Tag: Delhi

Delhi

  • Amit Shah: সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ রাখতে ডেটাবেস তৈরি করবে ভারত সরকার

    Amit Shah: সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ রাখতে ডেটাবেস তৈরি করবে ভারত সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ইন্টারপোলের সাধারণ সভার ৯০ তম অধিবেশনের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এই অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, কেন্দ্র সরকার খুব শীঘ্রই মাদক,সন্ত্রাস ও অর্থনৈতিক প্রতারণা মূলক অপরাধ নিয়ন্ত্রণে একটি কেন্দ্রীয় ডেটাবেস (Data Base) তৈরি করবে। তিনি বলেন, বিগত কয়েক বছরে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতি ইতিবাচক পরিবর্তনের সাক্ষী হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সীমান্ত জুড়ে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে অমিত শাহ বলেছেন, আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ইন্টারপোল (Interpol) অপরিহার্য।

    [tw]


    [/tw]

    তিনি আরও বলেন বর্তমানে অপরাধী ও অপরাধের কোন নিদিষ্ট ভৌগোলিক সীমা নেই। তাই অপরাধীদের এই সিন্ডিকেটগুলি ধরতে দেশগুলির এক অপরের সাহায্য করা উচিত। আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা ছাড়া সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে প্রতিটি রাষ্ট্রকে সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যমত গড়ে তোলা প্রয়োজন।

    ইন্টারপোলের সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান রয়েছে বলে জানান। তিনি জানান, ‘ভারত যে কোনও প্রকার সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ও প্রযুক্তিগত সাহায্য করতে তৈরি। প্রয়োজনে ভারত দেশের কর্মীদেরও পাঠাতে রাজি রয়েছে।’ তিনি বলেন ইন্টারপোলের সঙ্গে একজোট হয়ে কাজ করার বিষয়ে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বিশ্বে সব সন্ত্রাসবাদী সংস্থাগুলিকে একজোট হয়ে লড়াই করতে হবে।এজেন্সি ও কাউন্টার টেররিজম এজেন্সিগুলি অনেক দেশে আলাদা। সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করে অমিত শাহ বলেন এগুলিকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা প্রয়োজন। 

    অমিত শাহ ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করেন সদস্যদেশগুলি যাতে নিজেদের মধ্যে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে পর্যাপ্ত তথ্য আদানপ্রদান করতে পারে। শাহ বলেন গত ১০০ বছর ইন্টারপোল ১১৯৫টি দেশের মধ্যে সমন্বয় প্রদান করে একটি বড় ও কার্যকর প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে পেরেছে। কিন্তু বর্তমান বিশ্বেসন্ত্রাসবাদ একটি বড় সমস্যা। আর এই সমস্যা সমাধানে ইন্টারপোলের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

    [tw]


    [/tw] 

    অমিত শাহ (Amit Shah) বিশ্বজুড়ে মাদক পাচার ও তার সঙ্গে সন্ত্রাসবাদীগের সম্পর্কের কথাও উল্লেখ করেন। বলেন এই বিষয়টি বন্ধ করার জন্য সমস্ত রকম তথ্য ও গোয়েন্দাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। পাশাপাশি আঞ্চলিক সামুদ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাও সুষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন।

    প্রসঙ্গত, দিল্লির প্রগতি ময়দানে এই অধিবেশন গত ১৮ অক্টোবর শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ৪ দিনের এই অধিবেশনের সূচনা করেন। ১৯৫ টি সদস্য দেশের মন্ত্রী, পুলিশ প্রধান, নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান এবং প্রবীণ পুলিশ আধিকারিকরা এতে অংশ নেন। এই অধিবেশন ভারতের আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থার সর্বশ্রেষ্ঠ দিকগুলি সমগ্র বিশ্বের কাছে তুলে ধরার সুযোগ তৈরি করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Lok Sabha Election 2024: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    Lok Sabha Election 2024: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। ঘোষণা হয়ে গিয়েছে নির্ঘণ্ট। নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতি মধ্যেই তিন দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। তবে বাকি রয়ে গিয়েছে বাংলার ২৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা। এই ২৩টি আসনের মধ্যে রয়েছে জলপাইগুড়িও। যে আসনে নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল, প্রথম দফায়।

    দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে (Lok Sabha Election 2024)

