Tag: Draupadi Murmu

Draupadi Murmu

  • Commonwealth Games: কমনওয়েলথের ঢাকে কাঠি, প্রথম দিনেই ভারতের সামনে পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া

    Commonwealth Games: কমনওয়েলথের ঢাকে কাঠি, প্রথম দিনেই ভারতের সামনে পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  শুরু হয়ে গেল বার্মিংহ্যাম কমনওয়েলথ গেমস (Commonwealth Games 2022)। ১১ দিন ধরে রানি এলিজাবেথের দেশে চলবে এই মাল্টি স্পোর্টস ইভেন্ট। বৃহস্পতিবার রাতে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক সূচনা হল। বর্ণময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাংড়া দিয়ে শুরু হল কমনওয়েলথের যাত্রা। চোট, আঘাত, ডোপ কেলেঙ্কারি, অভাব, অভিযোগ, করোনার ভ্রুকুটিকে পিছনে ফেলে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থাকলেন ভারতের ১৬৮ জন অ্যাথলিট। সবার সামনে তেরঙা নিয়ে হাঁটলেন পিভি সিন্ধু (PV Sindhu) এবং মনপ্রীত সিং(Manpreet Singh)। বার্মিংহামের আলেকজান্ডার স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন প্রায় ৩০ হাজার দর্শক। 

    [tw]


    [/tw]

    গেমস শুরুর আগেই ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের শুভেচ্ছাবার্তা পাঠালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু  (Draupadi Murmu) , প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi), কেন্দ্রীয় যুবকল্যাণ ও ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। কমনওয়েলথ গেমসের প্রথম দিনে ভারত ৯টি খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। শুরুতেই ব্যাডমিন্টনের মিক্সড টিম ইভেন্টে ভারতের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। প্রথম দিনেই অভিযান শুরু করবে ভারতের মহিলা ক্রিকেট দল। প্রথম গ্রুপ ম্যাচে হরমনপ্রীত কউরদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া।

    [tw]


    [/tw]

    এছাড়া প্রথম দিনে ভারত লড়াই চালাবে হকি, বক্সিং, স্কোয়াশ, টেবিল টেনিস, ট্রায়াথ্লন, সাঁতার ও লন বলে। ভারতের মহিলা হকি দলের প্রথম প্রতিপক্ষ ঘানা। আজ ভারতের নানা খেলা দেখে নিন একনজরে:

    লন বলস

    মহিলাদের সিঙ্গেলস (তানিয়া চৌধুরী), পুরুষদের ট্রিপলস, রাউন্ড ১- দুপুর ১

    মহিলাদের সিঙ্গেলস (তানিয়া চৌধুরী), পুরুষদের ট্রিপলস, রাউন্ড ২- বিকেল ৪

    ভারত বনাম ইংল্যান্ড (মহিলাদের ৪)-  সন্ধে ৭:৩০

    ভারত বনাম মালয়েশিয়া (পুরুষদের জুটি)- সন্ধে ৭:৩০

    ভারত বনাম কুক দ্বীপ (মহিলাদের ৪)-  রাত ১০:৩০

    ভারত বনাম ফকল্যান্ড দ্বীপ (পুরুষদের জুটি)- রাত ১০:৩০

    আরও পড়ুন: ছবির মতো সেজেছে বার্মিংহাম! কমনওয়েলথ গেমসের সূচনা

    টেবিল টেনিস

    ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা (মহিলা)- দুপুর ২

    ভারত বনাম বার্বাডোজ (পুরুষ)- বিকেল ৪:৩০

    ভারত বনাম ফিজি (মহিলা)- রাত ৮:৩০

    ভারত বনাম সিঙ্গাপুর (পুরুষ)- রাত ১১

    সাঁতার 

    পুরষদের ৪০০ মিটার ফ্রি স্টাইল (কুশাগ্র রাওয়াত)- দুপুর ৩:১১

    পুরুষদের ৫০ মিটার বাটারফ্লাই (সজন প্রকাশ)-বিকেল ৪:০৩

    পুরুষদের ১০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোক (শ্রীহরি নটরাজ)- বিকেল ৪:২৬

    সাইক্লিং

    পুরুষদের দলগত ৪০০০ মিটার কোয়ালিফায়িং- দুপুর ৩:২৫

    মহিলাদের টিম স্প্রিন্ট কোয়ালিফায়িং- বিকেল ৪:১২

    পুরুষদের টিম স্প্রিন্ট কোয়ালিফায়িং- বিকেল ৪:৪৬

    ক্রিকেট 

    ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া- দুপুর ৩:৩০

    ট্রায়ালথন

    আদর্শ এমএস, বিশ্বনাথ যাদব পুরুষদের ব্যক্তিগত স্প্রিন্ট ডিসটেন্স- দুপুর ৩:৩১

    প্রঞ্জা মোহন, সঞ্জনা জোশি মহিলাদের ব্যক্তিগত স্প্রিন্ট ডিসটেন্স- সন্ধে ৭

    জিমন্যাস্টিক্স

    পুরুষদের দলগত ফাইনাল ও ব্যক্তিগত কোয়ালিফায়িং- বিকেল ৪:৩০

    বক্সিং

    শিব থাপা বনাম সুলেমান বালোচ (৬৩.৫ কেজি)- বিকেল ৫

    হকি

    ভারত বনাম ঘানা (মহিলা)- বিকেল ৫:৩০

    ব্যাডমিন্টন

    ভারত বনাম পাকিস্তান (মিক্সড)- সন্ধে ৬

    স্কোয়াশ

    মহিলাদের সিঙ্গলেস (অনাহত সিংহ)- রাত ১১

    পুরুষদের সিঙ্গেলস (অভয় সিংহ)- রাত ১১:৪৫

    প্যারা সাঁতার

    পুরুষদের ১০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোক এস ৯ ফাইনাল (আশিস কুমার সিংহ)- রাত ১২: ১৮

