Tag: Draupadi Murmu

Draupadi Murmu

  • Draupadi Murmu: দিল্লির সেনা হাসপাতালে হল রাষ্ট্রপতির চোখের অস্ত্রোপচার, কেমন আছেন দ্রৌপদী মুর্মু?

    Draupadi Murmu: দিল্লির সেনা হাসপাতালে হল রাষ্ট্রপতির চোখের অস্ত্রোপচার, কেমন আছেন দ্রৌপদী মুর্মু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল দিল্লির সেনা হাসপাতালে ছিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। হঠাৎ কী হল তাঁর, এই নিয়ে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল। পরে জানা যায়, গতকাল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর বাঁ চোখের ছানির অস্ত্রোপচার হয়। দিল্লির সেনা হাসপাতালে সকাল সাড়ে ১১টায় এই অস্ত্রোপচার হয়। রাষ্ট্রপতির সফলভাবেই ছানির অস্ত্রোপচার হয় বলে আর্মি হাসপাতাল রিসার্চ অ্যান্ড রেফারেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

    জানা গিয়েছে যে, গত কয়েক মাস ধরেই ছানির সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। অবশেষে তাঁর (Draupadi Murmu) চোখের অস্ত্রোপচার সফলভাবে সম্পন্ন হয়। এই আর্মি হাসপাতালের চক্ষু বিশেষজ্ঞদের একটি দল এই অস্ত্রোপচার করেন। ব্রিগেডিয়ার সঞ্জয় কুমার মিশ্রর নেতৃত্বে ও চিকিৎসকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলেই এই অস্ত্রোপচার সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুন: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা

    গতকাল অপারেশনের কিছুক্ষণের মধ্যেই রাষ্ট্রপতি ভবনের মুখপাত্রর তরফ থেকে জানানো হয়, অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে এবং রবিবারই দুপুর ১:৩০ মিনিটে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu) । তাঁর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে অবশ্য ডাক্তারদের পক্ষ থেকে এখনও কিছু জানানো হয়নি। তবে সূত্রের খবর, অস্ত্রোপচারের পর ভালো আছেন তিনি কিন্তু তাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। পরে ডান চোখেরও অস্ত্রোপচার হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাই মাসে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন দ্রৌপদী মুর্মু। বয়স হয়েছে ৬৪ বছর। শপথ নেওয়ার আড়াই মাসের মধ্যেই চোখের অস্ত্রোপচার হল তাঁর।

    উল্লেখ্য, গত বছরই কোভিডের সময় রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের স্ত্রী সবিতা কোবিন্দের একই অস্ত্রোপচার হয়েছিল। সেই অস্ত্রোপচারও করেছিলেন উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের বাসিন্দা ব্রিগেডিয়ার সঞ্জয় কুমার মিশ্র। পরবর্তীকালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতির থেকে সেই অস্ত্রোপচারের জন্য বিশেষ প্রশংসাপত্রও পেয়েছিলেন ব্রিগেডিয়ার মিশ্র।

    তিনি এখন বর্তমানে দিল্লির সেনা হাসপাতালের চোখের বিভাগের প্রধান চিকিৎসক। তাঁর জন্ম উত্তরপ্রদেশের মাও জেলায়। পরে লখনউয়ের বাসিন্দা হন। পুনের আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজে পড়াশোনা ও পরে দিল্লির এইমস থেকেও রেটিনা অস্ত্রোপচারের ডিগ্রি নিয়েছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে লখনউয়ের কমান্ড হাসপাতালে রেটিনা বিভাগ চালু করেছিলেন ব্রিগেডিয়ার সঞ্জয় কুমার মিশ্র। ২০১৮ সালে এই হাসপাতালেই তিনি রেটিনা বিভাগ চালু করেছিলেন। কর্মজীবনে একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন এই চিকিৎসক সেনা অফিসার। ২০২১-এ প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের থেকে চতুর্থ বারের জন্য সেনা মেডেল পেয়েছিলেন তিনি।

     

  • Vijay Diwas 2023: “দেশ এবং জাতির জন্য এটা একটা গৌরবময় দিন” , বিজয় দিবস নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    Vijay Diwas 2023: “দেশ এবং জাতির জন্য এটা একটা গৌরবময় দিন” , বিজয় দিবস নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ১৯৭১ সালে আজকের দিনেই ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানকে হারিয়েছিল। তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ। সেই দিনের কথা স্মরণ করে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘দেশ এবং জাতির জন্য এটা একটা গৌরবময় দিন। যেভাবে এই যুদ্ধের জন্য দেশের জওয়ানরা আত্মত্যাগ করেছিল সেজন্য তারা সর্বদাই দেশের মানুষের হৃদয়ে থাকবে। ভারত আজকের দিনে এই বীর সেনানিদের সেলাম করে তাদের সাহসের জন্য।’ 

