Tag: Covid 19

Covid 19

  • China Economy: মজুরি বন্ধ, কর্মী ছাঁটাই, করোনা পরিস্থিতিতে চাপে চিনা অর্থনীতি

    China Economy: মজুরি বন্ধ, কর্মী ছাঁটাই, করোনা পরিস্থিতিতে চাপে চিনা অর্থনীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত নভেম্বর থেকে মজুরি দেওয়া হয়নি। ছাঁটাই করা হয়েছে বহু কর্মীকে। এসবই করা হয়েছে করোনা (Covid 19) অতিমারি পরিস্থিতিতে। যার জেরে সমস্যার মুখে পড়তে পারে চিনা অর্থনীতি (China Economy)। ঋণের জালে জড়িয়ে একের পর এক দেশের অর্থনীতিকে সমস্যার মুখে ঠেলে দিয়েছে শি জিনপিংয়ের দেশ। এশিয়া মহাদেশের এই তালিকায় রয়েছে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। চিনা অর্থনীতির ফাঁসে আটকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে এই দ্বীপরাষ্ট্র। চিনা ঋণের জালে জড়িয়ে গিয়েছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানও। এহেন চিনের অর্থনীতিই ভয়ঙ্কর কোভিড পরিস্থিতিতে পড়তে চলেছে সমস্যার মুখে।

    মারণ ভাইরাস…

    চিনের উহান প্রদেশেই প্রথম খোঁজ মেলে মারণ ভাইরাস  করোনার। পরে সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। করোনার থাবায় মৃত্যু হয় লক্ষ লক্ষ মানুষের। তার পরে জরুরি ভিত্তিতে টিকা আবিষ্কার করে রোগ প্রতিরোধে টিকাকরণে জোর দেয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। তার জেরে রোগ নিয়ন্ত্রণে আসে পৃথিবীর অনেক দেশেই। যদিও চিনে রোগের প্রকোপ কমেনি। সম্প্রতি চিনে ফের দাপট বাড়তে থেকে করোনার। প্রতিদিনই দীর্ঘ হতে থাকে মৃতের তালিকা। হাসপাতালে হাসপাতালে করোনা রোগীর দীর্ঘ লাইন। শেষকৃত্যস্থলে লাশের পাহাড়। যদিও সরকারিভাবে করোনায় মৃত্যুর খবর স্বীকার করা হয়নি বললেই চলে।

    আরও পড়ুুন: ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় পিএফআই! কী বলছে এনআইএ-এর চার্জশিট?

    করোনা রুখতে জিরো কোভিড টলারেন্স নীতি অবলম্বন করেছিল সে দেশের সরকার। তার কার্যত গৃহবন্দি দশা কাটাতে বাধ্য হন চিনা নাগরিকরা। গত নভেম্বর মাস থেকে বন্ধ হয়ে যায় মজুরি (China Economy)। বেসরকারি কোম্পানিগুলি নির্বিচারে ছাঁটাই করে। সম্প্রতি জনতার চাপে পড়ে লকডাউন শিথিল করে চিনা সরকার। এর পরেই বকেয়া মাইনে এবং চাকরি ফেরত পাওয়ার দাবিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয়েছে বিক্ষিপ্ত অশান্তি। যাঁদের ছাঁটাই করা হয়েছে, তাঁদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়নি। তার জেরে ক্রমেই বাড়ছে জনরোষ। যা বিস্ফোরণ ঘটলে চাপ পড়তে পারে অর্থনীতিতে।

    চিনের চংকুইংয়ের সাউথ ওয়েস্টার্ন শহরে চাকরি খোয়ানো শতাধিক মানুষ বকেয়া মজুরি ও কাজের দাবিতে (China Economy) বিক্ষোভ দেখান। ভাঙচুর করেন মেশিনপত্র। তা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষও হয়। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন সংবাদপত্রে। দিন দিন এমন ঘটনা বেড়েই চলেছে। জানা গিয়েছে দীর্ঘ লকডাউনের জেরে ২০২২ সালে চিনা অর্থনীতির বৃদ্ধির হার মাত্র ৩ শতাংশ। অর্ধ শতাব্দীতে যা এদেশে প্রথম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • New Zealand: নিউজিল্যান্ডের নয়া প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ক্রিস হিপকিনস, কেন জানেন?

