Tag: Election Commission of India

Election Commission of India

  • Lok Sabha Elections 2024: এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ সংক্রান্ত তথ্য জানা যাবে কমিশনের ওয়েবসাইট থেকেই

    Lok Sabha Elections 2024: এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ সংক্রান্ত তথ্য জানা যাবে কমিশনের ওয়েবসাইট থেকেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটারদের ভয় কাটাতে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পরে পরেই রুট মার্চ করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ভারী বুটের শব্দে ধীরে হলেও, আস্থা ফিরছে ভোটারদের। তবে রাজ্য পুলিশ কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সব জায়গায় মার্চ করাচ্ছে না বলে অভিযোগ।

    রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ (Lok Sabha Elections 2024)

    রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে এমনতর অভিযোগ পেয়ে নড়েচড়ে বসেছে নির্বাচন কমিশন। জানা গিয়েছে, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রুটমার্চ সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ্যে আনবে নির্বাচন কমিশন। তখনই পুরো বিষয়টি ভোটারদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে জলের মতো। কেন্দ্রীয় বাহিনী (Lok Sabha Elections 2024) কোথায় মার্চ করবে, সেই রুট ঠিক করার দায়িত্ব রাজ্য পুলিশের। অভিযোগ, রাজ্য পুলিশের একাংশ (যারা শাসক দলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত) সেই দায়িত্ব ঠিকঠাক পালন করছে না।

    ওয়েবসাইটে মিলবে তথ্য

    উত্তেজনা প্রবণ এলাকাগুলিতে বেশি করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ করার কথা থাকলেও, তা করানো হচ্ছে না বলে অভিযোগ। এমতাবস্থায় ভোটার কিংবা রাজনৈতিক দলগুলি সরাসরি অভিযোগ জানাতে পারবেন ডিইও-র কাছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথায় কোথায় রুটমার্চ করেছে কিংবা করবে, সে সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য মিলবে ceowestbengal.nic.in এই ওয়েবসাইটে। এই সাইটে ঢুকলেই রুটমার্চ নামে একটি অপশন রয়েছে। এখানে ক্লিক করলেই সবিস্তারে জেনে যাবেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ সম্পর্কে।

    আরও পড়ুুন: ‘দুর্নীতিগ্রস্ত, নারী নির্যাতনকারী তৃণমূলকে মানবে না তমলুক’, বললেন অভিজিৎ

    লোকসভা কিংবা বিধানসভার নির্বাচনে রক্তাক্ত হয় বাংলা। কখনওবা খুন হন কোনও রাজনৈতিক দলের কর্মী। কখনও আবার ভোট দিতে গিয়ে লাশ হয়ে ভিটেয় ফেরেন কোনও ভোটার। নির্বাচন-পর্ব যাতে বিঘ্নহীন হয়, সেজন্য চেষ্টার কম কসুর করছে না নির্বাচন কমিশন। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। ইতিমধ্যেই চলে এসেছে ১৫০ কোম্পানি। কমিশন সূত্রে খবর, ১ এপ্রিল রাজ্যে আসছে আরও ২৭ কোম্পানি। যাঁরা চলে এসেছেন, ইতিমধ্যেই তাঁরা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় রুটমার্চ করছেন।

    এবার দেশজুড়ে নির্বাচন হবে সাত দফায়, কেন্দ্রীয় বাহিনীর কড়া প্রহরায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। এই দফায় নির্বাচন হবে উত্তরবঙ্গের তিন আসনেও। সূত্রের খবর, এই তিন আসনের জন্য মোতায়েন করা হবে ২২৫ কোম্পানিরও বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: ভোটের মুখে টাকা বিলি! নির্বাচনী বিধিভঙ্গ করে বিতর্কে তৃণমূল বিধায়ক

    Asansol: ভোটের মুখে টাকা বিলি! নির্বাচনী বিধিভঙ্গ করে বিতর্কে তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হতেই জারি হয়ে গিয়েছে নির্বাচনী বিধি। এবার সেই বিধি ভঙ্গের অভিযোগ উঠল আসানসোলের (Asansol) পাণ্ডবেশ্বরের তৃণমূল বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। বিষয়টি সামনে আসতেই রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Asansol)