    বিজয় দিবসের কাহিনী

    প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালের আজকের দিনেই ভারতীয় সেনার হাতে পাকিস্তান পরাস্ত হয়েছিল। সেবার নিজেদের হার মেনে নিয়েছিল পাক সেনাবাহিনী। ১৯৭১ সালে এই দিনে পরাজিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আমির আব্দুল্লাহ্‌ খান নিয়াজি ঢাকার রমনা রেসকোর্সে ৯৩,০০০ সেনাদলের সঙ্গে জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরার নেতৃত্বাধীন ভারতীয় সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। যুদ্ধের সমাপ্তিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একতরফা ও নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে। জন্ম হয় বাংলাদেশের। এই দিনটিকে স্মরণ করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও।

    নানা প্রান্তে শ্রদ্ধার্ঘ্য সেনাদের

    ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল অনিল চৌহান, সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পান্ডে, আইএএফ ভাইস চিফ এয়ার মার্শাল অমর প্রীত সিং এবং নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার নিহত সৈন্যদের আত্মত্যাগকে সম্মান জানান। ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে একটি শ্রদ্ধাঞ্জলিতে, প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অজয় ভাটও বিজয় দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে নিহত সৈন্যদের শ্রদ্ধার্ঘ্য জ্ঞাপন করেন। কলকাতার ফোর্ট উইলিয়মেও দিনটি পালন করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

        

  • Chandrayaan-3: “ইতিহাস গড়ে, ইসরো ভূগোলের আইডিয়া তৈরি করল”! চন্দ্রযানের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত রাষ্ট্রপতি

    Chandrayaan-3: “ইতিহাস গড়ে, ইসরো ভূগোলের আইডিয়া তৈরি করল”! চন্দ্রযানের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতের মুঠোয় চাঁদ-মামা! ঘড়ির কাঁটায় সন্ধ্যা ৬.০৪ বাজতেই ইতিহাস গড়ল ভারত। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ করল ইসরোর তৈরি চন্দ্রযান-৩। ল্যান্ডার বিক্রমের সফল অবতরণের সঙ্গে সঙ্গেই ইসরোর বিজ্ঞানীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। শুভেচ্ছাবার্তায় তিনি বলেন, ‘আজ এমন একটি দিন, যেদিন ইতিহাস তৈরি হল। আজ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ করেছে চন্দ্রযান-৩। ইসরোর বিজ্ঞানীরা শুধুমাত্র ইতিহাস গড়েছেন তাই নয়, সঙ্গে ভূগোলের আইডিয়া তৈরি করেছে। এটা দেশবাসীর কাছে এক গর্বের বিষয়। ইসরো এবং এই মিশনে যুক্ত সকল বিজ্ঞানীকে আমার তরফ থেকে শুভেচ্ছা জানাই’

    আবেগাপ্লুত নেতা-মন্ত্রীরা

    বিশ্ববাসীর সামনে নজির সৃষ্টি করল ভারত। চন্দ্রযান-৩ এর সাফল্যের পর এমনই অভিমত প্রকাশ করলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। তিনি বলেন, ‘এটা একটা গর্বের বিষয় যে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরু জয় করল ভারত। আমি এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে পেরে গর্বিত অনুভব করছি। ইসরোর টিম এবং সকল বিজ্ঞানীকে অসংখ্য শুচেচ্ছা’।

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছনো বিশ্বের প্রথম দেশ ভারত। ঐতিহাসিক এই সাফল্যের পর অভিনন্দন জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ করেছে ল্যান্ডার বিক্রম। ভারতের বিজ্ঞানীদের কঠোর পরিশ্রমের জন্যই এই সাফল্য এসেছে। শুভেচ্ছাবার্তায় জানালেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ চন্দ্রযান ৩-এর। এই সফল অভিযানের জন্য ইসরোর সকল বিজ্ঞানী ও ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানালেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • INS Vindhyagiri: কতটা শক্তিশালী ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’? চিনে নিন এই স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেটকে

    INS Vindhyagiri: কতটা শক্তিশালী ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’? চিনে নিন এই স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেটকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার কলকাতায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (President Draupadi Murmu) হাতে শুভ সূচনা হলো ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) নতুন যুদ্ধজাহাজের। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri) নামের ওই স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট গোত্রের রণতরীকে নির্মাণ করেছে গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স। ‘প্রজেক্ট-১৭ আলফা’ বা সংক্ষেপে ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের আওতায় ৭টি স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট তৈরি হয়েছে দেশে। এর মধ্যে ৪টে নির্মিত হয়েছে মুম্বইয়ের মাজগাঁও ডকইয়ার্ডে। বাকি তিনটির নির্মাণ হয়েছে জিআরএসই-তে। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ হলো প্রকল্পের ষষ্ঠ তথা এখানে তৈরি হওয়া বরাতের তৃতীয় তথা শেষ জাহাজ। এর আগে, এখান থেকেই উদ্বোধন হয়েছে যথাক্রমে ‘আইএনএস হিমগিরি’ ও ‘আইএনএস দুনাগিরি’। এই দুটিই এখন সমুদ্র-ট্রায়ালে রয়েছে। সম্ভবত, চলতি মাসেই নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে ‘আইএনএস হিমগিরি’।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় নৌসেনার নতুন যুদ্ধজাহাজের উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    জাহাজের মূল বৈশিষ্ট্য ‘স্টেলথ’

