Tag: CV Anand Bose

CV Anand Bose

  • CV Anand Bose: পশ্চিমবঙ্গ তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিলে স্বাক্ষর রাজ্যপালের

    CV Anand Bose: পশ্চিমবঙ্গ তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিলে স্বাক্ষর রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দায়িত্ব নিয়েই কাজ শুরু করে দিলেন নয়া রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। শপথের পর তিনি জানিয়েছিলেন,মানুষের স্বার্থে কোনও আপোষ নয়। উন্নয়নের স্বার্থে রাজ্য প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়েই তিনি কাজ করবেন। সেই কথামতোই দায়িত্ব নেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিল ২০২২-এ সই করলেন তিনি। বিলে স্বাক্ষর করার পাশাপাশি ট্যুইট করে তা জানিয়েও দিলেন।

    আরও পড়ুন: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    রাজ্যপালের ট্যুইট

    বুধবারই বাংলার নতুন রাজ্যপাল (Governor) হিসেবে শপথ নিয়েছেন তিনি। আর বৃহস্পতিবারই, তফশিলি জাতি ও উপজাতি সংশোধনী বিলে সই করেন সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। নিজেই ট্যুইট করে জানান সেকথা। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন,’সংশোধনী এই বিলে সম্মতি দিতে পেরে তিনি আনন্দিত।’  সেপ্টেম্বর মাসেই এই সংশোধনী বিল বিধানসভায় পাস হয়। তারপর থেকেই তা ছিল রাজ্যপালের অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল। পরবর্তীকালে, অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশন বেশ কিছু বিলে স্বাক্ষর করলেও, এই বিলের ক্ষেত্রে সবুজ সঙ্কেত পাওয়া যায়নি। অবশেষে এই সংশোধনী বিলে বৃহস্পতিবার অনুমোদন দিলেন নতুন রাজ্যপাল। এদিকে, দায়িত্বগ্রহণের পর শুক্রবার বিকেলে, ন্যাশনাল লাইব্রেরি পরিদর্শনে যান সিভি আনন্দ বোস। ছিলেন প্রায় ৪৫ মিনিট। ঘুরে দেখেন লাইব্রেরি। হাতে তুলে নেন বহু দুষ্প্রাপ্য বই।

    বিলের সুবিধা

    এই বিলে সই হয়ে যাওয়ায় আদিবাসী মানুষদের অনেক সুবিধা হবে। উল্লেখ্য, এতদিন SC/ST শংসাপত্রের জন্য মাত্র একবার আবেদন করা যেত। উচ্চতর কর্তৃপক্ষ সেই আবেদন খারিজ করে দিলে,আর আবেদনের সুযোগ ছিল না। বিল সংশোধনের ফলে, এবার আবেদন খারিজ হলেও, ফের আবেদন জানানো যাবে। এই তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিলকে সামনে রেখে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রচারে আসতে পারবে শাসক-বিরোধী দুই শিবিরই। রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে এই বিলে স্বাক্ষর করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • CV Anand Bose: আগামী বুধবার শপথ নেবেন নতুন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস

    CV Anand Bose: আগামী বুধবার শপথ নেবেন নতুন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বুধবার ২৩ নভেম্বর শপথ নেবেন নতুন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। সেদিনই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলায় সাংবিধানিক সর্বোচ্চ পদের দায়িত্ব নেবেন তিনি। জানা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন রাজ্যপালকে শপথ গ্রহণের জন্যে ২১ নভেম্বর বা ২৩ নভেম্বর এই দুটি দিনের মধ্যে একটি দিন বেছে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সিভি আনন্দ ২৩ নভেম্বর দিনটি বেছে নেওয়ায়, সেই দিনটিকে শপথ গ্রহণের জন্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে গুজরাটে প্রচার শুরু মোদির

    শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানের যাবতীয় প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছে রাজ্য সরকার। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। আগামী মঙ্গলবারই কলকাতায় নামবেন সি ভি আনন্দ বোস। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান মিটে গেলেই তিনি রওনা দেবেন দিল্লির উদ্দেশ্যে। সেখানে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করে সৌজন্য বিনিময় করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।  

    কে এই সিভি আনন্দ বোস? 

    ১৯৫১ সালে ২ জানুয়ারি কেরলের কোট্টায়ামে জন্মগ্রহণ করেন সিভি আনন্দ বোস। ১৯৭৭ সালে আইএএস হিসেবে যোগদান করেন তিনি। ১৯৮৫ সালে কোল্লামের কালেক্টর থাকার সময় নির্মিতি কেন্দ্র গঠন করেন। এই প্রকল্পে কম টাকায় পরিবেশ বান্ধব বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হয় জনগণকে। এই ভাবনা থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েই দেশের সকলকে পাকা বাড়ি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের ‘ম্যান অফ আইডিয়া’ হিসাবে পরিচিত তিনি। সরকারের বহু উন্নয়নমূলক প্রকল্পে কাজে লাগানো হয়েছে আনন্দের ভাবনা। ১৯৮৬ সালে এই আমলাই জেলা পর্যটন উন্নয়ন পরিষদ গঠন করেন। দীর্ঘ দিন ধরেই বিভিন্ন প্রশাসনিক পদের দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সচিব হিসাবেও কাজ করেছেন আনন্দ।   

