Tag: Covid 19

Covid 19

  • African Swine Fever: করোনা আবহে ভারতে আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার হানা! কতখানি বিপজ্জনক এই রোগ?

    African Swine Fever: করোনা আবহে ভারতে আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার হানা! কতখানি বিপজ্জনক এই রোগ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ফের ফিরছে আতঙ্ক! কয়েক বছর আগের স্মৃতি এখনো তাজা! আর তার মধ্যেই করোনা সংক্রমণের গ্রাফ আবার বাড়ছে। তাই বাড়ছে আতঙ্ক! কলকাতা সহ দেশের বিভিন্ন শহরে করোনার প্রকোপ বাড়ছে। আর তার মধ্যেই দেশে হানা দিয়েছে নতুন রোগ। আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) দেশে ছড়িয়েছে। আর তার জেরেই বাড়তি উদ্বেগ।

    আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার কী?

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (ASF Alert in India) একটি সংক্রামক রোগ। জ্বর, গলা ব্যথা, সর্দির মতো সাধারণ ভাইরাস ঘটিত জ্বরের উপসর্গ এই রোগে প্রথমে জানান দেয়। কিন্তু এই রোগে আক্রান্ত হলে শরীরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন ফুসফুস, লিভার এবং হৃদপিণ্ড ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। এর ফলে শরীরে একাধিক জটিলতা তৈরি হয়। মৃত্যুর আশঙ্কাও রয়েছে।

    ভারতের কোথায় এই সংক্রমণ হয়েছে?

    স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, অসমের এক গ্রামে এই রোগের সংক্রমণ দেখা গিয়েছে। ওই গ্রামে মূলত পশু পালন করেই অধিকাংশ মানুষ জীবন নির্বাহ করেন। দিন কয়েক আগেই কয়েকজন এই আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) আক্রান্ত হয়েছেন। প্রশাসনের তরফে আগাম সতর্কতা নেওয়া হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। গোটা গ্রামে ‘প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা’ জারি হয়েছে। সংক্রমণ রুখতে গ্রামবাসীদের গ্রামের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও কয়েক দিনের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

    কীভাবে এই রোগ ছড়ায়?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) মূলত পশুবাহিত রোগ। অর্থাৎ, পশুর দেহেই এই রোগ ছড়ায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, মূলত শুয়োরের দেহ থেকে এই রোগের ভাইরাস মানুষের দেহে পৌঁছয়। আর সেখান থেকেই সংক্রমণ মারাত্মক আকার ধারণ করে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অসমের যে গ্রামে এই রোগে আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে, সেখানেও শুয়োর থেকেই মানুষের শরীরে এই রোগ ছড়িয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে।

    কতখানি বিপজ্জনক এই রোগ?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) যথেষ্ট বিপজ্জনক। আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়লে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠতে পারে। তাই প্রথম থেকেই বাড়তি সতর্কতা জরুরি। সংক্রমণ রুখতে সবরকম স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। বিশেষ করে করোনা আবহে আরও বাড়তি সতর্কতা জরুরি (ASF Alert in India) বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাইরে থেকে ফেরার পথে অবশ্যই হাত সাবান দিয়ে পরিষ্কার করা প্রয়োজন।

    কীভাবে মোকাবিলা সম্ভব?

    বিশেষত, যারা পশু পালনের কাজ করেন, এই পরিস্থিতিতে তাদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি। বারবার হাত পরিষ্কার রাখা এবং কাজের শেষে ঘরম জলে ভালোভাবে স্নান করা দরকার। যাতে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। ভিড় এলাকায় নাক ও মুখ ঢেকে রাখা জরুরি। কারণ নাক ও মুখের মাধ্যমেই সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি ছড়ায়। তাই করোনা হোক বা আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার, যেকোনও সংক্রামক রোগ রুখতে মাস্ক সবচেয়ে বড় হাতিয়ার বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    খাবারের ক্ষেত্রেও সতর্কতা জরুরি বলেই মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, আফ্রিকান সোয়াইন ফিভার (African Swine Fever) পশুর শরীর থেকেই মানুষের শরীরে পৌঁছয়। তাই যেখানে-সেখানে মাংসের তৈরি পদ খাওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তাঁদের পরামর্শ, এই পরিস্থিতিতে বিশেষ করে পোর্কের পদ খাওয়ার ক্ষেত্রে নজরদারি প্রয়োজন। যাতে স্বাস্থ্যের বাড়তি জটিলতা তৈরি না হয়, সেদিকে নজর রেখেই খাওয়া-দাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

  • Covid 19 in Bengal: ৭ দিনে সংক্রমণ বৃদ্ধি ২৬ গুণ, রাজ্যে ফের বাড়ছে করোনা! ২৪ ঘণ্টায় অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যায় দ্বিতীয় পশ্চিমবঙ্গ

    Covid 19 in Bengal: ৭ দিনে সংক্রমণ বৃদ্ধি ২৬ গুণ, রাজ্যে ফের বাড়ছে করোনা! ২৪ ঘণ্টায় অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যায় দ্বিতীয় পশ্চিমবঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বাড়ছে করোনা (Covid 19 in Bengal) আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা লাফিয়ে বেড়েছে পশ্চিমবঙ্গে। গোটা দেশের নিরিখে দ্বিতীয়। কোভিড সংক্রমণ এড়াতে বয়স্ক ও শিশুদের সতর্ক থাকার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।

    রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি

    জুনের প্রথম দিনেই ফের লাফিয়ে বাড়ল সংক্রমণ (Covid 19 in Bengal)। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনার অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা বেড়ে হল ৪৪ জন। একদিনে অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যায় দ্বিতীয় স্থানে পশ্চিমবঙ্গ। বাংলায় এই মুহূর্তে ৩৩১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন। ২৬ মে রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১২ জন। শেষ সাত দিনে এক ধাক্কায় ২৬ গুণ বেড়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। গত এক সপ্তাহে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩১৯ জন।

    দেশে করোনা পরিস্থিতি

    সোমবার দেশে করোনা (Covid 19 in Bengal) রোগীর সংখ্যা ৪ হাজার ছুঁতে চলেছে। ২ জুন দেশে করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩,৯৬০। একদিনে নতুন করে আক্রান্ত আরও ২০৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা ২০৩ জন। ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে করোনা সংক্রমণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৩২। স্বাস্থ্য ও পরিবার মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সবথেকে বেশি করোনা রোগীর খোঁজ মিলেছে দিল্লিতে। সেখানে একদিনে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৭ জন। তার মধ্যে নতুন করে মৃত্যু হয়েছে আরও একজনের। এর ফলে কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল চার। অন্যদিকে, শুধু দিল্লিতে বর্তমানে কোভিড রোগীর সংখ্যা ৪৮৩।

    কেরলে অবস্থা খারাপ

    করোনা (Covid 19 in Bengal) রোগীর সংখ্যার নিরিখে শোচনীয় কেরলের অবস্থা। সেখানে ১৪৩৫ জন করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর খোঁজ মিলেছে। দ্বিতীয় স্থানে মহারাষ্ট্র। সেখানে ৪৮৩ জনের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। এর পর করোনা রোগীর সংখ্যা দিল্লিতে ৪৮৩, বাংলায় ৩৩৮ এবং গুজরাটে ৩৩৮ জন। ৩১ মে পর্যন্ত দেশে কোভিডের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৩৯৫। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৮৫ জন। ২২ মে দেশে সক্রিয় কোভিড রোগীর সংখ্যা ছিল মাত্র ২৫৭। ২৬ মে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ১০ জন। সেই সংখ্যায় ৩১ মে পর্যন্ত বেড়ে ৩ হাজার ৩৯৫-এ পৌঁছল। তার আগের সপ্তাহের তুলনায় গত সপ্তাহ প্রায় ১২০০ শতাংশ বেড়েছে। কর্ণাটকে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৫৩, তামিলনাডুতে ১৮৯, উত্তরপ্রদেশে ১৫৭।

    নতুন ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ

    করোনার (Covid 19 in Bengal) নতুন ঢেউয়ের মাঝেই, ভারতে খোঁজ মিলেছে এই সংক্রমণের নতুন ভ্যারিয়েন্টের। শনিবার এনবি.১.৮.১ এবং এলএফ.৭-এর চার ধরনের ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে । ২০২৫ সালের মে পর্যন্ত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এলএফ.৭ এবং এনবি.১.৮.১ সাবভেরিয়েন্টগুলিকে ভ্যারিয়েন্ট আন্ডার মনিটরিং হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে, ভ্যারিয়েন্ট অফ কনসার্ন বা ভ্যারিয়েন্ট অফ ইন্টারেস্ট হিসেবে নয়। কিন্তু চিন এবং এশিয়ার নানা জায়গায় এই ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছে ইতিমধ্যে।

    সাম্প্রতিক কোভিডের লক্ষণ

    চিকিৎসকরা বলছেন, এখন কোভিড ১৯ (Covid 19 in Bengal)সংক্রমিত হয়ে যাঁরা হাসপাতালে আসছেন, তাঁদের মধ্যে ক্রমাগত কাশি , গলা ব্যথা, বমি বমি ভাব এবং বমির মতো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এর সঙ্গে কারও কারও কনজাংটিভাইটিসও হচ্ছে। তবে এখনও পর্যন্ত বেশিরভাগই বাড়িতেই ওষুধ-পত্র ও বিশ্রামে সুস্থ হয়ে উঠছেন। তবে যাঁদের অন্তর্নিহিত কোনও স্বাস্থ্যগত সমস্যা রয়েছে বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের ক্ষেত্রে কোভিডের লক্ষণগুলি আরও খারাপ দিকে যেতে পারে।

    চিকিৎসকদের পরামর্শ

    চিকিৎসকদের কথায়, এখনও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। তবে সতর্ক থাকা উচিত। তাই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা উচিত। এটি কেবল ভাইরাস (Covid 19) থেকে রক্ষা করে না বরং চারপাশের মানুষকেও নিরাপদ রাখে। বয়স্ক এবং শিশুদের এখনই মাস্ক ব্যবহার শুরু করা দরকার। বাইরে থেকে এসে হাত ধোয়া, হাত ধুয়ে খাওয়া, ইত্যাদি অভ্যাসগুলি ছাড়লে চলবে না। সাবান বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। যেখানেই যান না কেন, রেস্তোরাঁ হোক বা বাজার-দোকান, ভিড় থেকে কিছুটা দূরত্ব বজায় রাখুন। এটি একটি ছোট অভ্যাস যা আপনাকে বড় সমস্যা থেকে বাঁচাতে পারে। যদি কারো কাশি, সর্দি, জ্বরের মতো লক্ষণ থাকে, তাহলে তার বাড়িতে থাকা উচিত এবং বিশ্রাম নেওয়া উচিত এবং ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

  • Human Metapneumovirus: চিনের নতুন ভাইরাসে আতঙ্ক! ভারতে সংক্রমণের ভয় কতটা, কী বলল কেন্দ্র?

