Tag: defence

defence

  • Rajnath at DefConnect 2.0: বিশ্বের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে ভারতকে আরও শক্তিশালী হতেই হবে, বললেন রাজনাথ

    Rajnath at DefConnect 2.0: বিশ্বের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে ভারতকে আরও শক্তিশালী হতেই হবে, বললেন রাজনাথ

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীজুড়ে ক্ষমতার ভরকেন্দ্রের সমীকরণ দ্রুত পাল্টাচ্ছে। তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে প্রতিরক্ষা (defence) ও শান্তি বজায় নিশ্চিত করতে নিজেদের আরও শক্তিশালী রাষ্ট্র (powerful nation) হিসেবে গড়ে তোলা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই ভারতের (India)। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russo-Ukrainian War) প্রেক্ষিতে এমনটাই জানালেন রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। 

    প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত শিল্প সম্মেলন ‘ডেফকানেক্ট ২.০'(DefConnect 2.0) -এর উদ্বোধনে এসে প্রতিরক্ষামন্ত্রী (defence minister) জানান, বিশ্বে এখন অনেক ঘটনাই ঘটছে যার ফলে ভারত প্রভাবিত হচ্ছে। তিনি বলেন, গত বছর (ফেব্রুয়ারি) এরো ইন্ডিয়ার সময় থেকে এখন এই একটা বছরে বিশ্ব অনেকটা পাল্টে গেছে। এতটাই যে, তা পরিমাপ করা অসম্ভব। এখন প্রত্যেকটি নতুন বিপদ আগের তুলনায় আরও জটিল, আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে।

    রাজনাথ বলেন, আমরা এখনও কোভিড বিপর্যয় থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে আসতে পারিনি। অথচ, বিশ্বের সামনে এসে উপস্থিত হয়েছে ইউক্রেন (ukraine) সমস্যা। বিশ্বের (শক্তির) ভারসাম্য যে হারে সময়ের সঙ্গে দ্রুত পাল্টাচ্ছে, নিজেদের শক্তিশালী করা ছাড়া আমাদের আর কোনও উপায় নেই। 

    রাজনাথ যোগ করেন, এর আগে, মধ্যপ্রাচ্য (Middle east) থেকে শুরু করে আফগানিস্তান (Afghanistan) ও পাকিস্তানে (Pakistan) অস্থিরতা দেখেছে বিশ্ব। এর পাশাপাশি, বিশ্বে এখন অনেক কিছুই ঘটে চলেছে, যার প্রভাব ভারতে পড়ছে। যে কারণে, নিজেদের ক্ষমতাবলে প্রতিরক্ষা, শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। 

     

  • India Bangladesh: প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বোঝাপড়া শক্তপোক্ত করতে ফের বৈঠকে ভারত বাংলাদেশ

    India Bangladesh: প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বোঝাপড়া শক্তপোক্ত করতে ফের বৈঠকে ভারত বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বোঝাপড়া শক্তপোক্ত করতে ফের বৈঠকে বসল ভারত (India) ও বাংলাদেশ (Bangladesh)। ১০ অগাস্ট, বুধবার দিল্লিতে (New Delhi) ওই বৈঠক বসে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ভারতের নৌ, স্থল ও আকাশ তিন বাহিনীর শীর্ষ কর্তারা। প্রতিরক্ষা (Defence) সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতা আরও উন্নত করতেই হয়েছে বৈঠক। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ইন্টিগ্রেটেড ডিফেন্স স্টাফ ব্রিগেডিয়ার বিবেক নারাং ও ব্রিগেডিয়ার হুসেন মহম্মদ রেহমানের নেতৃত্বে বৈঠক হয়েছে সৌহাদ্যপূর্ণ পরিবেশে। 

    ভারতের পড়শি দেশ বাংলাদেশ। প্রতিবেশী পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো নয় নয়াদিল্লির। সীমান্তে চোখ রাঙাচ্ছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ চিন। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়িয়ে তোলা প্রয়োজন বলেই মনে করে ভারত। জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত দুটি চুক্তিতে সই করেন। চুক্তি অনুযায়ী, দুই দেশের সেনা অংশ নেবে যৌথ মহড়া ও প্রশিক্ষণে। তাছাড়া ভারতের সশস্ত্র বাহিনী এক্সপার্ট ট্রেনিং ও সরঞ্জাম জোগাবে বাংলাদেশকে। সন্ত্রাসবাদ দমনে দুই দেশই পরস্পরকে সহযোগিতা করবে। উত্তর পূর্ব সীমান্তে মাদক চোরাচালান বন্ধেও সহযোগিতা করবে দুই দেশ। এর আগেও একাধিকবার বাংলাদেশ সরকার এটা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, কেউ বাংলাদেশের মাটিকে সন্ত্রাসবাদের কাজে ব্যবহার করতে পারবে না। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ নির্মূলীকরণ এবং সংগঠিত অপরাধের ক্ষেত্রে দুই দেশই নিয়েছে জিরো টলারেন্স নীতি।

