Tag: election

election

  • E-Voting: পথ দেখাল বিজেপি-শাসিত বিহার, চালু হয়ে গেল ই-ভোটিং

    E-Voting: পথ দেখাল বিজেপি-শাসিত বিহার, চালু হয়ে গেল ই-ভোটিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথ দেখাল বিজেপি-শাসিত বিহার (Bihar)। চালু করে দিল মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ (E-Voting)। বাড়িতে বসে মোবাইলে প্রথম ভোটটি দিলেন বিভা দেবী। তিনিই বিহারের প্রথম মহিলা ই-ভোটার। শনিবার রাজ্যের তিন জেলার ছ’টি পুরসভার ৪৫টি আসনে উপ-নির্বাচন হয়। তাতেই পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছিল ই-ভোটিং ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থায় দেশ তো বটেই বিদেশ থেকেও পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা।

    ই-ভোটিং (E-Voting)

    এদিন ভোট হয়েছে পাটনা, পূর্ব চম্পারন, রোহতাস, বক্সার, বাঁকা এবং সরণ – এই ছ’টি পুরসভায়। ভোটগ্রহণ শুরু হয় সকাল ৭টায়। চলে দুপুর ১টা পর্যন্ত। ভোট গণনা হবে ৩০ জুন। বিহারের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দীপক প্রসাদ জানান, দেশে এই প্রথম বিহারে ই-ভোটিং ব্যবস্থা চালু হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হল ভোটের হার বৃদ্ধি করা। অসুস্থ কিংবা বয়স্করা বুথে গিয়ে ভোট দিতে পারেন না। ভোট দিতে পারেন না কর্মসূত্রে যারা দূর দেশে বসবাস করেন, তাঁরাও। বুথে গিয়ে ভোট দিতে পারেন না অন্তঃসত্ত্বারাও। কষ্ট করে বুথে গিয়ে ভোট দিতে হয় বিশেষভাবে সক্ষম ভোটারদের। ই-ভোটিং (E-Voting) ব্যবস্থা চালু হওয়ায় এবার থেকে বাড়িতে বসেই তাঁরাও অংশ নিতে পারবেন বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের উৎসবে। দীপক বলেন, “ই-ভোটিংয়ের জন্য দু’টি অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। এই ব্যবস্থা সম্পূর্ণ নিরাপদ। ই-ভোটিংয়ে একবার ভোট দেওয়া হয়ে গেলে সেটি লক হয়ে যাবে। শুধু ভোট গণনার দিন ফের খোলা হবে।” এই অ্যাপ দুটি হল ই-ভোটিং এসইসিবিএইচআর এবং ই-ভোটিং এসইসিবিআইএইচএআর।

    কারা ভোট দিতে পারবেন?

    কারা এই ব্যবস্থায় ভোট দিতে পারবেন? জানা গিয়েছে, ৮০ বছরের বেশি বয়সী নাগরিক, বিশেষভাবে সক্ষম ভোটার, গুরুতর রোগে অসুস্থ ভোটার, অন্তঃসত্ত্বা মহিলা এবং পরিযায়ী শ্রমিক বা বিদেশে থেকে স্বীকৃত ভোটার (E-Voting)। বিহার নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এই পুরসভা উপনির্বাচনে ১৬ হাজার ৭৮৮ জন মহিলা এবং ১৬ হাজার ২৯১ জন পুরুষ মোবাইলে ই-ভোটিং করবেন বলে আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে ৩১ হাজার ২৩৮ জন ভোটারকে ই-ভোটিং ব্যবস্থায় (Bihar) ভোট দেওয়ার যোগ্য বলে বিবেচনা করা হয়েছে।

  • ECI: এবার সময় মতোই জানা যাবে রিয়েল টাইম ভোটদানের হার! বিশেষ অ্যাপ আনছে নির্বাচন কমিশন

    ECI: এবার সময় মতোই জানা যাবে রিয়েল টাইম ভোটদানের হার! বিশেষ অ্যাপ আনছে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটার তালিকায় ভুয়ো ভোটার নিয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। বিতর্ক ঘনায় ভোটদানের হার নিয়েও। এবার সেই (Voter Turnout Trends) সমস্যার সমাধানে পদক্ষেপ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI)। এবার থেকে নির্বাচন চলাকালীন জানা যাবে রিয়েল টাইম ভোটদানের হার। পুরো কাজটি হবে একটি অ্যাপের সাহায্যে। এর নিয়ন্ত্রণ থাকবে প্রিসাইডিং অফিসারের হাতে। জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী সেই পদ্ধতি?

    ভিটিআর (ECI)

    নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নয়া এই পদ্ধতিটিকে ভোটার টার্নআউট রেশিও বা ভিটিআর বলা হচ্ছে। ইসিআইএনইটি অ্যাপের সাহায্যে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসাররা নির্বাচনের দিন প্রতি দু’ঘণ্টা অন্তর ভোটদানের তথ্য আপলোড করবে। এক বিবৃতিতে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এই নয়া প্রক্রিয়ায় প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার ভোটের দিন প্রতি দু’ঘণ্টা অন্তর নতুন ইসিআইএনইটি অ্যাপে সরাসরি ভোটদানের হার তুলে ধরবেন। এতে ভোটদানের হার আপডেট করার সময়সীমা কমানো যাবে। তবে এই নয়া পদ্ধতি চালু করার কথা বললেও, পুরনো পদ্ধতি অর্থাৎ পোলিং এজেন্টদের ফর্ম ১৭সি পূরণ করার নিয়মে কোনও বদল আনা হচ্ছে না।