    প্রজেক্ট-১৭ আলফা-র আওতায় নির্মিত জাহাজগুলোর নকশা করেছে নৌসেনার (Indian Navy) অধীনস্থ সংস্থা ওয়ারশিপ ডিজাইন ব্যুরো (পূর্বতন ডিরেক্টরেট অফ নেভাল ডিজাইন)। ডিজেল-ইলেক্ট্রিক শক্তিচালিত এই জাহাজের মূল বৈশিষ্ট্য হল এগুলো ‘স্টেলথ’ (Stealth Missile Frigate) প্রকৃতির। অর্থাৎ, শত্রুর রেডারে এই জাহাজগুলো সহজে ধরা পড়ে না। এর প্রধান কারণ হলো, জাহাজের নকশা এমনভাবে করা হয়, যাতে ধারালো কোণ থাকে না। এই জাহাজগুলোর নির্মাণে ব্যবহৃত হয়েছে কম্পোজিট মেটিরিয়াল। এছাড়া, এদের রঙের আস্তরণ এমন থাকে, যা রেডারের তরঙ্গ প্রতিফলিত করে না। ফলত, এই শ্রেণির জাহাজগুলোর রেডার-ক্রস সেকশন অত্যন্ত নগন্য।

    ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’-র ডিজেল-ইলেকট্রিক ইঞ্জিন

    ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’-র (INS Vindhyagiri) মূল চালিকাশক্তি হলো চারটি ইঞ্জিন। ২টি ডিজেল ও ২টি ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিন চালিত এই জাহাজটি দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৫০ মিটার। এর ওজন প্রায় ৬ হাজার ৬৭০ টন। সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩২ নট। (প্রায় ৬০ কিমি/ঘণ্টা)। এই জাহাজটি ২৮ নট গতিতে একটানা ২,৫০০ নটিক্যাল মাইল অতিক্রম করতে সক্ষম। অন্যদিকে, ১৬-১৮ নট গতিতে এটির পাল্লা বেড়ে যায় ৫,৫০০ নটিক্যাল মাইল। জাহাজে ৩৫ অফিসার সহ ২২৬ জনের থাকার সংস্থান রয়েছে।

    যুদ্ধজাহাজের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা

    জাহাজের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত মজবুত। এতে রয়েছে একাধিক সেন্সর, রেডার ইডব্লিউ সুইট। ‘আইএনএস বিন্ধ্যাগিরি’-তে রয়েছে অত্যাধুনিক এমএফ-স্টার আয়সা রেডার। আকাশ হোক বা ভূমি— শত্রুর যে কোনও জাহাজ, ড্রোন, বিমান বা ক্ষেপণাস্ত্র, তা সে যত ছোটই হোক না কেন, ৩৬০ ডিগ্রি নজরদারি চালানোর ক্ষমতাসম্পন্ন এই রেডারে সব ধরা পড়বে। ৪৫০ কিমি দূরত্ব পর্যন্ত যে কোনও নিশানাকে ট্র্যাক করতে সক্ষম এই বিশেষ রেডার। এছাড়া, এতে রয়েছে দ্বিতীয় সারফেস-সার্চ রেডার, যা ৪৬০ কিমি পর্যন্ত যে কোনও যুদ্ধবিমান ও ক্ষেপণাস্ত্রকে ট্র্যাক করতে সক্ষম। 

    এই জাহাজে সোনার ও রেডারের ক্ষমতা কেমন?

    ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri) জাহাজে রয়েছে ডিআরডিও-নির্মিত সোনার, যা জলের নিচে থাকা সাবমেরিন ও টর্পিডোকে বা আন্ডার-ওয়াটার মাইনকে ট্র্যাক ও ট্র্যাক করতে সক্ষম। এর পাশাপাশি, এতে লাগানো হয়েছে অত্যাধুনিক ‘শক্তি’ ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুইট (ইডব্লিউ স্যুইট)। দেশীয় ওই বিশেষ সুরক্ষা ব্যবস্থা একদিকে যেমন যে কোনও জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের হামলা চিহ্নিত করতে সক্ষম, তেমন ভাবেই প্রথাগত রেডারের সিগন্যাল জ্যাম করতে বা নিরস্ত্র করতেও পারে। শুধু তাই নয়, শত্রু যদি চায় এই জাহাজের সিগন্যাল ব্লক করতে, তখন এই ইডব্লিউ স্যুইট পাল্টা তাকে রুখে দিতে সক্ষম, যাতে জাহাজের নিজস্ব যোগাযোগ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

    অস্ত্রের বৈচিত্র্যে ভরপুর ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’

