Tag: ec

ec

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের ব্যবহার করা এ দেশে নতুন নয়। তবে এবার থেকে আর তা করা যাবে না। সোমবার নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Elections 2024) সাফ জানিয়ে দিয়েছে, নির্বাচনের কাজে কোনওভাবেই ব্যবহার করা যাবে না শিশুদের। এই মর্মে কঠোর নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে কমিশনের তরফে।

    জিরো টলারেন্স নীতি

    এ বিষয়ে কমিশন জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করছে। কমিশনের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কোনও কাজে শিশুদের ব্যবহার করা যাবে না। প্রচারে শিশুরা পা মেলাতে পারবে না। পোস্টার বিলি, স্লোগান দেওয়া, মিছিলে হাঁটানো থেকে বিরত রাখতে হবে শিশুদের। নির্বাচন সংক্রান্ত বৈঠকেও শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেই (Lok Sabha Elections 2024) এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে।

    শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন

    প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে প্রচারের সময় শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৬ মেনে চলতে হবে। ওই আইনে যা যা বলা আছে, তা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের কোলে নিয়ে বা কোনও গাড়িতে শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রচারে ব্যবহৃত কোনও কবিতা, গান কিংবা বক্তৃতায় শিশুদের উল্লেখ রাখা যাবে না। তবে কোনও রাজনৈতিক সভায় বাবা-মায়ের সঙ্গে যদি কোনও শিশু আসে, সেক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রচারের অঙ্গ হিসেবে সেই শিশুকে গণ্য করা হবে না। এবং তাতে কোনও বাধাও থাকবে না।

    কমিশনের নির্দেশ মানা না হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কমিশনের নির্দেশিকায়। এ প্রসঙ্গে, ২০১৪ সালে বম্বে হাইকোর্টে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার রায়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে নির্দেশিকায়। নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা (Lok Sabha Elections 2024) হয়েছে, যদি এই নির্দেশ পালন করা না হয়, তাহলে অভিযুক্ত রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে ভারতের নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: বাংলা, বিহারের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও অশান্তি ইন্ডি জোটে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mizoram Assembly Polls: রাত পোহালেই ভোট গণনা চার রাজ্যে, পিছল মিজোরামের ফল ঘোষণার দিন  

    Mizoram Assembly Polls: রাত পোহালেই ভোট গণনা চার রাজ্যে, পিছল মিজোরামের ফল ঘোষণার দিন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল। হ্যাঁ, ছিল। তবে এখন আর তা হচ্ছে না। এতে অবশ্য হতাশ হওয়ার কিছু নেই। পূর্ব নির্ধারিত সূচি মেনে রবিবার ভোট গণনা হবে রাজস্থান সহ চার রাজ্যের। বাদ থাকবে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মিজোরাম (Mizoram Assembly Polls)। এ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল গণনা হবে সোমবার। আজ, শুক্রবার বিবৃতি দিয়ে এ কথা জানাল নির্বাচন কমিশন। রবিবারের পরিবর্তে সোমবার ফল ঘোষণার আবেদন জানিয়েছিল মিজোরামের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন। তাদের সেই আর্জি মেনেই এ রাজ্যের ভোট গণনা হবে ৪ ডিসেম্বর, সোমবার।

    মিজো নাগরিক সংগঠনের দাবি

    প্রসঙ্গত, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরেই মিজোরামের বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও গির্জাগুলির যৌথমঞ্চ দাবি জানিয়েছিল, রবিবার যেন সেখানে ভোট গণনা না হয়। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল মিজো নাগরিক সংগঠন। কমিশনের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন পক্ষ থেকে গণনার দিন ৩ ডিসেম্বর, রবিবারের (Mizoram Assembly Polls) পরিবর্তে অন্য দিন করার অনুরোধ জানানো হয়েছিল। কারণ রবিবার মিজোরামবাসীর কাছে বিশেষ দিন। এই অনুরোধ বিবেচনা করে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, মিজোরামে বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনার দিন ৩ ডিসেম্বর, রবিবারের পরিবর্তে হবে ৪ ডিসেম্বর, সোমবার।

    পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন

    চলতি মাসেই শেষ হয়েছে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, তেলঙ্গনা ও মিজোরাম বিধানসভার নির্বাচন। ফল ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল ৩ ডিসেম্বর। কিন্তু মিজো নাগরিক সংগঠনের আর্জি মেনেই বদল হয়েছে ফল ঘোষণার দিন। সংগঠনের দাবি, মিজোরামের ৮৮ শতাংশ মানুষই খ্রিস্টান। রবিবার গির্জায় প্রার্থনা করতে যান তাঁরা। তাই এদিন ভোট গণনা হলে, সমস্যায় পড়বেন তাঁরা। মিজোরামের ১৫টি গির্জার যৌথ মঞ্চও এ ব্যাপারে আলাদা করে বার্তা দিয়েছিল কমিশনকে। কমিশনকে করা আবেদন যাতে মঞ্জুর হয়, সেজন্য গত রবিবার বিশেষ প্রার্থনাও হয়েছে মিজোরামের (Mizoram Assembly Polls) বিভিন্ন গির্জায়। প্রসঙ্গত, ২৩ নভেম্বর নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল রাজস্থানে। সেদিন ওই রাজ্যে প্রচুর বিয়ে ও সামাজিক অনুষ্ঠান থাকায় দিন পরিবর্তনের দাবি ওঠে বিভিন্ন মহলে। তার জেরেই ২৩ তারিখের পরিবর্তে রাজস্থানে নির্বাচন হয় ২৫ নভেম্বর।

    আরও পড়ুুন: মোদির সঙ্গে সেলফি তুলে উচ্ছ্বসিত ইতালির প্রধানমন্ত্রী, ভাইরাল ‘মেলোডি’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Telangana Elections 2023: ধোপে টিকল না কেসিআরের কৌশল, ‘খয়রাতি’ বন্ধের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Telangana Elections 2023: ধোপে টিকল না কেসিআরের কৌশল, ‘খয়রাতি’ বন্ধের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় ফিরতে ‘খয়রাতি’র আশ্রয় নিতে চেয়েছিল তেলঙ্গনার শাসক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতি। গত বিধানসভা নির্বাচনে (Telangana Elections 2023) এই অঙ্কেই মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রশেখর রাও ক্ষমতায় এসেছিলেন বলে অভিযোগ। এবারও তেমনধারা পরিকল্পনা ছিল শাসক দলের। তবে তাতে বাধ সাধল নির্বাচন কমিশন। সোমবার কমিশন সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বিধানসভা নির্বাচনের আগে কৃষকদের রবিশস্যের অনুদান বণ্টন বন্ধ রাখতে হবে। কমিশনের মতে, শাসকের এহেন খয়রাতি নির্বাচনী আচরণভঙ্গের শামিল।

    কংগ্রেসকে নিশানা কেসিআরের দলের 

    নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তে কংগ্রেসের ওপর বেজায় চটেছে কেসিআরের দল। কেসিআরের ভাইপো টি হরিশ রাও তেলঙ্গনার অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক কে বেণুগোপাল রাও অভিযোগ জানানোর ফলেই রায়তু বন্ধু যোজনার কিস্তির টাকা বিতরণ বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।” কেসিআর কন্যা কে কবিতা বলেন, “কংগ্রেসের ষড়যন্ত্রের জবাব দেবেন তেলঙ্গনার কৃষকরা।”

    রায়তু বন্ধু প্রকল্প

    রায়তু বন্ধু প্রকল্পে প্রত্যেক কৃষককে প্রতি একর শস্য পিছু বছরে ১০ হাজার টাকা অনুদান দেয় তেলঙ্গনা সরকার। টাকা দেওয়া হয় জানুয়ারি মাসে। অভিযোগ, চলতি বছর জানুয়ারিতে সেই টাকা না দিয়ে চলতি মাসে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল কেসিআর প্রশাসন। বেণুগোপাল বলেন, “পরাজয় নিশ্চিত বুঝে নির্বাচনের মুখে টাকা ছড়িয়ে ভোট কিনতে চাইছিলেন কেসিআর।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘দলুয়াখাকিতে ক্রিমিনালদের বাস’’! প্রশাসন ‘ব্যর্থ’, তা কি মেনেই নিলেন ফিরহাদ?

