Tag: congress

congress

  • Hardik Patel: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল!

    Hardik Patel: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা ভোটের মুখে গুজরাতে জোর ধাক্কা খেতে চলেছে কংগ্রেস (Congress)! পতিদার নেতা হার্দিক প্যাটেল (Hardik Patel) ছাড়তে চলেছেন সোনিয়া-সঙ্গ (Sonia Gandhi)। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সঙ্গে মনান্তরের জেরে কংগ্রেস ছাড়ছেন এই তরুণ নেতা। অন্তত এমনই দাবি হার্দিক শিবিরের।

    চলতি বছরের শেষের দিকে গুজরাত বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Assembly election)। ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করে দিয়েছে বিজেপি (BJP)। তবে ছন্নছাড়া দশা গুজরাত কংগ্রেসের। দলের রাজ্য নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ তুঙ্গে। এমতাবস্থায় গত কয়েকদিন ধরে ক্রমাগত কংগ্রেসের উদ্দেশে তীর্যক মন্তব্য ছুড়ে দেওয়ার পর কিছুদিন আগেই ট্যুইটার প্রোফাইল থেকে কংগ্রেসের নাম সরিয়ে দেন হার্দিক।

    পতিদারদের মধ্যে হার্দিকের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। তরুণ পতিদারদের আইকন তিনি। এক সময় পতিদার আমানত আন্দোলন সমিতির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হার্দিক। পতিদার অধ্যুষিত সুরাত, সৌরাষ্ট্র ও উত্তর গুজরাতে হার্দিকের ভালই জনপ্রিয়তা রয়েছে। তাই ভোটের আগে হার্দিক কংগ্রেস ছাড়লে শতাব্দী-প্রাচীন দলটি গুজরাতে বেশ বেকায়দায় পড়বে বলেই ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা।

    জনপ্রিয়তার নিরিখে অন্যদের তুলনায় হার্দিক বেশ কয়েক কদম এগিয়ে ছিলেন। তাই তাঁকে দেওয়া হয়েছিল গুজরাত ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব। সেই তিনিই এখন লাগাতার আক্রমণ শানাচ্ছেন কংগ্রেসকে। সোনিয়া গান্ধীর দলকে খোঁচা দিয়ে তিনি বলেন, আমার নিজেকে এমন একজন নতুন বরের মতো মনে হচ্ছে, যাঁকে বন্ধ্যাত্বকরণে বাধ্য করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : “এখনই বিশ্রাম নয়, আমার স্বপ্ন অনেক বড়…”, প্রবীণ সাংসদের কৌতুহল মেটালেন মোদি

    শুক্রবার থেকে রাজস্থানের উদয়পুরে শুরু হয়েছে কংগ্রেসের চিন্তন শিবির (Chintan Shivir)। চলবে তিনদিন। ওই শিবিরে যোগ দেননি হার্দিক। অথচ, শিবিরে লোকসভার পাশাপাশি গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা। গুজরাতের এক প্রবীণ কংগ্রেস নেতা বলেন, হার্দিককে চিন্তন শিবিরে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কি না, তা জানি না।

    কংগ্রেসকে লাগাতার আক্রমণের পাশাপাশি হার্দিকের মুখে শোনা গিয়েছে বিজেপি-স্তুতিও। পতিদার আন্দোলনের অন্যতম এই মুখ বলেন, বিজেপির বেশ কিছু প্রশংসনীয় দিক রয়েছে, যা আমাদের স্বীকার করা উচিত।

    ট্যুইটার (Twitter) থেকে কংগ্রেসের নাম মুছে দিলেও, তিনি যে কংগ্রেস ছাড়ছেন, তা স্বীকার করেননি হার্দিক স্বয়ং। উল্টে তাঁর দাবি, তিনি এখনও কংগ্রেসেই রয়েছেন।

    রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, ভোটের মুখে দল ছেড়ে হার্দিক যোগ দিতে পারেন বিজেপিতে। তার আগে কংগ্রেসকে কুকথা বলে গেরুয়া শিবিরে একলপ্তে বেশ খানিকটা দর বাড়িয়ে নিতে চাইছেন পতিদার আন্দোলনের এই নেতা।