    এবার নজর দেওয়া যাক এই ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’-র অস্ত্রসম্ভারের দিকে। ‘পি-১৭এ’ ফ্রিগেটগুলোতে বিভিন্ন বিপদের কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র মজুত করা হয়েছে। স্থলে বা জলে (ভাসমান) যে কোনও হামলা প্রতিহত করার জন্য এতে রয়েছে বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এই জাহাজে রয়েছে ৮টি ‘ব্রহ্মোস’ জাহাজ-বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর গতি শব্দের ৩ গুণ। এছাড়া রয়েছে একটি ৭৬ এমএম ‘ওটো মেলারা’ নেভাল গান এবং ১টি ৩০ এমএম ‘একে-৬৩০’ ক্লোজ-ইন উইপন সিস্টেম (সিআইডব্লিউএস)।

    আকাশপথে হামলা প্রতিহত করার জন্য এই জাহাজে রয়েছে ৩২টি ‘বারাক-৮’ ইআর মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র। ১৫০ কিমি পাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র যে কোনও যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, জাহাজ-বিধ্বংসী মিসাইল, ক্রুজ মিসাইল, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ধ্বংস করতে পারদর্শী। ইজরায়েলের এই মিসাইল বর্তমানে প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে ভারতেই উৎপাদন করা হচ্ছে। 

    ভূমি ও জলের ওপরের মতোই জলের নিচে দিয়ে করা হামলার জবাব দিতেও পারদর্শী ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri)। সাবমেরিন বা টর্পিডো ধ্বংস করতে এতে রয়েছে ২টি টর্পিডো লঞ্চার। এক-একটি লঞ্চারে ৩টি করে টর্পিডো তৈরি থাকে। এছাড়া রয়েছে, সাবমেরিন-বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার যা ১ কিমি পর্যন্ত যে কোনও বস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। 

    আত্ম-সুরক্ষা ব্যবস্থাও জোরদার

    প্রতিঘাতের পাশাপাশি ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri) জাহাজে আছে অত্যাধুনিক আত্ম-সুরক্ষা ব্যবস্থা। যার মধ্যে রয়েছে ২টি ‘মারীচ’ টর্পিডো-কাউন্টার মেজার ডিকয় সিস্টেম এবং চারটি ‘কবচ’ ক্ষেপণাস্ত্র-বিধ্বংসী ডিকয় লঞ্চার। শত্রুর টর্পিডো বা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হলে এই মারীচ ও কবচ জাহাজের ঢাল হয়ে দাঁড়ায়। তখন, শত্রু টর্পিডো-ক্ষেপণাস্ত্রগুলো এদের টার্গেট ভেবে ধ্বংস করে, বেঁচে যায় জাহাজ। অন্যদিকে, এই জাহাজে ২টি হেলিকপ্টার থাকতে পারে। হ্যাঙ্গারে থাকে একটি, অন্যটি থাকতে পারে ডেকে। সম্ভবত, অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (এএলএইচ) ‘ধ্রুব মার্ক-৩’ বা ‘ওয়েস্টল্যান্ড সি-কিং’ হেলিকপ্টার থাকবে। পরবর্তীকালে, উল্লেখিত হেলিকপ্টারের জায়গায় আসবে সিকর্সকি ‘এমএইচ-৬০ রোমিও’ হেলিকপ্টার (Indian Navy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Draupadi Murmu: কলকাতায় নৌসেনার নতুন যুদ্ধজাহাজের উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    Draupadi Murmu: কলকাতায় নৌসেনার নতুন যুদ্ধজাহাজের উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও শক্তিশালী হলো ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। এক তারকাখচিত অনুষ্ঠানে বৃহস্পতিবার কলকাতার গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্সে (GRSE) নৌসেনার নতুন স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেটের উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri Launch) নামের এই রণতরী ভারতীয় নৌসেনার ‘প্রজেক্ট-১৭ আলফা’ বা সংক্ষেপে ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের ষষ্ঠ জাহাজ। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অজয় ভাট, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার সহ শীর্ষ পদাধিকারীরা। এছাড়া, উপস্থিত ছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মেয়র ফিরহাদ হাকিম, প্রাক্তন ভারত ক্রিকেট অধিনায়ক তথা প্রাক্তন বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ।

    বোতাম টিপে রণতরীর শুভ-সূচনা

    এদিন বোতাম টিপে ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’কে (INS Vindhyagiri Launch) জলে ভাসিয়ে দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এর আগে, স্বস্তিক চিহ্ন এঁকে, নারকেল ফাটিয়ে ও মালা পরিয়ে জাহাজের পুজো করা হয়। সেই শুভ কাজ করেন রাষ্ট্রপতি। তার পর তিনি জাহাজটিকে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন এবং বোতাম টিপে জাহাজের নাম ফলক প্রকাশ করেন। বক্তব্য রাখতে গিয়ে দেশের জলসীমার সুরক্ষিত রাখার জন্য ভারতীয় নৌসেনার প্রশংসা করেন। সময়মতো জাহাজের নির্মাণ শেষ করার জন্য জিআরএসই কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান নৌসেনা প্রধান আর হরি কুমার। 

    ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের ষষ্ঠ জাহাজ ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’