    এমতাবস্থায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ফের দিল্লিতে তলব করলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। বাংলার বকেয়া প্রার্থিতালিকা নিয়ে শনিবার আবারও বৈঠকে বসতে পারেন পদ্ম নেতৃত্ব। বাংলার প্রার্থিতালিকা নিয়ে গত সপ্তাহেই দিল্লিতে ডেকে পাঠানো হয়েছিল সুকান্ত ও শুভেন্দুকে। সেখানেই আলোচনার পর গেরুয়া নেতৃত্ব জানিয়েছিলেন, এবার প্রার্থী নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফেলা হবে।

    তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা

    বৃহস্পতিবার তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা (Lok Sabha Election 2024) প্রকাশ করেছে বিজেপি। তবে তাতে বাংলার কোনও আসনের নামগন্ধও নেই। এদিন যে ৯টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলির সবই তামিলনাড়ুর। জানা গিয়েছে, বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচনী কমিটির বৈঠক এখনও হয়নি। শুক্র বা শনিবার সেই বৈঠক হওয়ার কথা। তার আগেই তলব করা হল বঙ্গ বিজেপির দুই শীর্ষ নেতৃত্বকে।

    কেন এই অবস্থা? জানা গিয়েছে, লোকসভার কয়েকটি কেন্দ্রে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতে হচ্ছে পদ্ম নেতৃত্বকে। কারণ খোদ প্রধানমন্ত্রী বাংলা সফরে এসে নির্দেশ দিয়েছেন বাংলার ৪২টি আসনেই এবার পদ্ম ফোটাতে হবে। সেই কারণেই বিজেপি নেতৃত্ব চাইছেন মেদিনীপুর, বর্ধমান-দুর্গাপুর, জলপাইগুড়ি, বারাসত, দক্ষিণ কলকাতা, ডায়মন্ড হারবারের (এখানে তৃণমূলের প্রার্থী দলের সাধারণ সম্পাদক তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) মতো আসনে হেভিওয়েট কোনও প্রার্থী দিতে চাইছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। যাতে করে এই আসনগুলিতে বিজেপির জয় নিশ্চিত হয়।

    আরও পড়ুুন: “বাংলায়ও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

    উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জ কেন্দ্রেও এখনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি বিজেপি। অথচ জলপাইগুড়ির মতো এই আসন দুটির রশিও রয়েছে বিজেপির হাতে। তাই প্রতিটি আসনে প্রার্থী দিতে গিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন (Lok Sabha Election 2024) গেরুয়া নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, সেই কারণেই বাংলায় বিলম্ব হচ্ছে প্রার্থী ঘোষণা করতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: “আমরাও এখন ভারতীয়”, সিএএ কার্যকর হওয়ার পর বললেন পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দুরা

    CAA: “আমরাও এখন ভারতীয়”, সিএএ কার্যকর হওয়ার পর বললেন পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে দেশজুড়ে কার্যকর হল সিএএ বা নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA)। শরণার্থীদের একটা বড় অংশ মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। সিএএ বা নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন পাশ হওয়ায় উচ্ছ্বসিত পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দু উদ্বাস্তুরা। দিল্লি, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ এমনকী বাংলাতেও এই আইন (Citizen Amendment Act) কার্যকর হওয়ায় খুশিতে মেতে ওঠে বহু শরণার্থী পরিবার। জয়পুরের রাস্তায় বাজি ফাটাতে দেখা যায় সাধারণ মানুষকে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে স্লোগানও দিতে দেখা যায় শরনার্থীদের।

    কী বলছেন পাক-হিন্দু শরণার্থীরা

    দিল্লিতে যে পাকিস্তানি হিন্দু উদ্বাস্তু সম্প্রদায় রয়েছে, তাদের নেতা ধরমবীর সোলাঙ্কি বলেন, “এই আইন কার্যকর হলে আমাদের সম্প্রদায়ের প্রায় ৫০০ জন ভারতের নাগরিকত্ব পাবেন। আমি এবং আমার পরিবার এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই সময়ের অপেক্ষায় ছিলাম। অবশেষে আমাদের ভারতীয় নাগরিক বলা হবে। আমরা সবাই এতে খুব খুশি। আজ মনে হচ্ছে, ভাগ্যিস ২০১৩ সালে আমি স্বদেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। মনে হচ্ছে আমাদের কাঁধ থেকে একটা বিশাল বোঝা তুলে নেওয়া হয়েছে।” সোমবার দেশজুড়ে সিএএ (CAA) আইন কার্যকর হওয়ার খবর শুনে খুশিতে মেতে ওঠে ওই সমস্ত পরিবার। সিএএ কার্যকর করার জন্য অল ইন্ডিয়া মতুয়া সমাজের তরফে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে। বাংলায় এই আইনকে স্বাগত জানাতে  ঢাক-ঢোল নিয়ে পথে নামেন সাধারণ মানুষ।

    আরও পড়ুন: হিন্দু বাঙালির দ্বিতীয় স্বাধীনতা, দেশজুড়ে কার্যকর হয়ে গেল সিএএ

    সিএএ (CAA) কী?

    ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারতের তিনি মুসলিম প্রতিবেশী রাষ্ট্র পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে নিপীড়নের জন্য এ দেশে আসা সেদেশের সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। ওই দেশগুলি থেকে হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের শরণার্থীদের নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয়টি সিএএ-তে (CAA) উল্লেখ করা হয়েছে। আইন অনুযায়ী, ভিসা বা পাসপোর্টের মতো নথি না থাকলেও ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Farmers Protest: কেন্দ্রের সহায়ক মূল্যের প্রস্তাব নিয়ে কী বললেন আন্দোলনরত কৃষকরা?

    Farmers Protest: কেন্দ্রের সহায়ক মূল্যের প্রস্তাব নিয়ে কী বললেন আন্দোলনরত কৃষকরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের কোনও লাভ হবে না। তাই সরকারের দেওয়া প্রস্তাব মানছি না।” কেন্দ্রের দেওয়া ন্যূনতম সহায়ক মূল্য সংক্রান্ত প্রস্তাব (MSP) প্রসঙ্গে একথাই বললেন আন্দোলনকারী কৃষকরা (Farmers Protest)। 

    কী বলছেন কৃষকরা?

    পাঞ্জাব ও হরিয়ানার মধ্যবর্তী শম্ভু সীমান্ত এলাকায় সাংবাদিক বৈঠক করেন কৃষকরা। সেখানেই তাঁরা বলেন, “সরকারের পক্ষ থেকে যে প্রস্তাব এসেছে, আমরা তা খারিজ করেছি। কারণ, তাতে কৃষকদের কোনও লাভ হচ্ছে না।” কৃষক নেতাদের আন্দোলন যে এখনই স্তিমিত হচ্ছে না়, তা মোটামুটি স্পষ্ট হয়ে গেল। কৃষক নেতা সারওয়ান সিং পাণ্ডে বলেন, “সরকারের দেওয়া প্রস্তাব আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয়নি। প্রতিবাদী কৃষকরা বুধবার থেকে ফের শান্তিপূর্ণভাবে দিল্লির দিকে পদযাত্রা (Farmers Protest) শুরু করবে।”

    আন্দোলন করবেন কৃষকরা

    কৃষক নেতা জানান, কৃষকদের পক্ষ থেকে সরকারকে কোনও পাল্টা প্রস্তাব দেওয়া হয়নি। ২১ তারিখে তাঁরা দিল্লিতে যাবেন। সীমান্ত এলাকায় পুলিশের তৈরি ব্যারিকেড যে তাঁরা ভাঙবেন না, তাও জানান আন্দোলনকারী কৃষকরা। সরকারের তরফে আগামী পাঁচ বছরের জন্য পুরানো ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে কেবল তিন ধরনের ডাল, ভুট্টা ও তুলো কেনার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল। সরকারি এই প্রস্তাব প্রত্যাখান করে কৃষকদের দাবি, ন্যূনতম সহায়ক মূল্য চাই ২৩টি ফসলের ক্ষেত্রেই।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের পাশে রাজ্যপাল, রাজভবনে খোলা হল ‘পিস হোম’

    রবিবার মধ্য রাতে শেষ হয়েছিল কেন্দ্র ও কৃষকদের মধ্যে চতুর্থ দফার বৈঠক। বৈঠক শেষে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেন, “বৈঠকে কৃষক নেতারা জলস্তর নেমে যাওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।” এজন্য শস্য বৈচিত্রের গুরুত্ব তুলে ধরেন মন্ত্রী। কেন্দ্রের নয়া প্রস্তাব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ধরুন গম ছেড়ে কৃষকরা যদি ডালের চাষ করেন, তাহলে ভারতকে কম পরিমাণ ডাল আমদানি করতে হবে। এতে মানুষের চাহিদাও মিটবে, মিটবে জলস্তরের সমস্যাও। মন্ত্রীর প্রস্তাব, এনসিসিএফ, এনএএফইডির মতো সমবায় সমিতিগুলি পাঁচ বছরের জন্য কৃষকদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হবে এবং শস্য বৈচিত্রের ক্ষেত্রে কাজ করবে। এই শস্যগুলির ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে কেনার বিষয়টি নিশ্চিত করবে সমবায়গুলি (Farmers Protest)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “আগামী নির্বাচনে বাংলায় আমরাই ক্ষমতায় আসব”, প্রত্যয়ী নাড্ডা