     

     

  • Rahul Gandhi: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

    Rahul Gandhi: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) করেছিলেন একদিন আগেই। আর কেন্দ্রের বিরোধী দল কংগ্রেসের (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) তাঁর ট্যুইটারের প্রোফাইল পিকচার বদলালেন একদিন পরে। স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর পূর্তি উপলক্ষে হর ঘর তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচি পালনের ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই ডাকে সাড়া দিয়েই রাহুলও বদলালেন প্রোফাইল পিকচার।

    রবিবার মন কি বাত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিনই তিনি দেশবাসীকে অনুরোধ করেন, হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজাদির অমৃত মহোৎসবের অধীনে আগামী ১৩ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত আমরা হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি পালন করব। আপনারাও সকলে এই কর্মসূচির অংশীদার হোন এবং নিজের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। ২ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারে তিরঙ্গা (Tricolor) ব্যবহারের অনুরোধও জানান তিনি।

    আরও পড়ুন : হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন, মন কি বাতে অনুরোধ মোদির

    প্রধানমন্ত্রীর সেই আবেদনে সাড়া দিয়েই নিজের ডিসপ্লে পিকচার বদলান রাহুল। তাঁর পোস্ট করা ছবিটি দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর সাদা কালো ছবি। তবে তাঁর হাতে ধরা জাতীয় পতাকাটি রঙিন। সঙ্গে প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতির ট্যুইট, দেশের গর্ব, আমাদের তেরঙ্গা / প্রতিটি হিন্দুস্তানির হৃদয়ে, আমাদের তেরঙ্গা।

    রাহুলের এহেন পোস্টে অন্য ইঙ্গিত দেখছেন রাজনৈতিক মহল। একদিকে প্রধানমন্ত্রীর আবেদনে সাড়া দিয়ে রাহুল বদলেছেন ডিপির ছবি। আবার নেহরুর ছবি দিয়ে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির অবদানের কথাও দেশবাসীকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাইলেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ২ অগাস্ট পিঙ্গালি বেঙ্কাইয়ার জন্মবার্ষিকী। তিনি জাতীয় পতাকার নকশা এঁকেছিলেন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই এদিন থেকে সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের ডিপি হিসেবে ব্যবহার করুন তেরঙ্গার ছবি।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

     

  • Sharad Pawar: কংগ্রেস ছাড়া অ-বিজেপি জোট অসম্ভব, পাওয়ারের মন্তব্যে সিঁদুরে মেঘ তৃণমূলের আকাশে

    Sharad Pawar: কংগ্রেস ছাড়া অ-বিজেপি জোট অসম্ভব, পাওয়ারের মন্তব্যে সিঁদুরে মেঘ তৃণমূলের আকাশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার তৃণমূল নেত্রীর (TMC supremo Mamata Banerjee) প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে জল ঢেলে দিলেন বর্ষীয়ান এনসিপি (NCP) নেতা শারদ পাওয়ার (Sharad Pawar)। বুধবার আরও একবার প্রবীণ এই নেতা জানিয়ে দিলেন, কংগ্রেসকে বাদ দিয়ে বিজেপি বিরোধী জোটের (Anti BJP Front) ভাবনা ধোপে টিকবে না। এর আগেও একাধিকবার একথা জানিয়েছিলেন পাওয়ার। এদিন তৃণমূল নেত্রীর স্বপ্ন যে নেহাতই দিবাস্বপ্ন নাম না করে ঠারেঠোরে তা বুঝিয়ে দিলেন পাওয়ার।
     