    New Zealand: নিউজিল্যান্ডের নয়া প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ক্রিস হিপকিনস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউজিল্যান্ডের (New Zealand) নয়া প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ক্রিস হিপকিনস (Chris Hipkins)। ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে তাঁকে কোভিড ১৯ (Covid 19) মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করা হয়। করোনা মোকাবিলায় তাঁর পদক্ষেপ উচ্চ প্রশংসিত হয়। তার জেরেই দলের মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। লেবার পার্টির ৬৪ জন সাংসদের সমর্থন পেয়েছেন তিনি। তবে এখনই প্রধানমন্ত্রী হতে পারছেন না ক্রিস। কারণ ৭ ফেব্রুয়ারি নিউজিল্যান্ডের গভর্নর জেনারেলের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডেন (Jacinda Ardern)। তার পরেই দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন বছর চুয়াল্লিশের হিপকিনস। দলের মনোনয়ন পেয়ে দৃশ্যতই খুশি হিপকিনস। বলেন, আমরা অবিশ্বাস্যভাবে একটা শক্ত দল। তিনি বলেন, আমরা ঐক্যের ভিত্তিতে এই জায়গায় এসেছি। এবং আমরা সেটা চালিয়ে যাব। আমি সত্যিকারের ভাগ্যবান। কারণ এই সব (মন্ত্রিসভার সদস্য) মানুষদের সঙ্গে কাজ করতে পারব। এই মানুষগুলি নিজেদের উৎসর্গ করেছেন নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দাদের স্বার্থে।

    চিপ্পি…

    হিপকিনস দলে চিপ্পি নামে পরিচিত। জনপ্রিয়ও বটে। কোভিড-১৯ মন্ত্রী হওয়ার আগে তিনি ছিলেন পুলিশ, শিক্ষা ও জনসেবা বিষয়ক মন্ত্রী। তবে এই দফতরের চেয়ে তাঁকে বেশি মাইলেজ দিয়েছে কোভিড মন্ত্রিত্বের পদ। বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রিত্বের পদে তাঁর মনোনয়ন হয়েছে অনায়াস। অথচ দৌড়ে এগিয়েছিলেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী তথা অর্থমন্ত্রী গ্যান্ট রবার্টসন। তবে জেসিন্ডা পদত্যাগ করার পরে পরেই রাবার্টসন জানিয়ে দিয়েছিলেন লেবার পার্টির দলনেতা হওয়ার কোনও বাসনাই নেই তাঁর।

    আরও পড়ুুন: ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় পিএফআই! কী বলছে এনআইএ-এর চার্জশিট?

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার আচমকাই নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি ছাড়ার কথা ঘোষণা করেন জেসিকা আর্ডের্ন। তিনি জানিয়েছিলেন, ৭ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রিত্ব পদ ছাড়তে চলেছেন তিনি। অক্টোবর মাসে হতে চলেছে নিউজিল্যান্ডের সাধারণ নির্বাচন। সেই নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না বলেও জানিয়ে দেন। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ট্যাঙ্কে আর জ্বালানি নেই। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি কঠিন সাড়ে পাঁচ বছর কাটিয়েছেন। কিন্তু তিনিও তো মানুষ। তাই তাঁকে সরে দাঁড়াতে হবে। আগামিকাল, রবিবার হিপকিনসকে আনুষ্ঠানিকভাবে সংসদে লেবার পার্টির সাংসদদের সমর্থন পেতে হবে। তার পরেই তিনি হতে পারবেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী। তবে তার আগে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে আর্ডের্নকে। যা এখন কেবল স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Covid 19: ৩ বছর পর কোভিড নিয়ে সুখবর! ভারতের করোনাগ্রাফে রেকর্ড পতন

    Covid 19: ৩ বছর পর কোভিড নিয়ে সুখবর! ভারতের করোনাগ্রাফে রেকর্ড পতন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৩ বছর পর করোনা নিয়ে স্বস্তির খবর পাওয়া গেল। সারা বিশ্বে যখন করোনার প্রকোপ কিছুটা কমেছে, তখন চিনে এর দাপট বেড়েই চলেছে। ফলে ভারতেও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে করোনা নিয়ে বিশেষ সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারই মধ্যে এল খুশির খবর। অবশেষে ২০২৩-এর ১৭ জানুয়ারি এখনও অবধি সবথেকে কম সংখ্যক করোনা আক্রান্ত হল এদেশে। ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ৮৯টি নতুন করোনাভাইরাস সংক্রমণ নথিভুক্ত হয়েছে, যা ২৭ মার্চ, ২০২০-এর পর থেকে সর্বনিম্ন। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুসারে এমনটাই বলছে দেশের করোনাগ্রাফ।

