Tag: Election Commission

Election Commission

  • Election Commission:  বয়স ১৭ হলেই নাম তোলা যাবে ভোটার তালিকায়? কী বলল নির্বাচন কমিশন

    Election Commission:  বয়স ১৭ হলেই নাম তোলা যাবে ভোটার তালিকায়? কী বলল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর ১৮ নয়, এবার মাত্র ১৭ বছর বয়স হলেই নাম তোলা যাবে ভোটার তালিকায় (Voter List)। বৃহস্পতিবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Election commission) তরফে জানানো হয়েছে, সতের বছর বয়স হলেই কোনও ভারতীয় নাগরিক (Indian Citizen) অগ্রিম তাঁর নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন ভোটার তালিকায়। এর ফলে ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য আর অপেক্ষা করতে হবে না নয়া প্রজন্মের ভোটারদের।

    ভারতীয় সংবিধান অনুসারে, এদেশে ভোট দিতে গেলে ভোটারদের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ১৮ বছর। তাই এতদিন ১৮ বছর বয়স হলেই নাম তোলা যেত ভোটার তালিকায়। এতদিন পয়লা জানুয়ারি কোনও নাগরিকের বয়স আঠারো হলে, তবেই নাম তোলা যেত ভোটার তালিকায়।

    আরও পড়ুন : অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    এদিন একটি বিবৃতি জারি করে জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, যাদের বয়স ১৭ বছরের ঊর্ধ্বে, তারা ভোটার তালিকায় নাম নথিভুক্ত করতে অগ্রিম আবেদন করতে পারে। আগে যোগ্যতার মাপকাঠি অনুযায়ী ১ জানুয়ারি অনুযায়ী আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছর হতে হবে না।

    মুখ্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার এবং নির্বাচন কমিশনার অনুপ চন্দ্র পান্ডে সব রাজ্যের সিইও/ইআরও/এইআরওদের প্রযুক্তিগত দিক থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। দেশের যুবসমাজ যাতে অগ্রিম ভোটার কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারে, সেই জন্যই এমন নির্দেশ জাতীয় নির্বাচন কমিশনের। এখন থেকে প্রতি ত্রৈমাসিক ভোটার তালিকা আপডেট করা হবে।এতদিন ভোটার তালিকায় নাম নথিভুক্ত করা যেত কেবল ১ জানুয়ারি। এবার থেকে ওই দিনটি ছাড়াও তা করা যাবে ১ এপ্রিল, ১ জুলাই এবং ১ অক্টোবরেও। যে ত্রৈমাসিকে যাঁরা যোগ্য হবেন, তাঁদের নাম তোলা হবে ভোটার তালিকায়। নাম নথিবদ্ধ হলেই মিলবে ভোটার কার্ড। বয়স ১৮ বছর হলেই ভোট দিতে পারবে সে।

    আরও পড়ুন : ধর্নায় বসে সাসপেন্ডেড সাংসদরা খাচ্ছেন ইডলি-সাম্বার, চিকেন-তন্দুরি!

     

  • Jammu and Kashmir polls: ভূস্বর্গে নির্বাচনের ঘণ্টা, বাদ সাধতে পারে চিল্লাই কলন!

    Jammu and Kashmir polls: ভূস্বর্গে নির্বাচনের ঘণ্টা, বাদ সাধতে পারে চিল্লাই কলন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে বাজতে চলেছে নির্বাচনের (Election) ঘণ্টা? অন্তত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিত্যানন্দ রাইয়ের (Nityanand Rai) বক্তব্যে এমনই ইঙ্গিত মিলল। সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) ভোটের জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)।

    চলতি বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বর নাগাদ নির্বাচন হওয়ার কথা গুজরাট ও হিমাচল প্রদেশে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন জম্মু-কাশ্মীরেও ভোট করানোর পক্ষপাতী বলে সূত্রের খবর। ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট কাশ্মীর থেকে রদ হয় ৩৭০ ধারা। এর পাশাপাশি রাজ্যটিকে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিণত করা হয়। সরকারি সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই ভূস্বর্গে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য কমিশনকে সবুজ সংকেত দিয়েছে। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই উপত্যকায় সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ শেষ করেছে। আগে এই রাজ্যের বিধানসভা আসন ছিল ১০৭টি। সীমানা পুনর্বিন্যাসের জেরে আসন সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১১৪টি। এবার কাশ্মীরি পণ্ডিতদের জন্য দুটি আসন সংরক্ষিত থাকবে। তফশিলি জাতি উপজাতিদের জন্যও এবার নটি আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই ভোট করানোর ব্যাপারে পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে। শুরু হয়েছে ভোটার তালিকায় নাম তোলার কাজও। কিছুদিন আগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহও জানিয়েছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরে ভোট হতে পারে চলতি বছরের শেষের দিকে।তিনি বলেন, চলতি বছরের শেষের দিকে উপত্যকায় নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    সরকারের তরফে চলতি বছরের শেষের দিকে ভোট হওয়ার কথা বলা হলেও, তা সম্ভব নয় বলেই মনে করে নির্বাচন কমিশনের একাংশ। তাদের মতে, জম্মু-কাশ্মীরে শুরু হয়েছে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। সংশোধিত তালিকা প্রকাশিত হওয়ার পরেই ভোট ঘোষণা করা হয়। তবে ওই সময় জম্মু-কাশ্মীরে প্রবল ঠান্ডার কাল। ঠান্ডার এই পর্ব চলতে থাকে ৪০ দিন। স্থানীয় ভাষায় একে বলা হয় চিল্লাই কলন। তাই ঠান্ডার এই পর্ব শেষ না হলে ভূস্বর্গে ভোট করানো সম্ভব নয় বলেই মনে করেন নির্বাচন কমিশনের ওই আধিকারিকরা। তবে তীব্র ঠান্ডার ওই পর্ব শেষ হলে নতুন বছরের গোড়ার দিকে ভোট করানো হতে পারে বলেই মনে করেন তাঁরা।

     

  • President Poll: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, কার আস্তিনে কোন অস্ত্র?  

