Tag: Cyclone

Cyclone

  • Bengal Weather: ঘূর্ণিঝড়ের কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়? জেলার আবহাওয়া কেমন থাকবে?

    Bengal Weather: ঘূর্ণিঝড়ের কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়? জেলার আবহাওয়া কেমন থাকবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সপ্তাহে রাজ্যে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। সোমবার থেকে আবহাওয়ার (Bengal Weather) পরিবর্তন হবে। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু উপকূলবর্তী জেলা এবং ওড়িশা সংলগ্ন এলাকায় মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে শীত পড়ার ক্ষেত্রে বাধা হবে ঘূর্ণিঝড়।

    ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের পরোক্ষ প্রভাব বাংলায় (Bengal Weather)

    ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের পরোক্ষ প্রভাব পড়বে বাংলার বেশ কিছু জেলায়। দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, এবং কলকাতায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাই আগামী সপ্তাহ থেকে আবহাওয়ার (Bengal Weather) পরিবর্তন হবে। আবহাওয়া দফতর থেকে জানা গিয়েছে যে রাজ্যে শীতের পথে বাধা হবে এই ঘূর্ণিঝড়। কেবল মাত্র সকাল এবং সন্ধ্যায় শীতের আমেজ বজায় থাকবে। দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই বেশি থাকবে। কলকাতার তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বেশি হয়ে ২০ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকবে। তবে কলকাতার তুলনায় দক্ষিণবঙ্গের জেলায় শীতের আমেজ বেশি থাকবে। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত হবে গভীর নিম্নচাপ। রবিবার এই ঝড়ের নামকরণ করা হয়েছে মিগজাউম।

    কেমন থাকবে উত্তরবঙ্গের আবহ?

    উত্তরবঙ্গে আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা প্রায় একই রকম থাকবে। ডিসেম্বরের শুরুতে পাহাড়ে কিছু বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাতে আবহাওয়া (Bengal Weather) শুষ্ক থাকবে। পার্বত্য এলাকায় কুয়াশা একই রকম থাকবে। আকাশ আপাতত মেঘমুক্ত পরিষ্কার থাকেব। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে দার্জিলিং, কালিম্পং এলাকায় বৃষ্টিপাত হবে।

    কোথায় ফুঁসছে মিগজাউম?

    দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে ক্রমশ ফুঁসছে মিগজাউম (Bengal Weather)। গত ৬ ঘণ্টায় পশ্চিম এবং উত্তর দিকে অগ্রসর হয়েছে। শেষ খবর অনুসারে পন্ডিচেরী থেকে পূর্ব এবং দক্ষিণ পূর্বে ৬৩০ কিমি দূরে রয়েছে এই ঝড়। নেল্লোর থেকে দক্ষিণ পূর্বে ৭৪০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ঘুর্ণীঝড়। এটি ধীরে ধীরে নিম্নচাপের সৃষ্টি করেছে। ৩ ডিসেম্বরের মধ্যেও একটি ঝড়ের রূপ নেবে মিগজাউম। ৪ ডিসেম্বর থেকে অন্ধ্রপ্রদেশ তামিলনাড়ুর উপকূলে প্রভাব পড়বে বলে জানা গিয়েছে। ঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ৮০ থেকে ৯০ কিমি এবং সর্বোচ্চ ১০০ কিমি হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দুয়ারে শীত! কলকাতায় ১৮-র ঘরে পারদ, ডিসেম্বরের শুরুতে ফের ঘূর্ণিঝড়

    Weather Update: দুয়ারে শীত! কলকাতায় ১৮-র ঘরে পারদ, ডিসেম্বরের শুরুতে ফের ঘূর্ণিঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর থেকে দক্ষিণ, শহর থেকে জেলা সর্বত্র ঠান্ডার মেজাজ। সপ্তাহান্তে আরও নামবে পারদ। বিশেষ করে রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে ঠান্ডার দাপট থাকবে। এরই মধ্য়ে ডিসেম্বরের শুরুতে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা করছেন আবহবিদরা। আন্দামান সাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত। 

    ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

    আলিপুর হাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ২৬-২৭ নভেম্বর দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। সেই ঘূর্ণাবর্ত অচিরেই পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে। এর পর যদি সেই নিম্নচাপ আরও শক্তি বৃদ্ধি করে, তা হলে তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে অচিরেই পরিণত হতে পারে ঘূর্ণিঝড়েও। ঘূর্ণাবর্ত শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে ডিসেম্বরের গোড়ার দিকে তা বঙ্গোপসাগর উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে বলে মনে করছেন আবহবিদরা। এই গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে তার নাম হবে মিগজাউম( ‘Michaung’ pronunciation – Migjaum)। মায়ানমারের দেওয়া এই নাম। ঘূর্ণিঝড় হলে চলতি বছরে বঙ্গোপসাগরে এটি চতুর্থ ঘূর্ণিঝড় হবে।

    দক্ষিণবঙ্গের জেলায় ঠান্ডার আমেজ

    উত্তর ও দক্ষিণ দুই বঙ্গেই শীতের আমেজ বহাল রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ঠান্ডার আমেজ আরও বেড়েছে। আগামী কয়েকদিনে পশ্চিমের জেলাগুলিতে ঠান্ডার আমেজ আরও তীব্র হতে পারে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে ১৪ থেকে ১৬ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করতে পারে তাপমাত্রা। আগামী কয়েকদিন পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূমে শীতের দাপট থাকবে বেশি। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও আপাতত তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হবে না।

    আরও পড়ুন: আদালত অবমাননা! হাইকোর্টে হাজিরা দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা

    কলকাতায় ঠান্ডার ব্যাটিং 

    এক ধাক্কায় কলকাতায় ১৮-র ঘরে নেমেছে পারদ। ধীরে ধীরে কমছে রাতের তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবার কলকাতার বেশ কিছু এলাকার তাপমাত্রা ছিল এই মরশুমে সবচেয়ে কম। বৃহস্পতিবার প্রথম কলকাতার তাপমাত্রার পারদ নেমেছে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে। শুক্রবারও তা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচেই রয়েছে। শুক্রবার দমদম এবং আলিপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮.৯ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের থেকে কম। এ ছাড়া বর্ধমান এবং বাঁকুড়াতে তাপমাত্রা নেমেছে ১৫ ডিগ্রির নীচে। নদিয়া-মুর্শিদাবাদেও ২০ ডিগ্রির নীচে ছিল তাপমাত্রা।

    উত্তরে ঠান্ডার দাপট

    দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে থাকা শীত শীত ভাব নভেম্বরের বাকি দিনগুলিতেও থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছে হাওয়া অফিস।  আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আর দু’তিন দিনের মধ্যেই উত্তুরে হিমেল হাওয়া দক্ষিণবঙ্গে ঢুকতে শুরু করবে। ফলে আরও কমবে তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গে আপাতত মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশ। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। শীতের আমেজ ক্রমশ বাড়বে। আগামী তিন চার দিনে উত্তরবঙ্গে তাপমাত্রা প্রায় একই রকম থাকলেও শীতের আমেজ ক্রমশ বাড়বে। আগামী সপ্তাহের শুরুতে হালকা বৃষ্টি হতে পারে পার্বত্য এলাকায়। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Biparjoy: অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে সৌরাষ্ট্রে আছড়ে পড়ল বিপর্যয়! ১লক্ষ মানুষকে স্থানান্তর

    Cyclone Biparjoy: অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে সৌরাষ্ট্রে আছড়ে পড়ল বিপর্যয়! ১লক্ষ মানুষকে স্থানান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের (Cyclone Biparjoy) ‘ল্যান্ডফল’ প্রক্রিয়া শুরু হল। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে সৌরাষ্ট্রে আছড়ে পড়েছে ‘বিপর্যয়’। ভারতীয় মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, আজ মধ্যরাত পর্যন্ত সেই ‘ল্যান্ডফল’ প্রক্রিয়া চলবে। ওই সময়ের মধ্যে ‘বিপর্যয়’-র গতিবেগ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৪০ কিমি হতে পারে। অর্থাৎ আগামী কয়েক ঘণ্টা গুজরাটে তাণ্ডব চালাবে ‘বিপর্যয়’। ইতিমধ্যে এক লক্ষ মানুষকে গুজরাটের উপকূলবর্তী এলাকা থেকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে।

    বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুতি 

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Biparjoy) স্থলভাগে আছড়ে পড়ার প্রক্রিয়া শুরু হতেই রূপেন ভান্ডার এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় ৭২ জনকে। গুজরাটের ওই এলাকা নীচু হওয়ায়, সেখানে জল ঢুকতে শুরু করে হু হু করে। এনডিআরএফের ৬টি দল হাজির হয়ে সেখান থেকে উদ্ধার করে ৭২ জনকে। যাঁদের মধ্যে ৩২ জন পুরুষ, ২৫ জন মহিলা এবং রয়েছে ১৫ শিশু। রূপেন ভান্ডার এলাকা থেকে উদ্ধার করে ওই ৭২ জনকে দ্বারকার একটি স্কুলে নিরাপদে রাখা হয়েছে। বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে এনডিআরএফ। ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে যাতে কোনওরকম প্রাণহানি না হয় তার জন্য আগেভাগেই সতর্ক প্রশাসন। 

    সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ গুজরাট উপকূলে আছড়ে পড়ে বিপর্যয় (Cyclone Biparjoy)। তখন ঝড়ের গতি ছিল ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার। ঝড়ের গতি ঘণ্টায় ১২৫ থেকে ১৫০ কিলোমিটার হতে পারে। ঝড়ের কারণে জামনগরে বেশ কিছু গাছ উপড়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই গুজরাটের একাধিক জায়গায় ঝোড়ো হাওয়ায় সম্পত্তির ক্ষতি হয়েছে। যদিও এখনও কোনও হতাহতের ঘটনা নেই। ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের গতিপথের দিকে কড়া নজর রয়েছে প্রশাসনের। গান্ধীনগরে রিভিউ মিটিং করেছেন গুজরাটের মুখ্য়মন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল।

    আরও পড়ুুন: মনোনয়নের শেষ দিনে ঝরল রক্ত, অগ্নিগর্ভ চোপড়ায় গুলিতে মৃত ২, জখম ১

    বিপর্যয়ের প্রভাব কেরল, মুম্বইয়েও

    বিপর্যয়ের (Cyclone Biparjoy) প্রভাব পড়তে পারে কেরল উপকূলেও। রাতে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ভিঝিনজাম থেকে কাসারাগোড় পর্যন্ত উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে প্রবল ঢেউ। ঢেউয়ের উচ্চতা হতে পারে ৩ থেকে ৩.৩ মিটার। ঘূর্ণিঝড় বিপযর্য়ের প্রভাব পড়েছে মুম্বইয়ের সমুদ্রেও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Biparjoy: আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’! গুজরাটে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা

    Cyclone Biparjoy: আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’! গুজরাটে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’ (Cyclone Biparjoy)। ইতিমধ্যেই মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের উপকূলীয় এলাকাগুলিতে ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আগামী পাঁচদিন গুজরাটের একাধিক জেলার জন্য সতর্কতা জারি করেছে আইএমডি। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ১৫ জুন, বৃহস্পতিবার এই ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল ঘটবে। সেই সময় এই ঘূর্ণিঝড়ের সর্বোচ্চ গতিবেগ ১৯৫ কিমি প্রতি ঘণ্টা হতে পারে।

    ল্যান্ডফল ১৫ জুন সন্ধ্যায়

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় (Cyclone Biparjoy) ১৫ জুন সন্ধ্যার দিকে সৌরাষ্ট্র ও কচ্ছের ওপর দিয়ে যাবে। গুজরাটের জাখাউ বন্দরের ওপর দিয়ে ভূ-ভাগে আছড়ে পড়বে ‘বিপর্যয়’। গুজরাট উপকূলে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। আজ ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ এই ঘূর্ণিঝড়টি পোরবন্দরের ৩০০ কিমি পশ্চিম দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এদিকে জাখাউ বন্দরের ৩৪০ কিমি দক্ষিণ দক্ষিণ-পশ্চিমে আছে এই ঝড়। দ্বারকার ২৯০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে আছে বিপর্যয়। আজ পোরবন্দর, দ্বারকায় লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এছাড়া রাজকোট, জুনাগড়, জামনগর, কচ্ছ জেলায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এছাড়া গির সোমনাথ এবং মোরবিতে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