    বিপুল জনাদেশ নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য বাংলার ক্ষমতায় আসে তৃণমূল। গত বছর তৃণমূলের শহিদ তর্পন অনুষ্ঠানে বিজেপিকে হঠাতে বিরোধী ঐক্যের ডাক দেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পরে পরেই বিজেপি-বিরোধী মঞ্চ গড়ার সলতে পাকানোর কাজ শুরু দেন তিনি। ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরকে শারদ পাওয়ারের সঙ্গে দেখা করতে মহারাষ্ট্র পাঠিয়ে দেন তৃণমূল নেত্রী। সেবার পিকে বর্ষীয়ান এই নেতার মন বোঝার চেষ্টা করেই রণে ভঙ্গ দেন। এর কিছুদিন পরে দিল্লিতে পাওয়ারের বাড়িতে গিয়ে বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন পিকে। ওই বৈঠকে পাওয়ার জানিয়ে দেন কংগ্রেসকে বাদ দিয়ে বিজেপি-বিরোধী জোট সম্ভব নয়। পাওয়ারের সঙ্গে বৈঠক সেরে পিকে আলাদা করে বৈঠকে বসেন কংগ্রেসের রাহুল গান্ধি ও প্রিয়ঙ্কা গান্ধি বঢরার সঙ্গে। ওই বৈঠক থেকেই ফোনে পিকে কথা বলেন কংগ্রেস হাইকমান্ড সোনিয়া গান্ধির সঙ্গেও। 

    রাজনৈতিক মহলের মতে, কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিজেপি-বিরোধী জোটে যেতে চাননি মমতা। তাই কংগ্রেসকে বাদ দিয়েই জোট গড়ার তোড়জোড় শুরু করেন তিনি। তৃণমূলের দলীয় মুখপত্রে কংগ্রেসকে তেড়ে আক্রমণও করা হয়। জোটের সলতে পাকাতে তৃণমূল নেত্রী স্বয়ং গিয়ে হাজির হন রাজধানীতে। সেখানে তিনি প্রায় ১৫টি আঞ্চলিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে ডাকা হয়নি কংগ্রেসকে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন বুকে নিয়ে ওই বৈঠক করেছিলেন মমতা। বিরোধী জোটের নেতৃত্বে কংগ্রেস থাকলে যা কোনওভাবেই সম্ভব নয়। তবে সেদিনও পাওয়ার মমতাকে সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন, কংগ্রেসকে বাদ দিয়ে বিজেপি বিরোধী জোট আকাশকুসুম কল্পনা মাত্র। 

    পাওয়ার যে নেহাৎ মিথ্যে বলেননি, তার প্রমাণ মেলে সাম্প্রতিক ত্রিপুরা পুরনির্বাচন এবং গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে। দুই ক্ষেত্রেই মুখ থুবড়ে পড়ে তৃণমূল। উত্তর প্রদেশে বিজেপিকে সবক শেখাতে মমতা পাশে দাঁড়িয়েছিলেন অখিলেশের সমাজবাদী পার্টির। যোগী রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে গোহারা হারে অখিলেশরা।

    এদিন ফের একবার পাওয়ার জানিয়ে দিলেন, কংগ্রেসকে (Congress) বাদ দিলে বিজেপি-বিরোধী জোটের পালে লাগবে না সুবাতাস। তাই ‘২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে (2024 Loksabha elections) পার হওয়া যাবে না ভোট বৈতরণী। তাছাড়া ওই জোটের নেতৃত্ব দিতে তিনি রাজি নন বলেও এদিন ফের স্পষ্ট করে দিয়েছেন বর্ষীয়ান এই এনসিপি নেতা। 

    তৃণমূল নেত্রী শুনতে পাচ্ছেন?
       

     

     

  • PM Modi: কার্বি আংলং নির্বাচনে জয় ‘ঐতিহাসিক’, দলের প্রশংসায় মোদি

    PM Modi: কার্বি আংলং নির্বাচনে জয় ‘ঐতিহাসিক’, দলের প্রশংসায় মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার জয়জয়কার বিজেপি (Bjp)। আসামের (Assam) কার্বি আংলং অটোনোমাস কাউন্সিলের (Kaac) ২৬টি আসনেই জয়ী হল বিজেপি। এই নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েছিল কংগ্রেসও। তবে করুণ দশা গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির। একটি আসনেও জয়লাভ করতে পারেনি সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) দল। বিপুল জয়ে খুশি খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দলীয় কর্মীদের প্রশংসার সুর তাঁর গলায়। তাঁর কথায়, কার্বি আলংয়ের ফল ‘ঐতিহাসিক’।