    ভোটদানের হার

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানার নির্বাচনের পর ভোটদানের হার সংক্রান্ত একাধিক অভিযোগ তুলে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিল কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি। এমনই আবহে চলতি বছরই বিধানসভা নির্বাচন হবে বিহারে। বছর ঘুরলেই বাংলার নির্বাচন, ভোট হবে তামিলনাড়ুতেও। নয়া পদ্ধতি চালু করে ভোট প্রক্রিয়াকে আরও অভিযোগমুক্ত করতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। জানা গিয়েছে, প্রতি দু’ঘণ্টা অন্তর প্রিসাইডিং অফিসাররা সরাসরি ভোটদানের হার (ECI) আপলোড করবেন। নির্বাচন কমিশনের নির্দিষ্ট অ্যাপ ইসিআইএনইটিতে গিয়ে প্রতি দু’ঘণ্টা অন্তর ভোটদানের হার পরীক্ষা করতে পারবেন সাধারণ মানুষ।

    ইসিআইয়ের মতে, নতুন ভিটিআর ভাগাভাগি প্রক্রিয়াটি পূর্ববর্তী ম্যানুয়াল রিপোর্টিং পদ্ধতির সঙ্গে সম্পর্কিত সময়ের ব্যবধান হ্রাস করে। তবে পোলিং এজেন্টদের দ্বারা রেকর্ড করা ভোটের হিসেব বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করার আইনি প্রয়োজনীয়তা অপরিবর্তিতই থাকছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যেখানে মোবাইল নেটওয়ার্ক মিলবে না, সেখানে সংযোগ পুনরুদ্ধারের পরে (Voter Turnout Trends) এন্ট্রিগুলি অফলাইনে করা এবং সিঙ্ক করা যেতে পারে (ECI)।

  • Bangladesh Crisis: নানা অছিলায় নির্বাচন পিছোতে চাইছেন ইউনূস, ক্ষমতার লোভ নাকি অন্য অঙ্ক?

    Bangladesh Crisis: নানা অছিলায় নির্বাচন পিছোতে চাইছেন ইউনূস, ক্ষমতার লোভ নাকি অন্য অঙ্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরের মধ্যেই সাধারণ নির্বাচন করতে ক্রমেই চাপ বাড়ছে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসের (Muhammad Yunus) ওপর। বুধবার ইউনূস সরকার জানিয়েছে যে, তারা ২০২৬ সালের জুনে নির্বাচন করার পরিকল্পনা করছে। অন্তর্বর্তী সরকারের কথায় বিশ্বাস করছে না অধিকাংশ বাংলাদেশিই। ঘটনাপ্রবাহ দেখে তাঁরা বলছেন সাধারণ নির্বাচন হবে হয় চলতি মাসের ডিসেম্বরেই, নয়তো তা পিছিয়ে করা হতে পারে ২০২৬ সালের শেষে।

    বিএনপির সংশয় (Bangladesh Crisis)

    এই মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ইউনূসের জুনে নির্বাচনের প্রতিশ্রুতিতে সংশয় প্রকাশ করছে। তাদের মতে, এটি অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার একটি কৌশল। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়ে দেশব্যাপী আন্দোলনের হুমকি দিয়েছে বিএনপি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ছাড়া আওয়ামি লিগ সুপ্রিমো। তার ওপর আওয়ামি লিগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে বিএনপির পক্ষে ফাঁকে মাঠে গোল দেওয়া সহজ হয়েছে। তাই তারা চাইছে নির্বাচন হোক ২০২৫ সালের ডিসেম্বরেই। যদিও তাদের আশঙ্কা, নানা অছিলায় নির্বাচন পিছিয়ে দিয়ে ইউনূস সরকার ভোটের ফল প্রভাবিত করতে চাইছে।

    নানা অছিলায় সময় নষ্ট!

    বিএনপির দাবির আগেই বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানও ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন করতে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারকে। রাজনৈতিক মহলের মতে, নির্বাচন পিছিয়ে দিয়ে আদতে বেলা গড়াতে চাইছেন ইউনূস। তাতে আর কিছু হোক বা না হোক তাঁর দলের পায়ের নীচের মাটিটা অন্তত শক্ত করার সময় পাওয়া যাবে। শহরাঞ্চলে ইউনূসের নবগঠিত দলের একটা মোটামুটি গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হলেও, গ্রামীণ বাংলাদেশে এখনও পানি পায়নি তাঁর দল। অথচ এই গ্রামীণ বাংলাদেশের ভোট না পেলে ক্ষমতায় ফেরা ইউনূসের পক্ষে মুশকিল। তাই নানা অছিলায় বারবার নির্বাচন পিছিয়ে দিচ্ছে ইউনূস সরকার। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সংবিধান অনুয়ায়ী, নির্বাচিত সরকারের পতন হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন করতে হয়।

    জুনে নির্বাচন কীভাবে

    আগামী বছরের জুনে যে নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ, তা মালুম হয় বাংলাদেশে উৎসবের ক্যালেন্ডার দেখলেই। ২০২৬ সালের প্রথমার্ধজুড়ে রয়েছে পাবলিক পরীক্ষা, রমজান, ইদ, কালবৈশাখী, ঝড়, মৌসুমি বৃষ্টি এবং কোরবানির ইদের মতো উৎসব। এই উৎসবের জেরে সৃষ্টি হতে পারে লজিস্টিক জটিলতা। তাই জুনের মধ্যে নির্বাচন করা আদতেই সম্ভব নয় বলেও ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। দিন কয়েক (Bangladesh Crisis) আগে চলতি বছরের ডিসেম্বরে ভোট করাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব। বৈঠক শেষে তাঁরা জানান, তাঁরা হতাশ এবং বিভ্রান্ত। তাঁদের প্রশ্ন, কেন একজন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান এমন কঠিন আবহাওয়ার সময়ই নির্বাচনের আয়োজন করতে বদ্ধপরিকর?

