Tag: congress

congress

  • Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের। পাল্টা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কংগ্রেস প্রার্থী। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ছে দেশ জুড়ে। উল্লেখ্য, কেরলের এই আসনে ২০২৪ সালের ভোটে জয়ী হয়েছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। এবার আসনে লড়বেন তাঁর বোন।

    অপর দিকে বিজেপির প্রার্থী নব্যা হরিদাস। তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। কেরলের কোঝিকোড পুরসভার ২ বারের কাউন্সিলর ছিলেন। সেই সঙ্গে বিজেপি মহিলা মোর্চার রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদের দায়িত্বও পালন করেছিলেন।

    কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে (Wayanad)

    মঙ্গলবার এই নির্বাচনকে (Wayanad) ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। বিজেপি প্রার্থী সকাল থেকেই বুথ পরিদর্শন করছিলেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, “কংগ্রেস ভোটারদের প্রলোভন দিচ্ছে। টাকা, মদ উপহার বিলি করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। আসলে কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে। এখানে এমন একজন জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন, যিনি এলাকার মানুষের সঙ্গে থেকে কাজ করবেন, এখানকার স্থানীয় সমস্যার কথা প্রতিদিন শুনবেন এবং সংসদে গিয়ে বক্তব্যকে তুলে ধরতে পারবেন।”

    আরও পড়ুনঃ ফের কেলেঙ্কারি, সরকারি তালিকায় নাম নেই, অথচ রিষড়ার সংস্থা থেকে ৬০ লক্ষ টাকার ওষুধ আরজি করে

    কী বললেন প্রিয়াঙ্কা?

    অন্যদিকে ভোটদানের পর্ব শুরুর আগেই সামজিক মাধ্যমে সকলকে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের কথা জানিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) কংগ্রেস প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, “আমার প্রিয় ভাই-বোনেরা, আপনারা নির্ভয়ে নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করুন। আজ আপনাদের মতপ্রকাশের দিন। নিজেরা নিজেদের পছন্দের প্রার্থীদের বেছে নিন। সংবিধান আপনাদের যে অধিকার দিয়েছে তা প্রয়োগ করুন। চলুন আমরা একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    Yogi Adityanath: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি একজন যোগী।  আমার কাছে দেশ সবার আগে। কিন্তু মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) কাছে তুষ্টিকরণের রাজনীতি সবার আগে।” মঙ্গলবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)।

    কী বললেন যোগী? (Yogi Adityanath)

    তিনি বলেন, “ভোটের জন্য খাড়্গে তাঁর পরিবারের আত্মত্যাগের কথা ভুলে গিয়েছেন।” খাড়্গের শৈশবের দুঃখজনক ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে এনে যোগী বলেন, “১৯৪৮ সালে হায়দরাবাদের নিজামের রজাকাররা তাঁর গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছিল। যার ফলে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর মা ও বোনের।” সোমবার ভোটমুখী মহারাষ্ট্রের আচলপুরে এক জনসভায় বক্তব্য রাখছিলেন খাড়্গে। সেখানে তিনি বলেছিলেন, “বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে” (বিভাজিত হলে আমরা ধ্বংস হব)। কংগ্রেস সভাপতির এই স্লোগানেরই জবাব দেন যোগী। তিনি বলেন, “আমি একজন যোগী।  আমার কাছে দেশ সবার আগে। কিন্তু মল্লিকার্জুন খাড়গের কাছে তুষ্টিকরণের রাজনীতি সবার আগে।”

    স্মৃতির সরণী বেয়ে

    এরপর যোগী খাড়্গের শৈশবের মর্মান্তিক ঘটনার প্রসঙ্গে ফিরে যান। বলেন, “খাড়্গেজি, আমার ওপর রাগ করবেন না… যদি রাগ করতে চান, তাহলে হায়দরাবাদের নিজামের ওপর রাগ করুন। হায়দরাবাদের নিজামের রাজাকার বাহিনী আপনার গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছিল। হিন্দুদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। আপনার সম্মানিত মা, বোন ও পরিবারের সদস্যদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল। দেশের সামনে এই সত্য প্রকাশ করুন যে যখনই তারা বিভক্ত হবে, তারা একই নির্মম উপায়ে বিভক্ত হবে।”

    আরও পড়ুন: জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাজিলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, যাবেন নাইজিরিয়া, গায়নায়ও

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “খাড়্গে এই সত্যটি প্রকাশ্যে স্বীকার করতে চাইবেন না। কারণ তিনি মনে করেন এটি মুসলিম ভোটারদের প্রতি তাঁর আবেদন কার্যকর করতে নাও পারে।” মহা বিকাশ আগাড়ি (এমভিএ) জোটকেও নিশানা করেছেন যোগী (Yogi Adityanath)। তিনি বলেন, “এমভিএ মহারাষ্ট্রকে ‘লাভ জিহাদ’ ও ‘ল্যান্ড জিহাদের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে। তারা এমন একটি জোট যা জাতীয় ঐক্যকে দুর্বল করে।”

    প্রসঙ্গত, সোমবার এক সমাবেশে খাড়্গে বলেন, “অনেক নেতা গেরুয়া পোশাক পরেন, মাথা মুড়িয়ে থাকেন। এমনকি কেউ কেউ মুখ্যমন্ত্রীও হয়ে যান। যদি আপনি সন্ন্যাসী (Mallikarjun Kharge) হন, তবে গেরুয়া পরুন, রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন।” এদিন তারই জবাব দিলেন যোগী (Yogi Adityanath)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।   

