Tag: congress

congress

  • Mallikarjun Kharge: মাথায় কাঁটার মুকুট! আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের দায়িত্ব নিলেন খাড়গে

    Mallikarjun Kharge: মাথায় কাঁটার মুকুট! আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের দায়িত্ব নিলেন খাড়গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই কাঁটার মুকুট পরে দলের দায়িত্ব নিলেন প্রবীণ কংগ্রেস (Congress) নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ওই দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। দিল্লিতে (Delhi) কংগ্রেসের সদর দফতরে জয়ের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় তাঁর হাতে। এদিন দায়িত্ব নেওয়ার আগে রাজঘাটে গিয়ে মাহাত্মা গান্ধীর (Mahatma Gandhi) সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাও জানান কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    চলতি বছরেই রয়েছে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। পরের বছর অগ্নিপরীক্ষা দুই রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের। ২০২৪ সালে রয়েছে সাধারণ নির্বাচন। দায়িত্ব নিয়েই এই তিন অস্ত্রের ধাক্কা সামলাতে হবে অশীতিপর এই কংগ্রেস নেতাকে। এদিন দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একাধিক রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। জগজীবন রামের পঞ্চাশ বছর পরে ফের কোনও দলিত সভাপতি পেল কংগ্রেস। নিজলিঙ্গাপ্পার পরে কর্নাটক থেকে কংগ্রেসের দ্বিতীয় সভাপতিও নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। শশী থারুরকে ৬ হাজার ৮২৫ ভোটে হারিয়েওছেন কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    এদিন দায়িত্ব নিয়েই খাড়গে (Mallikarjun Kharge) বলেন, আমরা উদয়পুর চিন্তন শিবিরে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম দলের পঞ্চাশ শতাংশ পদে বসাব ৫০ বছরের নীচের বয়সের নেতাদের। আপনাদের সকলের সমর্থন নিয়ে আমরা সেদিকে এগোব। বিজেপি এবং আরএসএসকে নিশানা করে কংগ্রেসের নয়া সভাপতি বলেন, যাঁরা ঘৃণা ছড়াচ্ছেন আমরা তাঁদের পরাজিত করব। যাঁরা ভারত ভাগ করতে চান, পরাজিত করব তাঁদেরও। কর্নাটকের এই কংগ্রেস নেতা (Mallikarjun Kharge) বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশ দেখছে মিথ্যে এবং প্রতারণার রাজনীতি। কংগ্রেস যে গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করছিল, তা ভেঙে ফেলারও চেষ্টা চলছে। কিন্তু কংগ্রেসের আদর্শ ভারতের সংবিধান ভিত্তিক। এখন সেই সংবিধান রক্ষা করার সময়।

    আরও পড়ুন: ‘গীতা-জিহাদ’ মন্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, শিবরাজের ব্যাপারে হাত ধুয়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস?

    কংগ্রেসের ভিত্তি যে গণতন্ত্র, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বলেন, আমি একজন সাধারণ কংগ্রেস কর্মী হিসেবে উঠে এসেছি। আমাকে প্রেসিডেন্ট পদে বসানোর জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। আমি এক শ্রমিকের ছেলে, আজ প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, কংগ্রেসই এক মাত্র দল যেখানে অন্তবর্তী গণতন্ত্র রয়েছে। আমার ভোট জয়ে তা প্রমাণিত হয়েছে আরও একবার। রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রার প্রশংসা করে খাড়গে বলেন, দলের বার্তা তৃণমূলস্তরে পৌঁছে দিতে এটা একটা ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। কংগ্রেস অনেক ভাল কাজ করেছে বলেও জানান খাড়গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Shivraj Patil:  ‘গীতা-জিহাদ’ মন্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, শিবরাজের ব্যাপারে হাত ধুয়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস?   

