Tag: congress

congress

  • Amit Shah: কালো পোশাক পরে বিক্ষোভ কংগ্রেসের, কী বললেন অমিত শাহ?

    Amit Shah: কালো পোশাক পরে বিক্ষোভ কংগ্রেসের, কী বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালো পোশাক (Black Clothes) পরে কংগ্রেস (Congress) কর্মীদের প্রতিবাদ কর্মসূচি আসলে রামমন্দিরের (Ram Temple) বিরুদ্ধে। এদিন এমনই অভিযোগ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Saha)। শুক্রবার ৫ অগাস্ট ছিল রাম মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানের বর্ষপূর্তি। এদিনই কালো পোশাক পরে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে কংগ্রেস। তাকেই কটাক্ষ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    শুক্রবার মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ওপর জিএসটি বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশব্যাপী আন্দোলনে নামে কংগ্রেস। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) নেতৃত্বে কালো পোশাক পরে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা। দিল্লি থেকে আসাম, মধ্যপ্রদেশ থেকে তেলঙ্গানা সর্বত্রই কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা কালো পোশাক পরে শামিল হন বিক্ষোভ কর্মসূচিতে। খোদ দিল্লিতে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী সহ বেশ কয়েকজন কংগ্রেস সাংসদ সংসদ ভবনের সামনে প্রতিবাদ করেন। কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) সংসদের গেটের বাইরে একটি ব্যানার নিয়ে দলের মহিলা সাংসদের সঙ্গে প্রতিবাদে শামিল হন।

    আরও পড়ুন : দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    এদিন সেদিকেই ইঙ্গিত করে অমিত শাহ বলেন, কংগ্রেস কালো পোশাক পরে একটা সূক্ষ্ম বার্তা দিতে চাইছে যে তারা রাম জন্মভূমির ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানের প্রতিবাদ করছে। পাল্টা ট্যুইট করে কংগ্রেসও। দলের নেতা জয়রাম রমেশ ট্যুইট বার্তায় লেখেন, মূল্যবৃদ্ধি, জিএসটি, বেকারত্বের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক প্রতিবাদকে ঘুরিয়ে দেওয়া, বিকৃত করা এবং মেরুকরণের মরিয়া চেষ্টা করছেন অমিত শাহ। প্রতিবাদ মোক্ষম জায়গায় লেগেছে, তা নিশ্চিত।  

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই দিনেই (৫ অগাস্ট)রাম জন্মভূমির শিলান্যাস করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই রামজন্মভূমি কোটি কোটি লোকের বিশ্বাসের জায়গা। সাড়ে পাঁচশো বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা বিতর্কের মীমাংসা হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে কংগ্রেস দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিল। তার পরেও সমস্যার সমাধান করতে পারেনি তারা। মোদি শান্তিপূর্ণ পথে সমস্যার সমাধান করেছেন। এবং মন্দিরের শিলান্যাস করেছেন। এই দিনটি সেই পবিত্র দিন।

    আরও পড়ুন : সিএএ কবে থেকে লাগু হবে জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

  • National Herald Scam: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ১২ জায়গায় হানা ইডি-র

    National Herald Scam: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ১২ জায়গায় হানা ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) সংবাদপত্রের অফিসে হানা ইডির (ED)। এদিন দিল্লির (Delhi) আরও ১১টি জায়গায় হানা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। ন্যাশনাল হেরাল্ড দুর্নীতি (National Herald Scam) মামলায় ইতিমধ্যেই ইডি জিজ্ঞাসাবাদ করেছে কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)  ও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi)। এবার ওই মামলায় ইডি হানা দিল দিল্লিরই ১২টা জায়গায়।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় নাম জড়ায় কংগ্রেসের। ওই মামলায় জেরা করার জন্য সাংসদ কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীকে তলব করে ইডি। রাহুল বিদেশে থাকায় নির্ধারিত সময়ে হাজিরা দিতে পারেননি। দেশে ফিরেই অবশ্য ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। ছ দিন ধরে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাহুলকে। রেকর্ড করা হয় তাঁর বয়ান। ওই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সোনিয়াকেও। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে হাজিরা দেন ইডি দফতরে। মোট তিন দফায় ন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় সোনিয়াকে। সূত্রের খবর, জিজ্ঞাসাবাদের সময় সোনিয়ার কাছে মূলত তিনটি বিষয় জানতে চাওয়া হয়। প্রথমত, ইয়ং ইন্ডিয়া লিমিটেডের মাধ্যমে ন্যাশনাল হেরাল্ড অধিগ্রহণের সময় সোনিয়া ও কংগ্রেস নেতারা কাদের সঙ্গে পরামর্শ করেছিলেন? দ্বিতীয়ত, ইয়ং ইন্ডিয়া লিমিটেডের শেয়ারহোল্ডার ছিলেন সোনিয়া। ন্যাশনাল হেরাল্ডের পাওনাদারদের বকেয়া মেটাতে হবে, এটা কী তিনি জানতেন না? তৃতীয়ত, অধিগ্রহণের পর কীভাবে ন্যাশনাল হেরাল্ডের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি বিলি করা হয়েছিল?