  • PM Modi: “মহা বিকাশ আগাড়ি দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়”, তোপ মোদির

    PM Modi: “মহা বিকাশ আগাড়ি দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মহা বিকাশ আগাড়ি (এমভিএ) দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়।” ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে ঠিক এই ভাষায়ই মহা বিকাশ আগাড়িকে (MVA) আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “এমভিএ উন্নয়ন প্রকল্পগুলিকে ঝুলিয়ে রাখা এবং বিলম্বিত করার বিষয়ে পিএইচডি করেছে।”

    এমভিএকে আক্রমণ মোদির (PM Modi)

    মঙ্গলবার চন্দ্রপুরের চিমুরে এক নির্বাচনী সমাবেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “মহারাষ্ট্রের দ্রুত উন্নয়ন আগাড়ি দলের ক্ষমতার বাইরে। এমভিএ শুধু কাজ থামানোর ওপর পিএইচডি করেছে। কাজগুলো আটকে রাখা, ঝুলিয়ে রাখা আর বিভ্রান্ত করা – এই কাজে তারা ওস্তাদ।” এদিন প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেসকেও। তিনি বলেন, “এই দল ডবল পিএইচডি করেছে এবং উন্নয়নমূলক কাজগুলিতে বাধা দেওয়ার বিষয়ে এক্সপার্ট। এই কংগ্রেসিরা তো এতে বিশেষজ্ঞ, আড়াই বছরে তারা প্রতিটি উন্নয়নমূলক প্রকল্প থামানোর চেষ্টা করেছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “আগাড়ি দল হল দুর্নীতির সবচেয়ে বড় খেলোয়াড়।”

    মোদির প্রশ্নবাণ

    জনতার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “চিমুরের জনগণ কি এমভিএকে শহরের উন্নয়নে বাধা দিতে দেবে? আপনারা কি আবার এদের লুটপাটের লাইসেন্স দেবেন? লুট করতে দেবেন? রাজ্যের ভান্ডার ভরতে দেবেন? মহারাষ্ট্রের উন্নয়নে এমভিএ কি বাধা দেবে?” তিনি বলেন, “কীভাবে এই আগাড়ি দলগুলো উন্নয়নে বাধা দেয়, তার সব চেয়ে বড় সাক্ষী চন্দ্রপুরের জনগণ।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “মহাজোট সরকার কত দ্রুত গতিতে কাজ করে এবং এই আগাড়িরা কীভাবে কাজ বন্ধ করে দেয়, তা চন্দ্রপুরের মানুষের চেয়ে ভালো আর কে জানে? এখানে মানুষ দীর্ঘদিন ধরে রেল সংযোগের দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু কংগ্রেস এবং আগাড়িরা এই কাজ করতে দেয়নি।”

    আরও পড়ুন: একজন মাত্র বিজেপি বিধায়ক থাকলেও মুসলিম সংরক্ষণে ‘না’, কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি অমিত শাহের

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় উঠে এসেছে বিজেপির ইশতেহারের প্রসঙ্গও। তিনি জানান, এই ইশতেহারে মহারাষ্ট্রবাসীর জন্য প্রয়োজনীয় ২৫টি প্রতিশ্রুতি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিজেপির এই ইশতেহার আগামী পাঁচ বছরে মহারাষ্ট্রের জন্য ‘বিকাশের গ্যারান্টি’  হয়ে উঠবে।” তিনি বলেন, “মহাজোটের সঙ্গে কেন্দ্রে এনডিএ সরকার মানে মহারাষ্ট্রে ডাবল ইঞ্জিন সরকার, অর্থাৎ উন্নয়নের গতি হবে দ্বিগুণ।” তিনি বলেন, “আজ আমি মহারাষ্ট্র বিজেপিকে অভিনন্দন জানাতে চাই, যারা একটি চমৎকার ইশতেহার প্রকাশ করেছে। এতে আমাদের কন্যা ও বোনদের জন্য, কৃষকদের জন্য, দেশের যুব শক্তির জন্য এবং মহারাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য অনেক (MVA) চমৎকার সব সংকল্প গ্রহণ করা হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: একজন মাত্র বিজেপি বিধায়ক থাকলেও মুসলিম সংরক্ষণে ‘না’, কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি অমিত শাহের

    Amit Shah: একজন মাত্র বিজেপি বিধায়ক থাকলেও মুসলিম সংরক্ষণে ‘না’, কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যতদিন পর্যন্ত একজন বিজেপি বিধায়ক থাকবেন, আমরা মুসলমানদের জন্য সংরক্ষণের অনুমতি দেব না।” কার্যত এই ভাবেই ঝাড়খণ্ডের নির্বাচনী প্রচারে ইন্ডি জোটকে আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা প্রবীণ বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। একইভাবে সংরক্ষণ নীতির ইস্যুতে কংগ্রেসকে (Congress) তোপ দাগেন তিনি। উল্লেখ্য, বুধবার, ১৪ নভেম্বর এই রাজ্যে প্রথম দফায় নির্বাচন এবং ২০ নভেম্বর  দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন। ভোটের গণনা ২৩ নভেম্বর। নির্বাচনী প্রচারে ব্যাপক জমজমাট।

    চোরেরা ভেবেছিল টাকা নিয়ে পালিয়ে যাবে (Amit Shah)!