    বিএনপির বক্তব্য

    বিএনপির প্রবীণ নেতা খন্দকার মোশারফ হোসেন বলেন (Bangladesh Crisis), “আমরা আগেই বলেছি যে ডিসেম্বরই নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার সঠিক সময়, এবং আমরা সেই অবস্থানেই অটল আছি। ডিসেম্বরের পর ফেব্রুয়ারিতে রমজান শুরু হবে। তারপর বর্ষাকাল। এসএসসি ও এইচএসসির মতো গুরুত্বপূর্ণ পাবলিক পরীক্ষাগুলিও রয়েছে এই সময়। তাই আমরা মনে করি, ডিসেম্বরের পর আর কোনও সময় নির্বাচন করার জন্য উপযুক্ত নয়।” তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালের জুন মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনটি হয়েছিল একটি ব্যতিক্রমধর্মী পরিস্থিতিতে। বাকি আর সব জাতীয় নির্বাচন সাধারণত ডিসেম্বর বা জানুয়ারি মাসেই অনুষ্ঠিত হয়েছে (Muhammad Yunus)।

    ঝড়-বৃষ্টি

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে কালবৈশাখী ঝড় হয় মার্চ ও এপ্রিল মাসে। মে বা জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত চলে বর্ষাকাল। এই সময় প্রায়ই বাংলাদেশে আছড়ে পড়ে ঘূর্ণিঝড়। বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ অংশের জনজীবন। ঝড়ের দাপটে গৃহহীন হন বহু মানুষ। রমজান মাস উপবাস ও আত্মিক সাধনার মাস। এই সময় বাংলাদেশে কাজের সময়সীমা কমে যায়। তাই এই সময় নির্বাচন পরিচালনা করা কঠিন। পাবলিক পরীক্ষাগুলির সময় (সাধারণত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল) অধিকাংশ স্কুল-কলেজের শিক্ষক পরীক্ষার তত্ত্বাবধান, মূল্যায়ন এবং ফল প্রস্তুতির কাজে ব্যস্ত থাকেন। তাই এই সময় গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য তাঁদের পাওয়া যায় না। হোসেন বলেন, “আমরা নির্বাচন ইস্যুতে সরকারের কাছ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া আশা করেছিলাম। কিন্তু তা হয়নি। প্রধান উপদেষ্টার রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে প্রেস সেক্রেটারির দেওয়া বিবৃতিতে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপের স্পষ্ট অভাব প্রতিফলিত হয়েছে (Bangladesh Crisis)।”

    জাতীয় পার্টির বক্তব্য

    আওয়ামি লিগের পূর্বতন মিত্র জাতীয় পার্টি, যেটি অগাস্ট ২০২৫-এ হাসিনা সরকারের পতনের পর হামলার শিকার হয়, তারাও একটি স্পষ্ট নির্বাচনী সময়সূচি দাবি করছে। বাংলাদেশের জাতীয় পার্টির নেতা মাসরুর মাওলা একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করার ডাক দিয়ে বলেন, “যতক্ষণ না নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করা হচ্ছে, ততক্ষণ বাংলাদেশে কোনও নতুন বিনিয়োগ আসবে না।” তিনি বলেন, “আমরা যখনই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কথা বলি, তারা শুধু নির্বাচন নিয়েই প্রশ্ন করে। তারা বাংলাদেশে একটি নির্বাচনী রোডম্যাপ শুনতে চায়। নির্বাচন ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত নতুন কোনও বিনিয়োগ আসবে না। পুরোনো বিনিয়োগকারীরাও —মানে যারা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে প্রচুর টাকা বিনিয়োগ করেছেন — তাঁরাও এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।” ইউনূস সরকারের তীব্র সমালোচনা করে মাওলা বলেন, “গত ছ’-সাত মাস ধরে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনা করছে। কিন্তু আমরা কোনও উন্নয়ন দেখিনি। বরং প্রতিদিন অপরাধের হার বেড়েই চলেছে। অর্থনীতি পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। কারণ এই মুহূর্তে বাংলাদেশে কোনও নতুন বিনিয়োগকারী আসছেন না (Muhammad Yunus)।” এদিকে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত সপ্তাহে ইউনূসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, “জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণের অধিকার কেবলমাত্র একটি নির্বাচিত সরকারেরই আছে (Bangladesh Crisis)।”

    ইউনূস জমানায় ব্যাপক অত্যাচার

    ২০২৪ সালের অগাস্টে ছাত্র-আন্দোলনের জেরে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন আওয়ামি লিগের প্রধান শেখ হাসিনা। এর পরেই অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করা হয় ইউনূসকে। ইউনূস ক্ষমতায় আসার পরেই দেশজুড়ে ব্যাপক হিংসার ঘটনা ঘটে। ব্যাপক অত্যাচার চালানো হয় বাংলাদেশের হিন্দু-সহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর। মন্দির-সহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপাসনালয়েও হামলা চালানো হয়। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বাড়িঘরে। নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় আওয়ামি লিগকে। এই দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের ওপরও ব্যাপক অত্যাচার করা হয় (Muhammad Yunus)। তার পরেও ঠুঁটো হয়ে বসে থাকেন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূস। তা নিয়ে দেশে তো বটেই, বিদেশেও সমালোচিত হয় ইউনূস সরকার (Bangladesh Crisis)।

    জল্পনা ছড়িয়ে দৃষ্টি ঘোরানোর চেষ্টা!