  • PM Modi Hosts Dinner: জয়ের শংসাপত্র দ্রৌপদীকে, কোবিন্দের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে চাঁদের হাট

    PM Modi Hosts Dinner: জয়ের শংসাপত্র দ্রৌপদীকে, কোবিন্দের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে চাঁদের হাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে জয়ের শংসাপত্র পেলেন এনডিএ (NDA) প্রার্থী বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। এদিন নির্বাচন কমিশনের তরফে তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় জয়ের শংসাপত্র। এদিকে, বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে হাজির ছিলেন শাসক ও বিরোধী দলের সব সাংসদরা।

    ২০ জনের নামের তালিকা থেকে এনডিএর তরফে বেছে নেওয়া হয়েছিল দ্রৌপদী মুর্মুর নাম। তিনি জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা। দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। বিজেপি বিরোধী ১৭টি দলের সম্মিলিত প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। বিপুল ভোট তাঁকে পরাস্ত করে জয়মাল্য গলায় পরেন দ্রৌপদী। বৃহস্পতিবারই দ্রৌপদীকে জয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজেপি সহ এনডিএর সমস্ত দলের সমর্থন তো তিনি পেয়েইছেন, পেয়েছেন বিরোধীদের অনেকের সমর্থনও। তার জেরেই বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন এনডিএ প্রার্থী। তবে বৃহস্পতিবার দ্রৌপদীকে জয়ী ঘোষণা করা হলেও, তাঁর হাতে জয়ের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় শনিবার। সোমবার  দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন তিনি।

    আরও পড়ুন : ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিকে, রবিবার ২৪ জুলাই কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের। তাঁকে সংবর্ধনা দিতে প্রথা মাফিক নৈশভোজের আয়োজন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লির হোটেল অশোকায় শুক্রবার হয় ওই অনুষ্ঠান।  এদিন বিকেল থেকে একে একে আসতে শুরু করেন সাংসদরা। উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সাংসদরা। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও হাজির ছিলেন এই ফেয়ারওয়েল পার্টিতে। উপস্থিত ছিলেন দেশের ভাবী রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু স্বয়ংও। পদ্ম পুরস্কার পাওয়া অনেকের পাশাপাশি জনজাতির অনেক নেতাও যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া এই নৈশভোজে। উপরাষ্ট্রপতি এম বেঙ্কাইয়া নাইডু, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা এবং মন্ত্রিসভার সব সদস্যকেই দেখা গিয়েছে এই পার্টিতে। কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীও যোগ দিয়েছিলেন ফেয়ারওয়েল পার্টিতে।

    আরও পড়ুন : মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    ২০১৭ সালে দেশের চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন রামনাথ কোবিন্দ। তিনি ছিলেন দেশের দ্বিতীয় দলিত রাষ্ট্রপতি। রাইসিনা হিলসে এবার আসতে চলেছেন জনজতি সম্প্রদায়ের এক মহিলা। তিনি দ্রৌপদী মুর্মু।

     

  • Draupadi Murmu: রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদী, যোজন পিছিয়ে যশবন্ত

    Draupadi Murmu: রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদী, যোজন পিছিয়ে যশবন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি ভবনের দৌড়ে এগিয়ে এনডিএ (NDA) প্রার্থী বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী(Draupadi Murmu)। সোমবার হয়েছে ভোট। মূল লড়াই হয়েছে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীর সঙ্গে বিজেপি বিরোধী প্রার্থী যশবন্ত সিনহার (Yashwant Sinha)। ভোটের পরেই স্পষ্ট রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদীই, যশবন্ত নয়।

    ইতিমধ্যেই ব্যালট বাক্স চলে গিয়েছে দিল্লিতে। ভোট গণনা হবে ২১ জুলাই। যিনি জয়ী হবেন, তিনি শপথ নেবেন ২৫ তারিখে। বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ অবসর নেবেন ২৪ তারিখে। এদিকে, নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, সংসদের ৭৭১ জন সদস্য ভোট দিতে পারেন। আর বিধানসভার ৪০২৫ জন ভোট দিতে পারেন। এঁদের মধ্যে ইতিমধ্যেই ভোট দিয়েছেন ৯৯ শতাংশ ভোটার।

    আরও পড়ুন : দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছেন উদ্ধব, তোপ যশবন্তের