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah) ভাষণ দিয়ে বলেন, “দেশের বিরোধী দল কংগ্রেস (Congress) একটি সংরক্ষণ বিরোধী দল। তারা মুসলমান সমাজকে সংরক্ষণ দেওয়ার জন্য ভারতের হিন্দু সমাজের অনগ্রসর শ্রেণির সংরক্ষণ ব্যবস্থাকে অবলুপ্ত করতে চায়। কিন্তু এই আশা কোনও দিনই বাস্তবে পূরণ হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত বিজেপির একজন বিধায়কও থাকবেন, ততক্ষুণ পর্যন্ত মুসলমানদের জন্য সংরক্ষণ নীতিকে তাঁরা অনুমতি দেবেন না। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার মন্ত্রী আলমগীর আলমের বাড়ি থেকে ৩৫ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত হয়েছে। একই ভাবে একজন কংগ্রেস সাংসদের বাড়ি থেকে ৩৫০ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এই বিপুল পরিমাণ টাকা কার? এই টাকা ধানবানদের, দরিদ্র যুবক-যুবতী এবং গরিব মায়েদের কাছ থেকে লুট করা হয়েছে। চোরেরা ভেবেছিল, টাকা নিয়ে পালিয়ে যাবে! এখানে বিজেপির সরকার গড়ুন, আমরা দুর্নীতিগ্রস্থদের সোজা করে দেবো।”

    আরও পড়ুনঃ নিমেষে ধ্বংস হবে হাজার কিমি দূরের যুদ্ধজাহাজ, ডিআরডিও-র নয়া মিসাইলের পরীক্ষা শীঘ্রই

    কৃষকদের ধান প্রতি কুইন্টাল ৩১০০ টাকায় কেনা হবে

    একইভাবে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন এবং কংগ্রেসকে (Congress) আক্রমণ করে আমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “মনরেগা প্রকল্পে জেএমএম সরকারের প্রধান ১০০০ কোটি টাকার আর্থিক কেলেঙ্কারি করেছেন। একই সঙ্গে খনিজ সম্পদে কেলেঙ্কারি, জমি কেলেঙ্কারি-সহ একাধিক দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত। এই রাজ্যে দুর্নীতিমুক্ত সরকার গঠন করা মোদির গ্যারান্টি। মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ২১০০ করে টাকা দেওয়া হবে। ৫০০ টাকায় গ্যাস দেওয়া হবে। দীপাবলি এবং রাখীবন্ধনে বিনামূল্যে গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করে দেবো আমরা। রাজ্যে বিজেপি সরকার গঠন হলে যুবকরা ২০০০ করে টাকা পাবেন। কৃষকদের ধান প্রতি কুইন্টাল ৩১০০ টাকায় কেনা হবে। প্রতিবন্ধী এবং বিধবাদের জন্য পেনশেন ২৫০০ টাকা বৃদ্ধি করা হবে।”

    আদিবাসী সমাজের উন্নয়নে কাজ করবে

    এই প্রসঙ্গে রাজ্যের অনুপ্রবেশকারীদের সমস্যা নিয়ে সরব হয়েছেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি আরও বলেন, “রাজ্যের মানুষের অধিকারকে কেড়ে নিচ্ছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা। আদিবাসী সমাজের মহিলাদের প্রলোভন দিয়ে বিয়ে করছে। এরপর আদিবাসীদের সম্পত্তির উপর আধিপত্য বিস্তার করে সুকৌশলে হাতিয়ে নিচ্ছে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে সকল অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করে ফেরৎ পাঠানো হবে। স্থানীয় ভূমিপুত্রদের অধিকারকে কোনও রকম ভাবেও খর্ব করা যাবে না। আদিবাসী সমাজের উন্নয়নের জন্য কাজ করবে বিজেপি।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Assembly Elections 2024: মহারাষ্ট্রের ভোটে প্রভাব ফেলছে অনুপ্রবেশকারী মুসলমানরা! বলছে সমীক্ষা

    Maharashtra Assembly Elections 2024: মহারাষ্ট্রের ভোটে প্রভাব ফেলছে অনুপ্রবেশকারী মুসলমানরা! বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরব সাগরের তীরেও মাথাব্যথার কারণ সেই বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা। প্রতিনিয়ত যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে ঝাড়খণ্ড, ধামাচাপা দিয়ে কেন্দ্রের আইওয়াশ করছে পশ্চিমবঙ্গ (অন্তত এমনই অভিযোগ বিরোধীদের), সেই অবৈধ অনুপ্রবেশকারীরাই ‘এক্স ফ্যাক্টর’ মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভা নির্বাচনে (Maharashtra Assembly Elections 2024)।

    কী বলছে গবেষণাপত্র (Maharashtra Assembly Elections 2024)

    সম্প্রতি টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের (টিস) একটি গবেষণায় জানা গিয়েছে, অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও মায়ানমার থেকে আগত মুসলমানদের সংখ্যা মুম্বইতে বাড়ছে হুহু করে। কিছু রাজনৈতিক দল তাদের ব্যবহার করছে ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে। এই গবেষণায় এও বলা হয়েছে, অনুপ্রবেশকারীরা শহরের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থাকে প্রভাবিত করছে। তারা অদক্ষ শ্রমিকের কাজ করছে। শ্রমিক সহজলভ্য হওযায় মজুরি কমছে স্থানীয়দের। প্রসঙ্গত, গবেষণাপত্রটির শিরোনাম ছিল ‘মুম্বইতে অবৈধ অভিবাসী: সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিণতি বিশ্লেষণ’।

