Tag: congress

congress

  • PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি বলেছিলাম ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবেন। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। কথাগুলি যিনি বললেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার দিল্লির দলীয় কার্যালয়ে গুজরাট নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) বিজেপির (BJP) বিপুল জয় সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    রেকর্ড জয়…

    অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে এবার ফের গুজরাটের ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছেন বিরোধীরা। মোদি-অমিত শাহের রাজ্যে পঞ্চাশ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছে পদ্ম শিবির। এ রাজ্যের বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। তার মধ্যে ১৫৬টিতেই জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। যা রেকর্ড। গুজরাটে দলের এই ফলের কৃতিত্ব যাঁকে দিয়েছে বিজেপি, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বরাজ্যে টানা প্রচার করে গিয়েছেন তিনি। যার ফলও ফলেছে হাতেনাতে। মোদিময় হয়ে উঠেছে গুজরাট। গুজরাটে দলের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তাই স্বীকার করে নিলেন নিজের পরিশ্রমের কথাও।

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, গুজরাটে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময়ই আমি বলেছিলাম নরেন্দ্র মোদির ২০০২ সালের রেকর্ড ভাঙতে হবে। আমি বলেছিলাম, ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবে। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। গুজরাটে বিজেপির এই বিপুল সাফল্যের জন্য জনগণকেও ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আপনারা আমাদের (বিজেপি) ওপরে যে বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন, তাতে আমি আপ্লুত।

    আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। বলেন, আজ, ভূপেন্দ্র ভাই প্যাটেল নিজের আসনে দু লক্ষেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছে। চমৎকার ফল এটা। একটি বিধানসভা আসনে দু লক্ষের বেশি ভোটে জয়ী হওয়া অনেক বড় বিষয়। তিনি (PM Modi) বলেন, অনেক লোকসভা কেন্দ্রেও এত ব্যবধানে জয় পান না প্রার্থীরা। এদিন বিরোধীদেরও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আপ এবং কংগ্রেসকে নিশানা করে তিনি বলেন, আজকের রাজনৈতিক দলগুলি মানুষের মধ্যে বিভাজন করে। কিন্তু একটা বিষয় হল, আমাদের মাতৃভূমিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, একমাত্র বিজেপিই মাতৃভূমির স্বার্থে কাজ করে। তাই আজ ভারতের সিংহভাগ মানুষের প্রথম পছন্দ বিজেপিই।

     

     

     

  • Gujarat Election: ‘যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, গুজরাটবাসী তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন’, শাহি নিশানায় কে?  

    Gujarat Election: ‘যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, গুজরাটবাসী তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন’, শাহি নিশানায় কে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন গুজরাটের মানুষ। বৃহস্পতিবারের বারবেলায় এই ভাষায়ই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টিকে (AAP) আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Election) মোট আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে সে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি পেয়েছে ১৫০টিরও বেশি আসন। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছে আপ, কংগ্রেস (Congress)। 

    গুজরাট জয় যে…

    বিজেপির গুজরাট জয় যে স্রেফ সময়ের অপেক্ষা এদিন বেলা গড়াতেই বুঝে যান পদ্ম নেতারা। পরে এনিয়ে ট্যুইট করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। গুজরাটবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে পরপর ট্যুইট করেন তিনি। ট্যুইটারে শাহ লিখেছেন, নরেন্দ্র মোদিজির বিজেপি গুজরাট অভূতপূর্ব জনাদেশ পেয়েছে। যা উন্নয়ন ও জনকল্যাণের মাধ্যমেই পেয়েছে। আর যারা তুষ্টির রাজনীতি করে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। অন্য একটি ট্যুইটে শাহ লিখেছেন, এই বিপুল জয় থেকে স্পষ্ট যে, মহিলা, যুব, কৃষক সহ সকলের মনে রয়েছে বিজেপি। গুজরাট সব সময় ইতিহাস তৈরি করে। গত দু দশক ধরে মোদিজির নেতৃত্বে বিজেপি গুজরাটে উন্নয়নের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। গুজরাটের মানুষ বিজেপিকে আশীর্বাদ করেছে এবং জয়ের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এটা নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন মডেলের উপর বিশ্বাসের জয়।

    আরও পড়ুন: আজ শাহের দরবারে সুকান্ত! জানেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা রাজ্য বিজেপি সভাপতির?

