Tag: Coronavirus

Coronavirus

  • African Swine Fever: করোনা আবহে ভারতে আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার হানা! কতখানি বিপজ্জনক এই রোগ?

    African Swine Fever: করোনা আবহে ভারতে আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার হানা! কতখানি বিপজ্জনক এই রোগ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ফের ফিরছে আতঙ্ক! কয়েক বছর আগের স্মৃতি এখনো তাজা! আর তার মধ্যেই করোনা সংক্রমণের গ্রাফ আবার বাড়ছে। তাই বাড়ছে আতঙ্ক! কলকাতা সহ দেশের বিভিন্ন শহরে করোনার প্রকোপ বাড়ছে। আর তার মধ্যেই দেশে হানা দিয়েছে নতুন রোগ। আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) দেশে ছড়িয়েছে। আর তার জেরেই বাড়তি উদ্বেগ।

    আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার কী?

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (ASF Alert in India) একটি সংক্রামক রোগ। জ্বর, গলা ব্যথা, সর্দির মতো সাধারণ ভাইরাস ঘটিত জ্বরের উপসর্গ এই রোগে প্রথমে জানান দেয়। কিন্তু এই রোগে আক্রান্ত হলে শরীরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন ফুসফুস, লিভার এবং হৃদপিণ্ড ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। এর ফলে শরীরে একাধিক জটিলতা তৈরি হয়। মৃত্যুর আশঙ্কাও রয়েছে।

    ভারতের কোথায় এই সংক্রমণ হয়েছে?

    স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, অসমের এক গ্রামে এই রোগের সংক্রমণ দেখা গিয়েছে। ওই গ্রামে মূলত পশু পালন করেই অধিকাংশ মানুষ জীবন নির্বাহ করেন। দিন কয়েক আগেই কয়েকজন এই আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) আক্রান্ত হয়েছেন। প্রশাসনের তরফে আগাম সতর্কতা নেওয়া হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। গোটা গ্রামে ‘প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা’ জারি হয়েছে। সংক্রমণ রুখতে গ্রামবাসীদের গ্রামের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও কয়েক দিনের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

    কীভাবে এই রোগ ছড়ায়?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) মূলত পশুবাহিত রোগ। অর্থাৎ, পশুর দেহেই এই রোগ ছড়ায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, মূলত শুয়োরের দেহ থেকে এই রোগের ভাইরাস মানুষের দেহে পৌঁছয়। আর সেখান থেকেই সংক্রমণ মারাত্মক আকার ধারণ করে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অসমের যে গ্রামে এই রোগে আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে, সেখানেও শুয়োর থেকেই মানুষের শরীরে এই রোগ ছড়িয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে।

    কতখানি বিপজ্জনক এই রোগ?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) যথেষ্ট বিপজ্জনক। আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়লে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠতে পারে। তাই প্রথম থেকেই বাড়তি সতর্কতা জরুরি। সংক্রমণ রুখতে সবরকম স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। বিশেষ করে করোনা আবহে আরও বাড়তি সতর্কতা জরুরি (ASF Alert in India) বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাইরে থেকে ফেরার পথে অবশ্যই হাত সাবান দিয়ে পরিষ্কার করা প্রয়োজন।

    কীভাবে মোকাবিলা সম্ভব?

    বিশেষত, যারা পশু পালনের কাজ করেন, এই পরিস্থিতিতে তাদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি। বারবার হাত পরিষ্কার রাখা এবং কাজের শেষে ঘরম জলে ভালোভাবে স্নান করা দরকার। যাতে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। ভিড় এলাকায় নাক ও মুখ ঢেকে রাখা জরুরি। কারণ নাক ও মুখের মাধ্যমেই সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি ছড়ায়। তাই করোনা হোক বা আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার, যেকোনও সংক্রামক রোগ রুখতে মাস্ক সবচেয়ে বড় হাতিয়ার বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    খাবারের ক্ষেত্রেও সতর্কতা জরুরি বলেই মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) পশুর শরীর থেকেই মানুষের শরীরে পৌঁছয়। তাই যেখানে-সেখানে মাংসের তৈরি পদ খাওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তাঁদের পরামর্শ, এই পরিস্থিতিতে বিশেষ করে পোর্কের পদ খাওয়ার ক্ষেত্রে নজরদারি প্রয়োজন। যাতে স্বাস্থ্যের বাড়তি জটিলতা তৈরি না হয়, সেদিকে নজর রেখেই খাওয়া-দাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

  • Immunity Power: করোনার চোখরাঙানি বাড়ছে! ঘরোয়া উপাদানেই বাড়বে রোগ প্রতিরোধ শক্তি?