    Shivraj Patil:  ‘গীতা-জিহাদ’ মন্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, শিবরাজের ব্যাপারে হাত ধুয়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপাকে পড়ে প্রবীণ নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শিবরাজ পাতিলের (Shivraj Patil) সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করল কংগ্রেস (Congress)। গীতা (Gita) নিয়ে শিবরাজের মন্তব্য গ্রহণযোগ্য নয় বলেও জানিয়ে দিল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ জয়রাম রমেশ (Jairam Ramesh)। রমেশের পাল্টা দাবি, ভারতীয় সভ্যতার মূল ভিত্তিস্তম্ভ স্বরূপ হল শ্রীমদ্ভগবদগীতা। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়া (Discovery of India) গ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি তুলে ধরে রমেশ ট্যুইট বার্তায় গীতার বিশ্বজনীনতার কথাও উল্লেখ করেন।

    বৃহস্পতিবার বই প্রকাশের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে কংগ্রেস (Congress) নেতা শিবরাজ (Shivraj Patil) বলেন, কেবল কোরানে নয়, জিহাদের (Jihad) উল্লেখ রয়েছে গীতায়ও। খ্রিস্টান ধর্মেও জিহাদের কথা রয়েছে বলেও দাবি করেন প্রাক্তন এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। শিবরাজের এই মন্তব্যের পরে পরেই সমালোচনার ঝড় ওঠে দেশজুড়ে। তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বিজেপি (BJP)। পদ্ম শিবিরের দাবি, শিবরাজের এই মন্তব্যের দায় নেওয়া উচিত কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী এবং নবনির্বাচিত সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের। সূত্রের খবর, তার পরেই শিবরাজের ব্যাপারে হাত ধুয়ে ফেলতে উদ্যোগী হয় কংগ্রেস। ট্যুইট বার্তায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন রমেশ। তিনি লেখেন, আমার প্রবীণ সহকর্মী শিবরাজ পাতিল (Shivraj Patil) গীতা নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে কংগ্রেসের অবস্থান স্পষ্ট। গীতা ভারতীয় সভ্যতার প্রধান ভিত্তিস্তম্ভ স্বরূপ। এর পরেই নেহরুর ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়ার একটি উদ্ধৃতি তুলে ধরেন রমেশ।

    অন্য একটি ট্যুইটে রমেশ বলেন, ঘটনচক্রে আমি কৈশোরে গীতা পড়েছি। এটি একটি সাংস্কৃতিক ও দার্শনিক পুস্তক। ভারতীয় সমাজে এর প্রভাব পড়েছে যুগের পর যুগ ধরে। তবে রমেশের এই কথায় যে চিঁড়ে ভিজছে না, তার প্রমাণ মিলল বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সেহজাদ পুন্নাওয়ালার কথায়। তিনি বলেন, কংগ্রেস সমস্ত সীমা অতিক্রম করে গিয়েছে।

     

    আরও পড়ুন: শিবরাজের ‘গীতা-জিহাদ’ সম্পর্কের কথা কংগ্রেসের হিন্দু বিরোধী মানসিকতারই প্রকাশ, সাফ কথা বিজেপির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Shivraj Patil: অর্জুনকে জিহাদের শিক্ষা দিয়েছিলেন শ্রীকৃষ্ণ! কংগ্রেস নেতা বলেন কী?

    Shivraj Patil: অর্জুনকে জিহাদের শিক্ষা দিয়েছিলেন শ্রীকৃষ্ণ! কংগ্রেস নেতা বলেন কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল কোরানে নয়, জিহাদের উল্লেখ রয়েছে শ্রীমদ্ভগবদগীতায়ও! বৃহস্পতিবার এমনই দাবি করলেন কংগ্রেস (Congress) নেতা শিবরাজ পাতিল (Shivraj Patil)। এদিন কংগ্রেস নেত্রী মহসিনা কিদওয়াইয়ের জীবনী প্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা শিবরাজ। সেখানেই তিনি বলেন, কেবল কোরানে নয়, জিহাদের উল্লেখ রয়েছে শ্রীমদ্ভগবদগীতায়ও।