    নৌসেনার ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের অধীনে সাতটি নিলগিরি-শ্রেণির (এই প্রজেক্টের প্রথম জাহাজ ‘আইএনএস নিলগিরি’-র নামে শ্রেণিভুক্ত) ৭টি স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে ৪টে নির্মিত হয়েছে মুম্বইয়ের মাজগাঁও ডকইয়ার্ডে। বাকি তিনটির নির্মাণ হয়েছে কলকাতায় গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স (জিআরএসই)-তে। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri Launch) হলো এই প্রকল্পের ষষ্ঠ তথা এখানে তৈরি হওয়া তৃতীয় তথা শেষ জাহাজ। সেই দিক থেকে কলকাতার জাহাজ নির্মাণকারী সংস্থা জিআরএসই-র মুকুটে যুক্ত হলো নতুন পালক। এর আগে, এখান থেকেই উদ্বোধন হয়েছে যথাক্রমে ‘আইএনএস হিমগিরি’ ও ‘আইএনএস দুনাগিরি’। এই দুটিই এখন সমুদ্র-ট্রায়ালে রয়েছে। সম্ভবত, চলতি মাসেই নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে ‘আইএনএস হিমগিরি’।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Stealth Missile Frigate: আগামী সপ্তাহে নৌসেনার স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেটের উদ্বোধন কলকাতায়

    Stealth Missile Frigate: আগামী সপ্তাহে নৌসেনার স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেটের উদ্বোধন কলকাতায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) মুকুটে নতুন পালক যুক্ত হতে চলেছে। আগামী ১৭ তারিখ, কলকাতার গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স ডকইয়ার্ডে উদ্বোধন হতে চলেছে নতুন যুদ্ধজাহাজের। স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট (Stealth Missile Frigate) গোত্রের এই যুদ্ধজাহাজের নাম হতে চলেছে ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri)। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে জাহাজের উদ্বোধন উপলক্ষে কলকাতায় আসতে পারেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। প্রধান অতিথি হিসেবে তাঁর ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসের পরই একদিনের সফরে রাজ্যে আসছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু?

    নৌসেনার ‘প্রজেক্ট-১৭ আলফা’

    নৌসেনার (Indian Navy) ‘প্রজেক্ট-১৭ আলফা’ বা সংক্ষেপে ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের আওতায় নিলগিরি-শ্রেণির (এই প্রজেক্টের প্রথম জাহাজ ‘আইএনএস নিলগিরি’-র নামে শ্রেণিভুক্ত) ৭টি স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে ৪টে নির্মিত হয়েছে মুম্বইয়ের মাজগাঁও ডকইয়ার্ডে। বাকি তিনটির নির্মাণ হয়েছে কলকাতায় গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স (জিআরএসই)-র তত্ত্বাবধানে। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri) হলো এখানে তৈরি হওয়া তৃতীয় তথা শেষ জাহাজ। এর আগে, এখান থেকেই উদ্বোধন হয়েছে যথাক্রমে ‘আইএনএস হিমগিরি’ ও ‘আইএনএস দুনাগিরি’। এই দুটিই এখন সমুদ্র-ট্রায়ালে রয়েছে। সম্ভবত, চলতি মাসেই নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে ‘আইএনএস হিমগিরি’।

    বেড়েছে সংস্থার আয়-মুনাফা

    ভারতীয় নৌসেনার জন্য বহু এবং বিভিন্ন ধরনের রণতরী ও বোট তৈরি করেছে জিআরএসই। সেই তালিকায় রয়েছে ফ্রিগেট, অ্যান্টি-সাবমেরিন ওয়ারফেয়ার করভেট, মিসাইল করভেট, ল্যান্ডিং শিপ ট্যাঙ্ক, ল্যান্ডিং ক্রাফট ইউটিলিটি, সার্ভে ভেসেল, ফ্লিট ট্যাঙ্কার, ফাস্ট প্যাট্রল ভেসেল, অফশোর/ইনশোর প্যাট্রল ভেসেল, ওয়াটার-জেট ফাস্ট অ্যাটাক ক্রাফ্ট এবং ফাস্ট ইন্টারসেপ্টর বোট। শুধু তাই নয়, এখানে তৈরি হওয়া যুদ্ধজাহাজ বিদেশেও পাড়ি দিয়েছে। মরিশাস ও সেশেলসের উপকূলরক্ষী বাহিনীর জন্য জাহাজ তৈরি করেছে জিআরএসই। সম্প্রতি, সংস্থার ত্রৈমাসিক আয়ের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে মোট আয় হয়েছে ৮২৭ কোটি টাকা। যা গত অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকের চেয়ে ২০৬ কোটি বা ৩৩ শতাংশ বেশি। এই সদ্য সমাপ্ত হওয়া ত্রৈমাসিকে সংস্থার মোট লাভের পরিমাণ ১০২ কোটি টাকা। গত এক বছরে সংস্থার শেয়ার দর বেড়েছে ৫৩ শতাংশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cabinet Reshuffle: মোদি মন্ত্রিসভায় রদবদল, কিরেন রিজিজুর জায়গায় নতুন আইনমন্ত্রী হলেন কে?