    প্রসঙ্গত, গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Election) হয় ডিসেম্বরে, দু দফায়। ফল প্রকাশ হয় বৃহস্পতিবার। এদিন সকালে গণনার শুরু থেকেই এগিয়ে যেতে থাকে বিজেপি। দ্বিতীয় রাউন্ড ভোট গণনার শুরুতেই ১৫০রও বেশি আসন চলে যায় গেরুয়া ঝুলিতে। এদিন বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা যায়, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কংগ্রেস। আর মাত্র ৫টি আসন পেয়ছে কেজরিওয়ালের দল।

    বিজেপির জয়ের খবরে খুশির হাওয়া পদ্ম শিবিরে। গুজরাটে প্রতিষ্ঠান বিরোধী নয়, প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক ভোট হয়েছে বলে মনে করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেন, গুজরাটে প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক ভোট হয়েছে। আমরা গুজরাটে নয়া রেকর্ড সৃষ্টি করেছি। রাজ্যবাসীর প্রচুর বিশ্বাস রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর। তাই এই ফল।  

    প্রসঙ্গত, এবার ত্রিমুখী লড়াই হয়েছে গুজরাটে (Gujarat Election)। বিজেপি এবং কংগ্রেস ছাড়াও লড়াইয়ের ময়দানে হাজির ছিল আপ। বুধেই দিল্লি পুরভোটে জয় পেয়েছে আপ। বৃহস্পতিবার তারাই গুজরাটে উড়ে গিয়েছে গেরুয়া ঝড়ে। তাই আপকেই নিশানা করেন শাহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Election Results 2022: কার দখলে গুজরাট, হিমাচল? আজ দুই রাজ্যে ভোট গণনা

    Election Results 2022: কার দখলে গুজরাট, হিমাচল? আজ দুই রাজ্যে ভোট গণনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট এবং হিমাচল প্রদেশের ভোটের ফল প্রকাশিত হচ্ছে আজ। নিয়ম মেনে সকাল ৮টাতেই শুরু হয়ে গিয়েছে গণনা প্রক্রিয়া। মোদি-শাহের রাজ্যের পাশাপাশি হিমাচলে কার দখলে থাকে সেটা স্পষ্ট হয়ে যাবে আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই। প্রায় সব বুথ ফেরত সমীক্ষার পূর্বাভাস, ফের গুজরাটে ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি। রেকর্ড সংখ্যক আসনও পেতে পারে তারা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্যে ঝড়ের গতিতেই এগোচ্ছে বিজেপি। ইতিমধ্যেই ১১৮টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। অনেক পিছনে কংগ্রেস (৪২)। জিতলে টানা সপ্তম বার গুজরাটে সরকার গঠন করবে পদ্ম ব্রিগেড ৷ গুজরাটের বিরামগাম কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী হার্দিক প্যাটেল পিছিয়ে। গান্ধীনগর দক্ষিণ কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী অল্পেশ ঠাকুর এগিয়ে রয়েছেন। ঘাটলোদিয়া কেন্দ্রে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। বদগামে পিছিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী তথা দলিত নেতা জিগনেশ মেবানি। এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী। 

    দুই রাজ্যের পাশাপাশি, পাঁচ রাজ্যে ৬টি আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন ও হাইপ্রোফাইল মৈনপুরী লোকসভা আসনের গণনাও হচ্ছে আজ। মৈনপুরী আসনে লড়াই হতে চলেছে সমাজবাদী পার্টি ও বিজেপির মধ্যে৷ উত্তরপ্রদেশের মৈনপুরী লোকসভা কেন্দ্রে ভাগ্য নির্ধারিত হবে সমাজবাদী পার্টির প্রধান তথা সে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের স্ত্রী ডিম্পলের। উত্তরপ্রদেশের রামপুর ও খতোলি, ওড়িশার পদমপুর, রাজস্থানের সরদারশহর, বিহারের কুরনি ও ছত্তীসগড়ের ভানুপ্রতাপপুর বিধানসভা আসনের ফলাফল ঘোষণা হবে আজই।

    গুজরাটে বিজেপি কি করতে পারবে সাতে সাত?

    গুজরাটের দু’দফায় বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণা হচ্ছে বৃহস্পতিবার। ১৮২ আসনের গুজরাট বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হলে দরকার ৯২টি আসন। এ বারের গুজরাট বিধানসভা ভোটে বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টি। অর্থাৎ, এ বার প্রধানমন্ত্রী মোদির রাজ্যে বিধানসভা ভোটের লড়াই ত্রিমুখী হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই ৯২-এর থেকে অনেক বেশি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ধরেই নেওয়া যায় সাতে সাত বাঁধা।

    ২০১৭ সালের বিধানসভা ভোটে গুজরাটে  ৯৯টি আসন নিয়ে টানা পঞ্চম বারের জন্য ক্ষমতায় আসে গেরুয়া শিবির। তবে গত চার বারের সঙ্গে তুলনা করলে ওটাই ছিল বিজেপির সবচেয়ে কম আসন। এবার বিধানসভা ভোটে জিতলে এ নিয়ে টানা সাত বার গুজরাট শাসনের দায়িত্ব পাবে মোদি-শাহের বিজেপি। 