    Human Metapneumovirus: চিনের নতুন ভাইরাসে আতঙ্ক! ভারতে সংক্রমণের ভয় কতটা, কী বলল কেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে ক্রমশ বাড়ছে নয়া ভাইরাসের দাপট। চিনের একাধিক হাসপাতালে থিক থিকে ভিড়। করোনার পর হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (HMPV)। শিশু ও বয়স্করাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছে এইচএমপি ভাইরাসে। চিনের এই ভাইরাসে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ভারতে। তবে ভারতে এখনও পর্যন্ত এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার কোনও কেস রিপোর্ট হয়নি বলে জানিয়েছে কেন্দ্র।

    কী বলল কেন্দ্র

    হেলথ সার্ভিসের ডিরেক্টর জেনারেল অতুল গোয়েল জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত ভারতে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার রিপোর্ট নথিভুক্ত হয়নি। এটি সাধারণ সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টজনিত রোগের মতোই। সাধারণ, শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। এই ভাইরাস নিয়ে এখনও পর্যন্ত আন্তর্জাতিক স্তরে কোনও সতর্কবার্তাও নেই। তবে শ্বাসযন্ত্রের যে কোনও ধরনের সংক্রমণ নিয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন হেলথ সার্ভিসেসের ডিরেক্টর। অতুলের কথায়, ‘‘চিনে মেটানিউমোভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে খবর ঘুরছে। একটা কথা স্পষ্ট করে বলতে চাই। সর্দি-জ্বর ঘটায় এমন যে কোনও শ্বাসযন্ত্র আক্রমণকারী ভাইরাসের মতোই কাজ করে এইচএমপিভি। ছোট থেকে বয়স্ক, যে কেউ এই ভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে জ্বরে ভুগতে পারেন।’’

    শ্বাসনালীর সংক্রমণের নিয়ে সাবধানতা

    অতুল শ্বাসনালীর সব ধরনের সংক্রমণের নিয়েই সাবধান হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘‘এমনিতে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই।’’ অতুল এ-ও জানিয়েছেন, গত ডিসেম্বর মাসে এ দেশের মানুষ জনের মধ্যে শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা বৃদ্ধি পায়নি। অন্তত পরিসংখ্যানে তেমনটা ধরা পড়েনি। দেশের কোনও হাসপাতালেই শ্বাসকষ্টের রোগী বৃদ্ধি পেয়েছে বলে কোনও খবর মেলেনি। যদিও শীতকালে এই সমস্যা এমনিতেই বৃদ্ধি পায়। হাসপাতালগুলিও সেই মতো প্রস্তুত থাকে। তার পরেও বার বার মানুষজনকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অতুল। তিনি বলেন, ‘‘একটাই কথা সকলকে বলতে চাই যে, শ্বাসযন্ত্রের যে কোনও সংক্রমণ নিয়ে যে ভাবে সতর্ক হই, এ ক্ষেত্রেও তা-ই হতে হবে। তার অর্থ, কারও সর্দি বা কাশি হলে বহু মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করা উচিত নয়। এতে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।’’ হাঁচি, কাশির সময় রুমাল ব্যবহার করারও পরামর্শ দিয়েছেন অতুল।

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় ১৭.৯ কোটি নতুন চাকরি, ইউপিএ আমলে ছিল ২.৯, বিরোধীদের তোপ মান্ডব্যর 

    মেটানিউমো ভাইরাস নতুন নয়

    মেটানিউমো ভাইরাস নতুন নয়, ২০০১ সালেও এর সন্ধান মিলেছিল। কিন্তু যেটা নতুন, তা হল সংক্রমণের হার। ১৪ বছরের নীচে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে, একইসঙ্গে বয়স্করাও। তবে তা হচ্ছে চিনে। এই ভাইরাসের হদিশও পাওয়া গিয়েছে চিনে। এই ভাইরাসের উপসর্গ অনেকটাই কোভিডের মতো। তবে ওতটা মারাত্মক না হলেও, চিকিৎসকরা সতর্ক থাকতে চাইছেন। এই ভাইরাসের কোনও ভ্যাকসিন এখনও আবিষ্কার হয়নি। চিকিৎসকদের কাছে সেটাই উদ্বেগের কারণ। এর উপসর্গ সর্দি-কাশি, নাক দিয়ে লাগাতর জল পড়া, অসম্ভব গলা ব্যথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Covishield: কোভিড টিকা কোভিশিল্ডে বিপদ! বিরল রোগের সম্ভাবনা রয়েছে কতটা?