    JP Nadda: “আগামী নির্বাচনে বাংলায় আমরাই ক্ষমতায় আসব”, প্রত্যয়ী নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলায় বিজেপির ভোট ছিল ১০ শতাংশ, আসন ছিল তিনটি। বর্তমানে সেটা বেড়ে হয়েছে ৩৮.৫ শতাংশ, আসন হয়েছে ৭৭টি। আগামী নির্বাচনে আমরাই ক্ষমতায় আসব।” শনিবার বিজেপির দু’ দিন ব্যাপী কনভেনশনে কথাগুলি বললেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি বলেন, “২০১৪ সালে বিজেপি পাঁচটি রাজ্যে রাজ করত। আর বর্তমানে দেশের ১২টি রাজ্যের কুর্সিতে রয়েছে পদ্ম-পার্টি। ১৭টি রাজ্যে রয়েছে এনডিএ।”

    ঠিক কী বললেন নাড্ডা?

    নাড্ডা বলেন, “তিরিশ বছর পরে ২০১৪ সালে নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে একটি দল। ঠিক পাঁচ বছর পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ফের ক্ষমতায় আসে সরকার।” তিনি বলেন, “এখন আমরা গর্বের সঙ্গে অধিবেশনকে মহা অধিবেশন বলতে পারি। দলীয় নেতা-কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমেই এটা সম্ভব হয়েছে। গত সাত দশক ধরে ভারতীয় জনসঙ্ঘ এবং ভারতীয় জনতা পার্টি অনেক কিছু দেখেছে। আমরা লড়াইয়ের পর্ব দেখেছি, আমরা উপেক্ষা পর্বের সাক্ষী হয়েছি। আমরা জরুরি অবস্থা দেখেছি। নির্বাচনে বিজয় এবং হারের পর্বেরও সাক্ষী হয়েছি।”

    মোদির আমলে শুধুই প্রাপ্তি!

    তিনি (JP Nadda) বলেন, “তবে গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমাদের শুধুই প্রাপ্তি হয়েছে। ২০২৪ সালে বিজেপির জাতীয় কনভেনশনের সাক্ষী আমরা যারা হয়েছি, তারা ভাগ্যবান। অতীতে বিজেপির জয়ের সাক্ষী আমরা হয়েছি। আবারও জয়ের সাক্ষী হব। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের স্বপ্নও পূরণ হয়েছে।” বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাতে চাই। কারণ তাঁরই নেতৃত্বে রাজনীতিতে একটা নয়া গতি এসেছে। গতি এসেছে পার্টিতে, সমাজে। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনায় বর্তমানে ৮০ কোটি মানুষ সুবিধা পাচ্ছেন।”

    নাড্ডা বলেন, “গত দশ বছরে মোদি সরকার প্রায় ২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্রসীমার ওপরে নিয়ে এসেছে। স্বাস্থ্য, পরিকাঠামো, শিক্ষা এবং কর্মসংস্থান সব ক্ষেত্রেই প্রতিটি ভারতবাসীর স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।” তিনি (JP Nadda) বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ভারত অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে।”

    আরও পড়ুুন: রক্তমাখা ছুরি উদ্ধার, পড়ে রয়েছে গণেশ মূর্তি, হুগলির শিশু খুনের নেপথ্যে কে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: রাজ্যপালের কনভয়ে অন্য গাড়ি, নেপথ্যে হাত তৃণমূলের শাহজাহানের!

