Tag: congress

congress

  • JP Nadda: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    JP Nadda: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের কুর্সিতে ফের বিজেপি (BJP) এলে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)। সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য থাকবে ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণও। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে শনিবার দলের ইস্তেহার প্রকাশ অনুষ্ঠানে এই প্রতিশ্রুতিই দিলেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)।

    হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। সতেরোর বিধানসভা নির্বাচনে ৪৪টি আসন পেয়েছিল বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) পেয়েছিল ২১টি আসন। একটি আসন পেয়েছিল সিপিএম (CPM)। অন্যরা পেয়েছিল ২টি আসন। এবার ভোট হবে ১২ নভেম্বর। বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস। নিজের রাজ্য হিমাচল প্রদেশের এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দেন নাড্ডা (JP Nadda)। এর মধ্যে ছিল ৮ লক্ষ চাকরি, উচ্চ শিক্ষার পাঠ নিতে যাওয়া মেয়েদের স্কুটার দেওয়া এবং রাজ্যে পাঁচটি নয়া মেডিক্যাল কলেজ স্থাপনও।

    এদিন বিজেপির ইস্তেহার প্রকাশ করেন নাড্ডা (JP Nadda)। এই ইস্তেহারের পোশাকি নাম ‘সঙ্কল্প পত্র’। এই ‘সঙ্কল্প পত্র’ প্রকাশ অনুষ্ঠানে নাড্ডা বলেন, রাজ্যের ক্ষমতায় ফের বিজেপি এলে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। এজন্য গড়া হবে কমিটিও। রাজ্যে ওয়াকফ সম্পত্তির কত পরিমাণ অংশ অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে, তা জানতে বিজেপি সরকার সমীক্ষা করবে বলেও আশ্বাস দেন নাড্ডা।

    আরও পড়ুন: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মহিলা ভোটারদের কথা মাথায় রেখে নাড্ডা (JP Nadda) এদিন আলাদা একটি ইস্তেহার প্রকাশ করেন। তাতেই ঘোষণা করা হয়েছে সরকারি চাকরিতে ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের কথা। বিজেপি ফের ক্ষমতায় এলে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠরত মেয়েদের সাইকেল দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেন নাড্ডা। এদিনই প্রকাশিত হয়েছে রাজ্যে বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেসের (Congress) নির্বাচনী ইস্তেহারও। তাকে কটাক্ষ করে নাড্ডার (JP Nadda) সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, ওই ইস্তেহারের না আছে কোনও দিশা, না আছে ভার। জানা গিয়েছে, এই ইস্তেহারের খসড়া তৈরির আগে একটি কমিটি গড়েছিল বিজেপি। ওই কমিটির সদস্যরা কথা বলেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। তার পরেই তৈরি হয় খসড়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রে ও রাজ্যে একই দলের সরকার থাকার প্রয়োজনীয়তার কথা বারংবার বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর ভাষায়, এটা হল ডাবল ইঞ্জিন সরকার। শনিবার হিমাচল প্রদেশের এক জনসভায় ফের একবার ডাবল ইঞ্জিন সরকারের হয়ে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী। তারই সঙ্গে বললেন, পদ্মফুল চিহ্নে ছাপ দিলে তা আশীর্বাদ হয়ে পড়বে মোদির ঝুলিতে। তিনি বলেন, প্রার্থী কে, তা দেখার দরকার নেই। পদ্মফুল চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানে মোদিকে ভোট দেওয়া।