    Covishield: কোভিড টিকা কোভিশিল্ডে বিপদ! বিরল রোগের সম্ভাবনা রয়েছে কতটা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০-২১ এর মহামারীর সেই দিনগুলোর স্মৃতি এখনও দগদগে। করোনা ভাইরাসের হাত থেকে তখন কোভ্যাকসিন-কোভিশিল্ডের (Covishield) মতো টিকাগুলোই হাজার হাজার মানুষের প্রাণ রক্ষা করেছিল। কিন্তু এবার সেই করোনার টিকা কোভিশিল্ড নিয়ে বড়সড় তথ্য ফাঁস হল। আদালতে পেশ করা নথি বলছে বিরল ঘটনা হলেও কোভিশিল্ড টিকার (covishield vaccine) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় টিটিএস বা ‘থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ -এর মতো বিরল রোগ। কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় (Covishield) কি হতে পারে মৃত্যু? এই নিয়ে প্রশ্নের দানা বেঁধেছে।

    আইনি মামলা দায়ের (Covishield)

    বিরল এই রোগে শারীরিক ক্ষতির পাশাপাশি মৃত্যু হয়েছে বলে সম্প্রতি একটি আইনি মামলা করা হয়েছে কোভিশিল্ড টিকা (Covishield Side Effect) প্রস্তুতকারীদের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি পরিবার আদালতে অভিযোগ করেছে যে, কোভিশিল্ড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (Side Effect) মারাত্মক ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলেছে।

    গত ফেব্রুয়ারি মাসে আদালতে জমা দেওয়া একটি নথিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা সংস্থা জানায়, তাদের তৈরি করা প্রতিষেধকের কারণে বিরল রোগ থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোমে (TTS)-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এই রোগে আক্রান্ত হলে রক্তে অণুচক্রিকার পরিমাণ কমে যায় এবং রক্ত জমাট বাঁধতে শুরু করে।

    আরও পড়ুনঃ প্রয়াত হলেন সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ-সারদা মিশনের অধ্যক্ষা আনন্দপ্রাণা মাতাজি

    রোগের লক্ষণ

    এই বিরল রোগে শরীরের নানা জায়গায় রক্ত জমাট বেঁধে (Blood Clots) কমে যেতে পারে রক্তে প্লেটলেটসের মাত্রা। রক্তে প্লেটলেটসের মাত্রা কমে এলে তা শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে। ফলে  মাথায় অসহ্য যন্ত্রণা, পেটে যন্ত্রণা, পা ফুলে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট,  জ্ঞান হারানোর মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    মূলত যাঁরা ভ্যাক্সজেভরিয়া বা অ্যাস্ট্রেজেনেকার কোভিশিল্ড টিকা নিয়েছেন বা জনসন অ্যান্ড জনসন/জ্যানসেন-এর কোভিড টিকা নিয়েছেন, তাঁদেরই এই ধরনের রোগের ঝুঁকি আছে। তাই উপরিউক্ত কোনোরকম সমস্যা হলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    প্রসঙ্গত, করোনা পর্বের ভারতে কোভিশিল্ড সর্বাধিক জনপ্রিয় হয়েছিল। ঘরে ঘরে মানুষ এই টিকার দুটি আবার কেউ কেউ তো তিনটি অর্থাৎ বুস্টার ডোজও (Booster dose) গ্রহণ করেছেন। সে ক্ষেত্রে এতদিন পর কোভিশিল্ড টিকা (Covishield) সম্পর্কিত এই ভয়ংকর তথ্য প্রকাশ্যে আসতে আতঙ্কিত হচ্ছেন সকলেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • COVID-19: করোনাকালে বিশ্বজুড়ে গড় আয়ু কমেছে ১.৬ বছর, বলছে রিপোর্ট

    COVID-19: করোনাকালে বিশ্বজুড়ে গড় আয়ু কমেছে ১.৬ বছর, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা মহামারীর (COVID-19) কারণে ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী মানুষের গড় আয়ু কমেছে ১.৬ বছর। এমনই তথ্য উঠে এলো ল্যানসেট জার্নাল নামের একটি পত্রিকার রিপোর্টে। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, গড় আয়ু কমার কারণ হিসেবে আলাদা আলাদা দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, অর্থনীতি এবং অন্যান্য অনেক কিছু ফ্যাক্টর কাজ করে থাকতে পারে। গবেষকদের সমীক্ষায় অনেকেই ছিলেন যাঁরা বার্ধক্য জনিত সমস্যাতেও ভুগছিলেন।

    বিশ্বের মোট ৮৪ শতাংশ দেশেই কমেছে গড় আয়ু

    রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে বিশ্বের মোট ৮৪ শতাংশ দেশ এবং অঞ্চলে এই গড় আয়ু হ্রাসের ঘটনা ঘটেছে। গবেষণাতে দেখা যাচ্ছে, মেক্সিকো সিটি, পেরু, বলিভিয়ার মতো দেশগুলিতে গড় আয়ু কমার হার (COVID-19) সবচেয়ে বেশি। ২০২০ এবং ২০২১ সাল নাগাদ করোনা মহামারীর দাপটে বিশ্বজুড়ে প্রাপ্তবয়স্কদের মৃত্যুর সব থেকে বেশি হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে যা অতীতে কখনও দেখা যায়নি। অন্যদিকে, মহামারীর সময় শিশু মৃত্যুর হার কমেছে, এমনটা রিপোর্টে উঠে এসেছে। ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের তুলনায় শিশুদের গড় আয়ু বেড়েছে দেখা যাচ্ছে এবং এই সময়ের মধ্যে পাঁচ লাখ শিশু মৃত্যু কম হয়েছে।

    কোন কোন সংস্থা করেছে এই গবেষণা?