    ৩ বছর পর ভারতের করোনার গ্রাফে রেকর্ড পতন

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এর আগে এত কম করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হয়নি। ৭ মার্চ, ২০২০ থেকে এখনও পর্যন্ত সর্বনিম্ন বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ৮৯টি নতুন করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। যা ২০২০ সালের পর থেকে সর্বনিম্ন বলেই খবর। ফলে চিনে করোনার ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭-এর দাপটের মাঝেই করোনাগ্রাফে এই সর্বনিম্ন পতনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন দেশবাসী।

    আরও পড়ুন: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    মঙ্গলবার দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমে হয়েছে ২,০৩৫। অন্যদিকে, সুস্থতার হার প্রায় ৯৮ শতাংশের আশেপাশে। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪ কোটি ৪১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৪৭২ জন। সারা দেশে মোট কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা এখনও অবধি ৪.৪৬ কোটি। সারা দেশে মোট কোভিডে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজারের কিছু বেশি।

    ১০২৭ দিন পর দিল্লিতে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য

    প্রায় ৩ বছর বা ১০২৭ দিন পর গতকাল, ১৬ জানুয়ারি রাজধানী দিল্লিতে করোনায় কেউ আক্রান্ত হননি। ২০২০ সালের ২৪ মার্চ দিল্লিতে শেষবারের মত কোনও কোভিড কেস দেখা যায়নি। আর আজ এমন ঘটনা ঘটল। প্রসঙ্গত, এর আগে দিল্লিতে প্রায় ২৬,৫০০-এর বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। সেখানে দেখা গিয়েছে, গতকাল নতুন করে কোনও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দেখা যায়নি। আবার কেউ কোভিডে মারাও যাননি গতকাল। ফলে দিল্লিবাসীর জন্যও এটি একটি স্বস্তির খবর।  

  • Covid-19: করোনার কোন ভ্যারিয়েন্ট বেশি ভয়ঙ্কর, এক্সবিবি.১.৫ নাকি বিএফ.৭?

    Covid-19: করোনার কোন ভ্যারিয়েন্ট বেশি ভয়ঙ্কর, এক্সবিবি.১.৫ নাকি বিএফ.৭?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে নতুন করে তাণ্ডব শুরু করেছে করোনা ভাইরাস। ওমিক্রনের সাব-ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে চিনে। পিছিয়ে নেই আমেরিকাও। সেখানেও করোনার অন্য এক ভ্যারিয়েন্ট নতুন করে উদ্বেগের সৃষ্টি করছে। সেটি হল এক্সবিবি.১.৫। চিনে যখন ওমিক্রনের বিএফ.৭ সাব ভ্যারিয়েন্ট ত্রাসের রূপ নিয়েছে, তখন আমেরিকায় এই সংক্রমণ ছড়ানোর নেপথ্যে রয়েছে ওমিক্রন এক্সবিবি.১.৫। আমেরিকার এই এক্সবিবি ভ্যারিয়েন্টটি নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বেশ উদ্বিগ্ন। তবে সবথেকে আতঙ্কের বিষয় হল, এই দুই ভ্যারিয়েন্টে ভারতের কিছু মানুষও আক্রান্ত হয়েছেন। তবে সবারই প্রশ্ন, কোন ভ্যারিয়েন্ট বেশি ক্ষতিকারক?

    বিএফ.৭ না এক্সবিবি.১.৫, কোনটি বেশি ভয়ঙ্কর?

    আমেরিকা এক্সবিবি.১.৫-এর জন্য বেশি উদ্বিগ্ন। কারণ বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, করোনার এই ভ্যারিয়েন্ট বেশি সংক্রামক। এটি বিএ.২.৭৫ এবং বিএ.২.১০.১-এর  মিলিত প্রজাতি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই ভ্যারিয়েন্টের ফলে আমেরিকার প্রায় ৪০.৫ শতাংশ আক্রান্ত হয়েছেন। তথ্য বলছে, এক্সবিবি.১.৫ এর গতি বিকিউ.১ এর থেকে ১২০ শতাংশ বেশি। এক্সবিবি.১.৫ আগের এক্সবিবি ভ্যারিয়েন্টগুলির থেকে ৯৫ শতাংশ দ্রুত বলেও জানানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে, কোভিড ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি.১.৫ এমন একটি ভ্যারিয়েন্ট যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সহজেই ভেঙে দিতে পারে। আর সংক্রমণ ছড়িয়ে ফেলার দ্রুত ক্ষমতা ধরে রাখে।

    আরও পড়ুন: সামনেই চিনা নববর্ষ, করোনার মধ্যেই ভ্রমণ সংক্রান্ত একাধিক বিধিনিষেধ তুলে নিল জিনপিং সরকার