    এদিন মুখ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে (Telangana Elections 2023) পাঠানো নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কমিশন এই মর্মে নির্দেশ দিচ্ছে যে রায়তু বন্ধু প্রকল্পে রবি মরশুমে যে অনুদান দেওয়া হয়, তা এখনই বন্ধ করতে হবে। কারণ ইতিমধ্যেই লাগু হয়েছে আদর্শ আচরণ বিধি। এই বিধি প্রত্যাহৃত হলেই দেওয়া যাবে অনুদান।

    তেলঙ্গনা বিধানসভার আসন সংখ্যা ১২০। এর মধ্যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন ১১৯জন। একটি আসনে মনোনীত করা হয় একজন অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানকে। এ রাজ্যে এবারও লড়াই হচ্ছে ত্রিমুখী – ভারত রাষ্ট্র সমিতি, কংগ্রেস এবং বিজেপি। তবে এ রাজ্যে মূল লড়াই হবে কংগ্রেস বনাম ভারত রাষ্ট্র সমিতি। নির্বাচন হবে ৩০ নভেম্বর, এক দফায়। ফল ঘোষণা হবে বাকি চার রাজ্যের সঙ্গে ৩ ডিসেম্বর (Telangana Elections 2023)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Panauti Jibe: প্রধানমন্ত্রীকে করা ‘পনৌতি’ মন্তব্যে পদক্ষেপ, রাহুলকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের

    Panauti Jibe: প্রধানমন্ত্রীকে করা ‘পনৌতি’ মন্তব্যে পদক্ষেপ, রাহুলকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিপাকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ‘পনৌতি’ (অপয়া) ইস্যুতে (Panauti Jibe) রাহুলের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। তার প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ করল নির্বাচন কমিশন। ২৫ নভেম্বরের মধ্যে রাহুলকে তাঁর বক্তব্য জানানোর নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

    রাহুলের বেফাঁস মন্তব্য

    বিশ্বকাপের সবক’টি ম্যাচ জিতে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যায় টিম ইন্ডিয়া। কাপ হাতছাড়া হওয়ায় ভেঙে পড়েছিলেন ওই দলের সদস্যরা। ড্রেসিংরুমে গিয়ে তাঁদের সান্ত্বনা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার রাজস্থানের জালোরে এক জনসভায় ভারতের হার প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, “আমাদের ছেলেরা ভালই খেলছিল। বিশ্বকাপও জিতে যেত। কিন্তু এই অপয়া (পনৌতি) সব শেষ করে দিল।” রাহুলের নিশানায় যে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    প্রধানমন্ত্রীকে পকেটমার আখ্যা!

    ওই সভায় রাহুল এও বলেছিলেন, “পকেটমাররা একা একা আসে না। সেখানে তিনজন থাকে। একজন সামনে থাকে, অন্যজন থাকে পিছনে। অন্য একজন থাকেন একটু দূরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাজটা হল আপনার মনযোগটা অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার। তিনি টিভিতে আসেন, সামনে থাকেন। হিন্দু-মুসলিম, জিএসটি এবং নোটবন্দির মতো (Panauti Jibe) বিষয় তুলে তিনি জনগণের দৃষ্টি অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেন। এই সময়ের মধ্যে পিছন থেকে চলে আসেন আদানি, টাকা নিয়ে নেন।

    আরও পড়ুুন: নূপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, সেই গির্ট ওয়াইল্ডার্স হতে চলেছেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী!