    মঙ্গলবার আসানসোল (Asansol) কুলটির ডিসেরগড়ে পীরবাবার মাজারে গিয়েছিলেন তৃণমূল বিধায়ক। সেখানে তিনি চাদরও চড়ান। এর পরই দেখা যায় মাজার চত্বরে থাকা দুঃস্থ মানুষদের টাকা বিলি করছেন তিনি। বিধায়কের টাকা বিলির ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ( যদিও তার সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভা আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত। এই লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের তারকা প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা। তাঁর বিপরীতে বিজেপি তারকা প্রার্থী পবন সিংকে টিকিট দিয়েছিল। তাঁর গানে বঙ্গ নারীদের বিরুদ্ধে কুরুচিকর শব্দ প্রয়োগের অভিযোগে বিতর্ক দানা বাঁধে। সেই বিতর্কের জেরে লোকসভা ভোট থেকে সরে দাঁড়ান পবন। যদিও পরে শোনা যায় ঘনিষ্ঠ মহলে ফের ভোটে লড়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন ভোজপুরী গায়ক। বর্তমানে আসানসোল লোকসভা আসনে নতুন করে কোনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি গেরুয়া শিবির। তারই মাঝে বিতর্কে তৃণমূল বিধায়ক। যদিও টাকা বিলির বিষয়ে তৃণমূল বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে কৃষ্ণনগরের রানি মা, শুভেন্দুর হাত ধরে যোগদান বহু সংখ্যালঘু পরিবারের

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    স্থানীয় বিজেপি নেতা বাপ্পা চট্টোপাধ্যায় বলেন, “তৃণমূলের সঙ্গে এখন সাধারণ মানুষ নেই। তাঁদের কাছে রেশন, চাকরি, কয়লা, জমি চুরির টাকা রয়েছে। তৃণমূল তাই টাকা দিয়ে ভোটারদের কেনার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।” কংগ্রেসের জেলা সম্পাদক দেবেশ চক্রবর্তী বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে আর সাধারণ মানুষ নেই। এই ভোটে তৃণমূলের অবস্থা খারাপ। সংখ্যালঘুরাও তাঁদের পাশে নেই। তাই চুরির টাকা দিয়ে ভোটার কেনার চেষ্টা করছে। নির্বাচন কমিশনে তাঁর বিরুদ্ধে আচরণ বিধি ভাঙার অভিযোগ জানাব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট ঘোষণার পর থেকে কমিশনের কাছে জমা পড়ল লাখের ওপর অভিযোগ

    Lok Sabha Election 2024: ভোট ঘোষণার পর থেকে কমিশনের কাছে জমা পড়ল লাখের ওপর অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১৬ মার্চ শনিবার দেশের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ (Lok Sabha Election 2024) করেছে কমিশন। নির্বাচন ঘোষণার ৫ দিনের মধ্যেই কমিশনের কাছে ভোট সংক্রান্ত অভিযোগের সংখ্যা ছাপিয়ে গিয়েছে এক লাখেরও বেশি। প্রথম দফায় রাজ্যের যে আসনগুলিতে নির্বাচন রয়েছে, তারমধ্যে অন্যতম হল কোচবিহার। দেখা যাচ্ছে, কোচবিহার লোকসভা থেকেই সব থেকেই বেশি অভিযোগ এসেছে।

    সাংবাদিক বৈঠক রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে

    বুধবার, এনিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের অতিরিক্ত সিইও অরিন্দম নিয়োগী। সেখানেই তিনি জানিয়েছেন, ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর থেকে এখনও পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (সিইও) দফতরে আদর্শ আচরণবিধি ভঙ্গের মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ৭২৬টি অভিযোগ (Lok Sabha Election 2024) জমা পড়েছে। প্রথম দফায় নির্বাচন রয়েছে কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারে। এই তিন আসনের মধ্যে কোচবিহার থেকে জমা পড়া অভিযোগের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। সেখান থেকে মোট ৫,৭২৬টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এ ছাড়া সিইও-র দেওয়া পরিসংখ্যান বলছে, চার দিনে আলিপুরদুয়ার থেকে ৩,৪৫৮টি অভিযোগ, জলপাইগুড়ি থেকে ১,৯২৩টি অভিযোগ জমা পড়েছে। অতিরিক্ত সিইও আরও জানিয়েছেন, রাজ্য, কেন্দ্র এবং কমিশনের ২৪টি সংস্থা মিলে গত ১ মার্চ থেকে এখনও পর্যন্ত মোট ৮১ কোটি ২১ টাকার সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করেছে।