    এ ছাড়াও কেরল সরকারের বিভিন্ন দফতরের প্রধান সচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন। ইউরোপিয়ান কাউন্সিল ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ, জেনেভা এবং ইন্টারন্যাশনাল ফিউশন এনার্জি অর্গানাইজেশন ও ফ্রান্সে ভারতের হয়ে  প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও অ্যাটমিক এনার্জি এডুকেশন সোসাইটির চেয়ারম্যান ছিলেন সিভি আনন্দ বোস। জাতিসংঘে তাঁর উদ্যোগ চারবার ‘গ্লোবাল বেস্ট প্র্যাকটিস’ হিসেবে মনোনীত হয়েছে। ভারত সরকার তাঁকে জাতীয় বাসস্থান পুরস্কারে ভূষিত করে।  তিনি ‘শ্রী পদ্মনাভস্বামী’ মন্দিরের কোষাগার সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত কমিটিরও প্রধান ছিলেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     

       

  • WB Governor: বাংলার নতুন রাজ্যপাল হলেন সি ভি আনন্দ বোস

    WB Governor: বাংলার নতুন রাজ্যপাল হলেন সি ভি আনন্দ বোস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হলেন সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে একটি বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে, “পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী রাজ্যপাল হিসেবে ডক্টর সিভি আনন্দ বোসকে নিয়োগ করা হচ্ছে।” তবে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে রাজ্যপাল পদে যোগ দেননি তিনি। আনন্দ বোস রাজ্যপালের পদ গ্রহণ করলেই, অস্থায়ী রাজ্যপাল হিসেবে মণিপুরের রাজ্যপাল লা গণেশনের মেয়াদ শেষ হবে।     

     



     

    কে এই সিভি আনন্দ বোস? 

    ১৯৫১ সালে ২ জানুয়ারি কেরলের কোট্টায়ামে জন্মগ্রহণ করেন সিভি আনন্দ বোস। ১৯৭৭ সালে আইএএস হিসেবে যোগদান করেন তিনি। ১৯৮৫ সালে কোল্লামের কালেক্টর থাকার সময় নির্মিতি কেন্দ্র গড়েন তিনি। এই প্রকল্পে কম টাকায় পরিবেশ বান্ধব বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হয় জনগণকে। এই ভাবনা থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েই দেশের সকলকে পাকা বাড়ি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘ম্যান অফ আইডিয়া’ হিসাবে পরিচিত তিনি। সরকারের বহু উন্নয়নমূলক প্রকল্পে কাজে লাগানো হয়েছে আনন্দের ভাবনা। ১৯৮৬ সালে এই আমলাই জেলা পর্যটন উন্নয়ন পরিষদ গঠন করেন। দীর্ঘ দিন ধরেই বিভিন্ন প্রশাসনিক পদের দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সচিব হিসাবেও কাজ করেছেন আনন্দ। এ ছাড়াও কেরল সরকারের বিভিন্ন দফতরের প্রধান সচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন। ইউরোপিয়ান কাউন্সিল ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ, জেনেভা এবং ইন্টারন্যাশনাল ফিউশন এনার্জি অর্গানাইজেশন ও ফ্রান্সে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও অ্যাটমিক এনার্জি এডুকেশন সোসাইটির চেয়ারম্যান ছিলেন সিভি আনন্দ বোস। জাতিসংঘে তাঁর উদ্যোগ চারবার ‘গ্লোবাল বেস্ট প্র্যাকটিস’ হিসেবে মনোনীত হয়েছে। ভারত সরকার তাঁকে জাতীয় বাসস্থান পুরস্কারে ভূষিত করে।  তিনি ‘শ্রী পদ্মনাভস্বামী’ মন্দিরের কোষাগার সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত কমিটিরও প্রধান ছিলেন। 

    আরও পড়ুন: সিবিআই- এর পর এবার অনুব্রতকে হেফাজতে নিল ইডি       

    সরকারি আমলা থেকে রাজনীতি, বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষকতা থেকে সরকারের উপদেষ্টা, বার বার নিজেকে ভেঙে গড়েছেন সিভি আনন্দ বোস। ইংরাজি, হিন্দি, মালয়ালি একাধিক ভাষার সাহিত্যে তাঁর অবদান রয়েছে। 

    কেরল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র ছিলেন আনন্দ বোস। নিজের শিক্ষাজীবনে ১৫টি স্বর্ণ পদক পেয়েছেন তিনি। সুবক্তা হিসাবেও খ্যাতি রয়েছে তাঁর। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন পর পর তিন বছর সেরা ব্যক্তির স্বীকৃতি পেয়েছিলেন তিনি। মুসৌরির লালবাহাদুর শাস্ত্রী আইএএস ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতেও বিতর্ক সভায় প্রথম হয়েছিলেন আনন্দ।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     

     

            

     
LinkedIn
Share