    রাষ্ট্রপতি পদে কাকে সমর্থন করা হবে, তা নিয়ে বিরোধী শিবিরে ফাটল ধরেছিল আগেই। সেই ফাটল চওড়া হল নির্বাচনের দিন। ক্রশ ভোটিং ঠেকাতে পারলেন না বিরোধী শিবির। এনসিপি ও কংগ্রেসের দুজন করে বিধায়ক বিজেপি বিরোধী প্রার্থী যশবন্ত সিনহাকে ভোট না দিয়ে দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ড ও গুজরাটের দুই এনসিপি বিধায়ক ও হরিয়ানা এবং ওড়িশার দুই কংগ্রেস বিধায়ক ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। গুজরাটের একমাত্র এনসিপি বিধায়ক কান্ধাল জাদেজাও ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। বিধানসভা থেকে বেরিয়ে সেকথা ঘোষণাও করলেন তিনি। যদিও তাঁর এই স্বীকারোক্তির পরে পরেই দলের তরফে শোকজ করা হয় জাদেজাকে। দ্রৌপদীকে ভোট দেওয়ার বিষয়ে সাফাই দিতে গিয়ে জাজেদা বলেন, আমাকে গুজরাটে থাকতে হয়। আমার নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নের কথা মাথায় রাখতে হয়। তাই ভোটিংয়ের সময় স্বার্থপর হতে পারিনি।

    আরও পড়ুন : পাঁচ বছরের মেয়াদে রাষ্ট্রপতি কোবিন্দ আটকে দিয়েছেন রাজ্যের ৩ বিল, স্বাক্ষর করেছেন ১৫৯টিতে

    রাঁচিতে ঝাড়খণ্ডের একমাত্র এনসিপি বিধায়ক কমলেশ সিং বিধানসভা থেকে বেরিয়ে তিনিও ঘোষণা করেন যশবন্ত নন, তিনি ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। বলেন, দ্রৌপদী মুর্মু ঝাড়খণ্ডের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কও ভাল। তাছাড়া আমার নির্বাচনী এলাকায় ন’ হাজারের মতো আদিবাসী ভোটার রয়েছেন। ওড়িশার কংগ্রেস বিধায়ক মহম্মদ মোকিমও ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। তাঁর দাবি, দ্রৌপদী ওড়িশার ভূমিপুত্র। আমি একজন ওড়িয়া। তাই বিবেকের কথা শুনে দ্রৌপদীকে ভোট দিয়েছি। অন্তরাত্মার কথা শুনতে বিধায়কদের বাধা দেওয়া যাবে না। বিবেকের কথা শুনে ক্রশ ভোটিং করেছেন হরিয়ানার কংগ্রেস বিধায়ক কুলদীপ বিষ্ণোই। বিরোধী প্রার্থী যশোবন্তকে ভোট না দিয়ে, তিনি ভোট দিয়েছেন এনডিএর দ্রৌপদীকে। তিনি বলেন, অন্তরাত্মার কথা শুনে ভোট দিয়েছি আমিও।

    একাধিক বিধায়কের এই ‘অন্তরাত্মা’র ডাকেই রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে গিয়েছেন দ্রৌপদী।

     

     

  • Draupadi Murmu: নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ দ্রৌপদী, বলছে ওড়িশার রায়রংপুর

    Draupadi Murmu: নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ দ্রৌপদী, বলছে ওড়িশার রায়রংপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) নারীর ক্ষমতায়নের (Women Empowerment) উজ্জ্বল উদাহরণ রাষ্ট্রপতি (President) পদে দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) লড়াই। অন্তত বিষয়টিকে এভাবেই দেখছেন দ্রৌপদীর শহর রায়রংপুরের বাসিন্দারা। দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতেই গর্ব আর আত্মবিশ্বাসে ফেটে পড়ছেন ওড়িশার এই শহরের বাসিন্দারা। তাঁরা বলছেন, দ্রৌপদী প্রমাণ করেছেন মেয়েরা চাইলে কীই না করতে পারেন!

    পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র (NDA Presidential candidate) বাজি দ্রৌপদী মুর্মু। ওড়িশার এক প্রান্তিক গাঁয়ের মেয়ে দ্রৌপদী বসতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি পদে। বৃহস্পতিবার হবে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের ফল ঘোষণা। তাই বুধবার থেকেই প্রতীক্ষার প্রহর গুণছেন রায়রংপুরবাসী। রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয় ঘোষণা হয়ে গেলেই শুরু হয়ে যাবে উৎসব।

    আরও পড়ুন : ঘরের মেয়ে হতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি, উৎসবের মেজাজ দ্রৌপদীর গাঁয়ে

    রায়রংপুরেই থাকেন দ্রৌপদীর কাকিমা সরস্বতী। তিনি বলেন, আমাদের সময় লোকজন বলতেন পড়াশোনা করে তোমরা কী করবে?  লোকজন তাঁকে (দ্রৌপদী) বলতেন ওই-ই কী করবে? তবে দ্রৌপদী দেখিয়ে দিয়েছে সে কী করতে পারে! সরস্বতী বলেন, সারা জীবন ধরে লড়াই করেছে দ্রৌপদী। তার এই নিরবিচ্ছিন্ন লড়াইয়ের ফল পেতে চলেছে সে। সে মাটির মেয়ে। সরল প্রকৃতির। আমরা একই সঙ্গে আনন্দিত, আবার দুঃখিতও। দেশের ভাবী রাষ্ট্রপতির কাকিমা বলেন, আমার মনে হয় কী জানেন দ্রৌপদী জীবনে যা কিছু পেয়েছে, তা সবই তার কঠোর পরিশ্রম ও কঠিন  লড়াইয়ের ফল।