    বিভিন্ন বুথফেরত সমীক্ষায় ভবিষ্যদ্‌বাণী করা হয়েছে এবার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে বিজেপি। এবিপি-সি ভোটার সমীক্ষায় বলা হয়েছে বিজেপি ১২৮-১৪০টি আসন পেতে পারে। ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার সমীক্ষা অনুযায়ী বিজেপি পেতে পারে ১৩১-১৫১টি আসন। টুডে’জ চাণক্যর বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, এ বার বিজেপির আসন সংখ্যা হতে পারে ১৫০টি। উল্লেখ্য, বুথফেরত সমীক্ষার ফল সব সময় যে মেলে, তা নয়। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি থাকায়, এই ধরনের সমীক্ষাকে অস্বীকার করাও যায় না।

    আরও পড়ুন: আজ শাহের দরবারে সুকান্ত! জানেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা রাজ্য বিজেপি সভাপতির?

    হিমাচলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের ইঙ্গিত

    এবার যে হিমাচল প্রদেশে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে, তা ইঙ্গিত মিলেছে বুথফেরত সমীক্ষায়। ওই সব সমীক্ষা থেকে আভাস মিলেছে, সামান্য ভোট সুইংয়েই নির্ধারিত হতে পারে হিমাচলের ভাগ্য। 

    টাইমস নাও-ইটিজি বুথফেরত সমীক্ষা: হিমাচল প্রদেশে ৩৪ থেকে ৪২ টি আসনে জিততে পারবে বিজেপি। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ২৪ থেকে ৩২ টি আসন। আপের ঝুলিতে কোনও আসন যাবে না। 

    রিপাবলিক-পি মার্কের বুথফেরত সমীক্ষা: হিমাচল প্রদেশে বিজেপি ৩৪-৩৯ টি আসনে জিততে পারে। কংগ্রেস জিততে পারে ২৮-৩৩ আসন। আম আদমি পার্টির (আপ) ঝুলিতে যেতে পারে সর্বাধিক একটি আসন। নির্দলরা একটি থেকে চারটি আসনে জিততে পারে।

    এবিপি নিউজ-সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, বিজেপি পেতে পারে ৩৩-৪১টি আসন, কংগ্রেস পেতে পারে ২৪-৩২টি আসন, অন্যান্যরা পেতে পারে ০-৪টি আসন। এখানেও আপকে একটি আসনও দেওয়া হয়নি।

    ইন্ডিয়া টু’ডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে ৩০ থেকে ৪০ টি আসন কংগ্রেস ঝুলিতে যেতে পারে। ২৪ থেকে ৩৪ টি আসনে জিততে পারে বিজেপি। আম আদমি পার্টি (আপ) খাতা খুলতেই পারবে না। চার থেকে আটটি আসনে জিতবে নির্দল।

    নিউজ২৪-টুডে’জ চাণক্যের বুথফেরত সমীক্ষা: কোনও দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। ৩৩ টি আসনে জিততে পারে বিজেপি। ৩৩ টি আসনে জিততে পারে কংগ্রেস। নির্দলদের ঝুলিতে যেতে দুটি আসন। অর্থাৎ কিং মেকার হতে পারে নির্দলরা।

  • Delhi Civic Polls: চলছে দিল্লি পুরসভার ভোট, বিজেপি-কংগ্রেস-আপ, শেষ হাসি হাসবে কে?

    Delhi Civic Polls: চলছে দিল্লি পুরসভার ভোট, বিজেপি-কংগ্রেস-আপ, শেষ হাসি হাসবে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে (Delhi) পুরসভাগুলির সংযুক্তিকরণের পর প্রথম বড় নির্বাচন (Delhi Civic Polls)। আজ, রবিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ পর্ব। মোট আসন ২৫০টি। লড়াই হচ্ছে ত্রিমুখী। বিজেপি (BJP), কংগ্রেস (Congress) এবং আপের (AAP)। ভোট গণনা হবে ৭ ডিসেম্বর। ২৫০টি ওয়ার্ডের প্রায় দেড় কোটি মানুষ অংশ নিচ্ছেন ভোটদানে। ভোট গ্রহণ পর্ব শুরু হয়েছে সকাল আটটায়। বিকেল সাড়ে পাঁচটায় বন্ধ করে দেওয়া হবে বুথের গেট। জনতা যাতে আরও বেশি করে ভোট প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে, সেজন্য এদিন অন্যান্য রবিবারের তুলনায় দু ঘণ্টা আগেই চালু হয়ে গিয়েছে মেট্রো পরিষেবা। ২৫০টি আসনে লড়াই করছেন ১৩০০-র বেশি প্রার্থী। প্রসঙ্গত, দিল্লিতে রাজ্য সরকার আম আদমি পার্টির। আর কেন্দ্রে রয়েছে বিজেপি। স্বাভাবিকভাবেই এ ভোটের দিকে নজর রয়েছে আম দিল্লিবাসীর।