    আরও পড়ুন : ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ম্যারাথন জেরা রাহুলকে, আজ ফের তলব

    ইডির এক আধিকারিক জানান, প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে এদিন তল্লাশি চালানো হয়। অতিরিক্ত তথ্য জোগাড় করতেই এই অভিযান চালানো হয়েছে। ইডি সূত্রে খবর, এদিন তল্লাশির সময় নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া ন্যাশনাল হেরাল্ড অফিসে কেউই উপস্থিত ছিলেন না। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে কংগ্রেস। কংগ্রেস সাংসদ উত্তর রেড্ডি বলেন, এটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ছাড়া আর কিছুই নয়।

    আরও পড়ুন : পার্থ-অর্পিতার পর এবার কাকে জেরা করতে চলেছে ইডি, জানেন?

  • Rashtrapatni Remark Row: ‘রাষ্ট্রপত্নী’ বিতর্কে ইতি টানতে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন অধীর 

    Rashtrapatni Remark Row: ‘রাষ্ট্রপত্নী’ বিতর্কে ইতি টানতে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন অধীর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি (Rastrapati) নির্বাচিত হয়েছেন ওড়িশার ময়ূরভঞ্জের জনজাতি সম্প্রদায়ের দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। সংসদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তাঁকে রাষ্ট্রপত্নী বলে সম্বোধন করে বসেন কংগ্রেস (Congress) সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury)। অধীরের এই মন্তব্যে দেশজুড়ে শুরু হয় হইচই। বিজেপির (BJP) পাশাপাশি কংগ্রেসের অন্দরেও অধীরের বিরুদ্ধে বইতে থাকে উষ্মার চোরা স্রোত। এর পরেই স্বয়ং রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন কংগ্রেস সাংসদ।

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে লেখা চিঠিতে অধীর লিখেছেন, আপনার অবস্থান বর্ণনা করার জন্য একটি ভুল শব্দ ব্যবহার করার জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করতেই এই চিঠি লিখছি। আমি আপনাকে আশ্বস্ত করছি যে, শব্দটি ভুল করেই বেরিয়েছে। আমি ক্ষমাপ্রার্থী এবং আপনাকে আমার ক্ষমাপ্রার্থনা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি।

    বিজেপি-বিরোধী সতেরটি দলের সম্মিলিত প্রার্থী যশোবন্ত সিনহাকে বিপুল ভোটে পরাস্ত করে দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন দ্রৌপদী। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হয় ২৫ জুলাই। দ্রৌপদী দেশের প্রথম জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা যিনি রাইসিনা হিলসের বাসিন্দা হয়েছেন। তিনি দেশের কনিষ্ঠতম রাষ্ট্রপতিও। তাঁকেই অপমান করায় অধীরের পাশাপাশি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীকেও ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানায় বিজেপি।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে জেরা করছে ইডি। এনিয়ে এদিন সংসদে সরব হন বহরমপুরের সাংসদ কংগ্রেসের অধীররঞ্জন চৌধুরী। এই সময়ই অধীর দ্রৌপদী সম্পর্কে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ শব্দটি প্রয়োগ করেন বলে অভিযোগ। অধীরের এই মন্তব্য নিয়ে লোকসভার পাশাপাশি গন্ডগোল শুরু হয় রাজ্যসভায়ও। পাল্টা চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে কংগ্রেসও। একসময় উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদের উভয় কক্ষ। ঘটনার জেরে দফায় দফায় মুলতুবি হয়ে যায় দুই কক্ষের অধিবেশন।