    মুসলমানদের ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে ব্যবহার

    যুগের পর যুগ ধরে ভারতের রাজনৈতিক দলগুলির একটা অংশ মুসলমানদের ভোটব্যাঙ্ক হিসেবেই ব্যবহার করে আসছে। এই দলগুলিই অনুপ্রবেশকারীদের ব্যবহার করছে নানা কাজে। কখনও জাল নথি বানিয়ে, কখনও আবার অন্য কোনওভাবে ওই রাজনৈতিক দলগুলি অনুপ্রবেশকারীদের মিশিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে এ দেশের মূলস্রোতে। টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের গবেষণাপত্রেও প্রায় একই কথা বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘কিছু রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করতে গিয়ে ব্যবহার করে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের। এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করতে পারে। ভোটার নিবন্ধন কারসাজির অভিযোগও উঠেছে। অনথিভুক্ত অনুপ্রবেশকারীরা জাল ভোটার আইডি সংগ্রহ করে অংশগ্রহণ করে নির্বাচনে। ফলে নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অখণ্ডতা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে (Maharashtra Assembly Elections 2024)।’

    ধর্মীয় জনসংখ্যার ভারসাম্যেও পরিবর্তন

    গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়েছে, কিছু রাজনীতিবিদ ভোটের জন্য অনুপ্রবেশকারীদের আইডি বা রেশন কার্ড তৈরি করে দেওয়ার পক্ষে। তবে এতে সমস্যা ক্রমেই বাড়ছে। কারণ রাজনীতি-চালিত অনুপ্রবেশের জেরে বাড়ছে মেরুকরণ। এটি প্রভাব ফেলতে পারে নির্বাচনী ফলে। এর ফলে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়নমূলক ইস্যুগুলি থেকে মনোযোগ সরে যেতে পারে।গবেষণায় আরও দাবি করা হয়েছে, মুসলমান অনুপ্রবেশকারীদের উল্লেখযোগ্য প্রবাহ ধর্মীয় জনসংখ্যার ভারসাম্যেও পরিবর্তন এনেছে। যার জেরে বিশেষ করে মুম্বইয়ের হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বাড়ছে নিরাপত্তাহীনতা ও সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা। অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে শহরে অপরাধ বৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে বলেও ইঙ্গিত মিলেছে ওই গবেষণাপত্রে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় ট্রাম্প জয়ী হওয়ায় লাভবান হবে ভারত, বলছে রেটিং সংস্থা মুডিজ

    প্রভাব পড়ছে জনবিন্যাসেও

    মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) কিছু এনজিও এবং ধর্মীয় সংগঠনগুলিও এই অনুপ্রবেশকারীদের নিরন্তর সাহায্য করে চলেছে। তার জেরে ঘটছে এলাকার জনসংখ্যাগত পরিবর্তন। যার প্রভাব পড়ছে আরবসাগরের তীরের রাজ্যটির অর্থনীতি এবং রাজনীতিতে। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, কঠোর নিয়মের কারণে রেজিস্টার্ড এনজিওগুলি প্রায়ই অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের সহায়তা করা থেকে বিরত থাকে। সেই ফাঁক পূরণ করে অবৈধ এনজিওগুলি। তার জেরেই দ্রুত বদলে যাচ্ছে শহরের জনবিন্যাস। গবেষকরা প্রায় ৩০০০ জন অনুপ্রবেশকারীর সঙ্গে কথা বলেছেন। এর মধ্যে বিধানসভা নির্বাচনের আগে ৩০০ জনের সঙ্গে কথা বলে প্রকাশ করেছেন রিপোর্টটি (Maharashtra Assembly Elections 2024)। এই তিনশোজন ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ধারাভি, গোভান্ডি, মানখুর্দ, মাহিম পশ্চিম এবং আম্বেদকর নগরে।

    লোকসভা নির্বাচনে অনুপ্রবেশকারীদের প্রভাব

    চলতি বছর মে-জুন মাসে হয় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল একটি বেসরকারি সংস্থা। তারা জানিয়েছিল, মুসলমানরা মহারাষ্ট্রে বিশেষত বিজেপিকে পরাজিত করতে সংঘটিত হয়েছিল। এ রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের ফল খুবই চমকপ্রদ। এখানে বিজেপি ছাড়া অন্য দলগুলোকে সমর্থন করেছিল মুসলমানরা। ওই নির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা জেতে ৭টি আসনে। পদ্ম ফোটে ৯টি কেন্দ্রে। অন্যদিকে, এনসিপি (শরদ পাওয়ার), ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস এবং শিবসেনা (ইউবিটি), যারা মুসলমান এবং কমিউনিস্টদের সমর্থন পেয়েছিল, তারা যথাক্রমে জয়লাভ করে ৮, ১৩ এবং ৯টি আসনে। এ থেকে একটা জিনিস পরিষ্কার, মহারাষ্ট্রের মুসলমানরা বিজেপি ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে থাকা রাজনৈতিক দলগুলিকেই ভোট দিয়েছিল (Maharashtra Assembly Elections 2024)। শিবসেনা নেতা তথা মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী দীপক কেসারকার, যিনি মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের ঘনিষ্ঠ, পরে একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন। তাতে তিনি বলেছিলেন, বিজেপির বিরুদ্ধে মুসলিমদের ‘ফতোয়া’ জারি হওয়ার কারণেই শিবসেনা (ইউবিটি), ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস, এবং এনসিপি (শরদ পাওয়ার) মুম্বই ও রাজ্যের আরও বেশ কিছু অঞ্চলে বেশিরভাগ আসন জিততে পেরেছে।