    Cabinet Reshuffle: মোদি মন্ত্রিসভায় রদবদল, কিরেন রিজিজুর জায়গায় নতুন আইনমন্ত্রী হলেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় বদল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় (Cabinet Reshuffle)। মন্ত্রক বদল হল আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজুর। তাঁর (Kiren Rijiju) জায়গায় নতুন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অর্জুন রাম মেঘওয়াল (Arjun Ram Meghwal)। কিরেন রিজিজুকে পরিবর্তে দেওয়া হচ্ছে ভূ-বিজ্ঞান মন্ত্রকের (Earth Science Ministry) দায়িত্ব।

    প্রোফাইলে বায়ো বদলালেন রিজিজু

    রিজিজু ৮ জুলাই, ২০২১ সালে আইন ও বিচারমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। এর আগে, তিনি ২০১৯ সালের মে মাস থেকে ২০২১ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্ব) হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে নির্দেশিকা প্রকাশ করে রদ বদলের (Cabinet Reshuffle) কথা জানানো হয়।  

    আরও পড়ুন: কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কে? দু’পক্ষই রাজি ‘আড়াই-আড়াই’ ফর্মুলায়! ঘোষণা বৃহস্পতি-সন্ধ্যায়

    কেন্দ্রীয় বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পরামর্শ অনুসারে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় বদলের (Cabinet Reshuffle) ঘোষণা করছেন। আগে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী ছিলেন কিরেন রিজিজু। সেই জায়গায় এবার নতুন আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অর্জুন রাম মেঘওয়াল। কেন্দ্রের ঘোষণার কিছুক্ষণ পরই দেখা যায়, কিরেন রিজিজু তাঁর ট্যুইটারের প্রোফাইলে বায়ো বদলে ফেলেছেন।

    কে অর্জুন রাম মেঘওয়াল?

    অর্জুন রাম মেঘওয়াল আগে সংসদীয় বিষয়ক ও সংস্কৃতি মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রীর পাশাপাশি তিনি এই মন্ত্রকগুলির দায়িত্বও পালন করবেন (Cabinet Reshuffle)। উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক ইতিহাসে এই প্রথমবার কোনও কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর হাতে আইন মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হল। অর্জুন রাম মেঘওয়াল রাজস্থানের বিকানের থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। তিনি বিজেপির অন্যতম বড় দলিত মুখ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar:  প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি! বালুরঘাটের দণ্ডি-কাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি! বালুরঘাটের দণ্ডি-কাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দণ্ডি-কাণ্ড নিয়ে এবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠি দিলেন বালুরঘাটের সাংসদ (Balurghat MP Sukanta Majumdar) তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বিজেপি থেকে তৃণমূলে ফিরে আসা ৪ আদিবাসী মহিলাকে দণ্ডি কাটানোর বিষয়টিকে জাতীয় স্তরে নিয়ে যাওয়ার কথা ট্যুইট করে জানান সুকান্ত। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠি দেওয়ার পাশাপাশি এসটি কমিশনকেও চিঠি দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। আগামী দিনে আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে এমন আচরণ যাতে আর না করা হয়, সে ব্যাপারে হস্তক্ষেপ চেয়ে সোমবার রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি।

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠিতে সুকান্ত মজুমদার লেখেন, ‘তপন বিধানসভা এলাকা তথা বালুরঘাট লোকসভা এলাকার ২০০ জন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ গত ৬ এপ্রিল বিজেপিতে যোগ দেন। এই যোগদান তৃণমূল ভালভাবে নেয়নি। নানারকম হুমকি দেওয়া হয়, কয়েকজনকে তৃণমূলে যোগদানে বাধ্যও করা হয়। তৃণমূলে যোগদানের আগে প্রায় ১ কিলোমিটার পথ ‘দণ্ডবৎ পরিক্রমা’ করানো হয়েছে।’

    আদিবাসী জাতির অপমান

    সম্প্রতি দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনে প্রায় ২০০ জন মহিলা তাঁদের পরিবার-সহ তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। এর পর ফের তৃণমূলে ফিরে আসায় তাঁদের মধ্যে ৪ জনকে ‘প্রায়শ্চিত্ত’ করাতে দণ্ডি কাটানো হয়। ওই ৪ জন মহিলা তফসিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের। এ নিয়েই আদিবাসী সমাজের প্রতি বাংলার শাসকদলের ‘নিম্নরুচির মানসিকতা’ নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি।

    চিঠিতে সুকান্ত লিখেছেন, ‘‘অতীতের বিভিন্ন ঘটনাবলি এবং নানা মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট যে, আদিবাসীদের প্রতি তৃণমূলের নেতাদের মানসিকতা কেমন। তবে এটা আর বরদাস্ত করা যাবে না।’’ তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী বরাবরই পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষের প্রতি আন্তরিক এবং সংবেদনশীল।