    তবে গবেষকরা এও জানিয়েছেন, সারা বিশ্বজুড়ে শিশু মৃত্যুর হারে আঞ্চলিকভাবে নানা পার্থক্য রয়েছে। যেমন বিশ্বে মারা যাওয়া (COVID-19) প্রতি চারজন শিশুর মধ্যে একজনই দক্ষিণ এশিয়ার দেখা গিয়েছে। অন্যদিকে, চারজন শিশুর মধ্যে প্রতি দুইজনকে দেখা দিয়েছে তারা আফ্রিকা মহাদেশের। গবেষকরা জানাচ্ছেন, এই রিপোর্ট সামনে আসার ফলে ভবিষ্যতে কী কী পরিবর্তন হতে পারে, মানুষের গড় আয়ুর, তা আরও ভালোভাবে বোঝা যাবে। গবেষণাটি সম্পন্ন হয়েছে ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশন (IHME), ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটন (UW), গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজিজ স্টাডি (GBD)-এর যৌথ উদ্যোগে। গবেষণাতে আরও দেখা যাচ্ছে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৫ বছরের বেশি বয়স্ক মানুষদের মধ্যেই মৃত্যুর হার বেড়েছে। পুরুষদের মধ্যে মৃত্যুর হার বেড়েছে ২২ শতাংশ এবং মহিলাদের মধ্যে এই হার ১৭ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • COVID19: করোনার নতুন প্রজাতি বাড়াচ্ছে হৃদরোগের ঝুঁকি? কী বলছেন চিকিৎসকরা? 

    COVID19: করোনার নতুন প্রজাতি বাড়াচ্ছে হৃদরোগের ঝুঁকি? কী বলছেন চিকিৎসকরা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    করোনার (COVID19) নতুন প্রজাতি নিয়ে উদ্বিগ্ন সরকার থেকে সাধারণ মানুষ সকলেই। করোনা সংক্রমণ যাতে দেশ জুড়ে ছড়িয়ে পড়তে না পারে, সেজন্য একাধিক সরকারি পরিকল্পনা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। কিন্তু তারপরেও করোনার চোখ রাঙানি রয়েছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, করোনার নতুন প্রজাতি হৃদযন্ত্রের বাড়তি বিপদ বাড়াচ্ছে।‌

    কেন হৃদযন্ত্র বিকলের আশঙ্কা? (COVID19)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, করোনা ভাইরাস (COVID19) ত্বক, চোখ আর ফুসফুসের ওপর কড়া প্রভাব ফেলেছে। কিন্তু সম্প্রতি দেখা গিয়েছে, হৃদযন্ত্রের ওপর এই ভাইরাসের প্রকোপ মারাত্মক। সম্প্রতি জার্নাল অফ আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, করোনা পরবর্তী সময়ে বিশ্বজুড়ে বেড়েছে হৃদরোগের দাপট। তরুণ প্রজন্মের হৃদযন্ত্র বিকলের ঘটনা বেশি ঘটছে। করোনা ভাইরাসের জেরেই হৃদযন্ত্রের শক্তি কমছে, এমন একাধিক উদাহরণ পাওয়া গিয়েছে। 
    ভারতের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, করোনার নতুন প্রজাতি সবচেয়ে বেশি হৃদযন্ত্রের উপরেই প্রভাব ফেলছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই নতুন প্রজাতিতে যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের একাংশ আগেও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। বারবার আক্রান্ত হওয়ায় তাঁদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমছে। পাশপাশি করোনা আক্রান্তের ফুসফুসের সমস্যা বাড়ছে। ফলে, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা বেশি দেখা দিচ্ছে। আর তার জেরেই দেহের রক্তচাপ ওঠানামা করছে। ফলে, হৃদযন্ত্রের শক্তি কমছে। হৃদযন্ত্র বিকল হওয়ার আশঙ্কাও বাড়ছে।‌

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা? (COVID19)

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, করোনা পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্যের বিষয়ে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। না হলে যে কোনও বড় বিপদ ঘটতে পারে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, করোনা আক্রান্তের সুস্থ হয়ে ওঠার পরে খাদ্যাভ্যাস থেকে জীবনযায়, সব কিছুতেই বাড়তি নজরদারি প্রয়োজন। যেহেতু এই করোনার (COVID19) প্রজাতি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে, তাই সুস্থ হওয়ার পরেও নিয়মিত রক্তচাপ মাপা জরুরি। রক্তচাপ লাগাতার ওঠানামা করলে কিংবা ধারাবাহিক উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। তাছাড়া, ওজনের বিষয়ে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, স্থূলতা কোলেস্টেরল সহ একাধিক সমস্যা তৈরি করে। যা হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। তাই করোনার পরে কম তেলমশলা যুক্ত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া দরকার। কিন্তু পুষ্টির দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি‌‌। কারণ, করোনার পরে দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে যায়। তাই চোখ, ত্বক, লিভার সহ একাধিক অঙ্গে নানান সমস্যা দেখা দেয়। নিয়মিত সিদ্ধ ডিম, দুধ, খিচুড়ি, আপেল, লেবু খাওয়া দরকার। তবেই দেহে প্রয়োজনীয় শক্তির জোগান হবে। তবে, চিকিৎসকদের পরামর্শ, নিয়ম মাফিক যোগাভ্যাস করতে হবে। রক্তচাপ ঠিক রাখতে, হৃদপিণ্ডের কার্যশক্তি বাড়াতে যোগাভ্যাস সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। তাই করোনা আক্রান্ত সুস্থ হয়ে যাওয়ার পরে নিয়মিত অন্তত ৩০ মিনিট যোগাভ্যাস করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • COVID-19: ফের ফিরছে মাস্ক-যুগ? কলকাতার তিন হাসপাতালে ভর্তি ৩ করোনা আক্রান্ত