    বিজেপির বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি

    জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রেরই পুণে অঞ্চলে ইসলামপন্থীরা বিজেপির বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেছিল। মুসলমান ভোটারদের পুণে, শিরুর, বারামতি এবং মাওয়াল কেন্দ্রের জন্য যথাক্রমে কংগ্রেস, এনসিপি (শরদ পওয়ার) এবং শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে) প্রার্থীদের ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিল। ইসলামি নেতারা এই ঘোষণা করেছিল ২ মে, কন্ডওয়া অঞ্চলে কুল জামাতি তানজিম পুণে কর্তৃক আয়োজিত ‘তাকরির বাই হযরত মাওলানা সাজ্জাদ নোমানি’ অনুষ্ঠানে। বক্তৃতা দিতে গিয়ে, নোমানি বলেছিলেন যে আজকের প্রত্যেক মুসলিম ভোটারের উচিত তার সম্প্রদায়ের স্বার্থে তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করা। তিনি মুসলমানদের মনে ভীতি সঞ্চার করতে গিয়ে বলেন, “যদি মোদি ক্ষমতায় আসেন, তবে সমস্ত মাজার ও মাদ্রাসা ধ্বংস করে দেওয়া হবে।” শিবসেনা (ইউবিটি) দ্বারা মুম্বইয়ে আয়োজিত ওই সমাবেশে ইসলামিক পতাকাও উত্তোলন করা হয়েছিল।

    মুসলমানদের মধ্যে প্রচার

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন হবে ২০ নভেম্বর। জানা গিয়েছে, আসন্ন নির্বাচনের প্রচারে ১৮০টির মতো এনজিও মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ফিল্ডে কাজ করছে ‘সচেতনতা’ বাড়াতে। মুসলমানরা যাতে বেশি করে ভোটদান প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, সেই প্রচারও চালাচ্ছে। এই কৌশলটি লোকসভা নির্বাচনের সময় মহা বিকাশ আগাড়িকে সাহায্য করেছিল। প্রতিবেদন অনুযায়ী, শিবাজিনগর, মুম্বাদেবী, বাইকুল্লা এবং মালেগাঁও সেন্ট্রালের মতো মুসলিম-অধ্যুষিত এলাকায়, লোকসভা নির্বাচনের সময় ভোটারদের উপস্থিতি পার্শ্ববর্তী বিধানসভা অঞ্চলের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ছিল। এই বৃদ্ধির কারণ হিসেবে বিভিন্ন সংস্থা মুসলিম ভোটারদের উদ্বেগ এবং গত এক বছর ধরে এই সম্প্রদায়ের মধ্যে সচেতনতা (Maharashtra Assembly Elections 2024) বৃদ্ধির প্রচেষ্টার উল্লেখ করেছে।

    মহারাষ্ট্র মুসলিম সেবা সঙ্ঘ

    মহারাষ্ট্র মুসলিম সেবা সঙ্ঘ ১৮০টিরও বেশি এনজিওর সঙ্গে সহযোগিতা করেছে এবং এই প্রতিষ্ঠানগুলি মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে ভোটার নিবন্ধন ও সচেতনতা বাড়ানোর কাজ করছে। সংগঠনটি রাজ্যজুড়ে মুসলিম ভোটারদের সঙ্গে বৈঠক ও তথ্য জানানো সেশনের আয়োজন করেছে। সংগঠনের নেতা ফকির মাহমুদ ঠাকুর বলেন, “এর ফলে লোকসভা নির্বাচনে ভোটের হার ৬০ শতাংশ ছাড়িয়ে গিয়েছে। যা আগের চেয়ে প্রায় ১৫ শতাংশ বেশি। আমরা মুসলিমদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি যাতে তাঁরা ধর্মনিরপেক্ষ প্রার্থীদের সমর্থন করেন এবং সংবিধানের প্রতি সম্মান রেখে ভোট দেন। অন্যান্য সংগঠন ও ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার ফলে একটি শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া এসেছে। রাজ্যজুড়ে (Maharashtra) ২০০টিরও বেশি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা ভোটারদের উপস্থিতি বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছে (Maharashtra Assembly Elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

  • PM Modi: “কংগ্রেস জিতলেই রাজ্যটি তাদের শাহি পরিবারের এটিএম হয়ে যায়”, তোপ মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেস জিতলেই রাজ্যটি তাদের শাহি পরিবারের এটিএম হয়ে যায়”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যেখানে কংগ্রেস সরকার গঠিত হয়, সেই রাজ্য তাদের শাহি পরিবারের এটিএম হয়ে যায়।” ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর পরেই তিনি বলেন, “আমরা মহারাষ্ট্রকে কংগ্রেসের (Congress) এটিএম হতে দেব না।”

    শাহি পরিবারকে চ্যালেঞ্জ (PM Modi)

    আগামী ২০ নভেম্বর হবে মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন। সেই উপলক্ষে আকোলায় এক জনসভায় ভাষণ দিতে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি কংগ্রেসের শাহি পরিবারকে চ্যালেঞ্জ করছি, তারা প্রমাণ করুক যে তারা কখনও ডঃ বাবাসাহেব আম্বেদকরের পঞ্চতীর্থে গিয়েছেন কিনা।” প্রধানমন্ত্রী “পঞ্চতীর্থ” শব্দটি ব্যবহার করেছেন আম্বেদকরের জন্মস্থান মহো, লন্ডনে পড়াশোনা, নাগপুরের দীক্ষা ভূমি যেখানে তিনি বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন, দিল্লির মহাপরিনির্বাণ স্থল এবং মুম্বাইয়ের চৈতন্য ভূমি বোঝাতে।