    প্রথম দফার মনোনয়ন বুধবার থেকে শুরু হয়েছে

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনও অভিযোগ গ্রহণের জন্য সিভিজিল (cVigil) নামের একটি অ্যাপ চালু করেছে কমিশন। সেই অ্যাপে কেউ কোনও ধরনের অভিযোগ জানালে ১০০ মিনিটের মধ্যে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করে কমিশন। বিগত দিনগুলিতে ওই অ্যাপে ২৫০টি অভিযোগ জমা পড়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত সিইও। আগামী ১৯ এপ্রিল থেকেই দেশে লোকসভা নির্বাচন শুরু হতে চলেছে। সাত দফায় সারা দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। পশ্চিমবঙ্গেও সাত দফায় নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। প্রথম দফার মনোনয়ন বুধবার থেকে শুরু হয়েছে। চলবে ২৭ মার্চ পর্যন্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Model Code of Conduct: চালু হল আদর্শ আচরণবিধি, কী কী নিয়ম মানতে হবে?

    Model Code of Conduct: চালু হল আদর্শ আচরণবিধি, কী কী নিয়ম মানতে হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন। ৭ দফায় ভোট হবে দেশে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফা। শেষ দফার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১ জুন। ভোটের ফল বের হবে ৪ জুন। কমিশনের ভোট ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে লাগু হয়েছে আদর্শ আচরণবিধি (Model Code of Conduct)। নির্দেশিকা জারির পর থেকে সব দলের প্রার্থী, রাজনৈতিক দলগুলিকে মানতে হবে এই বিধি। ফলঘোষণা পর্যন্ত এই বিধি জারি থাকবে। প্রার্থী এবং রাজনৈতিক দলগুলি এই বিধি না মানলে পদক্ষেপ করে কমিশন। ১৯৬০ সালে কেরলে বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম বার এই নির্বাচনী আচরণ বিধি জারি করা হয়েছিল। ১৯৬২ সালে লোকসভা নির্বাচন থেকে গোটা দেশে এই বিধি জারি করে নির্বাচন কমিশন।

    আদর্শ আচরণবিধিতে কী কী নিষিদ্ধ?

    সরকারের মন্ত্রীরা সরকারি খরচে কোনও নির্বাচনী সমাবেশ (Model Code of Conduct) করতে পারবেন না। এই সময়ে মন্ত্রীরা তাঁদের বাসভবন থেকে অফিসে যাওয়ার জন্য শুধুমাত্র সরকারি যানবাহন ব্যবহার করতে পারেন। সরকারি গাড়ি নির্বাচনী সমাবেশ ও সফরে ব্যবহার করা যাবে না।

    সরকারি ঘোষণা, প্রকল্পের উদ্বোধন, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ইত্যাদি সব ধরনের অনুষ্ঠান স্থগিত রাখতে হবে।

    মন্দির, মসজিদ, গির্জা, গুরুদ্বার বা কোনও ধর্মীয় স্থানকে নির্বাচনী প্রচারের কাজে ব্যবহার করা যাবে না।

    সরকার এই সময়ে কোনও কর্মীকে (Model Code of Conduct) বদলি বা পদচ্যুত করতে পারে না। বন্ধ থাকে নিয়োগও।

    সরকারি বা কারও ব্যক্তিগত জায়গায় সভা করার জন্য লাউডস্পিকার ব্যবহার করার আগে স্থানীয় পুলিশের কাছ থেকে লিখিত অনুমতি নিতে হবে। রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টার মধ্যে লাউডস্পিকার ব্যবহার করা যাবে না।