    CV Ananda Bose: রাজ্যপালের কনভয়ে অন্য গাড়ি, নেপথ্যে হাত তৃণমূলের শাহজাহানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের (CV Ananda Bose) কনভয়ে ঢুকে পড়ল অন্য একটি গাড়ি। দিল্লির এই ঘটনার পরেই কড়া নিরাপত্তায় রাজ্যপালকে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে গন্তব্যে। বাংলার রাজ্যপালের কনভয়ে কীভাবে অন্য গাড়ি ঢুকে পড়ল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে দিল্লি পুলিশ। রাজভবনের অনুমান, এই ঘটনায় পলাতক তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখ ও তার দলবলের হাত থাকতে পারে। ঘটনাটিকে নাশকতার ঘটনা হিসেবেই সন্দেহ করছে রাজভবন।

    কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা অন্য গাড়ির

    সোমবারই সন্দেশখালি গিয়েছিলেন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। ফিরে ধরেন দিল্লির উড়ান। জানা গিয়েছে, দিল্লিতে একটি বৈঠক সেরে পুসা এলাকায় কেন্দ্রীয় সরকারের গেস্ট হাউসে (দিল্লি গেলে এখানেই থাকেন রাজ্যপাল) ফিরছিলেন রাজ্যপাল। সেই সময় একটি গাড়ি বারবার তাঁর কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা করে। ঘটনাটি নজরে পড়তেই গাড়িটিকে আটকানোর চেষ্টা করেন রাজ্যপালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিআরপিএফের জওয়ানরা। অভিযোগ, সেই বাধা এড়িয়ে গাড়িটি কনভয়ে ঢুকে ধাক্কা মারে। গাড়িটিকে আটক করা হয়েছে বলে রাজভবন সূত্রে খবর। গ্রেফতার করা হয়েছে চালককে।

    সন্দেশখালিতে রাজ্যপাল 

    প্রসঙ্গত, এদিন সন্দেশখালিতে গিয়ে রাজ্যপাল কথা বলেন স্থানীয় মহিলাদের সঙ্গে। রাজ্যপালের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা। এর পরেই কড়া বার্তা দেন রাজ্যপাল। বলেন, “বাড়িতে ঢুকে মহিলাদের ওপর অত্যাচার করছে গুন্ডারা। রবীন্দ্রনাথের বাংলায় এমন হতে পারে না। আমার ক্ষমতায় যা সম্ভব, করব।” তিনি বলেন, “এখানে প্রত্যেকেই আমার বোন। তাঁদের সম্মান রক্ষার্থে যা করার, আমি তা-ই করব। আজ যে ছবি দেখলাম, তা আমাকে মর্মাহত করেছে। আজ যা দেখলাম, আগে কখনও দেখিনি। আজ যা শুনলাম, আগে শুনিনি। আইন আইনের পথে না চললে মানুষ বিপন্ন বোধ করেন।”

    আরও পড়ুুন: “ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ”, প্রবাসীর সুর প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    প্রসঙ্গত, শনিবারই রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালকে সন্দেশখালি যাওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যপাল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সন্দেশখালি না গেলে তিনি ধর্নায় বসবেন বলেও জানিয়েছিলেন। সেই সময়সীমা পেরনোর আগেই সন্দেশখালিতে যান রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। তার পরে পরেই ঘটে দিল্লিকাণ্ড।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • Farmers Delhi Chalo Protest: ফের পথে কৃষকরা, দুর্ভেদ্য ঘাঁটিতে পরিণত দিল্লি

    Farmers Delhi Chalo Protest: ফের পথে কৃষকরা, দুর্ভেদ্য ঘাঁটিতে পরিণত দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০ সালের পর ফের ২০২৪। আবারও পথে নেমেছেন কৃষকরা। ডাক দিয়েছেন দিল্লি চলো অভিযানের (Farmers Delhi Chalo Protest)। চার বছর আগে কৃষকরা পথে নেমেছিলেন তিন কৃষি আইন বাতিল ও কৃষির ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের দাবিতে। এবার তাঁদের আন্দোলনের প্রস্তুতি লখিমপুর খেড়িতে কৃষক খুনের তদন্ত সহ একগুচ্ছ দাবিতে।

    কৃষকদের দাবি

    বিদ্যুৎ আইন, কৃষিঋণ মকুব, লখিমপুর খেড়িতে কৃষক হত্যাকাণ্ডের মূল ষড়যন্ত্রকারী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র টেনির শাস্তিরও দাবি করেছেন আন্দোলনকারীরা। মৃত কৃষকদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিতেও সোচ্চার হয়েছেন তাঁরা। ২০২০ সালে আন্দোলনের সময় বেশ কয়েকজন কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছিল। সেই সব মামলা প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দিলেও, তা করা হয়নি বলে অভিযোগ। সেই মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানানো (Farmers Delhi Chalo Protest) হয়েছে।