    ‘দেশ দুর্বল হলে তারাই শক্তিশালী হবে’

    তিনি বলেন, “হরিয়ানার জনগণ ‘এক আছে তো নিরাপদ আছে’ মন্ত্র মেনে কংগ্রেসের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করেছে। কংগ্রেস জানে, দেশ দুর্বল হলে তারাই শক্তিশালী হবে। ওই দলের নীতিই হল এক জাতিকে আর এক জাতির বিরুদ্ধে দাঁড় করানো।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “মহারাষ্ট্রের বিরোধী মহা বিকাশ আঘাড়ি মানেই হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি ও কেলেঙ্কারি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার প্রথম দুই মেয়াদে, আমি চার কোটি পাকা বাড়ি গরিবদের দিয়েছি।” তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাজোটের জন্য আপনাদের আশীর্বাদ চাইতে আমি এসেছি।”

    আরও পড়ুন: রাজ্যের ৩ কোটি মহিলা কেন পান না লক্ষ্মীর ভাণ্ডার? মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন ছুড়লেন বিজেপি নেতা

    প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় উঠে এসেছে রাম মন্দির প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, “এই দিনে, ২০১৯ সালে, দেশের সুপ্রিম কোর্ট রাম মন্দির নিয়ে তাদের রায় ঘোষণা করেছিল। ৯ই নভেম্বরের এই তারিখটি মনে থাকবে কারণ সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের পর সব ধর্মের মানুষ অসাধারণ সংবেদনশীলতার পরিচয় দিয়েছিলেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের প্রথমের এই অনুভূতিই ভারতের সবচেয়ে বড় শক্তি।” তিনি বলেন, “২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এই ১০ বছরে মহারাষ্ট্র বিজেপিকে ধারাবাহিকভাবে পূর্ণ সমর্থন করেছে। মহারাষ্ট্রের বিজেপির প্রতি আস্থার পিছনে একটি কারণ রয়েছে। এর কারণ হল মহারাষ্ট্রের মানুষের (Congress) দেশপ্রেম, রাজনৈতিক বোঝাপড়া এবং ভবিষ্যৎ দৃষ্টি (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Assam Bypoll: অসম উপনির্বাচনে ২ কোটি টাকায় দলীয় টিকিট বিক্ৰি করেছে কংগ্রেস, বিজেপি মন্ত্রীর দাবিতে চাঞ্চল্য

    Assam Bypoll: অসম উপনির্বাচনে ২ কোটি টাকায় দলীয় টিকিট বিক্ৰি করেছে কংগ্রেস, বিজেপি মন্ত্রীর দাবিতে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে উপনির্বাচনে (Assam Bypoll) দলীয় টিকিট ২ কোটি টাকায় বিক্রি করেছে কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা। এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপির মন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা (BJP Minister Pijush Hazarika)। তিনি দাবি করেছেন, কংগ্রেস তাদের টিকিট বিক্রি করছে। বেহালি উপনির্বাচনের প্রচারে বেরিয়ে এক নির্বাচনী সভায় এই মন্তব্য করেন পীযুষ। আাগামী ২৩ শে নভেম্বর ওই উপনির্বাচন হবে।

    বিজেপির অভিযোগ 

    বিজেপি মন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা বলেন, কংগ্রেসে একাধিক সিনিয়র নেতার মাধ্যমে টিকিট বিক্রি হচ্ছে। এর পিছনে রয়েছেন অসমের (Assam Bypoll) জোরহাটের সংসদ সদস্য গৌরব গগৈ এবং রাজস্থানের কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জিতেন্দ্র সিং। মন্ত্রী হাজারিকার দাবি, কংগ্রেসের প্রার্থী জয়ন্ত বরা, যিনি সম্প্রতি বিজেপি থেকে কংগ্রেসে যোগদান করেছিলেন, তাঁকে টিকিট পাওয়ার জন্য ২ কোটি টাকা দিতে হয়েছে। এই টাকার অর্ধেক গৌরব গগৈয়ের কাছে এবং বাকি অর্ধেক জিতেন্দ্র সিংয়ের কাছে গিয়েছে। হাজারিকা বলেন, “এটি কংগ্রেস দলের জন্য এক দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। যারা দলের জন্য কাজ করছে, তারা এখন নিজের নেতাদের কাছে প্রতারিত হচ্ছে।” তিনি আরও অভিযোগ করেন, কংগ্রেস নেতারা জানতেন জয়ন্ত বরা বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেবেন, তার পরেও তার টিকিটকে কেন্দ্র করে ২ কোটি টাকা আদান-প্রদান হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহেই বাড়বে উত্তুরে হাওয়ার দাপট! বাংলায় শীত কবে থেকে?