    আরও পড়ুন : রাইসিনা হিলসের দৌড়ে এগিয়ে দ্রৌপদী, যোজন পিছিয়ে যশবন্ত

    গ্রামে যাওয়ার সময় ফি বার পরিবারের বাচ্চাদের জন্য চকোলেট নিয়ে যান দ্রৌপদী। সরস্বতী বলেন, আমাদের দ্রৌপদী প্রমাণ করে দিয়েছেন মেয়েরা চাইলে সব পারে। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনা নিয়েই থাকত। আমি তার কাকিমা ঠিকই, তবে বয়সে তার চেয়ে ছোট। তার কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তিনি বলেন, দ্রৌপদীর জীবন থেকে সকলের এই শিক্ষা নেওয়া উচিত, যে মেয়েরা কোনও অংশেই পুরুষদের চেয়ে কম নয়, চাইলে সবই পারে।

    দ্রৌপদীর আর এক আত্মীয় বলেন, দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হওয়ায় আমরা খুব খুশি। সে মেয়েদের কাছে অনুপ্রেরণাস্বরূপ। সে সব সময় আমাদের খোঁজখবর রাখে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনায় উৎসাহ দেয়। রাজ্যপাল থাকাকালীনও সে প্রায়ই গ্রামে আসত।

    দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র শালীনি মুর্মু বলেন, দ্রৌপদী মুর্মু আমাদের গাঁয়ের মেয়ে। তিনি আমাদের গ্রামের সব ছাত্রছাত্রীর অনুপ্রেরণা স্বরূপ।

         

  • BJP: মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    BJP: মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election) উপলক্ষে শহর কলকাতা ছয়লাপ বিজেপির (BJP) পোস্টারে। সেখানেই তুলে ধরা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর স্বরূপ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) আখ্যা দেওয়া হয়েছে উপজাতি সম্প্রদায় বিরোধী (Anti Tribal) হিসেবে। পোস্টারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দেখা যাচ্ছে এনডিএ (NDA) প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) সঙ্গে। তারই নীচে একটি ছবি দেওয়া হয়েছে, যাতে দেখা যাচ্ছে জনজাতির দুই মহিলা গ্লাভস পরে নাচছেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। এখানেই আপত্তি বঙ্গ বিজেপির।

    রাত পোহালেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এনডিএ-র তরফে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মু। বিজেপি-বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা। যশবন্ত তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রসিডেন্ট। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং উদ্যোগী হয়ে তাঁকে টিকিট পাইয়ে দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী এই দুই প্রার্থীর ফারাক বিস্তর। দ্রৌপদী জনজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। যশবন্ত উচ্চবর্ণের। সেই দ্রৌপদীকে তৃণমূল সমর্থন করছে না বলেই এখনও পর্যন্ত খবর। একেই হাতিয়ার করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকে সমর্থন করে বিজেপিকে বার্তা উদ্ধব ঠাকরের?

    শহর ছেয়ে যাওয়া পোস্টারে রয়েছে দুটি ছবি। একদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হাসি মুখে দাঁড়িয়ে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী। আর তারই নীচে জনজাতি দুই মহিলার সঙ্গে নাচের তালে পা মেলাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জনজাতির প্রতিনিধি ওই দুই মহিলার হাতে গ্লাভস। ছবিটি আলিপুরদুয়ার জেলার একটি অনুষ্ঠানের খণ্ডচিত্র। কিছুদিন আগেই ছবিটি ভাইরাল হয়েছিল। দেখা যাচ্ছিল, গণবিবাহের অনুষ্ঠানে আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে নাচছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু নাচার সময় তিনি যাদের হাত ধরলেন, তাদের হাতে গ্লাভস পরা। এই ছবি দেখিয়েই বঙ্গ বিজেপির দাবি , নাচের তালে পা মেলানোর দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে নিছকই ছবি তোলার উদ্দেশ্যে। চমক জাগানোই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্য। খতিয়ে দেখলেই তাঁর স্বরূপ বেরিয়ে আসে। আর এই ছবি দেখিয়েই বঙ্গ বিজেপির দাবি, মুখ্যমন্ত্রী আসলে উপজাতি সম্প্রদায় বিরোধী।   

    আরও পড়ুন : পাখির চোখ ২৪ , দুর্বল বুথে শক্তি বাড়াতে নতুন কৌশল বিজেপি-র

    তবে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীর হয়ে তৃণমূল বিধায়ক ও সাংসদদের কাছে ভোট চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। যদিও দ্রৌপদীকে সমর্থনের ব্যাপারে ইতিমধ্যেই ভাঙন ধরেছে বিজেপি-বিরোধী শিবিরে। কংগ্রেসের জোটসঙ্গী শিবসেনা, সমাজবাদী পার্টির জোটসঙ্গী এসবিএসপি এবং আরজেডির জোটসঙ্গী ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকেই সমর্থন করবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবের কাকা শিবপাল সিং যাদবও সমর্থন করছেন দ্রৌপদীকেই।

    সোমবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ভোটকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা শাসক, বিরোধী দুই শিবিরেই। জয়ের পাল্লা ভারী দ্রৌপদীর দিকেই। হার নিশ্চিত বুঝে তৃণমূল নেত্রী বলেছিলেন, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী মুর্মুকেই সমর্থন করতেন। তবে দেশে এই প্রথম কোনও আদিবাসী মহিলা যখন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হয়েছেন, তখন তাঁকে সমর্থন নিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে, মুখ্যমন্ত্রী এটাই বুঝিয়ে দিলেন যে কোনটা তাঁর মুখ, কোনটা মুখোশ। আর একের পর এক এমন ঘটনা তুলে ধরেই রাজ্য বিজেপি স্পষ্ট করে দিল আদিবাসী সম্পর্কে মমতার স্বরূপ।  

     

  • Draupadi Murmu: দার্জিলিংয়ে হঠাৎ বৈঠকে মমতা-হিমন্ত! বিষয় কি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন?