    চলতি মাসের ৮ তারিখে ভোট হয় আসামের কার্বি আংলং অটোনোমাস কাউন্সিলের। আসন ২৬টি। সবকটিতেই প্রার্থী দিয়েছিল বিজেপি এবং কংগ্রেস। ফল বেরলে দেখা যায়, ওই ভোটে ছক্কা হাঁকিয়েছে কেন্দ্রের শাসক দল। মুখ থুবড়ে পড়েছে কংগ্রেস। একটি আসনেও জয় পায়নি তারা।

    আরও পড়ুন : রাজ্যসভা নির্বাচনে ১৬-র মধ্যে ৮ আসনে জয়ী বিজেপি

    বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি ও দলের আসাম ইনচার্জ বৈজয়ন্ত জয় পাণ্ডা জানান, বিজেপি ২৬টি আসনেই জয়ী হয়েছে। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, ২৬টি আসনেই জয়ী হয়েছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও হিমন্ত বিশ্বশর্মার নেতৃত্বে এটা আমাদের বড় জয়। ইউনাইটেড পিপলস পার্টি লিবারেল সভাপতি প্রমোদ বোরো জানান, কার্বি আংলংয়ের বাসিন্দারা ফের বিজেপির ওপর আস্থা রাখলেন।

    একাধিক ট্যুইটে আসামের বিজেপি নেতাদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল। ট্যুইট করেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির হিমন্ত বিশ্বশর্মাও। ট্যুইটে তিনি লেখেন, কার্বি আংলং অটোনোমাস কাউন্সিলের ভোটে ফের বিজেপিকে ঐতিহাসিকভাবে জয়ী করার জন্য আমি জনতার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। পুরসভা নির্বাচন ও জিএমসি ভোটে জয়ী হওয়ার পরে এই ভোটে বিপুল জয় বাস্তবিকই নরেন্দ্র মোদির সবকা সাথ, সবকা বিকাশের ওপর আস্থা রাখারই প্রতিফলন।    

    আরও পড়ুন : বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড নূপুর শর্মা, নবীন জিন্দালকে বহিষ্কার বিজেপি-র    

    আসামে বিজেপির এই জয়ে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, কার্বি আংলংয়ের ফল ঐতিহাসিক। বিজেপির ওপর ধারাবাহিকভাবে আস্থা রাখায় জনগণকে ধন্যবাদ। আসামের উন্নতিতে আমরা কাজ করব বলেও আশ্বস্ত করছি। বিজেপির কার্যকর্তাদের চেষ্টা উল্লেখযোগ্য। তাঁদের কুর্নিস জানাই।

     

     

  • Himanta on Congress: কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই, ভবিষ্যদ্বাণী অসমের মুখ্যমন্ত্রীর  

    Himanta on Congress: কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই, ভবিষ্যদ্বাণী অসমের মুখ্যমন্ত্রীর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবলমাত্র গান্ধীরাই (Gandhis) কংগ্রেসে (Congress) থাকবেন। শুক্রবার এমনই মন্তব্য করলেন অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। হিমন্ত এই মন্তব্য করার আগে আগেই কংগ্রেস ছেড়েছেন প্রবীণ নেতা গুলাম নবি আজাদ (Gulam Nabi Azad)।

    দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে মত বিরোধের জেরে দল ছাড়েন গুলাম নবি আজাদ। তার আগে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন দলের দেওয়া পদও। কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ জি-২৩ নামে পরিচিত। গুলাম নবি আজাদ ছিলেন এই শিবিরেই। তাঁর দল ছাড়ার প্রসঙ্গ টেনে হিমন্ত বলেন, কংগ্রেসে প্রত্যেকেই জানেন রাহুল গান্ধী অপরিপক্ক। সোনিয়া গান্ধী দল সম্পর্কে উদাসীন। তিনি শুধু চেষ্টা করছেন তাঁর ছেলেকে নেতা হিসেবে তুলে ধরতে। এটা একটা ব্যর্থ চেষ্টা।

