Tag: ED raids

ED raids

  • ED Summons: চন্দ্রনাথের বাড়িতে উদ্ধার ৪১ লাখ, চলতি সপ্তাহেই মন্ত্রীকে তলব ইডির

    ED Summons: চন্দ্রনাথের বাড়িতে উদ্ধার ৪১ লাখ, চলতি সপ্তাহেই মন্ত্রীকে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার (ED Summons) বাড়িতে ৪১ লাখ টাকা উদ্ধারের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে জানাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। বিশেষজ্ঞদের মতে, কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী কোনও কেন্দ্রীয় এজেন্সি ১০ লাখ টাকার বেশি উদ্ধার করলে তা নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হয়। সেই মতোই ৪১ লাখ টাকার বিষয়টি কমিশনকে অবগত করাল ইডি। অন্যদিকে, এরই মধ্যে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহাকে তলবও করেছে ইডি। রাজ্যের মন্ত্রীকে (ED Summons) কলকাতায় কেন্দ্রীয় সংস্থার সদর দফতরে তলব করা হয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহেই তলব করা হয়েছে চন্দ্রনাথকে।

    নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (ED Summons) ধৃত তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল ঘোষের সূত্র ধরেই উঠে আসে চন্দ্রনাথের নাম। কুন্তলের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ১০০ জন চাকরিপ্রার্থীর একটি তালিকা পায় তদন্তকারী আধিকারিকরা। তখনই উঠে আসে রাজ্যের মন্ত্রীর নাম। শুক্রবার সকালেই বোলপুরের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে ইডি হানা দেয়। সাত সকালেই ইডির তিনটি গাড়ি ঢোকে মন্ত্রীর নিচুপট্টির বাড়িতে। প্রায় ১৪ ঘণ্টা ধরে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বোলপুরের বাড়িতে তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। তদন্তের খবর পেয়ে দলীয় কর্মসূচি ছেড়ে তড়িঘড়ি বাড়ি ফিরে আসেন মন্ত্রী। শুক্রবার রাত ১০টা ৪০ নাগাদ তাঁর বাড়ি থেকে বের হন ইডি আধিকারিকরা। 

    অনুব্রত ঘনিষ্ঠ চন্দ্রনাথ

    প্রসঙ্গত, অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ হিসাবেই জেলার রাজনীতিতে পরিচিত চন্দ্রনাথ সিনহা। অনুব্রত মণ্ডলের পাড়াতেই তাঁর বাড়ি। চন্দ্রনাথ সিনহা রাজ্যের ক্ষুদ্র এবং কুটির শিল্প মন্ত্রী রয়েছেন। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই দেখা গিয়েছিল, বোলপুরে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির ঠিক পাশের তৃণমূলের কার্যালয়ে হানা দেয় ইডি (ED Summons)। একইসঙ্গে অনুব্রত মণ্ডল যে কালীপুজো করতেন, সেই প্রতিমার বিপুল গয়নার উৎস জানতে স্থানীয় ব্যাঙ্কেও যায় ইডির দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ed Raids: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারির পরে ফের ইডি হানা, শনিবার সকাল থেকে তল্লাশি আপ বিধায়কের বাড়িতে

    Ed Raids: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারির পরে ফের ইডি হানা, শনিবার সকাল থেকে তল্লাশি আপ বিধায়কের বাড়িতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারির পরে দিল্লির আপ বিধায়ক গুলাব সিংহ যাদবের বাড়িতে ইডির হানা (Ed Raids) চলছে (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত)। শনিবার সকাল থেকে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা । তবে ঠিক কোন মামলায় এই তল্লাশি অভিযান চলছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, আবগারি ‘দুর্নীতি’ মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এই তদন্ত নয় বলেই জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, আবগারি ‘দুর্নীতি’ মামলায় বৃহস্পতিবার রাতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপের সর্বোচ্চ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করেছে ইডি। প্রত্যাশিতভাবেই গুলাবের বাড়িতে ইডির তল্লাশির বিরোধিতা করেছে আম আদমি পার্টি (আপ)। তবে এব্যাপারে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি বিজেপির তরফে (Ed Raids)।