    ‘বিপর্যয়’ রুখতে প্রস্তুতি

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Biparjoy) যে শক্তি রয়েছে, তাতে ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া দফতর সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, গুজরাটের কচ্ছ, দ্বারকা এবং জামনগর জেলা সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সরকারের তরফে (Cyclone Biparjoy) আগাম প্রস্তুতি হিসেবে ২১ হাজারের বেশি নৌকাকে তীরে আনা হয়েছে। ঝুঁকির মধ্যে থাকা উপকূলবর্তী গ্রামের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। পর্যাপ্ত আশ্রয়স্থল তৈরির দাবি করেছে সরকার। এছাড়া ওষুধ ও জরুরি পরিষেবাও তৈরি রাখা হয়েছে। এসডিআরএফের ১০টি দলকে গুজরাটে পাঠানো হয়েছে। এনডিআরএফের তিনটি দল আগে থেকে গুজরাটে ছিল। আরও ১২টি দলকে সেখানে পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও ১৫ টি দলকে জরুরি ভিত্তিতে বিমানে করে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় মোদিকে স্বাগত জানাবে ২১ গান স্যালুট! ভাবনা বাইডেন প্রশাসনের

    ইতিমধ্যেই ৩৫ হাজারের বেশি মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ট্রেন পরিষেবা পুরোপুরি কিংবা আংশিক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। কেন্দ্রের তরফে খাদ্য, রেশন, চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য ভিত্তিক জরুরি পরিষেবা তৈরি রাখা হয়েছে। উপকূল এলাকায় কাজ করা শ্রমিকদের সরানো হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Biparjoy) মোকাবিলায় তেলের কূপগুলি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। সেইসব জায়গায় থাকা সব মানুষকে ফিরিয়ে আনতে নির্দেশ দিয়েছে সরকার। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone: মধ্যরাতেই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে মোকা, শুক্রে কমবে তাপমাত্রা

    Cyclone: মধ্যরাতেই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে মোকা, শুক্রে কমবে তাপমাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার। আজ মধ্যরাতেই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে (Cyclone) পরিণত হবে মোকা (Mocha)। ভারতের আবহাওয়া দফতরের তরফে এই খবর মিলেছে। ওই দফতরের তরফে ট্যুইট-বার্তায় বলা হয়েছে, পোর্ট ব্লেয়ারের প্রায় ৫১০ কিমি পশ্চিম-দক্ষিণ পশ্চিমে এবং বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে ১১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছে। আজ মধ্যরাতেই সেটি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেবে। স্বাভাবিকভাবেই বাড়বে এর গতি এবং শক্তি।

    ঘূর্ণিঝড় (Cyclone)…

    আবহাওয়া বিভাগের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি গত ছ ঘণ্টায় ৮ কিলোমিটার বেগে উত্তর-উত্তর পশ্চিম দিকে সরে গিয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড় মোকা হিসেবে ঘনীভূত হয়েছে। ১১ মে ২০২৩ তারিখে সন্ধে সাড়ে ৫টায় কেন্দ্রীভূত হয়েছে। ১১.২ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশের কাছাকাছি এই অঞ্চল, পোর্ট ব্লেয়ারের প্রায় ৫১০ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার থেকে ১২১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে এবং মায়ানমারের সিত্তে থেকে ১১২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছে।

    বিবৃতি জারি করেছে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনীও। ওই বিবৃতি থেকে জানা গিয়েছে, মোকার (Cyclone) জন্য ভারতের আবহাওয়া দফতরের তরফে সতর্কবার্তা পাওয়ার পর হাই অ্যালার্ট এলাকায় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মোকা সংক্রান্ত যেসব আপডেট পাওয়া যাচ্ছে, তা মৎস্য দফতর এবং সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনকে শেয়ার করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর মিছিলে অশান্তি, ৬টি এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু এনআইএ-র

    তবে মোকা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই বলেই সোমবার জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, মোকাকে ভয় পাওয়ার প্রয়োজন নেই। যদি পরিস্থিতি বিপ্রতীপ হয়, তাহলে আমরা উপকূল অঞ্চল থেকে মানুষকে উদ্ধার করব। ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশ ও মায়ানমারের দিকে চলে যাবে।

    মোকার (Cyclone) প্রভাবে শনি ও রবিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে। শুক্রবার সামান্য কমতে পারে তাপমাত্রা। তবে আগামী সপ্তাহের শুরুতে বাংলায় ফের তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। এদিকে, মোকার মোকাবিলায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপে মহকুমা শাসকের দফতরে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। সেখান থেকে নজর রাখা হচ্ছে পরিস্থিতির ওপর। কাকদ্বীপের মহকুমা শাসক অরণ্য বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, মহকুমায় ঝড়ের মোকাবিলায় ৬৪টি বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার, ১২টি ফ্লাড শেল্টার এবং ১৫৪টি অস্থায়ী জায়গা প্রস্তুত করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: আজই ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে ‘মোকা’! বুধেও পুড়ছে দক্ষিণবঙ্গ, স্বস্তি কবে থেকে?