    ঘটনার জেরে অধীরকে তলব করে জাতীয় মহিলা কমিশন। ঘটনার পরে পরেই অধীর অবশ্য বিষয়টিকে স্লিপ অফ টাং বলে ব্যাখ্যা করেছেন। যদিও তার পরেও অধীরকে লিখিতভাবে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি জানাতে থাকেন পদ্ম নেতৃত্ব। বিজেপির দাবি, মুখ ফস্কে নয়, ভেবেচিন্তেই অধীর এ কথা বলেছেন। আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, শব্দটি মুখ ফস্কে বেরোয়নি। আপনারা যদি ভিডিও ক্লিপটি দেখেন, দেখবেন অধীররঞ্জন চৌধুরী স্পষ্টভাবে রাষ্ট্রপতি মুর্মুকে উল্লেখ করে দুবার রাষ্ট্রপতি শব্দটি বলেছেন, তারপর তিনি তাঁকে রাষ্ট্রপত্নী বলেছেন।

    আরও পড়ুন : ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

  • Cash Recovered: ফের উদ্ধার মোটা অঙ্কের টাকা, পুলিশ হেফাজতে ঝাড়খণ্ডের ৩ কংগ্রেস বিধায়ক

    Cash Recovered: ফের উদ্ধার মোটা অঙ্কের টাকা, পুলিশ হেফাজতে ঝাড়খণ্ডের ৩ কংগ্রেস বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার পর এবার হাওড়া (Howrah)। ফের উদ্ধার প্রচুর নগদ টাকা (Cash)। পুলিশের (Police) জালে ভিন রাজ্যের তিন কংগ্রেস (Congress) বিধায়ক। তাঁদের গাড়ি থেকেই বাজেয়াপ্ত হয়েছে বান্ডিল বান্ডিল নোট। কার টাকা, নিয়েই বা যাওয়া হচ্ছিল কোথায়, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    শনিবারই এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Scam) পার্থ-অর্পিতা ইস্যুতে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর (Adhir Ranjan Chowdhury) নেতৃত্বে পথে নেমেছিল কংগ্রেস। এদিন রাতে তাঁদেরই দলের তিন বিধায়কের কাছ থেকে উদ্ধার হল বিপুল নগদ অর্থ। এ নিয়ে টুইটে সরব বাংলার শাসকদল তৃণমূল। তাদের প্রশ্ন,  ঝাড়খণ্ডে সরকার ফেলা ও ঘোড়া কেনাবেচার গুঞ্জনের মধ্যেই বাংলায় তিন কংগ্রেস বিধায়কের কাছ থেকে বিপুল নগদ উদ্ধার হল। এই টাকার উৎস কি খতিয়ে দেখবে ইডি? স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করবে?  নাকি এই তৎপরতা শুধুমাত্র বাছাই করা কয়েকজনের জন্যই?

    পুলিশ সূত্রে খবর, কলকাতা থেকে জামতাড়াগামী একটি কালো গাড়িতে করে টাকা পাচার হচ্ছিল বলে সূত্র মারফত খবর পেয়েছিল হাওড়া পুলিশ। সেই সূত্রেই ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক সংলগ্ন পাঁচলার রানিহাটি মোড়ের কাছে তল্লাশি চালায় পাঁচলা ও সাঁকরাইল থানার পুলিশ। ঝাড়খণ্ডের বিধায়কের স্টিকার লাগানো একটি কালো গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি চালাতেই পুলিশের চক্ষু চড়কগাছ। গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় নোট ভরতি দু’টি কালো ব্যাগ। সেই গাড়িতে ছিলেন ঝাড়খণ্ডের তিন কংগ্রেস বিধায়ক- রাজেশ কচ্ছপ, নমন বিকসাল এবং ইরফান আনসারি। পুলিশ সূত্রে খবর, চালক-সহ মোট ৫ জন ছিলেন গাড়িতে। এত নগদ কোথায়, কী উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তার স্বপক্ষে কোনও নথি দেখাতে পারেননি তাঁরা। এরপরেই তিন কংগ্রেস বিধায়ককে আটক করা হয়।