    রাহুলের এহেন মন্তব্যে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি করে বিজেপি। দ্বারস্থ হয় নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচন কমিশনকে লেখা চিঠিতে বিজেপি লিখেছে, “একজন প্রধানমন্ত্রীকে পকেটমার ও পনৌতি বলাটা গ্রহণযোগ্য নয়। এটা রাজনৈতিক সৌজন্যের অবনমন। কাউকে পকেটমার বলাটা নিছক গালাগালি দেওয়া নয়, তাঁর সামাজিক সম্মান নষ্ট করা। যাঁর সম্পর্কে এই শব্দবন্ধ প্রয়োগ করা হচ্ছে, তাঁকে সমাজের চোখে হেয় করা (Panauti Jibe)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • EVM: কর্নাটকের ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছে আফ্রিকায়! দাবি কংগ্রেসের, প্রমাণ চাইল নির্বাচন কমিশন

    EVM: কর্নাটকের ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছে আফ্রিকায়! দাবি কংগ্রেসের, প্রমাণ চাইল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনসমর্থন হারিয়ে ইভিএমকে (EVM) দুষছে কংগ্রেস (Congress)! ১০ মে হয়েছে কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচন। কংগ্রেসের দাবি, ওই নির্বাচনে যেসব ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছিল, সেগুলি আগে ব্যবহার করা হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। কংগ্রেসের দাবি প্রত্যাখান করেছে নির্বাচন কমিশন। এই মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়ার উৎস প্রকাশ্যে আনতে কংগ্রেসকে বলেছে নির্বাচন কমিশন।  

    ইভিএম (EVM) নিয়ে কংগ্রেসকে জবাব কমিশনের…

    ৮ মে নির্বাচন কমিশনকে লেখা একটি চিঠিতে কংগ্রেস উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে ব্যবহার হওয়া ইভিএম নিয়ে। পুনর্বিবেচনার এবং পুনরায় যাচাইকরণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে না গিয়েই দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্যবহৃত ইভিএমগুলি কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে ফের ব্যবহার সম্পর্কে স্পষ্ট বক্তব্য চেয়েছিল। নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছিল, দক্ষিণ আফ্রিকায় ইভিএম পাঠানো হয়নি। সেই দেশ যে এই মেশিনগুলি ব্যবহারও করে না সে কথাও জানানো হয়েছে কংগ্রেসকে।

    কংগ্রেস নেতা রণদীপ সিং সুরজেওয়ালাকে পাঠানো চিঠিতে নির্বাচন কমিশন বলেছে যে তারা কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের জন্য ইলেকট্রনিক্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের নির্মিত নতুন ইভিএম (EVM) ব্যবহার করেছে। নির্বাচন কমিশন এও বলেছে, কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা ইভিএম মুভমেন্টের পর্যায়ে এবং কর্নাটক নির্বাচনের আগে ইভিএম কমিশনিংয়ে অংশ নিয়েছিল। কমিশন কংগ্রেসকে এও নিশ্চিত করতে বলেছে যে গুজব ছড়ানোর গুরুতর সম্ভাবনা সহ এই ধরনের মিথ্যা তথ্যের উৎসগুলি জনসমক্ষে প্রকাশ করা উচিত।

    আরও পড়ুুন: প্রথমবার অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে আমেরিকা যাচ্ছেন মোদি, জানুন সফরের গুরুত্ব