    অশান্তির আশঙ্কায় কড়া প্রহরা

    এদিকে, কৃষক বিক্ষোভের জেরে অশান্তির আশঙ্কায় বিভিন্ন জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে দিল্লি পুলিশ। দিল্লি সীমানায় ব্যবস্থা করা হয়েছে কড়া প্রহরার। জানা গিয়েছে, সোমবার থেকে রাজ্যজুড়ে জারি হওয়া ১৪৪ ধারা চলবে ১২ মার্চ পর্যন্ত। দিল্লি পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় অরোরা বলেন, “একমাস ধরে রাজধানীতে জারি থাকবে ১৪৪ ধারা। নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে যে কোনও বড় জমায়েতে। ট্রাক্টর নিয়েও প্রবেশ করা যাবে না দিল্লিতে। ১৪৪ ধারা লঙ্ঘন করলেই করা হবে গ্রেফতার।”

    আরও পড়ুুন: উত্তরাখণ্ডের পর এবার অসম, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি পেশ হচ্ছে বিধানসভায়

    কৃষকদের আন্দোলন থেকে বিরত করতে চেষ্টার কম কসুর করেনি সরকার। সোমবার মধ্যরাতে চণ্ডীগড়ে কৃষকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা ও কেন্দ্রীয় ক্রেতাসুরক্ষা মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। তার পরেও আন্দোলনে অনড় কৃষকরা। মঙ্গলবার সাত সকালে পঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশ থেকে দুশোটিরও বেশি কৃষক সংগঠন রওনা দেয় দিল্লির উদ্দেশে। অন্তত ২০ হাজার কৃষক শামিল হয়েছেন এই অভিযানে।

    আন্দোলনকারীরা যাতে দিল্লিতে ঢুকতে না পারেন, তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে পুলিশের তরফে। গাজিপুর, সিংগু, টিকরি সহ পুরো সীমানা রূপান্তরিত করা হয়েছে সেনানিবাসে। গাজিপুর সীমানায় যানবাহন চলছে শ্লথ গতিতে। কুরুক্ষেত্র, আম্বালা, কাইথাল, জিন্দ, হিসার, ফতেহাবাদ ও সিরসায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে মঙ্গলবার পর্যন্ত (Farmers Delhi Chalo Protest)। এদিকে, পঞ্জাব ও হরিয়ানার মধ্যবর্তী সীমানায় কৃষকদের গতি রুদ্ধ করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী। পুলিশ ও প্রতিবাদী কৃষকদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কিও হয়। 

       

  • Bankura: কথা রেখেছেন শাহ, দিল্লি যাচ্ছেন বিভীষণ হাঁসদার পরিবার

    Bankura: কথা রেখেছেন শাহ, দিল্লি যাচ্ছেন বিভীষণ হাঁসদার পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ‘কৃতজ্ঞতা’ জানাতে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন বাঁকুড়ার (Bankura) বিভীষণ হাঁসদা। গতকাল বুধবার রাতে ট্রেনে করেই দিল্লিতে যাত্রা করেছেন বলে জানা গিয়েছে। সঙ্গে রয়েছেন মেয়ে এবং স্ত্রী। পালটা তৃণমূলের বক্তব্য, লোকসভার আগে প্রচার পেতে চাইছে বিজেপি।

    প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Bankura)

    চিকিৎসার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে বাঁকুড়া (Bankura) সফর করার সময় চতুরডিহি গ্রামে বিভীষণ হাঁসদার বাড়িতে এসে মধ্যাহ্ন ভোজন করেছিলেন অমিত শাহ। সেই সময় নিজের বাড়িতে এসে মধ্যাহ্ন ভোজনের সময় বিভীষণ তাঁর মেয়ের অসুস্থার কথা জানিয়ে ছিলেন বিভীষণ হাঁসদা। আর তা শুনে চিকিৎসার ব্যবস্থা করানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেই মতো ওষুধপত্র পাঠিয়ে ছিলেন তিনি। এবার তাঁকেই কৃতজ্ঞতা জানাতে দিল্লি রওনা দিয়েছেন এই আদিবাসী পরিবার। গতকাল রাত আটটার ট্রেনে চেপে দিল্লির জন্য যাত্রা শুরু করেছেন তাঁরা।

    কী বলল বিভীষণের মেয়ে?