    অন্যদিকে ওমিক্রনের উপপ্রজাতি বিএ.৫ ও বিএ.৫.২.১৭ এর পরিবর্তিত রূপ হল ওমিক্রন বিএফ.৭। যেটির ফলে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন চিনের নাগরিকরা। এটিও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

    তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিএফ.৭ এর থেকেও বেশি সংক্রামক এক্সবিবি.১.৫ ভাইরাস। ৫৬ শতাংশ বেশি রোগ ছড়াতে পারে। বিএফ.৭ এর চেয়ে এর সংক্রমণের হার প্রায় ১২০ শতাংশ বেশি। খুব তাড়াতাড়ি মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মানুষের শরীরে এর সংক্রমণ হলে অ্যান্টিবডিগুলোকে দুর্বল করে দিতে পারে, ফলে খুব সহজেই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কমিয়ে দেয়। হু-এর তরফে বলা হয়েছে, এটি আজ পর্যন্ত ওমিক্রনের সবথেকে সংক্রামক ভাইরাস।

    দুই ভ্যারিয়েন্টের সাধারণ উপসর্গ কী কী?

    করোনার এই দুই ভ্যারিয়েন্টেই যে যে উপসর্গ দেখা যায় সেগুলো হল- গলা ব্যথা, সর্দি, নাক বন্ধ, হাঁচি, কফ ছাড়া কাশি, মাথাব্যথা, কফ সহ কাশি, কর্কশ কণ্ঠস্বর, পেশী ব্যথা এবং ব্যথা ইত্যাদি।

     

  • China Covid: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    China Covid: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Covid 19) সম্পর্কে তথ্য গোপনের অভিযোগে সরব হয়েছেন চিনের (China) বাসিন্দাদের একাংশ। প্রতিদিন প্রচুর সংখ্যক মানুষ মারণ ভাইরাসের কবলে পড়ে প্রাণ হারালেও, প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে না বলেই তাঁদের অভিযোগ। এবার প্রায় একই অভিযোগ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও (WHO)। তাদের অভিযোগ, গোটা অতিমারি পরিস্থিতিতে তথ্য গোপন করেছে চিন (China Covid)। সম্প্রতি করোনায় যেসব সংক্রমিতের মৃত্যু হচ্ছে, তারও সঠিক তথ্য প্রকাশ করছে না বেজিং।

    যথা পূর্বং…

    বিশ্বের মধ্যে প্রথম চিনের উহান শহরেই ছোবল মারে করোনা। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে তামাম বিশ্বে। মারণ এই ভাইরাসের ছোবলে গত তিন বছরে বিশ্বে প্রাণ হারিয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। এর পর গোটা বিশ্বে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এলেও, চিন রয়ে গিয়েছে যথা পূর্বং, তথা পরং। সম্প্রতি বিশ্বের নানা দেশে ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা। তবে সব চেয়ে বেশি করোনা সংক্রমিতের খোঁজ মিলেছে চিনে। করোনা সংক্রমণে সে দেশে ফি দিন মৃত্যুও হচ্ছে বহু মানুষের। চিনের হাসপাতালগুলিতে করোনা সংক্রমিতের লম্বা লাইন। অন্তেষ্টিক্রিয়াস্থলে লাশের স্তূপ। হাসপাতালের চিকিৎসকরাও জানাচ্ছেন, প্রতিদিনই সংক্রমিত ও মৃতের হার বাড়ছে। তার পরেও চিন সরকার জানাচ্ছে, করোনায় (China Covid) মৃত্যুর হার খুবই কম। এর জেরেই চিনের বাসিন্দাদের একাংশ সরকারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগে সোচ্চার হয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    এবার একই অভিযোগ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। তাদের অভিযোগ, চিন করোনায় মৃতের প্রকৃত সংখ্যা জানাচ্ছে না। করোনার মৃত্যুর যে সংজ্ঞা তারা নিরূপণ করেছে, তাও ঠিক নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানম ছেব্রেসাস বলেন, আমরা চিনকে নিরন্তর বলেই চলেছি করোনা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে। প্রতিদিন হাসপাতালে কত করোনা (China Covid) সংক্রমিত রোগী ভর্তি হচ্ছেন, মারাই বা যাচ্ছেন কতজন, সে সংক্রান্ত তথ্য দিতে। সংক্রমণ কত দ্রুত ছড়াচ্ছে, সে তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, চিনের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য নিয়ে হু চিন্তিত। বেজিংকে বারংবার বোঝানো হচ্ছে টিকাকরণের গুরুত্ব কতখানি। এর মধ্যে রয়েছে বুস্টার ডোজও। হু-র কর্তাদের মতে, চিন প্রকৃত তথ্য দিলে বিশ্বের অন্যান্য দেশ আগাম প্রস্তুত হওয়ার সময় পাবে। কিন্তু চিন প্রকৃত দিচ্ছে না বলেই অভিযোগ।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Covid Booster Dose: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের প্রয়োজনীয়তা নেই, জানাল কেন্দ্র