    আরও পড়ুন : দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    এদিনের বৈঠকে ভারত ও বাংলাদেশ মউ (MOU) স্বাক্ষর করেছে। স্বাক্ষর হয়েছে দুটি চুক্তি। একটি হল ভারতের ডিএসএসসি এবং ঢাকা ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ডের এবং অন্যটি দুই দেশের উপকূল রক্ষী বাহিনীর। দুটি ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডর তৈরিতে লগ্নি করতে বাংলাদেশি কোম্পানিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত। এই করিডর দুটির একটি হবে উত্তর প্রদেশে, অন্যটি তামিলনাড়ুতে। জাহাজ নির্মাণ শিল্পে উন্নতির সুযোগও রয়েছে। ভারত মর্টার, মিসাইল, অস্ত্র এবং রাডার দিয়েও বাংলাদেশকে সামরিক সহযোগিতা করে। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের আমদানিকৃত অস্ত্রের ৭৪ শতাংশই আসে চিন থেকে। হাসিনার দেশে একটি নৌঘাঁটি তৈরি করেছে, যেখানে প্রয়োজনের সময় চিনা সাবমেরিন নোঙর করতে পারে। ২০০২ সালে বাংলাদেশ ও চিন প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তিতে সই করেছিল।

     

  • BrahMos Missiles: আরও ঘাতক! স্টেলথ ডেস্ট্রয়ারের জন্য ১৭০০ কোটি টাকার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে নৌসেনা

    BrahMos Missiles: আরও ঘাতক! স্টেলথ ডেস্ট্রয়ারের জন্য ১৭০০ কোটি টাকার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরতা ফুটিয়ে তুলতে বদ্ধপরিকর প্রতিরক্ষামন্ত্রক। মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মন্ত্রকে হাতিয়ার করে বৃহস্পতিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রক ব্রহ্মস এয়ারোস্পেস প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে ১৭০০ কোটির চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। নৌসেনার জন্য মিসাইল কিনতেই এই চুক্তি। মন্ত্রক সূত্রে এক বিবৃতি জারি করে এই উদ্যোগের কথা জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতীয় নৌ সেনার শক্তি আরও বাড়াবে এই মিসাইল। আসলে এই ধরনের মিসাইল যেমন স্থলভাগ থেকে লক্ষ্যবস্তুর উপর নিক্ষেপ করা যায়। আবার একইভাবে জলেও শত্রুপক্ষের জাহাজে আঘাত হানতে এটি সক্ষম।

    ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর কাছে সাধারণত তিন ধরনের ব্রহ্মস মিসাইল রয়েছে। যা স্থল, জল, ও আকাশে আঘাত হানতে পারে। কিছুদিন আগেই সুখোই-৩০ বিমান থেকে ভারত ব্রহ্মস মিসাইলের সফল পরীক্ষা করা হয়। কয়েকদিন আগে মহড়ার সময় বঙ্গোপসাগরে নিখুঁত নিশানায় আঘাত হানতে পেরেছিল এই মিসাইল। এই সাফল্য একেবারে গেম চেঞ্জার, বলে আগেই জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞেরা। 

    আরও পড়ুন: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    ইন্দো রাশিয়ান যৌথ উদ্যোগে তৈরি হয়েছিল এই মিসাইল। এটির পাল্লা মোটামুটি ২৯০ কিমি। এটিকে বিশ্বের দ্রুততম গতি সম্পন্ন মিসাইল বলে গণ্য করা হয়। প্রায় শব্দের গতিবেগের চেয়ে তিনগুণ বেশি গতিবেগে এটি ছুটতে পারে। ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে যে মিসাইল রয়েছে তার পাল্লা প্রায় ৪৫০-৫০০ কিমি পর্যন্ত। যুদ্ধের পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। সম্প্রসারিত পাল্লায় এটি আঘাত হানতে সক্ষম। সমুদ্রের ওপর বিপক্ষের বড়সড় প্রতিরক্ষাকে ভেঙে দিতেই ব্রহ্মস বেশি কার্যকরী। তাই নৌসেনার জন্য এই মিসাইল আরও বেশি করে কেনার কথা ভাবছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক।

    সূত্রের খবর, ভারত আরও দূর পাল্লার ব্রহ্মস মিসাইল তৈরি করতে চাইছে। সেই মিসাইলের পাল্লা বৃদ্ধি করে প্রায় ৮০০ কিমি করা হতে পারে। সেই উদ্যোগ সফল করার লক্ষ্যেই কাজ করে চলেছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share