    Weather Update: আজই ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে ‘মোকা’! বুধেও পুড়ছে দক্ষিণবঙ্গ, স্বস্তি কবে থেকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, বুধবার সন্ধ্যায় জন্ম নেবে ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’। আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) পূর্বাভাস অনুযায়ী বঙ্গোপসাগরে ঘনিয়ে ওঠা দুর্যোগ এদিন সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত  হতে পারে। বৃহস্পতিবার সকালেই এটি শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। তবে, সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলেও গরম থেকে এখনই স্বস্তি পাচ্ছে না রাজ্যবাসী। মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।

    রাজ্যে শুষ্ক গরম বাতাস

    আলিপুর সূত্রে (Weather Update) জানানো হয়েছে, এই মুহূর্তে রাজ্যে প্রবেশ করছে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে আসা শুষ্ক গরম বাতাস। আর এই গরম বাতাসের কারণেই দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহ চলছে। বুধবার পূর্ব মেদিনীপুর এবং কলকাতা ছাড়া দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতে তাপপ্রবাহের সতর্কতা দিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার তাপপ্রবাহ চলবে দুই ২৪ পরগনা, দুই বর্ধমান, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম, বাঁকুড়া এবং মুর্শিদাবাদে। যার মধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম এবং বাঁকুড়ায় ৩ দিন ধরেই তাপপ্রবাহের কমলা সতর্কতা জারি করেছে আলিপুরের হাওয়া অফিস। শুক্রবারের আগে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই বলেও জানিয়ে দিয়েছেন আবহবিদরা।

    আরও পড়ুন: নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবি! মমতাকে আইনি নোটিস বিবেক অগ্নিহোত্রীর

    শুক্রবার থেকে আবহাওয়া ধীরে ধীরে বদলাবে। কোথাও কোথাও আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে এবং শনি ও রবিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে। উপকূলের জেলাগুলিতে হালকা বাতাস ও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং ও জলপাইগুড়িতে আগামী ২৪ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। ঘূর্ণিঝড় মোখার পরোক্ষ প্রভাব পড়বে বাংলায়। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শুক্রবার থেকে রবিবার পর্যন্ত বাংলা ও ওড়িশা উপকূলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।  যারা সমুদ্রে রয়েছেন, তাদের বৃহস্পতিবার বিকেলের মধ্যে উপকূলে ফিরতে নির্দেশ দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone: বাংলাদেশ-মায়ানমার উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে ‘মোকা’, শুক্র থেকে রাজ্যে বৃষ্টি?

    Cyclone: বাংলাদেশ-মায়ানমার উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে ‘মোকা’, শুক্র থেকে রাজ্যে বৃষ্টি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ সুস্পষ্ট নিম্নচাপে পরিণত হল বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, মঙ্গলবার সন্ধের মধ্যেই নিম্নচাপ পরিণত হবে গভীর নিম্নচাপে। বুধবার পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ঘূর্ণিঝড়ে (Cyclone)। ১৪ থেকে ১৫ মে-র মধ্যে ওই ঘূর্ণিঝড় ঘণ্টায় ১৫০ কিমি বেগে আছড়ে পড়তে পারে বাংলাদেশ-মায়ানমার উপকূলে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, গতকালের নিম্নচাপ আরও একটু ঘনীভূত হয়েছে। ১০ তারিখে সেটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। বাংলাদেশ ও মায়ানমার উপকূলের দিকে সেটির অভিমুখ হতে পারে।