    Covid Booster Dose: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের প্রয়োজনীয়তা নেই, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের (Covid Booster Dose) কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই। এমনটাই জানাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। বিশ্বজুড়ে করোনার বাড়বাড়ন্ত হলেও, এই দফায় এখনও সেভাবে ভারতে থাবা বসাতে পারেনি করোনা। আর তাই এমনটা মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশজুড়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩৪ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এখনও সেভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি সংক্রমিতের সংখ্যা। এই অবস্থায় এ দেশের মানুষের একটির বেশি বুস্টারের প্রয়োজন নেই। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে এমনই জানানো হয়েছে। তবে প্রত্যেককে বুস্টারের প্রথম ডোজ নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে। জারি করা হয়েছে সতর্কতা। NTAGI-এর তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, দেশে করোনা বুস্টারের প্রথম ডোজ এখনও বহু মানুষের সম্পূর্ণ হয়নি। ফলে এই অবস্থায় প্রথম ডোজ না নিয়ে দ্বিতীয় ডোজের কোনও প্রয়োজন নেই। 

    প্রতিবেশী দেশগুলির মতো এ দেশেও যাতে করোনা (Covid Booster Dose) বাড়বাড়ন্ত না হয়, সেজন্যে আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে চাইছে কেন্দ্র। তার জন্য একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

    ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সম্প্রতি একযোগে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসে। সেখানেই যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা বুস্টারের দ্বিতীয় ডোজের (Covid Booster Dose) কোনও প্রয়োজন নেই।

    আরও পড়ুন: ‘মুকুল রায় বিরোধী দলনেতা হোন, চেয়েছিলেন মমতা’, তোপ শুভেন্দুর

    প্রসঙ্গত সম্প্রতি করোনার (Covid Booster Dose) প্রকোপে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে চিন। ফলে চিন নিয়ে গোটা বিশ্বের মানুষের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়তে শুরু করে। চিনে যখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে, সেই সময় ভারতেও যাতে তার প্রভাব না পড়ে, তার জন্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে নতুন করে জারি করা হচ্ছে একাধিক গাইডলাইন।

    নয়া নির্দেশিকা  

    সোমবার কোভিড-১৯ (Covid Booster Dose) নিয়ন্ত্রণে নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর আগে রবিবার, ১ জানুয়ারি থেকে চিন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান থেকে আসা যাত্রীদের আরটি-পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্র। এবার এই নির্দেশিকায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শুধু কোভিড-১৯ আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করলেই হবে না। এই ছয় দেশ থেকে আগত যাত্রীদের, ভারতে আসার আগে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সেই পরীক্ষা করাতে হবে। যাত্রার আগেই পরীক্ষার রিপোর্ট এয়ার সুবিধা অ্যাপে আপলোড করতে হবে। অন্যান্য দেশ থেকেও যারা এই ছয়টি দেশ ছুঁয়ে ভারতে আসবেন, তাঁদেরকেও এই বিধি মানতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 
     

  • Covid Booster Dose: কোভিডের বুস্টার ডোজ অ্যান্টিবডির স্থায়ীত্ব বাড়ায়, জানাচ্ছে গবেষণা

    Covid Booster Dose: কোভিডের বুস্টার ডোজ অ্যান্টিবডির স্থায়ীত্ব বাড়ায়, জানাচ্ছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ মেডিসিনের সাম্প্রতিকতম গবেষণায় কোভিড-১৯ – এর বুস্টার ডোজের (Covid Booster Dose) উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সমীক্ষাটিতে প্রমাণিত হয়েছে যে, কীভাবে ফাইজার এবং মর্ডানা বুস্টার ভ্যাকসিনগুলি শরীরে তৈরি হওয়া কোভিড -১৯- এর অ্যান্টিবডিগুলিকে প্রভাবিত করে। গবেষকদের মতে, একটি বুস্টার কোভিড-১৯ সংক্রমণ- এর বিরুদ্ধে শরীরে বেশি শক্তিশালী এবং টেকসই অ্যান্টিবডি তৈরি করে।  

    কী জানিয়েছেন গবেষকরা?