    আরও পড়ুন :এসএসসি-দুর্নীতির টাকা পাচার বাংলাদেশে? হাওয়ালা-যোগ খতিয়ে দেখছে ইডি

    জানা গিয়েছে, এদিনই দমদম বিমানবন্দরে নেমে সড়কপথে ঝাড়খণ্ডের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন তাঁরা। আপাতত পাঁচলা থানায় নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ওই বিধায়কদের। তাঁদের কাছে উদ্ধার হওয়ার টাকার পরিমাণ জানতে আনা হয়েছে চারটি কারেন্সি কাউন্টিং মেশিন। দু’টি ব্যাগে এখনও পর্যন্ত ৪৯ লক্ষ টাকা মিলেছে বলে পুলিশের একটি সূত্রের খবর। হাওড়া জেলার পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) স্বাতী ভাঙারিয়া জানান, আমাদের কাছে আগাম খবর ছিল। সেই সূত্র ধরেই কালো গাড়িটি আটক করা হয়। 

    এদিন টাকা উদ্ধারের ঘটনায় সরব তৃণমূল। গাড়ির ডিকিতে থাকা নোটের বান্ডিলের ভিডিও পোস্ট করে তৃণমূলের প্রশ্ন, ইডি কি শুধুমাত্র কয়েকজন ব্যক্তির ক্ষেত্রেই তৎপর?  বিষয়টি ইডির নজরে এনে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবিতে সরব হয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা। এদিকে ঝাড়খণ্ডের বিরোধী দল বিজেপির তরফে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন : এসএসসি-র বাজেয়াপ্ত কম্পিউটার থেকে গোছা গোছা ‘নকল’ নিয়োগপত্র, মাথা কে?

  • Maharashtra Political Crisis: সম্প্রসারিত হচ্ছে শিন্ডে মন্ত্রিসভা, বিজেপি শিবসেনা কার ভাগে কত আসন, জানেন?

    Maharashtra Political Crisis: সম্প্রসারিত হচ্ছে শিন্ডে মন্ত্রিসভা, বিজেপি শিবসেনা কার ভাগে কত আসন, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণের পর কেটে গিয়েছে প্রায় এক মাস। অথচ এখনও সম্প্রসারণ হয়নি মন্ত্রিসভার। শেষমেশ এবার সম্প্রসারিত হতে চলেছে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) মন্ত্রিসভা। মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে পারেন শিন্ডে শিবিরের ১৫-১৬ জন মন্ত্রী। বাকি আসন ভাগ হবে বিজেপি (BJP) এবং নির্দলদের মধ্যে।

    শিবসেনা (Shiv Sena) , কংগ্রেস (Congress) এবং এনসিপিকে (NCP) নিয়ে গঠিত মহাবিকাশ আঘাড়ি জোট ছেড়ে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়তে চেয়েছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সতীর্থ একনাথ শিন্ডে। তা নিয়ে উদ্ধরের সঙ্গে বিবাদ বাঁধে শিন্ডের। অনুগত বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাট ও পরে আসামে উড়ে যান একনাথ। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন একনাথ। এর পরেই আসল শিবসেনা কে, তা নিয়ে বিবাদ শুরু হয় উদ্ধব-শিন্ডে শিবিরের। শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক পেতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয় শিন্ডে শিবির। আদালতে পিটিশন দাখিল করা হয় উদ্ধব শিবিরের পক্ষ থেকে।

    আরও পড়ুন : বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

    ইতিমধ্যেই গড়িয়ে গিয়েছে এক মাসের কাছাকাছি। এখন সম্প্রসারিত হয়নি শিন্ডে মন্ত্রিসভা। সূত্রের খবর, খুব শীঘ্রই মন্ত্রিসভা সম্প্রসারিত হবে। মহারাষ্ট্র বিধানসভা সর্বাধিক মন্ত্রী হতে পারবেন ৪২ জন। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে এবং উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। ফাঁকা রয়েছে মন্ত্রিসভার ৪০টি আসন। জানা গিয়েছে, শিবসেনা থেকে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে পারেন ১৫-১৬ জন। এঁদের মধ্যে যে ন’ জন মন্ত্রী বিদ্রোহের শুরু থেকেই শিবসেনার সঙ্গে ছিলেন তাঁরা প্রত্যেকেই জায়গা পেতে পারেন নয়া মন্ত্রিসভায়। এই ন’ জনের মধ্যে পাঁচজন ছিলেন পূর্ণমন্ত্রী, বাকি চারজন প্রতিমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক! মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় শিবসেনাই, মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে

    জানা গিয়েছে, ৬৫-৩৫ ফর্মুলায় বিলি হবে মন্ত্রীদের দফতর। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশ পাবে বিজেপি, বাকিটা শিবসেনার। এই সূত্র অনুযায়ী, শিন্ডে মন্ত্রিসভায় বিজেপি পেতে পারে ২৪-২৫টি আসন। আর ১৫-১৬টা পাবে শিন্ডে শিবির। কয়েকটি ছোট দল এবং কয়েকজন নির্দলেরও ঠাঁই হতে পারে মন্ত্রিসভায়।

     

  • Rashtrapatni Remark Row: অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    Rashtrapatni Remark Row: অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগেই রাষ্ট্রপতি ভবনে পা রেখেছেন দেশের পঞ্চদশতম রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। তাঁর উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপত্নী (Rashtrapatni) মন্তব্য করার অভিযোগ উঠল কংগ্রেস (Congress) সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরীর (Adhir Chowdhury) বিরুদ্ধে। অধীরের এই মন্তব্যের জেরে রাষ্ট্রপতিকে অবমাননার অভিযোগে সরব বিজেপি (BJP)। অধীরের এই মন্তব্যের জন্য কংগ্রেসকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে লোকসভায় দাবি করেন স্মৃতি ইরানি, নির্মলা সীতারামণরা। ওই একই দাবিতে সংসদের বাইরে বিক্ষোভ দেখান পদ্ম শিবিরের সাংসদরা।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে জেরা করছে ইডি। এনিয়ে এদিন সংসদে সরব হন বহরমপুরের সাংসদ কংগ্রেসের অধীররঞ্জন চৌধুরী। এই সময়ই অধীর দ্রৌপদী সম্পর্কে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ শব্দটি প্রয়োগ করেন বলে অভিযোগ। অধীরের এই মন্তব্য নিয়ে লোকসভার পাশাপাশি গোল শুরু হয় রাজ্যসভায়ও। পাল্টা চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে কংগ্রেসও। একসময় উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদের উভয় কক্ষ। ঘটনার জেরে দফায় দফায় মুলতুবি হয়ে যায় দুই কক্ষের অধিবেশন।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    অধীরের এহেন মন্তব্যে ভারতের মহিলা ও আদিবাসীদের অবজ্ঞা করা হয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির। স্মৃতির অভিযোগ, দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী করার পর থেকেই কংগ্রেস বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করছে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পরেও এই ধরনের মন্তব্য করে যাচ্ছে বলেও অভিযোগ তাঁর। অধীরের কড়া সমালোচনা করেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যও। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, এই ধরনের মন্তব্য কেবল নারী বিদ্বেষী নয়, সেই সঙ্গে অপমান করা হয়েছে আদিবাসী সম্প্রদায়কে। এদিকে, দ্রৌপদীকে ইচ্ছে করে রাষ্টপত্নী বলেননি বলে দাবি অধীরের। তাঁর দাবি, এটি নিছকই স্লিপ অফ টাং।

    [tw]


    [/tw]

    এদিকে, লোকসভায় যখন অধীরের মন্তব্য নিয়ে হইচই হচ্ছে, তখন বিজেপি সাংসদ রমাদেবীকে সোনিয়া বলেন, অধীর চৌধুরী তো আগেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন, তার পরেও আমার নাম নেওয়া হচ্ছে কেন? এই সময় স্মৃতি সোনিয়াকে বলেন, আমি আপনার নাম নিয়েছিলাম। সেই সময় মেজাজ হারিয়ে সোনিয়া তাঁকে বলেন, আমার সঙ্গে কথা বোলো না। এদিকে, পরিস্থিতির মোকাবিলায় এদিনই জরুরি ভিত্তিতে দলের বৈঠক ডেকেছেন সোনিয়া। সেখানে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে অধীরকেও। থাকতে বলা হয়েছে লোকসভায় বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গেকেও। অন্যদিকে, এদিনই লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে সংসদে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের জবাব দেওয়ার সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন অধীর।

    আরও পড়ুন : ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

     