    ৬৮ আসনের হিমাচল প্রদেশে গত বিধানসভা নির্বাচনে ৪৪টি পেয়েছিল বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) পেয়েছিল ২১টি আসন। একটি আসন পেয়েছিল সিপিএম (CPM)। অন্যরা পেয়েছিল ২টি আসন। এবার ভোট হবে ১২ নভেম্বর। সেই উপলক্ষেই এদিন জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন মোদি (PM Modi)। এ রাজ্যের সঙ্গে তাঁর যে আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই বলেন, জানতে চান কে বিজেপি প্রার্থী? আপনার কাউকে মনে রাখার দরকার নেই। শুধু মনে রাখুন, পদ্ম। হাতের পদ্ম দেখিয়ে মোদি বলেন, আমি পদ্ম নিয়ে আপনাদের কাছে এসেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি যদি ভোট দিতে গিয়ে পদ্মফুল চিহ্ন দেখেন, বুঝবেন এটাই বিজেপি। এটাই মোদি, যিনি আপনাদের কাছে এসেছেন। তিনি বলেন, পদ্ম চিহ্নে ভোট দেওয়া মানেই তা আশীর্বাদ হয়ে চলে আসবে আমার ঝুলিতে।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    মোদি (PM Modi) বলেন, দিল্লিতে মোদি সরকার রয়েছে। এখানেও মোদির হাত শক্ত করতে হবে। এ রাজ্যে ফের প্রতিষ্ঠিত করতে হবে বিজেপির সরকার। এদিনের জনসভায় প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসকে একহাত নেন মোদি। বলেন, এর আগে দেশে কংগ্রেসের সরকার ছিল। তারা দেশে স্থিতাবস্থা চায়নি। নিজেদের স্বার্থেই ছোট ছোট রাজ্যেও তারা কখনওই স্থায়ী সরকার চায়নি। মোদি বলেন, এই স্বার্থপরের দল যখনই ক্ষমতায় এসেছে নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত থেকেছে। সমাজ ভাঙার ষড়যন্ত্র করেছে। চক্রান্ত করেছে দেশের ঐক্য ভাঙার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেস মানেই অস্থায়িত্ব, কংগ্রেস মানেই দুর্নীতি, কংগ্রেস মানেই স্বার্থপরতা এবং কংগ্রেস মানেই স্বজনপোষণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর হিমাচল প্রদেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দুই রাজ্য থেকে বিজেপির (BJP) দুই হেভিওয়েট রাজনীতিবিদের ছোড়া তিরে ফের একবার বিদ্ধ হল কংগ্রেস (Congress)। কংগ্রেসকে আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, কে আপনাদের বিশ্বাস করবে? আর গুজরাটের জনসভায় মোদি বলেন, গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে বিভাজনকারী শক্তি। শিয়রে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। দুই রাজ্যেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে নভেম্বরের ১২ তারিখে। আর মোদির গুজরাটে নির্বাচন হবে ডিসেম্বরে, দু দফায়। সেই কারণে ওই দুই রাজ্যে রবিবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছেন বিজেপির দুই ‘মাথা’।

    এদিন কাংরার নগ্রোটার এক জনসভায় শাহ বলেন, আসতে আসতে দেখলাম কংগ্রেসের এক প্রার্থী ইস্তেহারে দেওয়া ১০ দফা গ্যারেন্টি লিখে রেখেছেন। তিনি বলেন, যাঁদের কোনও রেকর্ড রয়েছে, তাঁদের গ্যারেন্টি দেওয়া মানায়। কে আপনাদের দেওয়া গ্যারেন্টি বিশ্বাস করবে? কেন্দ্রে সোনিয়া-মনমোহন সিংয়ের সরকার ছিল। ১২ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছিল তাঁদের আমলে। আর আজ তাঁরা হিমাচল প্রদেশের সরল মানুষকে গ্যারেন্টি দিচ্ছেন? কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেসের আমলে কত দুর্নীতি হয়েছে, তা গুণে শেষ করা যাবে না। আর বিজেপির আমলে দুর্নীতি খুঁজে পাওয়া কঠিন। তিনি বলেন, এই হচ্ছে দুই দলের চরিত্র। বিজেপি এমনভাবে দেশ শাসন করছে যে মানুষকে উন্নয়নের কথা বলতে হয় না।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    শাহ বলেন, জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ উচিত ছিল কি না? জওহরলাল নেহরুর ভুল কংগ্রেস লালন পালন করে গিয়েছে ৬৫ বছর ধরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংবিধান সংশোধন করে রদ করেছেন ৩৭০ এবং ৩৫/এ ধারা। এদিকে, এদিন গুজরাটের ভালসাদের এক জনসভায় ভাষণ দেন মোদি। কংগ্রেসের নাম না করে তিনি বলেন, যেসব শক্তি ঘৃণা ছড়ানোর সাহস দেখাচ্ছে, গুজরাটকে কলঙ্কিত করতে চাইছে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তারা গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে। এই নির্বাচনেও তাদের ভাগ্যের কোনও পরিবর্তন হবে না।  এদিন তিনি নয়া স্লোগানও রচনা করেন। বলেন, এই গুজরাট আমি বানিয়েছি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। এবারও মোদি (PM Modi) ম্যাজিক কাজে লাগাতে চাইছে গেরুয়া শিবির। নিজ রাজ্য পুনর্জয়ে সর্ব শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। গুজরাটে বিজেপির (BJP) জয় অনায়াস। তবে তিলার্ধ ফাঁকও রাখতে চায় না মোদি-অমিত শাহের (Amit Shah) দল। তাই ফের গুজরাট গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার ভালসাদে রোড শো করেন মোদি। সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল সহ বিজেপির অন্য নেতারা।