    নির্বাচনের দিনঘোষণা হলে প্রার্থীরা কোথাও কোনও আর্থিক অনুদান দিতে পারেন না।

    প্রচারের কাজে জন্য সরকারি পরিবহণ, যন্ত্র, নিরাপত্তারক্ষী ব্যবহার করা যাবে না।

    সকল প্রার্থী, রাজনীতিকদের জনসভার জন্য বিনামূল্যে সরকারি জায়গা ব্যবহার করতে দিতে হবে। পক্ষপাতিত্ব করা চলবে না।

    ভোটের কাজে কোনও সরকারি ডাকবাংলো, বিশ্রামাগার বা অন্য সরকারি সুবিধা ব্যবহার করা যাবে না।

    সরকারি সংবাদমাধ্যম শাসকদলের হয়ে কোনও পক্ষপাতদুষ্ট খবর পরিবেশন করতে পারবে না।

    ভোটারদের প্রভাবিত করতে কোনও জাতি বা ধর্মের মানুষের আবেগকে ব্যবহার করা যাবে না। কারও আবেগে আঘাত করা যাবে না।

    রাজনৈতিক দলগুলির প্রচারে যাতে কোনও ভাবেই নারীদের সম্মান ও মর্যাদা নষ্ট না হয়, তা মাথায় রাখতে হবে সব দলকে।

    ভুয়ো বিজ্ঞাপন কোনওভাবেই সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না।

    সোশ্যাল মিডিয়াতে আপত্তিকর এবং রুচিহীন, এমন কিছু পোস্ট বা শেয়ার করা যাবে না।

    যে স্থানে ভোট হবে তার ৪৮ ঘণ্টা আগে থেকে সেখানে আর কোনও প্রচার করা যাবে না।

    আচরণবিধি (Model Code of Conduct) লঙ্ঘন হলে কী হবে?

    কোনও রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী যদি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে, তবে তাঁর প্রচারে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে কমিশন।

    আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা যায়, এমনকী জেলে পাঠানোরও বিধান রয়েছে।

    মনে রাখতে হবে আচরণবিধি শুধু রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। অর্থাৎ কোনও ব্যক্তি যদি কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচার করেন, তাঁকেও এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোটে সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ভোটে সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল নির্বাচন কমিশন। শনিবার মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানিয়েছেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করতে বেশ কিছু বাধা তাঁদের পেরোতে হবে বলেও জানান রাজীব কুমার। তার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে, যারা ২৪ ঘণ্টাই দায়িত্ব পালন করবে। হিংসা বা রক্তক্ষয় কোনওভাবেই হতে দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন রাজীব কুমার। তিনি আরও জানিয়েছেন, কারও কোনও অভিযোগ থাকলে সঙ্গে সঙ্গে কমিশনকে জানানো যাবে। সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করবে কমিশন। ১৯৫০ নম্বরে ফোন করলেই ১০০ মিনিটের মধ্যে ব্যবস্থা নেবে কমিশন। কমিশন এদিন বার্তা দিয়েছে , 4M-এর। এগুলি হল- muscle, money, misinformation ও model Code violations. অর্থাৎ পেশিশক্তি, বেআইনি অর্থ, ভুল তথ্য ও আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গকারী সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ কমিশনের। জেলাশাসকদের সঙ্গে ইতিমধ্যে যোগাযোগও করা হয়েছে। কোনওরকম অস্থায়ী এবং চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ভোটের দায়িত্বে না রাখার সিদ্ধান্তও নিয়েছে কমিশন।

    ‘নো ইওর ক্যান্ডিডেট’ নামে নতুন একটি অ্যাপ চালু করা হচ্ছে 

    রাজীব কুমার এদিন আরও জানান, কয়েকটি রাজ্যে ভোটে টাকার ব্যবহার বেশি হয়। সেগুলির দিকেও কমিশন সর্বদা নজর রাখবে। টাকার অপব্যবহার কোনওভাবেই হতে দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। এর জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে ইতিমধ্যে কথাও বলেছে কমিশন। ভোটের আগে কোনওরকম উপঢৌকন যাতে না দেওয়া হয়, সেবিষয়েও কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে নজর দিতে বলা হয়েছে। সমস্ত বিমানবন্দরগুলির দিকেও কড়া নজর রাখা হচ্ছে। একইসঙ্গে সকলকে ভোট দিতে আসার আবেদনও জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। তিনি আরও জানান, ‘নো ইওর ক্যান্ডিডেট’ নামে (Lok Sabha Election 2024) নতুন একটি অ্যাপ চালু করা হচ্ছে, যেখানে প্রার্থীদের বিষয়ে বিশদে জানা যাবে।

    কী কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে?