  • National Herald case: দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    National Herald case: দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) মঙ্গলবার দ্বিতীয়বারের জন্য এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ED) সামনে হাজির হলেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। গতকাল নতুন রাষ্ট্রপতির শপথ অনুষ্ঠান থাকায় ইডির কাছে হাজিরা স্থগিত রাখা হয়েছিল। একাধিকবার দিন পরিবর্তনের পর ২১ জুলাই দিল্লিতে ইডি দফতরে প্রথমবার হাজিরা দেন কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী। এদিন ইডি দফতর পর্যন্ত সোনিয়ার সঙ্গে ছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও। সঙ্গে ছিলেন মেয়ে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা।

    গতমাসে একই মামলায় রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। সোনিয়াকে প্রথম জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় গত সপ্তাহে। ইডি সূত্রের খবর, রাহুলের তুলনায় সোনিয়া তাদের প্রশ্নের জবাব অনেক দ্রুত দিয়েছেন। একবারও বয়ান বদল করেননি। রাহুল একাধিকবার শুধু মৌখিক বয়ান বদল করেছেন তাই-ই নয়, তিনি আইনজীবীর পরামর্শে লিখিত বয়ানও বদলান।

    [tw]


    [/tw]

    এদিকে দলনেত্রীকে ইডির তলবের প্রতিবাদে এদিন ফের দিল্লি সহ সারা দেশে কংগ্রেস সত্যাগ্রহ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। তারা বিভিন্ন শহরে ইডি অফিসের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে। দিল্লিতে কংগ্রেস রাজঘাটে গান্ধীর সমাধিস্থলে অবস্থান কর্মসূচি নিয়েছিল। কিন্তু পুলিশ তাদের আটকে দিয়েছে। রাহুল গান্ধী-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদকে আটক করা হয়। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা সকলেই প্রায় দিল্লিতে। রাজঘাটে ঢুকতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কংগ্রেস নেতা অজয় মাকেন বলেন, আমরা দেশের প্রধান বিরোধী দল। আমাদের নেত্রীকে অন্যায়ভাবে ইডি ডেকে পাঠাচ্ছে। অথচ প্রতিবাদও করতে দেবে না সরকার। কেন্দ্রীয় সংস্থা সোনিয়া গান্ধীকে হেনস্থা করছেন এই অভিযোগে সংসদ চত্বরে সাংসদ অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিল করেছে কংগ্রেস কর্মীরা। এই প্রতিবাদ মিছিলের নাম দেওয়া হয়েছে সংসদ টু সড়ক। 

    আরও পড়ুন: আল-কায়দা যোগ! বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার আসামের যুবক

    এদিকে কংগ্রেসের এই আর্থিক দুর্নীতি নিয়ে তোপ দেগেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। তিনি বলেছেন, ‘দেশ জুড়ে যে আর্থিক দুর্নীতিতে বিরোধীরা যুক্ত তা নিয়ে তদন্ত হওয়াই উচিত।’ তিনি প্রশ্নও করেন বিরোধীদের এই বিষয়টি পছন্দ নয় বলে কি এই নিয়ে তদন্ত, জিজ্ঞাসাবাদ বন্ধ থাকবে। কংগ্রেসের প্রতিবাদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতিবাদের নামে কংগ্রেস আসলে নাটক করে। রাজপথে শান্তি বজায় রাখতে পুলিশ তাদের কাজ করেছে।

  • Nitish Kumar: জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের   

    Nitish Kumar: জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) যখন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বুঁদ, ঠিক তখনই জেডি(ইউ) (Jdu) ছাড়লেন মনিপুরের পাঁচ বিধায়ক। শুক্রবার নীতীশের দল ছেড়ে তাঁরা যোগ দেন বিজেপিতে (BJP)। ঘটনাটিকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি গেরুয়া নেতৃত্ব। বিহারের (Bihar) মহাজোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশকে তাঁরা খোঁড়া হাঁস (Lame Duck) মুখ্যমন্ত্রী আখ্যা দিয়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya)। নীতীশকে নিশানা করে তিনি বলেন, নীতীশ কুমার দেখতে পাচ্ছেন বিহার এবং তার বাইরেও ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে তাঁর দল, অথচ তিনি স্বপ্ন দেখে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) হওয়ার।