    বিজেপি…

    গত আট বছরেরও বেশি সময় কেন্দ্রে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। তবে গত ২৪ বছরে তারা সরকার গড়তে পারেনি। ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৭০টি আসনের মধ্যে ৬৭টি আসন পায় আম আদমি পার্টি। তার দু বছর পরে পুরসভা নির্বাচনে (Delhi Civic Polls) ২৭২টি আসনের মধ্যে বিজেপির হাতে যায় ১৮১টি আসনের রশি। দ্বিতীয় হয় আপ। তাদের দখলে যায় ৪৮টি আসন। আর মাত্র ৩০টি আসন নিয়েই সন্তুষ্ট হতে হয় কংগ্রেসকে।

    প্রচারে এক ইঞ্চিও জমি কেউ কাউকে ছাড়েনি আপ কিংবা বিজেপি। বস্তি এলাকায় পুনর্বাসনে ফ্ল্যাটের চাবি হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রচার নামেন অমিত শাহ, জেপি নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা। কোমর কষে প্রচার করে আপও। মোদির ডাবল ইঞ্জিন সরকারের মোকাবিলায় আপ কেজরিওয়ালের সরকারকে হাতিয়ার করেছে। প্রচারে বিজেপি আবাসনের প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি মণীশ সিসোদিয়া সহ আপের মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করে প্রচার চালিয়ে গিয়েছে। প্রচারে বেরিয়ে আপকে নিশানা করেছে কংগ্রেসও।

    আরও পড়ুন: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?

    এদিকে, এদিন ভোট (Delhi Civic Polls) দিতে গিয়ে দিল্লি কংগ্রেস সভাপতি অনিল চৌধুরী দেখেন, ভোটার তালিকায় নাম নেই তাঁর। তাই ভোট না দিয়েই ফিরতে হয় তাঁকে। যদিও ভোট দিয়েছেন তাঁর স্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat Election: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?  

    Gujarat Election: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নেই শেষ হল গুজরাট বিধানসভার প্রথম দফার নির্বাচন (Gujarat Election)। রাজ্যে বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। প্রথম দফায় ভোট হয়েছে ৮৯ বিধানসভা কেন্দ্রে। দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ৫ ডিসেম্বর। এদিন কচ্ছ-সৌরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ গুজরাটের ১৯টি জেলার ৮৯ আসনে ভোট হয়েছে। ভাগ্য পরীক্ষা হবে ৭৮৮ জন প্রার্থীর। ফল প্রকাশ হবে ৮ ডিসেম্বর।

    ভোটের জটিল অঙ্ক…

    ভোটদানের হার ছিল ৬০.২৩ শতাংশ। ২০১৭ সালে ভোটদানের হার ছিল ৬৬.৭৫ শতাংশ। সাধারণত ভোটদানের হার কম হলে ফের ক্ষমতায় ফেরে শাসক দল। ভোটদানের হার বেশি হলে ধরে নেওয়া হয় শাসক দলকে ক্ষমতাচ্যুত করতেই বেশি সংখ্যক মানুষ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করেছেন। তবে বহুবারই এর ব্যতিক্রম হতে দেখা গিয়েছে। অবশ্য এই ধারণা সত্য হলে, এবারও গুজরাটের ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি।

    প্রথম দফার নির্বাচনে (Gujarat Election) উল্লেখযোগ্য প্রার্থীরা হলেন ক্রিকেটার রবীন্দ্র জাদেজার স্ত্রী বিজেপির রিভাবা। প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের পরেশ ধনানি। আম আদমি পার্টির মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তথা টিভি সঞ্চালক ইসুদান গঢ়বী। ভারতীয় ট্রাইবাল পার্টির নেতা তথা বিদায়ী বিধায়ক ছোটু বাসভ।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    এদিন ভোট (Gujarat Election) হয়েছে সুরাটে। এলাকাটি ডায়মন্ড সিটি নামে পরিচিত। বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। এদিন ভোট হয়েছে সেই মরবিতেও। ৩০ অক্টোবর ব্রিজ ভেঙে মৃত্যু হয়েছিল ১৩৫ জনের। ঘটনার জেরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি। এই কেন্দ্রে বিজেপির তাস কান্তিলাল অম্রুতিয়। ব্রিজ দুর্ঘটনায় অনেকের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন তিনি। কংগ্রেসের প্রার্থী জয়ন্তীলাল প্যাটেল।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) এই ৮৯ আসনের মধ্যে গেরুয়া ঝুলিতে গিয়েছিল ৪৮টি। কংগ্রেস ও তার সহযোগীরা জয়ী হয়েছিল ৪০টি আসনে। পরে কয়েকজন কংগ্রেস বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেন। এবার নির্বাচন হচ্ছে ত্রিমুখী। কংগ্রেস এবং বিজেপির পাশাপাশি লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে আম আদমি পার্টিও। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের এই দল এর আগে কুর্সি দখল করেছে পাঞ্জাবের। সুরাট সহ গুজরাটের কয়েকটি শহরের পুরভোটেও কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে আপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rajasthan: গেহলট পাইলট ঐক্য ‘রাজনৈতিক বিরতি’, কটাক্ষ বিজেপির