    ১. মনিটরিংয়ের জন্য প্রতিটি জেলায় কন্ট্রোল রুম তৈরি হবে।
    ২. ড্রোনের মাধ্যমে কড়া নজরদারি চালানো হবে।
    ৩. চুক্তিভিত্তিক এবং অস্থায়ী কর্মীরা (Lok Sabha Election 2024) ভোটের কাজে ব্যবহার করা হবে না
    ৪. ভোটের আগে এবং ভোটের পরের কোনও সন্ত্রাস বরদাস্ত করা হবে না।
    ৫. যে কোনও অভিযোগ পেলেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে
    ৬. সন্ত্রাস-মুক্ত ভোট করাতে ডিএম এবং এসপি-দের দায়িত্ব নিতে হবে
    ৭. মোট ৩৪ হাজার কোটি টাকা ইতিমধ্যে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
    ৮. বিএসএফ, আইটি, নারকোটিক্স, জিএসটি সহ একাধিক এজেন্সিকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অবৈধ সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করা হবে।
    ৯. ব্যাঙ্কের তরফে সমস্ত তথ্য নিয়মিত পাঠানো হচ্ছে।
    ১০. দেশের সব বিমানবন্দরে নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে।
    ১১. হেলিকপ্টার এবং ব্যক্তিগত বিমান নামলে ভিতরে থাকা সমস্ত সামগ্রী তল্লাশি করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha vote: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সন্দেশখালি? বুধবার ৪ জেলাকে নিয়ে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    Loksabha vote: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সন্দেশখালি? বুধবার ৪ জেলাকে নিয়ে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ আসার কথা রয়েছে ৩ মার্চ। তার আগেই আবারও বৈঠকে বসতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। আগামিকাল অর্থাৎ বুধবার চারটি জেলার সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। এমনটাই জানা গিয়েছে কমিশন সূত্রে। সব জেলা নিয়ে বৈঠক ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে (Loksabha vote)। তবুও আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি উত্তর কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাকে নিয়ে বৈঠক করবেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। সন্দেশখালির পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে এই বৈঠক অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। জানা গিয়েছে, ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন চারটি জেলার জেলা নির্বাচনী আধিকারিক-সহ প্রশাসনিক আধিকারিকরা।

    চিন্তার কারণ সন্দেশখালি

    সূত্রের খবর, দুই  ২৪ পরগনা বিশেষ করে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বেশ চিন্তায় রয়েছে (Loksabha vote) জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তাই আলাদা করে এই চারটি জেলার সঙ্গে বিশেষ বৈঠক। ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি বাহিনী আসার কথা রয়েছে বাংলায়। এরপর ৭ মার্চ আরও ৫০ কোম্পানিও বাহিনী চলে আসবে। সন্দেশখালির উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গুঞ্জন ছড়িয়েছে, বিশাল এই বাহিনীকে উত্তর ২৪ পরগনায় মোতায়েন করা হতে পারে। মূলত ভোটের আগে এরিয়া ডোমিনেশন এবং ভোটারদের মধ্যে মনোবল বাড়াতেই নির্বাচন ঘোষণার আগে বাহিনী পাঠাচ্ছে কমিশন।

    ৩ মার্চ রাজ্যে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার

    জানা গিয়েছে, ২৮ ফেব্রুয়ারির বৈঠকে সমস্ত এজেন্সির নোডাল অফিসাররাও উপস্থিত থাকবেন। আয়কর থেকে শুরু করে সমস্ত এজেন্সিকে নিয়ে বৈঠক হবে। কারণ ফুল বেঞ্চ আসার আগে যাতে কমিশন প্রস্তুতিতে কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না। জেলাভিত্তিক আইন শৃঙ্খলা নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ রিপোর্ট ইতিমধ্যে চাওয়া হয়েছে। প্রতিদিনেরই রিপোর্ট হাতে আসছে কমিশনের। আগামী ৩ মার্চ বাংলায় আসছে নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের নেতৃত্বে ফুল বেঞ্চ। সেদিন সন্দেশখালি সহ একাধিক বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক হবে (Loksabha vote)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election: ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি বাহিনী রাজ্যে, নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত কমিশনের