    Immunity Power: করোনার চোখরাঙানি বাড়ছে! ঘরোয়া উপাদানেই বাড়বে রোগ প্রতিরোধ শক্তি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

     

    করোনা প্রকোপ বাড়ছে।‌ দেশ জুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। কয়েক বছর আগের করোনা অতিমারির স্মৃতি এখনও তাজা। এই রোগের জেরে গত কয়েক বছরে লাখ লাখ মানুষের প্রাণ গিয়েছে। আক্রান্তের অনেকেই ভয়ঙ্কর ভাবে ভুগেছেন। তাই করোনার দাপট বাড়লেই বাড়তি সতর্কতা তৈরি হয়। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, অযথা আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। তবে সবরকমের স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা জরুরি। তবেই করোনার মতো রোগ সহজেই মোকাবিলা সম্ভব। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, করোনা রুখতে নিজের শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Immunity Power) বেড়ে তোলা জরুরি। তাই সেদিকে নজর জরুরি। আর রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়তে ঘরোয়া উপাদানেই (Coronavirus Home Remedies) ভরসা রাখছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    কোন কোন ঘরোয়া উপাদানে ভরসা করছেন বিশেষজ্ঞ মহল?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, সাধারণ ঘরোয়া উপাদান অর্থাৎ, ভারতীয় একাধিক মশলা, সব্জি এবং নানান গাছের অংশে ঔষধি উপকার অতুলনীয়। বহু যুগ ধরেই আমাদের আশপাশের একাধিক জিনিসের মধ্যে স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারি উপাদান রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলতে এবং করোনার মতো জটিল ও কঠিন রোগকে প্রতিরোধ (Immunity Power) করতেও সেগুলো সাহায্য করে। করোনা রুখতে এবং নিজের শরীরের প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সেই উপাদানের ভরসা করছেন‌ বিশেষজ্ঞ মহল। কারণ, তাঁরা জানাচ্ছেন, দুর্বল শরীরে সংক্রামক রোগ বেশি দ্রুত বাসা বাঁধে। তাই নিজের শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি ঠিকমতো থাকলে, আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমবে।

    চায়ের মতোই রোজ থাকুক ত্রিফলা!

    আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ত্রিফলা খুবই উপকারি। একাধিক রোগের মোকাবিলায় ত্রিফলা সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে করোনা‌ মোকাবিলাতেও (Coronavirus Home Remedies) ত্রিফলা সাহায্য করবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, হরতকি, আমলকি এবং বয়েরা এই তিন ফলকে একসঙ্গে ত্রিফলা বলা হয়। নিয়মিত এই তিন ফল একসঙ্গে খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে। তাঁরা জানাচ্ছেন, সারা রাত এই তিন ফল ভিজিয়ে রেখে, এর জল সকালে খালি পেটে গেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Immunity Power) বাড়ে। আবার এই তিন ফল চায়ের মতোই গরম জলে ফুটিয়ে খেলেও রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে। তাই এই তিন ফলের উপকার অনেক। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানোর পাশপাশি এই তিন ফলে অন্ত্র ঠিক রাখতে বিশেষ সাহায্য করে।

    হলুদ বাড়তি উপকার দেবে!

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, হলুদ শরীরের জন্য খুবই উপকারি। বিশেষত রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলতে হলুদ বাড়তি সাহায্য করে। তাঁরা জানাচ্ছেন, হলুদের মধ্যে কারকিউমিন উপাদান থাকে। এই উপাদানের জেরে শরীরে ইনফ্লেমেশনের প্রবণতা কমে। যেকোনও সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে। তাই বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, দুধে হলুদ মিশিয়ে নিয়মিত খাওয়া কিংবা রান্নায় নিয়মিত হলুদের ব্যবহার জরুরি। যাতে শরীরে পর্যাপ্ত হলুদ পৌঁছয়। তাহলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Immunity Power) বাড়বে।

    সকালে উঠেই প্রথমে কয়েকটি তুলসী পাতা খাওয়া!

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, তুলসীর গুণ অপরিসীম। নিয়মিত কয়েকটি তুলসী পাতা খেলে একাধিক রোগ মোকাবিলা সহজ হয়। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতেও তুলসী খুবই সাহায্য করে। তাঁরা জানাচ্ছেন, তুলসী পাতাতে রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান। এর ফলে যেকোনও ভাইরাস ঘটিত অসুখ রুখতে তুলসী পাতা খুবই উপকারি। করোনার মতো জটিল অসুখের পাশপাশি সাধারণ সর্দি-কাশি-জ্বরের ভোগান্তিও সহজেই কমাতে পারে তুলসী পাতা। তাছাড়া, তুলসী পাতা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ভরপুর। তাই নিয়মিত তুলসী পাতা খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Immunity Power) বাড়ে। বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, সকালে মধুর সঙ্গে তুলসী পাতা মিশিয়ে খেলে সহজেই উপকার পাওয়া যায়। আবার খাওয়ার জলে তুলসী পাতা ফেলে রাখারও পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত তুলসী পাতা ভেজানো জল খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।

    আদাতে কাবু হবে একাধিক ভাইরাস!

    ভারতীয়দের রান্নাঘরে অত্যন্ত পরিচিত রান্নার উপকরণ হলো আদা। একাধিক রান্নার স্বাদ বাড়াতে প্রায় সব বাড়িতেই আদা ব্যবহার করা হয়। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, রান্নার এই উপকরণ স্বাস্থ্যের পক্ষেও খুব উপকারি। তাঁরা জানাচ্ছেন, আদায় রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান। এই দুই উপাদান শরীরে যেকোনও ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই আদা নিয়মিত খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Immunity Power) বাড়ে। আবার করোনার মতো সংক্রামক রোগের (Coronavirus Home Remedies) ঝুঁকিও কমাবে‌।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Covid-19: ফের হানা দিচ্ছে করোনা! কতখানি উদ্বেগের? ভয় নাকি সতর্কতা, সুস্থ থাকার হাতিয়ার কী?