    Rajasthan: গেহলট পাইলট ঐক্য ‘রাজনৈতিক বিরতি’, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত ‘সন্ধি’র পথে রাজস্থান (Rajasthan) কংগ্রেসের (Congress) বিবদমান দুই গোষ্ঠী। মঙ্গলবার রাতে সংবাদ মাধ্যমের সামনে কংগ্রেস হাইকমান্ডের দূত কেসি বেণুগোপালকে মাঝখানে রেখে হাত ধরাধরি করে দাঁড়ান মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) ও প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী শচিন পাইলট (Sachin Pilot)। এদিন দুজনেই সংবাদ মাধ্যমের সামনে বলেন, এখন রাহুল গান্ধীর ভারত জোড় যাত্রা সফল করাই আমাদের লক্ষ্য।

    ক্যামেরার সামনে…

    ওই রাতে সাংবাদিকদের সামনে হাজির হওয়ার আগে বেণুগোপাল অশোক গেহলট ও শচিন পাইলট দুই নেতাকে নিয়ে করেন রুদ্ধদ্বার বৈঠক। তার পরেই আসেন সংবাদ মাধ্যমের সামনে। এবং পরে হাসিমুখে ক্যামেরার সামনে ‘পোজ’ দেন তিনজনে। অশোক গেহলট এবং শচিন পাইলটের এই ঐক্য রাজনৈতিক বিরতি বলে কটাক্ষ করেছে রাজস্থান বিজেপি। পদ্ম শিবিরের মতে, দিন কয়েক পরেই কংগ্রেসের এই দুই নেতাকেই আবার একে অপরের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিতে দেখা যাবে।

    দিন কয়েক আগে সংবাদ মাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে শচিন পাইলটকে গদ্দার বলে আক্রমণ শানিয়েছিলেন অশোক গেহলট। তার পরেই জল্পনা ছড়ায়, অশোককে সরিয়ে শচিনকে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী করা হচ্ছে। এর পরেই আসরে নামেন কংগ্রেস হাইকমান্ড। ইতি পড়ে বিদ্রোহে।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    রাজস্থান (Rajasthan) কংগ্রেসের এই দুই নেতার ‘সন্ধি’ কতদিন স্থায়ী হবে, তা নিয়ে সন্দিহান রাজ্যবাসীও। বিজেপি বিধায়ক তথা মুখপাত্র রামলাল শর্মা বলেন, রাজ্যবাসীকে এটা বোঝানোর চেষ্টা হয়েছে যে কংগ্রেসে সব কিছু ঠিকঠাক আছে। তবে আমি বিশ্বাস করি এটা একটা কিছু সময়ের জন্য রাজনৈতিক বিরতি মাত্র। তিনি বলেন, দিন কয়েক পরেই রাজ্যবাসী শুনতে পাবেন ‘নাকাড়া’, ‘নিকাম্মা’ এবং ‘গদ্দারে’র মতো শব্দ।   

    প্রসঙ্গত, কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর, শিয়রে গুজরাট নির্বাচন। চলছে রাহুল গান্ধীর ভারত জোড় যাত্রা কর্মসূচি। দিন কয়েকের মধ্যেই এই যাত্রা গিয়ে পৌঁছবে রাজস্থানে (Rajasthan)। সেখানে থাকবে ১৩ দিন। কংগ্রেসের ওই সূত্রের খবর, এই দুই কারণে আপাতত ধামাচাপা দিয়ে রাখা হচ্ছে বিদ্রোহ। তবে অশোকের বদলে রাজ্যের ব্যাটন যে এবার শচিনের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে, তা এক প্রকার ঠিক হয়ে রয়েছে। তবে কবে তা রূপায়িত হবে, তা জানা যায়নি। যেমন জানা যায়নি শচিনকে মুখ্যমন্ত্রী করা হবে নাকি কেবলই প্রদেশ কংগ্রেসের দায়িত্ব দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখা হবে, তাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Mallikarjun Kharge: রাবণের সঙ্গে তুলনা মোদিকে! বিতর্কিত মন্তব্য মল্লিকার্জুন খাড়গের, প্রতিবাদ বিজেপির