    ২১ মার্চ গ্রেফতার কেজরিওয়াল

    প্রসঙ্গত, ২১ মার্চ রাতেই ইডির হাতে গ্রেফতার হন কেজরিওয়াল। এর আগে ওই মামলায় তাঁকে আট বার সমন পাঠানো হয়েছিল। নবম বার সমনেও হাজিরা দেননি কেজরিওয়াল। বৃহস্পতিবারই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে পৌঁছে যান ইডির আধিকারিকরা। রক্ষাকবচ চেয়ে কেজরিওয়াল দিল্লি হাইকোর্টে গিয়েছিলেন। তবে সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এরপর রাতেই তাঁর বাসভবনে যায় ইডি (Ed Raids)। ঘণ্টা দুয়েক তল্লাশি অভিযানের পর কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে সংস্থা। রাউজ অ্যাভিনিউ আদালত, তাঁকে ছ’দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেয়।

    অরবিন্দ কেজরিওয়ালই দুর্নীতির কিংপিন

    কেজরিওয়াল মামলায় এবার বিস্ফোরক দাবি করলেন ‘কনম্যান’ সুকেশ চন্দ্রশেখর। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর (Arvind Kejriwal) মুখোশ খুলে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও শোনা গিয়েছে জেলবন্দি এই ব্যবসায়ীর মুখে। সুকেশ চন্দ্রশেখর বলেন, ‘‘অরবিন্দ কেজরিওয়ালই দুর্নীতির কিংপিন। তবে পিকচার অভি বাকি হ্যায়। আমার প্রিয় কেজরিওয়ালজি, আপনি যত চেষ্টাই করুন না কেন, সময় ঘনিয়ে এসেছে। ক্লাইম্যাক্সের অপেক্ষায় আছি। আপনার সমস্ত মিথ্যা, নাটকের এবার অবসান হতে চলেছে। আপনার ভাই-বোনেদের সঙ্গে আপনিও তিহার ক্লাবের সদস্য।’’ সুকেশ চন্দ্রশেখরের দাবি, ‘‘আবগারি দুর্নীতি মামলায় এবার প্যান্ডোরার বাক্স খুলে যাবে। কবিতা আক্কার গ্রেফতারির পর এবার দুর্নীতির পর্দাফাঁস হতে শুরু করবে। দুর্নীতির রাজা, আমার প্রিয় অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সামনে এখন বড় বিপদ। তাঁর মুখোশ সকলের সামনে খুলে যাবে।’’

     

    আরও পড়ুন: ইন্ডি জোটে জট, কোচবিহার আসনে বামের বিরুদ্ধে কংগ্রেস প্রার্থী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bihar News: অবৈধ বালি খাদান মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার লালু ঘনিষ্ঠ সুভাষ যাদব

    Bihar News: অবৈধ বালি খাদান মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার লালু ঘনিষ্ঠ সুভাষ যাদব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবৈধ বালি খাদান মামলায় ইডি গ্রেফতার করল লালু প্রসাদ যাদবের ঘনিষ্ঠ সুভাষ যাদবকে (Bihar News)। শনিবার সুভাষ যাদবের আটটি জায়গাতে তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে নগদ দুই কোটি টাকা এবং এর পরেই লালু প্রসাদ যাদবের এই ঘনিষ্ঠকে গ্রেফতার করে ইডি।

    আরও পড়ুন: চিন সীমান্তে ‘সেলা টানেল’, দ্রুত যাতায়াত করতে পারবে সেনা, কত খরচ হল?