    নির্বাচন কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, ইভিএমের প্রোটোকল অনুযায়ী সমস্ত জাতীয় এবং রাজ্যের রাজনৈতিক দলগুলিকে জানানো হয় ইভিএম কোথা থেকে এসেছে, সে খবর। পুরো প্রক্রিয়াটা ভিডিওগ্রাফি করে রাখা হয়। ইভিএম সম্পৃক্ত সমস্ত বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলাকানীন রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকেন। প্রসঙ্গত, বুধবার নির্বাচন হয় কর্নাটক বিধানসভার ২২৪টি আসনে। ভোট হয়েছে এক দফায়। ফল প্রকাশ ১৩ মে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shiv Sena: শিবসেনার ‘তির-ধনুক’ ব্যবহার করতে পারবেন না ঠাকরে-শিন্ডে, নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Shiv Sena: শিবসেনার ‘তির-ধনুক’ ব্যবহার করতে পারবেন না ঠাকরে-শিন্ডে, নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবসেনা (Shiv Sena) বিতর্কে আপাতত ইতি টানল নির্বাচন কমিশন (EC)। সাফ জানাল, আসন্ন আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে শিবসেনার প্রতীক তির ও ধনুক ব্যবহার করতে পারবে না শিবসেনার দুই গোষ্ঠীর কোনওটিই। মাস দুয়েক আগে শিবসেনা (Shiv Sena) ভেঙে দু টুকরো হয়ে যায়। সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোয় উদ্ধব ঠাকরেকে সরিয়ে বিজেপির সমর্থনে সরকার গড়েন শিবসেনারই একনাথ শিন্ডে। তার পরেই দু পক্ষ নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে থাকে। বিবাদ গড়ায় নির্বাচন কমিশন পর্যন্ত। সেই বিবাদেই আপাতত জল ঢালল কমিশন। সাফ জানাল, আন্ধেরি পূ্র্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে দু পক্ষকেই লড়তে হবে তির-ধনুক বাদে অন্য কোনও প্রতীকে।

    জারি করা নির্দেশে নির্বাচন কমিশন বলেছে, দুই গোষ্ঠীই একই দলের (শিবসেনার) প্রতিনিধিত্ব দাবি করছে। তাই তারা একটি প্রতীকের দাবি করছে। তা সম্ভব নয়। আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য দুই গোষ্ঠীই শিবসেনার (Shiv Sena) প্রতীক ছাড়া অন্য কোনও প্রতীক নিতে পারে। দুই গোষ্ঠীকেই নয়া নাম এবং প্রতীক জমা দিতেও বলেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের এই সিদ্ধান্তে বাকরুদ্ধ শিবসেনা (Shiv Sena)  নেতা অনিল দেশাই। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে শিবিরের মুখপাত্র নরেশ মাসকে বলেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ। আমরা প্রতীক হিসেবে তির-ধনুকই চাই। সেজন্য আমরা আইনি পরামর্শও করছি।

    আরও পড়ুন : আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (Shiv Sena) গোষ্ঠী নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে তাদের প্রতি অবিচার বলে আখ্যা দিয়েছে। মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিরোধী দলনেতা আম্বাদাস দাঁভে বলেন, এটি আমাদের প্রতি অবিচার। অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ জারি না করে নির্বাচন কমিশনের উচিত ছিল সামগ্রিক পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। নির্বাচন কমিশনের এই নির্দেশের পর ট্যুইট করেছেন আদিত্য ঠাকরে। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, বাক্সবন্দি বিশ্বাসঘাতকের দল শিবসেনার (Shiv Sena)  নাম ও প্রতীক লোপ করতে লজ্জাজনক কাজ করছে। মহারাষ্ট্রের বাসিন্দারা এটা সহ্য করবেন না। আমরা লড়াই করব এবং জয়ী হব। আমরা সত্যের পক্ষে। সত্যমেব জয়তে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Hemant Soren: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    Hemant Soren: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোর বিপাকে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)! নির্বাচনী বিধিভঙ্গের (Electoral Law) অভিযোগে তাঁর বিধায়ক পদ কেড়ে নেওয়ার সুপারিশ করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। এই মর্মে রাজ্যপালকে (Govornor) রিপোর্টও পাঠিয়েছে কমিশন। বৃহস্পতিবারই রাজ্যপাল এ ব্যাপারে তাঁর সিদ্ধান্তের কথা জানাতে পারেন বলে সূত্রের খবর।

    ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্তের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে খনি লিজ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এর পরেই তদন্ত শুরু করে নির্বাচন কমিশন। শুনানি শেষ হয় ১৮ অগাস্ট। তার আগে ১২ অগাস্ট হেমন্তের আইনজীবীরা নির্বাচন কমিশনের সামনে তাঁদের মতামত তুলে ধরেছিলেন। তাঁদের দাবি, এই মামলা জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৫১র ধারা ৯ এর অন্তর্ভুক্ত নয়। পাল্টা সওয়াল করেন বিজেপির আইনজীবীরা। এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়ের উল্লেখও করেন তাঁরা। এর পরেই নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে রাজ্যপালের কাছে রিপোর্ট পাঠায় নির্বাচন কমিশন।