    Covid-19: ফের হানা দিচ্ছে করোনা! কতখানি উদ্বেগের? ভয় নাকি সতর্কতা, সুস্থ থাকার হাতিয়ার কী?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ফের হানা দিচ্ছে করোনা (Covid-19)! বাড়ছে আতঙ্ক! করোনা ভাইরাস বিশ্ব জুড়ে এক অতিপরিচিত নাম! কয়েক বছর আগে অতিমারির স্মৃতি এখনও তাজা। এর মাঝেই ফের করোনা আতঙ্ক! দেশ জুড়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। তাই অনেকেই আশঙ্কায় ভুগছেন। ২০২০ সালের মতোই কি আবার করোনা অতিমারির আকার ধারণ করবে? আবার কি জনজীবন স্তব্ধ হয়ে যাবে?! বিশেষজ্ঞদের একাংশ অবশ্য জানাচ্ছেন অযথা আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। করোনা (Coronavirus) দাপট বাড়ালেও এই মুহূর্তে অতিমারির আকার ধারণ করতে পারবে না। তাই সতর্কতা অবলম্বন জরুরি। অযথা আতঙ্ক পরিস্থিতি জটিল করে তুলবে।

    উদ্বেগ নাকি সতর্কতা, সুস্থ থাকার হাতিয়ার কী?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেশ জুড়ে করোনা ভাইরাসের (Covid-19) দাপট বাড়লেও এখনই আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। তাঁরা জানাচ্ছেন, দেশের অধিকাংশ জায়গায় তীব্র গরম। আবার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই বর্ষা শুরু হবে। অর্থাৎ, আবহাওয়ায় রকমফের হতে চলেছে। তাপমাত্রায় ওঠানামা চলতে থাকবে। এই সময়ে বাতাসে নানান ভাইরাস সক্রিয় হয়ে যায়। সাধারণ ভাইরাস ঘটিত অসুখের দাপট বাড়ে। ফলে সর্দি-কাশি-জ্বরের জেরে ভোগান্তি বাড়ে। তাই জ্বর হলেই বা সর্দি-কাশি হলেই আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। তবে সতর্কতা জরুরি। সাধারণ জ্বর হোক কিংবা করোনা ভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত, এ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া জরুরি। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, টানা তিন-চার দিন সর্দি-কাশি বা জ্বরের উপসর্গ দেখা দিলে যেকোনও ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো জরুরি। তাতে করোনা আক্রান্ত কিনা সেটা নিশ্চিত হওয়া দরকার। তারপরে প্রয়োজন মতো চিকিৎসা করতে হবে। সর্দি-কাশি হলেই আইসোলেশন জরুরি। অর্থাৎ করোনা (Covid-19) আক্রান্ত কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার আগেই আলাদা ঘরে থাকা জরুরি। কারণ এতে সহজেই সংক্রমণ আটকানো সম্ভব হয়। সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি অর্থাৎ, বাইরে থেকে ফিরে হাত পরিষ্কার করা, নিয়মিত ঘর ও আশপাশের এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখা, বাইরে বিশেষত ভিড় এলাকায় নাক ও মুখ ঢাকা মাস্ক ব্যবহার করার মতো স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললেই করোনা সংক্রমণ সহজেই আটকানো যাবে। ভোগান্তি ও কমবে।

    কাদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, করোনা (Covid-19) দাপট বাড়ালেও আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। তবে কিছুক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। কারণ তবেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, কো-মরবিটি থাকলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিংবা কোলেস্টেরলের মতো সমস্যা থাকলে তাঁদের এই পরিস্থিতি বাড়তি সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষত যাদের ফুসফুসের অসুখ রয়েছে, অর্থাৎ হাঁপানি রোগী কিংবা কোনো অ্যালার্জিতে ভুগলে, তাঁদের এই সময় মাস্ক অবশ্যই ব্যবহার করা দরকার, এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সচেতনতা জরুরি। কোনও ভাবেই যাতে সর্দি-কাশি বা জ্বর না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাছাড়া, হৃদরোগ কিংবা কিডনির সমস্যা থাকলেও বাড়তি সতর্কতা দরকার। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, শরীরের অন্য কোনো অঙ্গে জটিল অসুখ থাকলে, করোনা শরীরকে সহজেই কাবু করে। তাই আগাম সতর্কতা জরুরি। তাহলে করোনা (Covid-19) নিয়ে বাড়তি উদ্বেগ থাকবে না।

  • Singapore Covid wave: সিঙ্গাপুরে করোনা সংক্রমণ ছাড়াল ২৬ হাজার, চিন্তার ভাঁজ বঙ্গেও

    Singapore Covid wave: সিঙ্গাপুরে করোনা সংক্রমণ ছাড়াল ২৬ হাজার, চিন্তার ভাঁজ বঙ্গেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডের আরেকটি ঢেউ আছড়ে পড়তে পাড়ে? সেই আশঙ্কা নতুন করে দানা বাঁধছে। ভারতের পূর্বের একটি দেশ সিঙ্গাপুর। ছোট্ট এই দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ২৬ হাজার ছাড়িয়েছে। ফিরেছে মাস্ক। নিতে বলা হচ্ছে বুস্টার ডোজ। ভারতেও গুটি গুটি পায়ে এগোচ্ছে কোভিড। মহারাষ্ট্রের পরেই দুই নম্বরে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।