    সোনিয়ার এই ব্যর্থ চেষ্টার কারণেই যে কংগ্রেসে ভাঙন ধরছে, এদিন তাও জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত। এক সময় হিমন্তও ছিলেন কংগ্রেসে। পরে কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দেন বিজেপিতে। হন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, সোনিয়ার এই চেষ্টার জন্যই লোকজন কংগ্রেস ছাড়ছেন। তিনি বলেন, আমি ভবিষ্যৎবাণী করেছিলাম যে একটা সময় এমন আসবে যখন কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই। এবং সেটাই ঘটছে। তাঁর সংযোজন, প্রকৃতপক্ষে রাহুল গান্ধী ক্রমেই বিজেপির পক্ষে আশীর্বাদ হয়ে দাঁড়াচ্ছেন।

    আরও পড়ুন : রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন?

    দল ছাড়ার কারণ দর্শিয়ে সোনিয়া গান্ধীকে একটি চিঠি লিখেছিলেন গুলাম নবি আজাদ। তিনি লিখেছিলেন, দলে প্রবীণ নেতাদের কোণঠাসা করে দেওয়া হচ্ছে। অনভিজ্ঞ নেতাদের অযথা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সেই কারণেই দল ছাড়ছেন তিনি। কংগ্রেসের টিকিটে রাজ্যসভায় মনোনীত হয়েছিলেন গুলাম নবি আজাদ। মেয়াদ শেষের পরে আর দাঁড়াননি জম্মু-কাশ্মীরের এই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন দল ছাড়ার আগে রাহুল গান্ধীকেও নিশানা করেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, তাঁর অপরিপক্কতার কারণেই কংগ্রেসে এই হাল। বিভিন্ন নির্বাচনে দল হারছে তাঁর দুর্বল পারফরমেন্সের জন্য। প্রসঙ্গত, দল ছাড়ার আগে ১৬ অগাস্ট আজাদ ছাড়েন জম্মু-কাশ্মীর কংগ্রেস প্রচার কমিটির শীর্ষপদ। এদিন সম্পর্ক চুকোলেন কংগ্রেসের সঙ্গেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • India Covid-19 deaths: করোনায় মৃত্যু নিয়ে রাহুলের বিপরীতে গিয়ে হু-র দাবি খারিজ কংগ্রেসের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    India Covid-19 deaths: করোনায় মৃত্যু নিয়ে রাহুলের বিপরীতে গিয়ে হু-র দাবি খারিজ কংগ্রেসের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর(Rahul Gandhi) দাবি খারিজ করে দিলেন দলেরই এক নেতা! সম্প্রতি করোনা নিয়ে একটি তথ্য প্রকাশ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। তাতে দাবি করা হয়, করোনায় (coronavirous) ভারতে (India) মৃত্যু হয়েছে ৪৭ লক্ষ মানুষের। যদিও কেন্দ্রের দাবি, ৪৭ লক্ষ নয়, দেশে কোভিডে মৃত্যু (India Covid-19 deaths) হয়েছে ৪.৮ লক্ষ মানুষের।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট যে ঠিক নয়, তেমন দাবি করেছেন কংগ্রেস শাসিত ছত্তিশগড়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী টিএস সিং দেও। কেবল তিনিই নন, এই একই দাবি করেছেন সেন্ট্রাল কাউন্সিল অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার কনফারেন্স (central council of health and family welfare conference)। এই কনফারেন্সে রয়েছেন ২০টি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা, যার মধ্যে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলির স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা রয়েছেন।