    এহেন আবহে দিন কয়েক আগে হঠাৎই জল্পনা ছড়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান পদে ইস্তফা দিতে চলেছেন ইউনূস। গত শনিবার দুপুরে আচমকাই উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক ডাকেন তিনি। তারপরেই জল্পনার জল ক্রমশ গড়াতে থাকে। বৈঠক শেষে পরিষদের পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সাফ জানিয়ে দেন, “প্রধান উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গেই থাকছেন। উনি বলেননি উনি পদত্যাগ করবেন (Bangladesh Crisis)।”

    ক্ষমতার লোভ বোধহয় এমনই হয়!

  • ECI: নির্বাচন ত্রুটিমুক্ত করতে বিরাট উদ্যোগ জাতীয় নির্বাচন কমিশনের, তিন সংস্কারের ঘোষণা

    ECI: নির্বাচন ত্রুটিমুক্ত করতে বিরাট উদ্যোগ জাতীয় নির্বাচন কমিশনের, তিন সংস্কারের ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন ত্রুটিমুক্ত করতে চেষ্টার কসুর করছে না ভারতের জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI)। নির্বাচনী ত্রুটি রুখতে এবার তারা তিনটি সাহসী সংস্কারের পদক্ষেপ (Fake Voters) করল। এর মধ্যে রয়েছে অপ্রচলিত ভোটার তালিকা, বিএলও-র বিশ্বাসযোগ্যতার অভাব এবং বুথ পর্যায়ে ভোটারদের বিভ্রান্তি দূর করা। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই তিন সংস্কার বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রে নির্বাচন পরিচালনার পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটাবে।

    নির্বাচন কমিশনের বৈঠক (ECI)

    চলতি বছরের মার্চ মাসে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমারের নির্দেশনায় এবং নির্বাচন কমিশনার ড. সুখবীর সিং সান্ধু ও ড. বিবেক জোশীর উপস্থিতিতে প্রধান নির্বাচনী আধিকারিকদের উচ্চ-পর্যায়ের আলোচনার পর এই তিন সাহসী উদ্যোগের কথা ঘোষণা করা হয়। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে একটি পরিষ্কার ও স্বচ্ছ নির্বাচনী ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যেই কমিশনের এই উদ্যোগ বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    সংস্কার-১: মৃতদের নাম বাদ

    ভারতের ভোটার তালিকা থেকে মৃত ব্যক্তিদের নাম বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হল রেজিস্ট্রার জেনারেল অব ইন্ডিয়ার কাছ থেকে মৃত্যু নথিভুক্তকরণের ডেটা ইলেকট্রনিকভাবে সংগ্রহ করা। দশকের পর দশক ধরে ভারতের ভোটার তালিকায় “ভুতুড়ে ভোটার” নামে পরিচিত মৃত ব্যক্তির নাম থাকায় তালিকাগুলি দীর্ঘায়িত হত। এতে সৃষ্টি হত প্রতারণা ও জালিয়াতির সুযোগ। ১৯৬০ সালের নির্বাচকদের (ECI) নিবন্ধন বিধির রুল ৯ এবং ১৯৬৯ সালের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইনের সংশোধিত ধারা ৩(৫)(বি)-র আইনি ভিত্তিতে এই সংস্কার বাস্তবায়িত হচ্ছে। এখন থেকে আরজিআই সরাসরি মৃত্যুর ডেটা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে শেয়ার করবে। এই স্বয়ংক্রিয় ডেটা প্রবাহের মাধ্যমে (Fake Voters) ইলেকট্রোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসাররা তৃতীয় পক্ষের তথ্য বা জটিল ফর্ম ৭ প্রক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা না করেই সক্রিয়ভাবে মৃত ভোটারদের নাম বাদ দেওয়ার কাজ শুরু করতে পারবেন। তবে, যে কোনও ভুল অপসারণ এড়াতে বুথ লেভেল অফিসাররা (বিএলও) ফিল্ডে গিয়ে যাচাই করবেন, যা স্বয়ংক্রিয়তা ও ফিল্ড-পর্যায়ের তদন্তের মাধ্যমে বৈধতা নিশ্চিত করবে। এই উদ্যোগটি আগামী সাধারণ নির্বাচনের আগে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে বলেই আশা করা হচ্ছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের এই পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশনকে মসৃণভাবে গতি ও নির্ভুলভাবে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ করতে সাহায্য করবে।

    সংস্কার-২: ফটো পরিচয়পত্র দেওয়ার নির্দেশ

    স্বচ্ছ নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় যাতে ভোটারদের আস্থার ভিত মজবুত হয়, তাই একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হিসেবে নির্বাচন কমিশন সব বুথ লেভেল অফিসার (বিএলও)-কে একটি অভিন্ন, জাল-প্রতিরোধী ফটো পরিচয়পত্র দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এই আইডি কার্ডটি দরজায় দরজায় ভোটার সংযোগ কার্যক্রমের সময় অনায়াসেই শনাক্তকরণের জন্য (Fake Voters) ডিজাইন করা হয়েছে। জনপ্রতিনিধিত্ব (ECI) আইন, ১৯৫০-এর ধারা ১৩বি(২) অনুযায়ী, নিয়োগপ্রাপ্ত বিএলওরা নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মেরুদণ্ড এবং স্থানীয় পর্যায়ে নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করে। তবে, যথার্থ পরিচয়পত্রের অভাবে অনেক ভোটারই বাড়ি বাড়ি যাচাইয়ের সময় প্রকৃত তথ্য দিতে অনীহা প্রকাশ করেন। কখনও কখনও সন্দেহও প্রকাশ করেন। তাই অনেক সময় এই কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করা যায় না। নয়া এই নির্দেশিকার মাধ্যমে বিএলওরা এখন সহজে শনাক্তযোগ্য, পেশাদার ও দায়িত্বশীল হবেন। এতে ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়ার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াবে এবং নাগরিকদেরকে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সঙ্গে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে যোগাযোগে সক্ষম করে তুলবে। এই সংস্কার বিশেষত গ্রামীণ ও আধা-শহরাঞ্চলে প্রাসঙ্গিক, যেখানে অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল কর্মীদের মধ্যে সম্পর্ক প্রায়ই অস্পষ্ট থেকে যায়।