    অবৈধ আর্থিক লেনদেনের ২০টি এফআইআর

    আর্থিক অনিয়মের ১৬১ কোটি টাকার অভিযোগ সামনে এসেছে অবৈধ বালি খাদানের মামলায়। এবং এই অবৈধ বালি খাদানগুলি (Bihar News) পুরোটাই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পরিচালিত হতে বলে জানতে পেরেছেন ইডি আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, অবৈধ আর্থিক লেনদেনের উপরে ২০টি এফআইআর বিহারের বিভিন্ন পুলিশ স্টেশনে দায়ের করা হয়েছে, ‘ব্রডসন্স কমোডিটিস প্রাইভেট লিমিটেড’- এর নামে। যে সংস্থার মালিক সুভাষ যাদব।

    লালুপ্রসাদ ও তাঁর পরিবারকে ফ্ল্যাট সমেত জমি উপহার দিতেন সুভাষ

    জানা গিয়েছে, আরজেডি টিকিটে (Bihar News) লোকসভা নির্বাচনে লড়াইও করেছেন সুভাষ যাদব। তাঁর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ উঠছে অবৈধ বালি খাদান এবং আর্থিক তছরুপের। এর আগেও এই সংক্রান্ত মামলায় সুভাষ যাদবের পাটনার বাসভবন সমেত আরও অন্যান্য জায়গাতে তল্লাশি চালিয়েছে ইডি। সূত্রের খবর, শনিবারের তল্লাশিতে দু’কোটি টাকা উদ্ধারের পাশাপাশি প্রচুর নথিপত্র বাজেয়াপ্ত করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ঝাড়খণ্ডের চাতরা থেকে আরজেডির প্রতীকে প্রার্থী হয়েছিলেন সুভাষ যাদব। নির্বাচনে হেরে যান অবশ্য। পাটনাতে সম্প্রতি মহাগটবন্ধনের যে সমাবেশ হয় গান্ধী ময়দানে, সেখানেও সুভাষকে দেখা গিয়েছে। ইডি ছাড়াও আয়কর দফতরের আধিকারিকরা তল্লাশি চালিয়েছে (Bihar News) সুভাষের বাড়িতে। সুভাষের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, রাজনৈতিক সুবিধার জন্য তিনি লালু প্রসাদ যাদব এবং তাঁর পরিবারকে জমি এবং ফ্ল্যাট উপহার হিসেবে দিতেন।

    আরও পড়ুন: ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ইন্টিগ্রেটেড চেক পোস্টের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED: ‘‘আমার নয়, টাকা ওর’’! ৫৪ কোটির মালিক কে? সম্পত্তি-জটে আটকে ‘অপা’-র মামলা

    ED: ‘‘আমার নয়, টাকা ওর’’! ৫৪ কোটির মালিক কে? সম্পত্তি-জটে আটকে ‘অপা’-র মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই নিয়োগ-দুর্নীতিতে গ্রেফতার পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিন মামলার শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোর্টে। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে শুনানি চলাকালীন ইডির তরফে দাবি করা হয়, ‘‘স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে এই প্রথম এমন ঘটনা ঘটেছে, যেখানে ৫৪ কোটি টাকার জন্য দু’জন নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে এবং দু’জনেই দাবি করছে, এটা তাঁর নয়, অপর জনের।’’ ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ৫৪ কোটি টাকা যেন ফুটবল হয়ে গিয়েছে। কখনও পার্থর কোর্টে তো কখনও অর্পিতার কোর্টে। অথচ মালিকানা কেউ নিতে চাইছে না। সূত্রের খবর, গতকাল বৃহস্পতিবার আদালতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিন মামলার শুনানিতে অর্পিতা স্পষ্টভাবেই জানিয়েছেন, তিনি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন ঠিকই, কিন্তু এই বিপুল সম্পত্তির মালিক তিনি নন। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে অর্পিতার দুটি বাড়ি থেকেই কোটি কোটি টাকা এবং সোনার গয়না উদ্ধার করে ইডি।