    দিল্লির জন্য ট্রেনে উঠে বিভীষণের মেয়ে রচনা হাঁসদা বলেন, “ভীষণ ভাবে আমরা এক্সাইটেড। আমার সমস্ত চিকিৎসার খরচ তিনি চালাচ্ছেন। তাঁর সঙ্গে দেখা করে কৃজ্ঞতা জানাবো।” আবার বিজেপির বাঁকুড়া (Bankura) জেলা সভাপতি সুনীল রুদ্র বলেন, “বিভীষণের পরিবারের সম্পর্কে নিয়মিত খোঁজ রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।” এলাকাবাসীর বক্তব্য দীর্ঘদিনের রোগগ্রস্থ পরিবারের পাশে থেকে সবরকম সহযোগিতার ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্র সরকার।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এই বিষয়কে সমালোচনা করে জেলার (Bankura) তৃণমূল নেতা মহাপ্রসাদ সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, “ঠিক সেই সময়কার সংবাদ শিরোনামে থাকা বিভীষণের পাশে তৃণমূল কংগ্রেস ছিল। এখন সামনে লোকসভার ভোট, তাই তাকে হাতিয়ার করে বিশেষ প্রচার করছে হাঁসদা পরিবারকে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সবটাই রাজনীতির অঙ্গ।”

    রাজনৈতিক টানাটানি করেছে তৃণমূল

    ২০২০ সালের ৫ নভেম্বর অমিত শাহ একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে এসেছিলেন বাঁকুড়ায়। সেই সময় এই আদিবাসী পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। সেই সময় এই আদিবাসী পরিবারের মেয়ের অসুস্থার কথা শুনে দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করার প্রতিশ্রুতি দেন। এরপর পালটা তৃণমূল থেকেও বারবার পরিবারের কাছে সাহায্যের জন্য প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কিন্তু আদতে এলাকাবাসীর (Bankura) দাবি, শাসক দল রাজনীতি করতে ব্যাপক ভাবে টানাটানি করেছে পরিবারকে নিয়ে। তৃণমূলের কাছ থেকে কিছু সাহায্যও পাঠানো হয়েছিল। কিন্ত মূলত বিজেপির সঙ্গে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীতাই বেশি ছিল শাসক দলের।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kalkaji Temple: ভজন চলাকালীন হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মঞ্চ, দিল্লির মন্দিরের ঘটনায় মৃত মহিলা

    Kalkaji Temple: ভজন চলাকালীন হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মঞ্চ, দিল্লির মন্দিরের ঘটনায় মৃত মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাগরণ ব্রত উপলক্ষে চলছিল নিশি পুজো। দেবী কালকাজি (Kalkaji Temple) শুনবেন বলে আয়োজন করা হয়েছিল ভজনের। ব্রত উপলক্ষে মন্দিরে ভক্ত সমাগমও হয়েছিল প্রচুর। আচমকাই ঘটে দুর্ঘটনা। মন্দিরের মঞ্চ ভেঙে পড়ে মৃত্যু হয় এক মহিলার। জখম হন অন্তত ১৭ জন। তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে স্থানীয় হাসপাতালে।

    মন্দিরে দুর্ঘটনা

    শনিবার ছিল জাগ্রত ব্রত। দিনভর হয়েছে বিশেষ পুজোপাঠ। ব্রতের নিয়ম মেনে এদিন রাতভর মন্দিরে আয়োজন করা হয়েছিল কালী-ভজন ও পুজোআচ্চার। সব কিছুই চলছিল প্রথা মাফিক। আচমকাই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে মঞ্চ। মঞ্চ (Kalkaji Temple) চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় এক মহিলার। মৃত মহিলার পরিচয় জানা যায়নি। ঘটনায় জখম হন বেশ কয়েকজন। দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় সফদরজং হাসপাতাল, ম্যাক্স হাসপাতাল এভং এইমসের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, আহতদের মধ্যে অনেকের হাত-পা ভেঙেছে। তবে তাঁদের প্রত্যেকের অবস্থাই স্থিতিশীল।