    সংস্কার-৩: ভোটারবান্ধব ভোটার স্লিপ

    ভোটারদের জন্য ভোটের দিনের অভিজ্ঞতাকে আরও ভালো করতে কমিশন ভোটার তথ্য স্লিপকে ভোটারবান্ধব করে পুনর্বিন্যাস করেছে। এই স্লিপগুলি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা ভোটারদের সঠিক ভোটকেন্দ্রের নির্দেশনা দেয় এবং নির্বাচনী তালিকায় তাঁদের নাম আছে (Fake Voters) কিনা, তা নিশ্চিত করে। নয়া বিন্যাসে ভোটকেন্দ্রে (ECI) ব্যবহৃত মূল শনাক্তকারী তথ্য যেমন সিরিয়াল নম্বর ও পার্ট নম্বর বড় ও পরিষ্কার ফন্টে প্রদর্শিত হবে। এতে প্রবীণ, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এবং প্রথমবারের ভোটারদের জন্য তথ্য পড়া সহজ হবে। এই ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ডিজাইন আপডেটের জন্য ভোটকেন্দ্রে ভিড় ও বিভ্রান্তি কমবে। কারণ ভোটার ও কর্মকর্তারা দ্রুত নাম খুঁজে পেয়ে তথ্য যাচাই করতে পারবেন। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের এই উদ্যোগ প্রতিটি ভোটারের বয়স বা শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্বিশেষে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিত করে ব্যাপক অংশগ্রহণের লক্ষ্যকেও সমর্থন করে।

    প্রসঙ্গত, এই তিনটি উদ্যোগ বিচ্ছিন্ন প্রশাসনিক কোনও সিদ্ধান্ত নয়। এগুলি ভোটারের আস্থা বৃদ্ধি, নির্বাচনী জালিয়াতি রোধ এবং ভারতের নির্বাচনী পরিকাঠামো আধুনিকীকরণের একটি সুসংহত জাতীয় কৌশলের অংশ (Fake Voters)। জ্ঞানেশ কুমার বলেন, “সংস্কার কোনও এককালীন ঘটনা নয়। এটি একটি নিরবচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া। প্রতিটি ভোটারই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিটি ভোটই অবশ্যই প্রকৃত হতে হবে (ECI)।”

  • Delhi Election: “‘ইন্ডি’ ব্লকের অন্ধকার দশা চলছে,” বিরোধীদের নিশানা প্রকাশ রেড্ডির

    Delhi Election: “‘ইন্ডি’ ব্লকের অন্ধকার দশা চলছে,” বিরোধীদের নিশানা প্রকাশ রেড্ডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “‘ইন্ডি’ ব্লকের (INDIA Block) অন্ধকার দশা চলছে।” দিল্লি নির্বাচনে (Delhi Election) আপ দুর্গে ধস নামানোর পর মঙ্গলবার এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপি নেতা প্রকাশ রেড্ডি। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে মুখোমুখি লড়াই হয়েছিল আপ এবং কংগ্রেসের। অথচ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতে কংগ্রেসের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল ‘ইন্ডি’ জোট। এই জোটে রয়েছে আপও।

    মুখোমুখি লড়াই (Delhi Election)

    সেই আপের সঙ্গে মুখোমুখি লড়াইয়ের জেরে বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে জয়ী হয়েছে বিজেপি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আপ এবং কংগ্রেস ঐক্যবদ্ধ হলে দিল্লি বিধানসভার অন্তত ১৩টি আসনের ফল অন্যরকম হত। তিনি জানান, জম্মু-কাশ্মীর, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র এবং দিল্লি চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেই ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে ব্যর্থ হয়েছে ‘ইন্ডি’ ব্লক। প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বলেন, “দিল্লি নির্বাচনের পর রাজনৈতিক মহল বিশ্লেষণ করছে যে ভারতের রাজনীতিতে আর কোনও নির্বাচনের জন্য ইন্ডি জোট থাকবে না। সংসদ নির্বাচনের পর ইন্ডি জোট জম্মু ও কাশ্মীর, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র এবং এখন দিল্লিতে এক সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি।” এর পরেই তিনি বলেন, “ইন্ডি জোটের এখন অন্ধকার দশা চলছে (Delhi Election)।”

    বিজেপি নেতার বক্তব্য

    এই বিজেপি নেতা বলেন, “এই ঘটনাগুলোই জোটের অন্দরে যে ফাটল দেখা দিয়েছে, তা প্রমাণ করে। উদাহরণস্বরূপ, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাম্প্রতিক মন্তব্য। তিনি বলেছেন, ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গে স্বাধীনভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, কোনও জোটের সঙ্গে যুক্ত হবে না।” ইন্ডি জোটের অন্দরে এই কোন্দলের জন্য রেড্ডি দায়ী করেছেন কংগ্রেসকে। তাঁর দাবি, “আঞ্চলিক দলগুলি এখন নিজেদের শক্তির ওপর নির্ভর করে নির্বাচনে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, জোটের অংশ হিসেবে নয়। এসবই ইঙ্গিত করে ইন্ডি জোট ভেঙে গিয়েছে। কংগ্রেসের হাল দেখে সব দল একা একা লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, বিশেষ করে আঞ্চলিক দলগুলি।”