    কতটা ভয়ঙ্কর এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট

    একটি সমীক্ষা অনুসারে, করোনাভাইরাসের JN1 ভ্যারিয়েন্টের (Covid JN1 Virus) মিউটেটেড ভার্সন হল (Corona KP2 Flirt)। এটিকে ওমিক্রন লাইনেজের সাব-ভেরিয়েন্ট বলা হচ্ছে। যার মধ্যে ক্রমাগত মিউটেশন হচ্ছে। মূলত দুটি ইমিউন থেকে বাঁচার জন্য যে মিউটেশন হয় তা এই ভাইরাসের মধ্যে দেখা দিচ্ছে। শরীরের ইমিউনিটিকে ফাঁকি দিতে পারে এই ভাইরাস। এই ভাইরাস শরীরের অ্যান্টিবডির উপরে হামলা করে। ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।

    ভারতে করোনা পরিস্থিতি

    জানা গিয়েছে, ভারতে ৩০০ জনের বেশি মানুষ এই ভাইরাসে (Covid JN1 Virus) আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ১৫০ জন মহারাষ্ট্রের। পশ্চিমবঙ্গে ৩৬ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এই ভ্যারিয়েন্টের (Covid KP2 Flirt) জন্য করোনা নতুন করে চিন্তাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। তবে এই ভাইরাসের জন্য মৃত্যুর হার এখনও চিন্তাজনক নয়।

    আরও পড়ুন: সুগার কমায়, ত্বক উজ্জ্বল রাখে, অ্যালোভেরায় রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যগুণ

    যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও এই ভ্যারিয়েন্ট (Covid JN1 Virus) থেকে সংক্রমণ হতে পারে। ভারতীয় সার্স-সিওভি-২ জিনোমিক্স কনসোর্টিয়াম ‘ইনসাকগ’  (INSACOG) দ্বারা প্রকাশিত তথ্য অনুসারে ভারতে এখনও পর্যন্ত ৩২৪টি কেভিড কেস রিপোর্ট করা হয়েছে, যার মধ্যে কেপি.১-এর ৩৪টি কেস এবং কেপি.২-এর ২৯০টি রয়েছে।

    সংক্রমণ বুঝবেন কীভাবে?

    কোভিডের এই ভ্যারিয়েন্টে (Corona KP2 Flirt) আক্রান্ত হলে জিভের স্বাদ ও নাকের ঘ্রাণ সম্পূর্ণভাবে কিছুদিনের জন্য চলে যেতে পারে। এছাড়াও মাংসপেশীতে ব্যথা, কাশি হওয়া, নাক বন্ধ কিংবা নাক থেকে জল পড়া, মাথা ব্যথা ও নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে। 

    বিশেষজ্ঞের বক্তব্য

    ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএমএ) কো-চেয়ারম্যান রাজীব জয়দেবন বলেছেন, ‘কোভিড-১৯ এমন কোনও রোগ নয় যা চলে যায়। এটি কোনও না কোনও আকারে ফিরে আসবেই। এই কেপি.২ সাব-ভেরিয়েন্টটি তার পূর্বপুরুষ এবং অন্যান্য ওমিক্রন রূপগুলিকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। কেপি.২, বিশেষ করে, বেশি শক্তিশালী স্ট্রেন বলে মনে করা হচ্ছে, যা টিকা এবং পূর্ববর্তী সংক্রমণ থেকে তৈরি অনাক্রম্যতাকেও (immunity) ফাঁকি দিতে পারে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Corona KP2 Flirt: করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট কতটা ভয়ঙ্কর? কী বলছে সমীক্ষা?

    Corona KP2 Flirt: করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট কতটা ভয়ঙ্কর? কী বলছে সমীক্ষা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা দশেক ভ্যাকসিন আবিষ্কারের পরেও করোনা ভাইরাস থেকে এখনও সম্পূর্ণভাবে সুরক্ষিত নয় বিশ্ববাসী। নভেম্বর থেকেই চোখ রাঙাচ্ছে করোনা ভাইরাসের (Corona KP2 Flirt) ভ্যারিয়েন্ট। এই প্রজাতির ভাইরাসে নতুন করে আক্রান্ত দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ। এই প্রজাতির নিকনেম ‘FLIRT’। আমেরিকা, কানাডা, ইংল্যান্ড এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনা ভাইরাসের এই নতুন ভ্যারিয়েন্টের আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। কলকাতাতেও শেষ ৭ দিনে ৫ জনের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। ওদিকে মহারাষ্ট্রে এপর্যন্ত ৯১ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। উল্লেখ্য, বিশ্বজুড়ে করোনার নতুন উপপ্রজাতি KP2-এর প্রকোপ বাড়বাড়ন্ত। কলকাতায় নতুন করে করোনার সংক্রমণের খবরে উদ্বেগ ছড়িয়েছে।ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে ৩০ জন মানুষ করোনার এই নতুন ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্ত হয়েছেন।

    কী এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট

    একটি সমীক্ষা অনুসারে, করোনাভাইরাসের JN1 ভ্যারিয়েন্টের (Covid JN1 Virus) মিউটেটেড ভার্সন হল (Corona KP2 Flirt)। এটিকে ওমিক্রন লাইনেজের সাব-ভেরিয়েন্ট বলা হচ্ছে। যার মধ্যে ক্রমাগত মিউটেশন হচ্ছে। মূলত দুটি ইমিউন থেকে বাঁচার জন্য যে মিউটেশন হয় তা এই ভাইরাসের মধ্যে দেখা দিচ্ছে। এই ভাইরাস শরীরের অ্যান্টিবডিজের উপরে হামলা করে।

    ভারতে করোনা পরিস্থিতি

    জানা গিয়েছে, ভারতে আড়াইশো জনের বেশি মানুষ এই ভাইরাসে (Covid JN1 Virus) আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ১২৮ জন মহারাষ্ট্রের। পশ্চিমবঙ্গে ৩০ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এই ভ্যারিয়েন্টের (Corona KP2 Flirt) জন্য করোনা নতুন করে চিন্তাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। তবে এই ভাইরাসের জন্য মৃত্যুর হার এখনও চিন্তাজনক নয়।

    আরও পড়ুন: কাদের বিপদ বাড়াচ্ছে ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস? মৃত্যুর আশঙ্কা কতখানি?

    যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও এই ভ্যারিয়েন্ট (Covid JN1 Virus) থেকে সংক্রমণ হতে পারে।

    সংক্রমণ বুঝবেন কীভাবে?

    কোভিডের এই ভ্যারিয়েন্টে (Corona KP2 Flirt) আক্রান্ত হলে জিভের স্বাদ ও নাকের ঘ্রাণ সম্পূর্ণভাবে কিছুদিনের জন্য চলে যেতে পারে। এছাড়াও মাংসপেশীতে ব্যথা, কাশি হওয়া, নাক বন্ধ কিংবা নাক থেকে জল পড়া, মাথা ব্যথা ও নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Covishield: কোভিড টিকা কোভিশিল্ডে বিপদ! বিরল রোগের সম্ভাবনা রয়েছে কতটা?

    Covishield: কোভিড টিকা কোভিশিল্ডে বিপদ! বিরল রোগের সম্ভাবনা রয়েছে কতটা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০-২১ এর মহামারীর সেই দিনগুলোর স্মৃতি এখনও দগদগে। করোনা ভাইরাসের হাত থেকে তখন কোভ্যাকসিন-কোভিশিল্ডের (Covishield) মতো টিকাগুলোই হাজার হাজার মানুষের প্রাণ রক্ষা করেছিল। কিন্তু এবার সেই করোনার টিকা কোভিশিল্ড নিয়ে বড়সড় তথ্য ফাঁস হল। আদালতে পেশ করা নথি বলছে বিরল ঘটনা হলেও কোভিশিল্ড টিকার (covishield vaccine) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় টিটিএস বা ‘থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ -এর মতো বিরল রোগ। কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় (Covishield) কি হতে পারে মৃত্যু? এই নিয়ে প্রশ্নের দানা বেঁধেছে।

    আইনি মামলা দায়ের (Covishield)

    বিরল এই রোগে শারীরিক ক্ষতির পাশাপাশি মৃত্যু হয়েছে বলে সম্প্রতি একটি আইনি মামলা করা হয়েছে কোভিশিল্ড টিকা (Covishield Side Effect) প্রস্তুতকারীদের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি পরিবার আদালতে অভিযোগ করেছে যে, কোভিশিল্ড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (Side Effect) মারাত্মক ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলেছে।

    গত ফেব্রুয়ারি মাসে আদালতে জমা দেওয়া একটি নথিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা সংস্থা জানায়, তাদের তৈরি করা প্রতিষেধকের কারণে বিরল রোগ থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোমে (TTS)-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এই রোগে আক্রান্ত হলে রক্তে অণুচক্রিকার পরিমাণ কমে যায় এবং রক্ত জমাট বাঁধতে শুরু করে।

    আরও পড়ুনঃ প্রয়াত হলেন সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ-সারদা মিশনের অধ্যক্ষা আনন্দপ্রাণা মাতাজি

    রোগের লক্ষণ

    এই বিরল রোগে শরীরের নানা জায়গায় রক্ত জমাট বেঁধে (Blood Clots) কমে যেতে পারে রক্তে প্লেটলেটসের মাত্রা। রক্তে প্লেটলেটসের মাত্রা কমে এলে তা শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে। ফলে  মাথায় অসহ্য যন্ত্রণা, পেটে যন্ত্রণা, পা ফুলে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট,  জ্ঞান হারানোর মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    মূলত যাঁরা ভ্যাক্সজেভরিয়া বা অ্যাস্ট্রেজেনেকার কোভিশিল্ড টিকা নিয়েছেন বা জনসন অ্যান্ড জনসন/জ্যানসেন-এর কোভিড টিকা নিয়েছেন, তাঁদেরই এই ধরনের রোগের ঝুঁকি আছে। তাই উপরিউক্ত কোনোরকম সমস্যা হলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    প্রসঙ্গত, করোনা পর্বের ভারতে কোভিশিল্ড সর্বাধিক জনপ্রিয় হয়েছিল। ঘরে ঘরে মানুষ এই টিকার দুটি আবার কেউ কেউ তো তিনটি অর্থাৎ বুস্টার ডোজও (Booster dose) গ্রহণ করেছেন। সে ক্ষেত্রে এতদিন পর কোভিশিল্ড টিকা (Covishield) সম্পর্কিত এই ভয়ংকর তথ্য প্রকাশ্যে আসতে আতঙ্কিত হচ্ছেন সকলেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • COVID-19: ফের মানতে হবে কোভিড বিধি! করোনার গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী, নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    COVID-19: ফের মানতে হবে কোভিড বিধি! করোনার গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী, নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধীরে ধীরে ফের দেশে বাড়ছে কোভিড (COVID-19) সংক্রমণ। লকডাউনের পরিস্থিতি যাতে ফের ফিরে না আসে, তাই আগে থেকেই কোভিড নিয়ে সতর্ক কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। সব রাজ্যের কাছে চিঠি পাঠাল দিল্লি। সোমবারই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব সুধাংশু পন্থ চিঠি পাঠিয়েছেন সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে। নির্দেশিকায় আসন্ন উৎসবের মরশুমে সতর্ক হতে বলার পাশাপাশি জানাল, ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগের বাড়বাড়ন্ত হচ্ছে কি না, নজর রাখতে হবে। 