    Loksabha Election: ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি বাহিনী রাজ্যে, নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বিগ্ন কমিশন। ভোট করাতে কমিশন আগেই চেয়েছে ৯২০ কোম্পানি বাহিনী। সূত্রের খবর, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট (Loksabha Election) প্রকাশের আগেই আসছে ১০০ কোম্পানি বাহিনী। ১ মার্চ আসছে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। এর ঠিক ৭ দিনের মাথায়, ৭ মার্চ আসছে আরও ৫০ কোম্পানি বাহিনী। কোনও কোনও মহলের মতে, রাজ্যে এসেই এরিয়া ডমিনেশন শুরু করবে বাহিনী। সাধারণ ভাবে ভোট ঘোষণা হওয়ার পরেই যে কোনও রাজ্যে বাহিনী যায়। তবে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে আগে ভাগেই আসছে বাহিনী। এক্ষেত্রে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা হল, বিগত বছরগুলিতে ভোটে শাসক দলের বিরুদ্ধে যে ধরনের সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে, তা সারা দেশ দেখেছে। সম্প্রতি, পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে ঝরেছে প্রচুর রক্ত। লোকসভা ভোটে যাতে বাংলার মানুষ শান্তিতে ভোট দিতে পারেন, তাই কমিশনের তরফে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বাংলাকে।

    আরও পড়ুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ আসছে ৩ মার্চ 

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ আসছে ৩ মার্চ। সেদিনই সর্বদলীয় বৈঠক করার কথা তাদের। ভোটপ্রস্তুতি নিয়ে কমিশনের বৈঠক হবে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে। একইসঙ্গে এ রাজ্যের নির্বাচনী ব্যবস্থাও খুঁটিয়ে (Loksabha Election) দেখবে তারা। সেইমতোই  যাবতীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে সেদিন।

    ৮০ হাজারেরও বেশি বুথ রয়েছে রাজ্যে

    লোকসভা ভোটে কমিশনের এমন সিদ্ধান্তে বুক বাঁধছেন বিরোধীরাও। বুথ থেকে গণনাকেন্দ্র সব কিছুই দখলে নেয় তৃণমূলের গুণ্ডারা। এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে শাসক সন্ত্রাসকে ঠিকই মোকাবিলা করবে বলে মনে হচ্ছে। প্রসঙ্গত, মার্চের শুরুতেই ভোট ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই তা ঘোষণা হতে পারে। জানা গিয়েছে, এ রাজ্যে ৮০ হাজারের বেশি বুথ রয়েছে। প্রতিটি বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী রেখে ভোট হবে এবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভাইপোর হাতে এনসিপি, শরদ গোষ্ঠীকে নতুন নাম দিল নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ভাইপোর হাতে এনসিপি, শরদ গোষ্ঠীকে নতুন নাম দিল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরদ পাওয়ারের নিজের হাতে গড়া দল গেল ভাইপোর অজিত পাওয়ারের হাতে। অজিত পাওয়ারের গোষ্ঠীকেই ‘এনসিপি’ (ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি) নাম এবং নির্বাচনী প্রতীক ‘ঘড়ি’ ব্যবহারের অধিকার দিল দেশের নির্বাচন কমিশন। তবে কাকা শরদ পাওয়ারের কী হবে? বুধবারই নির্বাচন কমিশনের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, শরদ গোষ্ঠীর নতুন নাম দেওয়া হবে ‘ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি-শরদচন্দ্র পওয়ার’। তবে দলের নির্বাচনী প্রতীক কী হবে, তা জানা যায়নি। প্রতীক পরে বরাদ্দ (Lok Sabha Election 2024) করা হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।