    প্রসঙ্গত, দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হওয়ার পর ইন্ডি জোটের দুই সদস্য দল কংগ্রেস এবং আপকে নিশানা করেছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা। ইন্ডি জোটের (INDIA Block) প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মহারাষ্ট্রের শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীও (Delhi Election)।

  • Delhi Election: “ইন্ডি জোটের আদৌ প্রয়োজন আছে কি?”, মোক্ষম প্রশ্ন উদ্ধব ঠাকরের

    Delhi Election: “ইন্ডি জোটের আদৌ প্রয়োজন আছে কি?”, মোক্ষম প্রশ্ন উদ্ধব ঠাকরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “‘ইন্ডি’ জোটের (INDIA Bloc) সদস্যরা যদি নিজেদের মধ্যে সংঘাত চালিয়ে যায় এবং বিজেপির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে এই জোটের আদৌ কোনও প্রয়োজন আছে কি?” মোক্ষম প্রশ্নটি তুলে দিলেন শিবসেনা (ইউবিটি) সুপ্রিমো উদ্ধব ঠাকরে স্বয়ং।

    দিল্লিতে সংঘাত (Delhi Election)

    দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে (Delhi Election) আলাদা করে লড়াই করেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি এবং রাহুল গান্ধীর কংগ্রেস। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে এই কংগ্রেসের নেতৃত্বেই জোটবদ্ধ হয়েছিল বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছিল ‘ইন্ডিয়া’। জন্মলগ্ন থেকেই ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে ভিন্নমতের স্রোত প্রবল। তার জেরে লোকসভা তো বটেই, তার পরবর্তীকালের বিভিন্ন নির্বাচনেও দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছেন ইন্ডি জোটের বেহাল দশা। নতুন বছরের প্রথম ভোটটি হয় ৫ ফেব্রুয়ারি, দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন।

    জয়জয়কার বিজেপির

    এই নির্বাচনে সম্মুখ সমরে অবতীর্ণ হন আপ এবং কংগ্রেস নেতারা। এতে আদতে সুবিধা হয়ে যায় বিজেপির। ৭০ আসন বিশিষ্ট দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে ৪৮টিতে জেতে পদ্ম-পার্টি। বাকি ২২টি কেন্দ্রের রাশ যায় কেজরিওয়ালের দলের হাতে। কংগ্রেস একটি আসনও পায়নি। অথচ ভোট বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, ‘ইন্ডি’ জোটের (এক্ষেত্রে আপ এবং কংগ্রেস) সদস্যরা যদি একজোট হয় লড়াই করত, তাহলে দিল্লির রাশ এবারও থাকত বিজেপি বিরোধীদের হাতেই (Delhi Election)। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিরোধী ভোট ভাগ হয়ে যাওয়ার সুফল কুড়িয়েছে গেরুয়া শিবির।

    এর পরেই ‘ইন্ডি’ জোটের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে উদ্ধবের দল। শিবসেনা (ইউবিটি)-র মুখপত্র ‘সামনা’র সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, “দিল্লি ও মহারাষ্ট্রে বিরোধী দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য ও বিভাজন সরাসরি বিজেপির জয়কে সহজ করে দিয়েছে। দিল্লিতে আপ ও কংগ্রেস একে অপরকে ধ্বংস করতে লড়াই করেছে। ফলে বিজেপির জয় আরও সহজ হয়েছে। যদি এই পরিস্থিতি চলতেই থাকে, তাহলে জোট গঠনের কোনও দরকার নেই। মন খুলে লড়াই করুন… নিজেদের মধ্যেই লড়াই চালিয়ে যান।” আরও লেখা হয়েছে, “যদি এই নির্বাচনের ফল থেকে কেউ কোনও শিক্ষা না নেয়, তাহলে তাদেরই স্বীকার করে নেওয়া উচিত যে তারা স্বৈরাচারী শাসনকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য (INDIA Bloc) দায়ী। এ ধরনের মহান কাজের জন্য গঙ্গায় গিয়ে স্নান করারও আর কোনও দরকার নেই (Delhi Election)।”

  • Delhi Election: দিল্লি বিধানসভার কুর্সিতে এবার পদ্ম, বলছে জনমত সমীক্ষা

    Delhi Election: দিল্লি বিধানসভার কুর্সিতে এবার পদ্ম, বলছে জনমত সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দল আপকে নির্বাসনে পাঠাচ্ছেন দিল্লিবাসী (Delhi Election)! অন্তত একাধিক জনমত সমীক্ষায় (Exit Poll) উঠে এসেছে এমনই তথ্য। ৫ ফেব্রুয়ারি এক দফায় হয়েছে দিল্লির ৭০ আসনে নির্বাচন। নির্বাচনের ফল বের হবে ৮ ফেব্রুয়ারি। তার আগে বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায় প্রকাশ, দিল্লিতে এবার ফুটছে পদ্ম।

    জনমত সমীক্ষার ফল (Delhi Election)

    জেভিসির এক্সিট পোল বলছে, বিজেপি পেতে পারে ৩৯ থেকে ৪৫টি আসন। আপের ঝুলিতে যেতে পারে ২২ থেকে ৩১টি আসন। কংগ্রেস পেতে পারে ০ থেকে ২টি আসন। পি মার্কের জনমত সমীক্ষা বলছে দিল্লিতে বিজেপি পেতে পারে ৩৯ থেকে ৪৯টি আসন। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আপ পেতে পারে ২১ থেকে ৩১টি আসন। কংগ্রেসের অবস্থা শোচনীয়। সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর দল পেতে পারে ০ থেকে ১টি আসন।