    বিজেপির সঙ্গে জোট বন্ধন ছিন্ন করে সম্প্রতি নীতীশ কুমার কংগ্রেস (Congress) এবং লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডির (RJD) সঙ্গে হাত মিলিয়ে গড়েছেন মহাজোট। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেছেন নীতীশ স্বয়ং। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয়েছে লালু প্রসাদের ছেলে তেজস্বী যাদবকে। বিজেপি সঙ্গ ছেড়ে মহাজোট গড়তেই জল্পনা ছড়ায় ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী বিজেপির নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে বিজেপি-বিরোধী শিবিরের প্রার্থী হচ্ছেন নীতীশ। জল্পনা আরও জোরালো হয়েছে, কারণ সম্প্রতি বদলে গিয়েছে নীতীশের দলের পোস্টারের ভাষা। ২০২০ সালে, নীতীশ যখন বিজেপির সঙ্গে ছিলেন, তখন পোস্টারে লেখা ছিল নীতীশই সব, বিচার এবং বিকাশ, আইন এবং শৃঙ্খলা। বিজেপির সঙ্গ ছাড়ার পর দিন কয়েক আগে প্রকাশ্যে এসেছে যে পোস্টার, তাতে লেখা, রাজ্যে যা দেখা গিয়েছে, সেই দৃশ্য দেখা যাবে গোটা দেশে। নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডের এই পোস্টারের পরেই জল্পনা আরও জোরালো হয়েছে, তাহলে কি নীতীশই হচ্ছেন বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী?

    আরও পড়ুন : বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত!

    এদিন যাঁরা নীতীশের দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা হলেন কেএইচ জয়কিষান, এন সানাতে, মহঃ আছাবউদ্দিন, প্রাক্তন ডিজিপি এলএম খাউতে এবং থাংজাম অরুণকুমার। এঁদের মধ্যে খাউতে এবং অরুণকুমার বিজেপিতে টিকিট না পেয়ে গিয়েছিলেন জেডিইউতে। মনিপুরে এই দলবদলের জেরে নীতীশকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে আখ্যা দিয়েছেন খোঁড়া হাঁস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rahul in Europe: দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ফের ইউরোপ সফরে রাহুল, বিতর্ক!

    Rahul in Europe: দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ফের ইউরোপ সফরে রাহুল, বিতর্ক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের নিখোঁজ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এ আবার নতুন কী? দলের বিপদে মাঝে মাঝেই গা ঢাকা দেওয়ার অভ্যেস রয়েছে জুনিয়র গান্ধী। কিন্তু এবার সাত সমুদ্দুর তেরো নদীর পার সুদূর ইউরোপে (Europe) পাড়ি দিলেন তিনি। মঙ্গলবারই কংগ্রেস (Congress) সূত্রে জানা যায়, ব্যক্তিগত কারণে ইউরোপে গিয়েছেন রাহুল গান্ধী। আগামী রবিবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে দেশে ফিরে আসবেন তিনি। আগামী বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের গুরুত্বপূর্ণ দলীয় বৈঠকে অংশ নিতে পারবেন না বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ধর্ষণের অভিযোগ সোনিয়া গান্ধীর ব্যক্তিগত সচিবের বিরুদ্ধে! দাবি ওড়াল কংগ্রেস

    এর আগেও বহুবার দলের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে সব ছেড়েছুড়ে বিদেশ সফরে গিয়েছে সোনিয়া-তনয়। এ নিয়ে সমালোচনাও হয়েছে বিস্তর। সামনেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, সংসদের বাদল অধিবেশন রয়েছে। তার আগেই রাহুলের এই বিদেশ সফর ঘিরে উঠছে একাধিক প্রশ্ন।

    আরও পড়ুন: ২০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তরে রাহুল গান্ধী কী বলেছেন, ফাঁস করল ইডি

    ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের পরেই সমস্ত ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে কংগ্রেসের জাতীয় সভাপতির পদ ছাড়েন রাহুল। এরপর থেকে সনিয়া গান্ধীই অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। তবে তাঁর শারীরিক অসুস্থতার কারণে এবং দলীয় কর্মীদের দাবি মেনে কংগ্রেসে পাকাপাকিভাবে একজন সভাপতি নিয়োগ করা নিয়ে আলোচনা চলছে। বিশেষ কোনও মুখ না থাকায় রাহুল গান্ধীকেই পুনরায় সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হতে পারে। বৃহস্পতিবারের বৈঠকে সেই সভাপতি নির্বাচন নিয়েই আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিদেশ সফরের কারণে সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন না খোদ রাহুলই।     