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone) প্রভাব…

    এদিকে, প্রবল গরমে পুড়ছে দক্ষিণবঙ্গ। রাজ্যের কয়েকটি জেলায় জারি হয়েছে তাপপ্রবাহের সতর্কতা। এরই মধ্যে এল বৃষ্টির পূর্বাভাস। আলিপুর আবহাওয়া দফতর মঙ্গলবার জানাল, সপ্তাহান্তের শুরুতেই রাজ্যে বেশ কিছু জেলায় (Cyclone) বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। যা চলবে রবিবার পর্যন্ত। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, শুক্রবার থেকে বৃষ্টি শুরু হতে পারে কলকাতা সংলগ্ন এবং রাজ্যের উপকূলবর্তী চার জেলায়। আপাতত উপকূলবর্তী দুই ২৪ পরগনা এবং মেদিনীপুরে তিনদিন বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছেন আবহবিদরা। আলিপুর হাওয়া অফিসের অধিকর্তা বলেন, ১০ তারিখ তাপমাত্রা বাড়বে। পূর্ব মেদিনীপুর, কলকাতা ছাড়া দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় আগামিকাল তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হবে। তবে আগামী ১২ ও ১৩ মে রাজ্যের উপকূলবর্তী তিন জেলা অর্থাৎ দুই ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    এদিকে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে ১১ মে মালদহ ও দক্ষিণ দিনাজপুরে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তবে উত্তরবঙ্গের দুই জেলা দার্জিলিং ও কালিম্পঙের পাশাপাশি জলপাইগুড়িতে আগামী ২৪ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

    আরও পড়ুুন: “স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিকাঠামো না থাকা সরকারের ব্যর্থতা,” রাজ্যকে ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    আবহবিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ১৪ মে সকাল থেকে ১৫ মে সকালের মধ্যে ঘূর্ণঝড় (Cyclone) মোকা বাংলাদেশ বা মায়ানমার উপকূল দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করবে। তাঁদের অনুমান সঠিক হলে, মোকার উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবেশ করার সম্ভাবনা অনেকটাই কম। মোকা উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবেশ না করলে পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে মেঘলা আকাশ, হালকা বৃষ্টি ও সামান্য ঝোড়ো বাতাস ছাড়া আর কোনও প্রভাব সেভাবে পড়বে না বলেই অনুমান আবহবিদদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Cyclone Mocha: ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই পারদ চড়ছে শহরে! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Cyclone Mocha: ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই পারদ চড়ছে শহরে! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ (Cyclone Mocha)। ইতিমধ্যেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। ক্রমশ সময় নিয়ে ঘনীভূত হচ্ছে ‘মোকা’। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন দক্ষিণ আন্দামান সাগরে তৈরি ঘূর্ণাবর্ত আজ, সোমবার পরিণত হবে নিম্নচাপে। উত্তর আন্দামান সাগর ও মধ্য বঙ্গোপসাগরে পৌঁছে এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। আবহবিদদের অনুমান, পশ্চিমবঙ্গে এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ার তেমন সম্ভাবনা নেই।

    ঘামছে কলকাতা

    ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ (Cyclone Mocha) নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই রবিবার থেকেই আবার গরমে ঘামছে কলকাতা। সোমবার সকাল থেকেই চড়া রোদের দাপট শহরে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই অস্বস্তি বাড়বে। আলিপুর সূত্রে খবর, আগামী কয়েক দিন গরম বাড়বে কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়। আপাতত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি করে বৃদ্ধি পেতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরের জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। সোম এবং মঙ্গলবার দার্জিলিং, কালিম্পঙে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাকি জেলাগুলিতে আপাতত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। ‘মোকা’র পরোক্ষ প্রভাবে মঙ্গলবার থেকে অস্বস্তিকর আবহাওয়া থাকবে রাজ্যে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর সভা ফেরত বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা ফের আক্রান্ত, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ‘মোকা’ নিয়ে সতর্কতা

    হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে যে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে, তা সোমবার নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। মঙ্গলবার তা ঘনীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার বা তার পর ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে। তারপরই আবহাওয়ায় রদবদল লক্ষ্য করা যাবে। স্বাভাবিকভাবেই ঝড় নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বিভিন্ন মহলে। ‘মোকা’র প্রভাবে পর্যটকদের জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সমুদ্র ও তার তীরবর্তী সমস্ত বিনোদনমূলক কার্যক্রম বন্ধ রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ওই সময়ে মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা এবং পর্যটকদের ভেসেল না চালানোর পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি রয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে তুমুল হাওয়া বইবে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। সোমবার সেই ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে বলে অনুমান আবহবিদদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Mocha: আসছে ঘূর্ণিঝড় মোখা! জানেন কোথায় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা?

