Tag: ec

ec

  • BJP: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    BJP: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে উপনির্বাচন। রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬ বিধানসভা কেন্দ্রে হবে নির্বাচন। তার ঠিক আগে আগেই আবাস যোজনার (Awas Yojana) সমীক্ষার শুরু করতে চলেছে রাজ্য সরকার। সমীক্ষার কাজ হওয়ার কথা ২১ অক্টোবর, চলবে এ মাসেরই ৩০ তারিখ পর্যন্ত। এহেন পরিস্থিতিতে যে পাঁচ জেলায় নির্বাচন, সেই জেলাগুলিতে আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধ রাখার আর্জি জানিয়ে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ও মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি দিল বিজেপি (BJP )।

    দুয়ারে উপনির্বাচন (BJP)

    প্রকল্পের নাম প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। অভিযোগ, সেই প্রকল্পেরই নাম বদলে বাংলা আবাস যোজনা করেছে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। সোমবার, ২১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে এই যোজনায় সমীক্ষার কাজ। রাজ্যের প্রতিটি জেলায়ই সমীক্ষা করবেন সমীক্ষকরা। অথচ ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচন রয়েছে রাজ্যের পাঁচ জেলার ছটি বিধানসভা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রগুলি হল নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর, তালডাংরা, মাদারিহাট এবং সিতাই। এই ছয় কেন্দ্র যে জেলাগুলির মধ্যে পড়ে সেগুলি হল, উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার।

    অকাল নির্বাচন

    ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই ছয় কেন্দ্রের বিধায়কই লোকসভায় প্রার্থী হন এবং জয়ী হয়ে সাংসদ হন। সেই কারণেই অকাল নির্বাচনের আয়োজন। লোকসভা নির্বাচনের পর এতদিন হাত গুটিয়ে বসে থাকলেও, উপনির্বাচনের ঢাকে কাঠি পড়তেই রাজ্য সরকার আবাস যোজনার সমীক্ষার কাজ শুরু করছে বলে অভিযোগ (BJP)। ওই পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষার কাজ আপাতত বন্ধ রাখার আর্জি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। পদ্ম পার্টির সাফ কথা, এই সমীক্ষার সময় বাড়ি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে সরাসরি ভোটারদের প্রলোভিত করা যাবে। ভোটাররাও প্রলোভিত হবেন। তাই নির্বাচনী আচরণ বিধি মেনে এই সমীক্ষা বন্ধ রাখতে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিক কমিশন।    

    আরও পড়ুন: ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ মেলা, প্রয়াগরাজে আঁটসাঁট নিরাপত্তা ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    কী বলছেন বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    সমীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশনামা এবং বিজেপির দাবি সম্বলিত চিঠি ইতিমধ্যেই দিল্লিতে পাঠিয়ে দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। পাল্টা চিঠি দিয়েছে রাজ্য সরকারও। তাদের আর্জি, ওই পাঁচ জেলায় সমীক্ষার কাজ নির্বাচনী বিধি থেকে ছাড় দেওয়া হোক। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “ওই পাঁচ জেলায় সমীক্ষার কাজ আপাতত বন্ধ রাখতে চিঠি দেওয়া হয়েছে কমিশনে। এটি সরাসরি মডেল কোড অফ কন্ডাক্টকে ভায়োলেট করছে। লক্ষাধিক টাকার বাড়ি দেব এই মর্মে সার্ভে (Awas Yojana) করা মানে ভোটারদের প্রভাবিত করা (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Assembly Election: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    Jammu Kashmir Assembly Election: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত দফায় অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন সাঙ্গ হওয়ার আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হবে সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই। দেশের শীর্ষ আদালত নির্দেশে জানিয়েছিল, ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই শেষ করতে হবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election)।

    ভূস্বর্গে নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election)

    ৪ জুন অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল বের হওয়ার পর পরই মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেছিলেন, শীঘ্রই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করা হবে। সেখানে লোকসভা নির্বাচনে বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটের হার প্রমাণ করেছে নির্বাচন নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উৎসাহ। তাই কমিশনও উপত্যকায় দ্রুত বিধানসভা নির্বাচন আয়োজনে আগ্রহী। যদিও তার ঢের আগেই ভূস্বর্গে শুরু হয়েছিল নির্বাচনের সলতে পাকানোর কাজ। শুরু হয়েছিল সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। সেই কাজ শেষ হয়েছে। এবার বিধানসভা নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election) আয়োজনের প্রক্রিয়া শুরু করে দিল নির্বাচন কমিশন।