    গবেষকরা তাঁদের এই গবেষণা অ্যানালস অফ অ্যালার্জি, অ্যাজমা এবং ইমিউনোলজির বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশ করেছেন। প্রবীণ গবেষক জেফরি উইলসন বলেন, “এই ফলাফলগুলি অন্যান্য সাম্প্রতিক রিপোর্টের সঙ্গে মানানসই এবং এর থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে, বুস্টার শটগুলি (Covid Booster Dose) ভ্যাকসিন দ্বারা উত্পাদিত অ্যান্টিবডিগুলির স্থায়িত্ব বাড়ায়।”   

    উইলসন এবং তাঁর ১১৭ জন সহকারী স্বেচ্ছা সেবকদের ওপরে একটি গবেষণা চালান। ২২৮ জন স্বেচ্ছা সেবকের ওপর এই গবেষণা চালানো হয়। প্রাথমিক সিরিজ এবং বুস্টারের (Covid Booster Dose) এক  সপ্তাহ থেকে ৩১ দিন পর অ্যান্টিবডির মাত্রা একই রকম ছিল। কিন্তু সেই ব্যক্তিদের শরীরে কোভিড-১৯ – এর ভাইরাস আছে কি না তা পরীক্ষা না করেই অ্যান্টিবডিগুলি বহুক্ষণ শরীরে ছিল। 

    গবেষক স্যামুয়েল আইলসওয়ার্থ বলেন, “আমাদের প্রাথমিক ধারণা ছিল যে বুস্টার (Covid Booster Dose) প্রাথমিক ভ্যাকসিন সিরিজের তুলনায় উচ্চতর অ্যান্টিবডি তৈরি করবে। আমরা দেখতে পেয়েছি যে বুস্টার দীর্ঘস্থায়ী অ্যান্টিবডি সৃষ্টি করে।”

    আরও পড়ুন: আহত ঋষভ পন্থকে সরানো হল কেবিনে, কিন্তু কেন?    

    সংক্রমণের পরে বা টিকা দেওয়ার পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অ্যান্টিবডির মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই হ্রাস পায়। তবে টিকার ফলে ভবিষ্যতের সুরক্ষাকে নিশ্চিত করা হয়। গবেষকরা দেখেছেন যে মডার্না বুস্টার (Covid Booster Dose) দ্বারা তৈরি অ্যান্টিবডিগুলি ফাইজার বুস্টার দ্বারা তৈরি অ্যান্টিবডিগুলির চেয়ে দীর্ঘস্থায়ী। মডার্নার অ্যান্টিবডি ফাইজারের অ্যান্টিবডির থেকে পাঁচ মাস বেশি দীর্ঘস্থায়ী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Covid 19 Guideline: কোভিড রুখতে ছয় দেশ থেকে আসা যাত্রীদের জন্যে নয়া নির্দেশিকা জারি কেন্দ্রের

    Covid 19 Guideline: কোভিড রুখতে ছয় দেশ থেকে আসা যাত্রীদের জন্যে নয়া নির্দেশিকা জারি কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে নয়া নির্দেশিকা জারি (Covid 19 Guideline) করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর আগে রবিবার, ১ জানুয়ারি থেকে চিন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান থেকে আসা যাত্রীদের আরটি-পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্র। এবার এই নির্দেশিকায় কিছু পরিবর্তন আনা হল। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শুধু কোভিড-১৯ আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করলেই হবে না। এই ছয় দেশ থেকে আগত যাত্রীদের, ভারতে আসার আগে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সেই পরীক্ষা করাতে হবে। যাত্রার আগেই পরীক্ষার রিপোর্ট এয়ার সুবিধা অ্যাপে আপলোড করতে হবে। অন্যান্য দেশ থেকেও যারা এই ছয়টি দেশ ছুঁয়ে ভারতে আসবেন, তাঁদেরকেও এই বিধি মানতে হবে।

    কেন্দ্রের কী নির্দেশ?  

    এদিন, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব লব আগরওয়াল, অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের সচিব রাজীব বনসলকে একটি চিঠি দিয়ে নয়া নির্দেশাবলী জানিয়েছেন। চিঠিতে বলা হয়েছে, “হাই রিস্ক কান্ট্রি হিসেবে চিহ্নিত হওয়া দেশগুলিতে করোনার সংক্রমণ আরও বেড়েছে। সেই কারণে, ভারতে আসা আন্তর্জাতিক যাত্রীদের জন্য কোভিড-১৯ নিয়মে (Covid 19 Guideline) বদলের প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। ভারতে আসার আগে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করে, নেগেটিভ রিপোর্ট এয়ার সুবিধা অ্যাপে আপলোড করতে হবে। এছাড়া বাকি দেশ থেকে আসা আন্তর্জাতিক যাত্রীদের জন্যে যে নির্দেশ ইতিমধ্যেই চালু আছে, তাই থাকবে।” 