    এদিন মোদিকে (PM Modi) এক ঝলক চোখের দেখা দেখতে রাস্তার দু পাশে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। জনতার দিকে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে হাতজোড় করেছিলেন মোদি। উপস্থিত দর্শকের উদ্দেশে হাতও নাড়তে দেখা গিয়েছে তাঁকে। রোড শো শেষে বিকেল তিনটে নাগাদ ভালসাদের কাপরাদা গ্রামে আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। মোদির এই জনসভায়ও ছিল ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই রব। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এদিন সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ফের বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    কাপরাদার জনসভায় বক্তৃতা শেষ করে মোদি (PM Modi) রওনা দেন ভানভাগরের দিকে। সেখানে সন্ধে ৬টা নাগাদ একটি গণবিবাহের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। এই অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘পাপা নি পারি’। যেসব কন্যার বাবা নেই, এমন ৫৫২জনের বিয়ে দেওয়া হবে ওই আসরে। ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে নিজের রাজ্যে গেলেও, ভোট ঘোষণার পর এই প্রথম মোদি (PM Modi) গিয়েছেন গুজরাটে। ডিসেম্বরে দু দফায় হবে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। আর ৫ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে প্রথম দফায় হবে ৮৯টি আসনের ভোট। দ্বিতীয় দফায় হবে ৯৩টি আসনের নির্বাচন। ভোট গণনা হবে ডিসেম্বরের ৮ তারিখে। এবার গুজরাট নির্বাচনে বিজেপির কাছে কংগ্রেস (Congress) তেমন কোনও ফ্যক্টর না হলেও, গুজরাট জয়ে ঝাঁপিয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি (AAP)। তবে গুজরাটের রাজনীতিতে তারা আদৌ ছাপ ফেলতে পারবে কিনা, তা বলবে সময়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছয় রাজ্যের সাতটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (Bye Elections) হয়েছিল বৃহস্পতিবার। রবিরার সকাল আটটায় শুরু হয় ফল গণনা। এদিন বেলা আড়াইটা পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, সাতটি আসনের মধ্যে বিজেপি (BJP) জয়ী হয়েছে চারটিতে। একটি আসনে জয়ী হয়েছে লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD)। একটি আসনের রাশ গিয়েছে শিবসেনার (Shiv Sena) হাতে। কংগ্রেসের (Congress) ঝুলি এখনও শূন্য।  

    বৃহস্পতিবার যে রাজ্যগুলিতে ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এই ছয় রাজ্যের যে আসনগুলিতে এদিন ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগর। বিহারের দুটি আসন মোকামা এবং গোপালগঞ্জেও হয়েছে উপনির্বাচন। যে সাতটি আসনের ভোট গণনা চলছে, তার মধ্যে বিজেপির দখলে ছিল তিনটি। কংগ্রেসের দখলে ছিল দুটি আসন। শিবসেনা এবং আরজেডির হাতে ছিল একটি করে আসনের রশি।