    কী বলছে পুলিশ

    জানা গিয়েছে, এদিন কালী-ভজন শুনতে হাজার দেড়েক মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। মন্দির চত্বরে নিরাপত্তা বজায় রাখতে উপযুক্ত কর্মী নিয়োগ করা হয়েছিল। দক্ষিণ দিল্লির ডিসিপি রাজেশ দেও জানান, ভজন শুনতে আসা মানুষের বসার ব্যবস্থা করতে মন্দিরের মূল মঞ্চের সামনে তৈরি করা হয়েছিল একটি অস্থায়ী মঞ্চ। কাঠ ও লোহা দিয়ে তৈরি ওই মঞ্চের নীচেও বসেছিলেন অনেকে। মঞ্চ ভেঙে পড়ায় সব চেয়ে বেশি আঘাত লেগেছে তাঁদেরই। আয়োজকদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘অভিষেকের গড়ে ২০ হাজার বিজেপি কর্মীর নাম বাদ’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    জানা গিয়েছে, এদিন যখন ভজন গাইছিলেন বিখ্যাত শিল্পী এবং মিউজিক প্রডিউসার বি প্রাক, সেই সময় মঞ্চে উঠে পড়েন বহু মানুষ। বহন ক্ষমতার চেয়ে মঞ্চে বেশি মানুষ উঠে পড়ায় ভার বইতে পারেনি মঞ্চ। ভেঙে পড়ে হুড়মুড়িয়ে। ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন শিল্পী। ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক। আমার সামনে এরকম ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি। ঘটনায় আমি গভীরভাবে দুঃখিত। ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, দুর্ঘটনায় এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি। আহতদের দ্রুত আরোগ্যও কামনা (Kalkaji Temple) করি।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দিল্লির চেয়েও উষ্ণ কাশ্মীর, মার খেল পর্যটন ব্যবসা

    Weather Update: দিল্লির চেয়েও উষ্ণ কাশ্মীর, মার খেল পর্যটন ব্যবসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফলতে শুরু করেছে বিশ্ব উষ্ণায়ন নামক বিষ বৃক্ষের ফল। যার জেরে দিল্লির চেয়েও বেশি উষ্ণ কাশ্মীর (Weather Update)। শনিবার কাশ্মীরের শ্রীনগরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত দু’ দশকে জানুয়ারি মাসে এটাই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

    ভূস্বর্গের আবহাওয়া চিত্র

    বদলে গিয়েছে ভূস্বর্গের আবহাওয়া চিত্র। এ বছর জানুয়ারিতে একদিনও তুষারপাত হয়নি। তুষারপাত না হওয়ায় কাশ্মীর উপত্যকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করছে ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে। চলতি শীতের মরশুমে রবিবার দিল্লিতে শীতলতম সকাল রেকর্ড হয়েছে। তাপমাত্রা নেমেছে সাড়ে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২১ ডিসেম্বর থেকে ২৯ জানুয়ারি সময়কালকে কাশ্মীরে বলা হয় ‘চিল্লাই কালান’ বা তীব্র ঠান্ডার চল্লিশ দিন। এর পর ২০ দিনের ‘চিল্লাই খুর্দ’ বা কম ঠান্ডা। ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে পরবর্তী ১০ দিন ‘চিল্লাই বাছা’ বা শিশু ঠান্ডা।

    পশ্চিমী ঝঞ্ঝা

    আবহাওয়াবিদদের মতে, শীতের (Weather Update) এই সময়টা তাপমাত্রার ওঠাপড়া খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। গ্রীষ্মেও এই ছবি দেখা যায়। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, অচিরেই জম্মু-কাশ্মীরে আবারও আঘাত হানবে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। তখন প্রচুর তুষারপাত হতে পারে। চলতি মরশুমেই উপত্যকায় দেখা যেতে পারে তুষারপাত। তুষারপাত না হওয়ায় হতাশ কাশ্মীরে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকরা। স্কিয়িং, স্নোবোর্ডিং এবং ক্রশ-কান্ট্রি স্কিইংয়ের মতো যেসব রাইড পর্যটকদের টানে, সেগুলেতোও হা-পর্যটক দশা। কাশ্মীরে তুষারপাত হচ্ছে না জেনে গুলমার্গের বহু হোটেলের বুকিং বাতিল করেছেন পর্যটকরা।

    আরও পড়ুুন: এআই ব্যবহার করে বের করা হল রোগীর ফুসফুসের জমাট বাঁধা রক্ত!

    এদিকে, এখনও দূষণ-জালে রয়েছে দিল্লি। গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যানের স্টেজ থ্রি নিয়ম আরোপ করেছে কেন্দ্র। দূষণ নিয়ন্ত্রণেই এটা করা হয়েছে। বায়ু দূষণের মাত্রা কমাতে রাজধানীজুড়ে স্টেজ থ্রি অ্যাকশন প্ল্যান রূপায়ন করতে উঠেপড়ে লেগেছে কেন্দ্র। পাথর গুঁড়ো করার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। খনি এবং খনি সম্পর্কিত কাজকর্মের লাগাম পরানো হচ্ছে। বহুতল নির্মাণ ও পুরানো বাড়ি ভাঙার কাজেও আপাতত নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। দিল্লির রাজ্য সরকারও গুচ্ছ নির্দেশিকায় জারি করেছে (Weather Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share