    দুর্নীতির কিংপিন পার্থ, দুর্নীতির রানি অর্পিতা

    আদালতে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আরও দাবি করে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নির্দেশ মতোই চলত যাবতীয় ব্যবসা। অর্পিতা মুখোপাধ্যায়-সহ একাধিক ব্যক্তিকে এই পার্থ চট্টোপাধ্যায় দুর্নীতি সংগঠিত করতে ব্যবহার করেছেন বলেও দাবি ইডির (ED)। ইডির দাবি, অর্পিতা অতীতে দাবি করেছেন, যাবতীয় দুর্নীতির কিংপিন হলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ই। তবে অর্পিতাও যে দুর্নীতির সঙ্গে সমানভাবে যুক্ত, সে কথাও এদিন আদালতে তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবী। ইডির তরফে এদিন বলা হয়, ‘‘অর্পিতা মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন যে পার্থ চট্টোপাধ্যায় এই দুর্নীতির কিংপিন। আমরা বলছি, অর্পিতা মুখোপাধ্যায় প্রকৃতপক্ষে এই দুর্নীতির রানি।’’

    ৬ মার্চ মামলার পরবর্তী শুনানি

    বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের প্রশ্নের জবাবে ইডি আদালতে জানায়, পাঁচটি মামলায় ১৬৫ জন সাক্ষী রয়েছে। সেই শুনে বিচারপতি বলেন, ‘‘তাহলে অদূর ভবিষ্যতে নিম্ন আদালতে বিচারপর্ব শেষ হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।’’ তখন ইডির (ED) তরফে আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি বলেন, ‘‘আমরা বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে প্রস্তুত রয়েছি। হাইকোর্ট নির্দেশ দিলে প্রত্যেকদিন নিম্ন আদালতে শুনানি করতে প্রস্তুত।’’ আগামী ৬ মার্চ এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: সন্তান দত্তক নিতে চেয়েছিলেন পার্থ-অর্পিতা, তাহলে কাকা-ভাইঝি কীভাবে? আদালতে ইডি

    Recruitment Scam: সন্তান দত্তক নিতে চেয়েছিলেন পার্থ-অর্পিতা, তাহলে কাকা-ভাইঝি কীভাবে? আদালতে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবারই মামলার শুনানিতে (Recruitment Scam) অর্পিতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কথা আদালতে অস্বীকার করেছিলেন পার্থ। তাঁর আইনজীবী আদালতে জানিয়েছিলেন, অর্পিতা রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ বান্ধবী নয়, বরং ভাইঝির মতো! কিন্তু বৃহস্পতিবারের শুনানিতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানাল, দুজনে সন্তান দত্তক নিতে চেয়েছিলেন, তাহলে কাকা-ভাইঝি কীভাবে? নিজেদের দাবির স্বপক্ষে এদিন উচ্চ আদালতের তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে বিভিন্ন যুক্তিও খাড়া করে ইডি।

    পার্থ-অর্পিতা সম্পর্ক, উচ্চ আদালতে ইডির যুক্তি

    ১. পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে বলে এদিন জানায় ইডি (Recruitment Scam)। সেই কারণেই নাকি দুজনে সন্তান দত্তক নিতেও সম্মত  হন। আদালতে এমনটাই দাবি ইডির।

    ২.  পার্থ কীভাবে অর্পিতার কাকা হয়ে গেলেন, সেটা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে বলেও জানায় কেন্দ্রীয় সংস্থা। ইডির (Recruitment Scam) মতে, অর্পিতার ৩১ টি এলআইসি পলিসিতে পার্থর নাম উল্লেখ রয়েছে।

    ৩. ইডির আরও দাবি, বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী মারা যাওয়ার পর অর্পিতার নাম রাখা হয়েছে। এর থেকেই প্রমাণিত হয়, তাঁদের দুজনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ঠিক কতটা।

    ৪. পার্থ-অর্পিতা গোয়া ও থাইল্যান্ড ঘুরতে গিয়েছিলেন বলেও জানা যায়। ইডির দাবি, সেসময় জনৈক স্নেহময়ও তাঁদের সঙ্গে যান। স্নেহময়ের বয়ানে পার্থ-অর্পিতার সম্পর্কের কথা বলা  আছে বলে জানিয়েছে ইডি।

    ৫. কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে, অপা নামে পার্থ-অর্পিতার যৌথ কোম্পানি রয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, কাকা-ভাইঝির সম্পর্কের নাম এভাবে অপা হতে পারে না।

    কী বললেন ইডির আইনজীবী?