    কেন নির্দেশিকা

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে বর্তমানে যে সংশোধিত গাইডলাইন রয়েছে কোভিড (COVID-19) নিয়ে, তা মেনে চলার উপর প্রতিটি রাজ্যকে জোর দিতে বলা হয়েছে। দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে কেরলের সাম্প্রতিক কোভিড পরিস্থিতি। দক্ষিণের এই রাজ্যে হঠাৎ করে করোনা আক্রান্তের সংখ্যার গ্রাফ সামান্য বেড়ে গিয়েছে। কেরলের তিরুঅনন্তপুরমে ৭৯ বছরের এক মহিলার নমুনা পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, তিনি জেএন.১-এ আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগে তামিলনাড়ুর তিরুচিরাপল্লি থেকে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন এক মহিলা। তাঁর শরীরেও ধরা পড়েছিল করোনা ভাইরাসের জেএন.১ উপপ্রজাতি। তাই, রাজ্যগুলিকে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকবাজদের হানায় পাকিস্তানে খতম লস্কর জঙ্গি হাবিবুল্লা

    কেন্দ্রের পরামর্শ

    আসন্ন উৎসবের মরশুমের কথা মাথায় রেখে জনস্বাস্থ্যের দিকটি নজর রাখা উচিত। রোগ যাতে না ছড়ায়, সে বিষয়ে পদক্ষেপ করতে হবে। বর্তমানে কোভিড পরিস্থিতির উপর নজরদারির জন্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যে গাইডলাইন রয়েছে, তা মেনে চলার জন্য বলা হয়েছে। ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো কোনও অসুস্থতা বা শ্বাসজনিত কোনও অসুস্থতার উপর জেলাস্তরে নজরদারি আরও বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নিয়মিতভাবে সেই তথ্য ইন্টিগ্রেটেড হেল্থ ইনফরমেশন পোর্টালে তোলার জন্য বলা হয়েছে। জোর দিতে বলা কোভিড পরীক্ষার গাইডলাইনের উপরেও। জেলাস্তরে যাতে নির্দিষ্ট অনুমাতে আরটি-পিসিআর ও অ্যান্টিজেন টেস্ট হয়, সেই পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। কোনও নমুনায় করোনার সংক্রমণ ধরা পড়লে, সেটি সঙ্গে সঙ্গে জিনোম সিকোয়েন্সিং-এর জন্য বলা হয়েছে। যাতে কোনও নতুন ভ্যারিয়েন্ট ঢুকে পড়েছে কি না, তা আগে ভাগে শনাক্ত করা যায়। প্রতিটি সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পর্যাপ্ত প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রয়েছে কি না, তাও দেখে নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা আরও বাড়ানোর পরামর্শও দিয়েছে কেন্দ্র।

    সতর্কবার্তা হু-এর

    দেশগুলিকে কোভিড (COVID-19) সংক্রমণ নিয়ে সতর্ক থাকার বার্তা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। বিশ্বে কোভিড কেসের বাড়বাড়ন্ত ঠেকানোর জন্য আগেভাগেই সতর্ক হতে বলা হয়েছে দেশগুলিকে। পাশাপাশি জিনোম সিকোয়েন্সের তথ্য শেয়ার করতেও বলা হয়েছে।  সামনেই বর্ষশেষের উৎসবের মরসুম। ভিড় হবে। তাই সেই সময় অতিরিক্ত সতর্কতার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মেনে চলতে বলা হয়েছে কোভিড বিধি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Covid 19: করোনার নয়া রূপ নিয়ে চিন্তা! উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, প্রস্তুত সরকারও

    Covid 19: করোনার নয়া রূপ নিয়ে চিন্তা! উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, প্রস্তুত সরকারও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনাভাইরাস (Covid 19)। সম্প্রতি করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রকোপের কারণে প্রস্তুতি পর্ব সারতে এ বার কেন্দ্রীয় সরকারের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৈঠকে বসলেন৷ উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। ইংল্যান্ড জুড়ে শুরু হওয়া করোনার নতুন রূপ (ভ্যারিয়ান্ট) ইজি ৫.১ অথবা এরিসের বাড়াবাড়িতে উদ্বিগ্ন কেন্দ্র।

    কেন্দ্রীয় বৈঠক

    কোভিডের (Covid 19) নতুন ভ্যারিয়্যান্ট আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় ক্ষেত্রে কতটা প্রভাব ফেলছে তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করা হয়৷ এই মিটিংয়ে ছিলেন, নীতি আয়োগের সদস্য বিনোদ পাল, ছিলেন ক্যাবিনেট সেক্রেটারি রাজীব গৌবা, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শদাতা অমিত খারে, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের সচিব, শ্রী সুধাংশু পন্থ-সহ অনেকেই৷ একাধিক ভ্যারিয়্যান্ট বা প্রজাতির কোভিড সংক্রমণ নিয়ে এদিনের বৈঠকে বিস্তারিত রিপোর্ট পেশ করেন স্বাস্থ্য সচিব৷ দেশে কোভিড আক্রান্তদের জিনোম সিকোয়েন্স করার সংখ্যা বাড়াতে সক্রিয় হতে চলেছে কেন্দ্র। পাশাপাশি, জোর দেওয়া হচ্ছে, পরীক্ষার সামগ্রিক সংখ্যা বাড়ানোতেও।