    COVID-19: ফের ফিরছে মাস্ক-যুগ? কলকাতার তিন হাসপাতালে ভর্তি ৩ করোনা আক্রান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের কি মাস্ক-যুগ ফিরতে চলেছে দেশে? ইতিমধ্যে করোনার (COVID-19) নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট জেএন১-কে নিয়ে জোর চর্চা চলছে বিশ্বজুড়ে। নতুন এই উপ প্রজাতির সন্ধান মিলেছে ভারতেও। কলকাতাতেও করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩ জন। জানা গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে দু’জন কলকাতার বাসিন্দা। এঁরা দুজনেই পুরুষ। কলকাতার দুটি আলাদা বেসরকারি হাসপাতালে দু জন ভর্তি হয়ে রয়েছেন। বাকি একজন বিহারের ছ’মাসের একটি শিশু। বাচ্চাটি বর্তমানে করোনা সংক্রমণ নিয়ে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি রয়েছে। তবে প্রত্যেকেই জেএন১ সাব ভ্যারিয়েন্টে (COVID-19) আক্রান্ত কিনা, তা জানা যায়নি। জিনোম সিকোয়েন্সিং করানো হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, কল্যাণীর ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে পাঠানো হয়েছে তিন জনের নমুনা।

    ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা (COVID-19) আক্রান্ত ৩৫৮ জন

    করোনার গ্রাফ আপেক্ষিকভাবে বেশ ঊর্ধ্বমুখু গত কয়েকদিন ধরেই। দেশে আচমকাই বৃদ্ধি পেয়েছে কোভিড সংক্রমণ। গত দু’সপ্তাহে ১৬ জন কোভিড আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে গোটা দেশে, এমনটাই বলছে পরিসংখ্যান। ইতিমধ্যে, করোনাবিধি লাগু হয়েছে ভারতের বেশ কতগুলি রাজ্যে। ওই রাজ্যগুলিতে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ফিরে আসছে আড়াই-তিন বছর আগের আতঙ্কের স্মৃতি। সব থেকে অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে দক্ষিণী রাজ্য কেরলে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৫৮ জন। তাঁদের মধ্যে ৩০০ জনই কেরলের বাসিন্দা।

    মে মাসের পর ফের বাড়ল করোনা (COVID-19) 

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে আক্রান্ত ছ’জনের মৃত্যু হয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে দেশে এখন সক্রিয় কোভিড রোগীর সংখ্যা ২,৬৬৯। চলতি বছরের মে মাসের পর থেকে দেশে এত সংক্রমণ ছড়ায়নি। করোনা ভাইরাসের নতুন উপপ্রজাতি জেএন.১-এর কারণেই বৃদ্ধি পাচ্ছে সংক্রমণ। তবে হু এও জানিয়েছে, নতুন এই সাবভ্যারিয়েন্ট যে খুব মারাত্মক, এখনও তার সপক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ মেলেনি। অন্যদিকে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, নতুন এই উপ প্রজাতির সংক্রমণে ওষুধ ছাড়াই সুস্থ হয়ে উঠছেন বেশিরভাগ মানুষ। মোদি সরকারের করোনা ভ্যাকসিনও খুবই কার্যকরী বলে আগেই জানিয়েছে কেন্দ্র। প্রসঙ্গত, দেশের প্রতিটি নাগরিকই ভ্যাকসিনের ডোজ পেয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Corona Update: করোনার নতুন প্রজাতি বিপজ্জনক নয়, তবে সতর্কতা জরুরি, জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

    Corona Update: করোনার নতুন প্রজাতি বিপজ্জনক নয়, তবে সতর্কতা জরুরি, জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের করোনা‌‌ ভাইরাসের (Corona Update) চোখরাঙানি।‌ কেরলে হানা দিয়েছে করোনার নতুন প্রজাতি। উদ্বিগ্ন গোটা দেশ। কিন্তু করোনার এই নতুন প্রজাতি নিয়ে আশ্বাস দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    কী বলল বিশ্ব‌ স্বাস্থ্য সংস্থা?

    করোনা ভাইরাসের নতুন প্রজাতি জেএন ওয়ান (Corona Update) সম্পর্কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, বাড়তি দুশ্চিন্তার কারণ নেই৷ এই নতুন প্রজাতির সংক্রমণ ছড়ানোর ক্ষমতা তীব্র নয়। তাই এই প্রজাতি জনস্বাস্থ্যের জন্য খুব বিপজ্জনক নয়৷ কয়েক মাস আগেও করোনা ভাইরাসের আরেক প্রজাতি বিএ টু সংক্রমণ ছড়িয়েছিল। এই নতুন প্রজাতি জেএন ওয়ান, ওই আগের প্রজাতির অংশ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছিল।

    করোনার টিকা কি এই সংক্রমণ রুখতে পারবে?