    ইডির আইনজীবী এদিন উচ্চ আদালতে বলেন, ‘‘নিম্ন আদালতে শুনানির সময় অর্পিতা বার বার দাবি করেছেন, এই দুর্নীতির ‘কিংপিন’ (Recruitment Scam) পার্থ। এর স্বপক্ষে তিনি কিছু তথ্যও দিয়েছিলেন। তাতে বোঝা যায়, দুর্নীতিতে অর্পিতাকে ব্যবহার করেছিলেন পার্থ। অর্থাৎ দুর্নীতিতে তাঁরা দু’জনেই জড়িত। তাঁদের মধ্যে কী ধরনের সম্পর্ক ছিল, আমরা জানি না। কিন্তু তথ্য বলছে, একে অপরের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক অবশ্যই ছিল। আমরা বলছি, অর্পিতা এই দুর্নীতির রানি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক কেমন জানতে চাইলেন বিচারপতি, কী উত্তর দিলেন আইনজীবী?

    Partha Chatterjee: পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক কেমন জানতে চাইলেন বিচারপতি, কী উত্তর দিলেন আইনজীবী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সাল থেকেই একটা প্রশ্ন ঘুরছে। পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক কী? এনিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক মিম ছড়িয়ে পড়েছে। অবেশেষে মিলল উত্তর। অর্পিতা নাকি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) ভাইঝি, আদালতে মঙ্গলবার এমনটাই জানালেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর আইনজীবী। ভাইঝি অর্পিতার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। এমনটাই দাবি আইনজীবীর।

    পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক জানতে চান বিচারপতি

    মঙ্গলবারই পার্থর জামিনের মামলার শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে। এদিন নিজের এজলাসে বসে পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক জানতে চান বিচারপতি। তখনই তাঁদের কাকা-ভাইঝি বলে উল্লেখ করেন পার্থর আইনজীবী। শুনানি চলাকালীন পার্থর (Partha Chatterjee) আইনজীবী আদালতে জানান, এমনটা নয় যে অর্পিতাকে চিনতেন না তাঁর মক্কেল। ব্যবসায়িক সূত্রেই তাঁদের মধ্যে যোগাযোগ ছিল। কিন্তু এর বাইরে অর্পিতা কী করেন, তা তাঁর মক্কেলের জানা ছিল না। নিজের যুক্তির স্বপক্ষে পার্থর আইনজীবী আদালতে আরও দাবি করেন, অর্পিতার বাড়ি থেকে তদন্তকারীরা বিমা সংক্রান্ত যে নথি উদ্ধার করেছেন, সেখানেও ‘নমিনি’ হিসেবে পার্থর পরিচয় রয়েছে ‘কাকু’!

    নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হন পার্থ-অর্পিতা

    শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে ২০২২ সালের ২২ জুলাই দক্ষিণ কলকাতার নাকতলায় পার্থর বাড়িতে হানা দেয় ইডি। দীর্ঘ তল্লাশি এবং জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় একদা তৃণমূলের মহাসচিবকে। সেসময় পার্থর (Partha Chatterjee) ‘ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত অর্পিতার টালিগঞ্জ ও বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে নগদ প্রায় ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার করেন তদন্তকারীরা। গ্রেফতার করা হয় অর্পিতাকেও। রাজ্যে শিক্ষায় নিয়োগ-দুর্নীতির তদন্তে অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে কোটি কোটি নগদ টাকা উদ্ধারের ঘটনা শোরগোল ফেলে দিয়েছিল গোটা রাজ্যে। পার্থ এবং অর্পিতার সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল। তবে পার্থর আইনজীবী বুধবার আদালতে জানালেন, ব্যবসায়িক সম্পর্কই ছিল দু’জনের মধ্যে।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের আগেই লাগু সিএএ আইন! নোটিশ জারি কবে জানেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mukul Roy: মুকুল রায়ের বাড়িতে ইডি আধিকারিকরা, কোন মামলার তদন্তে?