    মুখ্যমন্ত্রী হেমন্তের অধীনে রয়েছে খনি দফতরও। ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি অবৈধভাবে খনির লিজ দেন বলে অভিযোগ। এর জেরেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ। সংবিধানের ১৯২ নম্বর ধারা অনুযায়ী, আইনসভার কোনও সদস্যের যোগ্যতা বা পদ থাকবে কিনা, সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে রাজ্যপালের। বলা হয়েছে, এ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে রাজ্যপালকে তা জানাতে হবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। রাজ্যপাল নির্বাচন কমিশনের সুপারিশ জানবেন এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করবেন।

    আরও পড়ুন : ভারতীয় সেনার উপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে টাকা দিয়েছিল পাক কর্নেল! জেরায় স্বীকার ধৃত জঙ্গির

    জানা গিয়েছে, এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবারই সিদ্ধান্ত নিয়ে পারেন রাজ্যপাল রমেশ ব্যাস। সূত্রের খবর, একটি মুখবন্ধ খামে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ তাঁর কাছে এসে পৌঁছেছে। এদিন দুপুর দুটো নাগাদ দিল্লি থেকে রাঁচি পৌঁছবেন রাজ্যপাল। তার পরেই সিদ্ধান্ত নেবেন তিনি। 

    যদিও মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিধায়ক পদ খারিজের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপালকে চিঠি পাঠিয়েছে বলে যে খবর ছড়িয়েছে, তা ঠিক নয়। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন কিংবা রাজ্যপালের তরফে সিএমওর সঙ্গে কোনওরকম যোগাযোগ করা হয়নি। এদিকে, একটি সূত্রের খবর, হেমন্তের বিধায়ক পদ খারিজ হলে তিনি আর মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে তাঁর স্ত্রী কল্পনা সোরেনকে ওই পদে বসানো হতে পারে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court on Freebies: ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট 

    Supreme Court on Freebies: ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বার নির্বাচনের আগে ভোটারদের নিখরচায় নানা সুবিধা (Freebies) দেওয়ার কথা ঘোষণা করে রাজনৈতিক দলগুলি (Political Parties)। তাদের এহেন ঘোষণায় আদতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশের অর্থনীতি, বুধবার এমনটাই জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, এই বিষয়টি বিশদে বিবেচনা করার জন্য প্রয়োজন কমিটি গঠন করার। রিজার্ভ ব্যাংক (Reserve Bank), নীতি আয়োগ, অর্থ কমিশন ছাড়াও সরকার এবং বিরোধী দলগুলিকে নিয়ে গঠন করতে হবে ওই কমিটি। তারাই খতিয়ে দেখবে বিষয়টি। এদিন আদালতে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ আইনজীবী কপিল সিবাল। তাঁকেও পরামর্শ দেওয়ার অনুরোধ জানান প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা। দেশের প্রধান বিচারপতি বলেন, বিনামূল্যে সুবিধা প্রদানের কথা বলে আদতে লাভবান হয় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই।

    কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দায়ের করা একটি মামলায় বলা হয়েছিল, নির্বাচনের আগে ভোটারদের সমর্থন পেতে বিনামূল্যে পরিষেবা দেওয়ার কথা ঘোষণা করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তাদের দেওয়া সেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির জেরে প্রভাবিত হন ভোটাররা। ক্ষমতার আসার পর প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে গিয়ে নেমে আসে আর্থিক বিপর্যয়। এ ব্যাপারে সরকার কিছু করতে পারে না। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকেই।

    আরও পড়ুন : ‘অযৌক্তিক’ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া বন্ধে উদ্যোগী হল সুপ্রিম কোর্ট

    এই মামলায় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করছেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেন, এভাবে (বিনামূল্যে সামগ্রী বিতরণ) আমরা অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি। তিনি বলেন, এসব জনপ্রিয় প্রতিশ্রুতি ভোটারদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।