    দ্বিতীয় ইউপিএ জমানায় কেন্দ্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন শিবরাজ (Shivraj Patil)। মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার পর পদত্যাগ করেন তিনি। অশীতিপর কংগ্রেস নেতা শিবরাজ বলেন, খ্রিস্টানরা এটা নিয়ে লিখেছিলেন। যীশু খিস্ট লিখেছিলেন আমি এখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে আসিনি। আমি এখানে তরবারি নিয়েও এসেছি। অনেক বোঝানোর পরেও যাঁকে বোঝানো যাবে না এবং তিনি যদি অস্ত্র নিয়ে আসেন, আপনি পালাতে পারেন না। এর পর তিনি বলেন, আপনি একে জিহাদ (Jihad) বলতে পারেন না।এবং আপনি একে ভুলও বলতে পারেন না। এটা ঘটা উচিত নয়। একজনের উচিত নয় অস্ত্র নিয়ে কাউকে বোঝানো।

    ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি (BJP)। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, কংগ্রেস সমস্ত সীমা অতিক্রম করেছে। শিবরাজ পাতিল যিনি হিন্দু সন্ত্রাস / গেরুয়া সন্ত্রাসের কথা বলেছিলেন, তিনি এখন জিহাদকে গীতার সঙ্গে তুলনা করছেন। মহাভারতে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে জিহাদের শিক্ষা দিয়েছিলেন বলছেন। এটা অপমান। তবে আমরা বিস্মিত হচ্ছি না। ট্যুইটারে তিনি লেখেন, আপের গোপাল ইটালিয়া ও রাজেন্দ্র পালের পর এবার হিন্দু বিদ্বেষ ও ভোটব্যাংক রাজনীতির কারণে শিবরাজ পাটিল বলতে শুরু করেছেন শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে জেহাদ শিখিয়েছিলেন। কংগ্রেস হিন্দু গেরুয়া সন্ত্রাসের কথা বলে, রাম মন্দিরের বিরোধিতা করে রামের অস্ত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলে। ওরা বলে হিন্দুত্ববাদ আইসিসের সমান। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধী বলেছিলেন হিন্দুদের থেকে এলইটি কম বিপজ্জনক। ২৬/১১র ঘটনার পর দিগ্বিজয় সিং দোষ দিয়েছিলেন হিন্দু গোষ্ঠীকে। গুজরাট নির্বাচনের আগে ভোটব্যাংকের মেরুকরণ করতেই হিন্দু বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে বলেও অনুযোগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডে বাড়ছে ‘লাভ জিহাদ’! রামগড়ে ভাইকে হত্যা বোনের, রাঁচিতে স্কুলে হিন্দু ছাত্রীদের ‘হুমকি’

     

     

  • Himachal Pradesh: ভোটের আগেই মাত কংগ্রেসকে! হিমাচল প্রদেশে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    Himachal Pradesh: ভোটের আগেই মাত কংগ্রেসকে! হিমাচল প্রদেশে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) ভোটের ঢের আগেই প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে (Congress) মাত দিল বিজেপি (BJP)! বুধবার পদ্ম শিবির প্রকাশ করল প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা। এই দফায় ৬২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে গেরুয়া শিবির। এঁদের মধ্যে রয়েছেন পাঁচজন মহিলাও। বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি এই তালিকা অনুমোদনও করেছে।

    জানা গিয়েছে, এদিন যে ৬২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে তফশিলি জাতির প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন। তফশিলি উপজাতি প্রার্থী রয়েছেন ৮জন। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে শিক্ষাগত যোগ্যতাকে।এদিন যে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের দুই তৃতীয়াংশই স্নাতক বা স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) যাঁরা জয়ী হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যেও ১১ জনকে এবার প্রার্থী তালিকায় রাখা হয়নি। খোদ মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর এবার লড়বেন সেরাজ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। মাণ্ডি থেকে লড়বেন অনিল শর্মা। আর উনা কেন্দ্র থেকে লড়বেন সতপাল সিং সট্টি। চৌরা কেন্দ্র থেকে লড়বেন হংসরাজ। মানালি কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন গোবিন্দ সিং ঠাকুর। বানজার কেন্দ্রে পদ্ম প্রার্থী সুরেন্দর শৌরি। এবার টিকিট পাননি হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রেমকুমার ধুমল। ২০১৭ সালের বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। প্রেমকুমার অনুরাগ ঠাকুরের বাবা। অনুরাগ মোদি মন্ত্রিসভার মন্ত্রী। অনুরাগের শ্বশুর গুলাব সিংকেও এবার টিকিট দেওয়া হয়নি। গত বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন তিনিও।