    দিল্লি পদ্মময়

    পিপলস ইনসাইটের এক্সিট পোলের (Delhi Election) রিপোর্ট অনুযায়ী, বিজেপি পেতে পারে ৪০ থেকে ৪৪টি আসন। আপ পেতে পারে ২৫ থেকে ২৯টি আসন। আর কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ০ থেকে ১টি আসন। পিপলস প্লাসের জনমত সমীক্ষা বলছে, বিজেপি পেতে পারে ৫১ থেকে ৬০টি আসন। কেজরিওয়ালের দল পেতে পারে ১০ থেকে ১৯টি আসন।

    চাণক্যস স্ট্র্যাটেজি বলছে, পদ্ম পার্টির ঝুলিতে যেতে পারে ৩৯ থেকে ৪৪টি আসন। আপ পেতে পারে ২৫ থেকে ২৮টি আসন। কংগ্রেস পেতে পারে ২ থেকে ৩টি আসন। ম্যাট্রিজের জনমত সমীক্ষা বলছে, দিল্লিতে বিজেপি পেতে পারে ৩৫ থেকে ৪০টি আসন। আপের ঝুলিতে যেতে পারে ৩২ থেকে ৩৭টি আসন। কংগ্রেস পেতে পারে মাত্র ১টি আসন।

    জনমত সমীক্ষার ইঙ্গিত বাস্তবায়িত হলে এবার দিল্লি হবে পদ্মময়। অবসান হবে আপ জমানার। তবে সাতটি জনমত সমীক্ষার ফল বলছে, খাস দিল্লিতেই কংগ্রেসের অবস্থা করুণ। তারা বড়জোর পাবে ১ থেকে ৩টি আসন। উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এদিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত দিল্লিতে (Exit Poll) ভোট পড়েছে ৫৭.৭০ শতাংশ (Delhi Election)।

  • Amit Shah: “এবার অবশ্যই দিল্লিতে বিজেপি সরকার গঠিত হবে”, প্রত্যয়ী শাহ

    Amit Shah: “এবার অবশ্যই দিল্লিতে বিজেপি সরকার গঠিত হবে”, প্রত্যয়ী শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এবার অবশ্যই দিল্লিতে বিজেপির নির্বাসন শেষ হবে এবং বিজেপি সরকার গঠিত হবে।” মঙ্গলবার সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। গত ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে দিল্লিতে (Delhi Election) ক্ষমতার বাইরে রয়েছে বিজেপি। এই পর্বে দিল্লি শাসন করেছে কংগ্রেস ও আম আদমি পার্টি। শেষ দু’বারের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির পারফরম্যান্স ছিল মোটামুটি। ৭০টি আসনের দিল্লি বিধানসভায় ক্ষমতায় আসে আপ। বিধানসভায় ফল খারাপ হলেও, লোকসভা নির্বাচনে দিল্লিতে ব্যাপক ভালো ফল করেছে পদ্ম শিবির। গত বছর সাতটি আসনেই জয়লাভ করেছে গেরুয়া পার্টি।

    কী বললেন শাহ

    শাহ বলেন, “আপ হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। তারা আন্না হাজারের দুর্নীতি-বিরোধী আন্দোলনের ওপর ভর করে ক্ষমতায় এসেছিল।” তিনি বলেন, “মিথ্যারও একটি আয়ু আছে। এখানে মিথ্যা বহুদিন ধরে চলছে। ১০ বছর হয়ে গেছে। জনগণ সব জানতে পেরেছে। তাই এবার পরিবর্তন আসবে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “কিছু প্রতিশ্রুতি একই রকম হতে পারে। তারা সেগুলো পূরণ করেনি। কিন্তু জনগণ জানে যে মোদিজি সেগুলো পূরণ করবেন।” প্রসঙ্গত, ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন। এবার লড়াই হবে ত্রিমুখী। নির্বাচনী ময়দানে রয়েছে শাসক দল আপ, বিজেপি এবং কংগ্রেস।

    মদ কেলেঙ্কারিই বড় ইস্যু

    দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে মদ কেলেঙ্কারিই বড় ইস্যু। ক্যাগ রিপোর্টের প্রসঙ্গ তুলে আপকে নিশানা করেছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের দাবি, মদ কেলেঙ্কারির ঘটনায় দিল্লিতে দুহাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে। তাদের দাবি, টাকা ঢুকেছে আম আদমি পার্টির নেতাদের পকেটে। ক্যাগের লিক হওয়া রিপোর্ট পেশ করেছে বিজেপি। বিজেপি দিল্লি সরকারের ওপর এক্সপার্ট প্যানেলের সুপারিশ না মানার অভিযোগও করেছে। বিজেপির দাবি, ক্যাগের রিপোর্টে চমকে দেওয়ার মতো তথ্য সামনে এসেছে। মদ কেলেঙ্কারিতে সরকারি তহবিলের ২০২৬ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে (Amit Shah)। বিজেপির দাবি, পলিসি লাগু করতেও ব্যর্থ হয়েছে (Delhi Election) আপ। আপ নেতাদের পকেটে মোটা টাকা ঘুষও ঢুকেছে।

  • One Nation One Election: এবার এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে সওয়াল করলেন রাষ্ট্রপতিও

    One Nation One Election: এবার এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে সওয়াল করলেন রাষ্ট্রপতিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার এক দেশ, এক নির্বাচনের (One Nation One Election) পক্ষে সওয়াল করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও (Draupadi Murmu)। প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক-সন্ধ্যায় তিনি বলেন, “নীতিপঙ্গুত্ব এড়াতে এ ধরনের সাহসী পদক্ষেপের প্রয়োজন রয়েছে।” প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে সুর চড়িয়ে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর যুক্তি, লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচন এক সঙ্গে করা হলে এক দিকে যেমন কমবে নির্বাচনী ব্যয়, তেমনি অন্যদিকে বার বার ভোটের জন্য আদর্শ আচরণ বিধি লাগু হওয়ার দরুণ যে উন্নয়নমূলক কাজকর্ম ব্যাহত হয়, তা আর হবে না। প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচন এক সঙ্গে করানোর ব্যাপারে কেন্দ্র যে উদ্যোগী হয়েছে, তার প্রশংসা করলেন রাষ্ট্রপতি।