    Draupadi Murmu: দার্জিলিংয়ে হঠাৎ বৈঠকে মমতা-হিমন্ত! বিষয় কি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ এক দিনের ঝটিকা সফরে দার্জিলিংয়ে আসছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। দার্জিলিংয়ে আগেই পৌঁছেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বুধবার সাড়ে ১২টা নাগাদ রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ও (Jagdeep Dhankhar) পৌঁছেছেন দার্জিলিং রাজভবনে। জল্পনা তুঙ্গে, তা হলে দার্জিলিংয়ে এত কাণ্ড কেন?

    সূত্রের খবর, আজ কিছুক্ষণের মধ্যেই মমতা-হিমন্ত বৈঠক হতে পারে। তারপরেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুকে তৃণমূল কংগ্রেস ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলে চলছে জোর চর্চা। জনজাতি মহিলা প্রার্থী দ্রৌপদীদেবী কলকাতায় এসে প্রচারে রাজ্যের ২৯৪ বিধায়ক এবং ৪২ লোকসভা এবং ১৬ রাজ্যসভা সাংসদের ভোট পাওয়ার আশা করেছিলেন। পরের দিনই হিমন্তের মমতা দর্শন রাজনৈতিক কৌতূহল বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চান সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জিতুন সমাজের পিছিয়ে পড়া অংশের এই মহিলা মুখ। এনডিএ নেতারা সেই কারণেই সব দলকেই ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। মহারাষ্ট্রের সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেও ঘোষণা করেছেন, শিবসেনা দ্রৌপদীদেবীকেই ভোট দেবে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ সমর্থন চেয়ে উদ্ধবকে ফোনও করেছিলেন।

    আরও পড়ুন : দলীয় সাংসদদের চাপে বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মুকেই সমর্থন করছে শিবসেনা?

    মমতাকে ফোন করে সমর্থন চান দ্রৌপদীদেবী স্বয়ং। রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যুগ্মভাবে চিঠি দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ভোট প্রার্থনা করেছেন। তারপরেই মমতা জানান, আগে এনডিএ প্রার্থীর কথা জানলে তিনি বিরোধী প্রার্থীকে সমর্থন দিতেন না। ঘটনাচক্রে যশবন্ত সিংহ তৃণমূলেরই সহ-সভাপতি ছিলেন। অনেকের মতে, দ্রৌপদী মুর্মুর প্রার্থী হওয়ায়  সারা দেশে জনজাতি সমাজে বিজেপির পক্ষে হাওয়া উঠেছে। মমতা তা বিলক্ষণ বোঝেন। তাই দ্রৌপদীদেবীর প্রতি প্রচ্ছন্ন সমর্থনের কথা বলে আসলে সেই আদিবাসী সমাজকেই বার্তা দিতে চেয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন : খ্যাতির বিড়ম্বনা! দ্রৌপদী মুর্মুর নামে ভুয়ো অ্যাকাউন্টে ছেয়ে গেছে ট্যুইটার

    এর মধ্যেই হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে দূত হিসাবে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনডিএ। তাঁর একটাই অনুরোধ, দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের এমন ঐতিহাসিক সময়ে একজন আদিবাসী প্রার্থীকে ভোট না দেওয়ার ভুল যেন তৃণমূল না করে। দেশের বাকি বিরোধী দলগুলির কাছে শেষ দুদিন দূত পাঠিয়ে একই অনুরোধ জানাবে বিজেপি। অনুরোধ মেনে দ্রৌপদীদেবীকে ভোট দিলে উনি রেকর্ড ভোটে জিতে রাষ্ট্রপতি পদে বসবেন। তৃণমূল ভোট না দিলে বিজেপি প্রচার করবে আদিবাসী মহিলাকে রাষ্ট্রপতি পদে চায়নি তৃণমূল।এমন আবহে আর কিছুক্ষণের মধ্যেই হতে চলেছে মমতা-হিমন্তের নজরকাড়া বৈঠক।

    রাজ্যের বিধায়কদের আবেদন জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন সুকান্ত-শুভেন্দু জুটি। মমতার কাছে নম্বর বাড়াতে ফিরহাদ হাকিম এবং নয়না বন্দ্যোপাধ্যায় তা গ্রহণ করেই প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। মমতা রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে নতুন কি অবস্থান নেবেন, তাতে ফিরহাদ- নয়নাকে আফশোস করতে হবে কি না, তা সময়ই বলবে।

     

  • Draupadi Murmu: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যে  দ্রৌপদী মুর্মু