    এদিন বেলা আড়াইটে নাগাদ পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, বিহারের গোপালগঞ্জে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থী। হরিয়ানার আনন্দপুরেও জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রানাথ কেন্দ্রেও জয়ী হয়েছে মোদি-অমিত শাহের দল। আদমপুর বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন বিজেপির ভব্যা বিষ্ণোই। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের জয়প্রকাশকে প্রায় ১৬ হাজার ভোটে হারিয়েছেন তিনি। গত ৬৮ বছর ধরে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়ে আসছে বিষ্ণোই পরিবারই। একটি আসনে জয়ী হয়েছেন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীর প্রার্থী রুটুজা লাটকে। আন্ধেরি পূর্ব কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

    এদিকে, বিহারের মোকামা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন আরজেডি প্রার্থী নীলিমা দেবী। এই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তাঁর স্বামী অনন্ত সিং। অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত হওয়ায় বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে যায় তাঁর।  উপনির্বাচনে লালু প্রসাদ যাদবের দল ওই কেন্দ্রে প্রার্থী করে তাঁর স্ত্রী নীলিমাকে। এই কেন্দ্রের রাশ গিয়েছে নীলিমার হাতেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • By Election: ছয় রাজ্যের ৭ আসনে চলছে উপনির্বাচন, ফল ঘোষণা কবে জানেন?

    By Election: ছয় রাজ্যের ৭ আসনে চলছে উপনির্বাচন, ফল ঘোষণা কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে ছয় রাজ্যের সাত বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (By Election)। ফল বের হবে নভেম্বরের ৬ তারিখে। এই রাজ্যগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এদিন সকাল সাতটায় শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। যে কেন্দ্রগুলিতে উপনির্বাচন হচ্ছে, সেগুলিতে ইতিমধ্যেই করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

    এই আসনগুলিতে বিজেপিই (BJP) মূল শক্তি। তাকে লড়তে হবে বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের সঙ্গে। এর মধ্যে রয়েছে তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি (TSR), রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD), সমাজবাদী পার্টি (SP) এবং বিজু জনতা দল। এবার জেনে নেওয়া যাক ওই ছয় রাজ্যের কোন আসনগুলিতে উপনির্বাচন (By Election) হচ্ছে। এদিন উপনির্বাচন হচ্ছে, মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগরে। বিহারের দুটি আসনেও চলছে উপনির্বাচন। এগুলি হল, মোকামা এবং গোপালগঞ্জ। মোকামায় উপনির্বাচন (By Election) হচ্ছে কারণ রাষ্ট্রীয় জনতা দল বিধায়ক অনন্ত কুমার সিংয়ের বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে গিয়েছে। একটি মামলায় অভিযুক্ত হওয়ায় খারিজ হয়ে গিয়েছে তাঁর বিধায়ক পদ।

    আরও পড়ুন: ভোট লুঠ চলবে না, লাঠির জবাব লাঠিতে দিন! তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    আর গোপালগঞ্জে ভোট হচ্ছে কারণ এখানকার বিধায়ক সুভাষ সিংয়ের মৃত্যু হয়েছে। সুভাষ বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে বিধায়ক হয়েছিলেন। চলতি বছরের অগাস্ট মাসে মৃত্যু হয় তাঁর। আন্ধেরি পূর্ব, গোলা গোক্রান্নাথ এবং ধামনগর বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে কারণ এই তিন বিধানসভা কেন্দ্রেই প্রয়াত হয়েছেন বিধায়করা। মে মাসে মারা গিয়েছেন শিবসেনার রমেশ লাটকে। আর সেপ্টেম্বরে প্রয়াত হয়েছেন বিজেপির অরবিন্দ গিরি এবং বিষ্ণু শেঠী। হরিয়ানায় বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়েছেন কুলদীপ বিষ্ণোই, তেলঙ্গানায় পদত্যাগ করেছেন কে রাজাগোপাল রেড্ডি। সেই কারণে শূন্য হয়েছে আদমপুর এবং মুনুগোড়ে আসন। তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে বিধানসভায় লড়াই হচ্ছে ত্রিমুখী। এখানে লড়াই হচ্ছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির। এই কেন্দ্রে প্রার্থী রয়েছেন ৪৭ জন। তবে জনতার চোখ বিজেপির রাজগোপাল রেড্ডি, প্রাক্তন টিআরএস এমএলএ কুসুকুন্তলা প্রভাকর রেড্ডি এবং কংগ্রেসের (Congress) পালভি শ্রাভান্তির দিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat Election: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    Gujarat Election: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election)। ফের জয়জয়কার হতে চলেছে বিজেপির (BJP)। দলের অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা তো বটেই, বিভিন্ন সমীক্ষক দলও নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)-অমিত শাহের (Amit Shah) গড়ে বিজেপিকে রেখেছে প্রথম স্থানে। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এবার ফল অন্য কিছু হচ্ছে না বলেই প্রকাশ সমীক্ষায়।