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    এদিকে, আসন বদলে দেওয়া হয়েছে দুই মন্ত্রীর। এঁরা হলেন শিমলার বিধায়ক সুরেশ ভরদ্বাজ ও নুরপুরের বিধায়ক রাকেশ পাঠানিয়া। মন্ত্রী মহেন্দ্র সিংয়ের বদলে টিকিট দেওয়া হয়েছে তাঁর ছেলে রজত ঠাকুরকে। ধরমপুর কেন্দ্রেই লড়বেন তিনি। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। সোমবারই বৈঠকে বসেছিল বিজেপির সেন্ট্রাল ইলেকশন কমিটি। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ওই কমিটিতে আলোচনার পরেই চূড়ান্ত করা হয় প্রার্থী তালিকা। প্রসঙ্গত, নভেম্বরের ১২ তারিখে নির্বাচন হবে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh)। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ অক্টোবর। ভোট গণনা হবে ৮ ডিসেম্বর। গত নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। তারা পেয়েছিল ৪৪টি আসন। আর প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ২১টি আসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গো হারা হারলেন শশী থারুর। কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শেষ হাসি হাসলেন প্রবীণ নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে স্বাধীনতা-উত্তর গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির ৩৬তম সভাপতি নির্বাচিত হলেন খাড়গে। এই ঘটনায় দু দশক পরে কোনও এক অ-গান্ধী সভাপতি পেল কংগ্রেস।

    উনিশের ভোটে বিজেপির কাছে হারের কারণে কংগ্রেস সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul gandhi)। দলের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হন সোনিয়া গান্ধী। শারীরিক অসুস্থতার কারণে দলের হাল ধরতে রাজি হননি সোনিয়া। তাই হয় নির্বাচন। লড়াইয়ের ময়দানে হাজির শশী থারুর এবং মল্লিকার্জুন খাড়গে। খাড়গে হাইকমান্ডের প্রার্থী হিসেবে পরিচিত। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৯৭টি ভোট। আর শশী থারুর পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৭২টি ভোট।

    প্রসঙ্গত, এর আগে শেষবার কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়ার বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের নেতা জিতেন্দ্র প্রসাদ। সোনিয়ার কাছে মুখ থুবড়ে পড়েছিলেন তিনি। তবে জিতেন্দ্র প্রসাদের থেকে ঢের বেশি ভোট পেয়েছেন থারুর। যদিও জয়ের মুখ দেখেননি। জয়ের পরে দলের নয়া প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শশী।  যদিও নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছিলেন থারুর। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাজ্যস্তরের নেতা কিংবা দলের শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে তিনি কোনও সহযোগিতা পাচ্ছেন না। কোনও কোনও রাজ্য তাঁকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। বুধবার, ভোটের ফল প্রকাশের দিনও থারুর উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব এবং তেলঙ্গানায় গণনায় অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন।

    এদিকে, খাড়গের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কংগ্রেসের একটা বড় অংশ। এদিন ভোটের ফল ঘোষণার ঢের আগেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, আমার ভূমিকা নির্ধারণ করবেন কংগ্রেস সভাপতি…খাড়গেজিকে জিজ্ঞাসা করুন। বর্তমানে রাজ্য সভায় বিরোধী দলনেতা খাড়গে। হিন্দি এবং ইংরেজিতে দুর্দান্ত ভাষণ দেন তিনি। রাজ্যসভার দায়িত্ব সামলেছেন দক্ষ হাতে। কংগ্রেসের ভাঙা নৌকার হাল কত শক্ত হাতে ধরতে পারেন তিনি, এখন তাই দেখার।  