    Draupadi Murmu: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যে দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের (Shinzo Abe) হত্যার প্রেক্ষিতে চলা রাষ্ট্রীয় শোকের কারণে ৯ জুলাই কলকাতা সফর স্থগিত করেছিলেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। সোমবার বাংলায় এলেন তিনি। তবে কলকাতায় নয় প্রথমে তিনি পা রাখলেন শিলিগুড়িতে। এদিন বিকেল চারটে নাগাদ বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামেন তিনি। দেরাদুন থেকে বিশেষ বিমানে বাগডোগরা সেন তিনি। এরপর সেখান থেকে শিলিগুড়ির এক বিলাসবহুল  হোটেলে যান তিনি। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে এসে শিলিগুড়িতে সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী ও বিধায়কদের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। শিলিগুড়ির হোটেলে তাঁকে স্বাগত জানানোর জন্য ছিলেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং গোলে। এছাড়া ছিলেন সিকিম ক্রান্তিকারী মোর্চা ও সিকিম ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্টের মোট ৩১ জন বিধায়ক। লোকসভা এবং রাজ্যসভার দুই সাংসদও ছিলেন সেখানে। সিকিমের নেতারা ছাড়াও এদিন শিলিগুড়িতে ছিলেন বিজেপি নেতা তথা আসামের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল। ঢোল, নাকারা বাজিয়ে তাঁকে হোটেলে স্বাগত জানানো হয়। এদিনই উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সন্ধ্যার বিমানে কলকাতায় আসার কথা রয়েছে দ্রৌপদীর।

    আরও পড়ুন: মাধ্যমিকে টেনেটুনে পাশ, সেই ছেলেই এখন আইএএস অফিসার!

    কলকাতা বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাবেন বিজেপির প্রতিনিধি দল। রাতে নিউটাউনের একটি হোটেলে থাকার কথা রয়েছে তাঁর। মঙ্গলবার বিজেপি বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে। বিজেপি বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেই তিনি ফিরে যাবেন। তবে বিজেপির পরিষদীয় দল সূত্রে খবর, এখনও কোনও সূচিই চূড়ান্ত নয়। তিনি কলকাতায় এলে কর্মসূচিতে বদলও হতে পারে। বিজেপি সূত্রের দাবি, মঙ্গলবার সকালে দ্রৌপদীদেবী স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ি গিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে যেতে পারেন। এরপর ফিরে এসে ইএম বাইপাসের ধারে একটি হোটেলে বিজেপির বিধায়ক-সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। সেই বৈঠকের পরেই তিনি চলে যাবেন বিজয়ওয়াড়ায়। তাঁর সফরকালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা বিধানসভার স্পিকার কারও সঙ্গেই তাঁর দেখা হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানা গিয়েছে।

  • Draupadi Murmu: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে  রাজ্যে আসছেন দ্রৌপদী মুর্মু

    Draupadi Murmu: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যে আসছেন দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের (Shinzo Abe) হত্যার প্রেক্ষিতে চলা রাষ্ট্রীয় শোকের কারণে ৯ জুলাই কলকাতা সফর স্থগিত করেছিলেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। তার পরেও প্রচারে বাদ পড়ছে না পশ্চিমবঙ্গ। সোমবার সন্ধ্যায় কলকাতা আসছেন তিনি। তার আগেই অবশ্য পৌঁছে যাবেন শিলিগুড়ি। সেখানে উপস্থিত হবেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীসহ সমস্ত বিধায়কেরা। তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করে দ্রৌপদী সন্ধ্যায় কলকাতা পৌঁছবেন। পরের দিন বিজেপির বিধায়ক-সাংসদদের সঙ্গে দেখা করে চলে যাবেন বিজয়ওয়াড়া।

    রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জানান, ঝটিকা সফরে দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছবেন আমাদের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী। তিনি সোমবার উত্তরাখণ্ড দিয়ে প্রচার শুরু করবেন। দুপুরে সিকিমের জন প্রতিনিধিদের কাছে ভোট চাওয়ার জন্য আসবেন শিলিগুড়ি। সেখান থেকে কলকাতা। দমদম বিমানবন্দরে রাজ্যের বিভিন্ন আদিবাসী সমাজের প্রতিনিধিরা রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীকে অভ্যর্থনা জানাবেন। তাঁর সফরসঙ্গী হবেন, দুই হেভিওয়েট কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্রসিংহ শেখাওয়াত এবং সর্বানন্দ সোনওয়াল। থাকবেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র।

    আরও পড়ুন: মোদি-আবে রসায়নই কি চিন্তা বাড়িয়েছিল চিনের? ইন্দো-জাপান মধুর সম্পর্কের স্থপতি শিনজো

    বিজেপি সূত্রের দাবি, মঙ্গলবার সকালে দ্রৌপদীদেবী স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ি গিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে যেতে পারেন। এরপর ফিরে এসে ইএম বাইপাসের ধারে একটি হোটেলে বিজেপির বিধায়ক-সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। সেই বৈঠকের পরেই তিনি চলে যাবেন বিজয়ওয়াড়ায়। তাঁর সফরকালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা বিধানসভার স্পিকার কারও সঙ্গেই তাঁর দেখা হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানা গিয়েছে। গত ৯ জুলাইয়ের সফরেও তেমন কোনও সম্ভাবনা ছিল না।

    ইতিমধ্যেই রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক-সাংসদ যাতে দ্রৌপদী দেবীকে ভোট দেন তার অনুরোধ জানিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যৌথভাবে চিঠি দিয়েছেন। সেই চিঠি পাওয়ার পরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হঠাৎই তাঁর অবস্থান বদল করে জানান, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী দেবীকে সমর্থন করতেন। অনেকেই মনে করছেন, আদিবাসী ভোট হারানোর ভয়ে মুখ্যমন্ত্রী এমন অবস্থান নিয়েছেন। বিজেপির অবশ্য দাবি, রাষ্ট্রপতি পদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম পছন্দের প্রার্থী ছিলেন ফারুক আবদুল্লা। উল্টোদিকে নরেন্দ্র মোদীজি (Narendra Modi) বেছে নিয়েছেন জনজাতি মহিলা দ্রৌপদী মুর্মুকে। যা কিনা মোদীর মাস্টার স্ট্রোক হিসাবেই দেখছেন অনেকে।   

    আরও পড়ুন: আগামী ৯ জুলাই রাজ্যে প্রচারে আসতে পারেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু, প্রস্তুতি তুঙ্গে

  • Yashwant Sinha: রাষ্ট্রপতি পদে যশবন্ত কীভাবে হলেন বিরোধী প্রার্থী,  জানেন কি আসল কাহিনি?