    Mallikarjun Kharge: রাবণের সঙ্গে তুলনা মোদিকে! বিতর্কিত মন্তব্য মল্লিকার্জুন খাড়গের, প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ‘রাবণে’র সঙ্গে তুলনা করে বিতর্কে কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। কংগ্রেসের নয়া সভাপতির এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের দাবি, সভাপতির মন্তব্যেই স্পষ্ট কংগ্রেসের মানসিকতা। কংগ্রেস গুজরাটিদের অপমান করেছে। তাই ভোটের মাধ্যমে কংগ্রেসকে শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিজেপি।

    খাড়গের বাক্যবাণ…

    সদ্যই ভোটে জিতে  কংগ্রেসের দায়িত্ব নিয়েছেন অশীতিপর নেতা খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। তার পর হয়েছে হিমাচল প্রদেশের ভোট। এবার হচ্ছে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। গুজরাটে ১৮২টি আসনে ভোট হবে ডিসেম্বরে। সেই উপলক্ষে গুজরাটের এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে রাবণ শব্দ প্রয়োগ করেন খাড়গে। কংগ্রেস সভাপতি বলেন, আমরা পুর নির্বাচন, বিধানসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচন সর্বত্রই আপনার (প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি) মুখ দেখি। এর পরেই তাঁর প্রশ্ন, আপনার কি রাবণের মতো ১০০টি মস্তক আছে? খাড়গে বলেন, আমি দেখেছি, মোদিজির নামে ভোট চাওয়া হচ্ছে, সে পুরভোট হোক কিংবা বিধানসভা ভোট। মোদি কি পুরসভায় এসে কাজ করবেন? প্রয়োজনের সময় তিনি কি আপনাকে সাহায্য করবেন?

    খাড়গের (Mallikarjun Kharge) এই মন্তব্যের পরেই কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে বিজেপি। বিজেপির মুখপাত্র অমিত মালব্য ট্যুইট বার্তায় বলেন, গুজরাট নির্বাচনের উত্তাপ সহ্য করতে না পেরে চাপের মুখে কংগ্রেসের জাতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে তাঁর কথার ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তিনি ‘রাবণ’ বলেছেন। ‘মওত কা সওদাগর’ থেকে রাবণ…, কংগ্রেস গুজরাট ও তার পুত্রকে অপমান করেই চলেছে।

    কংগ্রেসকে উচিত শিক্ষা দেওয়া উচিত বলে মনে করেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের গর্ব। তিনি সকল নাগরিকের কল্যাণে কাজ করে চলেছেন। এই কথাগুলো মল্লিকার্জুন খাড়গের হলেও, মতবাদ হল সোনিয়া গান্ধী-রাহুল গান্ধীর। তিনি বলেন, মনে আছে নরেন্দ্র মোদিকে মওত কা সওদাগর বলেছিলেন? মধুসূদন মিস্ত্রি বলেছেন, নরেন্দ্র মোদিকে তাঁর অওকাত দেখাবেন। কোন অওকাত আপনি দেখাবেন সোনিয়াজি? গুজরাটের গর্বের বিরুদ্ধে যারা এই রকম শব্দ প্রয়োগ করে, সেই কংগ্রেস দলকে প্রত্যেক গুজরাটির ভোট দিয়ে শিক্ষা দেওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Wrong National Anthem: ভারত জোড় যাত্রায় বাজল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির  

    Wrong National Anthem: ভারত জোড় যাত্রায় বাজল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাল কাটল কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ভারত জোড় যাত্রায়! এবার বিতর্ক তৈরি হল ভুল জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে (Wrong National Anthem)। রাহুল সহ মঞ্চে উপস্থিত এক ঝাঁক কংগ্রেস নেতার সামনে বেজে উঠল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত। ঘটনায় যারপরনাই বিড়ম্বনায় কংগ্রেস নেতৃত্ব। রাহুলকে নিশানা করেছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের। দলকে চাঙা করতে ভারত জোড় যাত্রার আয়োজন করে কংগ্রেস। সেপ্টেম্বরের ৭ তারিখে শুরু হয় যাত্রা। প্রথম দিন থেকেই ওই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া ওই পদযাত্রা পৌঁছবে কাশ্মীরে।