    কেন্দ্রের উদ্যোগের প্রশংসা (One Nation One Election)

    কেন্দ্রের উদ্যোগের প্রশংসা করে রাষ্ট্রপতি বলেন, “এ ধাঁচের বড় মাপের সংস্কারমুখী পদক্ষেপ করার জন্য সাহসী ও দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজন হয়।” তিনি বলেন, “এই উদ্যোগ সুসাসনকে নতুন মাত্রা দিতে সক্ষম। এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election) ব্যবস্থা কার্যকর হলে এক দিকে যেমন অর্থের অপচয় রোখা সম্ভব হবে, আর্থিক বোঝা হ্রাস হবে, অন্যদিকে তেমনই নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে যে জড়তা সৃষ্টি হয়, তা দূর হতে পারে।” রাষ্ট্রপতি পুরনো ফৌজদারি আইন প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্তেরও প্রশংসা করেছেন। গত বছরের জুলাই মাসে কার্যকর হয়েছে এই নয়া আইনগুলি।

    কী বললেন রাষ্ট্রপতি?

    তিনি বলেন, “আমরা ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা অর্জন করেছি, কিন্তু ঔপনিবেশিক মানসিকতার অনেক নিদর্শন দীর্ঘদিন ধরে আমাদের মধ্যে রয়ে গিয়েছিল। সম্প্রতি, আমরা সেই মানসিকতা পরিবর্তনের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রত্যক্ষ করছি। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য প্রচেষ্টাগুলির মধ্যে ছিল ভারতীয় দণ্ডবিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি এবং ভারতীয় প্রমাণ আইনকে যথাক্রমে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম দ্বারা প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত।”

    সংবিধানের ৭৫ বছরের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি (Draupadi Murmu) বলেন, “এটি আমাদের অগ্রগতির পথকে পথনির্দেশ করেছে। “আমাদের গণপরিষদের গঠনও আমাদের প্রজাতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রমাণ (One Nation One Election)।”

  • Rajiv Kumar: ফের একবার ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার

    Rajiv Kumar: ফের একবার ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার ইভিএমে (EVM) কারচুপির অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। মঙ্গলবার তিনি বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট এই যন্ত্রগুলির বিশ্বাসযোগ্যতার পক্ষে সাফাই দিয়েছে।”

    কী বললেন রাজীব কুমার? (Rajiv Kumar)

    এদিন সাংবাদিক বৈঠকে রাজীব কুমার বলেন, “ইভিএম-এ কোনও অবিশ্বাসযোগ্যতা বা কোনও ত্রুটির প্রমাণ নেই। ইভিএমে ভাইরাস বা বাগ আনার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। ইভিএমে অবৈধ ভোটের কোনও সুযোগ নেই। কারচুপি অসম্ভব।” তিনি বলেন, “বিভিন্ন রায়ে উচ্চ আদালত এবং সুপ্রিম কোর্ট বারবার এ কথা বলেছে। এর বাইরে আর কী বলা যায়? গণনার জন্য ইভিএম সম্পূর্ণ নিরাপদ। কারচুপির অভিযোগ ভিত্তিহীন।”

    ব্যালট সিস্টেমে ফেরা হবে না

    ইভিএমে কারচুপি করা হয় এই অভিযোগ তুলে ব্যালট সিস্টেমে ফিরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন তৃণমূল-সহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এদিন সেই পরামর্শও উড়িয়ে দিয়ে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Rajiv Kumar) বলেন, “পুরনো কাগজের ব্যালট পদ্ধতিতে ফিরে যাওয়া অপ্রয়োজনীয় এবং পশ্চাৎমুখী। এটি নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার একটি প্রচেষ্টা।” ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার অভিযোগও অস্বীকার করেন রাজীব কুমার। বলেন, “যে কোনও অভিযোগ এবং আপত্তি যা ওঠে – তা সমস্ত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে শেয়ার করা হয়। ভারতীয় ভোটাররা অত্যন্ত সচেতন। ভোটার তালিকা নিয়ে অনেক গল্প ছড়াচ্ছে, এমনকি এখনও। প্রায় ৭০টি ধাপ রয়েছে, যেখানে রাজনৈতিক দল এবং প্রার্থীরা আমাদের সঙ্গে থাকেন। ফর্ম ৭ ছাড়া কোনও নাম বাদ দেওয়া সম্ভব নয়।”

    আরও পড়ুন: ট্রুডোর পরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবিদার অনিতা আনন্দ, চেনেন তাঁকে?

    তিনি বলেন, “যাঁরা মহিলাদের বিরুদ্ধে অপ্রীতিকর মন্তব্য করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন, “লোকেরা এমন পর্যায়ে চলে যায় যে তারা নির্বাচনী কর্তাদের হুমকি দেয়। কিন্তু আমরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করি। তারকা প্রচারক ও যাঁরা রাজনৈতিক প্রচারের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের কর্তব্যই হল শিষ্টাচার বজায় (EVM) রাখা।” এর পরেই তিনি (Rajiv Kumar) বলেন, “যদি কেউ মহিলাদের সম্পর্কে কিছু বলেন, আমরা খুব, খুব কঠোর হব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share