    Yashwant Sinha: রাষ্ট্রপতি পদে যশবন্ত কীভাবে হলেন বিরোধী প্রার্থী, জানেন কি আসল কাহিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাষ্ট্রপতি (President) পদে বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। তিনি হারছেন তা আগাম ঘোষণা করে দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এমন বলতে তিনিই পারেন। নিজেদের জোটের প্রার্থীকে ভোটের আগেই হারিয়ে দিয়ে এনডিএ-র (NDA) প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) জয় নিশ্চিত বলেছেন তিনি। ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ঠিক আগে পাল্টি খেয়ে তিনি দ্রৌপদীদেবীকে সমর্থন করে দিলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। মমতা সবই পারেন!

    যশবন্ত সিনহা ছিলেন তৃণমূলের সহ-সভাপতি। তাঁকে সমর্থন করছে সিপিএম-সহ বাম দলগুলি। এতদিন যে সিপিএম ‘দিদি-মোদি’ সেটিংয়ের তত্ত্ব প্রচার করত, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তারাই প্রমাণ করে দিয়েছে সেটিং আসলে ‘সীতা-মমতা’র। কিন্তু মহারাষ্ট্রের সরকার পতনের পর মত বদলেছে মমতার। তৃণমূলের সদ্য প্রাক্তন সহ-সভাপতি যে ভোটে হারছেন তা তিনি আগেই ঘোষণা করেছেন। রাজনৈতিক বৃত্তে অনেকের প্রশ্ন, কাকে, ঠিক কী বার্তা দিতে চাইছেন তৃণমূল সুপ্রিমো?এত কিছুর মাঝেও যশবন্ত সিনহা কীভাবে রাষ্ট্রপতি পদে বিরোধী জোটের প্রার্থী হলেন তার আসল কাহিনি অনেকের অজানা। মাধ্যম সে কথাই আজ জানাবে।

    আরও পড়ুন : “ওনাকে সম্মান করি, তবে…”, দ্রৌপদী মুর্মু সম্পর্কে কী বললেন প্রতিদ্বন্দ্বী যশবন্ত?

    দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি পদের প্রার্থী নির্বাচন নিয়ে বৈঠক ডেকেছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৫ জুন হয় সেই বৈঠক। মমতা চাইছিলেন শারদ পাওয়ার রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্খী হোন। তা ঠিক করতে দিল্লি পৌঁছান মমতা। উদ্দেশ্য ছিল, জাতীয় রাজনীতিতে নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা। কিন্তু নয়াদিল্লিতে নেমেই মমতা জানতে পারেন, তাঁর ১৫ জুনের বৈঠকের পর আরও একটি বৈঠক ২১ জুন ডাকা হচ্ছে। সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, শারদ পাওয়ার, মল্লিকার্জুন খাড়গেরা আলোচনা করে তা ঠিক করে ফেলেছেন। তৃণমূল নেত্রীর ঘনিষ্ঠরা জানাচ্ছেন, মমতা বুঝতে পারেন আরও বৈঠক হলে এবং তা তৃণমূলের নেতৃত্বে না হলে ১৫ জুনের বৈঠকের কোনও মূল্যই থাকবে না। ফলে শারদ পাওয়ারকে ম্যানেজ করতে দিল্লিতে পা দিয়েই তাঁর বাড়িতে ছোটেন মমতা। পাওয়ারকেই রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতে অনুরোধ করেন। এনসিপি নেতা সরাসরি তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েও দেন।

    আরও পড়ুন : বাজল উপরাষ্ট্রপতি পদের দামামাও, কীভাবে ভোট হয় জানেন?

    এমন পরিস্থিতিতে ১৫ জুন দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে বৈঠক বসে। মমতা-শারদ পাওয়ার সেই বৈঠকের পর একটি তিনপাতার যৌথ বিবৃতি প্রকাশের জন্য সুধীন্দ্র কুলকার্নিকে দায়িত্ব দেন। গোপালকৃষ্ণ গান্ধী এবং ফারুক আবদুল্লার নাম প্রস্তাবও করা হয় সেখানে। বৈঠকে আলোচনার পর তৃণমূল নেত্রী যখন যৌথ বিবৃতির কথা বলেন সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিবাদ করেন ডিএমকে নেতা টি আর বালু। তিনি জানিয়ে দেন, এমন বিবৃতি এবং প্রস্তাবিত নাম নিয়ে এম কে স্ট্যালিনের সঙ্গে আলোচনা না করে তিনি সই করতে পারবেন না। কংগ্রেসের মল্লিকার্জুন খাড়গে, সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরিও যৌথ বিবৃতি নিয়ে আপত্তি জানান। তার পর মুখ বাঁচাতে মেহবুবা মুফতিকে নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে গিয়ে শুধু দুটি নাম নিয়ে আলোচনার কথা জানাতে বাধ্য হন তৃণমূল সুপ্রিমো। দু এক দিনের মধ্যে গোপালকৃষ্ণ গান্ধী এবং ফারুক আবদুল্লা জানিয়ে দেন তাঁরাও রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতে চান না।