    ভারত জোড় যাত্রা…

    বুধবার সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের ওয়াসিমের আকোলা জেলায় পৌঁছেছে ভারত জোড় যাত্রা। এখানেই একটি সভা করেন রাহুল। বক্তৃতার শেষে তিনি ঘোষণা করেন এবার রাষ্ট্রীয় গীত বাজানো হবে। সেই মতো শুরু হয় সঙ্গীত। তবে সেটি ভুল জাতীয় সঙ্গীত (Wrong National Anthem)।  

    ভারতের (India) জাতীয় সঙ্গীত নয়, বেজে ওঠে নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, ‘সয়ৌঁ থুংগা ফুলকা হামী এউটে মালা নেপালি’। নেপালের জাতীয় সঙ্গীত কানে যেতেই হাতের ইশারায় তা থামানোর নির্দেশ দেন রাহুল। যদিও ততক্ষণে সেই দৃশ্য মোবাইলবন্দি হয়ে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে অবশ্য রাহুলের নির্দেশেই ফের বাজে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জনগণমন।  

    ঘটনায় রাহুল গান্ধী তথা কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। যে মহারাষ্ট্রের ঘটনা, সেখানকার বিজেপি নেতা নীতেশ রানে ঘটনার ভিডিও ফুটেজটি শেয়ার করেছেন। সঙ্গে করেছেন ট্যুইটও। তিনি লিখেছেন, পাপু কা কমেডি সার্কাস। তামিলনাড়ুর বিজেপি নেতা অমর প্রসাদ রেড্ডিও একই ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন, রাহুল গান্ধী, এটা কী?

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে রামধাক্কা, কুপোকাত কংগ্রেস! হিমাচলে ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্মে’ ২৬ নেতা

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে মহারাষ্ট্রের আকোলা জেলায় রয়েছে ভারত জোড় যাত্রা। বুধবারের সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিশানা করেন রাহুল। পরে সভার একেবারে শেষের দিকে ছোট্ট একটা ভুলেরই মাশুল দিতে হচ্ছে রাহুল তথা কংগ্রেসকে। যদিও এই ঘটনা নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress: পাখির চোখ ২০২৪, সোমবার বৈঠকে বসছে কংগ্রেস টাস্কফোর্স!

    Congress: পাখির চোখ ২০২৪, সোমবার বৈঠকে বসছে কংগ্রেস টাস্কফোর্স!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ মহারণ। দেশজুড়ে সাধারণ নির্বাচন। বিজেপিকে (BJP) দিল্লির মসনদ থেকে সরাতে উঠে পড়ে লেগেছে কংগ্রেস (Congress)। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে কংগ্রেস টাস্কফোর্স (Task Force) গঠন করেছে। দীর্ঘ ২৪ বছর পর কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন গান্ধী পরিবারের বাইরের একজন। তিনি মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)।

    খাড়গে গান্ধী পরিবারের বাইরের…

    খাড়গে গান্ধী পরিবারের বাইরের হলে কী হবে, গান্ধী পরিবারের একান্ত অনুগত তিনি। এই টাস্কফোর্সের প্রথম বৈঠক বসতে চলেছে সোমবার। খাড়গে নয়া কংগ্রেস (Congress) সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই টাস্কফোর্সের প্রথম সভা। এই বৈঠকে নির্বাচন স্ট্র্যাটেজি গ্রুপের সদস্যরা নয়া প্রেসিডেন্টকে টাস্কফোর্সের কাজ এবং ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে জিততে কী পরিকল্পনা করা হয়েছে, সে সম্পর্কে অবহিত করবেন।

    এই যে টাস্কফোর্স গঠিত হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেসের (Congress) হেভিওয়েট কয়েকজন নেতা। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, পি চিদম্বরম, মুকুল ওয়াসনিক, জয়রাম রমেশ, কেসি বেণুগোপাল, অজয় মাকেন, রণদীপ সুরজেওয়ালা, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা এবং সুনীল কানুগোলু। কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হয়েছিলেন শশী থারুর। গান্ধী পরিবারের অনুগত মল্লিকার্জুন খাড়গের কাছে পরাস্ত হন তিনি। সেই শশী থারুর এই টাস্কফোর্সে নেই বলেই অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর।

    এপ্রিল মাসে রাজস্থানের উদয়পুরে বসেছিল কংগ্রেসের (Congress) চিন্তন শিবির। সেখানে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের স্ট্র্যাটেজি নিয়েও আলোচনা হয়। সেখানেই বলা হয়েছিল অ্যাকশন গ্রুপের ক্ষমতায়ণের কথা। কংগ্রেস সূত্রে খবর, সেটা নিয়েও আলোচনা হতে পারে সোমবারের বৈঠকে। প্রসঙ্গত, এই যে টাস্কফোর্সের বৈঠক হতে চলেছে, তা গঠন করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। তিনি এই কমিটি গঠন করেছিলেন আট সদস্যের একটি কমিটির দেওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে।