    Mukul Roy: মুকুল রায়ের বাড়িতে ইডি আধিকারিকরা, কোন মামলার তদন্তে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিটফান্ড মামলার তদন্তে তৃণমূল বিধায়ক মুকুল রায়ের (Mukul Roy) বাড়িতে যান এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডির আধিকারিকেরা। সোমবারই কৃষ্ণনগর উত্তরের বিধায়কের কাঁচরাপাড়ার বাড়িতে যান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর, সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ মুকুলের বাড়িতে পৌঁছান আধিকারিকরা। বেশ কিছুক্ষণ ধরে মুকুলের সঙ্গে কথাও বলেন তদন্তকারীরা। মুকুলের পুত্র বীজপুরের প্রাক্তন বিধায়ক শুভ্রাংশু রায় এবিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘তদন্তকারীদের পূর্ণ সহযোগিতা করা হয়েছে। তদন্তে তাঁরা খুশি।’’

    ডিমেনশিয়া রোগে ভুগছেন বিধায়ক

    রাজনীতি থেকে অনেকটাই দূরে চলে গিয়েছেন মুকুল রায় (Mukul Roy)। বর্তমানে তাঁর স্থায়ী ঠিকানা হয়ে উঠেছে কাঁচরাপাড়ার বাড়ি। জানা গিয়েছে, ডিমেনশিয়া রোগে ভুগছেন বিধায়ক। মাঝে মাঝে বাড়ির বারান্দায় দেখা যায় তাঁকে। দিন কয়েক আগেই মুকুলকে ইডি নোটিশ পাঠায়। পুরনো চিটফান্ড মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দিল্লিতে ইডির দফতরে মুকুলকে তলব করা হয়, তাঁর বয়ান রেকর্ডের জন্য। এই আবহে ইডিকে চিঠি দেন মুকুলপুত্র শুভ্রাংশু রায়। তার পরই সোমবার ইডির তিন আধিকারিক বিধায়কের বাড়িতে আসেন। এ নিয়ে মুকুল-পুত্র (Mukul Roy) শুভ্রাংশু বলেন, ‘‘আমরা প্রথম দিন থেকেই বলে এসেছি যে, সহযোগিতা করব। আমরা চিঠি দেওয়ার পর ওরা বলে বাড়িতে আসবে। আজ এসেছিল। আড়াই-তিন ঘণ্টা ছিল। পুরোপুরি সহযোগিতা করা হয়েছে।’’

    রাজনীতিতে চর্চিত নাম ছিলেন মুকুল রায়

    গত এক দশকে রাজনীতিতে চর্চিত নাম ছিল মুকুল রায় (Mukul Roy)। একদা তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড ২০১৭ সালে যোগ দেন বিজেপিতে। তারপর থেকে বিজেপির গুরুত্বপূর্ণ পদেও আসেন মুকুল। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা তিনি পালন করেন রাজ্যে বিজেপির অভূতপূর্ব সাফল্যে। এরপর ২০২১ সালে প্রথমবারের জন্য রাজ্য বিধানসভায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মুকুল। প্রার্থী হন কৃষ্ণনগর উত্তর থেকে। ২০২১ সালে ফের তৃণমূল জিতলে পুরনো দলে ফিরে যান মুকুল।

     

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, গুচ্ছ নির্দেশিকা জাতীয় নির্বাচন কমিশনের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: রেশন-দুর্নীতি মামলায় শাহজাহানকে ফের ইডির তলব, এই নিয়ে চতুর্থবার!

    Sandeshkhali: রেশন-দুর্নীতি মামলায় শাহজাহানকে ফের ইডির তলব, এই নিয়ে চতুর্থবার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছর শুরু হতেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) শেখ শাহজাহানের বাড়িতে পৌঁছয় ইডির দল। ৫ জানুয়ারির ওই অভিযানে শাহজাহান বাহিনীর হামলায় মাথ ফাটে ইডি আধিকারিকদের। সেদিন থেকেই নিঁখোজ শেখ শাহজাহান। এর মধ্যে দফায় দফায় অশান্ত হয়েছে সন্দেশকালি। এই আবহে ফের একবার শাহজাহানকে তলব করল ইডি। প্রসঙ্গত, এই নিয়ে চতুর্থবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ডেকে পাঠাল রেশন দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত শাহজাহানকে। এর আগে তিনবার ইডি তাঁকে তলব করলেও, প্রতিবারই হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। জানা গিয়েছে, আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি ইডির দফতরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁকে।