    নতুন ভ্যারিয়্যান্টের উপসর্গ

    প্রসঙ্গত, গত মে মাসে এরিস রূপটিকে চিহ্নিত করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু গত তিন সপ্তাহে ইংল্যান্ডে করোনার (Covid 19) এই নয়া রূপে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন ইংল্যান্ডে ১০ জন করোনা আক্রান্ত পাওয়া গেল এক জনের শরীরে এরিস রূপ মিলছে। কোভিডের উপসর্গের সঙ্গে এই  নতুন ভ্যারিয়্যান্টের কিছুটা পার্থক্য আছে। গবেষণা মতে, স্পাইক প্রোটিনের মিউটেশন বেড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, পরিবর্তিত এই বিশেষ স্ট্রেইন কিছু নতুন উপসর্গ যুক্ত। তবে খুব একটা আলাদা নয়। সর্দি, হাঁচি-কাশি, হালকা জ্বর এবং মাথা ঘোরা হল করোনার নয়া রূপে আক্রান্তদের সাধারণ উপসর্গ। এর সংক্রমণের হার বেশি হলেও কোভিড-১৯ এর মত এটি ভয়াবহ নয়।

    আরও পড়ুন: মার্কিন প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাচনে বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতীয় বংশোদ্ভূত রামস্বামী?

    কী বলছে কেন্দ্র 

    বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুসারে পৃথিবীর ৫০টি দেশে এই এরিস প্রজাতি ভ্যারিয়্যান্ট ছড়িয়ে পড়েছে৷ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত সারা পৃথিবীতে ২ লক্ষ ৯৬ হাজার ২১৯টি কোভিড (Covid 19) আক্রান্তের খবর মিলেছে শেষ সাত দিনে৷ এর মধ্যে ভারতে এই নতুন প্রজাতির সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছে মোটে ২২৩ জন, মোট আক্রান্তের ০.০৭৫ শতাংশ৷ দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দীর্ঘদিন ধরেই রয়েছে ৫০-এর নীচে৷ পজিটিভিটি রেট ০.২ শতাংশ৷ পাশাপাশি করা হচ্ছে জিনোম সিকোয়েন্সিংও৷ তিনি বলেছেন, সারা দেশের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে, কিন্তু যে কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতিতেই সারা দেশের স্বাস্থ্য পরিষো দিতে তৈরি আছে প্রশাসন৷ বিশেষজ্ঞরা এ-ও জানাচ্ছেন, এই প্রেক্ষিতে ‘বুস্টার শট’ নেওয়া খুব জরুরি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Eris Covid: আবার করোনা! ‘এরিস’ ভেরিয়্যান্ট পাওয়া গেল ভারতে, কতটা বিপদের?

    Eris Covid: আবার করোনা! ‘এরিস’ ভেরিয়্যান্ট পাওয়া গেল ভারতে, কতটা বিপদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে চোখ রাঙাচ্ছে করোনা ভাইরাসের নতুন ভেরিয়্যান্ট ‘এরিস’ (Eris Covid)। পাওয়া গেল মহারাষ্ট্রে। মে মাসে প্রথম এই রূপটির সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। আর এটিই এখন অনেকের কাছে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দিল্লি, মহারাষ্ট্র, কর্নাটকে যে ভাবে ঘরে ঘরে অসুখ ছড়াচ্ছে তাতে আতঙ্ক বাড়ছে। এক বেসরকারি সংস্থার সমীক্ষা রিপোর্ট বলছে, কর্নাটকে প্রতি তিনজনে অন্তত একজন, দিল্লি-এনসিআর-এ প্রতি পাঁচজনে একজন এবং মহারাষ্ট্রে প্রতি ছ’জনে একজন ভাইরাল জ্বরে আক্রান্ত। অথবা, তাঁদের কোভিডের মতো উপসর্গ রয়েছে।

    ‘এরিস’-এর উপসর্গ

    করোনার রূপ ওমিক্রনেরই একটি ভাগ এই ‘এরিস’ (Eris Covid)। ইংল্যান্ডে ব্যাপক মাত্রায় বেড়েছে করোনা সংক্রমণ। হাসাপাতেল রোগীদের ভিড় বেড়েছে। এর পিছনে রয়েছে এই এরিসেরই ভূমিকা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আগের রূপগুলির যা যা উপসর্গ ছিল, এক্ষেত্রেও প্রায় তেমনই আছে। কাশি, জ্বর, সর্দি, গলায় ব্যথা, শ্বাস নিতে সমস্যা এগুলিই মূলত এই ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমণের লক্ষণ। তবে এই নতুন রূপটি নিয়ে যেটি ভয়ের, তা হল এটির সংক্রমণের হার আগের ভ্যারিয়েন্টগুলি বা সাবভ্যারিয়েন্টগুলির তুলনায় অনেক বেশি। এটি অনেক দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। 

    আরও পড়ুন: রিপোর্টে অসন্তুষ্ট! ‘ভুয়ো’ শিক্ষক মামলায় রাজ্যের ডিআইজি সিআইডিকে তলব হাইকোর্টের