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়, করোনা (Corona Update) প্রতিরোধে যে ভ্যাকসিনগুলি ব্যবহৃত হচ্ছে, সেগুলি এই নতুন প্রজাতি রুখতে পারবে। এছাড়াও কোভিড-১৯ ভাইরাসের সব প্রজাতির থেকে সৃষ্টি অসুস্থতা এবং প্রাণহানি ঠেকাতে কার্যকর হবে করোনা‌ টিকা।

    কী পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতকালে অনেকেই সর্দি-কাশিতে ভোগে। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার ভোগান্তি বাড়ে। এই পরিস্থিতিতে সতর্কতা জরুরি। করোনা‌র নতুন প্রজাতির থেকে বাঁচতে তাই সচেতনতা দরকার।‌ বিশেষত বয়স্কদের বাড়তি সতর্ক হতে হবে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, মাস্ক (Corona Update) পরে থাকা জরুরি। বাইরে থেকে ফিরলে অবশ্যই হাত পরিষ্কার করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তবেই বড় বিপদ এড়ানো যাবে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, বয়স্কদের ফুসফুস সংক্রমণের বাড়তি ঝুঁকি থাকে। নিউমোনিয়ার ঝুঁকিও থাকে। তাই করোনা‌ থেকে বাড়তি সতর্কতা জরুরি।‌ ডায়বেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থাকলে মাস্ক জরুরি। তবে, পরিবারের কেউ সর্দি-কাশি কিংবা জ্বরে ভুগলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রয়োজনে আলাদা ঘরে থাকতে হবে। তাহলে করোনার এই নতুন প্রজাতিকে সহজেই মোকাবিলা করা যাবে। তাই এ নিয়ে অযথা আতঙ্কিত না হওয়ারই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Monsoon Diseases: জ্বর-কাশিতে নাজেহাল শিশুরা! অ্যাডিনো নাকি করোনার নতুন প্রজাতি? 

    Monsoon Diseases: জ্বর-কাশিতে নাজেহাল শিশুরা! অ্যাডিনো নাকি করোনার নতুন প্রজাতি? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বর্ষার মরশুমে সর্দি-কাশির ভোগান্তি (Monsoon Diseases) লেগেই থাকে। কিন্তু হঠাৎ জ্বর, সর্দি-কাশির প্রকোপ বাড়ছে। বিশেষত শিশুদের মধ্যে ভোগান্তি বাড়ছে। সাধারণ ভাইরাস ঘটিত জ্বর নাকি অ্যাডিনো কিংবা করোনার কোনও নতুন প্রজাতি, সে নিয়েই উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল!

    কী ধরনের সমস্যা (Monsoon Diseases) দেখা দিচ্ছে? 

    শিশুরোগ চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শিশুদের জ্বর হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই শরীরের তাপমাত্রা ১০৩-১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়ে যাচ্ছে। পাশপাশি গলা ব্যথা, সর্দি, কাশির মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দিচ্ছে (Monsoon Diseases)। অনেকের চোখ লাল হয়ে যাচ্ছে। কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। খাওয়ার ইচ্ছে থাকছে না। তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছে। জ্বর কমলেও কাশির ভোগান্তি লেগেই থাকছে।

    কাদের ভোগান্তি (Monsoon Diseases) বেশি? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, মূলত স্কুলপড়ুয়াদের মধ্যেই ভোগান্তি বেশি দেখা যাচ্ছে। বিগত দু’সপ্তাহে সাত থেকে বারো বছর বয়সিদের মধ্যেই জ্বরের প্রকোপ বেশি দেখা যাচ্ছে। তাই চিকিৎসকদের একাংশের আশঙ্কা, ভাইরাস ঘটিত সংক্রমণের জেরেই স্কুলপড়ুয়াদের মধ্যে জ্বরের প্রকোপ (Monsoon Diseases) বাড়ছে।

    আশঙ্কার কারণ কী? 

    গত দু’সপ্তাহে শিশুদের মধ্যে জ্বর আর সর্দি-কাশিতে (Monsoon Diseases) আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। আর তার জেরেই উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল। চলতি বছরের প্রথমেই অসংখ্য শিশু অ্যাডিনোর দাপটে কাবু হয়েছিল। নবজাতক থেকে স্কুলপড়ুয়া, অনেকেই অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল। সাধারণ জ্বর কিংবা সর্দি মনে হলেও পরবর্তীকালে নানান জটিলতা দেখা দিয়েছিল। এখন ফের জ্বর এবং কনজাংটিভাইটিসের প্রকোপ বাড়ার জেরে উদ্বেগ বাড়ছে। পাশপাশি, করোনার নতুন প্রজাতি পিরোলা এবং এরিস সক্রিয় হচ্ছে। এই দুই প্রজাতি শুধু ভারতে নয়, পৃথিবী জুড়ে দাপট বাড়াচ্ছে। করোনা ও প্রথম পর্বে সাধারণ সর্দি-কাশি আর জ্বরের উপসর্গ নিয়েই হাজির হয়। তাই সংক্রমণ বাড়ায় উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল। শিশুরোগ চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এ রাজ্যে এই সময়ে ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। তাই জ্বর একেবারেই অবহেলা করা যাবে না।

    চিকিৎসকরা কী পরামর্শ (Monsoon Diseases) দিচ্ছেন? 