    আজ শুক্রবার আগাম জামিনের মামলার শুনানি

    শেখ শাহজাহান কোথায়? তা নিয়ে সঠিক কিছুই বলতে পারছেন না কেউ। ২ দিন আগেই কলকাতা হাইকোর্ট সন্দেহ প্রকাশ করেছিল শাহজাহানকে লুকোতে সাহায্য করছে রাজ্য পুলিশই। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাসিন্দাদের দাবি সে (শাহজাহান) সন্দেশখালিতেই রয়েছে। প্রকাশ্যে না এলেও আইনজীবী মারফত বারবার জামিনের আবেদন করছেন তিনি। আজ শুক্রবার শেখ শাহজাহানের আগাম জামিন মামলার শুনানি রয়েছে আদালতে। উল্লেখ্য, শাহজাহানের আগাম জামিনের যে মামলা বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন, সেখানে আগের শুনানিতে ইডির তরফে শাহজাহানের প্রভাবশালী তত্ত্ব তুলে ধরা হয়েছিল। অন্যদিকে, আবার শাহজাহানের আইনজীবীর আর্জি ছিল, গ্রেফতার না করার শর্ত দিলে তবেই তাঁর মক্কেল হাজির হবেন।

    শাহজাহানের ভাই সিরাজের বিরুদ্ধে জনরোষ

    বৃহস্পতিবার ফের একবার জনরোষের চিত্র ধরা পড়ল ঝুপখালিতে (Sandeshkhali)। এলাকার এক মহিলা তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “শাহজাহানের ভাই সিরাজ ওরফে সিরাজউদ্দিন আমার দোকানের জায়গা দখল করে নিয়েছে। শুধু আমার জায়গা নয়, গোটা এলাকা দখল করে নিয়েছে। ১৫ থেকে ১৬ বিঘা জমি দখল করে নিয়েছে গায়ের জোরে। আমাদের জমি দখল করে ভেড়ি তৈরি করে নিয়েছে ওরা। শুধু তাই নয়, ভেড়িগুলিকে লোকের কাছে চড়া দামে বিক্রিও করে দিয়েছে। এলাকায় এই তৃণমূল নেতাদের অত্যাচারে নতুন করে আর যাতে ভেড়ি নির্মাণ না হয়, সেই দাবি জানাই।” ক্ষোভ আর প্রতিবাদ গিয়ে পড়ে সিরাজের উপর। তাঁর ভেড়ি এবং অফিস আলাঘর পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে কে বা কারা আগুন দিয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট করে জানা যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED Raid: আরও চাপে কেজরিওয়াল, আবগারি দুর্নীতিতে মুখ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের খোঁজে ইডি

    ED Raid: আরও চাপে কেজরিওয়াল, আবগারি দুর্নীতিতে মুখ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের খোঁজে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতি মামলায় ক্রমশই চাপ বাড়ছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ওপর (ED Raid)। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এবার খোঁজ চালাচ্ছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ব্যক্তিগত সচিব বিভাব কুমারের। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার মোট ১০ টি জায়গায় এই তল্লাশি অভিযান চলছে। আবগারি দুর্নীতি মামলা বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে বর্তমানে জেলে রয়েছেন দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া। প্রসঙ্গত, গত রবিবারই আম আদমি পার্টির মহল্লা ক্লিনিক এর দুর্নীতিও (ED Raid) সামনে এসেছে। সরকারি ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, ৬৫ হাজার ভুয়ো ব্যক্তির রক্ত পরীক্ষা করানোর। যাদের বাস্তবে কোনও অস্তিত্ব নেই।