    আবেদন গ্রহণ শুরু

    উপত্যকায় নির্বাচনে লড়ার প্রতীকের আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার এই মর্মে জারি করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিও। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী প্রতীক (সংরক্ষণ ও বরাদ্দ) আদেশ, ১৯৬৪-র ১০বি অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রতীক চিহ্ন বরাদ্দের আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্রুত এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।’ লোকসভায় ভূস্বর্গের আসন সংখ্যা পাঁচ। নির্বাচন হয়েছে পাঁচ দফায়। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এবার জম্মুতে ভোট পড়েছে ৫৮.৫৮ শতাংশ। আর উপত্যকায় ৫১.০৫ শতাংশ। ভূস্বর্গে ভোটদানের এই হারেই সন্তোষ প্রকাশ করেছে কমিশনও।

    আর পড়ুন: রাত পোহালেই শপথ প্রধানমন্ত্রীর, সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে শেষবারের মতো বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল অবিভক্ত জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই মোদি সরকার অগাস্ট মাসে ভূস্বর্গ থেকে রদ করে ৩৭০ ধারা। লোপ পায় বিশেষ রাজ্যের মর্যাদাও। রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে অবশ্য এর বছর তিনেক আগেই ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। এবার কাঠি পড়তে চলেছে সেই বিধানসভা নির্বাচনের ঢাকেই (Jammu Kashmir Assembly Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajiv Kumar: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন কবে, জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন কবে, জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচন চলাকালীনই একথা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি এ-ও জানিয়েছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার আগেই (সেপ্টেম্বরের মধ্যেই) শেষ হবে উপত্যকার নির্বাচন। তবে জম্মু-কাশ্মীরে ঠিক কবে হবে বিধানসভার নির্বাচন, এবার তা জানিয়ে দিলেন জাতীয় মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। তিনি জানিয়েছেন, শীঘ্রই আয়োজন করা হবে ওই নির্বাচনের। প্রসঙ্গত, ভূস্বর্গে শেষবার বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে।

    সাংবাদিক বৈঠকে রাজীব (Rajiv Kumar)

    সোমবার সাংবাদিক বৈঠক করেন রাজীব। সেখানেই তিনি জানান, কাশ্মীরে এবার ভোটের হার বেড়েছে তাৎপর্যপূর্ণভাবে। রাজীব বলেন, “উপত্যকার মানুষ গণতন্ত্রের মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ ঠিক করতে প্রস্তুত।” এর পরেই তিনি বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে আমরা খুব শীঘ্রই বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করতে চলেছি। সেখানে লোকসভায় যে হারে মানুষ ভোট দিয়েছেন, তাতে আমরা উৎসাহিত।” জম্মু-কাশ্মীরে লোকসভার আসন রয়েছে পাঁচটি। জম্মুতে ভোট পড়েছে ৫৮.৫৮ শতাংশ। আর কাশ্মীরে ৫১.০৫ শতাংশ। রাজীব (Rajiv Kumar) বলেন, “চার দশকের মধ্যে এবার লোকসভা নির্বাচনে জম্মু-কাশ্মীরে ভোট পড়েছে সর্বোচ্চ, শতাংশের হিসেবে ৫৮.৫৮।”

    ভূস্বর্গে শেষ ভোট

    ২০১৪ সালের শেষের দিকে শেষ বারের মতো বিধানসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছিলেন ভূস্বর্গের মানুষ। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বার দিল্লির তখতে ফিরে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ নম্বর ধারা বাতিল করে দেয় মোদি সরকার। এই ধারার বলে ভূস্বর্গ ভোগ করত বিশেষ অধিকার। সেই সময় বিলোপ করা হয়েছিল রাজ্যের মর্যাদাও। যদিও রাজনৈতিক অচলাবস্থার জেরে তার বছর তিনেক আগেই ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। জারি হয়েছিল রাষ্ট্রপতি শাসন। তার পর থেকে এখনও পর্যন্ত বিধানসভার নির্বাচন হয়নি উপত্যকায়। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পায়নি জম্মু-কাশ্মীর।