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, জ্বর হলে একেবারেই স্কুলে যাওয়া চলবে না। বাড়িতে থেকেই বিশ্রাম নিতে হবে। সর্দি-কাশির মতো উপসর্গ (Monsoon Diseases) দেখা দিলে শিশুকে ভিড় জায়গায় নিয়ে যাওয়া উচিত নয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, সর্দি-কাশি হলে শরীর দুর্বল থাকে, যে কোনও ভাইরাস আরও দ্রুত দেহে প্রবেশ করতে পারে। তাই সর্দি-কাশি হলে ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে। পাশপাশি স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছেও চিকিৎসকদের অনুরোধ, কোনও পড়ুয়া যাতে জ্বর হলে স্কুলে না আসে, সেদিকে নজর রাখতে হবে। অভিভাবকদেরও বোঝাতে হবে। কারণ, জ্বর হলেই সংক্রমণ অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ইনফ্লুয়েঞ্জা হোক কিংবা অ্যাডিনো, করোনার মতো মারাত্মক ভাইরাস, সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে। পাশপাশি আক্রান্তেরও অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়বে। তাই বাড়িতে থেকে বিশ্রাম নেওয়া জরুরি। পাশপাশি, সর্দি-কাশি বা জ্বর হলে গরম জলে স্নান করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। এসি একেবারেই ব্যবহার করা যাবে না। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই ওষুধ খেয়ে দেহের তাপমাত্রা কমার সময়ে খুব ঘাম হয়। শরীরে অস্বস্তি তৈরি হয়। তখন এসি ঘরে বাচ্চাদের রাখা হয়। তার জেরে সমস্যা আরও বাড়ছে। চিকিৎসকদের পরামর্শ, জ্বর হলে বারবার তাপমাত্রা মাপতে হবে। তিন দিনের বেশি জ্বর থাকলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা জরুরি। প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা করে তবেই কারণ জানা যাবে। তাই জ্বর হলে একেবারেই অবহেলা করা চলবে না।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Corona Virus: করোনায় ফের একের পর এক শিশুমৃত্যু! চিন্তার ভাঁজ চিকিৎসক মহলে!

    Corona Virus: করোনায় ফের একের পর এক শিশুমৃত্যু! চিন্তার ভাঁজ চিকিৎসক মহলে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের করোনা (Corona Virus) ভাইরাসের চোখ রাঙানি! পর পর শিশুমৃত্যু। তাই উদ্বিগ্ন চিকিৎসকরা। এমনিতেই রাজ্যে ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়ার দাপট অব্যাহত। তার মধ্যেই করোনার প্রকোপ চিন্তা বাড়াচ্ছে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট (Corona Virus)? 

    স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে রাজ্যে পর পর তিনজন শিশু করোনা (Corona Virus) আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন তিনেক আগেই বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে সাত মাসের শিশু মারা যায়। তারপরেই আরেকটি ন’মাসের শিশুর মৃত্যু হয়। এর পরে দিন দুয়েক আগে কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে আরেক শিশুর মৃত্যু হয়। এই তিনজনের ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে করোনা আক্রান্তের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। 
    স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা জানান, শিশুদের পাশপাশি ফের বয়স্কদের মধ্যে করোনা সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে ইতিমধ্যেই ১০-১২ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। তার মধ্যে অনেকের বয়স ষাট বছরের বেশি। তবে প্রত্যেকের কোমরবিডিটি রয়েছে বলেই জানাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্তারা। 
    যে তিন শিশুর সম্প্রতি করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে, তাদের অন্যান্য শারীরিক জটিলতা ছিল বলেও দাবি করেছে স্বাস্থ্য ভবন। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, কিডনি ও নিউমোনিয়ার সমস্যায় ভুগছিল ওই তিন শিশু। কিন্তু রাজ্যে একদিকে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার দাপট। তার মধ্যেই করোনায় নতুন করে আক্রান্ত বৃদ্ধি বাড়তি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কাদের বাড়তি সতর্কতা (Corona Virus) জরুরি বলে পরামর্শ বিশেষজ্ঞ মহলের? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, সকলের স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা জরুরি। কিন্তু পাঁচ বছরের কম বয়সিদের বিশেষ সতর্কতা জরুরি। কারণ, সম্প্রতি শিশুদের নিয়েই পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়েছে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, জ্বর তিনদিনের বেশি থাকলে একেবারেই অবহেলা করা চলবে না। অনেক সময়েই জ্বর সামান্য কমলে, ফের জ্বর হচ্ছে। বার বার এমন হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সর্দি-কাশি কিংবা বমির মতো উপসর্গ থাকলে বাড়তি নজরদারি জরুরি। তাছাড়া, যেসব শিশুদের কিডনি, হার্ট কিংবা ফুসফুসের কোনও সমস্যা রয়েছে, তাদের বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, তাদের যেমন সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে, তেমনি আক্রান্ত হলে শারীরিক জটিলতাও বেশি হতে পারে। তাই জ্বর কিংবা সর্দি হলে একেবারেই বাইরে যাওয়া চলবে না। তাতে পরিস্থিতি আরও জটিল (Corona Virus) হতে পারে। এমনই জানাচ্ছে চিকিৎসক মহল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share