    এবিপি সি ভোটারের করা প্রাক ভোট সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে এবারও গুজরাটের রশি থাকছে বিজেপির হাতেই। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। সমীক্ষক দলের মতে, এর মধ্যে বিজেপি পাবে ১৩৫টি, কংগ্রেস ৩৫, আপ ১১টি এবং অন্যান্যরা একটি আসন। গুজরাটের ২২ হাজারেরও বেশি ভোটারের মতামতের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্তে এসেছে ওই সমীক্ষক দল।

    প্রাক ভোট সমীক্ষা করেছে জি ২৪ কলকও। তাদের মতে, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি পাবে ১২৪ থেকে ১৩৯টি আসন। তাদের দাবি, দু মাস ধরে চলা এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছেন প্রায় দু লক্ষ ভোটার। এই সমীক্ষক দলের মতে, বিজেপির পরেই রয়েছে কংগ্রেস। তারা পেতে পারে ৪২ থেকে ৫১টি আসন। গুজরাটবাসীর মনে সেভাবে ছাপ ফেলতে পারেনি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। তারা পেতে পারে শূন্য থেকে তিনটি আসন। এই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ৪৫ শতাংশই চান ভূপেন্দ্র প্যাটেলই ফের মুখ্যমন্ত্রী হোন। ২৩.৬৩ শতাংশ ভোটার চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী হোন সিআর পাটিল।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষিত, ভোট হবে দুই দফায়

    টাইমস নাও-ইটিজির সমীক্ষায়ও প্রথম স্থানে রাখা হয়েছে বিজেপিকে। ফের রাজ্যের ক্ষমতা দখলে বিজেপির পথে কংগ্রেস যে কোনও কাঁটা বিছোতে পারবে না, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে এই সমীক্ষক দলের করা সমীক্ষায়ও। এই সমীক্ষক দলের মতে, বিজেপি পাবে ১২৫ থেকে ১৩০টি আসন। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস। তারা পাবে ২৯ থেকে ৩৩টি আসন। আম আদমি পার্টি পেতে পারে ২০ থেকে ২৪টি আসন। এক থেকে তিনটি আসনের রাশ যেতে পারে অন্যান্যদের হাতে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, দেশজুড়ে যে উন্নয়নের জোয়ার বইছে, গুজরাটে যে বইছে সুশাসনের পবন, এই সমীক্ষাগুলির ফলেই তা স্পষ্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Karnataka Elections: কর্নাটকের ভোটে বিপুল জয় বিজেপির, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?   

    Karnataka Elections: কর্নাটকের ভোটে বিপুল জয় বিজেপির, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বর মাসেই বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা গুজরাটে (Gujarat)। সেখানে বিজেপির (BJP) জয় এক প্রকার নিশ্চিত বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের একাংশের। তার আগেই বাড়তি অক্সিজেন পেয়ে গেল গেরুয়া শিবির। কর্নাটকের ভোটে (Karnataka Elections) ৩৫টির মধ্যে ১৭টি আসনে জয় পেল পদ্ম শিবির। তবে কর্নাটকে বিধানসভা নির্বাচন হয়নি, বিজয়পুরা মিউনিসিপ্যাল নির্বাচনে ওই জয় পেয়েছে বিজেপি। এই মিউনিসিপ্যালিটিতে একক বৃহত্তম দল হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করেছে মোদি-অমিত শাহের দল।