    আর পড়ুন: “ধ্যানের মধ্যেও নিরন্তর ভেবেছি উজ্জ্বল ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেবল বিধানসভা নয়, অন্য কোনও ভোটও হয়নি উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর। দীর্ঘদিন পর এবার লোকসভা নির্বাচনে তাই হাত উপুড় করে ভোট দিয়েছেন উপত্যকাবাসী। যার জেরে উৎসাহিত কেন্দ্রের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনও (Rajiv Kumar)। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন করতে হবে বলে আগেই নির্দেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: ইভিএম পরীক্ষার আবেদন করতে পারবেন ‘হেরো’ প্রার্থীরা, বড় সিদ্ধান্ত কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ইভিএম পরীক্ষার আবেদন করতে পারবেন ‘হেরো’ প্রার্থীরা, বড় সিদ্ধান্ত কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনের ফল পছন্দ না হলে ইভিএম পরীক্ষার আবেদন করতে পারবেন ‘হেরো’ প্রার্থীরা। তবে সবাই নন, কেবল দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থাকা প্রার্থীরা কমিশনের (Lok Sabha Election 2024) কাছে এই আবেদন করতে পারবেন। গণনা শেষের সাত দিনের মধ্যেই আবেদন জানাতে হবে ক্রস-ভেরিফিকেশনের। এজন্য নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা ও অভিযোগের বয়ান জমা দিতে হবে নির্বাচন কমিশনের কাছে। ইভিএমে জালিয়াতির অভিযোগ প্রমাণিত হলে আবেদনকারীকে ফেরত দেওয়া হবে তাঁর জমা দেওয়া টাকা। কমিশনের এহেন যুগান্তকারী সিদ্ধান্তে খুশির হাওয়া শাসক-বিরোধী সব শিবিরেই।

    ইভিএম পরীক্ষার সুযোগ (Lok Sabha Election 2024)

    নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Election 2024) সূত্রে খবর, ফল ঘোষণার পর আবেদন করলে ইভিএমের মাইক্রো-কন্ট্রোলারের (যার মাধ্যমে ভিভিপ্যাট স্লিপ মেলে) বার্নট মেমরি পরীক্ষার সুযোগ পাবেন পরাজিত প্রার্থীরা। এ সংক্রান্ত রিপোর্ট দেবেন ইভিএম প্রস্তুতকারী সংস্থা ইসিআইএলের ইঞ্জিনিয়ররা। জানা গিয়েছে, প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রের পাঁচ শতাংশ বুথে এই পুনর্মূল্যায়নের সুযোগ দেওয়া হবে। কোনও একটি ইভিএমে কোন প্রতীকের পাশের বোতাম কতবার টেপা হয়েছে, ভিভিপ্যাটে তার ক’বার প্রতিফলন ঘটেছে, সেগুলি খতিয়ে দেখবেন মেশিন প্রস্তুতকারী সংস্থার ইঞ্জিনিয়ররা।

    ইভিএমে কারচুপি সম্ভব নয়

    কমিশন জানিয়েছে, ভোট গণনায় জড়িত আধিকারিকদের কর্মশালায় বিষয়টি বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে এখনও নির্দেশিকা জারি করেনি কমিশন। এ প্রসঙ্গে বাংলার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব বলেন, “নির্দেশিকা প্রকাশের জন্য এখনও অনেক সময় রয়েছে।” প্রসঙ্গত, ইভিএমের ক্ষেত্রে সেমি-কন্ডাক্টর যন্ত্রটি পরীক্ষা করলেই বোঝা যায়, ইভিএমে কারচুপি হয়েছে কিনা। নির্বাচন কমিশন বারংবার দাবি করেছে, ইভিএমে কোনওভাবেই কারচুপি করা সম্ভব নয়। কিন্তু ইভিএমে কারচুপির অভিযোগে সরব হয়েছেন বিরোধীরা।

    আর পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ কেজরির আবেদন, আপ সুপ্রিমো ফিরছেন তিহাড়েই!