    কংগ্রেসের ঘৃণ্য রাজনীতি

    পীযূষ হাজারিকা (BJP Minister Pijush Hazarika) আরও বলেন, কংগ্রেসের এই আচরণ অসমে বিরোধী ঐক্যকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়েছে। কংগ্রেসের কারণে বিরোধী জোট ভেঙে গিয়েছে। তারা এককভাবে বেহালি কেন্দ্রের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে। অন্যদিকে অন্য বিরোধী দলগুলি ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচন লড়তে চেয়েছিল। উল্লেখ্য, অসমের (Assam Bypoll) পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রে ২৩ নভেম্বর উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিজেপি, কংগ্রেস, ইউপিপিএল, এজিপি সহ মোট ২৪ জন প্রার্থী এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kiren Rijiju: কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতি মহারাষ্ট্রের মানুষ বিশ্বাস করবে না, ভোটের আবহে তোপ কিরেণ রিজিজুর

    Kiren Rijiju: কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতি মহারাষ্ট্রের মানুষ বিশ্বাস করবে না, ভোটের আবহে তোপ কিরেণ রিজিজুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra)  জনগণ কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস করবে না, এভাবেই তোপ দাগলেন সংসদীয় মন্ত্রী তথা ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা কিরেণ রিজিজু (Kiren Rijiju)। একই সঙ্গে এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন তিনি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নাগপুরে সংবিধান সম্মেলন করেন রাহুল গান্ধী। এ নিয়েই রিজিজু বলেন, ‘‘কংগ্রেস সংবিধান নিয়ে আলোচনা করতেই পারে না। কারণ পূর্বে একাধিকবার দেখা গিয়েছে সংবিধানকে সবচেয়ে বেশি অবমাননা করেছে তারা।’’

    কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরাতে চায় কংগ্রেস (Kiren Rijiju)

    তিনি বলেন, ‘‘ডক্টর বাবাসাহেব আম্বেদকরের তৈরি করা সংবিধানকে তারা (কংগ্রেস) অশ্রদ্ধা করে।’’ রিজিজু (Kiren Rijiju) আরও বলেন, ‘‘কংগ্রেস বলেছে সংবিধানের ৩৭০ ধারা পুনরায় কাশ্মীরে ফেরানো উচিত। কিন্তু এই ৩৭০ ধারার জন্যই সেখানে সংরক্ষণ ব্যবস্থা ছিল না। মোদিজি এই ধারা তুলে দিয়েছেন এবং সেখানকার তফশিলি জাতি এবং উপজাতিরা আজও সংরক্ষণ পাচ্ছেন। কংগ্রেস এইভাবে জনগণকে ভুল পথে পরিচালিত করতে পারে না।’’ মহারাষ্ট্রের নির্বাচনে কংগ্রেস এবং তার জোট সঙ্গীরা যোগ্য জবাব পাবে বলেও মন্তব্য করেন রিজিজু। প্রসঙ্গত, আগামী ২০ নভেম্বর ভোট রয়েছে মহারাষ্ট্রে। সে রাজ্যের ২৮৮টি আসনে হবে নির্বাচন। ভোট গণনা হবে ২৩ নভেম্বর।

    কংগ্রেসকে আক্রমণ মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর

    অন্যদিকে, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মাও কংগ্রেসকে এক হাত নেন। বৃহস্পতিবার তিনি হাজির ছিলেন মহারাষ্ট্রের সোলাপুরে এক নির্বাচনী জনসভায়। তিনি বলেন, ‘‘কংগ্রেস জনগণকে বোকা বানাতে চায়। কিন্তু জনগণ সেটা ধরে ফেলেছে, প্রত্যেকেই নিশ্চয়ই দেখেছেন কংগ্রেস কীভাবে জনতাকে জাতি ও বর্ণ ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ করে।’’ তিনি আরও মন্তব্য করেন, ‘‘মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ডবল ইঞ্জিন সরকারই প্রতিষ্ঠিত হবে।’’ তাঁর মতে, ‘‘ভারত ও মহারাষ্ট্রের জনগণ নরেন্দ্র মোদিতেই আস্থা রেখেছেন। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতা সম্পর্কে জানেন এবং তাঁর ইতিবাচক পদক্ষেপগুলি সম্পর্কে অবহিত।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ৩৭০ ধারা ফেরানোর প্রস্তাব নিয়ে ধুন্ধুমার জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভায়, কড়া প্রতিক্রিয়া পদ্মের

    BJP: ৩৭০ ধারা ফেরানোর প্রস্তাব নিয়ে ধুন্ধুমার জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভায়, কড়া প্রতিক্রিয়া পদ্মের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোনও আইনি বৈধতা নেই।” ৩৭০ ধারা ফেরানোর প্রস্তাবের কপি ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলে এমনই মন্তব্য করলেন জম্মু-কাশ্মীরের বিজেপি (BJP) বিধায়করা। ৬ নভেম্বর, বুধবার জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) ফের ৩৭০ ধারা ফেরাতে চেয়ে প্রস্তাব পাশ হয় জম্মু-কাশ্মীর বিধাসভায়। প্রস্তাবটি পেশ করে রাজ্যের শাসক দল ন্যাশনাল কনফারেন্স। প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন পদ্ম বিধায়করা। দু’পক্ষের চিৎকার-চেঁচামেচিতে তপ্ত হয়ে ওঠে বিধানসভা। পরে অবশ্য ধ্বনিভোটে পাশ হয়ে যায় প্রস্তাবটি। সেই প্রস্তাবটিরই কোনও আইনি বৈধতা নেই বলেই দাবি গেরুয়া শিবিরের।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (BJP)

    জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার বিরোধী দলনেতা বিজেপির সুনীল শর্মা বলেন, “প্রস্তাবটি দিনের কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত না করেই পেশ করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “লেফটেন্যান্ট গভর্নরের ভাষণ নিয়ে আলোচনা করার কথা ছিল। কিন্তু সরকার কৌশলে এবং হঠাৎ করে এই প্রস্তাবটি নিয়ে এল।” তিনি এই প্রস্তাবটিকে ‘অবৈধ’ ও ‘অসাংবিধানিক’ আখ্যা দেন। তিনি বলেন (BJP), “এর কোনও আইনি বৈধতা নেই। কারণ এই (জম্মু-কাশ্মীর) বিধানসভা সংসদ বা সুপ্রিম কোর্টের ঊর্ধ্বে নয়।” ৩৭০ ধারাকে ইতিহাস বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এখন আর কেউ এই ইতিহাস পরিবর্তন করতে পারবে না।”