    মহিলাদের অপমান

    রাষ্ট্রপতির পাশাপাশি জাতীয় তফসিলি জনজাতি কমিশনের চেয়ারপার্সনকেও চিঠি লিখেছেন সুকান্ত। তপনের ঘটনায় অনুসন্ধানের দাবি জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি এই ঘটনায় যাঁরা জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। দণ্ডি-বিতর্কে রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিরোধীদের অভিযোগ, অস্বস্তি বুঝে জেলার মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতিকে বদল করেছে তৃণমূল। তবে এর পরও শাসকশিবিরের বিড়ম্বনা বহাল রাখতে রাষ্ট্রপতি ও এসটি কমিশনকে চিঠি লিখলেন বিজেপি সাংসদ।

    আরও পড়ুুন: কেষ্টর গড়ে দাঁড়িয়ে পঞ্চায়েতে তৃণমূলকে উত্খাতের ডাক দিলেন শুভেন্দু

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আদিবাসী মহিলাদের যেভাবে দণ্ডি কাটানো হয়েছে, এর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক পদক্ষেপ চাই। এটা তো দলের পদক্ষেপ। মহিলা সংগঠনের সভাপতি পদ থেকে সরানো হয়েছে। এসসি এসটি অ্যাক্টে এই মহিলার বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত। তাকে গ্রেফতার করা উচিত। জেলে পাঠানো উচিত। এই আইনে জামিন হয় না। সরকার তো ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। যেভাবে আদিবাসী মহিলাদের দণ্ডি কাটানো হল, এটা সমগ্র মহিলা জাতির অপমান, আদিবাসীদের অপমান।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Draupadi Murmu: ‘ব্যাঙ্কগুলির প্রথম দায়িত্ব সাধারণ মানুষের আমানতের সুরক্ষা নিশ্চিত করা’! অভিমত রাষ্ট্রপতির

    Draupadi Murmu: ‘ব্যাঙ্কগুলির প্রথম দায়িত্ব সাধারণ মানুষের আমানতের সুরক্ষা নিশ্চিত করা’! অভিমত রাষ্ট্রপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় তহবিলের নিরাপত্তা এবং সম্পদের ভারসাম্য রক্ষার জন্য ব্যাঙ্কগুলিকে পরামর্শ দিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক দেশে ব্যাঙ্ক দেউলিয়া হওয়ায় আর্থিক ক্ষেত্রে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার কলকাতায় রাষ্ট্রায়ত্ত ইউকো ব্যাঙ্কের ৮০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা বলেন তিনি। 

    ব্যাঙ্কের দায়িত্ব স্মরণ করালেন রাষ্ট্রপতি

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) বলেন, “ব্যাঙ্কগুলির প্রথম দায়িত্ব সাধারণ মানুষের আমানতের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। দ্বিতীয় দায়িত্ব সঞ্চয়ের টাকাকে কাজে লাগিয়ে সম্পদ সৃষ্টি। আর এই দুইয়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা ব্যাঙ্কগুলির কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। তা ব্যাহত হওয়ায় বিভিন্ন দেশে ব্যাঙ্কিং ও আর্থিক ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়েছে।’’ ইউকো ব্যাঙ্কে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে চাকরি জীবন শুরুর কথা স্মরণ করে অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, ভারতের অগ্রগতিতে বড় ভূমিকা পালন করছে ব্যাঙ্কগুলি। তবে তাকে অর্থবহ করে তুলতে হবে।

    বিশ্বভারতীর অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি

    এদিন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের মঞ্চ থেকে রবীন্দ্রভাবনার গুরুত্বের কথাও মনে করিয়ে দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। বিশ্বভারতীর ডিগ্রিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের অভিনন্দন জানান তিনি। বিশ্বভারতীর আশ্রম সঙ্গীত ‘আমাদের শান্তিনিকেতন আমাদের সব হতে আপন’-এর উল্লেখ করে এর অন্তর্নিহিত একতা ও মানবিকতার কথা মনে করিয়ে দেন রাষ্ট্রপতি। রবীন্দ্রনাথের মুক্তচিন্তার কথা উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘‘গুরুদেব মনে করতেন, প্রকৃতিই হল শিক্ষার উপযুক্ত মাধ্যম।’’

    আরও পড়ুন: বিশ্বভারতী ঘুরে অভিভূত দ্রৌপদী মুর্মু! সমাবর্তনে কী বললেন রাষ্ট্রপতি?