    এঁদেরই কেউ কেউ আবার ব্যালট পেপারের যুগে ফিরে যাওয়ার দাবিও জানিয়েছেন নানা সময়। তৃণমূল নেত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ব্যালটে ভোট নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন একাধিকবার। বিরোধীদের এই সব অভিযোগে সন্দেহ দানা বাঁধতে পারে ভোটারদের মনেও। হেরো প্রার্থীর পাশাপাশি ভোটারদের মনে জন্ম নেওয়া সেই সন্দেহ নিরসনেরই ইভিএম পরীক্ষা করতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত কমিশনের (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Debangshu Bhattacharya: দেবাংশুর হাতে বুথের ভিডিও ফুটেজ কীভাবে? খোঁজ নিচ্ছে কমিশন

    Debangshu Bhattacharya: দেবাংশুর হাতে বুথের ভিডিও ফুটেজ কীভাবে? খোঁজ নিচ্ছে কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়েবকাস্টিংয়ের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ্যে এনে বিজেপির বিরুদ্ধে ছাপ্পা ভোট দেওয়ার অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূল নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য (Debangshu Bhattacharya)। তমলুক কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। দেবাংশু লড়ছেন তাঁরই বিরুদ্ধে।

    দেবাংশুর অভিযোগ (Debangshu Bhattacharya)

    তৃণমূলের এই প্রার্থীই বিজেপির বিরুদ্ধে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগের স্বপক্ষে প্রমাণ হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ওয়েবকাস্টিংয়ের ছবি পোস্ট করেছিলেন। তৃণমূল প্রার্থীর অভিযোগের যে কোনও সারবত্তা নেই, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তবে বুথের ভিতরের ভিডিও ফুটেজ দেবাংশুর হাতে গেল কীভাবে, তার উত্তর পেতে তদন্ত শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। শনিবার ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পরে পরেই একটি ভিডিও পোস্ট করেন দেবাংশু (Debangshu Bhattacharya) (ফুটেজের সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, ইভিএমের সামনে কয়েকজন জড়ো হয়ে রয়েছেন। দেবাংশুর দাবি, ভিডিওটি নন্দীগ্রাম ১ এর সোনাচূড়া অঞ্চলের ২৭৯ নম্বর গঙ্গা বাসুলি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। দেবাংশুর অভিযোগ, এই বুথে বিজেপি দেদার ছাপ্পা দিচ্ছে।

    কমিশনের দাবি

    তৃণমূল প্রার্থীর অভিযোগ অবশ্য খারিজ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের দাবি, ওই বুথে ভিভিপ্যাট খারাপ হয়ে গিয়েছিল। সেটি পাল্টানো হচ্ছিল। তাই ভিড় হয়েছিল। রাজনৈতিক মহলের মতে, দেবাংশুর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিজেপির অভিজিৎ। হেভিওয়েট এই প্রার্থীর সামনে দাঁড়ানোটাই চ্যালেঞ্জ দেবাংশুর কাছে। তিনি জানেন, অভিজিতের কাছে গোহারা হারবেন। তাই গেয়ে রেখেছেন আগাম গাওনা। দেবাংশুর অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন অভিজিৎও। তিনি বলেন, “কমিশন আগেও ওঁর অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে। কোথাও কোনও ছাপ্পার অভিযোগ নেই।”

    আর পড়ুন: “চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টের নামকরণও করত পরিবারের নামে”, কংগ্রেসকে তোপ মোদির

    তবে ওয়েবকাস্টিংয়ের ফুটেজ দেবাংশুর হাতে গেল কীভাবে তা জানার চেষ্টা করছে নির্বাচন কমিশন। ওয়েবকাস্টিং নিয়ন্ত্রিত হয় দিল্লিতে কমিশনের সদর দফতর, সিইওর দফতর এবং জেলাশাসকের দফতর থেকে। ওয়েবকাস্টিংয়ের পাশওয়ার্ড রয়েছে হাতে গোণা কয়েকজনের কাছে। তাই কীভাবে বাইরে এল ভিডিও ফুটেজ? সিইও দফতর সূত্রে খবর, সেখান থেকে ফুটেজ বের হয়নি। তাহলে বাকি রইল জেলাশাসকের দফতর। যদি তা হয়ে থাকে, তবে তা সার্ভিস রুল অবমাননার শামিল। ফুটেজ লিকের নেপথ্যেই বা কে, তাও জানার চেষ্টা করছে কমিশন (Debangshu Bhattacharya)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: তৃণমূলের সন্ত্রাসে বুথে যেতে পারেননি, ১০ বছর পর ভোট দিলেন ভোটাররা