    করোনায় বিশ্বজুড়ে বহু মানুষের মৃত্যু হয়। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত এক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে কোভিডে ভারতে মোট ৪৭ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যদিও সরকারি হিসেবে মৃত্যু হয়েছে মাত্র ৪.৮ লক্ষ মানুষের। এর পরেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) রিপোর্টকে হাতিয়ার করে কেন্দ্রকে তোপ দাগেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এক ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দাবি অনুযায়ী, ৪.৮ লক্ষ নয়, বরং কোভিড অতিমারীতে ৪৭ লক্ষ ভারতীয় মারা গিয়েছেন। বিজ্ঞান মিথ্যা বলে না। মোদি বলেন। প্রিয়জন হারিয়েছে এমন পরিবারকে সম্মান করুন। বাধ্যতামূলক ৪ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়ে তাঁদের সাহায্য করুন। এর আগেও নানা সময় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে ভারতে করোনা নিয়ে নানা রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছিল। সেগুলিতে দাবি করা হয়েছিল, ভারতে করোনার বলি হয়েছে সরকারি হিসেবের কয়েকগুন বেশি মানুষ। যদিও প্রতিবারই সেই দাবি খণ্ডন করা হয়েছে ভারতের তরফে।

    এবার রাহুলের দাবিও খারিজ করে দিল বিভিন্ন রাজ্যের ২০ জন স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে নিয়ে গঠিত সেন্ট্রাল কাউন্সিল অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার কনফারেন্স। এই কনফারেন্সে যে ২০টি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেস শাসিত ছত্তিশগড়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের টিএস সিং দেও। কনফারেন্সে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অতিরঞ্জিত। তারা এটাকে সিরিয়াসলি নিচ্ছে না। 

  • Sonia Gandhi: ইডি দফতরে হাজিরার আগেই করোনা পজিটিভ সোনিয়া

    Sonia Gandhi: ইডি দফতরে হাজিরার আগেই করোনা পজিটিভ সোনিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার করোনা সংক্রমিত সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। রয়েছেন নিভৃতবাসে (Home Isolation)। বৃহস্পতিবার এই খবর জানান কংগ্রেসের প্রধান মুখপাত্র রণদীব সিং সুরজওয়ালা (Randeep Singh Surjewala)। ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী ও দলের সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) তলব করেছে  এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। তার আগেই কোভিড পজিটিভ সোনিয়ার।

    ৮ জুন ইডি (ED) দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল সোনিয়ার। রাহুল রয়েছেন বিদেশে। তাঁরও হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল ইডি দফতরে। তবে কোভিড-১৯ (Covid-19) পজিটিভ হওয়ায় সোনিয়া আদৌ ওই দিন ইডি দফতরে হাজির হতে পারবেন কিনা, তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।

    দিনকয়েক আগে রাজস্থানের উদয়পুরে তিনদিন ব্যাপী কংগ্রেসের চিন্তন শিবিরে উপস্থিত ছিলেন সোনিয়া। সেখান থেকে ফেরার পর একের পর এক কংগ্রেস নেতার সঙ্গে দেখা করেছেন তিনি। বুধবার সন্ধেয় হালকা জ্বর অনুভব করেন। অন্যান্য উপসর্গও ছিল। কংগ্রেস নেত্রীকে পরীক্ষা করে চিকিৎসক জানান, করোনা সংক্রমিত (Corona positive) হয়েছেন সোনিয়া। এর পরেই চলে যান হোম আইশোলেশনে।

    আরও পড়ুন : সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    সুরজওয়ালা জানান, সোনিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করা কংগ্রেস নেতাদের আরও অনেকেই করোনা সংক্রমিত। তবে দ্রুত সুস্থ হচ্ছেন কংগ্রেস নেত্রী। কংগ্রেসের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, নির্ধারিত দিনেই ইডির দফতরে হাজিরা দেবেন কংগ্রেস সভানেত্রী। সোনিয়া ৮ তারিখে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেও, বিদেশে থাকায় রাহুল আপাতত উপস্থিত হতে পারবেন না বলে কংগ্রেসে সূত্রে খবর। তাই তিনি কিছুটা সময় চেয়েছেন।

    এদিকে, তদন্তে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি এর আগে প্রধানমন্ত্রীকে একহাত নেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। সুরজওয়ালা বলেন, পুরো ষড়যন্ত্রের পিছনে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পোষা সংস্থা ইডি। মোদি সরকার প্রতিশোধের জন্য অন্ধ হয়ে গিয়েছে।

    জওহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ বিজেপি তুলেছিল মনমোহন সিংয়ের জমানায়। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়। যার মূল হোতা ছিলেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। তাঁর অভিযোগ, অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড নামে যে সংস্থার হাতে সংবাদপত্রটির মালিকানা ছিল, বাজারে ৯০ কোটি টাকা দেনা ছিল তাদের। সংবাদপত্রটির সম্পত্তি বিক্রি করে কেন কংগ্রেস নেতৃত্ব ঋণের টাকা মেটালেন না প্রশ্ন তুলে আদালতে অভিযোগ করেন ঘুরপথে আয়কর মুক্ত পুরো টাকা নিজেদের পকেটে ভরেছেন সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেস নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুন : “আলবিদা কংগ্রেস”, ফেসবুক লাইভ করে সোনিয়া-সঙ্গ ছাড়লেন সুনীল জাখর

     

  • Congress President Polls: দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কে কে?

    Congress President Polls: দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময় যত গড়াচ্ছে ততই দীর্ঘায়িত হচ্ছে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট (Congress President) পদপ্রার্থীর তালিকা। যেহেতু এখনও পর্যন্ত লড়াইয়ের ময়দানে নেই গান্ধী (Gandhi) পরিবারের কোনও সদস্য, সেহেতু ঘোমটার আড়াল থেকে বেরিয়ে এসেছে অনেক মুখ। গান্ধী পরিবারের বিরাগভাজন হওয়ার ভয়ে যাঁরা গান্ধীদের বিরুদ্ধে লড়ার ‘সাহস’ পাচ্ছিলেন না, তাঁরাই এবার উজিয়ে এসেছেন প্রার্থী (Candidate) হতে। ফলে এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Grand Old Party) প্রেসিডেন্ট বাছতে অন্তত দুবার ভাবতে হবে ভোটারদের।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির (BJP) কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। হারের দায় স্বীকার করে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী। সেই থেকে শূন্য পড়ে রয়েছে পদটি। অস্থায়ীভাবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার কারণে দায়িত্ব নিতে অপারগ বলে দলকে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। এমতাবস্থায় জরুরি হয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এখনও পর্যন্ত যা খবর, রাহুল ওই পদে লড়তে রাজি নন। সেক্ষেত্রে ওই পদে লড়ার কথা গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের। তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে পারেন কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ হিসেবে খ্যাত জি-২৩র সদস্য শশী থারুর। চলতি সপ্তাহের সোমবার সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান শশী। প্রকাশ করেন প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার ইচ্ছে। তাঁকে ওই পদে লড়তে সবুজ সংকেত দেন সোনিয়া।

    অশোক-শশী দ্বৈরথের আবহেই শোনা যাচ্ছে আরও কয়েকটি নামও। এই তালিকায় রয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারি এবং মধ্য প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথও। প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে চান বলে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা দ্বিগ্বিজয় সিংও। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, আপনারা কেন আমাকে এই লড়াইয়ের বাইরে রাখতে চাইছেন? তিনি এও বলেছিলেন, প্রত্যেকেরই ভোটে লড়ার অধিকার রয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আপনারা এর উত্তর পেয়ে যাবেন।

    ২০০০ সালে সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ। তার পর কেটে গিয়েছে এতগুলো বছর। গান্ধী পরিবারকে চ্যালেঞ্জ জানানোর সাহস দেখায়নি কেউ। এবার দেখাচ্ছেন। কারণ লড়াই হচ্ছে ‘গান্ধী’ ছাড়াই!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP attacks Rahul Gandhi: “আপনি কি ‘ভোট সময়ের হিন্দু’?” রাহুলকে প্রশ্ন বিজেপির