    বুধবার প্রস্তাব পাঠায় শরদ গোষ্ঠী

    শরদ পাওয়ার গোষ্ঠীর তরফে বুধবারই দেশের নির্বাচন কমিশনের কাছে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। তাতে নাম এবং প্রতীক হিসাবে তিনটি ‘পছন্দ’ জানানো হয় কমিশনকে। সূত্রের খবর, নতুন দলের নাম হিসাবে ‘এনসিপি শরদ পওয়ার’, ‘মি রাষ্ট্রবাদী’ এবং ‘শরদ স্বাভিমানী’-র মধ্যে যে কোনও একটি চেয়েছিল শরদ গোষ্ঠী। তবে নির্বাচন কমিশন নতুন দলে, শরদের প্রতিষ্ঠিত দলের সঙ্গে তাঁর নাম জুড়ে দিল। জানা গিয়েছে, নির্বাচনী প্রতীক হিসাবে শরদ পাওয়ারের গোষ্ঠী তিনটি পছন্দ জানিয়েছে (Lok Sabha Election 2024) কমিশনকে— ‘কাপ-প্লেট’, ‘সূর্যমুখী ফুল’ এবং ‘উদীয়মান সূর্য’। এব্যাপারে কমিশন কিছু জানায়নি এখনও। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই ভারতের নির্বাচন কমিশন ভাইপো অজিত গোষ্ঠীকে ‘আসল এনসিপি’ বলে স্বীকৃতি দেয়। 

    কবে গঠিত হয় এনসিপি?

    ১৯৯৯ সালের জুন মাসে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বিরোধিতা করে কংগ্রেস ছেড়েছিলেন শরদ পাওয়ার। তখনই গড়েন নতুন দল এনসিপি। ২৫ বছর পরে সেই দলও হাতছাড়া হল তাঁর। দলের সমস্ত কিছু গেল ভাইপোর হাতে। ঘটনাচক্রে, গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত বালাসাহেব ঠাকরের পুত্র উদ্ধবের আবেদন খারিজ (Lok Sabha Election 2024) করে দিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের গোষ্ঠীকে দলের নাম এবং নির্বাচনী প্রতীক তিরধনুক ব্যবহারের অধিকার দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। শিন্ডের মতোই মহারাষ্ট্রের অন্যতম উপমুখ্যমন্ত্রী অজিতও এবার পেলেন এনসিপির পুরো অধিকার। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ২ জুলাই এনসিপিতে বিরাট পটপরিবর্তন হয়। অজিত-সহ ন’জন বিদ্রোহী এনসিপি বিধায়কের মন্ত্রিত্ব বিজেপি-শিবসেনা জোটে ভিড়ে যান। এই পরিস্থিতিতে দলের বিধায়ক-সাংসদরাও তাঁর দিকে যান। দলের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় অজিতের হাতে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Artificial Intelligence: বুথ জ্যাম, ছাপ্পা রুখতে লোকসভা ভোটে নির্বাচন কমিশনের হাতিয়ার এআই প্রযুক্তি

    Artificial Intelligence: বুথ জ্যাম, ছাপ্পা রুখতে লোকসভা ভোটে নির্বাচন কমিশনের হাতিয়ার এআই প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুথ জ্যাম, ছাপ্পা ভোট নিয়ে নির্বাচনে কম অভিযোগ ওঠে না। এসব রুখতে লোকসভা নির্বাচনে আসছে এআই (AI) প্রযুক্তি। যে সব বুথে ওয়েব কাস্ট হবে, সেখানে ব্যবহার করা হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence)। ইতিমধ্যেই ওয়েব কাস্টিং নিয়ে ই টেন্ডার ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। এর আগে বিষয়টি নিয়ে একাধিক অভিযোগ ওঠে। এবার তাই সরাসরি AI প্রযুক্তিতে ভরসা রাখতে চলেছে কমিশন।

    ওয়েব কাস্টিং-এর ক্ষেত্রে কার্যকর (Artificial Intelligence)

    প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে সব রকম কারচুপিকে আর্টিফিশিয়ালি নিয়ন্ত্রণ করতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। বিশেষ করে ওয়েব কাস্টিং-এর ক্ষেত্রে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে কাজে লাগিয়েই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের বৈতরণী পার হতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। চলতি সপ্তাহেই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে এই বিষয়ে দফায় দফায় বৈঠক হয়ে গিয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই ই-টেন্ডার হয়ে গিয়েছে ওয়েব কাস্টিং নিয়ে। এবারের লোকসভা নির্বাচনে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে (Artificial Intelligence) কাজে লাগিয়েই বিরোধীদের তোলা সব অভিযোগকে নস্যাৎ করতে চাইছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