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Congress prez poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

    Congress prez poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Congress prez poll)। সোমবার সকাল ১০টায় শুরু হয় ভোট গ্রহণ পর্ব। চলে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। কংগ্রেসের (Congress) সাড়ে ৯ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি ভোট দেন। গত চব্বিশ বছরে এই প্রথম গান্ধী (Gandhi) পরিবারের বাইরের কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করতে চলেছেন কংগ্রেসের ভোটাররা। এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছে মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং শশী থারুর। দলের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর উত্তরসূরি হিসেবে এঁদের মধ্যেই একজনকে বেছে নিতে হয়েছে কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের।

    প্রদেশ কংগ্রেসের প্রতিনিধির সংখ্যা ৯ হাজার ৯১৫ জন। তাঁর মধ্যে ভোট দিয়েছেন সাড়ে ৯ হাজারের কিছু বেশি। ভোট হয়েছে কাগজের ব্যালটে। কংগ্রেসের সেন্ট্রাল ইলেকশন অথরিটি চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি নয়াদিল্লিতে এ খবর জানান। ভোটের ফল বেরবে ১৯ অক্টোবর, বুধবার। এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করেছিলেন বলে জানান সোনিয়া গান্ধী। এদিন ভোট দিয়ে বেরিয়ে তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট ছিলেন সোনিয়াই। পরে ওই পদে বসানো হয় রাহুল গান্ধীকে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে ধরাশায়ী হয় কংগ্রেস। তার পরেই প্রেসিডেন্ট পদে ইস্তফা দেন রাহুল। অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফের দলের হাল ধরেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    এদিন উৎসবের মেজাজে ভোট (Congress prez poll)  হয়েছে বলে জানিয়েছেন মধুসূদন মিস্ত্রি। তাঁর দাবি, ভোটে হয়েছে অবাধ, সুন্দর এবং স্বচ্ছ। তিনি বলেন, সব চেয়ে খুশির খবর হল দেশের প্রতিটি রাজ্যেই পোলিং বুথ হয়েছিল। অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি। এটা একটা বড় প্রাপ্তি। ভোট হয়েছে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণভাবে। মিস্ত্রি বলেন, ভোট নিয়ে কারও কোনও অভিযোগ থাকার কথা নয়। কারণ ভোট হয়েছে গোপন ব্যালটে। তাই কেউই জানতে পারবেন না, কে কাকে ভোট দিয়েছেন। তিনি জানান, পুরো ভোটগ্রহণ পর্ব ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা জনার্দন দ্বিবেদী বলেন, গণতান্ত্রিক উপায়ে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হচ্ছে। সবাই নিজেদের পছন্দমতো ভোট দিচ্ছেন। 

    এদিন ভোটগ্রহণ (Congress prez poll) পর্ব শুরুর সময় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী শশী থারুর বলেন, আমি আত্মবিশ্বাসী। কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ রয়েছে দলীয় কর্মীদের হাতেই। পরে অন্য এক প্রসঙ্গে নিজেকে ‘পরিবর্তনের প্রার্থী’ হিসেবে অভিহিত করেন থারুর। খাড়গে না থারুর, শেষ হাসি হাসেন কে, এখন তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • BJP on congress poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের

    BJP on congress poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন বর্ষীয়ান নেতা দিগ্বিজয় সিং (Digvijaya Singh)। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী গান্ধী (Gandhi) পরিবারের ঘনিষ্ঠ অশোক গেহলট ওই পদে লড়ছেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। তার আগেই অবশ্য মনোনয়নপত্র তুলেছেন দিগ্বিজয়। জানিয়ে দিয়েছেন, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে যিনিই লড়ুন না কেন, তিনি কাজ করবেন গান্ধী পরিবারের ছত্রছায়ায়। দ্বিগ্বিজয় ছাড়াও লড়াইয়ের মাঠে রয়েছেন শশী থারুর এবং গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। এই নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয়ের লড়াইয়ের সিদ্ধান্তকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। কংগ্রেসের এই নির্বাচন মানুষ আদৌ বিশ্বাস করবেন না বলেই মনে করে গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন : দ্বিগ্বিজয়, কমল নাথ না গেহলট! কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে শশী থারুরের প্রতিদ্বন্দ্বী কে?