    অমিত মালব্যের বক্তব্য

    বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “প্রস্তাবটি একটি মজার পরিবর্তন, যা শাসক ন্যাশনাল কনফারেন্সের নতুন দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটায়।” তিনি লেখেন, “৩৭০ ধারা সম্পূর্ণভাবে পুনর্বহালের ওপর জোর দেওয়ার পরিবর্তে, প্রস্তাবটি এই বিষয়ে উন্মুক্ত আলোচনার আহ্বান জানায়— যা ৫ আগস্ট ২০১৯-পরবর্তী বাস্তবতাকে স্বীকার করে নেওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন।”

    আরও পড়ুন: জয়ের পরই ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে ফোন মোদির, ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখে নমো-প্রশস্তি

    উত্তপ্ত জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা

    এদিকে, ৩৭০ ধারা নিয়ে বৃহস্পতিবারই উত্তপ্ত হয় জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা। এদিন রীতিমতো হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন শাসক ও বিরোধী দলের বিধায়করা। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয় মার্শালদের।এদিন অধিবেশন শুরুর সময় আওয়ামি ইত্তেহাদ পার্টির বিধায়ক খুরশিদ আহমেদ শেখ ৩৭০ ধারার সমর্থনে একটি পোস্টার তুলে ধরেন। এ নিয়ে শুরু হয় ব্যাপক হইচই। এর পর প্রথমে শাসক-বিরোধী দু’পক্ষে শুরু হয় ধস্তাধস্তি, পরে তা গড়ায় হাতাহাতিতে। পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, ওই বিধায়কের পাশে দাঁড়িয়েছে রাজ্যের শাসক দল এবং কংগ্রেস। বিজেপির (BJP) জম্মু-কাশ্মীর সভাপতি রবীন্দ্র রায়না ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোটকে নিশানা করে বলেন, “ওরা পাকিস্তানের হাত শক্ত করছে। জঙ্গিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি, ঢের পিছিয়ে কংগ্রেস

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি, ঢের পিছিয়ে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি। কংগ্রেস (Congress) প্রার্থী দিতে পেরেছে মাত্র ১০৩টি আসনে। মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। সব মিলিয়ে মনোনয়ন দাখিল করেছেন ৮ হাজার প্রার্থী। এর মধ্যে রয়েছে মহায়ুতি এবং বিরোধী মহা বিকাশ আগাড়ি জোটের প্রার্থীরাও।

    করুণ অবস্থা কংগ্রেসের! (Maharashtra)

    মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে ৮০টি আসনে। উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের এনসিপির হয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৫৩ জন। মহায়ুতি জোটকে দেওয়া হয়েছে পাঁচটি আসন। প্রসঙ্গত, নভেম্বরের ২০ তারিখে একদিনেই নির্বাচন হবে মহারাষ্ট্রের ২৮৮টি আসনে। সব আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি কংগ্রেস। মাত্র ১০৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে রাহুল গান্ধীর দল। উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা প্রার্থী দিয়েছে ৮৯টি আসনে। শারদ পাওয়ারের এনসিপি (এসপি) লড়ছে ৮৭টি আসনে। মহা বিকাশ আগাড়ি জোটকে ছাড়া হয়েছে ৬টি আসন।

    জমা পড়ল রেকর্ড মনোনয়নপত্র

    সব মিলিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ৭ হাজার ৯৯৫ প্রার্থী। মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ১০ হাজার ৯০৫টি। ২২ অক্টোবর নমিনেশন জমা (Maharashtra) দেওয়া শুরু হয়েছিল। শেষ হল মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর। বুধবার, ৩০ অক্টোবর হয়েছে মনোনয়নপত্র পরীক্ষা। মনোনয়ন তুলে নেওয়ার শেষ দিন নভেম্বরের ৪ তারিখ, বিকেল ৩টে পর্যন্ত। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল ৫ হাজার ৫৪৩টি। সে বছর লড়াইয়ের ময়দানে ছিলেন ৩ হাজার ২৩৯জন প্রার্থী। এবার নাসিক জেলায় মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ৩৬১ জন প্রার্থী। মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৫০৬টি। এর মধ্যে মঙ্গলবারই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ২৫৫ জন।

    আরও পড়ুন: দীপোৎসবে মেতেছে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা, নেপালের জনকপুরও

    বিখ্যাত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মন্ত্রিসভার সদস্য শিবসেনার দাদা ভুসে। তিনি লড়ছেন মালেগাঁও আউটার থেকে। ইয়োল থেকে লড়ছেন এনসিপির ছগন ভুজবল, নন্দগাঁও থেকে লড়ছেন শিবসেনার সোহাস কান্দে, নাসিক পূর্ব থেকে লড়ছেন বিজেপির রাহুল ধিকলে, শিবসেনা ইউবিটির বসন্ত গিতে লড়ছেন নাসিক সেন্ট্রাল থেকে (Congress)। তিনি প্রাক্তন বিধায়ক। দেউলালি থেকে লড়ছেন এনসিপির বিদায়ী বিধায়ক সরোজ আহিরে (Maharashtra)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share