    আরও পড়ুন: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, এই নির্বাচনে দিল্লির মসনদ ফের দখল করবে বিজেপি। কারণ গত দশ বছরে দেশে যে উন্নয়নের জোয়ার এসেছে, তা এসেছে বিজেপির হাত ধরেই। তাই বিজেপি তো বটেই, রাজনৈতিক মহলের মতেও, দিল্লির কুর্সিতে ফের আসছে পদ্ম। যদিও বিজেপিকে বিনা যুদ্ধে সূচ্যগ্র মেদিনী ছাড়তে রাজি নয় কংগ্রেস (Congress)। সেই কারণেই গঠিত হয়েছে টাস্কফোর্স। তবে সে ফোর্সের শক্তি কতটা, তা বলবে সময়।

     

       দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Himachal Election 2022: হিমাচলে চলছে বিধানসভা নির্বাচন, জেনে নিন ভোটের খুঁটিনাটি    

    Himachal Election 2022: হিমাচলে চলছে বিধানসভা নির্বাচন, জেনে নিন ভোটের খুঁটিনাটি    

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোর কদমে চলছে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন (Himachal Election 2022)। আজ, শনিবার ভোট হচ্ছে এক দফায়। বিধানসভার ৬৮টি আসনেই চলছে ভোট গ্রহণ। ট্র্যাডিশন ভেঙে দ্বিতীয়বারের জন্য হিমাচল প্রদেশের ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি (BJP)। গড়তে চাইছে ডবল ইঞ্জিন সরকার। পাঁচ বছর বাদে ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেসও (Congress)।

    এদিন রাজ্যের ৬৮টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে ৪১২ জন প্রার্থীর। এর মধ্যে মহিলা রয়েছেন ২৪ জন। ভোট দেবেন ৫৫ লক্ষ ভোটার। এই রাজ্যেও বিজেপির তাস প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বচ্ছ ভাবমূর্তি। তাঁর উন্নয়নকে প্রচারের হাতিয়ার করেছে বিজেপি। এ রাজ্যেও ডাবল ইঞ্জিন সরকারের স্লোগান দিয়েছে  বিজেপি। কেন্দ্র ও রাজ্যে বিজেপি থাকলে উন্নয়নের জোয়ার বইবে দেশে, এই প্রচারও করেছে পদ্ম শিবির। মোদি এবং উন্নয়ন এই জোড়া তাসে বিরোধীদের মাত দিতে চাইছে বিজেপি।

    কংগ্রেসের ভরসা

    এ রাজ্যে বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেস। কংগ্রেসের মুখে বিভিন্ন স্থানীয় ইস্যু। তাদের ভরসা গত চল্লিশ দশকের প্রথা। এ রাজ্যে কোনও সরকার পর পর দুবার ক্ষমতায় আসে না। সেই হিসেবে এবার বিজেপিকে সরিয়ে হিমাচলের কুর্সি দখলের কথা কংগ্রেসের। তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, তা হবে না বলেই মনে হয়। কারণ রাজ্যবাসী মজেছেন বিজেপির উন্নয়নে।

    আরও পড়ুন: পদ্মের অপমান মানে হিন্দু সংস্কৃতির অসম্মান! জি-২০ লোগো বিতর্কে বিজেপি

    হিমাচল প্রদেশের এই নির্বাচন (Himachal Election 2022)বিজেপির জাতীয় প্রধান জেপি নাড্ডার কাছে প্রেস্টিজ ইস্যুও। কারণ এ রাজ্যে এক সময় মন্ত্রী ছিলেন তিনি। তখন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন প্রেমকুমার ধুমল। চার দশকের প্রথা ভাঙতে এবার ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বিজেপি। প্রচার করেছেন বিজেপির হেভিওয়েট নেতারা। এর মধ্যে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ংও। ছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা যোগী আদিত্যনাথ।

    এদিকে ভারত জোড়ো যাত্রায় ব্যস্ত থাকায় হিমাচল প্রদেশ নির্বাচনে (Himachal Election 2022) প্রচারে আসেননি কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। তবে প্রচার করেছেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা। প্রচার করেছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লাকার্জুন খাড়গেও। স্থানীয় ইস্যুর পাশাপাশি কংগ্রেস এবার পুরানো পেনশন নীতি চালুকেও প্রচারের হাতিয়ার করেছে। আর বিজেপির অস্ত্র অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। ক্ষমতায় ফিরলে ৮ লক্ষ বেকারকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে বিজেপি। এই নির্বাচনে তারকা প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিংয়ের ছেলে বিক্রমাদিত্য সিং এবং বিজেপির প্রাক্তন প্রধান সতপাল সিং সাত্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share