    অশোক গেহলটকে প্রক্সি নম্বর ওয়ান বলে সম্বোধন করে বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, কংগ্রেস হাইকমান্ডের প্রতি বেওয়াফাই হওয়ায় অশোক গেহলটকে সরে যেতে বলা হয়েছে। লড়াইয়ের ময়দানে প্রার্থী করা হয়েছে ডামি দিগ্বিজয়কে। গেহলট মনোনয়ন দাখিল করতে না পারায় ওই পরিবার কি তাঁর সঙ্গে আপসেট হয়ে পড়েছেন?

    বিজেপির আর এক নেতা অমিত মালব্য বলেন, গেহলট সরল। দলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আগেই তিনি বিদ্রোহ ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে, দিগ্বিজয় সিংকে নির্বাচিত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তার পরেই পদক্ষেপ করতে পারবেন তিনি। ট্যুইট বার্তায় মালব্য বলেন, দিগ্বিজয় একজন কূটরাজনীতিজ্ঞ। কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগেই অশোক গেহলট যা করেছেন গান্ধীদের প্রতি তিনি তাই করবেন ভোটে জেতার পর। 

    অন্য একটি ট্যুইটে মালব্য লেখেন, মনে রাখতে হবে তাঁরও একটি ছেলে রয়েছে। গান্ধীদের প্রান্তিক শক্তিতে পরিণত করার এটি প্রথম ধাপ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Congress Polls: সরলেন দিগ্বিজয়, এলেন খাড়গে, কংগ্রেসের রাশ থাকছে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    Congress Polls: সরলেন দিগ্বিজয়, এলেন খাড়গে, কংগ্রেসের রাশ থাকছে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন গান্ধী (Gandhi) পরিবারের আস্থাভাজন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun kharge)। আজ, ৩০ সেপ্টেম্বর তিনি মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেন বলে কংগ্রেসেরই একটি সূত্রে খবর। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন না বলে ঘোষণা করে দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় খাড়গেকে ফোন করেন কংগ্রেসের অন্তবর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। তার পরেই প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন খাড়গের নাম চূড়ান্ত হয়। সূত্রের খবর, এ ব্যাপারে কংগ্রেসের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধীরও সম্মতি মিলেছে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কংগ্রেসের এক প্রবীণ নেতা বলেন, খাড়গে প্রথম থেকেই হিসেবের মধ্যেই ছিলেন। তবে বয়স জনিত কারণ এবং রাজ্যসভার বিরোধী নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালনের চাপ এই জোড়া কারণের জেরে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সন্দিহান ছিলেন। কিন্তু যখন মুকুল ওয়াসনিক প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে রাজি হলেন না, তখন খাড়গের নামই চূড়ান্ত হয়। খাড়গে অবশ্য তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন, দল যে দায়িত্ব দেবে, তা তিনি পালন করবেন। প্রসঙ্গত, খাড়গে ওই পদে লড়লে তাঁকে নিয়ে এ পর্যন্ত মোট তিনজন থাকবেন লড়াইয়ের ময়দানে। খাড়গে, শশী থারুর এবং দিগ্বিজয় সিং। শেষের দুজন অবশ্য ইতিমধ্যেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। 

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতির নির্বাচন লড়বেন না অশোক গেহলট, সোনিয়ার কাছে চাইলেন ক্ষমা