    Lok Sabha Election 2024: তৃণমূলের সন্ত্রাসে বুথে যেতে পারেননি, ১০ বছর পর ভোট দিলেন ভোটাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সন্ত্রাসের কারণে গত ১০ বছর ভোট দিতে পারেননি। এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর তৎপরতায় ভোট (Lok Sabha Election 2024) দিলেন আমডাঙার উলুডাঙার সাধনপুর নিম্নবুনিয়াদি বিদ্যালয়ের ৬৭ ও ৭২ নম্বর বুথের ভোটাররা। এদিন বুথের বাইরে লম্বা লাইন দেখা গেল আজ। ভোটারদের দাবি, তাঁরা ভোট দিতে পারতেন না। গ্রামে আটকে থাকতেন। ১০ বছর ধরে এমনই নাকি হত। গ্রামের এক মহিলা বললেন, “এই প্রথমবার লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছি। প্রায় ১০ বছর পর ভোট দিচ্ছি। এখানে এমনই হয়।” আরও এক মহিলা বলেন, “ভোট দিতে পেরেছি ভাল লাগছে। পঞ্চায়েত ভোটের সময় তো আমার ছেলেকে মেরে ছিল। আমরা শাক-ভাত খাওয়া মানুষ। অন্য লোকের মার কেন খাব?” গ্রামবাসীরা একযোগে বললেন, “আমরা তো ভয়ে বের হতেই পারতাম না। এবার কমিশনের তৎপরতায় ভোট দিতে পারলাম।”

    আঙুল কাটলো ভোটারের (Lok Sabha Election 2024)

    এবার আমডাঙায় এক ভোটারের আঙুল কেটে দেওয়ার অভিযোগ। অভিযোগের তির তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দিকে। তিনি ভোট (Lok Sabha Election 2024) দিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হয়েছিলেন। সেই সময়েই এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। আক্রান্ত ওই ব্যক্তিকে জখম অবস্থায় বারাসত জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় চিকিৎসা করানোর জন্য। তৃণমূলের এক নেতা বলেন, ‘যা কিছু অভিযোগ, সব আমাদের দিকে? আমি জানি না এই অভিযোগের ভিত্তি কী আছে। অভিযোগ যদি করে থাকে, পুলিশ সেটা দেখবে।’

    আরও পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    আমডাঙায় ভোটারদের হুমকি

    আমডাঙা বিধানসভার বোদাই সরদারপাড়া এলাকার ১৩০ নম্বর বুথে সাধারণ ভোটারদের  বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল বিরুদ্ধে। ঘটনায় বারাসাত পুলিশ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও কিউআরটি টিম পৌঁছায়। মানুষের অভিযোগ, ভোট (Lok Sabha Election 2024) দিতে গেলে রাতের বেলা বোম মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে হাত কেটে নেওয়া হবে। আর এই কারণে গ্রামের মহিলা থেকে পুরুষ কেউই ভোট দিতে যেতে পারছে না ভোট কেন্দ্রে। একই ভাবে দুই বিজেপি কর্মীকে মারধর করা হয় এবং রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁদের আমডাঙা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Howrah: হাওড়ায় বিজেপির ক্যাম্প অফিস ভাঙচুর, আবাসনে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Howrah: হাওড়ায় বিজেপির ক্যাম্প অফিস ভাঙচুর, আবাসনে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার (Howrah) একাধিক এলাকায় ক্ষমতা দেখালো তৃণমূল। কোথাও বোমাবাজি করে ভোটারদের ভয় দেখিয়েছে। কোথাও আবার বিজেপির ক্যাম্প অফিসে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সবমিলিয়ে পঞ্চম দফা নির্বাচনে হাওড়া জুড়়ে তৃণমূলের সন্ত্রাসের ছবি সামনে এসেছে।

    বিজেপির ক্যাম্প অফিস ভাঙচুর (Howrah)

