেন, কংগ্রেস কেবল টোকেনিজমে বিশ্বাস করে। দেশের নানা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা কোনওদিন করেনি।

    প্রসঙ্গ: কর্মসংস্কৃতি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কর্মসংস্কৃতি বদলে ফেলেছি। প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগিয়েই আমরা এটা করেছি। আমাদের লক্ষ্যই হল গতি বাড়ানো এবং স্কেলের উন্নতিকরণ।

    আরও পড়ুুন: দুর্নীতির কথা কবুল এসএসসির! বাতিল হতে চলেছে ৮০০ শিক্ষকের চাকরি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Maharashtra: মল্লিকার্জুন খাড়গেকে চিঠি লিখে পদ ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের সিএলপি নেতা বালাসাহেব থোরাট

    Maharashtra: মল্লিকার্জুন খাড়গেকে চিঠি লিখে পদ ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের সিএলপি নেতা বালাসাহেব থোরাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অস্বস্তিতে কংগ্রেস। ভাঙন ধরল মহারাষ্ট্র কংগ্রেস জোটে। পদ ছাড়তে চেয়ে কংগ্রেসের জাতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেকে চিঠি লিখলেন মহারাষ্ট্র কংগ্রেস লেজিসলেটিভ পার্টির নেতা বালাসাহেব থোরাট। কিছুদিন আগেই থোরাটের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জানিয়েছিলেন, দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে থোরাট জানিয়েছেন, তিনি মহারাষ্ট্র কংগ্রেসের প্রধান নানা পাটোলের সঙ্গে কাজ করতে পারছেন না। তাঁর উপর পাটোলের রাগ আছে বলে জানিয়েছিলেন থোরাট। খাড়গেকে লেখা চিঠিতে থোরাট জানিয়েছেন, তিনি অপমানিত বোধ করছেন এবং পাটোলে তাঁর বিরুদ্ধে এমন অপপ্রচার চালাচ্ছেন। যাতে মনে হয় তিনি বিজেপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বজায় রাখছেন

    একই অভিযোগ করেছিলেন তাম্বে

    থোরাট এবং পাটোলের মতো রাজ্য কংগ্রেসের দুই শীর্ষনেতার দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছিল মহারাষ্ট্র বিধান পরিষদের নির্বাচনের সময়। থোরাটের শ্যালক সত্যজিৎ তাম্বে এর আগে অভিযোগ করেন, তাঁকে নির্বাচনের টিকিট দেওয়া হয়নি। রাজ্য কংগ্রেস নেতৃত্ব তাঁর এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ৪০ হাজারেরও বেশি পদে কর্মী নিয়োগ করবে ভারতীয় ডাক বিভাগ, জানুন বিস্তারিত 

    তাম্বের জায়গায় টিকিট দেওয়া হয়েছিল তাঁর বাবাকে। নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ে নাসিক টিচার কেন্দ্র থেকে মহা বিকাশ আঘাড়ি প্রার্থী শুভাঙ্গি পাতিলকে হারান তাম্বে। রাজ্য নেতৃত্ব নিয়ে তার ক্ষোভকে সে সময় চাপা দিয়েছিলেন বালাসাহেব থোরাট। বাবা-ছেলে তাম্বেদের প্রতি তাঁর সমর্থন নীরব সমর্থন হিসেবেই মনে করেছিল রাজনৈতিক মহল। পরে সত্যজিৎ এবং তাঁর বাবা সুধীর তাম্বেকে বরখাস্ত করে মহারাষ্ট্র কংগ্রেস। 

    এর আগে সত্যজিৎ তাম্বে সরাসরি অভিযোগ করে বলেছিলেন, কিছু কংগ্রেস নেতা এবং নানা পাটোলে তাঁকে ভুল ফর্ম পাঠিয়েছিলেন। সে কারণেই নির্দল প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে হয় তাঁকে। তিনি এও অভিযোগ করেন, থোরাটকে নিশানা করে নিয়েছেন পাটোলে এবং দলের কিছু নেতা এমন করছেন, যেন যা খুশি করতে পারেন তাঁরা। কিন্তু তা চলতে দেওয়া যায় না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     

  • Captain Amrinder Singh: দলবিরোধী কাজের অভিযোগে সাসপেন্ড কংগ্রেস সাংসদ প্রীনীত কৌর, তিনি কে জানেন?