    জাতীয়স্তরে  মমতার বিশ্বাসযোগ্যতাকে তলানিতে ঠেকিয়ে আসরে নামেন সীতারাম ইয়েচুরি, শারদ পাওয়ার এবং মল্লিকার্জুন খাড়গে। তাঁরা যৌথভাবে প্রস্তাব দেন যশবন্ত সিনহাকে। ২১ জুনের বৈঠকে তা নিয়ে আলোচনাও হয়। কিন্তু যশবন্তকে বলা হয় আগে তৃণমূল ছাড়ুন তারপরই প্রার্থীপদে আপনার নাম ঘোষণা হবে। সেই মতো তৃণমূল সুপ্রিমোকে মোবাইলে বার্তা পাঠিয়ে এবং টুইট করে তৃণমূল ছেড়ে দেন যশবন্ত সিনহা। তাই তাঁর নিজের দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি হওয়ার পরেও রাষ্ট্রপতি পদে যশবন্ত সিনহাকে নিয়ে বিশেষ নাচানাচি করতে চাইছেন না তৃণমূল সুপ্রিমো। তৃণমূলের নেতা হয়েও রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের জন্য যশবন্ত আবার প্রচার শুরু করেছেন কংগ্রেস শাসিত রাজ্য থেকে। আর কলকাতায় দাঁড়িয়ে মমতা বলেছেন, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করতেন। মহারাষ্ট্রের দেওয়াল লিখন দেখে দ্রৌপদী মুর্মুর মাধ্যমেই এনডিএ-র কৃষ্ণ ভগবানকে স্মরণ করতে চাইছেন কি তিনি? রাজনৈতিক চর্চাজীবীদের একাংশের তেমনই মত। 

     

  • Presidential Poll 2022: আগামী ৯ জুলাই রাজ্যে প্রচারে আসতে পারেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু, প্রস্তুতি তুঙ্গে

    Presidential Poll 2022: আগামী ৯ জুলাই রাজ্যে প্রচারে আসতে পারেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু, প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবকিছু পরিকল্পনা মতো চললে আগামী ৯ জুলাই এক দিনের ঝটিকা সফরে রাজ্যে আসতে পারেন এনডিএ জোটের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী (NDA Candidate) শ্রীমতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। কলকাতায় এসে এনডিএ-র বিধায়ক এবং সাংসদদের সঙ্গে মিলিত হবেন তিনি। ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটের প্রচার করতেই তিনি বাংলায় আসছেন বলে সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ভারতের উন্নয়ন সম্পর্কে দ্রৌপদীর উপলব্ধি অসাধারণ: মোদি

    বিজেপি সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর প্রচার পর্ব জাঁকজমকপূর্ণ করতে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। বিজেপি (BJP) তথা এনডিএ (NDA) শরিক দলের জনজাতি বিধায়ক-সাংসদেরা সেদিন প্রচার পর্বের মুখ্য ভূমিকায় থাকবেন। দ্রৌপদী দেবীর প্রচারের ব্যাপারে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) বিশেষ দায়িত্ব দিয়েছে দল। দেশের প্রথম জনজাতি মহিলা রাষ্ট্রপতির প্রতি সমর্থন চেয়ে রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক, সাংসদদের চিঠি দিয়েছেন বিজেপির দুই নেতা। ভবানীপুরের বিধায়ক তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও (Mamata) চিঠি দিয়ে পূর্ব ভারতের প্রথম মহিলাকে ভোট দিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তবে প্রচার পর্বে এসে দ্রৌপদী দেবী আদৌ তৃণমূল বিধায়ক-সাংসদদের সঙ্গে দেখা করবেন কি না তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

    এনডিএ-র লক্ষ্য, জনজাতি এই মহিলাকে দেশের সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদে রেকর্ড ভোটে জেতানোর। বিজেপি সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে দেশের সবকটি রাজ্যে গিয়ে প্রচার করবেন দ্রৌপদী দেবী। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় স্তরে ধর্মেন্দ্র প্রধান, গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত, সর্বানন্দ সোনওয়ালের মতো হেভিওয়েট মন্ত্রীদের নিয়ে বিশেষ কমিটি তৈরি করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পশ্চিমবঙ্গ সহ উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলিতে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর প্রচার পর্বের তদারকি করছেন কেন্দ্রীয় জাহাজ ও জলপথ উন্নয়ন মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল। ইতিমধ্যেই কলকাতায় এসে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে এ নিয়ে প্রস্তুতি বৈঠক সেরে গিয়েছেন তিনি। আগামী ৯ জুলাই বিমান বন্দরে স্বাগত জানানো থেকে বিধায়ক-সাংসদদের সভা ঘিরে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সম্ভাব্য বিজয়ী প্রার্থীকে ঘিরে কার্যত বিজয় উৎসবের চেহারা দিতে চায় রাজ্য বিজেপি।

    আরও পড়ুন: কাউন্সিলর থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

LinkedIn
Share