    Cyclone Mocha: আসছে ঘূর্ণিঝড় মোখা! জানেন কোথায় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে চলেছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস মতোই শনিবার দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হল। আগামী ২৪ ঘণ্টায় ওই অঞ্চলে নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবার সকালেই নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে। এই নিম্নচাপই পরবর্তী সময়ে আরও গভীর হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আন্দামান নিকোবরে সতর্কতা

    আইএমডি জানিয়েছে, ৮ মে নাগাদ বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পূর্বে এই ঘূর্ণিঝড়টি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশায় এর প্রভাব পড়বে, বলে অনুমান আবহবিদদের। এই নিম্নচাপের প্রভাব আন্দামান নিকোবরে পড়তে শুরু করবে আগামীকাল থেকেই। রবিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের সময় উপকূলবর্তী এলাকায় ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সতর্কতা জারি করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের জন্য। রবিবার বিকেলের মধ্যে মৎস্যজীবীদের উপকূলে ফিরে আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভেসেল চলাচল ও সমুদ্রপাড়ে কোনও কাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশ।

    ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ

    আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে এটি আরও ঘনীভূত হবে। এর পর এটি প্রায় উত্তর দিকে আরও ঘনীভূত হয়ে মধ্য বঙ্গোপসাগরের দিকে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা। তবে ঘূর্ণিঝড় কোন পথ দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘূর্ণিঝড়টি একেবারে তৈরি হলে তারপরেই এর গতিপথ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা মিলবে।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ায় শীর্ষে বাংলা! উদ্বেগজনক রিপোর্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রকের

    বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরির পর সামগ্রিক পরিস্থিতির উপর সর্বদা নজর রাখছেন আবহবিদরা। ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড় ঘিরে তৎপর হয়েছে রাজ্য প্রশাসন। বিধাননগর এলাকায় গাছ কাটা শুরু হয়েছে। দুর্যোগ সামলাতে আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে দাবি কলকাতা পুর কর্তৃপক্ষের। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ওড়িশাতেও তৎপরতা শুরু হয়েছে। সে রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলাগুলিকে আগাম প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হলেও বুধবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। উল্টে ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি বাড়বে তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি চলবে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Mocha: আজ, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে ঘূর্ণাবর্ত! ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’র সতর্কবার্তা

    Cyclone Mocha: আজ, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে ঘূর্ণাবর্ত! ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’র সতর্কবার্তা

    মাধ্যম  নিউজ ডেস্ক: বছরের প্রথম ঘূর্ণিঝড়ের জন্য ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে মৌসম ভবন। আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে রাজ্য প্রশাসনগুলির তরফে। আজ, শনিবার দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে তৈরি হবে একটি ঘূর্ণাবর্ত। ৭ মে সেই ঘূর্ণাবর্ত পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে (Depression)। তারপর সোমবার, ৮ মে সেটি গভীর নিম্নচাপে (Deep Depression) পরিণত হয়ে উত্তর অভিমুখে মধ্য বঙ্গোপসাগরের দিকে এগনোর সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গলবার (৯ মে) ওই গভীর নিম্নচাপটি মধ্য বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। শুক্রবার মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়, নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার পরই ঘূর্ণিঝড় নিয়ে ছবিটা স্পষ্ট হবে। এখনও পর্যন্ত একটা পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে মাত্র। 

    ঘূর্ণিঝড় নিয়ে শঙ্কা

    ঘূর্ণিঝড় নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে ওড়িশা। ঝড় মোকাবিলায় আগেভাগেই প্রশাসনকে সতর্ক করেছেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। উচ্চপর্যায়ের বৈঠকও করেছেন।  এখনও পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ নিয়ে কোনও পূর্বাভাস দেওয়া হয়নি। কিন্তু কোথায় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তারই ভিত্তিতে চারটি রাজ্যকে ইতিমধ্যেই সতর্ক করেছে মৌসম ভবন। অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু এবং ওড়িশা ছাড়াও অন্য যে রাজ্যে ‘মোকা’ আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেটি হল পশ্চিমবঙ্গ। তাই রাজ্যকেও সতর্ক করা হয়েছে। মৎস্যজীবীদের ৮-১১ মে পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

    নিম্নচাপের প্রভাবে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। রবিবার ও সোমবার তুমুল বৃষ্টি হতে পারে এই দুই দ্বীপপুঞ্জ এলাকায়। বৃষ্টির সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। হাওয়ার গতিবেগ থাকবে ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।

    আরও পড়ুন: চোখের সামনে ভেঙে পড়ল পাহাড়! বদ্রীনাথের রাস্তায় বড় ধস, বন্ধ যাত্রা

    শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা কার্যত নেই বলেই জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূমের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি উঠতে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share