    এদিকে, গান্ধী পরিবারের কেউ প্রেসিডেন্ট পদে না লড়লেও, কংগ্রেস যে এখনই গান্ধী পরিবারের প্রভাব মুক্ত হচ্ছে না, তা ফের স্পষ্ট হয়ে গেল দিগ্বিজয় সিংয়ের কথায়। তিনি বলেন, যিনিই পার্টির প্রেসিডেন্ট পদে বসুন না কেন তিনি গান্ধী পরিবারের ছত্রছায়ায় কাজ করবেন। প্রবীণ এই কংগ্রেস নেতা বলেন, আমাদের দেখতে হবে দেশের উন্নতি কতটা হচ্ছে। দেশকে খণ্ডিত হতে দেওয়া যাবে না। দুর্বল করা যাবে না সংবিধানকে। দিগ্বিজয় বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিল করে আমি ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নিতে যাব। তিনি বলেন, প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রত্যেকের অধিকার আছে নির্বাচনে লড়ার। তবে শুক্রবার বেলার দিকে অবশ্য লড়াইয়ের ময়দান থেকে সরে দাঁড়ান দিগ্বিজয়। তিনি জানান, তিনি ভোটে লড়ছেন না। তিনি সমর্থন করবেন খাড়গেকে।  

    অন্যদিকে, এদিনই সোনিয়ার সঙ্গে দেখা করেন রাজস্থানের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী শচিন পাইলট। আলোচনা করেন রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে। তিনি বলেন, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট আমার কথা মন দিয়ে শুনলেন। আমি তাঁকে আমার কথা বলেছি, ফিডব্যাক দিয়েছি। ২০২৩ সালে রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনে আমাদের কঠোর পরিশ্রম করে জিততে হবে। আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Goa Congress: বড় ধস গোয়া কংগ্রেসে, ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্ম’ ধরলেন ৮ বিধায়ক

    Goa Congress: বড় ধস গোয়া কংগ্রেসে, ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্ম’ ধরলেন ৮ বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বড়সড় ধস গোয়া কংগ্রেসে (Goa Congress)। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Grand Old Party) বিধায়ক রয়েছেন ১১ জন। এর মধ্যে ৮ জনই যোগ দিলেন বিজেপিতে (BJP)। এই বিধায়কদলের নেতৃত্বে রয়েছেন দিগম্বর কামাট ও মাইকেল লোবো। গোয়া বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৪০। তার মধ্যে কংগ্রেসের (Congress) সদস্য সংখ্যা মাত্র তিন। বর্তমানে দেশজুড়ে ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছে কংগ্রেস। বর্তমানে এই কর্মসূচি চলছে কেরলে। এমতাবস্থায় দলের ভাঙনে যারপরনাই বিব্রত সোনিয়া গান্ধীর দল। কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রা কর্মসূচিকে কটাক্ষ করে গেরুয়া শিবিরের বক্তব্য, জোড়ো ইয়োর পার্টি ফার্স্ট।

    যেহেতু এক সঙ্গে আটজন কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছেন, সেহেতু এঁদের ক্ষেত্রে দল বিরোধী আইন কার্যকর হবে না। এদিন যাঁরা হাত ছেড়ে হাতে তুলে নিলেন পদ্ম, তাঁরা হলেন মাইকেল লোবোর স্ত্রী ডেলিয়া লোবো, রাজেশ ফালদেশাই, কেদার নায়েক, সংকল্প আমোনকর, অ্যালেক্সিও সেকুইরিয়া এবং রুডলফ ফার্দিনান্স। দল ছেড়ে মাইকেল লোবো বলেন, এটা হল কংগ্রেস ছোড়ো, বিজেপির সঙ্গে জোড়ো। এদিন যাঁরা দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন, তাঁদের বক্তব্য, এটা হল অপারেশেন লোটাস।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়লে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডিএ দিয়ে দেব! দাবি শুভেন্দুর

    এঁদের সঙ্গে এদিন দল ছেড়েছেন কামাতও। তিনি বলেন, কংগ্রেসে আমরা ভাল ছিলাম না। আমরা দেখেছি বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদের সঙ্গে কী ঘটেছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়ে দল ছেড়েছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আজাদ। এদিন সেই প্রসঙ্গই টানেন দলবদলু বিধায়করা। তাঁরা বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কাজ করব। কাজ করব গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তের সঙ্গেও। গোয়ার আরও উন্নতির জন্য কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করব।