    প্রতিবেশী দেশ চিনে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের নতুন ঢেউ উদ্বেগ বাড়িয়েছে কেন্দ্রের। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেছেন, জানুয়ারিতে ভারতে করোনা সংক্রমণ অনেকটাই বাড়তে পারে। সেই কারণেই করোনা মোকাবিলায় (Covid 19 Guideline) আগে থেকেই প্রস্তুত রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: কোভিডের বুস্টার ডোজ অ্যান্টিবডির স্থায়ীত্ব বাড়ায়, জানাচ্ছে গবেষণা

    এত দিন নিয়ম ছিল, শুধু ৬টি দেশ থেকে আসা যাত্রীদেরই বিমানে ওঠার ৭২ ঘণ্টা আগে নেগেটিভ আরটি-পিসিআর রিপোর্ট দিতে হবে। চিনে ক্রমেই বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ (Covid 19 Guideline)। গত মাসে একটি রিপোর্ট জানিয়েছিল, ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চিনের ১৮ শতাংশ নাগরিক কোভিড ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছেন। হাসপাতালেও জায়গা নেই। শেষকৃত্যের জন্য দীর্ঘ লাইন। সূত্রের খবর, সে কারণেই বিদেশফেরত যাত্রীদের জন্য বিধি আরও কড়া করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • WHO Chief: চিনে করোনার নয়া ঢেউ ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে বিশ্বের! উদ্বেগ প্রকাশ হু-র

    WHO Chief: চিনে করোনার নয়া ঢেউ ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে বিশ্বের! উদ্বেগ প্রকাশ হু-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার (Covid 19) ভয়াবহ স্মৃতি এখনও কাটিয়ে ওঠেনি বিশ্ব। বর্তমানে ফের কয়েকটি দেশে চোখ রাঙাচ্ছে মারণ এই ভাইরাস। তবে একমাত্র চিন (China) ছাড়া এখনও করোনায় মৃত্যুর তেমন কোনও খবর মেলেনি কোথাও। করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে মার খেয়েছিল বিশ্ব বাণিজ্য। ধাক্কা খেয়েছিল জাতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধি। ব্যাহত হচ্ছিল স্বাস্থ্য পরিষেবা। এসবই এখন অতীত। গোটা বিশ্বের ছবিটা যখন এই রকম, তখন করোনার ভ্যারিয়েন্টের ধাক্কায় কুপোকাত হওয়ার জোগাড় ভারতের প্রতিবেশী দেশ চিনের। সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে প্রকাশ, চিনের এই নয়া ভ্যারিয়েন্ট যদি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, মারণ এই ভাইরাসের মুখে লাগাম পরানো না যায়, তাহলে তামাম বিশ্বে ফের একবার নেমে আসবে করোনার করাল গ্রাস।

    চিনের উহান প্রদেশে…

    তিন বছর আগে চিনের উহান প্রদেশে প্রথম খোঁজ মিলেছিল করোনা ভাইরাসের। তার পর তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। মৃত্যু হয় লক্ষ লক্ষ মানুষের। সম্প্রতি চিনে যে হারে করোনায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে, তাতে আতঙ্কিত গোটা বিশ্ব। ২০১৯ সালে যেমন করোনার খবর লুকিয়ে রেখেছিল চিন, এবারও তারা তেমনই করছে। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই হাজার হাজার করোনা সংক্রমিতের মৃত্যু হচ্ছে চিনে। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া স্থলে লাশের স্তূপ। হাসপাতালগুলিতে করোনা সংক্রমিতের দীর্ঘ লাইন। তার পরেও তথ্য গোপনের অভিযোগ উঠেছে শি জিনপিংয়ের দেশের বিরুদ্ধে। দেশে করোনায় ফি দিন কতজনের মৃত্যু হচ্ছে, তা জানতে চেয়েছেন চিনা নাগরিকদের সিংহভাগ অংশ। যদিও চিন সরকারের দাবি, করোনায় এখনও কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি, মমতার ‘গোঁসা’য় তাল কাটল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে

    জানা গিয়েছে, সাংহাই এবং বেজিংয়ে দ্রুত ছড়াচ্ছে সংক্রমণ। বেজিংয়ের এক চিকিৎসক হাওয়ার্ড বার্নেস্টাইন বলেন, হাসপাতালগুলির ওপর থেকে নীচ পর্যন্ত সর্বত্র সংক্রমিতের ভিড়। সত্যি করে বলতে কী, এত বড় চ্যালেঞ্জ সামলানোর জন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম না। এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল (WHO Chief) টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইয়েসুস বৃহস্পতিবার বলেন, চিনের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্ব সংস্থা উদ্বেগে রয়েছে। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, চিনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আমরা উদ্বেগে রয়েছি। করোনা সংক্রমণে যাঁদের ঝুঁকি বেশি  চিনকে তাঁদের কোভিড ১৯টি টিকাকরণের ওপর জোর দিতে উৎসাহিত করছি। ক্লিনিক্যাল কেয়ার এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থা মজবুত রাখতে চিনকে আমরা সাহায্য করতে প্রস্তুত বলেও জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Health Organization: করোনা সংক্রান্ত প্রকৃত তথ্য দিন, চিনকে বলল হু-র প্রতিনিধি দল

    World Health Organization: করোনা সংক্রান্ত প্রকৃত তথ্য দিন, চিনকে বলল হু-র প্রতিনিধি দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনায় (Covid 19) মৃত্যু নিয়ে তথ্য গোপন করার অভিযোগ উঠেছে চিন (China) সরকারের বিরুদ্ধে। প্রতিদিন কত সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন, তাও জানানো হচ্ছে না বেজিংয়ের তরফে। এমতাবস্থায় চিনের কাছে কোভিডের প্রকৃত তথ্য চাইল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organization), সংক্ষেপে হু (WHO)। শুক্রবার শি জিনপিংয়ের সরকারের আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করেন হু-র প্রতিনিধিরা। জানতে চান চিনের বর্তমান কোভিড পরিস্থিতি সম্পর্কে। হু-র প্রতিনিধিরা চিনকে তথ্য প্রকাশের অনুরোধ করেছে। যাতে সেই তথ্য জেনে কোভিড মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে পারে বিশ্বের অন্যান্য দেশ।

    হু-র প্রতিনিধি দল…

    এদিন চিনা আধিকারিকদের সঙ্গে হু-র প্রতিনিধি দলের বৈঠকে উঠে আসে নানা বিষয়। ওই প্রতিনিধি দল চিনা আধিকারিকদের কাছে জানতে চান জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের ডেটা সম্পর্কে, হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা কত, আইসিইউতেই বা রয়েছেন কতজন, দৈনিক মৃত্যুর হার কত, কত মানুষের টিকাকরণ হয়েছে, বিশেষত ষাটোর্ধ্বদের। এদিন হু-র প্রতিনিধি দলের তরফে টিকাকরণের ওপর জোর দেওয়া হয়। যাঁদের ঝুঁকি বেশি, তাঁদের দ্রুত বুস্টার ডোজ দেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘ভারত প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক চায়, কিন্তু…’, চিন, পাকিস্তানকে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    চিনে ফের হানা দিয়েছে কোভিড। মারণ ভাইরাসের থাবায় প্রতিদিন মৃত্যু হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের। অন্ত্যেষ্টিস্থলগুলিতে লাশের পাহাড়। হাসপাতালে হাসপাতালে করোনা সংক্রমিতের দীর্ঘ লাইন। অভিযোগ, মৃত কিংবা সংক্রমিতের কোনও তথ্য প্রকাশ্যে আসতে দিচ্ছে না চিন সরকার। আনুষ্ঠানিকভাবে তারা যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করছে, তাতে মৃত কিংবা সংক্রমিতের সংখ্যা দেখানো হচ্ছে অনেক কম করে।

    চিনের তরফে হু-র (World Health Organization) আধিকারিকদের জানানো হয়েছে, কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য তারা কীভাবে পদক্ষেপ করছে, ভবিষ্যতে এ বিষয়ে চিনের পরিকল্পনা কী। কোভিড রুখতে চিকাকরণ, স্বাস্থ্যবিধি এবং ভাইরাসের প্রজাতি নিয়ে গবেষণার ওপর জোর দিচ্ছে বেজিং।

    চিনে কোভিডের বাড়বাড়ন্তের কারণে ইতিমধ্যেই দক্ষিণ কোরিয়া সহ অনেক দেশই চিন থেকে আসা যাত্রীদের ওপর নানা বিধিনিষেধ জারি করেছে। চিন থেকে আসা যাত্রীদের অবাধ যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো একাধিক দেশও। এদিকে, চিনে করোনায় সংক্রমিত হয়ে দৈনিক ৯ হাজারের বেশি মানুষ মারা যাচ্ছেন বলে দাবি করেছে ব্রিটেনের হেল্থ অ্যানালিটিকস সংস্থা এয়ারফিনিটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share