    Captain Amrinder Singh: দলবিরোধী কাজের অভিযোগে সাসপেন্ড কংগ্রেস সাংসদ প্রীনীত কৌর, তিনি কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলবিরোধী কাজের অভিযোগে সাসপেন্ড করা হল সাংসদ কংগ্রেসের (Congress) প্রীনীত কৌরকে। তিনি বিজেপি (BJP) নেতা অমরিন্দর সিংয়ের (Captain Amrinder Singh) স্ত্রী। পঞ্জাবের পাতিয়ালা থেকে কংগ্রেসের টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে দলবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগ তুলেছিল পঞ্জাব প্রদেশ কংগ্রেসের প্রধান। তারপরেই এই সিদ্ধান্ত নেয় কংগ্রেস হাইকমান্ড।

    সিদ্ধান্তের নেপথ্যে…

    জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে পঞ্জাব প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অমরিন্দর সিং রাজা ওয়ারিং প্রীনীতের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে চিঠি লেখেন হাইকমান্ডকে। চিঠিতে প্রীনীতের বিরুদ্ধে বিজেপিকে সাহায্য করার অভিযোগ করা হয়। পাতিয়ালার সাংসদকে দল থেকে সাসপেন্ড করার জন্য দলের ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন কমিটির কাছে আবেদনও করা হয়েছিল। তার পরেই দলের তরফে প্রীনীতকে শোকজ করা হয়। দল বিরোধী কাজের জন্য কেন তাঁকে সাসপেন্ড করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় শোকজ নোটিশে। তিন দিনের মধ্যে তাঁকে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়। সেই সময়সীমার মধ্যে উপযুক্ত জবাব প্রীনীতের (Captain Amrinder Singh) তরফে না পেয়ে এদিন সাসপেন্ড করা হয় তাঁকে।

    একুশের নভেম্বরে কংগ্রেস ছাড়েন অমরিন্দর। তিনি কংগ্রেস ছাড়লেও, তাঁর স্ত্রী প্রীনীত ছিলেন সোনিয়া গান্ধীর দলেই। দল ছাড়ার সময় অমরিন্দর আক্রমণ শানান গান্ধী পরিবারকে। এর পর পঞ্জাব লোক কংগ্রেস নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন অমরিন্দর। ২০২২ সালে পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে জোট করে লড়লেও, ভরাডুবি হয় অমরিন্দরের দলের। তার পরেই বিজেপিতে যোগ দেন ক্যাপ্টেন। অবশ্য দল ছাড়েননি তাঁর স্ত্রী। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। পাতিয়ালা থেকে টিকিট পাবেন না ভেবে আগেভাগেই প্রীনীত বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছিলেন বলে অভিযোগ। তার জেরেই তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে বলে কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুুন: ‘রাষ্ট্রবাদী সংখ্যালঘু মুসলিমদের সঙ্গে বিজেপির কোনও বিরোধী নেই’, সাফ জানালেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Sagardighi By Election: সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই! বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা

    Sagardighi By Election: সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই! বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাগরদিঘি (Sagardighi) বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী হচ্ছেন দিলীপ সাহা। চলতি মাসের ২৭ তারিখ উপনির্বাচন হবে সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রে। ৭ ফেব্রুয়ারি এই কেন্দ্রে প্রার্থী পদে মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। ইতিমধ্যেই এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে তৃণমূল (Trinamool Congress)। এবার প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি। 

    কেন উপনির্বাচন

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সাগরদিঘি থেকে জিতেছিলেন সুব্রত সাহা। তৃণমূলের এই প্রার্থী সেখান থেকে জিতে রাজ্যের মন্ত্রীও হয়েছিলেন। কিন্তু ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সুব্রত সাহা। এবার এই আসনের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। এখন তিনি সাগরদিঘি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি পদে রয়েছেন। দেবাশিসকে হারানোর জন্য রাজ্যে ক্রমবর্ধমান দুর্নীতি এই কেন্দ্রে পদ্ম প্রতীকে দাঁড়ানো দিলীপের মূল হাতিয়ার। 

    আরও পড়ুন: চলতি মাসের ১৫ তারিখ পেশ হতে পারে রাজ্য বাজেট, জানালেন চন্দ্রিমা

    দিলীপ সাহার পরিচয়

    ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে (BJP) যোগদান করেন দিলীপ। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে নবগ্রাম কেন্দ্র থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তবে হারতে হয়েছিল বামেদের কাছে। রাজনীতির পাশাপাশি ব্যবসার কাজেও যুক্ত তিনি। রয়েছে একটি রাইস মিল।

    আরও পড়ুন: পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে ২০১৭-এর টেটের ওএমআর শিট! কার নির্দেশে এমন কাজ, রিপোর্ট চাইলেন বিচারপতি

    এই কেন্দ্রে তৃণমূল ও বিজেপি ও কংগ্রেস প্রার্থী ঘোষণা করে দিলেও এখনও পর্যন্ত প্রার্থী ঘোষণা করেনি বামেরা। সেখানে বাম-কং জোট নিয়েও শুরু হয়ে গিয়েছে জোর চর্চা। কংগ্রেসের প্রতীকে এই কেন্দ্রে লড়ছেন ব্যারণ বিশ্বাস। সামশেরগঞ্জ থানার ধুলিয়ানের বাসিন্দা ব্যারণ এলাকায় বিশিষ্ট সমাজসেবী হিসাবেই পরিচিত। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, ৮ ফেব্রুয়ারি হবে জমা পড়া মনোনয়নের স্ক্রুটিনি। ১০ ফেব্রুয়ারি প্রার্থীপদ বাতিলের শেষ দিন। ২ মার্চ বেরোবে নির্বাচনের ফল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share