    সমীক্ষার রিপোর্ট

    সম্প্রতি দিল্লি-এনসিআর, মহারাষ্ট্র এবং কর্নাটকের প্রায় ১৯ হাজার বাসিন্দার মধ্যে একটি সমীক্ষাটি চালানো হয়েছিল। মোট ৬৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৭ শতাংশ মহিলা উত্তরদাতাকে পাওয়া গিয়েছিল। রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রের ১৬ শতাংশ পরিবারে ভাইরাল জ্বর বা কোভিড-এর মতো লক্ষণ রয়েছে। দিল্লি-এনসিআর-এর ক্ষেত্রে ২১ শতাংশ পরিবারের কেউ না কেউ জ্বরে ভুগছেন। কর্নাটকের এই পরিমাণটা প্রায় ৩৩ শতাংশ। তবে চিকিৎসকদের কথায়, ভারতে এই নতুন করোনা কতটা প্রভাব ফেলবে, তা নির্ভর করছে সাধারণ মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর। সেটি ঠিক থাকলে এখানে ভয়ের বিশেষ কারণ নেই। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চিকিৎসকেরা স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে বলছেন। নিয়ম করে টিকা নিতে হবে। করোনার টিকা তো বটেই, যাঁদের অন্য টিকা নেওয়ার কথা, তাঁদেরও সেগুলি নিতে হবে। কোভিড স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। জীবনযাত্রার মান উন্নত রাখতে হবে। বেনিয়ম করা যাবে না। পর্যাপ্ত ঘুমোতে হবে। ভিড় এড়িয়ে চলাই ভালো।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coronavirus: “কোভিড আসলে চিনের তৈরি জৈব অস্ত্র”! বিস্ফোরক দাবি চিনা গবেষকের

    Coronavirus: “কোভিড আসলে চিনের তৈরি জৈব অস্ত্র”! বিস্ফোরক দাবি চিনা গবেষকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোভিড (Coronavirus) আসলে চিনের (China) তৈরি জৈব অস্ত্র। ইচ্ছে করেই সারা বিশ্বে করোনা ভাইরাস ছড়িয়েছিল চিন।” এমনই দাবি করলেন ইউহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির গবেষক চাও শাও। তাঁর মতে, কোভিড ১৯ জৈবিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। যাতে মানুষ সংক্রমিত হয়, বিপদে পড়ে। এভাবেই সারা বিশ্বের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করেছিল চিন। ওই গবেষক জানান, করোনা ভাইরাসের চারটি স্ট্রেন দেওয়া হয়েছিল তাঁর সহকর্মীদের। কোন স্ট্রেনটি কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে, তা খুঁজে বের করতেও বলা হয়েছিল।

    চাওয়ের দাবি

    আন্তর্জাতিক প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য জেনিফার ঝেংকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই দাবি করেন চাও। তাঁর দাবি, তাঁকে ও তাঁর সহযোগীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সব চেয়ে কার্যকরী স্ট্রেন খুঁজে বের করতে। সেটি বিভিন্ন প্রাণী ও মানুষের ওপর প্রয়োগ করে বের করতে বলা হয়। ২০২১ সালে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে ওই চিনা গবেষক জানান, ২০১৯ সাল থেকে তাঁর অনেক সঙ্গী নিখোঁজ রয়েছেন। পরে তাঁর এক সতীর্থ জানান, তাঁকে যে হোটেলে পাঠানো হয়েছিল সেখানে তখন ছিলেন উহানে আয়োজিত মিলিটারি ওয়ার্ল্ড গেমসে যোগ দিতে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ক্রীড়াবিদরাও। যাতে তাঁদের স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতার প্রতি খেয়াল রাখা হয়। ভাইরোলজিস্টরা স্বাস্থ্যবিধি পরীক্ষা করেন না। এটা তাঁদের কাজ নয়।

    ভাইরাস ছড়াতেই হোটেলে?

    ওই গবেষকের সন্দেহ, ভাইরাস (Coronavirus) ছড়াতেই ওই হোটেলে পাঠানো হয়েছিল তাঁর সতীর্থদের। করোনা কালেই একবার চাওকে পাঠানো হয়েছিল জেলবন্দিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য। ওই গবেষকের প্রশ্ন, ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করা বিজ্ঞানীদের কাজ। স্বাস্থ্য পরীক্ষাও কী? তিনি মনে করেন, ভাইরাস ছড়াচ্ছে কিনা, তা দেখার জন্যই তাঁকে পাঠানো হয়েছিল জেলবন্দিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে। চাওয়ের দাবি, চিন বাস্তবে কী করছে আর কী বলছে, তা বড় ধাঁধার একটি ছোট অংশ মাত্র। এই অতিমারি তামাম বিশ্বে ৭ মিলিয়নেরও বেশি লোককে হত্যা করেছিল।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গকে এই রাহু থেকে উদ্ধার করুন’’! প্রভু জগন্নাথের কাছে প্রার্থনা সুকান্তর

    আশ্চর্যের বিষয় হল, এই বিষয়ে এখনও তদন্ত চলছে। সংক্রমণ প্রতিরোধে ওষুধ ও প্রতিষেধক খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা। যদিও ইউএস ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্সের তরফে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাস (Coronavirus) কোনও জৈব অস্ত্র নয়। এটি যে জৈব অস্ত্র, এমন কোনও প্রমাণ মেলেনি বলেও দাবি করা হয়েছে বিভিন্ন রিপোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share