    President Poll: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, কার আস্তিনে কোন অস্ত্র?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোষণা হয়ে গিয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (Presidential Election) নির্ঘণ্ট। আস্তিন গোটাতে শুরু করেছে শাসক বিজেপি (BJP) এবং বিরোধীরা (Opposition)। কে যাবেন আগামী পাঁচ বছরের জন্য রাইসিনা হিলসে (Raisina Hill)?

    ২০১৭ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে পদ্ম শিবিরে ঘোরাফেরা করছিল অনেকগুলো নাম। তার পর বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে প্রার্থী করে চমক দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কোবিন্দ তখন ছিলেন বিহারের রাজ্যপাল। পদ্ম শিবির এবারও সেরকম কোনও চমক দিতে পারে বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

     ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি নাম নিয়ে বিজেপি শিবিরে শুরু হয়েছে গুঞ্জন। সেই তালিকায় রয়েছেন বর্তমান উপ রাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু। আছেন তেলেঙ্গানার তামিলিসাই সুন্দররাজন, আসামের জগদীশ মুখী, ছত্তিশগড়ের অনুসুইয়া উইকে এবং কেরলের আরিফ মহম্মদ খান। পাশাপাশি ভেসে উঠছে ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন রাজ্যপাল দ্রৌপদী মুর্মুর নামও ।

    আরও পড়ুন : লাদাখে নদীতে পড়ল সেনার গাড়ি, মৃত ৭ জওয়ান, শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    সংসদীয় রাজনীতির অন্যতম প্রবীণ মুখ কংগ্রেসের গুলাম নবি আজাদ। তিনি হতে পারেন দু পক্ষেরই বাজি। গুলাম রাজ্যসভা থেকে যেদিন অবসর নেন, সেদিন চোখে জল দেখা গিয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রে মোদির। আজাদের সঙ্গে কেবল বিজেপি নয়, সব রাজনৈতিক দলেরই সম্পর্ক মধুর। তাই কংগ্রেসের পাশাপাশি তাঁকে নিয়ে ভাবছে পদ্ম নেতৃত্ব। গুলামকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী ঘোষণা করলে বিরোধীরাও বিরোধিতা করতে পারবেন না। তাই তাঁকে রাইসিনা হিলসে পাঠিয়ে চমক দিতে পারেন মোদি।

    গুলামের পাশাপাশি কংগ্রেস শিবিরে ভাসছে আরও দুটি নাম। একজন এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার, অন্যজন মীরা কুমার। পাওয়ার বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। সংসদীয় রাজনীতির সব কিছু তাঁর নখদর্পণে। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনবার। ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও। কংগ্রেস ছেড়ে তিনি তৈরি করেন এনসিপি। শিবসেনা এবং কংগ্রেসের সঙ্গে মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় রয়েছে তাঁর দল। তাই তিনিও হতে পারেন বিরোধীদের প্রার্থী। পাওয়ার প্রার্থী হলে তৃণমূল কিংবা অখিলেশেরও কোনও আপত্তি থাকবে না বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    বাংলায় ৩৫৬ ধারা জারির দাবি নিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবনে বিজেপি প্রতিনিধিদল

    লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার মীরা কুমারকেও প্রার্থী করতে পারে কংগ্রেস। মীরা তফশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও ছিলেন। তাই বিজেপির কোনও দলিত প্রার্থীর পাল্টা বাজি হতে পারেন মীরাই।  বেঙ্কাইয়া নাইডুকেও প্রার্থী করতে পারে বিজেপি। তিনিও দক্ষ রাজনীতিবিদ। অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভার বিধায়ক ছিলেন। পরে আসেন রাজ্যসভায়। অটল বিহারী বাজপেয়ী মন্ত্রিসভার সদস্যও ছিলেন তিনি। মন্ত্রী ছিলেন মোদি মন্ত্রিসভার। উপরাষ্ট্রপতির অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। তাই তিনিও হতে পারেন বিজেপির বাজি।

    কেরলের রাজ্যপাল আরিফ খানকেও রাইসিনা হিলসে পাঠাতে পারে গেরুয়া শিবির। তিনি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। সর্বোপরি, মোদি-নীতির সমর্থক। প্রধানমন্ত্রীর প্রায় সব সিদ্ধান্তেই গলা মিলিয়েছেন তিনি। তাঁকে প্রার্থী করা হলে ভোঁতা হয়ে যাবে বিরোধীদের সমস্ত হাতিয়ার।

    তবে শেষ হাসি হাসবেন কে? তা বলবে সময়।

     

LinkedIn
Share