    পাঁচবার সমন কেজরিওয়ালকে, একবারও হাজির হননি

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই আবগারি দুর্নীতি মামলায় অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে সমন পাঠিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এ নিয়ে পাঁচ বার সমান পাঠানো হলেও কোনও বারই হাজির হননি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (ED Raid)। শেষবার গত ২ ফেব্রুয়ারি তাঁকে তলব করা হয়েছিল। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই ফের তার ব্যক্তিগত সচিবের আস্তানাগুলিতে হানা দিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। বিষয়টিকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ।

    রেডারে রয়েছেন আপের রাজ্যসভার সাংসদও

    জানা গিয়েছে কেবল আপ নেতা নয়, এদিন সকাল থেকে একসঙ্গে দিল্লির ১২টি জায়গায় ইডি-র তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। ইডি-র গোয়েন্দারা বেশ কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছেন বলে সূত্রের খবর। এখনও পর্যন্ত অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ব্যক্তিগত সচিব বিভব কুমার-সহ দিল্লি জল পর্ষদের প্রাক্তন সদস্য শলভ কুমার এবং রাজ্যসভার সাংসদ তথা আপ নেতা এনডি গুপ্তার বাড়িতেও অভিযানে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির গোয়েন্দারা। এক দেড়মাসের মাথায় লোকসভা ভোট, তার আগে দুর্নীতি ইস্যুতে বেশ কোনঠাসা হয়ে রয়েছে কেজরিওয়ারেল দল।

     

  • Hemant Soren: ইডির ভয়ে লুকিয়ে থাকা হেমন্ত সোরেনের সন্ধান দিলেই পুরস্কার, ঘোষণা বাবুলাল মারান্ডির

    Hemant Soren: ইডির ভয়ে লুকিয়ে থাকা হেমন্ত সোরেনের সন্ধান দিলেই পুরস্কার, ঘোষণা বাবুলাল মারান্ডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকাল থেকেই ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের (Hemant Soren) দিল্লির বাড়িতে তল্লাশি শুরু করে ইডি। বাজেয়াপ্ত হয় বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি। তবে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত দেখা মেলেনি হেমন্তর। ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী প্রায় ৪০ ঘণ্টা ধরে বেপাত্তা। এ নিয়েই কটাক্ষ শোনা গেল ঝাড়খণ্ড বিজেপির সভাপতি বাবুলাল মারান্ডির ট্যুইটে। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে হেমন্ত সোরেনের ছবি পোস্ট করে তাঁকে নিখোঁজ ঘোষণা করেছেন বাবুলাল মারান্ডি। এর পাশাপাশি যে বা যাঁরা মুখ্যমন্ত্রীর সন্ধান দিতে পারবেন, তাঁদেরকে নগদ ১১ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    বাবুলাল মারান্ডির ট্যুইট

    নিজের টুইটে বাবুলাল মারান্ডি লিখছেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডের জনগণের প্রতি আন্তরিক আবেদন যে আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রীয় এজেন্সির ভয়ে বিগত ৪০ ঘণ্টা ধরে বেপাত্তা। তিনি নিখোঁজ হয়ে রয়েছেন এবং লুকিয়ে বেড়াচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর নিরুদ্দেশ হওয়ার সঙ্গে তাঁর নিরাপত্তাও জড়িত। সাড়ে তিন কোটি ঝাড়খণ্ডবাসীর মর্যাদার প্রশ্নও এক্ষেত্রে জড়িত।

    ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার জরুরি বৈঠক

    জানা গিয়েছি, ইতিমধ্যে হেমন্ত সোরেনের (Hemant Soren) দল ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চার বিধায়কদেরকে রাঁচি না ছাড়তে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এবং সেখানে রাজ্যের উদ্ভূত রাজনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনা করতে বলা হয়েছে। এ কথা জানিয়েছেন ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার  সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র বিনোদ কুমার সিং। প্রসঙ্গত, বর্তমানে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা, কংগ্রেস এবং রাষ্ট্রীয় জনতা দলের মিলিত জোট সে রাজ্যের ক্ষমতায় রয়েছে। এবং আজ মঙ্গলবারই তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ঠিক করার জন্য বৈঠক করবে তারা।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share