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। তার পর থেকে দেশজুড়ে শুধুই উন্নয়নের জোয়ার। তার সুফলও ঘরে তুলছে বিজেপি। একের পর এক রাজ্য জয় করে চলেছে পদ্ম শিবির। বিভিন্ন আঞ্চলিক নির্বাচনেও বিপুল ভোটে বিরোধীদের পরাস্ত করে ক্ষমতা দখল করছে গেরুয়া পার্টি। কেবল কর্নাটকের বিজয়পুর মিউনিসিপ্যাল নির্বাচন নয়, ওই রাজ্যেরই কোল্লেগাল সিটি মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের উপনির্বাচনেও সাতটি আসনের মধ্যে ছটিতে বিজয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। রাজ্যে দলের এই ফলে যারপরনাই খুশি বিজেপি নেতৃত্ব। দলের এই অপ্রত্যাশিত ফলের কারণে মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই বিজয়পুরার বিধায়ক বিজেপির বাসনাগৌড়া পাটিল ইয়াটনাল এবং দলীয় কর্মীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, বিজয়পুরা উত্তরে কংগ্রেস (Congress) জয়ী হয়েছে মাত্র ১০টি আসনে। এআইএমআইএম জিতেছে দুটি আসন। আর জনতা দল সেকুলার জিতেছে মাত্রই একটি আসনে। পাঁচটি আসনে জয়ী হয়েছেন নির্দল প্রার্থীরা। বিজয়পুরা ও কোল্লেগালের ভোট হয়েছিল ২৮ অক্টোবর। ফল প্রকাশ হয় ৩১ তারিখ, সোমবার।

    প্রসঙ্গত, বিজয়পুরায় ভোট হল ছ বছর পরে। সিটি মিউনিসিপ্যালিটি থেকে কর্পোরেশনে উন্নীত হওয়ার পর এই প্রথম হল নির্বাচন। বোর্ড গঠনে নির্দল প্রার্থীদেরও সমর্থন মিলবে বলে আত্মবিশ্বাসী বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্ব। এদিকে, কোল্লেগালে যে সাতটি আসনে উপনির্বাচন হয়েছে, সেগুলিতে বহুজন সমাজবাদী পার্টির কাউন্সিলররা বিজেপিতে যোগ দেন কিছু দিন আগেই। তার জেরেই হয়েছে উপনির্বাচন। এই উপনির্বাচনের পর ৩১ আসনের কোল্লেগালের রাজনৈতিক ছবিটা দাঁড়াল এইরকম। বিজেপির সদস্য সংখ্যা ১৩, কংগ্রেসের ১১ এবং বহুজন সমাজবাদী পার্টির ২। চারটি আসনে জয়ী হয়েছেন নির্দল প্রার্থীরা।  

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    Uniform Civil Code: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরেই বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে গুজরাটে (Gujrat)। প্রত্যাশিতভাবেই মাঠে নেমে পড়ছে সব দল। ক্ষমতায় ফিরতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) এখনও সেভাবে ঘর গুছিয়ে উঠতে পারেনি। তবে কোমর কষে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি (AAP)। এমতাবস্থায় বিরোধীদের মাত দিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করার সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার। গুজরাটে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। শনিবার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে একটি কমিটি গঠনের কথা ঘোষণার কথা বলেছেন তিনিই। কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত এক বিচারপতি।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু প্রসঙ্গে গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাংগাভি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) হল দেশের সব নাগরিকের জন্য এক আইন। দেশের সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ব্যক্তিগত ক্ষেত্রেও একই আইন কার্যকর হবে। উত্তরাধিকার, বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সন্তান দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রেও দেশের সব নাগরিককেই একই আইন মেনে চলতে হবে। ভারতীয় সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে এর উল্লেখ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করতে উদ্যোগ নিতে হবে রাষ্ট্রকে।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    প্রসঙ্গত, ১৮ অক্টোবর দেশের শীর্ষ আদালতকে কেন্দ্র জানিয়েছিল দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) প্রয়োজন। এজন্য প্রয়োজন একটি আইন প্রণয়ন করা। সরকারের যুক্তি ছিল, ধর্মভিত্তিক ব্যক্তিগত বিভিন্ন আইন জাতীয় ঐক্যের অবমাননা। অভিন্ন দেওয়ানি বিধিই বিভিন্ন সম্প্রদায়কে একটি ছাতার তলায় নিয়ে আসবে এবং নিশ্চিত করবে ভারতের একীকরণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Shivraj Patil: শিবরাজের ‘গীতা-জিহাদ’ সম্পর্কের কথা কংগ্রেসের হিন্দু বিরোধী মানসিকতারই প্রকাশ, সাফ কথা বিজেপির