    BJP attacks Rahul Gandhi: “আপনি কি ‘ভোট সময়ের হিন্দু’?” রাহুলকে প্রশ্ন বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীর(Ramnavami) রেশ মেলায়নি। ফের আলোচনার কেন্দ্রে ভগবান শ্রীরামচন্দ্র। এবার রাম নিয়ে রাহুল গান্ধিকে (Rahul Gandhi) আক্রমণ করলেন সম্বিত পাত্র (Sambit Patra)। কংগ্রেসের সাংসদকে ‘চুনাভি হিন্দু’ বা ‘ভোট সময়ের হিন্দু’ আখ্যা দিয়েছেন বিজেপির (BJP) মুখপাত্র। তাঁর মতে, ভোটে সুবিধা পেতেই রাহুল গান্ধি হিন্দু হয়েছেন। 

    বিজেপির হিন্দুত্ববাদকে বরাবরই আক্রমণ করে এসেছে কংগ্রেস। সংবাদমাধ্যমের সামনে তারই পাল্টা দিলেন বিজেপি নেতা। দিন কয়েক আগে কংগ্রেসের তরফে রামের অস্তিত্ব নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা পেশ করে শতাব্দী প্রাচীন দলটি। এর তীব্র সমালোচনা করেন সম্বিত। বিজেপির মুখপাত্র নিশানা করেছেন কংগ্রেসের সাংসদ তথা গান্ধি পরিবারের সদস্য রাহুলকে। তিনি বলেন, রামকে নিয়ে রাহুল গান্ধির সাম্প্রতিক মন্তব্যের জেরে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে কংগ্রেসের চরিত্র। রামের অস্তিত্বে সন্দেহ প্রকাশ করে তারা দেশের শীর্ষ আদালতে হলফনামা দাখিল করেছে। এর পরেই সম্বিত প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন রাহুলের দিকে। বলেন, আমি রাহুলকে বলতে চাই, আপনি কি রামের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন? রাহুল নিজেকে হিন্দু বলে দাবি করেন। তিনি কি হিন্দু না কি ভোটের কারণে হিন্দুত্বের ভেক ধরেছেন? 

    সম্প্রতি রাহুল বলেছিলেন, বিজেপিরই অনেকে পুনর্জন্ম তত্ত্বে বিশ্বাস করেন না। তাঁরা রামের অস্বিত্ব মানবেন কীভাবে? এরই জবাব দিতে গিয়ে রাহুলকে ‘ছদ্মবেশী হিন্দু’ বলে দাগিয়ে দেন বিজেপির মুখপাত্র। সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি রাহুলের বিশ্বাস নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সম্বিত। পদ্মশিবিরের এই নেতা বলেন, রাহুল গান্ধি একজন সাংসদ। তিনি কীভাবে এমন বেফাঁস মন্তব্য করেন। এদেশের একটা বড় অংশের মানুষ ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন না। এমতাবস্থায় রাহুল যদি তা করেন তবে তাতে দেশে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে। সম্বিতের মতে, রাহুলের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জেরেই দেশের বিভিন্ন জায়গায় রামনবমীতে অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। 

    এর পরেই সম্বিত রাজস্থানের কারাউলির উদাহরণ টেনে আনেন। তিনি বলেন, কারাউলিতে রামনবমীর মিছিলে ইট-পাটকেল ছোড়া হয়েছে। দেশের নেতাদের একাংশের মন্তব্যই এই ঘটনার জন্য দায়ী বলে মনে করেন সম্বিত। তিনি বলেন, রাহুলের মতো নেতারা ক্ষমতা দখল করতে যা খুশি তাই করতে পারেন। 

    রাহুলের পাশাপাশি এদিন বিজেপির মুখপাত্র আক্রমণ শানিয়েছেন শিবসেনার (Shiv Sena) দিকেও। শিবসেনা প্রধান তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Maharashtra CM Uddhav Thackeray) বলেন, রাম না জন্মালে রাজনীতি করার ইস্যুই পেত না বিজেপি। এদিন তারই পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে সম্বিত বলেন, বিজেপিকে আক্রমণ করতে গিয়ে শিবসেনা নেতারা অযথা ভগবান রামকে টেনে আনছেন। এটা সস্তা রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই নয়। বিজেপি মুখপাত্রের মতে, তোষণের নীতি অনুসরণ করতে গিয়ে এধরনের মন্তব্য করা হচ্ছে। 
      

LinkedIn
Share