    এদিন হাওড়ার (Howrah) উনসানি ষষ্ঠীতলা এলাকা বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিজেপিও প্রতিহত করার চেষ্টা করে। হামলার জেরে জখম হয়েছেন দু-পক্ষের বেশ কয়েকজন। উনসানি ষষ্ঠীতলা এলাকায় বিজেপির ক্যাম্প ভাঙচুর হয়। সেই খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছন বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী। তিনি যেতেই পরিস্থিতি আরও অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। বিজেপির কর্মী সমর্থকরা তাঁকে সামনে পেয়ে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। রবিবার রাত থেকেই তারা এলাকায় সন্ত্রাস চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। অন্যদিকে, হাওড়ার ডোমজুড়ের বাঁকরা হাই ইসলামিয়া হাই স্কুলের বুথের সামনে তৃণমূলের বিরুদ্ধে জমায়েত করার অভিযোগ উঠেছে। পরে, ভিড় সরিয়ে দেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় পরে ওই স্কুলে পৌঁছন। তাঁর অভিযোগ, যেখানে সংখ্যালঘু ভোট বেশি, সেখানে ইচ্ছা করে বাহিনী সব করছে। এই নিয়ে বিজেপি-সিপিএমকেও দোষেন তৃণমূল প্রার্থী। শ্রীরামপুর লোকসভার ডোমজুড়ে বিজেপির ক্যাম্প অফিস ভাঙচুরকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায়। দেবীপাড়ায় বিজেপির ওই কার্যালয়ে টেবিল-চেয়ার ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে শাসকদলের কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠি উঁচিয়ে তৃণমূল এবং বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের দিকে তেড়ে যায় পুলিশ। দু’দলেরই বেশ কয়েক জন সমর্থককে আটক করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    হাওড়ার আবাসনে বোমাবাজি

    হাওড়ার (Howrah) আবাসনে বোমাবাজি! ভোটারদের আটকাতে তৃণমূল আবাসনের মূল গেট বন্ধ করিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। গেট খুললে নিরাপত্তা কর্মীকে গুলি করে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা গেট বন্ধ ছিল। খবর পেয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান ও পুলিশ ওই আবাসনে গিয়ে গেট খুলে দেয়। হাওড়ায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে বুথ জ্যাম করার অভিযোগ। গন্ডগোলে জড়িয়ে পড়ে দু-পক্ষ। মারধরে মাথা ফাটে দু-পক্ষের বেশ কয়েকজনের। ঘটনার বেশ কিছুক্ষণ পর পুলিশ এবং র‍্যাফ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে সিম্বল লোডিং ইউনিট সংরক্ষণ করার সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে সিম্বল লোডিং ইউনিট সংরক্ষণ করার সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিভিপ্যাটের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে পদক্ষেপ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের প্রেক্ষিতে সিম্বল লোডিং ইউনিট সংরক্ষণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে (Lok Sabha Election 2024)। সব রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের এই মর্মে নির্দেশও দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

    নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ (Lok Sabha Election 2024)

    ফল ঘোষণার পরে পঁয়তাল্লিশ দিন সংরক্ষণ করা হবে ওই ইউনিট। সিম্বল লোডিং ইউনিটকে গোলাপি কাগজে করে ট্রাঙ্কে সংরক্ষিত করে রাখতে হবে। সিলের ওপর স্বাক্ষর করবেন সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের সব প্রার্থী। ওই সব ইউনিটকে সুরক্ষিত রাখবেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার কিংবা জেলা মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। পুরো প্রক্রিয়াটির ভিডিওগ্রাফি করতে হবে।

    কী বলছেন আধিকারিক?

    রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের এক আধিকারিক (Lok Sabha Election 2024) বলেন, “সিম্বল লোডিং ইউনিটে প্রার্থীদের নাম ও নির্বাচনী প্রতীক থাকে। সেখান থেকে তথ্য প্রবেশ করানো হয় ভিভিপ্যাটে। পরে সেই ভিভিপ্যাটগুলি পাঠানো হয় বুথে। এর অর্থ হল, সিম্বল লোডিং ইউনিট ও ভিভিপ্যাটের তথ্য এক হবে। তাই ভিভিপ্যাট নিয়ে সংশয় থাকলে সিম্বল লোডিং ইউনিট যাচাই করলেই সঠিক তথ্য মিলবে। এমতাবস্থায় ভিভিপ্যাটের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে সিম্বল লোডিং ইউনিট সংরক্ষণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে হাইকোর্টে রিপোর্ট দিল সিবিআই, কী বলল তদন্তকারী সংস্থা?