    গোয়া বিধানসভায় মোট আসন ৪০। এর মধ্যে বিজেপির সদস্য সংখ্যা ২০। মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির সদস্য রয়েছেন দু জন। আর নির্দল রয়েছেন তিনজন। সব মিলিয়ে সরকার পক্ষে ছিলেন ২৫ জন। এদিন কংগ্রেস ভেঙে আটজন বিজেপিতে যোগ দেওয়ার বিধানসভায় তাদের সদস্য সংখ্যা দাঁড়াল ৩৩জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Akhilesh Yadav: চিতা নিয়ে কটাক্ষ অখিলেশের, এসপি নেতার ‘অজ্ঞতা’ নিয়ে বিদ্রুপ বিজেপির

    Akhilesh Yadav: চিতা নিয়ে কটাক্ষ অখিলেশের, এসপি নেতার ‘অজ্ঞতা’ নিয়ে বিদ্রুপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুনো ন্যাশনাল পার্কে (Kuno National Park) চিতা (Cheetah) ছেড়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাকে কটাক্ষ করে ট্যুইট করেছিলেন সমাজবাদী পার্টির (SP) নেতা অখিলেশ যাদব (Akhilesh Yadav)। এবার তারই পাল্টা দেওয়া হল বিজেপির (BJP) তরফে। গেরুয়া শিবিরের এক নেতার বিদ্রুপ, অখিলেশকে পড়াতে গিয়ে যে পয়সা খরচ হয়েছে, তা পুরো বরবাদ হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন : ৭০ দশক পর চিতা ফিরল দেশে, ছাড়া হল কুনো জাতীয় উদ্যানে

    ভারতে চিতার অস্তিত্ব লুপ্ত হয়েছে সাত দশক আগে। সম্প্রতি দেশে চিতা ফিরিয়ে আনতে নামিবিয়া থেকে সব মিলিয়ে আটটি চিতা নিয়ে আসা হয়। এর মধ্যে রয়েছে পাঁচটি পুরুষ, তিনটি স্ত্রী। ১৭ অগাস্ট, শনিবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে সেগুলিকে ছাড়া হয় মধ্য প্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে। এদিনই ওই চিতাগুলির একটি ভিডিও শেয়ার করে সমাজবাদী পার্টি নেতা অখিলেশ যাদব ট্যুইট বার্তায় লেখেন, প্রত্যেকে অপেক্ষা করছিল গর্জন শুনবে বলে। কিন্তু দেখা গেল, এরা বাক্সের মধ্যে বিড়ালের মতো মিউমিউ করছে। এর পরেই অখিলেশের অজ্ঞতাকে কটাক্ষ করেন বিজেপি নেতা তথা বিজেপির দিল্লি মুখপাত্র অজয় শেরওয়াত। তিনি জানান, চিতা গর্জন করে না। পাল্টা ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আপনি অষ্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করেছেন…সব পয়সা বরবাদ হয়ে গিয়েছে।

    অখিলেশকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি নেটিজেনরাও। কেউ কেউ তাঁকে শোধরাতে গিয়ে বলছেন, চিতা বাঘ, সিংহ কিংবা চিতাবাঘের মতো গর্জন করে না। কারণ তাদের প্রত্যেকের ভয়েস বক্সের গঠন আলাদা। কোনও কোনও ট্যুইটার ব্যবহারকারী আবার বলছেন, এটা অখিলেশের ভুল নয়। কারণ তিনি জানেন না ১৯৫২ সালেই দেশে চিতা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। এদিকে, কুনো পার্কে চিতা ছাড়ার ঘটনায় লেগেছে রাজনীতির রং। কংগ্রেসের দাবি, চিতা ছাড়ার এই প্রজেক্ট মহমোহন সিংয়ের সরকারের আমলের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
LinkedIn
Share