    সরকারের এই বক্তব্যের পরে দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি রামানা বলেন, ভারতের সব করদাতা মনে করেন উন্নয়নূলক কাজে ব্যয় করার জন্য তাঁরা সরকারকে কর দেন। কিন্তু তাঁদের মতামত প্রকাশ করা এবং আলোচনা করার জন্য একটি ফোরাম তৈরি করা প্রয়োজন। এর পরেই তিনি বলেন, মানুষকে বিনামূল্যে সুবিধা দেওয়ার কথা বলে আসলে লাভবান হয় রাজনৈতিক দলগুলি।

    আরও পড়ুন : পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন, সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই উত্তর প্রদেশে গিয়ে বিনামূল্যে সুবিধা দেওয়ার বিষয়টির তীব্র সমালোচনা করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন দেশের শীর্ষ আদালতের রায় প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্যকেই সমর্থন করছে বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।

     

  • PM Modi Hosts Dinner: জয়ের শংসাপত্র দ্রৌপদীকে, কোবিন্দের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে চাঁদের হাট

    PM Modi Hosts Dinner: জয়ের শংসাপত্র দ্রৌপদীকে, কোবিন্দের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে চাঁদের হাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে জয়ের শংসাপত্র পেলেন এনডিএ (NDA) প্রার্থী বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। এদিন নির্বাচন কমিশনের তরফে তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় জয়ের শংসাপত্র। এদিকে, বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে হাজির ছিলেন শাসক ও বিরোধী দলের সব সাংসদরা।

    ২০ জনের নামের তালিকা থেকে এনডিএর তরফে বেছে নেওয়া হয়েছিল দ্রৌপদী মুর্মুর নাম। তিনি জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা। দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। বিজেপি বিরোধী ১৭টি দলের সম্মিলিত প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। বিপুল ভোট তাঁকে পরাস্ত করে জয়মাল্য গলায় পরেন দ্রৌপদী। বৃহস্পতিবারই দ্রৌপদীকে জয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজেপি সহ এনডিএর সমস্ত দলের সমর্থন তো তিনি পেয়েইছেন, পেয়েছেন বিরোধীদের অনেকের সমর্থনও। তার জেরেই বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন এনডিএ প্রার্থী। তবে বৃহস্পতিবার দ্রৌপদীকে জয়ী ঘোষণা করা হলেও, তাঁর হাতে জয়ের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় শনিবার। সোমবার  দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন তিনি।

    আরও পড়ুন : ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিকে, রবিবার ২৪ জুলাই কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের। তাঁকে সংবর্ধনা দিতে প্রথা মাফিক নৈশভোজের আয়োজন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লির হোটেল অশোকায় শুক্রবার হয় ওই অনুষ্ঠান।  এদিন বিকেল থেকে একে একে আসতে শুরু করেন সাংসদরা। উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সাংসদরা। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও হাজির ছিলেন এই ফেয়ারওয়েল পার্টিতে। উপস্থিত ছিলেন দেশের ভাবী রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু স্বয়ংও। পদ্ম পুরস্কার পাওয়া অনেকের পাশাপাশি জনজাতির অনেক নেতাও যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া এই নৈশভোজে। উপরাষ্ট্রপতি এম বেঙ্কাইয়া নাইডু, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা এবং মন্ত্রিসভার সব সদস্যকেই দেখা গিয়েছে এই পার্টিতে। কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীও যোগ দিয়েছিলেন ফেয়ারওয়েল পার্টিতে।

    আরও পড়ুন : মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    ২০১৭ সালে দেশের চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন রামনাথ কোবিন্দ। তিনি ছিলেন দেশের দ্বিতীয় দলিত রাষ্ট্রপতি। রাইসিনা হিলসে এবার আসতে চলেছেন জনজতি সম্প্রদায়ের এক মহিলা। তিনি দ্রৌপদী মুর্মু।

     

LinkedIn
Share