    প্রসঙ্গত, ইভিএমের সঙ্গে সব ভিভিপ্যাট গণনার দাবি তুলে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেছিল অ্যাসেসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস নামের একটি সংগঠন। ২৬ এপ্রিল ওই মামলার রায় ঘোষণা করতে গিয়ে শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, ভিভিপ্যাট নিয়ে সংশয় দূর করতে সিম্বল লোডিং ইউনিট সংরক্ষণ করতে হবে। গণনায় দ্বিতীয় বা তৃতীয় প্রার্থী তা যাচাই করার আবেদন করতে পারবেন। শীর্ষ আদালত এও জানিয়েছিল, ইভিএমে প্রতীক আপলোড করার পর তা একেবারে সিলড ও নিরাপদ রাখতে হবে মেশিনে। সিলে স্বাক্ষর করতে পারেন প্রার্থী ও তাঁদের এজেন্টরা। সিলড মেশিনটি ফল ঘোষণার পর পঁয়তাল্লিশ দিন পর্যন্ত স্টোররুমে সংরক্ষিত করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের সেই নির্দেশ মেনেই পদক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Polls 2024: নির্বাচন পিছল জম্মু-কাশ্মীরের অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে, কবে ভোট জানেন?

    Lok Sabha Polls 2024: নির্বাচন পিছল জম্মু-কাশ্মীরের অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে, কবে ভোট জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন (Lok Sabha Polls 2024) পিছল জম্মু-কাশ্মীরের অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ৭ মে। নয়া শিডিউল অনুযায়ী, সেটাই হবে ২৫ মে। প্রথমে ঠিক ছিল তৃতীয় দফায় নির্বাচন হবে অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে। নয়া সূচি অনুযায়ী, নির্বাচন হবে ষষ্ঠ দফায়। নির্বাচন কমিশনের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা এই কেন্দ্রে নির্বাচন পিছানোর জন্য অনুরোধ করেছিলেন।

    নির্বাচন হবে ষষ্ঠ দফায় (Lok Sabha Polls 2024)

    যোগাযোগ ব্যবস্থার সমস্যা, পরিবহন জনিত সমস্যা-সহ একাধিক সমস্যা রয়েছে এই কেন্দ্রে। এসব কারণে প্রচারও ঠিকঠাক করতে পারছে না রাজনৈতিক দলগুলি। তাই নির্বাচন (Lok Sabha Polls 2024) পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছিল। সেই কারণেই তৃতীয় দফা থেকে নির্বাচন পিছিয়ে নিয়ে গিয়ে করা হল ষষ্ঠ দফায়। এলাকার রাস্তাঘাটের হাল কেমন, এই অঞ্চলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসই বা কী স্থানীয় প্রশাসনের কাছে এসবও জানতে চেয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    কী বললেন ওমর?

    তবে জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রী ন্যাশনাল কনফারেন্সের ওমর আবদুল্লা এবং পিডিপির মেহবুবা মুফতি অবশ্য নির্বাচন স্থগিত না করতে অনুরোধ করেছিলেন নির্বাচন কমিশনকে। ওমর বলেন, “এমন কোনও পদক্ষেপ করা উচিত নয় বলে আমি নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করেছিলাম। তৃতীয় দফায় নির্বাচন স্থগিতের দাবি করেনি সব রাজনৈতিক দল। কিছু মানুষ নির্বাচন কমিশনকে চিঠি লিখেছিলেন। যদিও তাঁরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না।” তাঁর প্রশ্ন, “আমি যদি তামিলনাড়ুর কোনও লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন পিছনোর অনুরোধ করি কমিশনকে, তাহলে কী তারা শুনবে?”

    আরও পড়ুুন: কোভিশিল্ড পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া! করোনাকালে টিকা নিয়েছিলেন যাঁরা, তাঁদের কতটা বিপদ?

    অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রার্থী মিঞা আলতাফের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন মুফতি স্বয়ং। তিনি বলেন, “তাঁরা সবাই আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। কারণ তাঁরা চান না আমি লোকসভায় যাই। লোকজন ধর্ম ও দল ভুলে আমার সমর্থনে এগিয়ে আসছেন। তাই নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে তারা আমায় রুখতে চাইছে।” প্রসঙ্গত, পাঁচটি রাজনৈতিক দল ও তিন নির্দল প্রার্থীর তরফে এই কেন্দ্রে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছিল। সেই আবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে কমিশন সূত্রে খবর (Lok Sabha Polls 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment Scam: হাইকোর্টের রায়ে বিপাকে নির্বাচন কমিশন, ভোটের ডিউটি করবেন কারা?

    SSC Recruitment Scam: হাইকোর্টের রায়ে বিপাকে নির্বাচন কমিশন, ভোটের ডিউটি করবেন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারি (SSC Recruitment Scam) মামলায় যুগান্তকারী রায় দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে সোমবার বাতিল হয়েছে ২০১৬ সালের প্যানেল। চাকরি খুইয়েছেন ২৩ হাজার ৭৫৩ জন। হাইকোর্টের নির্দেশে দেখা দিয়েছে জটিলতা। বিপাকে পড়েছে নির্বাচন কমিশন।

    কী হবে চাকরি খোয়ানোদের নিয়ে? (SSC Recruitment Scam)

    এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়ে গিয়েছে ১৯ এপ্রিল, শুক্রবার। পরের দফার নির্বাচন হবে ২৬ এপ্রিল। এই দফায় যাঁরা ভোটের ডিউটিতে যাবেন, তাঁদের ট্রেনিং হয়ে গিয়েছে। ভোট নিতে যাওয়ার আগে যে প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়, তাও নিয়েছেন তাঁরা। তবে হাইকোর্টের এদিনের রায়ে চাকরি গিয়েছে এঁদের অনেকেরই। এমতাবস্থায় তাঁরা ভোটের ডিউটিতে (SSC Recruitment Scam) যেতে পারবেন কিনা, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। চাকরি খোয়ানো অযোগ্য শিক্ষকরা ভোটের ডিউটিতে যেতে পারবেন কিনা, চাকরি না থাকায় তাঁরা আদৌ যেতে রাজি হবেন কিনা, যেহেতু হাইকোর্টের নির্দেশের পর থেকে তাঁরা আর সরকারি কর্মী নন, তাই তাঁদের দিয়ে নির্বাচন করানো যাবে কিনা, এসব হাজারো প্রশ্ন উঠছে।

    কী বলছে কমিশন?

    রাজ্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের অ্যাডিশনাল সিইও অরিন্দম নিয়োগী বলেন, “আমাদের ভোটকর্মীদের মধ্যে একটা অংশ শিক্ষক। তবে ভোট কর্মীদের ২০-২৫ শতাংশ রিজার্ভ থাকে। তাই তাঁদের দিয়েই ভোট করিয়ে নিতে পারব।” তিনি বলেন, “রিজার্ভ ফোর্সে থাকা ভোট কর্মীদের ডিসি অফিসে রিপোর্ট করার চিঠি চলে গিয়েছে। তাঁরা ডিসি অফিসে চলে যাবেন। ভোটের ডিউটি বণ্টনের দিন যাঁরা অনুপস্থিত থাকবেন, তাঁদের রিজার্ভ ভোট কর্মী দিয়ে রিপ্লেস করা হবে।”

    আরও পড়ুন: ‘‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় দয়ালু, তাই পুরো প্যানেল বাতিল করেননি’’, নিয়োগ-মামলায় হাইকোর্ট

    প্রসঙ্গত, হাইকোর্টের নির্দেশে যাঁদের চাকরি গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১২ হাজার ৯৪৬ জন সহকারি শিক্ষক পদে চাকরি পেয়েছিলেন। নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক পদে যাঁরা চাকরি পেয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে নিয়োগপত্র পেয়েছিলেন ৫ হাজার ৭৫৬ জন। গ্রুপ সি পদে নিয়োগ করা হয়েছিল ২ হাজার ৬৭ জনকে। আর গ্রুপ ডি পদে নিয়োগপত্র পেয়েছিলেন ৪ হাজার ৫৫০ জন (SSC Recruitment Scam)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share