    ‘জন রাজভবন’

    সোম ও মঙ্গলবার দুদিনের রাজ্য সফরে এসেছিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব হিসেবে ঔপনিবেশিক মানসিকতার ইতি ঘটিয়ে এখন থেকে সাধারণ মানুষের জন্য রাজভবনের দরজা খুলে দেওয়ার কথাও জানান রাষ্ট্রপতি। সোমবার রাতে একটি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু রাজভবনের প্রতীকী চাবি তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) হাতে। মঙ্গলবার এ বিষয়ে রাজভবনের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে একথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রাজভবন এখন থেকে ‘জন রাজভবন’ হবে। রাজভবনের ভিতর ও বাইরে ঘুরে দেখার সুযোগ পাবেন আমজনতা। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘হেরিটেজ ওয়াক’। এর আগে রাষ্ট্রপতি সেকেন্দ্রাবাদে ‘রাষ্ট্রপতি নিলয়’ খুলে দিয়েছিলেন সাধারণের জন্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Draupadi Murmu: সকালে বেলুড়মঠে, দুপুরে শান্তিনিকেতনে রাষ্ট্রপতি! কড়া নিরাপত্তা কলকাতা থেকে বোলপুরে

    Draupadi Murmu: সকালে বেলুড়মঠে, দুপুরে শান্তিনিকেতনে রাষ্ট্রপতি! কড়া নিরাপত্তা কলকাতা থেকে বোলপুরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার শান্তিনিকেতন (Santiniketan) যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। সেখানে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। তবে তার আগে মঙ্গলবার সকালে বেলুড় মঠে যেতে পারেন তিনি। রাষ্ট্রপতির বেলুড় মঠ সফরের আগেই বালি বেলুড় অঞ্চল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে।

    বেলুড় মঠ থেকে শান্তিনিকেতন

    বেলুড় মঠ সূত্রে খবর, ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণদেবের মূল মন্দির, মা সারদা দেবীর মন্দির সহ স্বামীজি ও ব্রহ্মান্দজীর মন্দির পরিদর্শন করবেন রাষ্ট্রপতি। পাশাপাশি অধ্যক্ষ মহারাজের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করার সম্ভাবনা রয়েছে। সকাল ন’টা থেকে সাড়ে ন’টা পর্যন্ত মঠেই থাকার কথা রাষ্ট্রপতির। এরপর শান্তিনিকেতনের উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। কলকাতা থেকে বিশেষ নিরাপত্তায় এদিন বেলা ১২টা নাগাদ শান্তিনিকেতনে পৌঁছবেন রাষ্ট্রপতি (President Draupadi Murmu)। এরপর ঘুরে দেখবেন রবীন্দ্রনাথের বাড়ি। মধ্যাহ্নভোজনে রাষ্ট্রপতির জন্য বিশেষ বাঙালি পদের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    কড়া নিরাপত্তা

    আজ, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (Visva Bharati University) ঐতিহ্যবাহী সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)।  তাঁর নিরাপত্তা (security) সুনিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার যখন নামবে, মঙ্গলবার সেইসময় বা তার আগে আশেপাশের সমস্ত বাড়িতে ছাদে ওঠা যাবে না। জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় এই নির্দেশ নিয়ে বলেন, “কেবলমাত্র হেলিপ্যাড সংলগ্ন বাড়িগুলির ছাদে কাপড় মেলতে বা সেখানে গিয়ে কাউকে দাঁড়াতে বারণ করা হয়েছে। কারণ, কোনওভাবে যদি হাওয়ায় কাপড় উড়ে গিয়ে হেলিকপ্টারে লেগে যায়, তাহলে বড়সড় অঘটন ঘটতে পারে। তাই রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তার খাতিরে এই নির্দেশ মানতে বলা হয়েছে। শান্তিনিকেতনের মানুষজন নিশ্চয়ই আমাদের এ বিষয়ে সহযোগিতা করবেন।”

    আরও পড়ুন: তিহাড় জেলের হাসপাতালে ভর্তি কেষ্ট, সিবিআইয়ের তলব বীরভূমের চালকল মালিককে

    বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতি

    প্রশাসন সূত্রে খবর, বিশ্বভারতীর বিনয় ভবন মাঠেই মঙ্গলবার নামবে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হেলিকপ্টার। ইতিমধ্যে সেখানে একটি অস্থায়ী হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়েছে। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা শহরকে। চতুর্দিকে অসংখ্য সিসি ক্যামেরাও লাগানো হয়েছে। শুরু হয়েছে নজরদারিও। আজ, শান্তিনিকেতনে পৌঁছনোর পর প্রথমে মধ্যাহ্নভোজ সারবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। মেনুতে থাকছে ভাত, দেশি ঘি, পোস্তর বড়া, কয়েক রকমের ভাজা। এছাড়া মুগের ডাল, সবজি, পনির, মাশরুম, পাঁপড়…পুরোটাই নিরামিষ। এছাড়া বিদেশি কিছু নিরামিষ পদেরও আয়োজন করা হয়েছে। তারপর আড়াইটে নাগাদ রবীন্দ্র ভবনের উদয়ন, কোর্নাক, শ্যামলী, পুনশ্চ, উদীচি— রবীন্দ্রনাথের এই পাঁচটি বাড়ি পরিদর্শনের পর কলাভবন ঘুরে দেখবেন তিনি। দুপুর ৩টেয় আম্রকুঞ্জের জহরবেদিতে বিশ্বভারতীর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাষ্ট্রপতি। এদিনের সফরে তাঁর সঙ্গে থাকবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share