    খুঁটিনাটি ধরা পড়বে কমিশনের সকলের চোখে (Artificial Intelligence)

    প্রযুক্তির মাধ্যমেই এবার এক নিমেষ ওয়েব কাস্টিং-এর খুঁটিনাটি ধরা পড়বে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সকলের চোখে। উল্লেখ্য, এর আগে শাসক থেকে বিরোধী, সকলেই অভিযোগ তুলেছিল নির্বাচন কমিশনের দিকে এই ওয়েবকাস্টিংকে নিয়ে। এতে বেশ কিছু জায়গায় খামতির অভিযোগ ছিল। কিন্তু এবার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence) যেভাবে কাজ করবে, তাতে আর কোনও অভিযোগ উঠবে না বলেই নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর। এখন দেখার বিষয় একটাই, নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হবার আগে থাকতেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন এই প্রথমবার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সহ যেসব পদক্ষেগুলি করছে, তাতে করে এই রাজ্যে সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করতে কতটা সক্ষম হয় তারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ECI: লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে সিআরপিএফের নিয়ন্ত্রণে, সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    ECI: লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে সিআরপিএফের নিয়ন্ত্রণে, সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে গোনা আর মাত্র ক’টা দিন। তারপরেই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের বাজনা বেজে যাবে। ইতিমধ্যেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI) বেশ কিছু নজরকাড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তবে উল্লেখযোগ্যভাবে নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার আগেই নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, প্রত্যেক বুথেই থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। যদিও ২০১৯ এবং ২০২১ সালে এই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হলেও তাকে সম্পূর্ণভাবে মনিটর করেছে বিএসএফ। কিন্তু এবার আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সব কিছুই মনিটর করবে সিআরপিএফ। শাসক থেকে বিরোধী, সকলেই বিএসএফের দিকে বিভিন্ন সময়ে আঙুল তুলেছে। আর সব কিছু পর্যালোচনা করেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন এবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর, জেলা নির্বাচনী আধিকারিক বা রিটার্নিং অফিসার থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় বাহিনী যেখানে যেখানে মোতায়েন হবে, তার সব কিছুই মনিটার করবে একমাত্র সিআরপিএফ।

    যোগাযোগ রক্ষার কাজও করবে সিআরপিএফ (ECI)

    পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনী সংক্রান্ত সব বিষয়ে কমিশন এবং মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার কাজ করবে সিআরপিএফ। নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার আগে থেকেই সব দিকের সব কাজ আগে থাকতেই শেষ করে রাখতে চাইছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গতিবিধি এবং অতি সক্রিয়তা নিয়ে বারবার প্রশ্ন করেছিল রাজ্যের শাসক দল। অন্যদিকে রাজ্যের শাসক তথা বিরোধী তর্জার মাঝেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI) জানিয়ে দিয়েছে, আসন্ন ২০২৪’ এর লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে মোতায়েন করা থেকে শুরু করে সব কিছুই এবার মনিটর করবে সিআরপিএফ।

    আশায় বুক বাঁধছে মানুষ (ECI)

    এখন দেখার বিষয় একটাই, সম্প্রতি রাজ্যের শেষ হওয়া পঞ্চায়েত ভোটে মানুষের মধ্যে যে ছবি এখনও ঢুকে রয়েছে, সেই আতঙ্ককে দূর করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিজস্ব যে ভূমিকা তা যথাযথ ভাবে পালন করে আদপে সিআরপিএফ কতটা সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারে এবং আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (ECI) গরিমাকে ধরে রাখতে কতটা তৎপর হতে পারে। তবে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের যে ভূমিকা এখন থেকেই সাধারণ মানুষ দেখছে, তাতে আশায় বুক বাঁধছে মানুষ, হয়তো বা এবার রাজ্যে অবাধ, শান্তিপূর্ণ এবং রক্তপাতহীন লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share