    Shivraj Patil: শিবরাজের ‘গীতা-জিহাদ’ সম্পর্কের কথা কংগ্রেসের হিন্দু বিরোধী মানসিকতারই প্রকাশ, সাফ কথা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গীতা (Gita) নিয়ে কংগ্রেসের (Congress) প্রবীণ নেতা শিবরাজ পাটিলের (Shivraj Patil) মন্তব্যের জেরে কড়া প্রতিক্রিয়া দিল বিজেপি। তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদও (VHP)। কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদীও। তিনি বলেন, এই মন্তব্যের দায় নেওয়া উচিত কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গে অথবা কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধীর।  

    বৃহস্পতিবার বই প্রকাশের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে শিবরাজ (Shivraj Patil) বলেন, কেবল কোরানে নয়, জিহাদের (Jihad) উল্লেখ রয়েছে শ্রীমদ্ভগবদগীতায়ও! এর পরেই দেশজুড়ে শুরু হয় তীব্র বিতর্ক। শিবরাজের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে সমালোচনার ঝড় বইতে থাকে গোটা দেশে। কড়া মন্তব্য করেন গেরুয়া নেতৃত্বও। বিজেপির মুখপাত্র সঈদ শাহনাওয়াজ হুসেন শিবরাজকে আক্রমণ করেন বলেন, একজন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এই মন্তব্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। তিনি বলেন, শিবরাজ পাটিল (Shivraj Patil) জিহাদের সঙ্গে গীতার সংযোগ খুঁজে পেয়েছেন! আমরা জানি কংগ্রেস হিন্দু সমাজের ওপর রেগে রয়েছে। হুসেন বলেন, কিন্তু জিহাদের সঙ্গে হিন্দু ধর্মের সংযোগের কথা বলে কংগ্রেস না হিন্দু, না মুসলমান কাউকেই খুশি করতে পারবে না।

    বিজেপির (BJP) জাতীয় মুখপাত্র সেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, ক্ষমা চাওয়ার পরিবর্তে শিবরাজ পাটিল (Shivraj Patil) শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে জিহাদের বার্তা দিয়েছিলেন বলে দাবি করছেন। এর পরে পরেই আমরা দেখছি কংগ্রেসের অন্য এক মুখপাত্র উদিত রাজ হিন্দুদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। এই দুই ঘটনা সমাপতন নয়, ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখার খেলা। বিজেপির দাবি, এটা কংগ্রেসের হিন্দু বিরোধী মানসিকতারই প্রকাশ।

    আরও পড়ুন: অর্জুনকে জিহাদের শিক্ষা দিয়েছিলেন শ্রীকৃষ্ণ! কংগ্রেস নেতা বলেন কী?

    বিজেপির আর এক নেতা সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, কংগ্রেস দীর্ঘদিন ধরে হিন্দু, হিন্দুত্ব এবং হিন্দুস্তানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। পাটিলের (Shivraj Patil) মন্তব্য এরই অন্য একটি অধ্যায়। কংগ্রেস নেতারা আগেও বোকা হারাম এবং তালিবানের সঙ্গে হিন্দুত্বের তুলনা টেনেছিল। শিবরাজের (Shivraj Patil) এই বিতর্কিত মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদও। পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মিলিন্দ পারান্ডে কংগ্রেসকে একহাত নিয়ে বলেন, তারা দায়িত্বজ্ঞানহীন। সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে এবং সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে এসব করছে। এর পরেই শিবরাজকে নিশানা করে তিনি বলেন, আমি জানি না উনি (পাটিল) কোন গীতা পড়েছেন। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই নেতার দাবি, গীতার কোথাও জিহাদের কোনও উল্লেখ নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share