    এর আগেও রাজস্থানের যোধপুর হিংসার সময় এভাবেই নেপাল পালিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। রাজস্থানে কংগ্রেসের সরকার। রাজস্থান যখন জ্বলছিল তখন রাহুলের নেপাল সফর নিয়েও বিতর্কের ঝড় উঠেছিল।  

    আগামী সপ্তাহেই রয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। সংসদের বাদল অধিবেশনও শুরু হচ্ছে প্রায় একই সময়ে। এবার কী কী ইস্যুতে সরব হবে দল, তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলেচনা হওয়ার কথা ছিল বৃহস্পতিবারের কংগ্রেসের দলীয় বৈঠকে। একইসঙ্গে আগামী ২ অক্টোবর থেকে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রার সূচনার কথা রয়েছে, তা নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা। এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে রাহুলের অনুপস্থিতিতে তাঁর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে দলের অভ্যন্তরেই। 

      

  • Vice President Polls: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধী প্রার্থী মার্গারেট আলভা, মমতাকে ফোনে পেলেন না পাওয়ার

    Vice President Polls: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধী প্রার্থী মার্গারেট আলভা, মমতাকে ফোনে পেলেন না পাওয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল বিজেপি (BJP)-বিরোধী জোট। ওই পদে কংগ্রেস (Congress) নেত্রী মার্গারেট আলভার (Margaret Alva) নাম ঘোষণা করা হয়েছে। উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির তুরুপের তাস পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। তাঁর বিরুদ্ধেই লড়বেন আলভা। রবিবার এ কথা জানান এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার স্বয়ং।

    উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী ঠিক করতে এদিন দুপুর তিনটে নাগাদ পাওয়ারের দিল্লির বাড়িতে বৈঠকে বসেন বিজেপি-বিরোধী ১৭টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। আশ্চর্যজনকভাবে ওই বৈঠকে তৃণমূলের কোনও প্রতিনিধি ছিলেন না। ছিলেন না আম আদমি পার্টির কেউও। তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে, ২১ জুলাই শহিদ সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত থাকায় কেউ যোগ দিতে পারেননি ওই বৈঠকে।

    তবে এদিন পাওয়ারের বাসভবনে আয়োজিত ওই বৈঠকে প্রাক্তন রাজ্যপাল মার্গারেট আলভার নামেই শিলমোহর পড়ে। বর্ষীয়ান এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার জানান, আমরা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু কনফারেন্সে ব্যস্ত থাকায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা যায়নি। আমরা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছি। তিনিও শীঘ্রই মার্গারেট আলভাকে সমর্থনের কথা ঘোষণা করবেন।

    আরও পড়ুন : মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    ১৯৬৯ সালে আলভা প্রথম পা রাখেন রাজনীতির জগতে। যুক্ত ছিলেন কংগ্রেসের সঙ্গে। ১৯৭৪ সালের পর থেকে দীর্ঘ সময় তিনি ছিলেন রাজ্যসভার সদস্য। কেন্দ্রে মন্ত্রীও হয়েছিলেন। ১৯৯৯ সালে হয়েছিলেন লোকসভার সদস্য। সামলেছেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদকের পদও। এর পর আলভা অলঙ্কৃত করেন উত্তরাখণ্ড সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যের রাজ্যপালের পদও। সেই আলভাকেই উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী করে বিজেপিকে মাত দিতে চাইছেন বিরোধীরা। বিরোধীরা উপরাষ্ট্রপতি পদে তাঁর নাম ঘোষণা করায় তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মার্গারেট। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, আমি সম্মানিত।   তবে রাষ্ট্রপতি পদের মতো উপরাষ্ট্রপতি পদেও জয়ী হতে চলেছেন এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়। কারণ লোকসভা ও রাজ্যসভা সংসদের উভয় কক্ষেই বিজেপি সাংসদের সংখ্যা বেশি। সব মিলিয়ে সংসদের উভয় কক্ষে মোট সদস্য সংখ্যা ৭৮০। এর মধ্যে বিজেপিরই রয়েছে ৩৯৪। অথচ ম্যাজিক ফিগার ৩৯১। যা রয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে ৩ থেকে ৭৭ হয়েছে বিজেপি। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে পদ্ম-ই। বললেন মিঠুন

     

LinkedIn
Share